Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

বাংলাদেশের নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্র কোনো পক্ষ নেবে না: মিলার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৫০জন দেখেছেন

Image

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার জানিয়েছেন, বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্র কোনো পক্ষ নেবে না। 

স্থানীয় সময় সোমবার (১৩ নভেম্বর) মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারির প্রশ্নের জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমরা একদলকে বাদ দিয়ে অন্য দলকে সমর্থন করি না। আমরা শুধু অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সমর্থন করি। 

তিনি বলেন, আমি এর আগেও অনেকবার বলেছি, আমরা বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে সমর্থন করি। আমরা মনে করি, বাংলাদেশ সরকারের ভবিষ্যৎ তার জনগণের মাধ্যমেই নির্ধারিত হওয়া উচিত।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয়ে আমাকে আকৃষ্ট করার জন্য বিভিন্ন সাংবাদিকের প্রচেষ্টাকে আমি স্বাগত জানাই, তবে তেমন কিছু করা থেকে আমি বিরত থাকব।

ব্রিফিংয়ে সংলাপের আহ্বান জানিয়ে দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর দেওয়া চিঠির প্রসঙ্গটিও উঠে আসে।


আরও খবর



ইন্টারনেট সেবাদাতা ৪৮ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল করল বিটিআরসি

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ২৮জন দেখেছেন

Image

দেশে ৪৮ ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এসব প্রতিষ্ঠানকে ১০ দিনের মধ্যে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (আইএসপি) লাইসেন্স বিটিআরসিতে সমর্পণের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

গত ১২ নভেম্বর বিটিআরসির লাইসেন্সিং শাখার পরিচালক মো. নুরন্নবীর স্বাক্ষরিত জরুরি এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় এ তথ্য। মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) সেই বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ কর হয় বিটিআরসির ওয়েবসাইটে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৪৮টি প্রতিষ্ঠানের নামের পাশে উল্লিখিত ক্যাটাগরির আইএসপি লাইসেন্স যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে সমর্পণ হিসেবে বাতিল করা হলো। ওই লাইসেন্সসমূহের অধীনে যেকোনো কার্যক্রম সম্পাদন করা হবে অবৈধ ও বিটিআরসি আইন, ২০০১ এর অধীন শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

এতে আরও বলা হয়েছে, এসব প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত ক্যাটাগরির আইএসপি লাইসেন্সের সঙ্গে যেকোনো ধরনের টেলিযোগাযোগ চুক্তি সম্পাদন, সেবা গ্রহণ-প্রদান এবং আর্থিক লেনদেন থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করা হলো। একই সঙ্গে বিজ্ঞপ্তি জারির ১০ দিনের মধ্যে আইএসপি লাইসেন্স কমিশন বরাবর সমর্পণের নির্দেশনা দেয়া হলো (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।


আরও খবর



মিথ্যা সাক্ষী দেওয়া কবিরা গুনাহ

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৫১জন দেখেছেন

Image

মহান রব্বুল আলামিন কোরআনুল কারিমের সুরাতুল ফুরকানে একজন খাঁটি মুমিনের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করেছেন, যারা কখনো মিথ্যা সাক্ষী দেন না। আল্লাহতায়ালা অন্যত্র বলেছেন, তোমরা মিথ্যা থেকে আত্মসংবরণ কর। সূরা হজ। 

আমাদের প্রিয়নবী হজরত রসুলে কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, মিথ্যা সাক্ষ্য দান শিরকের সমান, (আবু দাউদ, তিরমিজি, ইবনেমাজা, তাবারানি)। অপর হাদিসে রসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, কেয়ামতের দিন মিথ্যা সাক্ষ্যদাতার জন্য জাহান্নামের ফয়সালা না হওয়া পর্যন্ত নিজের পা নাড়াতেও পারবে না। (ইবনে মাজাহ)। 

অপর হাদিসে প্রিয়নবী ইরশাদ করেন, নিশ্চয়ই সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় এবং মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে দেয়। কেননা সত্যের গন্তব্য হলো আলো এবং মিথ্যার গন্তব্য হলো অন্ধকার। 

এ প্রসঙ্গে একটি ঘটনা উল্লেখযোগ্য যে, বড়পীর হজরত আবদুল কাদির জিলানী (রহ.) বাল্যকালে যখন তিনি লেখাপড়ার উদ্দেশ্যে নিজ এলাকা থেকে বাইরে গমন করেন, তখন তাঁর মা ছোট্ট বালকের পকেটের ভিতরে সেলাই করে কিছু দিনার রেখেছিলেন এবং বলে দিলেন, প্রয়োজনে এগুলো বের করবে।আর বিশেষভাবে তাকে উপদেশ দিয়েছিলেন, বাছা যতই বিপদে পড় না কেন, কখনো মিথ্যা কথা বলবে না, পথিমধ্যে কাফেলাটি ডাকাতের কবলে পড়লে মুসাফিরদের সব মাল-সামানা ছিনতাই করে নিয়ে যায়। অবশেষে বালক আবদুল কাদির জিলানীকে জিজ্ঞেস করল, বালক তোমার কাছে কি কিছু আছে, তিনি বললেন- হ্যাঁ, নিশ্চয়ই আছে, আমার কাছে ছয়টি দিনার আছে, ডাকাতরা বলল, তা কোথায়? তিনি বললেন আমার পাঞ্জাবির আস্তিনের ভিতরে আমার মা সেলাই করে দিয়েছেন। ডাকাতরা চেক করে দেখল হ্যাঁ বাস্তবেই আছে। জিজ্ঞেস করল, বালক তুমি কেন সত্য কথা বললে, মিথ্যা কথা বললে তোমার টাকাটা বেঁচে যেত। তিনি বললেন, না মিথ্যা কথা বলব না। কেননা আমার মা নিষেধ করেছেন এবং মিথ্যা বলা মহাপাপ। 

অতঃপর ডাকাত সরদার এই বালকের সত্যবাদিতা দেখে এবং মায়ের আদেশ পালনে অবিচলতা দেখে বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে গেল এবং নিজের দুর্বৃত্তপূর্ণ নোংরা জীবনের প্রতি অনুশোচনা এলো, কারণ তার মাও নিষেধ করেছিলেন এ জঘন্য অপরাধ না করার জন্য। অতঃপর সে অনুতপ্ত হয়ে আল্লাহতায়ালার কাছে তওবা করল এবং খাঁটি মুসলমান হয়ে গেল। 

মূলত কোরআন ও হাদিসের আলোকে মিথ্যা সাক্ষ্যদাতা চারটি বড় গুনাহে লিপ্ত হয়ে নিজেও ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং অপরকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে। প্রথমত, দুনিয়ার লোভে পড়ে অপরের ক্ষতি করার জন্য মনগড়া মিথ্যা অপবাদ দেয়। দ্বিতীয়ত, সে অন্যের বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য দিয়ে তার ওপর জুলুম করে। তৃতীয়ত, সে যার পক্ষে সাক্ষ্য দেয় তার ওপরেও জুলুম করে, কেননা সে তার জন্য হারাম সম্পদ ভোগে সহায়তা করে দেয়। ফলে তার জন্য জাহান্নাম অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়ে। চতুর্থত, আল্লাহর বিধান সমাজের সুষ্ঠু সুবিচার থেকে মজলুমকে বঞ্চিত ও ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়। 

এ মর্মে সহিহ বুখারি, মুসলিম, ও তিরমিজিতে বর্ণনায় রয়েছে, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন- আমি কি তোমাদের জঘন্যতম কবিরা গুনাহ কী কী বলব না? সাহাবাগণ আরজ করলেন ইয়া রসুলুল্লাহ অবশ্যই বলবেন। তিনি বললেন : তাহলে শোন, তা হচ্ছে আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক করা, মাতা-পিতাকে কষ্ট দেওয়া, আর সাবধান মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া, সাবধান মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া।’


আরও খবর



ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ২৪জন দেখেছেন

Image

ডায়রিয়া নানা কারণে হয়ে থাকে তবে প্রধান কারণসমূহ ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস বা প্রোটোজোয়া কর্তৃক ইনফেকশন হওয়া।

লক্ষণসমূহ : বারবার পাতলা পায়খানা হওয়া। শুরুর দিকে বমি হওয়া। এ ছাড়া ডিহাইড্রেশন বা পানি শূন্যতার কারণে কিছু লক্ষণ দেখা দেয়। ডায়রিয়া হলে মূল সমস্যাই হলো পানি শূন্যতা বা ডিহাইড্রেশন। পানি শূন্যতার লক্ষণগুলোকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয় মৃদু পানিশূন্যতা, স্বল্প পানিশূন্যতা, এবং তীব্র পানিশূন্যতা।

মৃদু পানিশূন্যতা : এখানে পানি শূন্যতার তেমন কোনো লক্ষণ থাকে না, বাচ্চা স্বাভাবিক থাকে। শুধু বারবার পাতলা পায়খানা হয়। স্বল্প পানিশূন্যতা এখানে বাচ্চা অস্থির থাকে, বারবার পানি খেতে চায়, চোখ বসে যায় এবং চামড়ার স্থিতিস্থাপকতা কমে যায়।

তীব্র পানিশূন্যতা : এখানে বাচ্চা নেতিয়ে পড়ে, পানি খাওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, চোখ অনেক বেশি বসে যায় এবং চামড়ার স্থিতিস্থাপকতা খুব বেশি কমে যায়।

চিকিৎসার মূলত দুটি অংশ

১) যে কারণে ডায়রিয়া হয়েছে সেটার চিকিৎসা করা। ২) পানিশূন্যতা প্রতিরোধ করা বা পানিশূন্যতার চিকিৎসা করা। ডায়রিয়া অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভাইরাস ঘটিত। তাই শুধু পানিশূন্যতার চিকিৎসা করলে শিশুরা সুস্থ হয়ে ওঠে। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়াল ডায়রিয়া যেমন : কলেরা এসব ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে হয়। মৃদু ও স্বল্প পানিশূন্যতার ক্ষেত্রে মূল চিকিৎসা হলো বারবার ওরস্যালাইন খাওয়ানো। আর তীব্র পানি শূন্যতা হলে বাচ্চাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ আইভী বা শিরা পথে কলেরা স্যালাইন দেওয়া। তাই এ বিষয়ে অবহেলা না করে  সবাইকে সচেতন হতে হবে।


আরও খবর

একদিনে ৮৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৭

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




ভারতীয় শিবিরে ফাইনালের আগে অন্যরকম দুশ্চিন্তা

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ২৭জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক : সময়ের হিসেবে আর একদিনের অপেক্ষা। এরপরই আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে শুরু হবে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল। প্রায় দেড়মাসের ক্রিকেট যজ্ঞের পর্দা নামবে ভারত এবং অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার এই প্রেস্টিজিয়াস ম্যাচ দিয়ে। দুই দলই এখন অবস্থান করছে আহমেদাবাদ শহরে। সেখানেই চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি। 

ফাইনালের দুদিন আগেই পিচ পরীক্ষা করে দেখেছেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। বৃহস্পতিবার কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে দক্ষিণ আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার দ্বিতীয় সেমিফাইনাল চলাকালেই ফাইনালের ভেন্যুতে পৌঁছে গেছে টিম ইন্ডিয়া। শুক্রবার মাঠেও নেমে পড়েছেন স্বাগতিকরা। 

তবে শেষ সময়ে এসে ভারত শিবিরে দেখা দিতে পারে অন্যরকম এক অস্বস্তি। সেটাও নিজেদের দলে কোন ইনজুরি বা প্রতিপক্ষ বিবেচনায় না। এই অস্বস্তি আম্পায়ার কেন্দ্রিক। ফাইনালে অনফিল্ডে থাকবেন, ইংল্যান্ডের দুই অভিজ্ঞ আম্পায়ার রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ ও রিচার্ড কেটেলবরো। 

সেমিফাইনালে দায়িত্ব পালন করা আরও দুজন দায়িত্ব পেয়েছেন ফাইনালে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের জোয়েল উইলসন প্রথম সেমিফাইনালে টিভি আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন। এবার এই আম্পায়ার আহমেদাবাদের ফাইনালেও ম্যাচ পরিচালনায় থাকবেন টিভি আম্পায়ার হিসেবে। দ্বিতীয় সেমিফাইনালে থার্ড আম্পায়ারের ভূমিকায় ছিলেন ক্রিস গ্যাফানি। নিউজিল্যান্ডের এই বিশেষজ্ঞ ১৯ নভেম্বর ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার ফাইনালে উপস্থিত হবেন চতুর্থ আম্পায়ার হয়ে।

তবে ভারতের সমস্যা এই রিচার্ড কেটেলবোরোকে নিয়ে। রোহিত শর্মাদের জন্য আনলাকি হিসেবে বিবেচনা করা হয় কেটেলবোরোকে। নক আউটে টিম ইন্ডিয়ার যেসব ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এর প্রত্যেকটিতেই হেরেছে ভারত।

২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ছাড়া সবকটি ম্যাচেই আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করেছেন কেটেলবোরো। এর মধ্যে ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনাল, ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল, ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল ও ২০১৭ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ফাইনালেও আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন এই ক্যাটেলবোরো।

এরপর ২০১৯ বিশ্বকাপের সেমি ফাইনালে ভারত-নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার ম্যাচেও আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। এর বাইরে ২০২১ ও ২০২৩ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ভারতের হেরে যাওয়া দুটি ম্যাচেই থার্ড আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন কেটেলবোরো। স্বাভাবিকভাবেই তাই রিচার্ড কেটেলবোরো কেন্দ্রিক আলোচনা বেশ জোরেশোরে শুরু হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। 

এছাড়া মহাগুরুত্বপূর্ণ এই ফাইনালে ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব সামলাবেন অ্যান্ডি পাইক্রফট। জিম্বাবুয়ের পাইক্রফট প্রথম সেমিফাইনালেও ছিলেন ম্যাচ রেফারির ভূমিকায়। ২০১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালের ম্যাচ অফিসিয়ালদের কেউই এবারের বিশ্বকাপে থাকছেন না।


আরও খবর

৩১৭ রানে অলআউট নিউজিল্যান্ড

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




বাংলাদেশে আসছে ইনফিনিক্সের ল্যাপটপ ‘ইনবুক’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | ৪৩জন দেখেছেন

Image

বাংলাদেশের বাজারে ল্যাপটপ আনতে যাচ্ছে ইনফিনিক্স। সম্প্রতি বাংলাদেশে প্রদর্শন করা হয়েছে তাদের নতুন ল্যাপটপ। ঢাকায় অনুষ্ঠিত সিটি আইটি মেগা ফেয়ার ২০২৩-এ ইনফিনিক্সের স্টলে দুটি মডেলের ল্যাপটপ প্রদর্শিত হয়।

মেলায় প্রদর্শিত ইনফিনিক্স ইনবুক এক্স টু এবং ইনবুক ওয়াই টু প্লাস মডেলগুলো বাংলাদেশের বাজারে আসবে খুব শিগগিরই। আর দামও থাকবে বাজেটের মধ্যেই।

অ্যালুমিনিয়াম এলয় বডির ইনফিনিক্স ইনবুক এক্স টু ল্যাপটপটি দেখতে চিকন ও ওজনে বেশ হালকা। লাল, নেভি ব্লু, ধূসর ও সবুজ এই চারটি রঙে পাওয়া যাবে এই ল্যাপটপ। এটি ১১তম প্রজন্মের কোর আই৩, আই৫ ও আই৭ প্রসেসরের ভ্যারিয়েন্টে বাজারে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। 

ওয়াই টু প্লাস ল্যাপটপটি এক্স টু ল্যাপটপের চাইতে আকারে কিছুটা বড়। এই ল্যাপটপটি পাওয়া যাবে রূপালি, ধূসর ও নীল রঙে। এটিও থাকবে আই৩, আই৫ ও আই৭ প্রসেসর ভ্যারিয়েন্টে। 

ল্যাপটপের বিস্তারিত এবং ইনফিনিক্স ইনবুক এক্স টু এবং ইনবুক ওয়াই টু প্লাস এর যেসব ভার্সন বাংলাদেশে পাওয়া যাবে সে সম্পর্কিত তথ্য শিগগিরই প্রকাশ করা হবে। 

ইনফিনিক্স ল্যাপটপের যাত্রা শুরু হয় ইনবুক এক্স ওয়ান মডেলের মাধ্যমে। গত ২ অক্টোবর থেকে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হওয়া ছয় দিনব্যাপী সিটি আইটি মেগা ফেয়ারে নতুন মডেলের পিসি, ল্যাপটপ, প্রিন্টার, মনিটর ও সিসি ক্যামেরাসহ নতুন সব প্রযুক্তি পণ্য প্রদর্শিত হয়।


আরও খবর