Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে ইসরায়েলের বিচার করা উচিত

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ২৭জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে অবিরাম হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। টানা দেড় মাস ধরে চালানো এই আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ১২ হাজার ফিলিস্তিনি। ইসরায়েলি এই হামলা থেকে বাদ যাচ্ছে না গাজার স্কুল, মসজিদ এমনকি হাসপাতালের মতো স্থাপনাও।

এই পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) ইসরায়েলি সরকারের বিচার করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান। এমনকি ইসরায়েলি সরকারকে জবাবদিহি করার জন্য ‘প্রচুর প্রমাণ’ রয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

১৮ নভেম্বর রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলের চলমান কর্মকাণ্ডের আবারও সমালোচনা করেছেন প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান। শনিবার তিনি বলেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) ইসরায়েল সরকারকে জবাবদিহি করার জন্য ‘প্রচুর প্রমাণ’ রয়েছে।

জার্মানিতে একদিনের সফর শেষ করে তুরস্কে ফিরে এরদোয়ান বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে ইসরায়েলি প্রশাসনের বিচারের জন্য যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। এই অপরাধের নিরপেক্ষ শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য আমরা আমাদের ক্ষমতায় থাকা সবকিছুই করব।’

ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু সম্পর্কে তুরস্কের এই প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘নেতানিয়াহু নিজেই একজন সর্বনাশগ্রস্ত ব্যক্তি। আমরা তার থেকে মুক্তি পেতে চলেছি। আশা করি, ইসরায়েলও তাকে বিদায় করবে এবং এতে করে বিশ্বের সমস্ত ইহুদি তার থেকে মুক্তি পাবে। বর্তমানে, তার নিজের দেশের (ইসরায়েলের) ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ নাগরিক নেতানিয়াহুর বিরোধিতা করে।’

প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বলেন, তুরস্ক গাজার নির্যাতিতদের পাশে দাঁড়িয়েছে এবং তা অব্যাহত রাখবে। তিনি বলেন, ‘গাজার বাসিন্দাদের সাহায্য দিতে বাধা দেওয়ার পাশাপাশি ফিলিস্তিনিদের খাদ্য ও পানি না দিয়ে অনাহারে রাখছে ইসরায়েল। কিন্তু আমরা হাল ছাড়ব না।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিবন্ধকতা যাই থাকুক না কেন, আমরা গাজাকে বাঁচিয়ে রাখব। সমগ্র বিশ্ব, বিশেষ করে ইসলামিক দেশগুলোর উচিত সাহায্য প্রদানের জন্য ঐক্যবদ্ধ হওয়া।’

এর আগে সংক্ষিপ্ত এক সফরে গত শুক্রবার জার্মানিতে গিয়েছিলেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান। তবে তুর্কি প্রেসিডেন্টের এবারের জার্মান সফরটি ছিল উত্তেজনাপূর্ণ। মধ্যপ্রাচ্যে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যকার যুদ্ধ নিয়ে জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজের সঙ্গে প্রকাশ্যে এরদোয়ানের উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়েছে।

গত শুক্রবার দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের পর যৌথ সংবাদ সম্মেলন করতে আসেন এরদোয়ান ও শলৎজ। সেখানে হামাস-ইসরায়েলের যুদ্ধের প্রসঙ্গ নিয়ে জার্মান চ্যান্সেলর বলেন, ‘ইসরায়েলের প্রতি আমাদের সংহতি নিয়ে কোনো ছাড় হবে না।’

ওলাফ শলৎজ এমন কথা বলার পর এরদোয়ান মন্তব্য করেন, জার্মানি ইসরায়েলের কাছে দায়বদ্ধ। কারণ তারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদিদের বিরুদ্ধে হলোকাস্ট (গণহত্যা) চালিয়েছে। কিন্তু ইসরায়েলের প্রতি তুরস্কের কোনও দায় নেই। এ কারণে আমরা (তুরস্ক) প্রকাশ্যে যা খুশি তাই বলতে পারি।

এছাড়া ইসরায়েলকে ‘সন্ত্রাসী রাষ্ট্র’ হিসেবেও আখ্যা দিয়েছেন এরদোয়ান। গাজায় নির্বিচার বোমা হামলারও তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন তিনি। এরদোয়ান বলেছেন, ইহুদিদের ধর্মীয়গ্রন্থ তোরাহতে শিশু ও হাসপাতালের হামলার নির্দেশনা নেই।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর থেকেই গাজায় বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এছাড়া ইসরায়েলের এই বিমান হামলা থেকে বাদ যাচ্ছে না গাজার কোনও অবকাঠামো। তারা মসজিদ, গির্জা, স্কুল, হাসপাতাল ও বেসামরিক মানুষের বাড়ি-ঘর সব জায়গায় হামলা চালিয়ে আসছে।

ফিলিস্তিনি সরকারের মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় নিহতের সংখ্যা ইতোমধ্যেই ১২ হাজারে পৌঁছেছে। নিহত এসব ফিলিস্তিনিদের মধ্যে শিশু ও অপ্রাপ্তবয়স্কদের সংখ্যাই ৫ হাজারের বেশি।

এছাড়া হামলায় নিহতদের মধ্যে তিন হাজারেরও বেশি নারী রয়েছেন। ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছেন আরও ২৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি।


আরও খবর



বিশ্বজুড়ে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের সময় কমছে!

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ২৮জন দেখেছেন

Image

বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর প্রায় ৯৫ শতাংশ এখন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সাথে যুক্ত। তবে গত বছরের তুলনায় এই হার বেড়েছে ৪ শতাংশ। যদিও সামাজিক মাধ্যমটিতে ব্যয় করা সময় আগের অনুপাতে অনেকটাই কমেছে।

গতকাল বুধবার অনলি অ্যাকাউন্টস.আইও এর প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, চলিত বছরের অক্টোবর পর্যন্ত সারাবিশ্বে ৫.৩ বিলিয়ন বা ৫৩০ কোটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ছিল, যা বিশ্ব জনসংখ্যার ৬৫.৭ শতাংশ। অর্থাৎ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা এক বছরে বেড়েছে ১৮৯ মিলিয়ন বা ৩.৭ শতাংশ। যা গত বছর ছিল ৪.৯৫ বিলিয়ন। যার মধ্যে ৬১.৪ শতাংশ ছিল কোনো না কোনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারী।

এই পরিসংখ্যান অনুসারে বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট ব্যবহারকারী জনসংখ্যার তুলনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। গত বছরের অনুপাতে এই বছরে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৪.৫ শতাংশ বেড়েছে, যেখানে নতুনভাবে যুক্ত হয়েছেন প্রায় ২১৫ মিলিয়ন।

২০১৯ সাল থেকে গড়ে ৩৫০ মিলিয়ন মানুষ প্রতি বছর বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে যোগদান করেছে। যার ফলে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীর সংখ্যা সর্বোচ্চ স্থানে পৌঁছে যায়। যদিও উল্লেখযোগ্যভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়লেও মাধ্যমটিতে ব্যয় করা সময় আগের অনুপাতে অনেকটাই কমেছে।

এক পরিসংখ্যানের তথ্য বলছে, চলিত বছরের অক্টোবর মাস পর্যন্ত, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা প্রতিদিন গড়ে ২ ঘণ্টা ২৪ মিনিট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গত বছরের তুলনায় চার মিনিট কম সময় ব্যয় করেছে। একইসময়ে, ইন্টারনেট ব্যবহার করে ব্যয় করা গড় দৈনিক সময় চার মিনিট বেড়ে এখন দাঁড়িয়েছে ৬ ঘণ্টা ৪১ মিনিটে।

বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে বর্তমানে ৪.৯ বিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী থাকলেও সামনে এই সংখ্যা আরো ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। গবেষকদের করা পরিসংখ্যান অনুসারে আগামী পাঁচ বছরে ১.১ বিলিয়নেরও বেশি মানুষ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করবেন। যার ফলে এই সংখ্যা ৬ বিলিয়ন ছাড়িয়ে যাবে। সেইসঙ্গে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর হারও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে। এ বছরে যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৬৫.৭ শতাংশ ২০২৮ সালে তা বেড়ে দাঁড়াবে ৭৫ শতাংশের বেশি।


আরও খবর



ইমো অ্যাকাউন্টে ব্যক্তিগত তথ্য যেভাবে নিরাপদ রাখবেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৭জন দেখেছেন

Image

স্মার্টফোন বা কম্পিউটারের মাধ্যমে ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের সময় আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যক্তিগত অনেক তথ্য উন্মুক্ত হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়। ইন্টারনেট আমাদের জীবনকে সহজ করলেও ইন্টারনেটের অসাবধান ব্যবহারে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি ও ফাঁসের ঝুঁকি থেকে যায়।

ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা রক্ষার লক্ষ্যে এ বছর ইমো নিয়ে এসেছে কয়েকটি উদ্ভাবনী সিকিউরিটি ফিচার। বার্তা আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের নিশ্চিন্ত রাখতেই ইমোর এই প্রচেষ্টা।

ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ
একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর ব্যক্তিগত মেসেজগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে ফেলে ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা রক্ষা করে এই ফিচারটি। ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ ফিচারটি চালু থাকলে মেসেজ আদান-প্রদানের পর একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্তই মেসেজগুলো দেখা যায়, যা ব্যবহারকারীরা নিজেদের সুবিধামতো নির্ধারণ করতে পারবেন। এতে করে তথ্য ফাঁস হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কমে আসে।

সিক্রেটচ্যাট
সিক্রেটচ্যাট চালু থাকলে চ্যাট উইন্ডো থেকে বের হয়ে যাওয়া মাত্রই সম্পূর্ণ উইন্ডো মুছে যায়। প্রাতিষ্ঠানিক ও আর্থিক তথ্যের সুরক্ষার ক্ষেত্রে এই ফিচার হতে পারে অত্যন্ত কার্যকর।

টাইম মেশিন
নিজেদের ব্যক্তিগত তথ্যের ওপর সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে এ ফিচার, যার মাধ্যমে সময় নির্বিশেষে যেকোন কথোপকথন চ্যাট হিস্ট্রি থেকে ডিলিট করা যায়। ফলে নিজেদের ব্যক্তিগত তথ্য থাকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে।

ব্লক স্ক্রিনশট ফর কলস
তথ্য ফাঁসের পেছনে একটি মূল কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে অযাচিত স্ক্রিনশট। তাই ইমো চালু করেছে ব্লক স্ক্রিনশট ফর কল, যার মাধ্যমে আপনি যে কাউকে ভিডিও কল চলাকালীন স্ক্রিনশট নেয়া থেকে বিরত রাখতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে এ ফিচারের মাধ্যমে নিজের ব্যক্তিগত তথ্যসমূহ সুরক্ষিত করা যায় খুব সহজেই।

ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট
অপরিচিত ব্যবহারকারীদের থেকে অযাচিত মেসেজগুলোর ক্ষেত্রে সুরক্ষা প্রদান করে ফিচার। ‘ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট’ ব্যবহার করে আপনি যোগাযোগ স্থাপন না হওয়া পর্যন্ত অপরিচিত বা অনাকাঙ্ক্ষিত মানুষদেরকে দূরে রেখে নিজের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখতে পারবেন। কার সাথে যোগাযোগ রাখবেন এবং কার সাথে রাখবেন না, সেই সিদ্ধান্ত থাকবে আপনার হাতে।

সিম কার্ড বাইন্ডিং
সিম কার্ড বাইন্ডিং ফিচারটির মাধ্যমে ইমো ব্যবহারকারীদের নিজস্ব ফোনের সিম কার্ডের সাথে ইমো অ্যাকাউন্টটি আবদ্ধ থাকে। এতে করে শুধুমাত্র সিম কার্ড সংলগ্ন ডিভাইসটিতেই অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার করা যায়। যেহেতু অন্যান্য ডিভাইসে অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার করা যায় না, সেহেতু হ্যাকিংয়ের সুযোগও কমে আসে। এমন একটি ফিচার বিশ্বে প্রথমবারের মত চালু করেছে ইমো।


আরও খবর



বিএনপি এখন শেষ হওয়ার পথে: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৪০জন দেখেছেন

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ২৮ তারিখ সরকার তো যায় যায়। শেষ হয়ে গেছে? শেষ হয়ে যাচ্ছে তারা। বিএনপি এখন শেষ হওয়ার পথে।

সোমবার (১৩ নভেম্বর) বিকাল ৪টার দিকে খুলনা সার্কিটহাউজ মাঠে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি এখন শেষের পথে। ২৮ তারিখে মির্জা ফখরুল নয়াপল্টন থেকে দৌড়ে পালিয়েছে। তারা বেশি তর্জন গর্জন করতে গিয়ে নিজেদেরই পতন ডেকে যাচ্ছে। ঠিক কিনা বলেন? ইনশাআল্লাহ বিএনপির পতন অনিবার্য।

তিনি বলেন, তারা নাকি কী এক আরাফিকে ডেকেছে। এই আরাফি নাকি বিএনপির অবতার আর ভগবান। ভগবানকে ডেকে সরকারকে সেদিন হটাতে চেয়েছিল। পেরেছে? তাকে দিয়ে সরকার হটানো চক্রান্ত করেছে। সেই চক্রান্ত সফল হয়নি আল্লাহর রহমতে।

শেখ হাসিনার ওপর আল্লাহ’র আশীর্বাদ রয়েছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখের বেটি শেখ হাসিনার ওপর আস্থা রাখুন। ইনশাআল্লাহ আগামী জানুয়ারিতে আমরা মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধে বিজয়ী হব। শেখ হাসিনা আছেন, তিনি যতদিন আছেন, জনগণের সঙ্গে আছেন। আমাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই।


আরও খবর

হঠাৎ ডিবি কার্যালয়ে শামীম ওসমান

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে পাকিস্তান

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক : বিশ্বকাপে নিজেদের সপ্তম ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামছে পাকিস্তান। শনিবার (৪ নভেম্বর) ব্যাঙ্গালুরের এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে টস জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম।

জয় দিয়ে বিশ্বকাপ দারুণ শুরু করেছিল নিউজিল্যান্ড। এরপর টানা তিন হারে কিছুটা অস্বস্তিতে রয়েছে কিউরা। এই ম্যাচ দিয়ে জয় জয়ের ধারায় ফিরতে মরিয়া তারা। ইনজুরি কাটিয়ে এই ম্যাচে দলে ফিরেছেন নিয়মিত অধিনায়ক কেন উইলিয়ামস। এই ম্যাচে তিন পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামছে নিউজিল্যান্ড। ম্যাট হেনরি পরিবর্তে একাদশে জায়গা পেয়েছেন ইশ শোধি।

অপরদিকে, টানা দুই জয় দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করেছিল পাকিস্তান। এরপর তারা চার হার। কিন্তু বাংলাদেশের বিপক্ষে ৭ উইকেটে জিতে কিছুটা স্বস্তিতে রয়েছে বাবার আজমের দল। তবে সেমিফাইনালের লড়াইয়ের টিকে থাকতে এই ম্যাচে জয় ছাড়া কিছু ভাবছে না পাকিস্তান। এই ম্যাচে এক পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামছে পাকিস্তান। উসামা মীরের পরিবর্তে একাদশে জায়গা পেয়েছে হাসান আলী।

নিউজিল্যান্ডের একাদশ: ডেভন কনওয়ে, রাচিন রবীন্দ্র, কেন উইলিয়ামস(অধিনায়ক) , ড্যারিল মিচেল, গ্লেন ফিলিপস, টম ল্যাথাম , মার্ক চ্যাপম্যান, মিচেল স্যান্টনার, টিম সাউদি, ট্রেন্ট বোল্ট ও ইশ শোধি।

পাকিস্তান একাদশ: আবদুল্লাহ শফিক, ফকর জামান, বাবর আজম (অধিনায়ক), মোহাম্মদ রিজওয়ান, সৌদ শাকিল, ইফতিখার আহমেদ, আঘা সালমান, হাসান আলী, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, শাহীন শাহ আফ্রিদি ও হারিস রউফ।


আরও খবর

৩১৭ রানে অলআউট নিউজিল্যান্ড

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




মৃত্যুর স্মরণ যেভাবে আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা বৃদ্ধি করে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৩৩জন দেখেছেন

Image

ইসলামিক ডেস্ক : মৃত্যু এমন এক সত্য যা একদিন মানুষকে আলিঙ্গন করবেই। পৃথিবীর রঙ-রসে মেতে মৃত্যুকে হয়তো ভুলে থাকা যায়, কিন্তু মৃত্যুকে এড়ানো বা মৃত্যু থেকে পালিয়ে বাঁচা যায় না। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তোমরা যেখানেই থাক না কেন মৃত্যু তোমাদের নাগাল পাবে, যদিও তোমরা সুদৃঢ় দুর্গে অবস্থান কর।’  (সূরা নিসা, আয়াত, ৭৫)

মৃত্যু এমন এক সত্য মুসলিম-অমুসলিম, ছোট-বড়, ধনী-গরীব, শিক্ষিত-অশিক্ষিত নির্বিশেষে প্রতিটি মানুষ বিনা বাক্যে মৃত্যুর কথা মেনে নিতে এবং বিশ্বাস করতে বাধ্য। মৃত্যুর এই বোধ ও বিশ্বাস মানুষ বাস্তবতা থেকেই অর্জন করেছে।

এ ব্যাপারে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন,‘জীবন মাত্রই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। আমি পরীক্ষা করার জন্য তোমাদেরকে মন্দ ও ভালোতে লিপ্ত করি এবং তোমাদের সকলকে আমারই কাছে ফিরিয়ে আনা হবে।’  (সূরা আম্বিয়া, আয়াত, ৩৫)

বুদ্ধিমানের কাজ হল, সবসময় অন্তরে মৃত্যু ও মৃত্যু পরবর্তী জীবন নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করা। মৃত্যুর স্মরণ মানুষের ঈমান, আমল, চিন্তা-চেতনায় প্রভাব ফেলে। তাইতো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মৃত্যুর স্মরণের জন্য উম্মতকে উদ্বুদ্ধ করেছেন। তাছাড়া মৃত্যুর স্মরণের মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালার ভালোবাসা অর্জন হয়। 

এ ব্যাপারে হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘তোমরা বেশি বেশি করে স্বাদ হরণকারী বিষয় তথা মৃত্যুর স্মরণ কর।’  (ইবনে মাজাহ, হাদিস, ৪২৫৮) 

অপর এক হাদিসে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সাক্ষাৎ পছন্দ করে আল্লাহ তায়ালা তার সাক্ষাৎ পছন্দ করেন।’   (বুখারি, হাদিস, ৬০০২) 

আরও বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মৃত্যু মুমিনের জন্য উপঢৌকন স্বরূপ।’  (শুআবুল ঈমান, ৯৭৭৩) 

এছাড়া মুসলিম মনীষীরা মৃত্যু সম্পর্কে বলেছেন,মৃত্যু বন্ধুকে আপন বন্ধু পর্যন্ত পৌঁছে দেয়। তাই আল্লাহ তায়ালার সঙ্গে সম্পর্ক বৃদ্ধি করতে প্রত্যেক মুমিন-মুসলিমের উচিত অধিক পরিমাণে মৃত্যুর কথা স্মরণ করা।


আরও খবর