Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ১৬ জানুয়ারী ২০২৫
শিরোনাম

জামিনে মুক্তি পেলেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ৯ কর্মকর্তা

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ জানুয়ারী ২০২৫ | ১২০জন দেখেছেন

Image

নিজেস্ব প্রতিবেদক: প্রায় আড়াই মাস কারাভোগের পর জামিনের মুক্ত হলেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ৯ কর্মকর্তা। উচ্চ আদালত থেকে জামিন পাওয়ায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করেন তারা।


মুক্তি পাওয়া কর্মকর্তারা হলেন ব্রাক্ষণবাড়িয়া নবীনগরের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আসাদুজ্জামান ভূঁইয়া, মাগুরার ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার রাহাত, নেত্রকোনার সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মনির হোসেন, মুন্সিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী জেনারেল ম্যানেজার রাজন কুমার দাস, সিরাজগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর বেলাল হোসেন, কুমিল্লার ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার দীপক কুমার সিংহ, লক্ষ্মীপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডিজিএম আলী হাসান মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম, ব্রাক্ষণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (আইটি) এস কে শাকিল আহমেদ ও ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর সহকারী জেনারেল ম্যানেজার সালাউদ্দিন। প্রায় আড়াই মাস কারাভোগের পর উচ্চ আদালত থেকে জামিন পান তারা।


আইনজীবী অ্যাডভোকেট আনোয়ার শাহাদাত বলেন, ‘আসামিরা কেউ রাষ্ট্রবিরোধী নয় বরং রাষ্ট্রের পক্ষেই আন্দোলন করেছে। যে ধারায় এই মামলাটি করা হয়েছে সেই ধারায় এই মামলাটি চলে না। মূলত একটি মহলের ইন্ধনে ক্ষমতার অপব্যবহার করে মামলাটি করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড ও সমিতির মধ্যে পেশাগত বৈষম্য, বোর্ডের সরবরাহ করা নিম্নমানের মালামাল ও দুর্নীতি-অনিয়ম নিয়ে কথা বলাতেই রোষানালে পড়তে হয়েছে সমিতির কর্মকর্তা কর্মচারীদের। একটি বৈষম্যের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়েই তাদের এই পরিণতি হয়েছে। যা নতুন বাংলাদেশে ২৪-এর গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী।’


আনোয়ার শাহাদাত বলেন, ‘রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা করতে হলে যেই ধরনের ফৌজধারী কার্যবিধি ও প্রসিডিউর অনুসরণ করতে হয় এই মামলার ক্ষেত্রে তা প্রতিপালন করা হয়নি। এই মামলার কোনো মেরিট নেই মিনিং লিস্ট একটি মামলা। আদালত বিষয়টি অনুধাবন করে আসামিদের জামিন দিয়েছেন।’


এর আগে ১৭ অক্টোবর খিলক্ষেত থানায় মামলা করেন পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড খিলক্ষেত থানার পরিচালক প্রশাসন (আইন শাখার) আরশাদ হোসেন। মামলায় তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ ও সাইবার নিরাপত্তা আইনের অভিযোগ আনা হয়।


পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা কর্মচারীদের দাবি, পল্লী বিদ্যুৎ সিস্টেমসংস্কার করে বোর্ড ও সমিতিকে একীভূত করণ এবং অনিয়মিত কর্মীদের নিয়মিতকরণের যৌক্তিক দাবিতে দীর্ঘদিন ধরেই আন্দোলন করে আসছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ৪৫ হাজার কর্মকর্তা কর্মচারীরা। দাবির যৌক্তিকতা বিবেচনায় সরকার একাধিক কমিটিও করে দিয়েছিল। সেই কমিটি আলোচনার জন্য একাধিক মিটিংও করেছে।


হঠাৎ করেই সরকার পরিবর্তনের পর কর্মচারীদের ন্যায্য দাবি মেনে না নিতে নানা ধরনের হয়রানিমূলক পদক্ষেপ নেয় পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড। এরপর সমিতির ২৪ কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত, অন্যান্য শতাধিক কর্মকর্তা কর্মচারীদের সংযুক্ত ও স্ট্যান রিলিজ, হয়রানিমূলক বদলীসহ একেরপর এক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে থাকে। শুধু তাই নয় বোর্ডের এমন পদক্ষেপে অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে পল্লী বিদ্যুৎ খাত। একপর্যায়ে রাষ্ট্রদ্রোহিতা, সাইবার নিরাপত্তা আইনে পৃথক তিনটি মামলা করে বোর্ড। এমন পদক্ষেপে ক্ষুব্ধ হয় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ৪৫ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী। আড়াই মাস পর কর্মকর্তারা জামিন লাভ করায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ৪৫ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।


আরও খবর



হাদিস বর্ণনায় বিশ্বস্ত নারী সাহাবি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ জানুয়ারী 2০২5 | হালনাগাদ:রবিবার ১২ জানুয়ারী ২০২৫ | ৩৭জন দেখেছেন

Image

ধর্ম ডেস্ক: আয়েশা বিনতে তালহা আত তাইমিয়া (রা.) ছিলেন একজন বিখ্যাত নারী সাহাবি। সপ্তম হিজরিতে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বংশ সূত্রে তিনি আবু বকর (রা.)-এর মেয়ে উম্মে কুলসুম (রা.)-এর কন্যা। সে হিসেবে তিনি উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.)-এর বোনের মেয়ে। তাছাড়া খ্যাতনামা সাহাবি তালহা বিন উবায়দুল্লাহ (রা.) ছিলেন তাঁর সম্মানিত পিতা। ফলে বংশ মর্যাদায় তিনি উভয় দিক দিয়েই শ্রেষ্ঠ ছিলেন।

বিখ্যাত এই নারী সাহাবির ছোট সময় থেকেই হাদিসের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব ছিল। তিনি তাঁর খালা হজরত আয়েশা (রা.) থেকে হাদিস বর্ণনা করেন। আর তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করেন তাঁর চার ভ্রাতুষ্পুত্র যথাক্রমে তালহা বিন ইয়াহইয়া, মুয়াবিয়া বিন ইসহাক, মুসা ও উবায়দুল্লাহ বিন ইসহাক, হাবিব বিন আবি আমরাহ, ফুজাইল ফাকিমি (রহ.) প্রমুখ। হাদিস বর্ণনার জগতে তিনি ছিলেন নির্ভরযোগ্য রাবি। ইয়াহইয়া বিন মায়িন (রহ.) তাঁকে হাদিস বর্ণনায় নির্ভরযোগ্য নারী হিসেবে গণ্য করেছেন। এমনকি হাদিসের নির্ভরযোগ্য কিতাব সুনানে নাসাঈ ও মুয়াত্তা মালেকে তাঁর থেকে বর্ণিত হাদিস রয়েছে।

তা ছাড়া তিনি ছিলেন রূপে-গুণে অনন্য খ্যাতির অধিকারী। প্রথমে তাঁর বিবাহ হয় মামাতো ভাই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহমান বিন আবু বকর সিদ্দিক (রা.)-এর সঙ্গে। পরবর্তী সময়ে  ইরাকের শাসনকর্তা মুসআব বিন জুবায়েরের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনি বিয়েতে মোহর হিসেবে এক হাজার স্বর্ণমুদ্রা ধার্য করেন। মুসআব বিন জুবায়ের নিহত হলে তাঁর বিয়ে হয় আব্দুল্লাহ বিন উবায়দুল্লাহ তাইমির সঙ্গে। তিনিও স্ত্রীকে বিয়েতে হাজার হাজার দিরহাম মোহরানা হিসেবে প্রদান করেন।

সম্মানিত ও প্রভাবশালী এই নারী সাহাবি ছিলেন সর্বমহলে সমাদৃত। খলিফা আব্দুল মালিক বিন মারওয়ান এবং পরবর্তী খলিফা তাঁর পুত্র হিশাম তাঁকে খুব সম্মান করতেন। একবার আয়েশা বিনতে তালহা খলিফা আব্দুল মালিকের নিকট প্রতিনিধি হিসেবে এলেন। সে সময় তিনি হজ করতে চাচ্ছিলেন। তখন খলিফা রাজকীয় ব্যবস্থাপনায় তাঁর সঙ্গে থাকা লোকদের বাহনস্বরূপ ৬০টি খচ্চর উপহার দিয়েছিলেন।

আরেকবারের ঘটনা। তিনি খলিফা হিশাম বিন আব্দুল মালিকের নিকট এলেন। খলিফা তাঁর প্রতি সম্মান দেখালেন এবং নানা উপঢৌকনে ভূষিত করলেন। অনন্য সৌন্দর্য ও ব্যক্তিত্বের অধিকারী এই নারী ১১০ হিজরিতে মদিনায় ইন্তেকাল করেন। (তারিখে দিমাশক : ৬৯/২৪৯, সিয়ারু আলামিন : নুবালা ৫/৭৪)।


আরও খবর

ডালিমসহ জান্নাতে পাওয়া যাবে যেসব ফল

শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫

ভূমিকম্প নিয়ে কোরআন-হাদিসে কী বলা হয়েছে?

বৃহস্পতিবার ০৯ জানুয়ারী ২০২৫




এবার ইয়েমেনে হামলা শুরু করল ইসরায়েল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ | ১২১জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: ফিলিস্তিনের গাজা ও পশ্চিম তীর, লেবানন ও সিরিয়ার পর এবার মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশ ইয়েমেনে হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল। আজ বৃহস্পতিবার ইয়েমেনের ‘সামরিক স্থাপনায়’ হামলা চালানোর খবর জানায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী।


ইসরায়েল অভিমুখে হুতি বিদ্রোহীদের ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের পরিপ্রেক্ষিতে ইয়েমেনে আনুষ্ঠানিকভাবে এ হামলা চালানো হয়েছে বলে দাবি করেছে ইসরায়েল।  


গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪৫ হাজার ছাড়াল, ১৭ হাজারই শিশু

এ বিষয়ে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র দানিয়েল হাগারি বলেন, হুতি বিদ্রোহীদের সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে। এর মধ্যে রাজধানী সানার বন্দর ও জ্বালানি অবকাঠামো রয়েছে।


হুতি–ঘনিষ্ঠ টেলিভিশন চ্যানেল আল মাশিরাহ জানায়, আজ ভোরের দিকে সানা ও বন্দরনগরী হোদেইদাহতে আগ্রাসী অভিযান চালিয়েছে ইসরায়েল।


ইসরায়েলে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি হুতিদের

টেলিভিশন চ্যানেলটির প্রতিবেদনে বলা হয়, সানার দুটি কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা হয়েছে। এ ছাড়া হোদেইদাহর বন্দরে শত্রুপক্ষ অন্তত চারটি হামলা চালিয়েছে। জ্বালানি স্থাপনায় দুটি হামলা হয়েছে।


তবে এসব হামলায় হতাহত কিংবা ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর প্রাথমিকভাবে জানা যায়নি।


আরও খবর



বাড়ছে শীতের দাপট, সপ্তাহজুড়েই শৈত্যপ্রবাহের আভাস আবহাওয়া অধিদপ্তরের

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ | ৩৭জন দেখেছেন

Image

ডিজিটাল ডেস্ক: শীতের প্রকোপে ইতোমধ্যে কাঁপতে শুরু করেছে পুরো দেশ। ধেয়ে আসছে শীতের হিমেল হাওয়া। আগামী সপ্তাহজুড়েই শৈত্যপ্রবাহ চলতে বারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস ।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বুধবার (০৮ জানুয়ারি) সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।

দেশের অর্ধেকের বেশি এলাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে আসতে পারে। কুয়াশা বেশি থাকায় দিনের বেলায় সূর্যের দেখা না-ও পাওয়া যেতে পারে। ফলে শীতের অনুভূতিও বাড়তে পারে।

আসন্ন শৈত্যপ্রবাহটি হতে পারে চলতি মৌসুমের দীর্ঘস্থায়ী শৈত্যপ্রবাহ।


এ বিষয়ে আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক সংবাদমাধ্যমকে জানান, শীতের হিমেল বাতাসের প্রবাহটি শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। সেই সঙ্গে কুয়াশার পরিমাণ দ্রুত বাড়ছে। ফলে কুয়াশা ও শীত দুটিই আগামী কয়েক দিনে দ্রুত বাড়তে পারে। ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত এই শীত থাকতে পারে।

তিনি আরও জানান, পশ্চিমা লঘুচাপের নিম্নমুখী অংশ উত্তর-পশ্চিম ভারতের হিমালয় পর্বতের কাশ্মীর এলাকা থেকে ঠান্ডা বাতাস বয়ে নিয়ে আসছে। এই হিমেল বাতাসের প্রবাহ ভারতের মধ্য ও উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলো পেরিয়ে পূর্ব দিকে আসছে। আজ সকাল থেকে তা বাংলাদেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়া শুরু হতে পারে।

শৈত্যপ্রবাহটি রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের জেলাগুলোর ওপর দিয়ে অতিক্রম করতে পারে। ফলে উত্তরাঞ্চল ছাড়াও যশোর ও চুয়াডাঙ্গা থেকে শুরু করে কুষ্টিয়া পর্যন্ত শীতের দাপট বেশি থাকতে পারে। সেই সঙ্গে সিলেট বিভাগেও শীতের তীব্রতা বেশি থাকতে পারে।


আরও খবর



সাত মাস ধরে চুল কাটেননি সিয়াম...

প্রকাশিত:বুধবার ০১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৫ | ২৯জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক: চলচ্চিত্রে সিয়াম ছয় বছর পার করেছেন। এ সময়ে ১৪টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। ২০২৩ সালে এই তারকার সবশেষ ছবি ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ মুক্তি পায়। এরপর আর তাঁকে কোনো চলচ্চিত্রে দেখা যায়নি। গত বছর প্রেক্ষাগৃহে ‘জংলি’ চলচ্চিত্রটি মুক্তির কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা হয়নি। তবে এ বছর ছবিটা মুক্তি পাবে, এমনটাই নিশ্চিত করেছেন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ও পরিচালক। এদিকে সিয়াম জানিয়েছেন, ছবিটির চরিত্র হয়ে উঠতে তাঁকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। চরিত্রটি নিজের ভীষণ ভালোবাসার বলেই এমন ত্যাগ স্বীকার করেছেন বলেও জানান এই তারকা।



২০২৪ সালের শুরুতে শুটিং শুরু হয় এম রাহিম পরিচালিত ‘জংলি’ ছবির। গত বছর প্রেক্ষাগৃহে যখন ঈদুল ফিতরের ছবি নিয়ে মাতামাতি, ঠিক তখনই ছবিটির ফার্স্ট লুক পোস্টার আসে। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে তখনই জানানো হয়, সিয়াম অভিনীত ছবিটি ঈদুল আজহায় মুক্তি পাবে। শেষ পর্যন্ত শুটিং শেষ করতে না পারায় ছবিটি মুক্তি দেওয়া সম্ভব হয়নি। বছর শেষ হয়ে এলেও মুক্তির কোনো খবর দিতে পারেননি এই ছবিসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এদিকে পরিচালক এম রাহিম সূত্রে জানা গেছে, শিগগিরই ছবিটি মুক্তির তারিখ ঘোষণা দেওয়া হবে। চমকের মাধ্যমে সেই ঘোষণা দিতে চান পরিচালক। এ ছবিতে সিয়ামের বিপরীতে অভিনয় করেছেন শবনম বুবলী ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। ‘জংলি’ ছবির গল্প লিখেছেন আজাদ খান, চিত্রনাট্য করেছেন যৌথভাবে কলকাতার সুকৃতি সাহা ও মেহেদী হাসান।



ছবিতে নিজের চরিত্রটি প্রসঙ্গে সিয়াম ফেসবুকে লিখেছেন, ‘অভিনেতাদের জীবনে মাঝে মাঝে এমন চরিত্র আসে, যার কারণে সে নিজের সর্বস্ব দিয়ে দিতে রাজি হয়ে যায়। “জংলি” আমার জীবনে তেমনই এক চরিত্র হয়ে এসেছে এ বছর। হয়তো চুল-দাড়িতে এক্সটেনশন লাগালেই হতো, তবু প্রায় সাত মাস চুল-দাড়ি কাটিনি। এক বছর চরিত্রটাকে আগলে ধরে রেখেছি। কারণ, চরিত্রটাকে যাপন করতে চেয়েছি, দর্শকদের নতুন কিছু উপহার দিতে চেয়েছি। আমি চেষ্টা করেছি, বাকিটা দর্শকের হাতে।’



ফেলে আসা বছর প্রসঙ্গে গতকাল ৩১ ডিসেম্বর সিয়াম ফেসবুকে লিখেছেন, ‘এ বছরের সবটুকু যার নামে করে দিয়েছি, সেই “জংলি” নিয়ে আসছি আগামী বছর। আপনারা সিনেমা হলে আসবেন, আমাদের গোটা টিমের প্রচণ্ড ভালোবাসা ও কষ্টের “জংলি” দেখবেন সিনেমা হলে বসে, এটাই আমার কামনা।’



আরও খবর

কখনও ভাবিনি আমি বাঁচব : প্রীতি জিনতা

রবিবার ১২ জানুয়ারী ২০২৫




সাঘাটায় শীতার্তদের মাঝে সেনাবাহিনীর কম্বল বিতরণ।

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ জানুয়ারী ২০২৫ | ২১জন দেখেছেন

Image

সাঘাটায়  শীতার্তদের মাঝে সেনাবাহিনীর কম্বল বিতরণ।

গাইবান্ধা প্রতিনিধ:
গাইবান্ধা সাঘাটা উপজেলায়  ২ নং ভরতখালী ইউনিয়নে  গরীব ও দুঃস্থ পরিবারের মাঝে  কম্বল বিতরণ করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। 
বুধবার ১২টার সময়  সেনাবাহিনীর ৬৬ পদাতিক ডিভিশনের পদাতিক ব্রিগেডের অধীনস্থ  কম্বলগুলো বিতরণ করেন।  সেনাবাহিনী প্রধানের নির্দেশনায় শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাড়াও নানান জন সেবামূলক কাজ করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। এরই ধারাবাহিকতায় গাইবান্ধা  সাঘাটায় শীতার্ত স্থানীয়দের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন  ৬৬ পদাতিক ডিভিশন।  
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ৬৬ পদাতিক মেজর রোকনুজ্জামান, লেফটেন্যান্ট রিজভী, ওয়ান্ট অফিসার  আঃ হামিদ।
স্থানীয় জনসাধারণ সেনাবাহিনীর এই মানবিক কার্যক্রমে গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।


আরও খবর