Logo
আজঃ শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24
শিরোনাম
বাকৃবির নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনা অব্যাহত রাখবে ভারত সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়ার মানে অন্যরা কাজ করছে না: মির্জা ফখরুল সরকারি চাকরিতে প্রবেশ ও অবসরের বয়স বাড়ছে ভারতের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ স্বৈরাচারদের প্রতি উদারতা দেখানোর কোনো প্রশ্নই আসে না : মো. নাহিদ ইসলাম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জুরি বোর্ড গঠন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে এ ফাউন্ডেশনে একশ’ কোটি টাকা অনুদান আহত-নিহতদের জন্য সেপ্টেম্বরের প্রথম ১৪ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৪ হাজার কোটি গাজীপুরে শ্রমিকদের বিক্ষোভে মহাসড়কে যানজট

ফাইনালে নতুন নিয়ম, ম্যাচ ‘টাই’ হলে কী হবে

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | ১৭৮জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক : ২০১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে অদ্ভুত নিয়মের সাক্ষী হয়েছিল ক্রিকেট বিশ্ব। লর্ডসের সেই ফাইনালে ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড ম্যাচটি নির্ধারিত ৫০ ওভারে ‘টাই’ হয়েছিল। সুপার ওভারের ফল ও ‘টাই’। ফলে শিরোপা নির্ধারণে বিবেচনায় নেওয়া হয় বাউন্ডারির সংখ্যা।

ইংল্যান্ড ইনিংসে ২২টি বাউন্ডারির বিপরীতে নিউজিল্যান্ডের ইনিংসে বাউন্ডারির সংখ্যা ছিল ১৪টি। এই ব্যবধানের সুবিধা পেয়েছে ইংল্যান্ড। অদ্ভুত আইনে বিশ্বকাপের ট্রফি প্রথমবারের মতো জিতে নেয় স্বাগতিকরা।

অবশ্য পরে এমন অদ্ভুত আইন নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিল ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা-আইসিসি। ইংল্যান্ড ‘চুরি’ করে বিশ্বকাপ জিতেছে এমন অভিযোগও তোলা হচ্ছিল। পরে ব্যাপক সমালোচনার মুখে নিয়মটি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।

আজ ফাইনাল টাই হলে কী হবে?
ত্রয়োদশ বিশ্বকাপের ফাইনালে আজ (রোববার) ভারতের আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে স্বাগতিক ভারত মুখোমুখি হবে পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার। এবারের ফাইনালে যদি নির্ধারিত ৫০ ওভার এবং সুপার ওভারের ফল ‘টাই’ হয়, তাহলে কী হবে?

আইসিসি জানিয়েছে, সে ক্ষেত্রে আরও একটি সুপার ওভার খেলা হবে। যতক্ষণ না ম্যাচের ফলাফল পাওয়া যাচ্ছে, ততক্ষণ সুপার ওভার চলতেই থাকবে।


আরও খবর

কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ঈদে মিলাদুন্নবী নিয়ে আলেমদের মতামত

রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ভারতে বিমান মহড়ায় অংশ নিচ্ছে না বাংলাদেশ

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | ৬৬জন দেখেছেন

Image

ভারতের রাজস্থানের যোধপুরে শুরু হয়েছে বিভিন্ন দেশের বিমান মহড়ার বাৎসরিক কার্যক্রম ‘তরঙ্গ শক্তি’। গত ২৯ আগস্ট শুরু হওয়া এই মহড়া চলবে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। তবে সিদ্ধান্ত বাতিল করে সেই মহড়ায় অংশ নিচ্ছে না বাংলাদেশ। মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম, দ্য প্রিন্ট।

মূলত বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সি-১৩০ পণ্যবাহী বিমানের ওই মহড়ায় অংশ নেওয়ার কথা ছিল। তবে মহড়ায় অংশ না নিলেও পর্যবেক্ষক হিসেবে কয়েকজন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাকে ভারতে পাঠাবে বাংলাদেশ।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনের ভারতের প্রথম বড় বহুপাক্ষিক আন্তর্জাতিক বিমান মহড়া ‘তরঙ্গ শক্তি’ দ্বিতীয় পর্বের জন্য নিজেদের সি-১৩০ পরিবহন বিমান পাঠানোর সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটেছে ঢাকা।

তবে মহড়ায় বাংলাদেশ অংশ না নিলেও পর্যবেক্ষক হিসাবে তিনজন সিনিয়র সামরিক কর্মকর্তাকে পাঠাবে বলে ভারতীয় প্রতিরক্ষা সংস্থার বেশ কয়েকটি সূত্র জানিয়েছে। এসব সূত্র জোর দিয়ে বলেছে, বাংলাদেশ এই মহড়া বয়কট করছে না।


আরও খবর

পেজারের পর ওয়াকিটকি ল্যাপটপ বিস্ফোরণ লেবাননে

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪




আমানতের খেয়ানত করলে কী হয়?

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | ৯৭জন দেখেছেন

Image

ধর্ম  ডেস্ক : মুসলমানদের একে অপরের বিশ্বস্ত হতে হবে- রসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের এ শিক্ষাই দিয়েছেন। ইসলাম সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত জীবনব্যবস্থা। এ জীবনব্যবস্থায় কোনোভাবেই অসত্য এবং অন্যায়ের স্থান থাকতে পারে না। একজন মানুষ অপর মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা বা প্রতারণামূলক আচরণ করবে না এটি ইসলামি সমাজের কাক্সিক্ষত ও কাম্য বিষয়। পবিত্র কোরআনে এবং রসুলুল্লাহ (সা.) এর হাদিসে এ বিষয়ে বারবার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, মহান আল্লাহ ঘোষণা করেছেন : ‘যখন দুই পক্ষ মিলে যৌথ কোনো কাজ করে, আমি তখন তাদের (সঙ্গে) তৃতীয় পক্ষ হই। যে পর্যন্ত তারা পরস্পরের সঙ্গে খেয়ানত তথা বিশ্বাসঘাতকতা না করে।’ (-সুনানে আবুদাউদ, হাকেম)। এ হাদিসে রসুল (সা.) আরও বলেন, মানুষের চারিত্রিক গুণাবলির মধ্য থেকে যে গুণটি সবচেয়ে আগে অদৃশ্য হয়ে যাবে তাহলো আমানতদারি তথা বিশ্বস্ততা। আর শেষ অবধি যা রয়ে যাবে তা হচ্ছে নামাজ। এমন অনেক নামাজি আছে যারা কোনো কল্যাণই অর্জন করতে পারে না। আবু হোরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন- রসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা খেয়ানত কর না, কেননা খেয়ানত কতই না শাস্তি ও তিরস্কারযোগ্য। (-আবু দাউদ ও তিরমিজি)।

সততা হলো মানবজীবনের প্রধান মূলধন। যারা এ সম্পদে সমৃদ্ধ তারা সমাজের সবার আস্থার পাত্র। যে কারণে ইসলাম ব্যক্তিগত সততাকে গুরুত্ব দিয়েছে। হজরত ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, কেয়ামতের দিন আমানতের খেয়ানতকারীকে হাজির করে বলা হবে- ‘তোমার কাছে গচ্ছিত আমানত ফিরিয়ে দাও। সে জবাব দেবে, ইয়া পরওয়ারদেগার! কীভাবে তা ফিরিয়ে দেব? পৃথিবী তো ধ্বংস হয়ে গেছে। তখন তার কাছে গচ্ছিত রাখা জিনিসটি যেভাবে রাখা হয়েছিল ঠিক অনুরূপ আকারে জাহান্নামের সবচেয়ে নিচের স্তরে তাকে দেখানো হবে। অনন্তর তাকে বলা হবে- যাও, ওখানে নেমে ওটা তুলে আন। অতঃপর সে নেমে গিয়ে সেটি কাঁধে বয়ে নিয়ে আসবে। তার কাছে জিনিসটির ওজন পৃথিবীর সব পর্বত অপেক্ষা বেশি মনে হবে। তার ধারণা হবে, তুলে আনলেই সে দোজখের আগুন থেকে নাজাত পাবে। কিন্তু সে যখন জাহান্নামের শেষ প্রান্তে চলে আসবে, অমনি ওই জিনিসটি নিয়ে পুনরায় জাহান্নামের সবচেয়ে নিচের স্তরে পড়ে যাবে। এভাবে সে চিরকালই জাহান্নামে থাকবে। অনন্তর হজরত ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, ‘নামাজ, অজু, গোসল, পরিমাপ ও পরিমাপের দাঁড়িপাল্লা সবই আমানতের শামিল, আর কারও রক্ষিত জিনিস সর্বাপেক্ষা বড় আমানত।

প্রত্যেক মুসলমানকে পরস্পরের প্রতি যেমন বিশ্বস্ত হতে হবে তেমন আল্লাহ ও রসুল (সা.)-এর নির্দেশ পালনেও বিশ্বস্ততার পরিচয় দিতে হবে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ঘোষণা করেন : ‘হে ইমানদারগণ! তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রসুলের এবং জেনেশুনে নিজেদের পারস্পরিক আমানতের খেয়ানত কর না।’ (-সুরা আনফাল-২৭)। এ আয়াতের শানে নজুল সম্পর্কে ইমাম ওয়াহেদি (রহ.) বলেন, বিশিষ্ট সাহাবি হজরত আবু লুবাবা (রা.) এর ব্যাপারে পবিত্র কোরআনের এ আয়াতটি অবতীর্ণ হয়। মুসলমানগণ যখন বনু কুরায়যাকে অবরোধ করে রেখেছিলেন, আর বনু কুরায়যার মহল্লায় লুবাবার স্ত্রী ও ছেলে-মেয়েরা অবস্থান করছিল। রসুল (সা.) তখন কোনো এক বিশেষ প্রয়োজনে আবু লুবাবা (রা.)-কে বনু কুরায়যার কাছে পাঠালেন। কুরায়যা গোত্রের লোকেরা জানতে চাইল : আবু লুবাবা! সা’দের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা যদি অবরুদ্ধ অবস্থা থেকে বের হয়ে আসি, তাতে আমাদের কী পরিণতি হবে বলে তুমি মনে কর?’ আবু লুবাবা (রা.) আপন গলার দিকে ইশারা করে বুঝাতে চাইলেন, তোমাদের সবার গলা কেটে ফেলা হবে, কাজেই তোমরা তা করতে যেও না। তার এ আচরণ ছিল আল্লাহ ও রসুলের খেয়ানতের পর্যায়ভুক্ত। আবু লুবাবা (রা.) নিজেই স্বীকারোক্তি করেন, ‘আমি পা স্থানচ্যুত করার পূর্বেই বুঝতে সক্ষম হলাম, আমি আল্লাহ ও তার রসুলের খেয়ানত করে ফেলেছি।’ (এরপর হজরত আবু লুবাবা (রা.) দীর্ঘ ছয় দিন মসজিদে নববীর একটি কাঠের খামের সঙ্গে নিজেকে বেঁধে রাখেন এবং তওবা মঞ্জুর হওয়ার ঘোষণা আসার পরই তিনি বাঁধনমুক্ত হন।) হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘আল্লাহ বান্দাদের জন্য যা কিছু (যে বিষয়গুলো) ফরজ করেছেন, তাই আল্লাহর আমানত।’ অর্থাৎ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, তোমরা আল্লাহর দেওয়া ফরজ আদেশ-নিষেধ ভঙ্গ বা অমান্য কর না। হজরত কালবি (রা.) বলেন, আল্লাহ ও তাঁর রসুলের অবাধ্যচারিতাই হচ্ছে খেয়ানত। আল্লাহর ফরজকৃত বিধানের ব্যাপারে প্রত্যেকেই আমানতদার।

আবু হোরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, রসুল (সা.) বলেছেন, ‘মোনাফেকের চিহ্ন তিনটি : যখন কথা বলে মিথ্যা বলে, যখন অঙ্গীকার করে ভঙ্গ করে এবং যখন তার কাছে কিছু গচ্ছিত রাখা হয়, তখন তা খেয়ানত করে। (-বোখারি ও মুসলিম)। আহমাদ, বাযযার ও তাবারানির বর্ণনায় রসুল (সা.) বলেছেন, ‘যার আমানতদারি নেই তার ইমান নেই এবং যে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে না তার ভিতর দীন নেই। সব ব্যাপারেই খেয়ানত বা বিশ্বাসঘাতকতা দোষণীয়। তবে একটা অন্যটা অপেক্ষা বেশি দোষণীয় হতে পারে। যে লোক ক্ষুদ্র কোনো বিষয়ে বিশ্বাসঘাতকতা করল, আর যে কারও অর্থ-সম্পদ ও পরিবার-পরিজনের ব্যাপারে বিশ্বাসঘাতকতা বা আরও বড় কোনো অপরাধ করল, তারা উভয়ে সমান নয়।


আরও খবর

কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ঈদে মিলাদুন্নবী নিয়ে আলেমদের মতামত

রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




আরও একাধিক মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সালমান, আনিস, পলক, মানিক ও মামুনকে

প্রকাশিত:বুধবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪৪জন দেখেছেন

Image

নতুন ও পৃথক মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, সাবেক বিচারপতি মানিক ও সাবেক আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুনকে।

তাদের মধ্যে সাবেক বিচারপতি মানিককে ছয় মামলায়, তিন মামলায় সালমান এফ রহমান, জুনায়েদ আহমেদ পলককে তিন মামলায়, আনিসুল হককে তিন মামলায় এবং আব্দুল্লাহ আল মামুনকে দুই মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টায়, কারাগার থেকে তাদের ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নেয়া হয়। এ সময়, বাড্ডা-লালবাগ-আদাবর ও খিলগাঁও থানার ১৩টি হত্যা মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে, মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকি আল ফারাবীর আদালত তাদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।

সাবেক এমপিরা ৭ থেকে ১০ দিনের রিমান্ডে ছিলেন। পুলিশের সাবেক আইজিও ছিলেন পুলিশি হেফাজতে। তবে মঙ্গলবারই ভারতে অনুপ্রবেশের মামলায় গ্রেফতার হওয়া সাবেক বিচারপতি মানিক জামিন পান সিলেটের আদালতে। সন্ধ্যায়, হেলিকপ্টারযোগে তাকে আনা হয় ঢাকায়।


আরও খবর

গণপিটুনিতে ছাত্রলীগ নেতার মৃত্যু

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪




মসজিদের বিশেষ আদব ও শিষ্টাচার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | ৬৮জন দেখেছেন

Image

নামাজ মুমিন কাফিরের মধ্যে পার্থক্যকারী একটি ইবাদত। আর এই ইবাদত পালনের অন্যতম স্থান হলো মসজিদ। যা পৃথিবীর মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে পছন্দের জায়গা। এ বিষয়ে  নবীজি (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম জায়গা মসজিদ, আর সর্বনিকৃষ্ট জায়গা বাজার’(মুসলিম, হাদিস : ৬৭১। মসজিদের আদব মসজিদে প্রবেশকালে বিসমিল্লাহ, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর দরুদ হাদিসে বর্ণিত মসজিদে প্রবেশের দোয়া পড়া (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬৫) ডান পা দিয়ে প্রবেশ করতে হয় মসজিদে।  । এছাড়াও মসজিদে প্রবেশের আরও কিছু আদব রয়েছে। যেমন, অজু অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ করা, কাঁচা পেঁয়াজ-রসুন, বিড়ি-সিগারেট দুর্গন্ধযুক্ত দ্রব্য খেয়ে মসজিদে না আসা। মসজিদে ধীর-স্থিরতার সঙ্গে গমন করা উচিত, তাড়াহুড়া করে দৌড়ে যাওয়া ঠিক নয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা নামাজে অবশ্যই ধীর-স্থিরতার সঙ্গে আসবে। যতটুকু পাবে, আদায় করবে। আর যতটুকু ছুটে যাবে, পূর্ণ করবে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬০৯) মসজিদে প্রবেশকারী দুই রাকাততাহিয়্যাতুল মসজিদআদায় করবে। মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তা গল্পগুজব না করা। কারণ মসজিদ নিছক ইবাদতের জায়গা। নিজের পোশাক থেকে উত্তম পোশাক পরিধান করা। মসজিদকে নিছক নামাজের স্থান না বানিয়ে তাওহিদ প্রতিষ্ঠাসহ আদব রক্ষা করে অন্যান্য ধর্মীয় কার্যকলাপ চালিয়ে যাওয়া। সর্বদা মসজিদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা। নিছক খাদেম মুয়াজ্জিনের কাজ না ভেবে যথাসম্ভব মহতী এই কাজে নিজে শরিক হওয়া। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আমার উম্মতের সওয়াব (ইবাদতের প্রতিদান) আমার সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে, এমনকি কোনো ব্যক্তি কর্তৃক মসজিদ থেকে ময়লা-আবর্জনা দূর করার সওয়াবও (যা আমার দৃষ্টিতে সব চেয়ে পুণ্যের কাজ)’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬১) মসজিদে যত্রতত্র থুথু ফেলা নিষিদ্ধ। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, মসজিদে থুথু ফেলা গুনাহের কাজ, আর তার কাফফারা হচ্ছে তা মুছে ফেলা। (বুখারি, হাদিস : ৪১৫) মসজিদে কাউকে উচ্চৈঃস্বরে ডাকাডাকি না করা। প্রয়োজনে ইশারার মাধ্যমে সংশোধন করা। মসজিদে বেশি থেকে বেশি সময় দেওয়া। ক্ষেত্রে নামাজের ওয়াক্তগুলোতে সবার আগে আসার চেষ্টা করা। মসজিদে হেঁটে আসা। নবীজি (সা.) বলেন, আমি কি তোমাদের এমন বস্তুর সন্ধান দেব না, যা দ্বারা আল্লাহ তাআলা গুনাহ মিটিয়ে দেবেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেবেন? তাহলো কষ্টকর অবস্থায়ও পূর্ণরূপে অজু করা, মসজিদের দিকে বেশি পদচারণ এবং এক সালাতের পর অন্য সালাতের জন্য অপেক্ষা করা। (মুসলিম, হাদিস : ২৫১) মসজিদে অবস্থানরত সময় জিকির, তাসবিহ-তাহলিলের মাধ্যমে পার করা। মসজিদে থাকা অবস্থায় আযান হলে নামাজ আদায় করে বের হওয়া। মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় প্রবেশ করার মতো বিসমিল্লাহ, নবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ দোয়া পড়া এবং বাম পা দিয়ে বের হওয়া।। আর এই ইবাদত পালনের অন্যতম স্থান হলো মসজিদ, যা পৃথিবীর মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে পছন্দের জায়গা। নবীজি (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম জায়গা মসজিদ, আর সর্বনিকৃষ্ট জায়গা বাজার।’(মুসলিম, হাদিস : ৬৭১মসজিদের আদব মসজিদে প্রবেশকালে বিসমিল্লাহ, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর দরুদ হাদিসে বর্ণিত মসজিদে প্রবেশের দোয়া পড়া। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬৫) ডান পা দিয়ে প্রবেশ করা। ইতিকাফের নিয়তে প্রবেশ করা। অজু অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ করা। কাঁচা পেঁয়াজ-রসুন, বিড়ি-সিগারেট দুর্গন্ধযুক্ত দ্রব্য খেয়ে মসজিদে না আসা। মসজিদে ধীর-স্থিরতার সঙ্গে গমন করা উচিত, তাড়াহুড়া করে দৌড়ে যাওয়া ঠিক নয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা নামাজে অবশ্যই ধীর-স্থিরতার সঙ্গে আসবে। যতটুকু পাবে, আদায় করবে। আর যতটুকু ছুটে যাবে, পূর্ণ করবে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬০৯) মসজিদে প্রবেশকারী দুই রাকাততাহিয়্যাতুল মসজিদআদায় করবে। মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তা গল্পগুজব না করা। কারণ মসজিদ নিছক ইবাদতের জায়গা। নিজের পোশাক থেকে উত্তম পোশাক পরিধান করা। মসজিদকে নিছক নামাজের স্থান না বানিয়ে তাওহিদ প্রতিষ্ঠাসহ আদব রক্ষা করে অন্যান্য ধর্মীয় কার্যকলাপ চালিয়ে যাওয়া। সর্বদা মসজিদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা। নিছক খাদেম মুয়াজ্জিনের কাজ না ভেবে যথাসম্ভব মহতী এই কাজে নিজে শরিক হওয়া। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আমার উম্মতের সওয়াব (ইবাদতের প্রতিদান) আমার সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে, এমনকি কোনো ব্যক্তি কর্তৃক মসজিদ থেকে ময়লা-আবর্জনা দূর করার সওয়াবও (যা আমার দৃষ্টিতে সব চেয়ে পুণ্যের কাজ)’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬১) মসজিদে যত্রতত্র থুথু ফেলা নিষিদ্ধ। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, মসজিদে থুথু ফেলা গুনাহের কাজ, আর তার কাফফারা হচ্ছে তা মুছে ফেলা। (বুখারি, হাদিস : ৪১৫) মসজিদে কাউকে উচ্চৈঃস্বরে ডাকাডাকি না করা। প্রয়োজনে ইশারার মাধ্যমে সংশোধন করা। মসজিদে বেশি থেকে বেশি সময় দেওয়া। ক্ষেত্রে নামাজের ওয়াক্তগুলোতে সবার আগে আসার চেষ্টা করা। মসজিদে হেঁটে আসা। নবীজি (সা.) বলেন, আমি কি তোমাদের এমন বস্তুর সন্ধান দেব না, যা দ্বারা আল্লাহ তাআলা গুনাহ মিটিয়ে দেবেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেবেন? তাহলো কষ্টকর অবস্থায়ও পূর্ণরূপে অজু করা, মসজিদের দিকে বেশি পদচারণ এবং এক সালাতের পর অন্য সালাতের জন্য অপেক্ষা করা। (মুসলিম, হাদিস : ২৫১) মসজিদে অবস্থানরত সময় জিকির, তাসবিহ-তাহলিলের মাধ্যমে পার করা। মসজিদে থাকা অবস্থায় আযান হলে নামাজ আদায় করে বের হওয়া। মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় প্রবেশ করার মতো বিসমিল্লাহ, নবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ দোয়া পড়া এবং বাম পা দিয়ে বের হওয়া।


আরও খবর

কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ঈদে মিলাদুন্নবী নিয়ে আলেমদের মতামত

রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




জিমেইল অ্যাকাউন্ট খালি করার টিপস

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | ৬৮জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : গুগল তাদের জিমেইল পরিষেবা ব্যবহারকীদের ১৫ জিবি স্পেস ফ্রি দেয়। যা দ্রুত ফুল হয়ে যায়। তখন জিমেইল ইনবক্সে নতুন করে ই-মেইল আসে না। এছাড়াও গুগল ড্রাইভে ছবি, ফাইল স্টোরেজ করা যায় না। স্টোরেজ পরিচালনা করা দক্ষ ই-মেইল যোগাযোগ বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। গুগল জিমেইল, গুগল ড্রাইভ, গুগল ফটোজ জুড়ে সীমিত বিনামূল্যের সঞ্চয়স্থান অফার করলেও নিজেদের অ্যাকাউন্ট নিয়মিত পরিষ্কার করা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ স্টোরেজ খালি করলে জিমেইল চালনার অভিজ্ঞতা বাড়াতে পারে। অপ্রয়োজনীয় ই-মেইলগুলো ডিলিট করা, সংযুক্তিগুলো পরিচালনা করা এবং মূল্যবান সঞ্চয়স্থান পুনরুদ্ধার করতে গুগলের অন্তর্নির্মিত সরঞ্জামগুলো ব্যবহার করাসহ জিমেইল অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করার জন্য বেশ কয়েকটি কার্যকর উপায় রয়েছে।


জিমেইল অ্যাকাউন্ট খালি করার টিপস : 

অপ্রয়োজনীয় ই-মেইল ডিলিট: আর প্রয়োজন নেই, এমন -ইমেইলগুলো ডিলিট দিয়ে শুরু করতে হবে। বড় বার্তা বা পুরনো থ্রেডগুলোতে মনোযোগ করতে হবে, যা আর কোনো উদ্দেশ্য পূরণ করে না। আকার বা সময় অনুসারে ই-মেইলগুলো খুঁজে পেতে এবং সেগুলোকে প্রচুর পরিমাণে ডিলিট করার জন্য জিমেইলের সার্চ ফাংশন ব্যবহার করতে হবে।

ট্র্যাশ এবং স্প্যাম ফোল্ডার খালি: মুছে ফেলা ই-মেইলগুলো ট্র্যাশ ফোল্ডারে সরানো হয়, যা এখনও ইউজারদের সঞ্চয়স্থান কোটার সঙ্গে গণনা করা হয়। নিজেদের ট্র্যাশ ফোল্ডারটি নিয়মিত খালি করতে হবে। এছাড়াও, অবাঞ্ছিত বার্তাগুলো স্থান দখল করছে কি না, তা নিশ্চিত করতে স্প্যাম ফোল্ডারটি খালি করতে হবে।

অ্যাটাচমেন্ট পরিচালনা: অ্যাটাচমেন্ট প্রায়ই উল্লেখযোগ্য স্থান গ্রহণ করে। বড় অ্যাটাচমেন্টসহ ই-মেইলগুলো শনাক্ত করতে সার্চ বৈশিষ্ট্যটি ব্যবহার করতে হবে এবং প্রয়োজন অনুসারে সেগুলো পর্যালোচনা করতে হবে কিংবা ডিলিট করতে হবে। গুগল ড্রাইভে গুরুত্বপূর্ণ অ্যাটাচমেন্ট সেভ এবং জিমেইল অ্যাকাউন্ট থেকে সেগুলো সরানোর কথা বিবেচনা করতে হবে।

গুগলের স্টোরেজ ম্যানেজমেন্ট টুল ব্যবহার: গুগল স্টোরেজ পরিচালনার জন্য অন্তর্নির্মিত সরঞ্জাম সরবরাহ করে। কোন পরিষেবাগুলো সবচেয়ে বেশি জায়গা ব্যবহার করছে, তা দেখার জন্য গুগল ওয়ান স্টোরেজ ম্যানেজার (নিজেদের গুগল অ্যাকাউন্ট সেটিংসে উপলব্ধ) অ্যাক্সেস করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী সেগুলো পরিচালনা করা প্রয়োজন।

পুরনো ই-মেইল স্টোরেজ: মুছে ফেলার পরিবর্তে, পুরনো ইমেলগুলোকে ইনবক্সে এলোমেলো না রেখে অ্যাক্সেসযোগ্য করতে সংরক্ষণ করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য স্টোরেজ করার সময় এটি একটি পরিষ্কার, আরও সংগঠিত ই-মেইল পরিবেশ বজায় রাখতে সহায়তা করতে পারে।

অবাঞ্ছিত নিউজলেটার আনসাবস্ক্রাইব: নিয়মিত নিউজলেটার বা মেইলিং তালিকা আনসাবস্ক্রাইব করতে হবে। এটি ইনকামিং ইমেলের ভলিউম কমাবে এবং ভবিষ্যতে স্টোরেজ সমস্যা প্রতিরোধ করবে।

স্টোরেজ আপগ্রেড করার কথা বিবেচনা: কেউ যদি দেখেন যে, বিনামূল্যে পাওয়া যায়, তার তুলনায় আরও বেশি জায়গার প্রয়োজন, তাহলে তিনি একটি পেইড গুগল প্ল্যানে আপগ্রেড করার কথা বিবেচনা করতে পারেন। এটি সমস্ত গুগল পরিষেবা জুড়ে অতিরিক্ত স্টোরেজ প্রদান করে।


আরও খবর

মোবাইল ফোন পানিতে পড়ে গেলে করণীয়

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

এআই ফিচার নিয়ে এলো অপো রেনো১২ এফ ৫জি

সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪