Logo
আজঃ রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

বিপদগ্রস্ত মানুষের সহযোগিতা রসুলুল্লাহ (সা.)-এর আদর্শ

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | ২১০জন দেখেছেন

Image

ইসলামিক ডেস্ক : ইসলাম শান্তি ও মানবতার ধর্ম। এক মুসলমান অপর মুসলমানের ভাই। কোনো মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত ও বিপদগ্রস্ত হলে তাদের পাশে দাঁড়ানো ইসলামের শিক্ষা। মহানবী (সা.)-এর আদর্শ। নামাজ, রোজার মতো শ্রেষ্ঠতম ইবাদত। মহানবী (সা.) ইরশাদ করেন- ‘মুমিনদের উদাহরণ তাদের পারস্পরিক ভালোবাসা, দয়া ও সহানুভূতির দিক দিয়ে একটি মানবদেহের মতো, যখন একটি অঙ্গ আক্রান্ত হয়, তখন তার পুরো দেহ আক্রান্ত, তখন তার পুরো দেহ ডেকে আনে তাপ ও অনিদ্রা।’ (সহিহ মুসলিম)। যাদের যে পরিমাণ সামর্থ্য রয়েছে সে অনুযায়ী অসহায়, দুর্গত মানুষের সহায়তায় এগিয়ে আসার জন্য মহানবী (সা.) নির্দেশ প্রদান করেছেন। নির্দেশ প্রদান করেছেন আপন আপন সাধ্যানুযায়ী জুলুম-অত্যাচার প্রতিহত করার প্রতি। তিনি ফরমান, ‘তোমাদের মধ্যে যে অন্যায় দেখবে সে যেন তার হাত দিয়ে বাধা দেয়, আর যদি হাত দিয়ে বাধা দিতে না পারে তবে যেন মুখ দিয়ে বাধা দেয়, আর যদি মুখ দিয়ে বাধা দিতে না পারে তবে যেন অন্তরে বাধা দেয় (বা পরিকল্পনা গ্রহণ করে)’। আর এটি হলো দুর্বল ইমানের পরিচয়।’ (সহিহ মুসলিম)। মহান প্রভু ঘোষণা করেন, ‘তোমরা বের হয়ে পড় স্বল্প সম্বল নিয়ে অথবা প্রচুর জিনিসের সঙ্গে এবং প্রচেষ্টা কর আল্লাহর পথে নিজেদের জানমাল নিয়ে, এটি তোমাদের জন্য অতি উত্তম, যদি তোমরা বুঝতে পার।’ (সুরা-আত তাওবাহ-৪১)।

মানুষ এবং হিংস্র প্রাণীর মধ্যে মৌলিক পার্থক্য হলো- হিংস্র প্রাণী একে অপরকে খেয়ে বাঁচে। মানুষ পরস্পরের সহযোগিতা করে আনন্দ পায়। মানুষ সামাজিক জীব। তারা হিংস্র প্রাণী নয়। তাই মানুষ মানেই মিলেমিশে থাকবে। পরস্পর কল্যাণকামী হবে। কারও ওপর অন্যায় আচরণ, জুলুম-অত্যাচার, মানবতাবিরোধী কোনো কাজ তারা করবে না। ক্ষমতার দাপটে, টাকার প্রাচুর্যে এবং জাতিগত অহমিকায় কোনো মানুষ অসহায়-দুর্বলের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে না। আল্লাহতায়ালা অত্যাচারীকে পছন্দ করেন না। অত্যাচারীদের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়ানোর জন্য তিনি মানবসমাজকে প্রত্যাদেশ দিয়েছেন। তিনি ঘোষণা করেন, ‘আর তোমাদের কী হলো যে তোমরা লড়াই কর না আল্লাহর পথে এবং অসহায় নর-নারী ও শিশুদের পক্ষে যারা বলে, হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের এ জনপদ যার অধিকারী অত্যাচারী, তা থেকে নিষ্কৃতি দান করুন। আর আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য অভিভাবক ঠিক করে দিন এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্যকারী নির্ধারণ করে দিন।’ (সুরা আন-নিসা-৭৫)।

অত্যাচারী আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত। জান্নাত থেকে বিতাড়িত। অত্যাচারীর বিরুদ্ধে আল্লাহর বিধান এবং তাঁর অবস্থান অনেক কঠোর। পবিত্র কোরআনে আল্লাহতায়ালা ঘোষণা করেন, ‘তোমরা অত্যাচারীদের মোকাবিলার জন্য যথাসাধ্য শক্তি সংগ্রহ এবং অশ্ববাহিনী প্রস্তুত রাখবে, যেন আল্লাহর শত্রুদের ওপর এবং তোমাদের শত্রুদের ওপর প্রভাব পড়ে।’ (সুরা আল আনফাল-৬০)।

বর্তমান সমাজে বিরাজমান অশান্তি ও অস্থিরতার মূল কারণ হলো- জুলুম, অত্যাচার। ইসলামী পরিভাষায় অত্যাচারী হলো সীমা লঙ্ঘনকারী। সীমা লঙ্ঘনের অপরাধে আল্লাহতায়ালা এ পৃথিবীর প্রতাপশালী ও পরাশক্তি কাউকে ছেড়ে দেননি। ভবিষ্যতেও কেউ রেহাই পাবে না। অতএব আমাদের জন্য জুলুম-অত্যাচার পরিহার করা এবং যাবতীয় অপরাধ প্রতিহত করার দৃঢ় প্রত্যয় গ্রহণ করা বর্তমান সময়ের দাবি। মানবিক ও ইমানি দায়িত্ব।


আরও খবর



ওয়ানডে ক্রিকেটে ফেরার ইচ্ছে প্রকাশ করলেন স্টোকস

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

খেলাধুলা ডেস্ক: ২০২২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে হোম সিরিজ খেলে ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছিলেন বেন স্টোকস। এরপর ২০২৩ সালে ভারত বিশ্বকাপে দলের প্রয়োজনে সাড়া দিয়ে ফের দলে ফেরেন তিনি। এই আসরে সপ্তম স্থান থেকে দলের বিদায় হলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে সবার প্রশংসা কুড়ান স্টোকস। এক সেঞ্চুরির সঙ্গে ৬ ম্যাচে মোট ৩০৪ রান করেন ৩৩ বছর বয়সী ইংলিশ অলরাউন্ডার। সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য এসে বিশ্বকাপের পর ফের ওয়ানডে ক্রিকেটের বাইরে চলে যান স্টোকস। কিন্তু সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সাদা বলের ক্রিকেটে ফেরার ইচ্ছে প্রকাশ করেন ৩৩ বছর বয়সী এই অলরাউন্ডার। সাদা বলের নতুন কোচ ব্রেন্ডন ম্যাককালামের কৌশলে উজ্জীবিত হয়েই নিজের আকাক্সক্ষা প্রকাশ করেন স্টোকস। নিউজিল্যান্ডের এই কোচের সঙ্গে জুটি করে খেলতে চান তিনি। টেস্ট ক্রিকেটে যেভাবে ইংল্যান্ডকে মেলে ধরতে সহায়তা করেছেন, সাদা বলে দূরদর্শী চিন্তার মাধ্যমে ইংল্যান্ডকে ভালো অবস্থান নিয়ে যাবেন ম্যাককালাম- এমনই বিশ্বাস স্টোকসের। স্কাই স্পোর্টসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্টোকস বলেন, ‘যদি আমি ডাক পাই এবং (ইংল্যান্ড দল) আমাকে বলে, ‘‘তুমি কি এসে খেলতে চাও?’’ স্পষ্টতই আমি হ্যাঁ বলবো। কিন্তু যদি ডাক নাও পাই, তাহলে খুব বেশি অখুশি হবো না। কারণ, আমি কেবল বসে থাকতে পারি এবং অন্য সবাইকে যেতে এবং খেলতে দেখতে পারি।’ সাক্ষাৎকারে তরুণ তারকাদেরও প্রশংসা করেন স্টোকস। তিনি বলেন, ‘এই সাদা বলের দলটি নতুন পথে গেছে। আমরা কিছু অবিশ্বাস্য প্রতিভা দেখেছি।, উদাহরণস্বরূপ, জ্যাকব বেথেল। আমি মনে করি সে (বেথেল) একজন সুপারস্টার হতে চলেছে।’


আরও খবর



কোরআনের বর্ণনায় মেঘ-বৃষ্টির রহস্য

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: বৃষ্টি মহান আল্লাহর অপার রহমত। তিনি নিজেই একে নিজের রহমত বলে স্বীকৃতি দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনিই সেই সত্তা, যিনি তারা নিরাশ হয়ে যাওয়ার পর বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং স্বীয় রহমতকে ছড়িয়ে দেন। তিনিই অভিভাবক, প্রশংসিত।’ (সুরা : শুরা, আয়াত : ২৮) পবিত্র কোরআনের এই আয়াত যেন বর্তমান প্রেক্ষাপটের সঙ্গে হুবহু মিলে গেছে। কয়েক দিনের তীব্র গরমে নাকাল মানুষ যখন হতাশায় পড়ে গিয়েছিল, ঠিক তখনই মহান আল্লাহ তাঁর রহমতের বৃষ্টি ছড়িয়ে দিয়ে আবহাওয়া শীতল করে দিয়েছেন। প্রকৃতিকে সজীবতা দিয়েছেন। এভাবেই মহান আল্লাহ রহমতের বৃষ্টির মাধ্যমে তাঁর বান্দাদের জন্য সুপেয় পানির ব্যবস্থা করেন। পশুপাখি ও উদ্ভিদকে বাঁচিয়ে রাখেন, তেমনি তিনি এই পানিকে সঠিকভাবে সংরক্ষণও করেন। মহান আল্লাহ পানিকে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে আকাশে তুলে বৃষ্টিরূপে বর্ষণ করেন। যে পদ্ধতিকে আমরা পানিচক্র বলে থাকি। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমি বৃষ্টিসঞ্চারী বাতাস প্রেরণ করি, অতঃপর আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করি। অতঃপর তা তোমাদের পান করতে দিই। তোমরা এর ভাণ্ডাররক্ষক নও।’ (সুরা : হিজর, আয়াত : ২২) পবিত্র কোরআনের এই আয়াতে মহান আল্লাহ বৃষ্টি বর্ষণের রহস্য উদঘাটন করেছেন। অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘তুমি কি দেখনি যে আল্লাহ মেঘমালাকে পরিচালিত করেন, তারপর তিনি সেগুলোকে একত্রে জুড়ে দেন, তারপর সেগুলো স্তূপীকৃত করেন, তারপর তুমি দেখতে পাও তার মধ্যে থেকে বৃষ্টির বের হয়। আর তিনি আকাশে স্থিত মেঘমালার পাহাড় থেকে শিলা বর্ষণ করেন। তারপর তা দ্বারা যাকে ইচ্ছে আঘাত করেন। আর যার কাছ থেকে ইচ্ছে তা সরিয়ে দেন। এর বিদ্যুতের ঝলক দৃষ্টিশক্তি প্রায় কেড়ে নেয়।’ (সুরা : নূর, আয়াত : ৪৩) পবিত্র কোরআনের আয়াতগুলো দ্বারা বোঝা যায়, বৃষ্টি বর্ষণ ও মেঘ তৈরিতে বাতাসের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। মহান আল্লাহ যদি এই বাতাস বন্ধ করে দেন, বা বাতাসের গতি পরিবর্তন করে দেন, তাহলে বৃষ্টিপাত বাধাগ্রস্ত হতে পারে। বিজ্ঞানের মতেও বৃষ্টিপাতে বাতাসের ভূমিকা আছে। এ জন্যই বছরের সব সময় বৃষ্টি সমান হয় না। শীতকালে কম হয় এবং বর্ষাকালে বেশি হয়। শীতকালে উত্তর দিক থেকে বাতাস প্রবাহিত হয়। উত্তর দিক থেকে যে বাতাস আসে তাতে কোনো জলীয়বাষ্প থাকে না বিধায় ওই সময় বৃষ্টিপাত হয় না। জুন থেকে অক্টোবর পর্যন্ত মৌসুমি বায়ু প্রবাহিত হয়। মৌসুমি বায়ু দক্ষিণ দিক থেকে প্রবাহিত হয়, যার সঙ্গে সমুদ্র থেকে প্রচুর জলীয়বাষ্প ভেসে আসে এবং তা দ্বারা প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। প্রায় ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ বৃষ্টি এ সময় হয়। মহান আল্লাহর সৃষ্টির এই রহস্যগুলো যখন মানুষের কাছে স্পষ্ট হতে শুরু করেছে, তখন মানুষ এগুলোকে কাজে লাগিয়ে এগুলো থেকে উপকৃত হতেও শুরু করেছে। এমনকি কয়েক দশক ধরে মানুষ কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতেও সক্ষম হয়েছে। কিছু দেশ উড়োজাহাজের মাধ্যমে মেঘের ওপর আয়োডাইডের ছোট ছোট কণা ছড়িয়ে দেয়, ফলে জলীয়বাষ্প ঘনীভূত হয়ে তা বৃষ্টিতে রূপান্তরিত হয়। যদিও এই পদ্ধতি কখনো কখনো বিপর্যয়ও নামাতে পারে। তারপরও বলতে হবে বাতাস, মেঘ ও বৃষ্টির এই রহস্য মানুষ অনেক দিন পর বুঝতে পারলেও মহান আল্লাহ দেড় হাজার বছর আগে পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন আয়াতে এর রহস্যের দিকে ইঙ্গিত দিয়ে গেছেন। কোরআনের আরেকটি আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনিই আল্লাহ, যিনি বায়ু প্রেরণ করেন। ফলে তা মেঘমালাকে (আকাশে) সঞ্চারিত করে। পরে তিনি মেঘমালা যেভাবে ইচ্ছে আকাশে ছড়িয়ে দেন এবং তা স্তরে স্তরে রাখেন। এরপর তুমি দেখতে পাও, তার মধ্যে থেকে নির্গত হয় বৃষ্টিধারা। তিনি তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাদের ইচ্ছে তা পৌঁছে দেন। তখন তারা আনন্দিত হয়।’ (সুরা : আর-রুম, আয়াত : ৪৮) অন্য আয়াতে বর্ণিত আছে, ‘তাঁর আরেকটি নিদর্শন হলো এই যে তুমি জমিনকে দেখতে পাও শুষ্ক-অনুর্বর, অতঃপর যখন আমি তার ওপর পানি বর্ষণ করি তখন তা আন্দোলিত ও স্ফীত হয়। নিশ্চয়ই যিনি জমিনকে জীবিত করেন তিনি মৃতদেরও জীবিতকারী। নিশ্চয়ই তিনি সব কিছুর ওপর ক্ষমতাবান।’ (সুরা : হা-মিম সাজদা, আয়াত : ৩৯) এভাবেই মহান আল্লাহ তাঁর অসংখ্য নিদর্শনের মাধ্যমে তাঁর সৃষ্টিজগেক উপকৃত করেন এবং গোটা বিশ্বব্রহ্মা-কে তাঁর প্রবল শক্তির জানান দেন।


আরও খবর

নামাজ না পড়ার ভয়াবহ শাস্তি

শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪




সেন্সর বোর্ড পুনর্গঠন নিয়ে আলোচনা

প্রকাশিত:বুধবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক: বিদ্যমান ‘ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন আইন, ২০২৩’–এ ‘সার্টিফিকেশন বোর্ড’ না করে রহিত হওয়া ১৯৬৩ সালের ‘সেন্সরশিপ অব ফিল্মস অ্যাক্ট’–এ ‘সেন্সর বোর্ড’ পুনর্গঠন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নির্মাতা, চলচ্চিত্র সংগঠকেরা।দীর্ঘদিন ধরেই সেন্সর বোর্ড বাতিলের দাবিতে সোচ্চার ছিলেন নির্মাতা আশফাক নিপুন। সেন্সর বোর্ডের বদলে সার্টিফিকেশন বোর্ড চান তিনি।

১৯৬৩ সালের ‘সেন্সরশিপ অব ফিল্মস অ্যাক্ট’ রহিত করে গত বছরের ১৩ নভেম্বর ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন আইন’ গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়। বিদ্যমান সার্টিফিকেশন আইনে সেন্সর বোর্ড নয়, সার্টিফিকেশন বোর্ড গঠনের কথা বলা আছে।

গত রোববার সেন্সরশিপ অব ফিল্মস অ্যাক্টে সেন্সর বোর্ড পুনর্গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। ১৫ সদস্যের সেন্সর বোর্ডে সেন্সর প্রথা বাতিল চাওয়া আশফাক নিপুনও ছিলেন। সার্টিফিকেশন বোর্ড চেয়ে রোববার রাতেই সেন্সর বোর্ডের সদস্যপদ ফিরিয়ে দিয়েছেন মহানগর নির্মাতা।

বর্তমান সেন্সর বোর্ডে জায়গা পাওয়া নির্মাতা, গবেষক জাকির হোসেন রাজু, নির্মাতা খিজির হায়াত খান, অভিনেত্রী নওশাবা আহমেদসহ আরও কয়েকজন সদস্যও সেন্সর বোর্ডের বিপক্ষে সোচ্চার ছিলেন।


আরও খবর

পাপারাজ্জিদের খপ্পরে হৃতিক-সাবা

শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪

সরকারের উপদেষ্টা হতে চান ফারুকী

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪




এবার দুরন্ত ফিচার্সের বাইক আনছে বিএমডব্লিউ

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৫৬জন দেখেছেন

Image

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক : বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল গাড়ি সংস্থা বিএমডব্লিউ। চার চাকার পাশাপাশি দুই চাকার যান বাজারে এনেছে সংস্থা। সবশেষ বৈদ্যুতিক স্কুটার এনেছে সংস্থা। এবার নতুন বাইক বাজারে আনছে তারা। অসংখ্য ফিচারের সুবিধা পাবেন এই বাইকে। সংস্থার নতুন বাইক হচ্ছে বিএমডাব্লিউ এফ ৯০০ জিএস। দুটি মডেল আসছে এই বাইকের। আরেকটি মডেল হচ্ছে বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস অ্যাডভেঞ্চার।

বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস এবং বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস অ্যাডভেঞ্চার উভয়ই একটি ৮৯৫ সিসির টু-ইন সিলিন্ডার লাইন ইঞ্জিন রয়েছে। এই ইঞ্জিনটি ৮৫০০ আরপিএমে ১০৩ বিএইচপি শক্তি উৎপন্ন করে। অন্যদিকে ৬৭৫০ আরপিএমে এই বাইকে ৯৩ এনএম টর্ক উৎপন্ন হবে। ইঞ্জিনের পাশাপাশি এই বাইকে রাখা হয়েছে একটি ৬ স্পিডের ইউনিট গিয়ার বক্স। স্ট্যান্ডার্ড এফ ৯০০ জিএস অফ-রোড রাইডিংয়ের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। যেখানে থাকবে নূন্যতম র্যালি-স্টাইল বডিওয়ার্ক এবং ২২৬ কেজি ওজনের কার্ব ও একটি ছোট ১৪.৫ লিটার ফুয়েল ট্যাঙ্ক। অন্যদিকে অ্যাডভেঞ্চার মডেলে একটি বড় ২৩ লিটারের জ্বালানি ট্যাঙ্ক এবং বড় আসন পাবেন। উভয় মডেলই বিএমডব্লিউর স্ট্যান্ডার্ড ফিচারের সঙ্গে সজ্জিত, যার মধ্যে রয়েছে একাধিক রাইডিং এবং পাওয়ার মোড, ট্র্যাকশন কন্ট্রোল, এবিএস, একটি দ্বি-দিকনির্দেশক কুইক শিফটার এবং একটি ৬.৫ ইঞ্চির টিএফটি টাচস্ক্রিন থাকছে, যা কেবল বাইক সম্পর্কিত সব তথ্যই দেবে না বরং নেভিগেশনের ফিচার্সও দেবে। এই অত্যাধুনিক জিএস মডেল দুটি স্ট্যান্ডার্ড রাইডিং মোড রেইন ও রোড সহ আনা হয়েছে।

এর সঙ্গে বাইকটিতে ডায়নামিক ট্রাকশন কন্ট্রোল এবং একটি ডায়নামিক ব্রেক লাইটও লাগানো হয়েছে। বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস সাও পাওলো ইয়েলো এবং একটি স্পোর্টি জিএস ট্রফি ভ্যারিয়ান্ট অফ হোয়াইট ও রেসিং ব্লু মেটাল এই তিন রঙে বাজারে আসে। আর অন্যদিকে জিএস অ্যাডভেঞ্চার ভ্যারিয়ান্টটি ব্ল্যাক স্টর্ম এবং হোয়াইট অ্যালুমিনিয়াম ম্যাট কালারের সঙ্গে বাজারে আসে। বর্তমানে বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএসএর এক্স শোরুম দাম ভারতে ১৩ লাখ ৭৫ হাজার রুপি। বিএমডব্লিউ এফ ৯০০ জিএস অ্যাডভেঞ্চারের এক্স শোরুম দাম ১৪ লাখ ৭৫ হাজার রুপি।


আরও খবর

গুগল ড্রাইভ খালি করার কৌশল

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




পশ্চিমা বিশ্বকে ‘পারমাণবিক হামলার’ হুঁশিয়ারি পুতিনের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৮১জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ইউক্রেনের সঙ্গে আড়াই বছরেরও বেশি সময় ধরে লড়াই চলছে রাশিয়ার। আর সেই লড়াইয়ে ইউক্রেনকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বের একাধিক দেশ।

এমনকি রাশিয়ার ওপর ক্রুজ মিসাইল হামলা নিয়ে ইউক্রেনকে গ্রিন সিগন্যাল দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন। আর এই রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসার পরই কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

রীতিমতো পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের নিয়ম ও পূর্বশর্ত পরিবর্তনের বিষয়টি বিবেচনা করার কথাও জানিয়েছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স এবং সংবাদমাধ্যম বিবিসি।রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বুধবার পশ্চিমা বিশ্বকে সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, যদি প্রচলিত ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় আঘাত করা হয় তাহলে জবাবে রাশিয়া পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে এবং কোনও পরমাণু শক্তিধর দেশের সমর্থনে যদি কোনও দেশ রাশিয়ায় হামলা চালায়, তবে তারা সেটি যৌথ হামলা বলে বিবেচনা করবেন।



আরও খবর