Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষ্যে কলাপাড়ায় র‌্যালী ও আলোচনা সভা

প্রকাশিত:সোমবার ১৬ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৮২জন দেখেছেন

Image

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি : দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষ্যে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।  রবিবার বেলা ১১ টার দিকে উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের পাখীমারা বাজারে একটি বনার্ঢ্য র‌্যালী বের করা হয়। এতে ইউনিয়ন,ওর্য়াড ও গ্রাম দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি ও সিপিপির সদস্যরা অংশগ্রহন করেন। পরে ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে দুর্যোগ বিষয়ক সচেতনতামূলক এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। বে-সরকারি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা গুড নেইবারস বাংলাদেশ এর আয়োজন করে। 

প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর দিপক কুমার দাশ’র সভাপতিত্বে সভার প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন গুড নেইবারস জাপান প্রতিনিধি ডিআরআর প্রকল্পের প্রজেক্ট ম্যানেজার ইউকি। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিপিপির সরকারি পরিচালক আছাদ উজ্জজামান খান, ইউপি সদস্য আব্দুল হামিদ খান, হেমায়েত উদ্দিন উকিল, মো.ফজলুল হক সুমন। এছাড়া অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন গ্রাম দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মঞ্জুরুল আলম,সদস্য শাহিনুর বেগম,জুলিয়েট  বাড়ৈ প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন গুড নেইবারস বাংলাদেশ’র প্রোগ্রাম ম্যানেজার রাজিব বিশ্বাস। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন গ্রাম দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির ওয়ার্ড সভাপতি শুভুলন বিশ্বাস।

প্রধান অতিথি গুডনেইবারস জাপান প্রতিনিধি ডিআরআর প্রকল্পের প্রজেক্ট ম্যানেজার ইউকি  বলেন, আমাদের দেশেও দুর্যোগ আছে। প্রায়ই ভূমিকম্প হচ্ছে বিভিন্ন স্থানে। এজন্য আমরা সবাইকে সচেতন করছি। তাই আপনারাও সচেতন হবেন এবং সবাইকে এ বিষয়ে সচেতন করবেন।



আরও খবর



সারাদেশে র‍্যাবের ৪৬০ টহল দল, ২৩৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৩০জন দেখেছেন

Image

বিএনপি-জামায়াতসহ সমমনা দলগুলোর ডাকা ৪৮ ঘণ্টা হরতালের প্রথম দিন আজ রোববার (১৯ নভেম্বর) আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সারা দেশে র‍্যাবের ৪৬০টি টহল দল এবং ২৩৫ প্লাটুন বিজিবি সদস্য মোতায়েন রয়েছে।  

আজ রোববার সকালে র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী পরিচালক আ ন ম ইমরান খান ও বিজিবির জনসংযোগ শাখার কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম পৃথক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

র‍্যাব কর্মকর্তা আ ন ম ইমরান খান বলেন, ‘রাজধানীতে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়নের (র‍্যাব) ১৬০টি টহল দলসহ সারা দেশে ৪৬০টি টইল দল মোতায়েন রয়েছে।’

এদিকে বিজিবির জনসংযোগ শাখার কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ২৮ প্লাটুনসহ সারা দেশে ২৩৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।’


আরও খবর



যুদ্ধবিরতির মেয়াদ আরও বাড়াতে চায় হামাস

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ১৭জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসরায়েলের সঙ্গে হামাসের যে চার দিনের যুদ্ধবিরতি চলছে, তার মেয়াদ আরও বাড়াতে চায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার ক্ষমতাসীন এই রাজনৈতিক গোষ্ঠী। রোববার এক বিবৃতিতে নিজেদের এই অবস্থান স্পষ্ট করেছে হামাসের হাইকমান্ড।

যুদ্ধবিরতির তৃতীয় দিন সন্ধ্যায় দেওয়া সেই বিবৃতিতে হামাসের হাইকমান্ডের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘হামাস চার দিনের যুদ্ধবিরতির মেয়াদ আরও বাড়াতে চায়। মানবিক যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় জিম্মিদের মুক্তিদান প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার জন্যই এই যুদ্ধবিরতি প্রয়োজন।’

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে হামাসের যোদ্ধাদের অতর্কিত হামলার মধ্যে দিয়ে শুরু হওয়া হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের দেড় মাস পেরোনোর পর গত শুক্রবার থেকে চার দিনের মানবিক যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে গাজায়।

উভয়পক্ষকে, বিশেষ করে হামাসকে এই যুদ্ধবিরতির চুক্তিতে আনতে বিশেষ কূটনৈতিক ভূমিকা রেখেছে মধ্যপ্রাচ্যের উপসাগরীয় দেশ কাতার। হামাসের উচ্চপর্যায়ের নেতারা গত বেশ কয়েক বছর ধরে দেশটিতে বসবাস করছেন।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল আনসারি এ প্রসঙ্গে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে বলেন, ‘চারদিনের যুদ্ধবিরতির ফলে জিম্মিদের হস্তান্তর প্রক্রিয়ায় যে গতি এসেছে, সেটি অব্যাহত রাখতেই বিরতির মেয়াদ আরও বাড়ানো জরুরি। আমরা আশা করছি, সবাই এ ব্যাপারটির গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পারবেন।’

গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণ কারী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা ইসরায়েলের ভূখণ্ডে অতর্কিত হামলা চালানোর পর ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বিমান বাহিনী। পরে ১৬ অক্টোবর থেকে অভিযানে যোগ দেয় স্থল বাহিনী।

ইসরায়েলি বাহিনীর টানা দেড় মাসের অভিযানে কার্যত ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা, নিহত হয়েছেন ১৫ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। নিহত এই ফিলিস্তিনিদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যা ১০ হাজারেরও বেশি।

অন্যদিকে, হামাস যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলে নিহত হয়েছিলেন ১ হাজার ২০০ জন ইসরায়েলি ও অন্যান্য দেশের নাগরিক।

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে হামলার চালানোর দিন এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে শত শত সামরিক-বেসামরিক মানুষকে হত্যার পাশাপাশি ২৪২ জনকে জিম্মি হিসেবে গাজায় নিয়ে গিয়েছিলেন হামাসের যোদ্ধারা। এই জিম্মিদের মধ্যে ইসরায়েলিদের সংখ্যা ১০৪ জন। বাকি ১৩৮ জনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, আর্জেন্টিনা, রাশিয়া ও ইউক্রেনের নাগরিকরা রয়েছেন।

গত শুক্রবার থেকে গাজা উপত্যকায় শুরু হয়েছে চার দিনের যুদ্ধবিরতি। বিরতির তৃতীয়দিন পর্যন্ত মোট ৩৯ জন জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস।


আরও খবর



ডিসেম্বরের আসছে আরেকটি ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৭জন দেখেছেন

Image

বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত আন্দামান ও নিকোবার দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। লঘুচাপটি ২৮ নভেম্বর মধ্যে সুস্পষ্ট লঘুচাপ ও ২৯ নভেম্বর মধ্যে নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এরপর নিম্নচাপটি ডিসেম্বর মাসের ১ তারিখ থেকে ৩ তারিখের মধ্যে গভীর নিম্নচাপে ও ডিসেম্বর মাসের ৩ থেকে ৫ তারিখের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ ঘূর্ণিঝড়ে (মিগজাউম/মিচাহং) পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

২৪ নভেম্বর রাতে আবহাওয়া ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানিয়েছেন কানাডার সাসকাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ু বিষয়ক পিএইচডি গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ।

পোস্টে তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড়টি ডিসেম্বর মাসের ৩ থেকে ৭ তারিখের মধ্যে বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের উপকূলে থেকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মধ্যবর্তী কোনো এলাকার উপকূলে আঘাত করার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সম্ভাবনা বেশি যে এই ঘূর্ণিঝড়টিও একই পথে উপকূলে আঘাত করার, যে পথে আঘাত হেনেছিল ঘূর্ণিঝড় মিধিলি। অর্থাৎ বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের মধ্যবর্তী উপকূলীয় জেলা গুলোর ওপর দিয়ে ঘূর্ণিঝড়টির স্থল ভাগে প্রবেশের সম্ভাবনা রয়েছে। 

গত ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’। আঘাতের সময় পটুয়াখালীতে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১০২ কিলোমিটার।


আরও খবর



বেশি হারে দক্ষ মানবসম্পদ নিতে সৌদির প্রতি ঢাকা চেম্বার সভাপতির আহ্বান

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) এবং আল মদিনা আল মনোয়ারা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি-এর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য আলোচনা সভা হয়েছে। সম্প্রতি মদিনা চেম্বারের কার্যালয়ে এ সভা অুনষ্ঠিত হয়।

উল্লেখ্য, দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্ভাবনা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ঢাকা চেম্বারের সভাপতি ব্যারিস্টার মো. সামীর সাত্তারের নেতৃত্বে ৬১সদস্যবিশিষ্ট বেসরকারিখাতের সর্ববৃহৎ বাণিজ্য প্রতিনিধি দলটি সৌদি আরব সফর করছে।

সভায় ডিসিসিআই সভাপতি ব্যারিস্টার মো. সামীর সাত্তার বলেন, দীর্ঘ দিন যাবত বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশি বিভিন্ন খাতে সৌদি আরবে নিয়োজিত আছেন এবং বাংলাদেশের মোট রেমিট্যান্সের প্রায় ৩০ শতাংশই সৌদি আরব হতে আসে। 

তিনি বলেন, ‘সৌদি ভিশন ২০৩০’-এর আওতায় সৌদি সরকার বহুমুখী উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। এমতাবস্থায় বাংলাদেশ হতে বিশেষ করে লজিস্টিক, অবকাঠামো, তথ্য-প্রযুক্তি ও আউটোর্সিং প্রভৃতি খাতে আরো বেশি হারে দক্ষ মানবসম্পদ নেওয়ার জন্য মদিনা চেম্বারের উদ্যোক্তাদসহ সৌদি সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’ সেই সাথে তিনি জানান, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা, পর্যটনসহ অন্যান্য সামাজিক সেবা খাতে সৌদি উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ করতে পারেন। 

ঢাকা চেম্বারের সভাপতি বলেন, বাংলাদেশের বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে নানাবিধ প্রণোদনা ও নীতি সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। যেগুলোর সুবিধা গ্রহণ করে সৌদি ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে পারে। 

তিনি আরো উল্লেখ করেন, ২০২৬ সালে বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণ পরবর্তী সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য বাজার সম্প্রসারণ খুবই জরুরি। এমতাবস্থায় সৌদি আরবের বাজারে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানিতে এগিয়ে আসার জন্য বাংলাদেশ উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

মদিনা চেম্বারের সহ-সভাপতি ড. খালিদ আব্দুল কাদের দাখাল বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণের লক্ষ্যে প্রাতিষ্ঠানিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, নীতি সহায়তা ও উন্নত সেবা প্রদানের মতো বেশকিছু অগ্রাধিকারমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। 

তিনি আশা প্রকাশ করেন, দুই দেশের ব্যবসায়িক কার্যক্রম আরো বৃদ্ধিতে তার চেম্বার কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণে সচেষ্ট হবে। তিনি জানান, সৌদি আরবের মোট জিডিপিতে মদিনার অবদান প্রায় ৭% এবং এখানে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ কার্যক্রম সম্প্রসারণের সুযোগ ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। 

এমতাবস্থায় তিনি বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, সিরামিক, পর্যটন, এগ্রোপ্রসেসিং, তৈরি পোশাক প্রভৃতি খাতে বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান। সেই সাথে তিনি দুই দেশের উদ্যোক্তাদের মধ্যকার যোগাযোগ আরো বৃদ্ধির ওপর জোরারোপ করেন। 

ঢাকা চেম্বারে ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি এস এম গোলাম ফারুক আলগমীর (আরমান), সহ-সভাপতি মো. জুনায়েদ ইবনে আলী, পরিচালনা পর্ষদের সদস্যসহ প্রতিনিধি দলের সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম

শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩




পরকালে আল্লাহ যাদের আলোকিত করবেন

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | জন দেখেছেন

Image

ইসলাসিক ডেস্ক : হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন বলবেন, তোমরা মাথা ওঠাও। অতঃপর তারা মাথা ওঠালে তাদের আমল অনুপাতে নূর প্রদান করা হবে। তাদের কেউ এমনও থাকবে, যাদের বড় পাহাড়সম নূর প্রদান করা হবে, যার আলোতে তারা চলবে। আবার কাউকে তা অপেক্ষা ছোট নূর প্রদান করা হবে।

আবার খেজুর গাছ সমতুল্য নূর কারো ডান হাতে প্রদান করা হবে। আবার কাউকে তা অপেক্ষা ছোট নূর প্রদান করা হবে। 

অবশেষে একজনকে তার পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলিতে নূর প্রদান করা হবে, যা একবার প্রজ্জ্বলিত হবে আরেকবার নিভে যাবে। যখন আলোকিত হবে তখন সে পা ওঠাবে এবং নির্বাপিত হলে দাঁড়িয়ে যাবে।

সেদিন আল্লাহ তাআলা তাদের সামনে অবস্থান করবেন। অতঃপর জাহান্নামের ওপর রাস্তা বানানো হবে, যা পিচ্ছিল ও তরবারির চেয়ে ধারালো। এরপর বলা হবে, তোমরা অতিক্রম করো। তারা নিজেদের নূর অনুযায়ী অতিক্রম করবে।

কেউ চোখের পলকে, কেউ বিদ্যুৎ গতিতে, কেউ মেঘের গতিতে, কেউ নিক্ষিপ্ত তারকার গতিতে, কেউ বাতাসের গতিতে, কেউ দ্রুতগামী ঘোড়ার গতিতে, কেউ দ্রুতগামী পদচারীর গতিতে পুলসিরাত অতিক্রম করবে। আর যার বৃদ্ধাঙ্গুলিতে আলো প্রদান করা হবে সে মুখমণ্ডল, পা ও হাতের ওপর ভর করে অতিক্রম করতে যাবে। একসময় সে এক পায়ের ভরে ঝুলে যাবে এবং জাহান্নামের আগুনের প্রভাব অনুভব করবে। এভাবে চলতে চলতে সে নাজাত পেয়ে যাবে। নাজাত প্রাপ্তির পর সে বলবে, ওই আল্লাহর প্রশংসা, যিনি আমাকে এমন আলো দিয়েছেন, যা আমার দেখার পর অন্য কাউকে প্রদান করেননি। (সহিহুত তারগিব, হাদিস : ৩৫৯১, ৩৭০৪; মুসতাদরাক হাকেম : ৩৪২৪)

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘বস্তুত আল্লাহ যাকে আলো দেন না, তার কোনো আলো থাকে না।’ (সুরা : নূর, আয়াত : ৪০)


আরও খবর

তাওবার গুরুত্ব

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩