Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

বিশ্বের দ্রুতগতির ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক চীনে, সেকেন্ডে যাবে ১৫০ সিনেমা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৩৩জন দেখেছেন

Image

চোখের পলকে ১০০০ জিবি ডেটা পাঠানো যাবে। চীন এমন গতির ইন্টারনেট চালুর দাবি করেছে। চীনের দাবি সত্যি হলে এটিই এখনও পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক।  

এখন পর্যন্ত চালু থাকা ইন্টারনেটে সেকেন্ডে বড় জোর ১০০ জিবি তথ্য আদান-প্রদান করা যায়। কিন্তু চীনের এই নতুন ইন্টারনেট পরিষেবা এক সেকেন্ডে দেওয়া নেওয়া করবে অন্তত ১ টেরাবাইট বা এক টিবি তথ্য যা আসলে ১০০০ জিবি বা গিগাবাইটের সমান।

হুয়াওয়ের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এই পরিষেবায় অন্তত ১.২ টিবি তথ্য দেওয়া-নেওয়া করা যাবে এক সেকেন্ডে। এর ফলে খুলে যেতে পারে নতুন দরজা। কতটা শক্তিশালী এই ইন্টারনেট তার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে ওই কর্মকর্তা জানিয়েছে, এই ধরনের ইন্টারনেটের সাহায্যে অন্তত ১৫০টি এইচডি বা হাই ডেফিনেশন সিনেমা এক সেকেন্ডে পাঠিয়ে দেওয়া যাবে যে কোনো জায়গায়।

সেকেন্ডে ৪০০ জিবি তথ্য প্রেরণ করতে পারে এমন শক্তিশালী ইন্টারনেট রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে।


আরও খবর



শীতে শিশুদের খাদ্যতালিকায় যেসব খাবার রাখবেন

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ২৬জন দেখেছেন

Image

শীতে সুরক্ষিত থাকতে মাফলার, টুপি, সোয়েটার অন্যতম হাতিয়ার। তারপরও নানা রোগবালাই লেগেই থাকে। বিশেষ করে শিশু-শরীরে এই সময় জাঁকিয়ে বসে রোগবালাই। তাই শীতের পোশাক নিয়ে সতর্ক থাকার পাশাপাশি সচেতন থাকতে হবে শীতকালের খাবার নিয়েও। 

শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এমনিতেই কম। শীতে আরও কমে যায়। তাই সুস্থ থাকতে এই সময় শিশুদের ডায়েটে বিশেষ জোর দেওয়া জরুরি। শীতে সন্তানকে কোন খাবারগুলো খাওয়ানো জরুরি? 

শাকসবজির কথা প্রায় সব চিকিৎসকই বলেন। শীতকালীন সবুজ সবজি শিশুর খাদ্যতালিকায় থাকলে শিশুর স্বাস্থ্য থাকবে তরতাজা। 

কাজু, আখরোট, কাঠবাদাম ইত্যাদি বাদামে রয়েছে বিশেষ কিছু পুষ্টিগুণ। শীতকালীন রোগবালাই থেকে শরীরকে রক্ষা করে। বাদামে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেলস, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ফাইবারের মতো উপকারী উপাদান। এই প্রতিটি উপাদান রোগের সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে। তাই শীতে শিশুকে বেশি করে বাদাম খাওয়ান।

শিশু-শরীরের পুষ্টির জন্য শীতকালে নিয়মিত এক গ্লাস গরম দুধের কোনো বিকল্প নেই। দুধের মধ্যে থাকা পুষ্টিকর উপাদান সব বয়সের মানুষের জন্যই অত্যন্ত উপকারী। তবে শিশুদের শরীরে ক্যালশিয়ামের পরিমাণ কম থাকে। তাই ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ দুধ শীতে শিশুদের খাওয়ানো জরুরি। 

ডিমে থাকা ভিটামিন ডি, জিংক, সেলেনিয়াম, ভিটামিন ই শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে বিশেষ সহায়ক। তা ছাড়া ডিমে থাকা প্রোটিন শীতকালে শরীর চাঙ্গা রাখার ব্যাপারেও ভালো কাজের।


আরও খবর

একদিনে ৮৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৭

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




একদিনে ৯৬৮ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৫

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | ১৬জন দেখেছেন

Image

মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। একইসঙ্গে এই সময়ে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৯৬৮ জন রোগী। আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৯৩ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৭৫ জন।

২৯ নভেম্বর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৩ হাজার ৫৮৭ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৯৭৪ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ২ হাজার ৬১৩ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারাদেশে এখন পর্যন্ত ৩ লাখ ১১ হাজার ১৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ৭ হাজার ৬৯২ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ২ লাখ ৩ হাজার ৩২২ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩ লাখ ৫ হাজার ৮১২ জন। ঢাকায় ১ লাখ ৫ হাজার ৭৮৪ এবং ঢাকার বাইরে ২ লাখ ৪০ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ১৬১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।


আরও খবর

একদিনে ৮৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৭

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩

যেসব কারণে কাশির সঙ্গে রক্ত যায়

মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩




তাওবার গুরুত্ব

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ১০জন দেখেছেন

Image

ইসলাসিক ডেস্ক : গুনাহের প্রতি আসক্তি মানুষের স্বভাব জাত বিষয়। জেনে হোক, না জেনে হোক, বুঝে হোক, না বুঝে হোক, মানুষ গুনাহে জড়িয়ে পড়ে। কিন্তু মানুষের মধ্যে তারাই উত্তম, যারা গুনাহ হয়ে গেলে মহান আল্লাহর কাছে তাওবা করে নেয়। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, মানুষ মাত্রই গুনাহগার (অপরাধী)। আর গুনাহ গারদের মধ্যে তাওবা কারীরাই উত্তম। (তিরমিজি, হাদিস : ২৪৯৯)

আর মানুষ যখন নিজের ভুল উপলব্ধি করে অনুতপ্ত হয় এবং আল্লাহর কাছে খাঁটি অন্তরে তাওবা করে, তখন মহান আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন। তাই গুনাহ হয়ে গেলে আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ না হয়ে সঙ্গে সঙ্গে মহান আল্লাহর দরবারে সিজদায় পড়ে যাওয়াই বুদ্ধি মানের কাজ। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তবে যারা তাওবা করেছে এবং নিজেদের সংশোধন করেছে এবং সত্যকে সুস্পষ্ট ভাবে ব্যক্ত করেছে।

অতএব, এদের তাওবা আমি কবুল করব। আর আমি অধিক তাওবা কবুল কারী, পরম দয়ালু।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৬০)

অন্য আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর সীমা লঙ্ঘন করার পর কেউ তাওবা করলে এবং নিজেকে সংশোধন করলে নিশ্চয়ই আল্লাহ তার তাওবা কবুল করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা : মায়েদা, আয়াত : ৩৯)

তাই গুনাহের পাল্লা যতই ভারী হোক না কেন, বান্দাকে প্রতিনিয়ত আল্লাহর কাছেই ফিরে যেতে হবে। গুনাহ হয়ে যাওয়ার পর অনুতপ্ত হবে, আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করবে—এটাই আল্লাহর বেশি পছন্দ। নবী-রাসুল ছাড়া কোনো বান্দার শতভাগ গুনাহ মুক্ত হওয়া সম্ভব নয়। এটা মহান আল্লাহর নিয়ম। এটাই দুনিয়া বাসীর জন্য পরীক্ষা।

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, যে সত্তার হাতে আমার জীবন, আমি তাঁর কসম করে বলছি, তোমরা যদি পাপ না করতে তবে অবশ্যই আল্লাহ তোমাদের নিশ্চিহ্ন করে এমন সম্প্রদায় বানাতেন, যারা পাপ করে ক্ষমা চাইত এবং তিনি তাদের মাফ করে দিতেন। (মুসলিম,  হাদিস : ৬৮৫৮)

এর মানে এই নয় যে গুনাহর ব্যাপারে আমাদের বেপরোয়া হয়ে পড়তে হবে। ইচ্ছাকৃত গুনাহে লিপ্ত হতে হবে, বরং প্রতিটি মানুষকে গুনাহ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে। তবু মানুষ হিসেবে গুনাহ হয়েই যাবে, গুনাহ হয়ে গেলে দ্রুত মহান আল্লাহর দিকে ফিরে আসতে হবে। এটাই মহান আল্লাহর নির্দেশ। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমরা তীব্র গতিতে চলো নিজেদের রবের ক্ষমার দিকে এবং সেই জান্নাতের দিকে, যার বিস্তৃতি আসমান ও জমিনের সমান, যা প্রস্তুত রাখা হয়েছে মুত্তাকিদের জন্য। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৩৩)


আরও খবর



যুদ্ধবিরতির মধ্যে পশ্চিম তীরে ৬ ফিলিস্তিনিকে হত্যা

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ২৮জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসরায়েল-হামাসের মধ্যে চার দিনের যুদ্ধবিরতি চলছে। এরই মধ্যে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী অধিকৃত পশ্চিমতীরে ৬ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে।  

আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সেনারা ছয় ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে।  ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এই তথ্য জানিয়েছে।

শনিবার জেনিন শহরে অনুপ্রবেশের সময় ইসরায়েলি গুলিতে চার ফিলিস্তিনি নিহত হযন বলে মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

শনিবার ভোরে জেনিনের নিকটবর্তী কাবাতিয়ায় নিজ বাড়ির বাইরে ২৫ বছর বয়সী এক চিকিৎসক এবং রামাল্লার কাছে এল-বিরেহ এলাকায় আরেক ফিলিস্তিনি নিহত হন।

গত ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে হামাসের হামলার পর থেকে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলা বেড়েছে।

হামাসের হামলার পর থেকে ওই অঞ্চলে ৫২ শিশুসহ অন্তত ২২৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।


আরও খবর



পুঁজিবাজারে দরপতন

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৪৬জন দেখেছেন

Image

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার ( ৮নভেম্বর) দেশের পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছে। দিনভর সূচক ওঠানামা শেষে এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ২ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

সূচকের পাশাপাশি কমেছে লেনদেন ও অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। ফলে সোম, মঙ্গল ও বুধবার টানা তিনদিন নেতিবাচক ধারায় পুঁজিবাজারে লেনদেন হলো।

ডিএসইর তথ্য মতে, আজ ডিএসইতে ৩০২টি প্রতিষ্ঠানের ১২ কোটি ৩ লাখ ৫১ হাজার ৮৪৪টি শেয়ার, মিউচুয়াল ফান্ড ও বন্ডের হাতবদল হয়েছে। তাতে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫১৬ কোটি ২ লাখ ৯৬ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৫৪৫ কোটি ৭৫ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। অর্থাৎ দিনের ব্যবধানে লেনদেন কমেছে।

ডিএসইতে ৪৫টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১০২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫৫টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২ দশমিক ৮৮ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৭৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। প্রধান সূচকের পাশাপাশি অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস শরীয়াহ সূচক দশমিক ৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৬১ পয়েন্টে এবং ডিএস ৩০ সূচক ১ দশমিক ৪৪পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১২৯ পয়েন্টে।

ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল ফুয়াং ফুডের শেয়ার। দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল এপেক্স ফুটওয়ারের শেয়ার। তৃতীয় অবস্থানে ছিল বিচ হ্যাচারি লিমিটেডের শেয়ার।

এরপরের তালিকায় রয়েছে খুলনা পাওয়ার প্যাকেজিং অ্যান্ড প্রিন্টিং, এমারেল অয়েল, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, আরডি ফুড, মনোস্পল পেপার, ক্যাপিটেক গ্রামীণ ব্যাংক গ্রোথ মিউচুয়াল ফান্ড এবং খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ার।

সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৫৮৮ পয়েন্টে। সিএসইতে ১৪৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৩টির, কমেছে ৬০টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে৫৬টির।

দিন শেষে সিএসইতে ৫ কোটি৫৪ লাখ ৯ হাজার ৮৩৩টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১০ কোটি ৮০ লাখ ৪ হাজার ৯৩৭ টাকার শেয়ার।


আরও খবর

আবারও বাড়লো সোনার দাম

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩