Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

ইমো’র মাধ্যমে ৩৩৩ হেল্পলাইনের সুবিধা পাবেন গ্রাহকরা

প্রকাশিত:রবিবার ১২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৮১জন দেখেছেন

Image

কাস্টমাইজড চ্যানেল দিয়ে লক্ষাধিক বাংলাদেশি প্রবাসী ও গ্রামাঞ্চলের মানুষকে হেল্পলাইন ৩৩৩ এর মাধ্যমে সহজে বিভিন্ন সরকারি সেবা গ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছে ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ ইমো।

সরকারের ‘স্মার্ট ৩৩৩’ হেল্পলাইন ব্যবহার করে সামাজিক সমস্যার সমাধান, বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ, সরকারি ভূমি সেবা, সেবা-সম্পর্কিত অভিযোগ জানানো, সাইবার সিকিউরিটি সহায়তা এবং নারী ও শিশুদের জন্য আইনগত সহায়তা সহ বিভিন্ন রকম সরকারি সেবা পেয়ে থাকেন নাগরিকরা। এই হেল্পলাইন সঠিক তথ্য ও সহায়তা দিয়ে লাখো নাগরিকের সক্ষমতা তৈরির মধ্য দিয়ে মহামারি চলাকালে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

তবে এখন থেকে ইমো অ্যাপের মাধ্যমেও যুক্ত হওয়া যাবে ৩৩৩ হেল্পলাইনে। তাই সরকারি এ সেবার সুবিধা ভোগ করতে পারবেন প্রবাসী ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের বাসিন্দারাও। 

এর মাধ্যমে বিশ্বের যে কেউ এ হেল্পলাইনের (৩৩৩) সেবা নিতে পারবেন। সার্চ বার থেকে ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই এটি খুঁজে পাবেন।

নাগরিকদের সহায়তা করতে ও সবার জন্য সরকারি সেবা সহজলভ্য করতে ৩৩৩ কলিং সার্ভিসের জন্য কাস্টমাইজড সল্যুশন নিয়ে এসেছে ইমো। যা অ্যাপের মাধ্যমে মাল্টি-অপারেটর স্মার্টফোন-এনাবলড হটলাইন প্ল্যাটফর্ম ও মেসেজিং সেবা নিশ্চিত করে। বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে বাংলাদেশের নাগরিক ও প্রবাসীরা এই চ্যানেলের মাধ্যমে বিনামূল্যে নানারকম সরকারি সেবা পাওয়ার সুযোগ পাবেন।

এই উদ্যোগের বিষয়ে এটুআই প্রোগ্রামের ন্যাশনাল কনসালটেন্ট (আইসিটি) দিদার-ই-কিবরিয়া বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে সকলের জন্য সরকারি সেবা সহজলভ্য করতে ২০১৮ সালে ন্যাশনাল হেল্পডেস্ক ৩৩৩ নিয়ে আসে সরকার। এখন এই হেল্পলাইন ব্যবহার করতে চ্যানেল নিয়ে এসেছে ইমো, এর মধ্য দিয়ে মানুষ আরও সহজে সেবা পাবে বলে আশাবাদী আমরা। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এর মাধ্যমে লক্ষাধিক বাংলাদেশি প্রবাসী বিদেশে বসেও বিনামূল্যে হেল্প ডেস্কের সাথে সংযুক্ত হওয়ার সুযোগ পাবেন।


আরও খবর



দেশে ডেঙ্গু জ্বরে আরও ১৭ জনের মৃত্যু, ১৭৩৪ হাসপাতালে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ২২জন দেখেছেন

Image

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ১৭ জন মারা গেছেন। হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৭৩৪ জন রোগী। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১ হাজার ৪৪৯ জন মারা গেলেন।

বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি রোগীদের মধ্যে ২৭১ জন ঢাকা মহানগরে এবং ১৪৬৩ জন দেশের অন্যান্য বিভাগের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। 

নতুন রোগীদের নিয়ে এ বছর সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৮৭ হাজার ২৩৯ জন। তাদের মধ্যে ১ লাখ ২ হাজার ৫৯১ জন ঢাকার এবং ১ লাখ ৮৪ হাজার ৬৪৮ জন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দা। 

বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ৩৬০ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। তাদের মধ্যে ১৬৪৯ জন ঢাকায় এবং ৪৭১১ জন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও আইইডিসিআরের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত ও মৃত্যুর সরকারি পরিসংখ্যান গত ২৪ বছরের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। 


আরও খবর

একদিনে ৮৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৭

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




সৎ বোনদের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক কেমন, জানালেন ধর্মেন্দ্রর ছেলেরা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৪৪জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক : ধর্মেন্দ্রর দুই পরিবারের মধ্যে সম্পর্কে জানতে বরাবরই উৎসাহ রয়েছে সবার মধ্যে। কেমন চলছে তাদের পারিবারিক জীবন। সৎ ভাই-বোনদের মধ্যে সম্পর্ক কেমন। এগুলো জানতে চায় অনুরাগীরা। এবার সেটি নিয়েই মুখ খুলেছেন ধর্মেন্দ্রর ছেলেরা।

সম্প্রতি কফি উইথ করণের সিজিন ৮-এ দেখা গিয়েছে সানি ও ববি দেওলকে। আর সেখানেই উঠে এসেছে হেমা মালিনী ও তার দুই কন্যা এশা ও অহনার প্রসঙ্গ। সম্পর্কে এশা ও অহনা সানি-ববির ছোট বোন। 

এই নিয়ে দ্বিতীয়বার কফি উইথ করণে দেখা গেল সানি-ববিকে। যদিও এর আগে তাদের দেখা গিয়েছিল প্রায় ১৮ বছর আগে। কফি উইথ করণের সিজন ১-এ, ২০০৫ সালে।

গত অগাস্ট মাসে গদর ২-এর স্ক্রিনিংয়ে সানি এবং ববির পাশেই দেখা গিয়েছে হেমা-কন্যা এশা, অহনাকে। সানির ছবি গদর ২ ঘিরেও বলিউডি দর্শকদের উৎসাহ ছিল প্রচুর। ছবিটি অসাধারণ সাড়া পেয়েছে। এশা অগাস্ট মাসে তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদের জন্য গদর ২-এর এক বিশেষ স্ক্রিনিংয়ের আয়োজন করেছিলেন। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সানি এবং ববি। সংবাদ মাধ্যমের ক্যামেরায় তারা দুজনেই এশা, অহনার সঙ্গে ধরা দেন। সেবারই প্রথমবার ধর্মেন্দ্র চার সন্তানকে এক ফ্রেমে ধরতে পেরেছিল সংবাদ মাধ্যম।

ধর্মেন্দ্র প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌরের সন্তান সানি এবং ববি। দ্বিতীয় স্ত্রী হেমা মালিনীর সন্তান এশা, অহনা। কিন্তু কীভাবে মিলে মিশে গেল একই পরিবারের দু’টি ধারা, দেওলরা কীভাবে গদর ২-এর সাফল্য উদযাপন করেছিলেন, করণ জোহরের সেপ্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে ববি জানান, এই সবই করণের (সানি দেওলের বড় ছেলে) বিয়ে দিয়ে শুরু হয়েছিল।

তিনি বলেন, ‘আমরা কখনই মিডিয়ার সামনে আমাদের পরিবারকে নিয়ে আসতে স্বচ্ছন্দ নই। আমরা খুব (মিডিয়া) লাজুক। কিন্তু বিয়ের সময় আমরা কাউকে ভিডিও করা থেকে আটকাতে পারিনি। সেই ভিডিওগুলির কারণে এত ভালবাসা পেয়েছি। মানুষ দেখেছেন আমরা আসলে কেমন। আমি মনে করি আমাদের মেয়ে দৃশা (পুত্রবধূ) আমাদের এই ভাগ্য ফিরিয়ে দিয়েছে। করণের বিয়ের পর থেকে দাদা নাচছেন এবং তারপর গদর ২ হয়েছে। আমি দাদাকে এর আগে কখনও এত নাচতে দেখিনি।’ গত জুনে দীর্ঘদিনের বান্ধবী দৃশা আচার্যের গাঁটছড়া বাঁধেন করণ। দৃশা বাঙালি চিত্রপরিচালক বিমল রায়ের নাতনি।

এশা ও অহনার সঙ্গে তাদের সম্পর্কের সমীকরণ কেমন, এপ্রশ্নের উত্তরে সানি বলেন, ‘ওরা আমার বোন। সেটাই সব থেকে বড় বিষয়। কোনো কিছু দিয়েই সেটা বদলানো যায় না। ওরা খুব খুশি ছিল, সব থেকে বড় বিষয় হল, ছবিটি সফল হয়েছে। তারপর আমি একটা সাকসেস পার্টি করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু দ্বন্দ্ব ছিল, কে আসবে, কে আসবে না! আমার বন্ধু করিমই সব ব্যবস্থা করে দেয়। সকলে আমাদের বাড়িতে এসেছেন ভালবাসায় ভরিয়ে দিয়েছেন। এটাই সব থেকে বড় বিষয়।’


আরও খবর



এখন আর সংলাপের সুযোগ নেই : ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৩৯জন দেখেছেন

Image

‘কোনো গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, যারা গণতন্ত্র চর্চা করে, তারা সংলাপ চায় না, এমন কথা বলতে পারে না। কিন্তু একটা সময় আছে। আজকে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হচ্ছে। আপনি সংলাপ করবেন কবে। আমরা যখন তাদেরকে বলেছিলাম শর্ত ছাড়া সংলাপে জন্য। তারা তখন সেটিতে রাজি হয়নি।’ আজ বুধবার ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস থেকে সংলাপের চিঠি পাওয়ার পর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

বর্তমান পরিস্থিতিতে সংলাপের সুযোগ আছে কি না- এরপর সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এখন আর সংলাপের কোনো সুযোগ নেই। বিএনপিকে আমরা অনেক আগে থেকেই বলে আসছিলাম, শর্ত ছাড়া সংলাপে আসলে তখন আমরা বিবেচনা করব। কিন্তু এখন আর সেই সুযোগ নেই।’ তবে চিঠির বিষয়টি নিয়ে তিনি দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির নেতাদের সঙ্গে আলাপ করবেন বলে জানান ওবায়দুল কাদের।

আজ ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস সচিবালয়ে দেখা করেন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে। এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু’র সংলাপের আহ্বান সম্পর্কিত চিঠি ওবায়দুল কাদেরের হাতে তুলে দেন পিটার ডি হাস। তিনিও আজ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। সে সময় অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি।

বাংলাদেশের প্রধান তিন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টিকে চিঠি দেন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু। জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক সোমবার বিকেলে এ চিঠি পাওয়ার কথা জানান। ওইদিন বিএনপিও চিঠি পাওয়ার কথা জানায়।


আরও খবর

হঠাৎ ডিবি কার্যালয়ে শামীম ওসমান

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




সাংবাদিককে হত্যার হুমকি ভূমিদস্যু ওসমান ও ইমরানের বিরুদ্বে,থানায় ডায়েরি

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৪৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক : নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জের ওসমান গনি ও তার ছেলে ইমরান নামটা গুণবাচক মনে হলেও কাজ উলটো। ওসমান গণির কাজই হল মানুষের সাথে প্রতারণা, ভূমিদস্যুতা, জবরদখল, জাল দলিল তৈরি, বায়না করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া। এমন অসংখ্য ভুক্তভোগীর মাজে ডেমরার দুই বোন রিনা বেগম ও শাহিনুর ইসলাম।

ভুক্তভোগ রিনা বেগম মরণব্যাদী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়লেও ভূমিদস্য ওসমানের মন গলেনি এক সুতাও। অন্য ভুক্তভোগী ছোট বোন শাহিনুর ইসলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির স্বপক্ষে একজন মাদকবিরোধী যোদ্ধা তিনি মাদক প্রতিরোধ ও কল্যাণ সোসাইটির কেন্দ্রীয় কমিটির মহিলা সম্পাদিকা ও দৈনিক আমাদের কন্ঠের রিপোর্টার।

ভুক্তভোগী দুই বোন বলেন ওসমান ২০১২ সালে আমাদের কাছ থেকে কয়েক দফায় নগদ ৪৭ লক্ষ টাকা সহ সর্বমোট নিরানব্বই লক্ষ টাকা হাওলাত নেয় দুই মাসের জন্য। দুই মাসের জন্য নিয়ে ওসমান প্রতারণা করে আজ ১১ বছর পার করে দেয়। টাকা হাওলাত হলেও টাকাগুলো আত্মসাৎ করার জন্য দশ কাঠা জমি লিখে দেন আমাদের দুই বোনের নামে।

আবার সেই জমি ২০১৭ সালে গুলিস্তানের সন্ত্রাসী কালা বাচ্চুর অফিসে ডেকে নিয়ে পিস্তল ঠেকিয়ে লিখে নেন ওসমান। জমিটি যেদিন লিখে নেন সেদিন ওসমান চার লক্ষ টাকা দিয়ে বলে দ্রুত বাড়ি চলে যাও বাকি টাকা আমি নিয়ে আসতেছি বাড়াবাড়ি করলে বুঝোই তো কি হইতে পারে।

ভুক্তভোগী দুই বোনের ঘটনাটি হুবহু ১৮ই সেপ্টেম্বর ২০২২ ও ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ জাতীয় দৈনিক আমাদের কন্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত হলে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মশিউর রহমান ওসমান ও ইমরানকে ধরার জন্য একাধিকবার অভিযান চালায়। পুলিশের অভিযান থেকে বাঁচতে ভুক্তভোগী রিনা ও শাহিনুরের হাত পাও ধরে এক মাস সময় নিয়ে আবারো নতুন প্রতারণা করে।

তৎকালীন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মশিউর রহমান আপ্রাণ চেষ্টা করেও ভূমি দস্য ওসমানের কাছ থেকে অস্ত্রটি উদ্ধার করতে পারেনি।সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশ ব্যর্থ হলেও থেমে নাই রিনা ও শাহিনুর ইসলাম। সর্বশেষ ২-১১-২৩ তারিখে ভুক্তভোগীরা ডেমরা থানা হাজির হয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন ওসমানের ও ইমরানের বিরুদ্ধে।

যার তদন্ত কর্মকর্তা ডেমরা থানার এসআই তৌহিদুল ইসলাম ভুক্তভোগীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে অভিযুক্ত ওসমান গনিকে থানায় ডেকে আনলে ওসমান গনি তার ছেলে ইমরান এক চাচাতো ভাই এবং একজন সিআইডি ইন্সপেক্টর ও এশিয়ান টিভির প্রতিনিধি ফারুককে থানায় ডেকে এনে বিষয়টি সুরাহা করার চেষ্টা করেন।

এই সময় ডেমরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সেলিম নিজামী উপস্থিত ছিলেন। অভিযোগের বাদী ভুক্তভোগী রিনা ও শাহিনুর ইসলাম বিবাদী ওসমান এবং উপস্থিত সকলের সম্মুখে ওসমান গনি ও তার ছেলে ইমরান ৬০ দিনের ভিতরে নগদ ২০ লক্ষ টাকা ফেরত দিবেন মর্মে সমঝোতা হয়। এই সময় অভিযুক্ত ওসমানের ও তার ছেলে ইমরানের পুরো দায় দায়িত্ব নেন সিআইডি অফিসার।

এই ২০ লক্ষ টাকার প্রথম দুই লক্ষ টাকা গত ২৩-১১-২৩ তারিখে ডেমরা থানায় হাজির হয়ে দেওয়ার কথা থাকলেও প্রতারক ও ভূমি দস্য ওসমান ও তার ছেলে কথিত সাংবাদিক ও ডেমরা প্রেসক্লাব থেকে বহিষ্কৃত নজরুল ইসলাম বাবুকে সাথে নিয়ে অভিযোগের বাঁদিকে চিটাগাং রোড গিয়ে টাকা আনার জন্য বারবার চাপ প্রয়োগ করেন।

ভুক্তভোগী বিষয়টি ডেমরা থানার অফিসার ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম ও তদন্ত কর্মকর্তা এস আই তহিদুল ইসলামকে অবগত করলে তাদেরকে যেতে নিষেধ করেন। ভুক্তভোগী বলেন আমাদেরকে একবার পিস্তল ঠেকিয়ে জোরপূর্বক জাগা লিখে নিয়েছে কৌশলে টাকাগুলো আত্মসাৎ করেছে এখন টাকাগুলো আমরা যাতে না নিতে পারি এইজন্য ওসমান ও তার ছেলে ইমরান কৌশলে আমাদেরকে গুম করার জন্য চিটাগাং রোড ডেকেছে।

ভুক্তভোগীরা আরও বলেন আমরা তো আইনের কাছে গিয়েছি আপনারা আসেন থানায় এসে উপস্থিত সকলের সামনে টাকাগুলো বুঝিয়ে দেন ওসমান ও তার ছেলে তার প্রতি উত্তরে বলেন আমরা থানায় যাব না পুলিশ এবং সাংবাদিক খারাপ লোক তাদেরকে আমরা মানি না। ভুক্তভোগী শাহিনুর ও রিনা বেগম বলেন ওসমান ও তার ছেলে এতটা দুর্ধর্ষ তারা পুলিশকে মানে না আইন মানে না সাংবাদিক মানে না এইজন্য এখন আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতেছি যেকোনো সময় টাকাগুলো মেরে দেওয়ার জন্য আমাদেরকে গুম খুনের মত জঘন্য কাজ করতে পারে।

ঘটনার বিষয়ে উপস্থিত ডেমরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এবং মাদক প্রতিরোধ ও কল্যাণ সোসাইটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ সেলিম নিজামী ন্যায্য হক কথা বলার কারণে অভিযুক্ত ওসমান গনি ও তার ছেলে ইমরান শেখ এর ব্যবহৃত মোবাইল নং ০১৬৭১ ৫০৮৫১৮ নাম্বার থেকে ফোন করে সেলিম নিজামীকে হত্যার হুমকি দেন।

হুমকির বিষয়ে সেলিম নিজামী ডেমরা থানায় হাজির হয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করেন যাহার নং ১১৯৪/-- ২৫/ ১১/ ২০০৩ সেলিম নিজামীকে হত্যার হুমকি বিষয়ে মুফাস্বল সাংবাদিক ফোরাম, এফবি জেও, আর জে এপ, যাত্রাবাড়ী সাংবাদিক ক্লাব, শ্যামপুর প্রেসক্লাব, ডেমরা প্রেসক্লাব, পতুল্লা রিপোর্টার্স ইউনিটি, কুমিল্লা প্রেস ক্লাব, সাংবাদিক ইউনিয়ন, ফটো জানা লিস্ট ফোরাম সহ একাধিক সাংবাদিক সংগঠন তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

এবং হুমকি দাতা ওসমান ও ইমরানকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান। হুমকির বিষয়ে ভুক্তভোগী সেলিম নিজামী ডেমরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে ঘটনার বিস্তারিত তুলে ধরেন এবং তাদেরকে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন। সংবাদ সম্মেলনে হুমকি দাতাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করে।


আরও খবর



ট্যুরিস্ট ভিসায় এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা, ব্যাখ্যা চায় ইউজিসি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ২০জন দেখেছেন

Image

ট্যুরিস্ট ভিসায় এসে বাংলাদেশের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছে পাকিস্তানি এক নাগরিক। সে বিষয়ে চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। ২২ নভেম্বর ইউজিসির পরিচালক ওমর ফারুখ স্বাক্ষরিত এক চিঠি আইআইইউসির রেজিস্ট্রারের কাছে পাঠানো হয়। ইউজিসির কাছে তিন কর্মদিবসের মধ্যে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।

ইউজিসি চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে তিন ধরনের তথ্য জানতে চেয়েছে। এক. মোহাম্মদ আমিন নদভীকে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে কোন প্রক্রিয়ায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছে (সংশ্লিষ্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, বাছাই কমিটির সুপারিশ, সিন্ডিকেট ও বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সভার কার্যবিবরণীসহ)। দুই. যেসব পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল সেসব পদ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত জনবল কাঠামোর (অর্গানোগ্রাম) অন্তর্ভুক্ত কি না। অনুমোদিত জনবল কাঠামোর অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকলে প্রমাণ (বোর্ড অব ট্রাস্টিজ ও সিন্ডিকেট সভার কার্যবিবরণী)। তিন. ওই ব্যক্তির জীবনবৃত্তান্ত, নিয়োগপত্র, নিয়োগের শর্ত, শিক্ষাগত যোগ্যতা, নাগরিকত্ব (জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্ট), ওয়ার্ক পারমিট (কাজের অনুমতি), ভিসা ইত্যাদির সত্যায়িত কপি।

জানা যায়, ট্যুরিস্ট ভিসায় বাংলাদেশে বেড়াতে এসে দুই বছরের বেশি সময় ধরে চাকরি করছেন পাকিস্তানি নাগরিক মোহাম্মদ আমিন নদভী। চট্টগ্রামের আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২১ সালের জুন মাস থেকে শিক্ষকতা করছেন তিনি। এ ছাড়া আর কিছু পদেও তিনি দায়িত্ব পালন করছেন। জাতীয় একটি ইংরেজি গণমাধ্যমের অনলাইনে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়। এ প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে ইউজিসি থেকে এ ব্যাখ্যা চাওয়া হয়।


আরও খবর