Logo
আজঃ রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

আমি বাঁধনকে দেখিনি! হিনাকে দেখলাম

প্রকাশিত:সোমবার ০৯ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | ৫৯২জন দেখেছেন

Image

চোখের সামনে নটী হয়ে উঠলেন তিনি। একজন লাক্স ফটো সুন্দর, ভারী মেকআপ করে তিনি কেবল মাত্র সুন্দরের প্রতিযোগীতায় অংশ নিয়ে যা শিখেছিলেন, তাই সম্বল করে বাংলাদেশের টেলিভিশন মিডিয়ার তারকা হয়েছিলেন। তার হয়তো জানা বোঝার দরকার হয়নি যে অভিনেতা হতে হবে। 

অনেক ঝড় সামাল দিয়ে তিনি জেনেছেন তারকা না অভিনেতা হতে হবে। তার জন্য তিনি একটু একটু করে তৈরি করেছেন নিজেকে। অভিনয়রে সাথে দক্ষতা শব্দটি আমরা বলেই থাকি, কিন্তু দক্ষতা আসলে কি? ভালো অভিনয় করতে পারা? ভালো অভিনয় কি? দেখলেই বোঝা যায় পরিশ্রম করেছেন? একেবারে ঘেমে নেয়ে উঠেছেন? না, তা না। 

একমাত্র কাজ অভিনেতার তা হলো নিজেকে ভুলে না যেয়ে তাকে পেছনে রেখে সামনে এক অন্য মানুষকে দাঁড় করানো! সেই মানুষের সত্য দেখানো। নিজেকে আর দর্শককে বিশ্বাস করানো যে, যাকে তিনি সামনে রাখছেন, এটা তারই জীবন! আর তা এতো সত্য যে দর্শক একবারও চোখ ফেরাবেন না। কাজটা ভয়ানক দুরূহ! তাই কি করা যায়? যায়, আর ঠিক তাই, আমি দেখলাম কোন এক হিনার জীবন। যার জীবন মোটেও বাঁধনের জীবন নয়। আজমেরী হক বাঁধন তুমি করে দেখালে। আর আমরা দেখলাম যে কিভাবে একজন নটীর জন্ম হয়!!

বাঁধন কানে গেছেন। দারুণ অভিনয় করেছেন। তবু আমি বাঁধনকেই দেখেছি। আমি হিন্দি সিনেমার ফ্যান না। বাঁধনের জন্যই দেখেছি। কিন্তু কোথাও আমি তাকে দেখিনি! হিনাকে দেখলাম। হিনার জীবন দেখলাম। ডায়লগ, গেসচার, এক্সপ্রেশন সকল মিলে অনবদ্য। একজন অভিনেতার জীবনে এইটুকুই সত্য। যে সে হয়ে ওঠে অন্য আরেকজন! আমি অভিভূত!! 


আরও খবর



কোরআনের বর্ণনায় মেঘ-বৃষ্টির রহস্য

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: বৃষ্টি মহান আল্লাহর অপার রহমত। তিনি নিজেই একে নিজের রহমত বলে স্বীকৃতি দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনিই সেই সত্তা, যিনি তারা নিরাশ হয়ে যাওয়ার পর বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং স্বীয় রহমতকে ছড়িয়ে দেন। তিনিই অভিভাবক, প্রশংসিত।’ (সুরা : শুরা, আয়াত : ২৮) পবিত্র কোরআনের এই আয়াত যেন বর্তমান প্রেক্ষাপটের সঙ্গে হুবহু মিলে গেছে। কয়েক দিনের তীব্র গরমে নাকাল মানুষ যখন হতাশায় পড়ে গিয়েছিল, ঠিক তখনই মহান আল্লাহ তাঁর রহমতের বৃষ্টি ছড়িয়ে দিয়ে আবহাওয়া শীতল করে দিয়েছেন। প্রকৃতিকে সজীবতা দিয়েছেন। এভাবেই মহান আল্লাহ রহমতের বৃষ্টির মাধ্যমে তাঁর বান্দাদের জন্য সুপেয় পানির ব্যবস্থা করেন। পশুপাখি ও উদ্ভিদকে বাঁচিয়ে রাখেন, তেমনি তিনি এই পানিকে সঠিকভাবে সংরক্ষণও করেন। মহান আল্লাহ পানিকে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে আকাশে তুলে বৃষ্টিরূপে বর্ষণ করেন। যে পদ্ধতিকে আমরা পানিচক্র বলে থাকি। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমি বৃষ্টিসঞ্চারী বাতাস প্রেরণ করি, অতঃপর আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করি। অতঃপর তা তোমাদের পান করতে দিই। তোমরা এর ভাণ্ডাররক্ষক নও।’ (সুরা : হিজর, আয়াত : ২২) পবিত্র কোরআনের এই আয়াতে মহান আল্লাহ বৃষ্টি বর্ষণের রহস্য উদঘাটন করেছেন। অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘তুমি কি দেখনি যে আল্লাহ মেঘমালাকে পরিচালিত করেন, তারপর তিনি সেগুলোকে একত্রে জুড়ে দেন, তারপর সেগুলো স্তূপীকৃত করেন, তারপর তুমি দেখতে পাও তার মধ্যে থেকে বৃষ্টির বের হয়। আর তিনি আকাশে স্থিত মেঘমালার পাহাড় থেকে শিলা বর্ষণ করেন। তারপর তা দ্বারা যাকে ইচ্ছে আঘাত করেন। আর যার কাছ থেকে ইচ্ছে তা সরিয়ে দেন। এর বিদ্যুতের ঝলক দৃষ্টিশক্তি প্রায় কেড়ে নেয়।’ (সুরা : নূর, আয়াত : ৪৩) পবিত্র কোরআনের আয়াতগুলো দ্বারা বোঝা যায়, বৃষ্টি বর্ষণ ও মেঘ তৈরিতে বাতাসের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। মহান আল্লাহ যদি এই বাতাস বন্ধ করে দেন, বা বাতাসের গতি পরিবর্তন করে দেন, তাহলে বৃষ্টিপাত বাধাগ্রস্ত হতে পারে। বিজ্ঞানের মতেও বৃষ্টিপাতে বাতাসের ভূমিকা আছে। এ জন্যই বছরের সব সময় বৃষ্টি সমান হয় না। শীতকালে কম হয় এবং বর্ষাকালে বেশি হয়। শীতকালে উত্তর দিক থেকে বাতাস প্রবাহিত হয়। উত্তর দিক থেকে যে বাতাস আসে তাতে কোনো জলীয়বাষ্প থাকে না বিধায় ওই সময় বৃষ্টিপাত হয় না। জুন থেকে অক্টোবর পর্যন্ত মৌসুমি বায়ু প্রবাহিত হয়। মৌসুমি বায়ু দক্ষিণ দিক থেকে প্রবাহিত হয়, যার সঙ্গে সমুদ্র থেকে প্রচুর জলীয়বাষ্প ভেসে আসে এবং তা দ্বারা প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। প্রায় ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ বৃষ্টি এ সময় হয়। মহান আল্লাহর সৃষ্টির এই রহস্যগুলো যখন মানুষের কাছে স্পষ্ট হতে শুরু করেছে, তখন মানুষ এগুলোকে কাজে লাগিয়ে এগুলো থেকে উপকৃত হতেও শুরু করেছে। এমনকি কয়েক দশক ধরে মানুষ কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতেও সক্ষম হয়েছে। কিছু দেশ উড়োজাহাজের মাধ্যমে মেঘের ওপর আয়োডাইডের ছোট ছোট কণা ছড়িয়ে দেয়, ফলে জলীয়বাষ্প ঘনীভূত হয়ে তা বৃষ্টিতে রূপান্তরিত হয়। যদিও এই পদ্ধতি কখনো কখনো বিপর্যয়ও নামাতে পারে। তারপরও বলতে হবে বাতাস, মেঘ ও বৃষ্টির এই রহস্য মানুষ অনেক দিন পর বুঝতে পারলেও মহান আল্লাহ দেড় হাজার বছর আগে পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন আয়াতে এর রহস্যের দিকে ইঙ্গিত দিয়ে গেছেন। কোরআনের আরেকটি আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনিই আল্লাহ, যিনি বায়ু প্রেরণ করেন। ফলে তা মেঘমালাকে (আকাশে) সঞ্চারিত করে। পরে তিনি মেঘমালা যেভাবে ইচ্ছে আকাশে ছড়িয়ে দেন এবং তা স্তরে স্তরে রাখেন। এরপর তুমি দেখতে পাও, তার মধ্যে থেকে নির্গত হয় বৃষ্টিধারা। তিনি তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাদের ইচ্ছে তা পৌঁছে দেন। তখন তারা আনন্দিত হয়।’ (সুরা : আর-রুম, আয়াত : ৪৮) অন্য আয়াতে বর্ণিত আছে, ‘তাঁর আরেকটি নিদর্শন হলো এই যে তুমি জমিনকে দেখতে পাও শুষ্ক-অনুর্বর, অতঃপর যখন আমি তার ওপর পানি বর্ষণ করি তখন তা আন্দোলিত ও স্ফীত হয়। নিশ্চয়ই যিনি জমিনকে জীবিত করেন তিনি মৃতদেরও জীবিতকারী। নিশ্চয়ই তিনি সব কিছুর ওপর ক্ষমতাবান।’ (সুরা : হা-মিম সাজদা, আয়াত : ৩৯) এভাবেই মহান আল্লাহ তাঁর অসংখ্য নিদর্শনের মাধ্যমে তাঁর সৃষ্টিজগেক উপকৃত করেন এবং গোটা বিশ্বব্রহ্মা-কে তাঁর প্রবল শক্তির জানান দেন।


আরও খবর

নামাজ না পড়ার ভয়াবহ শাস্তি

শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪




সিরাজগঞ্জে এমপিওভুক্তর দাবিতে র‌্যালি ও বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রকাশিত:শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ১৩৪জন দেখেছেন

Image

জেলা প্রতিনিধি: বিশ্ব শিক্ষক দিবস ও সিরাজগঞ্জে স্বীকৃতিপ্রাপ্তি চলমান সকল নন-এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একযোগে এমপিওভুক্ত করার দাবিতে র‌্যাল ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে নন-এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক কর্মচারী পরিষদ সিরাজগঞ্জ জেলা শাখা।

শ‌নিবার (৫ অক্টোবর) সকাল ১১ টার দি‌কে সিরাজগঞ্জ শহরের বাজার স্টেশন এলাকা থে‌কে শিক্ষক‌দের একটি র‌্যালী বের হ‌য়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহীদ এম মনসুর আলী অডিটোরিয়াম শেষ ক‌রে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন।

র‌্যালী‌টি, নন-এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক কর্মচারী পরিষদ সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মো. আবু ছাইমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. আবু তারেক হাবিব এর সঞ্চালনায় গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন সংগঠন টির সিনিয়র সহ-সভাপতি রায়হান কবীর মিঠু।

এসময় আরও বক্তব্য রাখেন, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, অর্থ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান খান, প্রচার সম্পাদক জান্নাতুন নাইম, দপ্তর সম্পাদক লুৎফর রহমান, সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

এসময় বক্তারা বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এক হওয়া সত্বেও শুধুমাত্র নন-এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীগণ বেতন ভাতা থেকে বঞ্চিত এবং চরমভাবে বৈষম্যের শিকার। কোন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপনের বয়স ২৫ বছর বা তার চেয়েও বেশি। অনেক শিক্ষক কর্মচারী বিনা বেতনে অবসরে গেছেন, কেউ কেউ বেতন বিহীন অবস্থায় রোগে মৃত্যুবরণ পর্যন্ত করেছেন। এমপিওভুক্ত একটি চলমান প্রক্রিয়া কিন্তু দুঃখের বিষয় বিগত আওয়ামী স্বৈরাচারী সরকার নির্বাহী আদেশে কিছু সংখ্যক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাজনৈতিক বিবেচনায় শর্ত শিথিলপূর্বক এমপিওভুক্ত করেছেন। প্রয়োজনীয় যোগ্যতা থাকার পরেও অনেক নন-এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্তি হতে বঞ্চিত করেছেন। প্রতি বছর বাজেটে নন-এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তকরণের জন্য বরাদ্দ থাকলেও অদৃশ্য কারনে এমপিওভুক্তকরণ বন্ধ রাখা হয়। বাংলাদেশ আজ দ্বিতীয়বারের মতো স্বাধীন। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডঃ ইউনূসের নিকট আহবান করব আপনারা দ্রুত আমাদের এমপিও ভুক্ত ক‌রুন অন্যথায় কঠিন কর্মসূচি দিতে বাধ্য হব।

 

সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি মোঃ রুবেল সরকার


আরও খবর



জিমেইল অ্যাকাউন্ট খালি করার টিপস

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ১৩০জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : গুগল তাদের জিমেইল পরিষেবা ব্যবহারকীদের ১৫ জিবি স্পেস ফ্রি দেয়। যা দ্রুত ফুল হয়ে যায়। তখন জিমেইল ইনবক্সে নতুন করে ই-মেইল আসে না। এছাড়াও গুগল ড্রাইভে ছবি, ফাইল স্টোরেজ করা যায় না। স্টোরেজ পরিচালনা করা দক্ষ ই-মেইল যোগাযোগ বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। গুগল জিমেইল, গুগল ড্রাইভ, গুগল ফটোজ জুড়ে সীমিত বিনামূল্যের সঞ্চয়স্থান অফার করলেও নিজেদের অ্যাকাউন্ট নিয়মিত পরিষ্কার করা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ স্টোরেজ খালি করলে জিমেইল চালনার অভিজ্ঞতা বাড়াতে পারে। অপ্রয়োজনীয় ই-মেইলগুলো ডিলিট করা, সংযুক্তিগুলো পরিচালনা করা এবং মূল্যবান সঞ্চয়স্থান পুনরুদ্ধার করতে গুগলের অন্তর্নির্মিত সরঞ্জামগুলো ব্যবহার করাসহ জিমেইল অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করার জন্য বেশ কয়েকটি কার্যকর উপায় রয়েছে।


জিমেইল অ্যাকাউন্ট খালি করার টিপস : 

অপ্রয়োজনীয় ই-মেইল ডিলিট: আর প্রয়োজন নেই, এমন -ইমেইলগুলো ডিলিট দিয়ে শুরু করতে হবে। বড় বার্তা বা পুরনো থ্রেডগুলোতে মনোযোগ করতে হবে, যা আর কোনো উদ্দেশ্য পূরণ করে না। আকার বা সময় অনুসারে ই-মেইলগুলো খুঁজে পেতে এবং সেগুলোকে প্রচুর পরিমাণে ডিলিট করার জন্য জিমেইলের সার্চ ফাংশন ব্যবহার করতে হবে।

ট্র্যাশ এবং স্প্যাম ফোল্ডার খালি: মুছে ফেলা ই-মেইলগুলো ট্র্যাশ ফোল্ডারে সরানো হয়, যা এখনও ইউজারদের সঞ্চয়স্থান কোটার সঙ্গে গণনা করা হয়। নিজেদের ট্র্যাশ ফোল্ডারটি নিয়মিত খালি করতে হবে। এছাড়াও, অবাঞ্ছিত বার্তাগুলো স্থান দখল করছে কি না, তা নিশ্চিত করতে স্প্যাম ফোল্ডারটি খালি করতে হবে।

অ্যাটাচমেন্ট পরিচালনা: অ্যাটাচমেন্ট প্রায়ই উল্লেখযোগ্য স্থান গ্রহণ করে। বড় অ্যাটাচমেন্টসহ ই-মেইলগুলো শনাক্ত করতে সার্চ বৈশিষ্ট্যটি ব্যবহার করতে হবে এবং প্রয়োজন অনুসারে সেগুলো পর্যালোচনা করতে হবে কিংবা ডিলিট করতে হবে। গুগল ড্রাইভে গুরুত্বপূর্ণ অ্যাটাচমেন্ট সেভ এবং জিমেইল অ্যাকাউন্ট থেকে সেগুলো সরানোর কথা বিবেচনা করতে হবে।

গুগলের স্টোরেজ ম্যানেজমেন্ট টুল ব্যবহার: গুগল স্টোরেজ পরিচালনার জন্য অন্তর্নির্মিত সরঞ্জাম সরবরাহ করে। কোন পরিষেবাগুলো সবচেয়ে বেশি জায়গা ব্যবহার করছে, তা দেখার জন্য গুগল ওয়ান স্টোরেজ ম্যানেজার (নিজেদের গুগল অ্যাকাউন্ট সেটিংসে উপলব্ধ) অ্যাক্সেস করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী সেগুলো পরিচালনা করা প্রয়োজন।

পুরনো ই-মেইল স্টোরেজ: মুছে ফেলার পরিবর্তে, পুরনো ইমেলগুলোকে ইনবক্সে এলোমেলো না রেখে অ্যাক্সেসযোগ্য করতে সংরক্ষণ করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য স্টোরেজ করার সময় এটি একটি পরিষ্কার, আরও সংগঠিত ই-মেইল পরিবেশ বজায় রাখতে সহায়তা করতে পারে।

অবাঞ্ছিত নিউজলেটার আনসাবস্ক্রাইব: নিয়মিত নিউজলেটার বা মেইলিং তালিকা আনসাবস্ক্রাইব করতে হবে। এটি ইনকামিং ইমেলের ভলিউম কমাবে এবং ভবিষ্যতে স্টোরেজ সমস্যা প্রতিরোধ করবে।

স্টোরেজ আপগ্রেড করার কথা বিবেচনা: কেউ যদি দেখেন যে, বিনামূল্যে পাওয়া যায়, তার তুলনায় আরও বেশি জায়গার প্রয়োজন, তাহলে তিনি একটি পেইড গুগল প্ল্যানে আপগ্রেড করার কথা বিবেচনা করতে পারেন। এটি সমস্ত গুগল পরিষেবা জুড়ে অতিরিক্ত স্টোরেজ প্রদান করে।


আরও খবর

গুগল ড্রাইভ খালি করার কৌশল

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




খাবার গ্রহণে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ১০১জন দেখেছেন

Image

ধর্ম ডেস্ক :  বড় প্লেটে একসঙ্গে খাওয়া সুন্নত। আরব দেশে এখনো বড় প্লেটে খাবার গ্রহণের সংস্কৃতি আছে। যদিও আলাদাও খাওয়া যায় এবং যার যার রুচি অনুযায়ী খাবার গ্রহণে কোনো অসুবিধা নেই। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আল্লাহর কাছে প্রিয় খাদ্য হলো যাতে অনেক হাত অংশগ্রহণ করে। অর্থাৎ যে খাদ্য অনেকে একসঙ্গে খায়। (সহিহুল জামে, হাদিস : ১৭১; সিলসিলাহ সহিহাহ, হাদিস : ৮৯৫) একসঙ্গে খেলে খাবারে বরকত হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তোমরা একত্রে খাবার গ্রহণ করো। পৃথক হয়ে খাবার গ্রহণ কোরো না। কারণ একজনের খাবার দুজনের জন্য যথেষ্ট হবে আর দুজনের খাবার চারজনের জন্য যথেষ্ট হবে। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩২৫৪) তবে একসঙ্গে খেতে বসে ভারসাম্যপূর্ণ খাবার গ্রহণ করা উচিত। এবং এমনভাবে খাবার গ্রহণ করা উচিত, যাতে অন্যের অরুচি না হয়।

নবী (সা.) (একসঙ্গে খেতে বসে) সঙ্গীদের অনুমতি ছাড়া কাউকে একসঙ্গে দুটি করে খেজুর খেতে নিষেধ করেছেন। (বুখারি, হাদিস : ২৩৫৭) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর একটি বড় খাবারের প্লেট ছিল। সেই প্লেট নিয়ে ঘটে গেল এক শিক্ষণীয় ঘটনা। আবদুল্লাহ বিন বুসর (রা.) বলেন, একবার নবী করিম (সা.)-এর জন্য একটি ছাগল হাদিয়া পাঠানো হলো। সেদিন খাদ্য অল্প ছিল। ফলে তিনি তাঁর পরিবারকে বলেন, এই ছাগলটি রান্না করো। আর এই যে আটা এ দিয়ে রুটি তৈরি করো এবং তার ওপর সারিদ ছড়িয়ে দাও। নবী করিম (সা.)-এর একটি (বড়) গামলা ছিল যাকে ‘গাররা’ বলা হতো। চারজন লোক সেটাকে বহন করত। যখন সকাল হলো এবং তারা সালাতুজ জুহা আদায় করল, তখন ওই গামলাটি আনা হলো, লোকেরা তার চার পাশে জমা হলো। যখন লোকসংখ্যা বেশি হলো, তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) হাঁটু গেড়ে বসলেন। এতে এক বেদুইন বলল, এ কোন ধরনের বসা? নবী করিম (সা.) বলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাকে উদার ও বিনয়ী বান্দা হিসেবে পাঠিয়েছেন, অবাধ্য ও স্বেচ্ছাচারী হিসেবে পাঠাননি। অতঃপর রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তোমরা এই খাদ্যের পার্শ্ব থেকে খাও, মধ্যভাগ থেকে খেয়ো না। কেননা মধ্যভাগে তোমাদের জন্য বরকত দান করা হয়। তারপর বলেন, তোমরা নাও এবং খাও। মহান আল্লাহ আমাদের খাবার বরকতময় করুন।


আরও খবর

নামাজ না পড়ার ভয়াবহ শাস্তি

শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪




ইরানে হামলা চালানোর ঘোষণা নেতানিয়াহুর

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ২৪জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ইরানের সাম্প্রতিক ব্যাপক আকারের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাব দিতে দেশটিতে পাল্টা হামলা চালানোর ঘোষণা দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। শনিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক এক ভাষণে এই ঘোষণা দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী।

নেতানিয়াহু বলেন, “সম্প্রতি ইরান ইসরায়েলের যে মাত্রার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে, বিশ্বের অন্য কোনো দেশ তাদের ভূখণ্ড ও জনগণের ওপর এই মাত্রার হামলা বরদাস্ত করবে না, ইসরায়েলও করবে না।”

“নিজের ভূখণ্ড ও নাগরিকদের রক্ষা করা শুধু অধিকারই নয়, এটি ইসরায়েলের দায়িত্বও। ইসরায়েল সেই দায়িত্ব নিশ্চিতভাবেই পালন করবে।”ইরানের সমর্থন ও মদতপুষ্ট সশস্ত্র ইসলামি গোষ্ঠী হিজবুল্লাহকে দমনে গত ৩০ তারিখ থেকে দক্ষিণ লেবাননে অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের স্থল বাহিনী। এ অভিযান শুরুর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে, ১ অক্টোবর সন্ধ্যার পর থেকে ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে একের পর এক ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া শুরু করে ইরানের সেনাবাহিনীর এলিট শাখা ইসলামিক রেভোল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি)। সেদিন সন্ধ্যার পর থেকে ২ অক্টোবর ভোর পর্যন্ত প্রায় ২০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে আইআরজিসি।অধিকাংশ ক্ষেপণাস্ত্রই অবশ্য ক্ষেপণাস্ত্র সুরক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে লক্ষ্যে আঘাত হানার আগেই ধ্বংস করে দিতে পেরেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ), তবে ওই ঘটনার পর থেকে গুঞ্জন উঠেছিল যে ইরানে হামলা চালাতে পারে ইসরায়েল , তবে এতদিন এ প্রসঙ্গে প্রকাশ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো কথা বলেনি জেরুজালেম। শনিবারের ভাষণে প্রথম এ ইস্যুতে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করলেন নেতানিয়াহু।

এদিকে, গত ৩ অক্টোবর এক সরকারি সফরে কাতার গিয়েছিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। সেখানে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, তার দেশ ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধ চায় না। তবে ইসরায়েল যদি ফিলিস্তিন এবং লেবাননে সামরিক অভিযান বন্ধ না করে, তাহলে ভবিষ্যতে ইরান আরও কঠোর প্রতিক্রিয়া জানাবে।


সূত্র : টাইমস অব ইসরায়েল



আরও খবর