Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

এরকম একটা বিষয় ঘটুক, আমি কখনোই চাইনি

প্রকাশিত:রবিবার ১২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৩৬জন দেখেছেন

Image

এরকম একটা বিষয় ঘটুক, আমি কখনোই চাইনি। এটি (কারার ঐ লৌহ কপাট) নজরুলের নিজের সুর করা অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি গান। এই গানে এভাবে হাত দেয়া মানে ক্রিয়েটরদের মরাল রাইটের আর কোনো অস্তিত্ব থাকলো না। আমি ব্যক্তিগতভাবে নজরুলের গানে মাত্র দু'টো জিনিস চেয়েছি। এক হচ্ছে, আদি রেকর্ড উদ্ধারের পূর্বে ভিন্ন সুরে তার বেশ কিছু গান জনপ্রিয় হয়ে গেছে, তার বিপুল সৃষ্টির তুলনায় এই সংখ্যাটা এমন কিছু বেশি নয়। নজরুল যেন টিকে থাকেন এটলিস্ট তার কথাগুলো যেন টিকে থাকে এই গানগুলোর মাধ্যমে, তাই আদি সুরের পাশাপাশি এই সুরগুলোকে আমি সমর্থন দিয়েছি। আর নজরুল গায়কীর মধ্যে ইমপ্রোভাইজ করাটা সক্ষম শিল্পীদের জন্য যেন মুক্ত থাকে সেটাই কামনা করেছি। এইটুকুর জন্য আমাকে যেভাবে একপক্ষ বানিয়ে, দোষী বানিয়ে একটা দল সমানে ঢোল পিটিয়ে যাচ্ছে, এ আর রহমানের ক্ষেত্রে এবার তারা কি পদক্ষেপ নেয় সেটি আমি দেখতে চাচ্ছি। এ আর রহমান এবং তার সঙ্গে যারা অংশ নিয়ে এই কাণ্ডটি করেছেন তাদের আমি তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। 


আরও খবর

ওদের অসহায় দেখে গলাটা বুজে আসে

রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩




শ্রম খাতের অগ্রগতি দেখতে ইইউর প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৬৮জন দেখেছেন

Image

শ্রম খাতের উন্নয়নে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী বাংলাদেশের কতটা অগ্রগতি হলো, তা দেখতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) একটি প্রতিনিধিদল আগামী ১২ নভেম্বর ঢাকা সফরে আসছে। ইইউর এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিভাগের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পাওলা প্যাম্পালোনির নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলটি বাংলাদেশে আসছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও কূটনৈতিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, ইইউর প্রতিনিধিদলটি গত জুন-জুলাইয়ের দিকে বাংলাদেশ সফর করার কথা ছিল। কিন্তু নানা কারণে সেটি হয়নি। সম্প্রতি ওই সফরটি করার জন্য তারা প্রস্তাব দিয়েছে। ঢাকার দিক থেকেও না করা হয়নি। ইইউর এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিভাগের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পাওলা প্যাম্পালোনির নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলটি ১২ নভেম্বর ঢাকার আসার কথা রয়েছে। সব মিলিয়ে তারা বাংলাদেশে পাঁচ দিন অবস্থান করবে।

প্রতিনিধিদলের সফরে কোনো বিষয়গুলো আলোচনা হবে? জানতে চাইলে এ কর্মকর্তা বলেন, শ্রম সংক্রান্ত বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা শ্রম খাতের উন্নয়নে এনআইপি বাস্তবায়নের অগ্রগতি দেখবেন এবং এ বিষয়ে আলোচনা করবেন। প্রতিনিধিদলটি তিনজন সচিবের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এর মধ্যে রয়েছে শ্রমসচিব, পররাষ্ট্রসচিব ও বাণিজ্যসচিব। আগামী ১৫ নভেম্বর তিন সচিবের সঙ্গে প্রতিনিধিদলের বৈঠকের কথা রয়েছে।

জানা গেছে, বাংলাদেশ সফরে তিন সচিব ছাড়াও ইইউর প্রতিনিধিদল আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম এবং শ্রম প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবে।

কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, ঢাকায় ন্যূনতম মজুরির দাবিতে তৈরি পোশাকশিল্পের শ্রমিকরা আন্দোলন করছেন। ঠিক ওই মুহূর্তে ইইউর প্রতিনিধিদল ঢাকা সফরে আসছে। প্রতিনিধিদলের সফরে সংশ্লিষ্ট বৈঠকগুলোতে শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি প্রসঙ্গটি অবধারিতভাবে আলোচনায় থাকবে। এর বাহিরে শ্রম আইন পরিস্থিতি, ইপিজেডে শ্রম অধিকার সুরক্ষা, সব ধরনের শিশুশ্রম বিলোপ, শ্রমিকবিরোধী সহিংসতা, নিপীড়ন, শ্রম ইউনিয়নবিরোধী তৎপরতা রোধ, ট্রেড ইউনিয়ন চর্চায় সব ধরনের প্রতিবন্ধকতাসহ আইএলও’র মানদণ্ড অনুযায়ী বাংলাদেশের কর্মযজ্ঞ নিয়ে আলোচনা হতে পারে।


আরও খবর



চাষিদের আশার আলো দেখাচ্ছে ব্রি ধান ১০৩

প্রকাশিত:রবিবার ১২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৪৬জন দেখেছেন

Image

বালাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের সদ্য উদ্ভাবিত উচ্চ ফলনশীল জাতের ব্রি ধান ১০৩ চাষে আশার আলো দেখছেন ধান চাষিরা। আমন মৌসুমে অন্য জাতের ধান চাষের চেয়ে এ জাতের ধান চাষাবাদে দ্বিগুণ ফলন পাওয়া যায়। টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলার চাষিরা এ ধান চাষ করে দ্বিগুণ ফলন পাওয়ায় তাদের মুখে ফুটেছে হাসি। 

তাই এ জাত সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে পাড়লে উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে এবং চাষিরা উপকৃত হবে। খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপশি জাতীয় পর্যায়ে খাদ্য নিরাপত্তা চাহিদাও মিটবে।

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে, ব্রি ধান-১০৩ স্বল্প জীবনকাল সম্পন্ন ধান। গড় আয়ু ১২৮-১৩৩ দিন। গাছের গড় উচ্চতা ১২৫ সে. মি। কাণ্ড শক্ত, ডিগ পাতা খাড়া, ধানের ছড়া ও ধান লম্বা, চাল সোজা। ১০০০টি পুষ্ট ধানের ওজন প্রায় ২৩.৭ গ্রাম। এ ধানের প্রোটিন এবং অ্যামাইলোজের পরিমাণ ৮.৩% এবং ২৪%। চালের আকার/আকৃতি লম্বা ও চিকন হওয়ায় ধানের দাম বেশি। বিঘা প্রতি ফলন ২৪/২৫ মণ। উপযুক্ত পরিচর্যা পেলে প্রতি হেক্টরে ৮.০ টন পর্যন্ত ফলন পাওয়া যায়।

আরও জানা গেছে, ভাত ঝরঝরে। ধানে রোগ-বালাই ও পোকা-মাকড়ের আক্রমণ অনেকটা কম। সারও কম লাগে। খেত থেকে ধান কাটার পরপরই ‘রবি শস্য’ করা যায়। এ আগাম জাতের ধান চাষাবাদ করে ২ ফসলি জমিকে ৩ ফসলি ও ৩ ফসলি জমিকে ৪ ফসলে রূপান্তর করতে পারেন চাষিরা। তাই চাষিদের নিকট ব্রি ধান-১০৩ দিনদিন জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছে।

উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের গত বছরের উদ্ভাবিত ব্রি ধান-১০৩ এ উপজেলায় আবাদ হয়েছে ১২০ হেক্টর। এছাড়াও ব্রি ধান-৭৫, ৮৭, ৯০ ও ৯৫ জাতের ধান চাষ করা হয়েছে। এসব ধানের উপর গত শুক্রবার ‘খামারি মোবাইল অ্যাপের’ কার্যকারিতা যাচাই-বাচাই ও উচ্চ ফলনশীল আমন ধানের ফসল কর্তন ও কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় ধনবাড়ীর মুশুদ্দি উত্তরপাড়ায়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এমপি। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।

উপজেলার মুশুদ্দি গ্রামের কৃষক হারুন মিয়া বলেন, এবার ৫ বিঘা জমিতে ব্রি ধান-১০৩ আবাদ করেছি। এতে বিঘা প্রতি ২৪/২৫ মণ ফলন পেয়েছি। এলাকার অনান্য চাষিরা এ ধান চাষে আশার আলো দেখছেন।

কৃষক বদিউজ্জামান, জমির উদ্দিন, সোহরাব আলী ও খন্দকার গোলাম মোস্তফা বলেন, এ উচ্চ ফলনশীল ধান আবাদে চাষিরা বেশি লাভবান হবে। ধানে রোগ-বালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ নেই বললেই চলে।

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ফরিদ আহমেদ বলেন, ব্রি ধান-১০৩ এ আধুনিক উফশী ধানের সকল বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। আমরা এ জাতের ধান চাষে চাষিদের সঠিক পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাসুদুর রহমান বলেন, ব্রি ধান-১০৩ উচ্চ ফলনশীল জাত। এ মৌসুমে যেসব চাষিরা এ ধান আবাদ করেছেন তারা দ্বিগুণ ফলন পেয়েছেন। যদি বীজ সংগ্রহ করে কৃষক পর্যায়ে ছড়িয়ে দেয়া যায় তাহলে চাষিরা লাভবান হবেন।


আরও খবর



আল্লাহ বিশ্ব জাহানের একমাত্র সৃষ্টিকর্তা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৬৬জন দেখেছেন

Image

ইসলমিক ডেস্ক : এ দুনিয়ায় যা কিছু আছে এগুলোর কোনোটিই নিজে নিজে পয়দা হয়নি। সবকিছুরই একজন স্রষ্টা আছেন। সেই স্রষ্টা হলেন মহান রব্বুল আলামিন। তিনিই বিশ্বজাহানের একমাত্র সৃষ্টিকর্তা।

সৃষ্টির সেরা : সব সৃষ্টির মাঝে মানুষ হচ্ছে সবচেয়ে সুন্দর, সর্বাপেক্ষা জ্ঞানী ও বুদ্ধিমান এবং সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ মর্যাদার অধিকারী। মানুষকে এ শ্রেষ্ঠত্বদানের কথা উল্লেখ করে পবিত্র কোরআনে আল্লাহপাক ইরশাদ করেন : ‘নিশ্চয়ই আমি আদম সন্তানকে মর্যাদা দান করেছি, আমি তাদের স্থলে ও জলে চলাচলের বাহন দান করেছি; তাদের উত্তম জীবনোপকরণ প্রদান করেছি এবং তাদের অনেক সৃষ্টবস্তুর ওপর শ্রেষ্ঠত্বদান করেছি। (বনি ইসরাইল : ৭০)।

সৃষ্টিকুলের পরিমাণ অসংখ্য-অগণিত : অনেকে বলেন, আল্লাহতায়ালা সর্বমোট ১৮ হাজার মাখলুকাত সৃষ্টি করেছেন। অথচ সৃষ্টিকুলের মোট সংখ্যা কারও জানা নেই। বরং সৃষ্টিকুল হচ্ছে অসংখ্য, অগণিত। সুবৃহৎ কলেবরে সুদীর্ঘ ৩০ খণ্ডে সমাপ্ত এক অসাধারণ তাফসির গ্রন্থের লেখক প্রখ্যাত মুফাসসির আল্লামা তানতাভি (রহ.) স্বীয় তাফসির গ্রন্থের ভূমিকায় লিখেছেন; লোকেরা বলে যে, আল্লাহতায়ালা সর্বমোট ১৮ হাজার মাখলুকাত সৃষ্টি করেছেন। লোকদের এ কথা শুনে আমি আল্লাহর বিভিন্ন সৃষ্টি সংখ্যা গুনতে শুরু করলাম। এক এক করে গুনতে গুনতে ১০ লাখ পর্যন্ত পৌঁছেছি। কিন্তু তাতেও গণনা শেষ হয়নি। গণনার বাইরে আরও অসংখ্য মাখলুক রয়ে গেছে। যাই হোক, জল ও স্থলভাগের সব সৃষ্টির মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি হচ্ছে মানুষ। আল্লাহ মানুষকে সবকিছুর ওপর শ্রেষ্ঠত্বদান করেছেন। সবকিছু সৃষ্টির চেয়ে মানুষকে সর্বাপেক্ষা সুন্দর হিসেবে সৃষ্টি প্রসঙ্গে আল্লাহতায়ালা বলেন, আমি মানুষকে সুন্দরতম অবয়বে সৃষ্টি করেছি। (সুরা তীন : ৪)।

মানুষকে সর্বশেষে সৃষ্টি করার রহস্য : আল্লাহতায়ালা সবকিছু সৃষ্টির চেয়ে মানুষকে সর্বাধিক সুন্দর করে বানিয়েছেন। সবকিছু সৃষ্টি করার পর সর্বশেষে মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। কেননা অন্যান্য সৃষ্টিকে বানানো আল্লাহর মূল লক্ষ্য ছিল না বরং মানুষকে সৃষ্টি করাই ছিল আল্লাহর মূল লক্ষ্য। তাই মানবজাতি হচ্ছে আল্লাহতায়ালার মূল লক্ষ্যবস্তু। ওয়াজ মাহফিলে যেরূপ বক্তা এবং শ্রোতার আগমনের আগেই সভাস্থলে বিছানা বিছানো হয়, লাইটিং করা হয় এবং মাইকের ব্যবস্থা করা হয়, যাতে শ্রোতারা পাক-পবিত্র পরিবেশে বসে বক্তার মুখে কোরআন-হাদিসের কথা শুনতে পারে। যথাযথভাবে দীনি আলোচনা করা ও তা শ্রবণ করার সুবিধার্থে বক্তা এবং শ্রোতাদের সভাস্থলে উপস্থিত হওয়ার আগেই উপরোল্লিখিত আনুষঙ্গিক কাজগুলো করে রাখতে হয় এবং সভা শেষে বক্তা ও শ্রোতারা যখন সভাস্থল ছেড়ে নিজ নিজ গন্তব্যে চলে যান তখন সেই বিছানাপত্র উঠিয়ে ফেলা হয়, লাইট খুলে ফেলা হয় এবং মাইক বন্ধ করে দেওয়া হয়। তদ্রুপ আশরাফুল মাখলুকাত মানুষকে সৃষ্টি করার আগেই তাদের বসবাসের জন্য এ পৃথিবীকে সৃষ্টি করা হয়েছে। মানুষের জন্যই চাঁদ, সূর্য গ্রহ-নক্ষত্র, পাহাড়-পর্বত, নদী-সাগর, আগুন পানি এবং আলো-বাতাস প্রভৃতি সৃষ্টি করা হয়েছে। মানুষের কল্যাণার্থে আনুষঙ্গিক সবকিছুকে সৃষ্টি করার পর আল্লাহপাক মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। চন্দ্র-সূর্যের নমুনা রূপে মানুষকে দুটি চক্ষুদান করেছেন। এ চন্দ্র-সূর্য না থাকলে শুধু চোখ দ্বারা দেখা আমাদের পক্ষে সম্ভব হতো না। আবার এক এক করে পৃথিবীর সব মানুষ যখন এ পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবে তখনো সেই ওয়াজ মাহফিলের ন্যায় সব সৃষ্টিকুল ধ্বংস হয়ে যাবে। সারকথা এ আসমান-জমিন, গ্রহ-নক্ষত্র, আগুন-পানি, আলো-বাতাস ও মাটি ইত্যাদি সবকিছুকে আল্লাহতায়ালা মানুষের জন্য সৃষ্টি করেছেন। আর মানুষকে সৃষ্টি করেছেন একমাত্র আল্লাহর ইবাদতের জন্য। অতএব মানুষ হচ্ছে আল্লাহর মূল সৃষ্টি ও প্রধান লক্ষ্যবস্তু। আর সৃষ্টিকুল হচ্ছে আনুষঙ্গিক গৌণমাত্র।

মানুষের অকৃতজ্ঞতা : সৃষ্টির সেরা হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে আমরা কোনো দিন কোনো দরখাস্ত করিনি। কোনো প্রকার আবেদন-নিবেদন এবং দরখাস্ত ছাড়াই আল্লাহতায়ালা আমাদের তাঁর সব ধরনের নেয়ামত দান করেছেন। তিনি আমাদের বসবাসের জন্য উপযোগী বাসস্থানের ব্যবস্থা করেছেন, আমাদের রক্ষণাবেক্ষণ ও সব ধরনের রিজিকের ব্যবস্থা নিশ্চিত করেছেন। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, মানুষের প্রতি আল্লাহতায়ালা এ সীমাহীন অনুগ্রহ প্রদর্শন করা সত্ত্বেও তারা আল্লাহর সবচেয়ে বেশি নাশুকরী করছে। অন্য কোনো সৃষ্টি এভাবে আল্লাহর নাশুকরী করে না।

বাকশক্তি আল্লাহর দান : আল্লাহতায়ালা মানুষকে অসংখ্য নেয়ামত দান করেছেন। সুস্থ-সবল ও সুঠাম শরীর দান করেছেন। কিন্তু এতদসত্ত্বেও সে যদি কথা বলতে না পারত, তাহলে দুঃখের সীমা থাকত না।

তাই আল্লাহতায়ালা তাকে বাকশক্তি দান করেছেন, কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়া সত্ত্বেও কেউ যদি কথা বলতে না পারে, তবে তার মতো দুঃখী মানুষ দুনিয়ায় আর কেউ নেই। আমাদের আশপাশের বোবা মানুষগুলো কথা বলতে না পেরে কতইনা কষ্ট করে।

এ বাকশক্তি কোনো দোকানে বিক্রি হয় না। টাকা-পয়সায় কিনতে পাওয়া যায় না। পৃথিবীর সব মানুষ মিলেও কাউকে বাকশক্তি দান করতে পারবে না। এটা একমাত্র আল্লাহতায়ালার দান; মানুষের প্রতি আল্লাহর অসীম অনুগ্রহের অন্যতম।


আরও খবর



নতুন ফসলে তিস্তা পাড়ের কৃষকের মুখে হাসি

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | ২০জন দেখেছেন

Image

স্বচ্ছ পানির নদী হিসেবে তিস্তার-ধরলার পরিচিতি। নাব্য সংকটে বর্ষায় অল্প পানিতেই উপচে পড়ে। ভাঙে ঘরবাড়ি, ক্ষেত-খামার। তবে শুষ্ক মৌসুমে সম্পূর্ণ বিপরীত। জেগে ওঠা চরগুলো ফুলে-ফসলে ভরে ওঠে। বাদাম, ভুট্টা, আলু, মিষ্টি কুমড়াসহ নানা ফসল চাষে ব্যস্ত ও মুখরিত সময় পার করেন চরের কৃষকরা। অন্যবারের তুলনায় এবার তারা আরও বেশি খুশি।

সিকিমের চুংথাং বাঁধ ভেঙে একদিনে ভেসে যায় তিস্তা। তখন দুর্গতির কমতি না থাকলেও এখন তিস্তা পাড়ে খুশি। ওই বন্যায় স্মরণকালের সব থেকে ঘোলাটে পানি আসে। পানি কমে গিয়ে তিস্তার চকচকে বালির ওপর ১ থেকে ৩ ফুট পর্যন্ত পলি জমেছে। আর এই পলিযুক্ত বালিতে অল্প সার, পানি ব্যবহার করেই ফলাচ্ছেন ফসল। ইতোমধ্যে চরে চাষকৃত আমনের ব্যাপক ফলন হয়েছে। বাদামসহ বেশ কিছু সবজি চাষেও মিলেছে সাফল্য। সম্ভাবনা দেখাচ্ছে আলু, ভুট্টা, তামাক, রসুন, মিষ্টি কুমড়াসহ অর্থকরী ফসলগুলো।

কৃষি অধিদফতরের মতে, গেলো রবি মৌসুমে ৮ হাজার ৫০০ হেক্টর চাষাবাদের আওতাভুক্ত ছিল। তবে তিস্তার চরে প্রায় ১৫ হাজার হেক্টর চাষাবাদ যোগ্য জমি আছে। প্রতিনিয়ত নতুন চরকে চাষযোগ্য করা হচ্ছে। যেখানে শুধু বালি আছে সেখানে বিকল্প ব্যবস্থা করে চাষের আওতায় আনা হচ্ছে। রবিশস্য, ধান, পাট, আলু, বাদাম, ভুট্টা, পেঁয়াজ, মরিচ, ডাল এসব অর্থকরী ফসল চরাঞ্চলেই বেশি উৎপাদন হয়।

সদর উপজেলার খুনিয়াগাছের কৃষক মোফা মিয়া বলেন, ‘এবার নিচু কিছু স্থানে ২/৩ ফুট পলি জমেছে। বালুর ওপর এমন পলি আমার জীবনে দেখিনি। এবার যা-ই লাগানো হচ্ছে দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের কৃষক রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘এবার ভারতের বাঁধ ভেঙে অনেক বেশি ঘোলা পানি এসেছে। এমন ঘোলা পানি কখনও আসে নাই। সাদা বালু কালো হয়ে গেছে। এবার খুব ভালো ফলন হচ্ছে।’

একই ইউনিয়নের রাব্বানি আজিজার বলেন, ‘যেখানে কখনও ধান হতো না এবার সেখানে ধান হয়েছে। অন্যবার যে চরে সার-পানি দিয়ে বিঘায় ৬ মণ ধান হতো এবার সেখানে ১৮ থেকে ২০ মণ পর্যন্ত ধান হয়েছে।’

কালিগঞ্জের চর শৌলমারির কৃষক আব্দুর রহিম মিষ্টি কুমড়া লাগিয়েছেন ২৮ দিন আগে। এখন পর্যন্ত কোনও সার কীটনাশক প্রয়োগ করেননি। গাছ হৃষ্টপুষ্ট হয়ে ৪/৫ ফুট লম্বা হয়েছে। আশা করছেন এবার খুব কম খরচে বেশ ভালো ফল পাবেন।

ভোটমারি ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম বলেন, ‘চরে আমার দুই জায়গায় ৪ একর পর্যন্ত বালুতে মিষ্টি কুমড়া চাষ হচ্ছে। কৃষি উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে মিষ্টি কুমড়া ও তরমুজ চাষ হচ্ছে। তরমুজের সাথি ফসল হিসেবে ক্ষীরা চাষ হচ্ছে। এ ছাড়াও ভুট্টা, ধান, পেঁয়াজ, পেঁয়াজ বীজ, লাউ, গমসহ অন্যান্য ফসল চাষ হচ্ছে।’

মৃত্তিকা গবেষণা ইনস্টিটিউটের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মশিউর রহমান বলেন, ‘উঁচু স্থান বা পাহাড় থেকে যে পানি আসে তা বিভিন্ন নিউট্রিয়েন্ট বা পুষ্টি নিয়ে আসে। বন্যার পানিতে কয়েকটি স্তর আছে। প্রথমত তিনটি স্তর; বালি, পলি, ফেনা। বালির ওজন বেশি হওয়াতে প্রথমে বালিটা পড়বে তারওপর পলি বা ঘোলা এবং তারওপর ফেনা। যেখানে শুধু বালি পড়বে সেখানে ভালো জমিও নষ্ট হয়ে যাবে। আর পলির সঙ্গে পানির যে ফেনা অংশ থাকে এটা পড়লে যেকোনও অনুর্বর জমি উর্বর হবে। এটা আশীর্বাদ। সাধারণত ১০ ইঞ্চি পর্যন্ত পলি জমে।’

লালমনিরহাট কৃষি দফতরের উপপরিচালক (শস্য) সৈয়দ সিফাদ জাহান বলেন, পলি প্রতি বছর পড়ে। এবার সিকিমের বন্যার পরে বেশি পড়েছে। এখন পর্যন্ত প্রতি হেক্টরে ৩ দশমিক ০২ মেট্রিক টন (চালের হিসাব) আমনের ফলন পাওয়া গেছে। চূড়ান্ত হিসাব এখনও করা হয়নি। পলি পড়ার ফলে প্রচুর মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট জমিতে থাকে। জমির অপুষ্টির লক্ষণ প্রকাশ না ঘটলে রাসায়নিক সার দিতে হবে না। তবে কিছু জমিতে মাটির কিছু খাদ্য উপাদান দিতে হতে পারে।


আরও খবর



সাংবাদিককে হত্যার হুমকি ভূমিদস্যু ওসমান ও ইমরানের বিরুদ্বে,থানায় ডায়েরি

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৪৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক : নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জের ওসমান গনি ও তার ছেলে ইমরান নামটা গুণবাচক মনে হলেও কাজ উলটো। ওসমান গণির কাজই হল মানুষের সাথে প্রতারণা, ভূমিদস্যুতা, জবরদখল, জাল দলিল তৈরি, বায়না করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া। এমন অসংখ্য ভুক্তভোগীর মাজে ডেমরার দুই বোন রিনা বেগম ও শাহিনুর ইসলাম।

ভুক্তভোগ রিনা বেগম মরণব্যাদী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়লেও ভূমিদস্য ওসমানের মন গলেনি এক সুতাও। অন্য ভুক্তভোগী ছোট বোন শাহিনুর ইসলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির স্বপক্ষে একজন মাদকবিরোধী যোদ্ধা তিনি মাদক প্রতিরোধ ও কল্যাণ সোসাইটির কেন্দ্রীয় কমিটির মহিলা সম্পাদিকা ও দৈনিক আমাদের কন্ঠের রিপোর্টার।

ভুক্তভোগী দুই বোন বলেন ওসমান ২০১২ সালে আমাদের কাছ থেকে কয়েক দফায় নগদ ৪৭ লক্ষ টাকা সহ সর্বমোট নিরানব্বই লক্ষ টাকা হাওলাত নেয় দুই মাসের জন্য। দুই মাসের জন্য নিয়ে ওসমান প্রতারণা করে আজ ১১ বছর পার করে দেয়। টাকা হাওলাত হলেও টাকাগুলো আত্মসাৎ করার জন্য দশ কাঠা জমি লিখে দেন আমাদের দুই বোনের নামে।

আবার সেই জমি ২০১৭ সালে গুলিস্তানের সন্ত্রাসী কালা বাচ্চুর অফিসে ডেকে নিয়ে পিস্তল ঠেকিয়ে লিখে নেন ওসমান। জমিটি যেদিন লিখে নেন সেদিন ওসমান চার লক্ষ টাকা দিয়ে বলে দ্রুত বাড়ি চলে যাও বাকি টাকা আমি নিয়ে আসতেছি বাড়াবাড়ি করলে বুঝোই তো কি হইতে পারে।

ভুক্তভোগী দুই বোনের ঘটনাটি হুবহু ১৮ই সেপ্টেম্বর ২০২২ ও ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ জাতীয় দৈনিক আমাদের কন্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত হলে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মশিউর রহমান ওসমান ও ইমরানকে ধরার জন্য একাধিকবার অভিযান চালায়। পুলিশের অভিযান থেকে বাঁচতে ভুক্তভোগী রিনা ও শাহিনুরের হাত পাও ধরে এক মাস সময় নিয়ে আবারো নতুন প্রতারণা করে।

তৎকালীন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মশিউর রহমান আপ্রাণ চেষ্টা করেও ভূমি দস্য ওসমানের কাছ থেকে অস্ত্রটি উদ্ধার করতে পারেনি।সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশ ব্যর্থ হলেও থেমে নাই রিনা ও শাহিনুর ইসলাম। সর্বশেষ ২-১১-২৩ তারিখে ভুক্তভোগীরা ডেমরা থানা হাজির হয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন ওসমানের ও ইমরানের বিরুদ্ধে।

যার তদন্ত কর্মকর্তা ডেমরা থানার এসআই তৌহিদুল ইসলাম ভুক্তভোগীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে অভিযুক্ত ওসমান গনিকে থানায় ডেকে আনলে ওসমান গনি তার ছেলে ইমরান এক চাচাতো ভাই এবং একজন সিআইডি ইন্সপেক্টর ও এশিয়ান টিভির প্রতিনিধি ফারুককে থানায় ডেকে এনে বিষয়টি সুরাহা করার চেষ্টা করেন।

এই সময় ডেমরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সেলিম নিজামী উপস্থিত ছিলেন। অভিযোগের বাদী ভুক্তভোগী রিনা ও শাহিনুর ইসলাম বিবাদী ওসমান এবং উপস্থিত সকলের সম্মুখে ওসমান গনি ও তার ছেলে ইমরান ৬০ দিনের ভিতরে নগদ ২০ লক্ষ টাকা ফেরত দিবেন মর্মে সমঝোতা হয়। এই সময় অভিযুক্ত ওসমানের ও তার ছেলে ইমরানের পুরো দায় দায়িত্ব নেন সিআইডি অফিসার।

এই ২০ লক্ষ টাকার প্রথম দুই লক্ষ টাকা গত ২৩-১১-২৩ তারিখে ডেমরা থানায় হাজির হয়ে দেওয়ার কথা থাকলেও প্রতারক ও ভূমি দস্য ওসমান ও তার ছেলে কথিত সাংবাদিক ও ডেমরা প্রেসক্লাব থেকে বহিষ্কৃত নজরুল ইসলাম বাবুকে সাথে নিয়ে অভিযোগের বাঁদিকে চিটাগাং রোড গিয়ে টাকা আনার জন্য বারবার চাপ প্রয়োগ করেন।

ভুক্তভোগী বিষয়টি ডেমরা থানার অফিসার ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম ও তদন্ত কর্মকর্তা এস আই তহিদুল ইসলামকে অবগত করলে তাদেরকে যেতে নিষেধ করেন। ভুক্তভোগী বলেন আমাদেরকে একবার পিস্তল ঠেকিয়ে জোরপূর্বক জাগা লিখে নিয়েছে কৌশলে টাকাগুলো আত্মসাৎ করেছে এখন টাকাগুলো আমরা যাতে না নিতে পারি এইজন্য ওসমান ও তার ছেলে ইমরান কৌশলে আমাদেরকে গুম করার জন্য চিটাগাং রোড ডেকেছে।

ভুক্তভোগীরা আরও বলেন আমরা তো আইনের কাছে গিয়েছি আপনারা আসেন থানায় এসে উপস্থিত সকলের সামনে টাকাগুলো বুঝিয়ে দেন ওসমান ও তার ছেলে তার প্রতি উত্তরে বলেন আমরা থানায় যাব না পুলিশ এবং সাংবাদিক খারাপ লোক তাদেরকে আমরা মানি না। ভুক্তভোগী শাহিনুর ও রিনা বেগম বলেন ওসমান ও তার ছেলে এতটা দুর্ধর্ষ তারা পুলিশকে মানে না আইন মানে না সাংবাদিক মানে না এইজন্য এখন আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতেছি যেকোনো সময় টাকাগুলো মেরে দেওয়ার জন্য আমাদেরকে গুম খুনের মত জঘন্য কাজ করতে পারে।

ঘটনার বিষয়ে উপস্থিত ডেমরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এবং মাদক প্রতিরোধ ও কল্যাণ সোসাইটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ সেলিম নিজামী ন্যায্য হক কথা বলার কারণে অভিযুক্ত ওসমান গনি ও তার ছেলে ইমরান শেখ এর ব্যবহৃত মোবাইল নং ০১৬৭১ ৫০৮৫১৮ নাম্বার থেকে ফোন করে সেলিম নিজামীকে হত্যার হুমকি দেন।

হুমকির বিষয়ে সেলিম নিজামী ডেমরা থানায় হাজির হয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করেন যাহার নং ১১৯৪/-- ২৫/ ১১/ ২০০৩ সেলিম নিজামীকে হত্যার হুমকি বিষয়ে মুফাস্বল সাংবাদিক ফোরাম, এফবি জেও, আর জে এপ, যাত্রাবাড়ী সাংবাদিক ক্লাব, শ্যামপুর প্রেসক্লাব, ডেমরা প্রেসক্লাব, পতুল্লা রিপোর্টার্স ইউনিটি, কুমিল্লা প্রেস ক্লাব, সাংবাদিক ইউনিয়ন, ফটো জানা লিস্ট ফোরাম সহ একাধিক সাংবাদিক সংগঠন তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

এবং হুমকি দাতা ওসমান ও ইমরানকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান। হুমকির বিষয়ে ভুক্তভোগী সেলিম নিজামী ডেমরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে ঘটনার বিস্তারিত তুলে ধরেন এবং তাদেরকে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন। সংবাদ সম্মেলনে হুমকি দাতাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করে।


আরও খবর