Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

গাজায় গর্ভবতী নারী ও নবজাতকদের ঝুঁকি সম্পর্কে হুঁশিয়ারি জাতিসংঘের

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ২৯জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে অবিরাম হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। টানা প্রায় দেড় মাস ধরে চালানো এই হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ১১ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যাই সাড়ে ৭ হাজার।

এই পরিস্থিতিতে গাজায় গর্ভবতী নারী ও নবজাতকদের স্বাস্থ্য ঝুঁকির বিষয়ে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে জাতিসংঘ। এমনকি ইসরায়েলি অবরোধে সরবরাহ বন্ধ থাকা খাবার, পানি, ওষুধ, জ্বালানির ওপরই তাদের স্বাস্থ্যের বিষয়টি নির্ভর করছে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।

সোমবার (১৩ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খাদ্য, পানি, ওষুধ, প্রসূতি চিকিৎসা ও জ্বালানির ঘাটতির কারণে গাজায় হাজার হাজার গর্ভবতী নারী ও নবজাতকের স্বাস্থ্যের বিষয়ে আসন্ন বিপদ সম্পর্কে রোববার সতর্ক করেছে জাতিসংঘের মানবিক বিষয়ক কার্যালয়।

সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে জাতিসংঘের মানবিক বিষয়ক সমন্বয়ের অফিস (ওসিএইচএ) বলেছে, ‘গাজায় যুদ্ধ চলছে এবং এর মধ্যেই সেখানে প্রায় ৫০ হাজার নারী গর্ভবতী অবস্থায় রয়েছেন। প্রতিদিন ১৮০ জনেরও বেশি নারী সন্তান প্রসব করছেন এবং আগামী সপ্তাহগুলোতে আরও হাজার হাজারের নারী সন্তানের জন্ম দেবেন।’

ওসিএইচএ আরও বলেছে, ‘এসব গর্ভবতী নারীর স্বাস্থ্য এবং তাদের নবজাতকের স্বাস্থ্য মূলত খাদ্য, পানি, ওষুধ, জ্বালানি এবং প্রসূতি মায়েদের চিকিৎসা সরঞ্জামের প্রবেশের ওপর নির্ভর করছে।’

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর থেকেই গাজায় বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এছাড়া ইসরায়েলের এই বিমান হামলা থেকে বাদ যাচ্ছে না গাজার কোনও অবকাঠামো। তারা মসজিদ, গির্জা, স্কুল, হাসপাতাল ও বেসামরিক মানুষের বাড়ি-ঘর সব জায়গায় হামলা চালিয়ে আসছে।

অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় নিহতের সংখ্যা ইতোমধ্যেই ১১ হাজার ১০০ ছাড়িয়ে গেছে। নিহত এসব ফিলিস্তিনিদের মধ্যে সাড়ে চার হাজারেরও বেশি শিশু। এছাড়া নিহতদের মধ্যে নারীর সংখ্যাও তিন হাজারের বেশি।

পরিস্থিতি এতোটাই খারাপ যে, গাজার দুটি বৃহত্তম হাসপাতাল- আল-শিফা এবং আল-কুদস হাসপাতাল উভয়ই বন্ধ হয়ে গেছে। ইসরায়েলি স্নাইপাররা আল-শিফা হাসপাতালের কাছে কাউকে দেখতে পেলেই তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়ে যাচ্ছে। হাসপাতালটির ভেতরে হাজার হাজার মানুষকে আটকে রেখেছে ইসরায়েল।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রেইয়েসুস গাজার হাসপাতালগুলোতে ‘ভয়াবহ এবং বিপজ্জনক’ পরিস্থিতি সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, হাসপাতালে হামলার ঘটনায় অপরিণত অবস্থায় জন্ম নেওয়া শিশুসহ আরও বহু রোগী ‘দুঃখজনকভাবে’ মারা যাচ্ছে।

অন্যদিকে জ্বালানি ফুরিয়ে যাওয়ায় গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালও বন্ধ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে আল জাজিরা।

উত্তর গাজায় অবস্থিত কামাল আদওয়ান হাসপাতালের প্রধান আহমেদ আল-কাহলুত আল জাজিরাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, হাসপাতালের প্রধান জেনারেটরের জ্বালানি শেষ হয়ে গেছে, এতে করে হাসপাতালটির কার্যক্রম বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন তারা।


আরও খবর



ওদের অসহায় দেখে গলাটা বুজে আসে

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ২৯জন দেখেছেন

Image

ফিলিস্তিনের ছবি দেখছি অনলাইনে, খবরের কাগজ ও টেলিভিশনের পর্দায়। বোমা ফেলা হচ্ছে নিরীহ মানুষজনের ওপর। আক্রমণ চলছে হাসপাতালেও। একটি ছবিতে দেখেছিলাম পরিবারের সবাই মারা পড়েছেন, আর সবার লাশের সামনে বসে আছেন বেঁচে যাওয়া একজন মাত্র মানুষ। এ পর্যন্ত ১১ হাজার হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন। এর মধ্যে শিশু মারা গেছে ৪ হাজারের বেশি।

এসব দেখেশুনে মনটা ভেঙে যায়। আবার মনটাকে সরিয়ে কাজে নেমে পড়ি। নতুন মুক্তি পাওয়া ছবির প্রচারে যাচ্ছি, যোগ দিচ্ছি পুরস্কারের অনুষ্ঠানে, গোয়া চলচ্চিত্র উৎসবে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি। এর জন্য মনে অপরাধ–অপরাধও লাগে। আমার বা আমাদের জীবন তো চলছে, কিন্তু ওদের জীবন তো প্রতিটা মুহূর্তে মৃত্যুর মুখোমুখি। তাদের অসহায়তা দেখে গলাটা বুজে আসে।

এই হত্যাকাণ্ড থামুক। শিশুরা খেলা করুক রোদেলা মাঠে, খেজুর গাছের নিচে। নিজের দেশে দেশছাড়া এই মানুষগুলো নিজেদের ঘরে ফিরুক। ওদের বাঁচানোর জন্য পৃথিবীর বড় বড় মানুষেরা কি এক হতে পারেন না? এটা কি খুব বড় প্রত্যাশা?


আরও খবর



১৭ দিনে এলো ১৩ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৩০জন দেখেছেন

Image

দেশে ডলারের তীব্র সংকট চলছে। ফলে ব্যাংকগুলো নিয়মিত ঋণপত্র (আমদানি-এলসি) খুলতে পারছে না। এমন পরিস্থিতিতে প্রয়োজনে বেশি দামে প্রবাসী আয় রেমিট্যান্স কেনার সুযোগ পাচ্ছে ব্যাংকগুলো। এতে করে বাড়ছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।  

রোববার (১৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি নভেম্বরের প্রথম ১৭ দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা বৈধ পথে ও ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১১৮ কোটি ৭৭ হাজার ডলার; বাংলাদেশি মুদ্রার যার পরিমাণ ১৩ হাজার ১৮৩ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১১১ টাকা ধরে)। সে হিসেবে দৈনিক আসছে ৬ কোটি ১৮ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এ ধারা অব্যাহত থাকলে মাস শেষে প্রবাসী আয় দুই বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।

তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, চলতি মাসের ১৭ দিনে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে এসেছে এরমধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৭ কোটি ৮৫ লাখ ৪০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৩ কোটি ৫১ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১০৭ কোটি ৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৬ লাখ মার্কিন ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, অ‌ক্টোব‌রে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯৭ কোটি ৭৬ লাখ মার্কিন ডলার। এর আগে চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম তিন মাস রেমিট্যান্স প্রবাহ ধারাবাহিকভাবে কমেছিল। ডলার সংকটের কারণে গত সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী আয়ে বড় হোঁচট খায়। ওই মাসে গত সাড়ে ৩ বছর বা ৪১ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন প্রবাসী আয় আসে বাংলাদেশে, যা পরিমাণে ১৩৪ কোটি ডলার। এর আগে ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে ১০৯ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। এছাড়া চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রেমিট্যান্স আসে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার এবং আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর গত মার্চের পর থেকে দেশে ডলার-সংকট প্রকট আকার ধারণ করে। এ সংকট মোকাবিলায় শুরুতে ডলারের দাম বেঁধে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু তাতে সংকট আরও প্রকট হয়। পরে গত বছরের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দাম নির্ধারণের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ায়। এ দায়িত্ব দেওয়া হয় ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন-অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ও বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) এর ওপর। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় তারা সভা করে ডলারের রেট নির্ধারণ করে আসছে।

সবশেষ ব্যাংকগুলোর ঘোষণা অনুযায়ী, প্রবাসী ও রপ্তানি আয় কেনার ক্ষেত্রে ডলারের ঘোষিত দাম ১১০ টাকা ৫০ পয়সা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, আজকে আন্তঃব্যাংকে ডলার লেনদেন হচ্ছে ১১১ টাকা। তবে কোনো ব্যাংকের প্রয়োজনে চাইলে ব্যাংকের নিজস্ব প্রণোদনাসহ সর্বোচ্চ দাম হবে ১১৬ টাকা। তবে আমদানিকারকদের কাছে ব্যাংকগুলোকে ১১১ টাকায় বিক্রি করতে হবে; এর বেশি নেওয়া যাবে না।

কার্ব মার্কেট বা খোলা বাজারে নগদ এক ডলার কিনতে গ্রাহকদের গুনতে হচ্ছে ১২৫ টাকা। চিকিৎসা, শিক্ষা বা ভ্রমণের জন্য যারা বিদেশে যাচ্ছেন তাদের নগদ প্রতি ডলার কিনতে খরচ করতে হচ্ছে ১২৫ টাকা পর্যন্ত।


আরও খবর

আবারও বাড়লো সোনার দাম

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




বাংলাদেশে আসছে ইনফিনিক্সের ল্যাপটপ ‘ইনবুক’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | ৪৩জন দেখেছেন

Image

বাংলাদেশের বাজারে ল্যাপটপ আনতে যাচ্ছে ইনফিনিক্স। সম্প্রতি বাংলাদেশে প্রদর্শন করা হয়েছে তাদের নতুন ল্যাপটপ। ঢাকায় অনুষ্ঠিত সিটি আইটি মেগা ফেয়ার ২০২৩-এ ইনফিনিক্সের স্টলে দুটি মডেলের ল্যাপটপ প্রদর্শিত হয়।

মেলায় প্রদর্শিত ইনফিনিক্স ইনবুক এক্স টু এবং ইনবুক ওয়াই টু প্লাস মডেলগুলো বাংলাদেশের বাজারে আসবে খুব শিগগিরই। আর দামও থাকবে বাজেটের মধ্যেই।

অ্যালুমিনিয়াম এলয় বডির ইনফিনিক্স ইনবুক এক্স টু ল্যাপটপটি দেখতে চিকন ও ওজনে বেশ হালকা। লাল, নেভি ব্লু, ধূসর ও সবুজ এই চারটি রঙে পাওয়া যাবে এই ল্যাপটপ। এটি ১১তম প্রজন্মের কোর আই৩, আই৫ ও আই৭ প্রসেসরের ভ্যারিয়েন্টে বাজারে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। 

ওয়াই টু প্লাস ল্যাপটপটি এক্স টু ল্যাপটপের চাইতে আকারে কিছুটা বড়। এই ল্যাপটপটি পাওয়া যাবে রূপালি, ধূসর ও নীল রঙে। এটিও থাকবে আই৩, আই৫ ও আই৭ প্রসেসর ভ্যারিয়েন্টে। 

ল্যাপটপের বিস্তারিত এবং ইনফিনিক্স ইনবুক এক্স টু এবং ইনবুক ওয়াই টু প্লাস এর যেসব ভার্সন বাংলাদেশে পাওয়া যাবে সে সম্পর্কিত তথ্য শিগগিরই প্রকাশ করা হবে। 

ইনফিনিক্স ল্যাপটপের যাত্রা শুরু হয় ইনবুক এক্স ওয়ান মডেলের মাধ্যমে। গত ২ অক্টোবর থেকে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হওয়া ছয় দিনব্যাপী সিটি আইটি মেগা ফেয়ারে নতুন মডেলের পিসি, ল্যাপটপ, প্রিন্টার, মনিটর ও সিসি ক্যামেরাসহ নতুন সব প্রযুক্তি পণ্য প্রদর্শিত হয়।


আরও খবর



ঋতু বদলে সর্দি-কাশি সারাবে মধু

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৪জন দেখেছেন

Image

ঋতু বদলাচ্ছে। এই সময় সর্দি-কাশি লেগে যাওয়া খুব স্বাভাবিক। অসুস্থ হয়ে যাওয়ার কঠিন সময়ে মধু হতে পারে সবচেয়ে বড় সমাধান। কিন্তু সর্দি কাশি সাড়াতে সরাসরি মধু খেলে তো আর হবে না। খেতে হবে সমন্বয়ে। শীতে সর্দি-কাশি থেকে রেহাই পেতে মধুর ব্যবহার করুন এভাবে:

চা ও মধু
শীতে রঙ চা খাওয়াই ভালো। রঙ চায়ে চিনির বদলে মধু মিশিয়ে নিন। সর্দি-কাশি দূর করতে মধু অনেক উপকারি।

লেবু ও মধু
লেবু আর মধু দুটোই সর্দির সময় কার্যকর। চায়ের সঙ্গে লেবু আর মধু যুক্ত করে খেলে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের গুণ ভালোভাবে পাচ্ছেন। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।

মধু ও পানি
সর্দি ও কাশির সমস্যা বেশি হলে আর রাতে কফ বাড়লে গরম পানির সঙ্গে মধু মিশিয়ে ফেলুন। এতে আরাম পাবেন।


আরও খবর

শুষ্ক ত্বকের যত্নে মধু

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩

শীতে লালশাক কেন খাবেন?

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩




এইচএসসির ফল প্রকাশের কারণে স্কুল ভর্তির লটারি পেছাল

প্রকাশিত:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ২৩জন দেখেছেন

Image

আগামী ২৬ নভেম্বর স্কুল ভর্তির লটারি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ওইদিন এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে। তাই সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তির ডিজিটাল লটারির কার্যক্রম পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। 

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, পূর্বের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ২৬ নভেম্বর স্কুলে ভর্তির লটারির ফল প্রকাশের কথা ছিল। তবে ওইদিন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হবে। এজন্য লটারির ফল প্রকাশের কার্যক্রম কিছুটা পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।

সম্প্রতি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে টেলিটকে পাঠানো এক চিঠিতে ২৮ নভেম্বর সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তির লটারি সব প্রস্তুতি নিতে বলা হয়। সেগুনবাগিচার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে লটারির ফল প্রকাশ করা হবে।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আগামী ২৮ নভেম্বর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও বেসরকারি (মহা ও জেলার সদর উপজেলা পর্যায়) মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের অনলাইন লটারি অনুষ্ঠানের দিন ধার্য করা হয়েছে। ধার্য করা তারিখ অনুযায়ী লটারি অনুষ্ঠানের ভেন্যু আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট (জামাই) নির্ধারণসহ যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতা আয়োজন সংক্রান্ত প্রস্তুতি বিষয়ে অধিদপ্তরকে অবহিত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

জানা গেছে, আগামী বছর দেশের সরকারি ও সরকারিকৃত মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আবেদন করেছেন ৫ লাখ ৬৩ হাজার ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী। সারাদেশের ৬৫৮টি সরকারি ও সরকারিকৃত বিদ্যালয়ে আসন আছে ১ লাখ ১৮ হাজার ১০৬টি।

আর ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে শুধু মহানগরী ও জেলার সদর উপজেলার বেসরকারি স্কুলগুলো মোট ১০ লাখ ৩ হাজার ৯৯৩টি আসন প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি করতে চাচ্ছে৷ তবে বেসরকারি স্কুলগুলোতে আড়াই লাখের মতো শিক্ষার্থীরা ভর্তির আবেদন করেছেন। ফলে বেসরকারি স্কুলগুলোতে কয়েক লাখ আসন ফাঁকা থাকবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। 


আরও খবর