Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে যেসব খাবার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৩৫জন দেখেছেন

Image

শরীরে অগ্ন্যাশয় যদি যথার্থ ইনসুলিন তৈরি করতে না পারে অথবা শরীরে ইনসুলিনের সঠিক কাজ ব্যাহত হয়, তাহলে তাকে ডায়াবেটিস বলা হয়। এ রোগে আক্রান্তদের ঘন ঘন প্রস্রাব হয়, অধিক তৃষ্ণার্ত অনুভব করে এবং বারবার মুখ শুকিয়ে যায়। আক্রান্তরা অতিশয় দুর্বলতা, সার্বক্ষণিক ক্ষুধা, স্বল্পসময়ে দেহের ওজন হ্রাস, চোখে ঝাপসা দেখাসহ নানা সমস্যায় ভোগে। আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনে ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সহায়ক কয়েকটি খাবার নিয়ে আলোচনা করা হলো।

সবুজ চা : সবুজ চা মানুষের শরীরে ইনসুলিনের মতো কাজ করে; ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।

ওয়াইল্ড স্যামন : ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য অন্যতম একটি ঔষধী খাদ্য ওয়াইল্ড স্যামন। এতে উচ্চমাত্রায় ওমেগা-৩ রয়েছে। ফ্যাটি অ্যাসিডের একটি বড় উৎস এটি। ডায়াবেটিসের পাশাপাশি কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁঁকিও কমায় ওয়াইল্ড স্যামন।

মাছ : গবেষণায় দেখা যায় মাছের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি গ্লুকোজের ঘনত্ব কমিয়ে ডায়াবেটিস রোগের ঝুঁকি হ্রাসে সহায়তা করে। এতে চর্বিহীন প্রোটিন রয়েছে।

টক দই : টক দই একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্য। এতে চিনির পরিমাণ খুব কম। এটি রক্তে চিনির পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। দুপুরের খাবারের সঙ্গে বা বিকালের নাশতায় স্যান্ডউইচের সঙ্গে টক দই খাওয়া যায়। এটি ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।

ডিমের সাদা অংশ : ডিম পেশি গঠনকারী খাদ্য। এতে উচ্চমানের প্রোটিন রয়েছে। ডিমের সাদা অংশে উচ্চমানের চর্বিহীন প্রোটিন ও কম মাত্রায় কার্বোহাইড্রেট রয়েছে যা দুই ধরনের ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।

লেবু : লেবু ও লেবুজাতীয় ফল ডায়াবেটিস প্রতিরোধে কাজ করে। গবেষণায় দেখা গেছে, শরীরে ভিটামিন ‌‘সি’র অভাবে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি রয়েছে। তবে লেবুজাতীয় ফল খেলে ভিটামিন সি’র অভাব পূরণ হয়। জাম্বুরা, কমলা, লেবু ও লাইমস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিনের মতো কাজ করে।

সবুজ শাকসবজি : সবুজ শাকসবজি দুই ধরনের ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়। পালং শাক, শালগম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, লেটুসপাতা ইত্যাদি খাবারে ক্যালরি ও কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কম। গবেষণায় বলা হয়, সবুজ শাকসবজি খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ১৪ শতাংশ পর্যন্ত কমে।


আরও খবর

একদিনে ৮৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৭

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




যুবলীগ হচ্ছে আওয়ামী লীগের একটি শক্তিশালী সহযোগি সংগঠন -শহীদ উল্লা খন্দকার

প্রকাশিত:রবিবার ১২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৩৮জন দেখেছেন

Image

মাহাবুব সুলতান, কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্র্রতিনিধি : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজ নির্বাচনী এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধি ও সাবেক সিনিয়র সচিব মোঃ শহীদ উল্লা খন্দকার বলেছেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যতগুলো সহযোগি সংগঠন আছে তার মধ্যে যুবলীগ অন্যতম। যুবলীগ হচ্ছে আওয়ামী লীগের একটি শক্তিশালী সহযোগি সংগঠন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগ্নে শহীদ শেখ ফজলুল হক মনি ১৯৭২ সালের এই দিনে এই সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগি সংগঠনের সাথে কোন ভূঁইফোর সংগঠনের কখনোই মিল হবে না।

শনিবার গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে যুবলীগের ৫১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, আমাদের কারো যদি কোন ত্রুটি বিচ্যুতি থাকে তাহা এখন ভুলে যেতে হবে। সময় খুব কম। দ্রুত সময়ের মধ্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষনা হবে। তফসিল ঘোষনার পরেই আমাদের সকলের মিলেমিশে আওয়ামী লীগের জন্য কাজ করতে হবে। যাতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবার ক্ষতায় এসে এই দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে পারেন।

কোটালীপাড়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ফজলুর রহমান দিপুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ভবেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন শেখ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এইচ এম অহিদুল ইসলাম, মোঃ কামাল হোসেন শেখ, আমিনুজ্জামান খান মিলন, সাংগঠনিক সম্পাদক মতিয়ার রহমান হাজরা, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বাবুল হাজরা বক্তব্য রাখেন। 

আলোচনা সভা শেষে দোয়া মাহফিল ও কেক কাটা হয়। এর আগে দলীয় নেতা- কর্মীরা মোঃ শহীদ উল্লা খন্দকারকে সাথে নিয়ে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়। শোভাযাত্রাটি উপজেলা পরিষদ চত্তর থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে দলীয় কার্যলয়ে এসে আলোচনা সভায় মিলিত হয়।


আরও খবর



দর বাড়ানোর প্রভাবে রেমিট্যান্সে ঊর্ধ্বগতি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৩৬জন দেখেছেন

Image

চলমান ডলার-সংকট কাটাতে ১২৪ থেকে ১২৫ টাকা পর্যন্ত দরে রেমিট্যান্সের ডলার কিনছে অনেক ব্যাংক। এতে  ব্যাংকিং চ্যানেলে আবার রেমিট্যান্স বাড়ছে। চলতি মাসের প্রথম ১০ দিনে ব্যাংকিং চ্যানেলে মোট ৭৯ কোটি ৪৪ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। পুরো মাসে এ হারে রেমিট্যান্স এলে তা আবারও ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়াবে বলে আশা করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মধ্যস্থতায় ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ও বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ব্যাংকের সংগঠন বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ডলার কেনার সর্বোচ্চ দর ১১০ টাকা ৫০ পয়সা ঠিক করেছে। অবশ্য সরকারি ও ব্যাংকের নিজস্ব প্রণোদনাসহ রেমিট্যান্স কেনার সর্বোচ্চ দর ঠিক করা হয়েছে ১১৬ টাকা। চলতি নভেম্বর মাসের প্রথম ১০ দিনে দৈনিক গড়ে ৭ কোটি ৯৪ লাখ ডলারের বেশি রেমিট্যান্স কিনেছে ব্যাংকগুলো।

চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে টানা রেমিট্যান্স কমার পর অক্টোবরে বেড়েছে। গত অক্টোবরে আসে প্রায় ১৯৮ কোটি ডলার। আগের বছরের একই মাসের তুলনায় যা প্রায় ৩০ শতাংশ এবং আগের মাসের তুলনায় ৪৮ শতাংশ বেশি। গত বছরের নভেম্বর মাসে রেমিট্যান্স আসে ১৬০ কোটি ডলারের কম।

দুই দিনের ব্যবধানে খোলাবাজারে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। রবিবার রাজধানীর খোলাবাজারে প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছে ১২৫ টাকা ৫০ পয়সায়। গত বৃহস্পতিবার ১২৭ টাকায়ও ডলার বিক্রি হয়েছিল। সংশ্লিষ্টরা জানান, সাধারণ ক্রেতারা ব্যাংক থেকে ডলার কিনতে পারছেন না। আবার মানি চেঞ্জারগুলোয়ও নির্ধারিত দামে ডলার পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে খোলাবাজারই এখন ডলার জোগানের অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠেছে। এতে ডলারের দাম দফায় দফায় বাড়ছে। তাতে বাড়তি দামে ডলার কিনতে হচ্ছে তাদের।


আরও খবর

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম

শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩




বিএনপি এখন শেষ হওয়ার পথে: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৩৯জন দেখেছেন

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ২৮ তারিখ সরকার তো যায় যায়। শেষ হয়ে গেছে? শেষ হয়ে যাচ্ছে তারা। বিএনপি এখন শেষ হওয়ার পথে।

সোমবার (১৩ নভেম্বর) বিকাল ৪টার দিকে খুলনা সার্কিটহাউজ মাঠে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি এখন শেষের পথে। ২৮ তারিখে মির্জা ফখরুল নয়াপল্টন থেকে দৌড়ে পালিয়েছে। তারা বেশি তর্জন গর্জন করতে গিয়ে নিজেদেরই পতন ডেকে যাচ্ছে। ঠিক কিনা বলেন? ইনশাআল্লাহ বিএনপির পতন অনিবার্য।

তিনি বলেন, তারা নাকি কী এক আরাফিকে ডেকেছে। এই আরাফি নাকি বিএনপির অবতার আর ভগবান। ভগবানকে ডেকে সরকারকে সেদিন হটাতে চেয়েছিল। পেরেছে? তাকে দিয়ে সরকার হটানো চক্রান্ত করেছে। সেই চক্রান্ত সফল হয়নি আল্লাহর রহমতে।

শেখ হাসিনার ওপর আল্লাহ’র আশীর্বাদ রয়েছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখের বেটি শেখ হাসিনার ওপর আস্থা রাখুন। ইনশাআল্লাহ আগামী জানুয়ারিতে আমরা মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধে বিজয়ী হব। শেখ হাসিনা আছেন, তিনি যতদিন আছেন, জনগণের সঙ্গে আছেন। আমাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই।


আরও খবর

হঠাৎ ডিবি কার্যালয়ে শামীম ওসমান

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ২৪জন দেখেছেন

Image

ডায়রিয়া নানা কারণে হয়ে থাকে তবে প্রধান কারণসমূহ ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস বা প্রোটোজোয়া কর্তৃক ইনফেকশন হওয়া।

লক্ষণসমূহ : বারবার পাতলা পায়খানা হওয়া। শুরুর দিকে বমি হওয়া। এ ছাড়া ডিহাইড্রেশন বা পানি শূন্যতার কারণে কিছু লক্ষণ দেখা দেয়। ডায়রিয়া হলে মূল সমস্যাই হলো পানি শূন্যতা বা ডিহাইড্রেশন। পানি শূন্যতার লক্ষণগুলোকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয় মৃদু পানিশূন্যতা, স্বল্প পানিশূন্যতা, এবং তীব্র পানিশূন্যতা।

মৃদু পানিশূন্যতা : এখানে পানি শূন্যতার তেমন কোনো লক্ষণ থাকে না, বাচ্চা স্বাভাবিক থাকে। শুধু বারবার পাতলা পায়খানা হয়। স্বল্প পানিশূন্যতা এখানে বাচ্চা অস্থির থাকে, বারবার পানি খেতে চায়, চোখ বসে যায় এবং চামড়ার স্থিতিস্থাপকতা কমে যায়।

তীব্র পানিশূন্যতা : এখানে বাচ্চা নেতিয়ে পড়ে, পানি খাওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, চোখ অনেক বেশি বসে যায় এবং চামড়ার স্থিতিস্থাপকতা খুব বেশি কমে যায়।

চিকিৎসার মূলত দুটি অংশ

১) যে কারণে ডায়রিয়া হয়েছে সেটার চিকিৎসা করা। ২) পানিশূন্যতা প্রতিরোধ করা বা পানিশূন্যতার চিকিৎসা করা। ডায়রিয়া অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভাইরাস ঘটিত। তাই শুধু পানিশূন্যতার চিকিৎসা করলে শিশুরা সুস্থ হয়ে ওঠে। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়াল ডায়রিয়া যেমন : কলেরা এসব ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে হয়। মৃদু ও স্বল্প পানিশূন্যতার ক্ষেত্রে মূল চিকিৎসা হলো বারবার ওরস্যালাইন খাওয়ানো। আর তীব্র পানি শূন্যতা হলে বাচ্চাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ আইভী বা শিরা পথে কলেরা স্যালাইন দেওয়া। তাই এ বিষয়ে অবহেলা না করে  সবাইকে সচেতন হতে হবে।


আরও খবর

একদিনে ৮৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৭

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




৯ গোলের জয় পেল ব্রাজিলের

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৮জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক : ঠিকই ধরেছেন। জয়টা ব্রাজিল জাতীয় দলের নয়। ব্রাজিল-আর্জেন্টিনাসহ দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের জাতীয় দলগুলো বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ খেলায় ব্যস্ত। এর মধ্যেই চলছে ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ। ইন্দোনেশিয়ায় অনুষ্ঠিত যুবাদের এই টুর্নামেন্টেই গতকাল ৯ গোলের জয়োত্সব করেছে ব্রাজিলের অনূর্ধ্ব-১৭ দল।

ব্রাজিল টুর্নামেন্টের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন। তবে এবারের টুর্নামেন্টে শুরুটা তাদের ভালো হয়নি। নিজেদের প্রথম ম্যাচে এশিয়ার দেশ ইরানের যুবাদের কাছে তাদের হারতে হয় ২-৩ গোলে। সেই হতাশা কাটিয়ে গতকাল দুর্দণ্ডপ্রতাপে ঘুরে দাঁড়িয়েছে ব্রাজিলের যুবারা।

গতকালের জয়টা অবশ্য অখ্যাত নিউ কালেদোনিয়ার বিপক্ষে। জাকার্তা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ম্যাচের প্রথমার্ধে ৩-০ গোলে এগিয়ে যায় চার বারের চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। দ্বিতীয়ার্ধে যেন আরো শান দিয়ে নামে ব্রাজিলের তরুণ তুর্কিরা। গোল উত্সবে মেতে উঠে করে আরো ছয় গোল। দলের হয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন কাউস ইলিয়াস। জোড়া গোল করেছেন রায়ান। একটি করে গোল করেছেন পালমেইরাসের বিস্ময় বালক এস্তবাও উইলিযান, সোসা সান্তোস, ভিক্টর রেস ও সুজা কুনহা।

ম্যাচে রেকর্ড ৮১টি শট নিয়েছে ব্রাজিলের তরুণরা। এর মধ্যে ২৩টি শট ছিল লক্ষ্যে। যার ৯টি থেকে গোল আদায় করেছে। বিপরীতে নিউ কালেদোনিয়া শট নিয়েছে পাঁচটি। তার মধ্যে মাত্র একটি লক্ষ্যে ছিল। তা সহজেই রুখে দেয় ব্রাজিলের গোলরক্ষক। আগের ম্যাচে নিউ কালেদোনিয়াকে ১০-০ গোলে হারিয়েছিল ইংল্যান্ড। ইংলিশরা ১০ গোল করেছিল ৩৯ শটেই।


আরও খবর

৩১৭ রানে অলআউট নিউজিল্যান্ড

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩