Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

কর্মব্যস্ত জীবনে কোরআন চর্চার উপায়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩১ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৯১জন দেখেছেন

Image

কোরআন মহান আল্লাহর বাণী। কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর সান্নিধ্যের সৌরভ লাভ করতে পারে। ইসলামের দৃষ্টি কোরআন তিলাওয়াত একটি স্বতন্ত্র ইবাদত। আল্লাহ বলেন, ‘যারা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করতে চায়, এর (কোরআন) দ্বারা তিনি তাদের শান্তির পথে পরিচালিত করেন এবং নিজ অনুমতিক্রমে অন্ধকার থেকে বের করে আলোর দিকে নিয়ে যান এবং তাদের সরল পথে পরিচালিত করেন।’

(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ১৬)

এ ছাড়া কোরআন চর্চায় মুমিনের ঈমান বৃদ্ধি পায় এবং তার ধর্মীয় জীবনের উন্নতি হয়। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যখনই কোনো সুরা অবতীর্ণ হয়, তখন তাদের কেউ কেউ বলে, এটা তোমাদের মধ্যে কার ঈমান বৃদ্ধি করল? যারা মুমিন এটা তাদেরই ঈমান বৃদ্ধি করে এবং তারাই আনন্দিত হয়।’

(সুরা : তাওবা, আয়াত : ১২৪)

ব্যস্ত জীবনে কোরআন চর্চার উপায় : আধুনিক জীবনব্যবস্থায় মানুষ আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি ব্যস্ত। ফলে বহু মানুষের কোরআন তিলাওয়াত ও কোরআনের জ্ঞান অর্জনের ইচ্ছা থাকলেও তারা তা অর্জন করতে পারে।

ব্যস্ততার মধ্যেও কিভাবে কোরআন চর্চা করা যায় সে বিষয়টি এখানে তুলে ধরা হলো।

১. চলতি কোরআন পাঠ : প্রতিদিন কর্মক্ষেত্রে যাতায়াতের সময় আমাদের প্রচুর সময় নষ্ট হয়, বিশেষত শহরের যানজটের কারণে দীর্ঘ সময় বসে থাকতে হয়। এ সময়ে ফেসবুক বা অন্য কোনো সামাজিক মাধ্যমে ব্যয় না করে কোরআন, কোরআনের অর্থ ও ব্যাখ্যা পাঠ করা যায়। আধুনিক মোবাইল ফোনে ব্যবহার উপযোগী অসংখ্য কোরআনভিত্তিক গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপ স্টোরে পাওয়া যায়।

২. চলতি পথে কোরআন শ্রবণ : কোরআন দেখে পাঠ করতে ইচ্ছা না করলে চলাচলের পথে কোরআন তিলাওয়াতও শোনা যেতে পারে। শায়খ হুজায়ফি, শায়খ সুদাইসি, শায়খ মিশয়ারির মতো আরব বিশ্বের খ্যাতিমান কারিদের তিলাওয়াতের পাশাপাশি বাংলাদেশি বহু কারির তিলাওয়াত অনলাইনে পাওয়া যায়, বিশেষত আরবের বিখ্যাত কারিদের তিলাওয়াতের অ্যাপসও গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপ স্টোরে পাওয়া যায়।

৩. পাঁচ ওয়াক্তে ২৫ মিনিট : পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের আগে বা পরে যদি পাঁচ মিনিট করে কোরআন তিলাওয়াত করা হয়, তবে দৈনিক পাঁচ থেকে আট পৃষ্ঠা কোরআন তিলাওয়াত করা সম্ভব। এ ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনেও কোরআন তিলাওয়াত করা যেতে পারে। এমনও হতে পারে যে তিন ওয়াক্ত নামাজের পর তিলাওয়াত করা হলো এবং বাকি দুই ওয়াক্তের এক ওয়াক্তে ৫ থেকে ১০টি আয়াতের অর্থ এবং অপর ওয়াক্তে এক থেকে তিনটি আয়াতে ব্যাখ্যা পাঠ করা হলো।

৪. খাবার টেবিলে আলোচনা : দুপুরে বা রাতে যখন খাবারের টেবিলে বা দস্তরখানে পরিবারের সদস্যরা তুলনামূলক বেশি উপস্থিত থাকে, তখন কোরআনের বিভিন্ন আয়াত, আয়াতের বিধান, আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার পরিপ্রেক্ষিত ও আয়াতের শিক্ষা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। আলেমরা বলেন, খাওয়ার সময় একেবারে চুপ থাকার চেয়ে দ্বিনি বিষয়ে আলোচনা করা উত্তম। এ ক্ষেত্রে বড়দের আলোচনা ছোটরা শুনতে পারে আবার ছোটদের আলোচনা বড়রাও শুনতে পারেন।

৫. ঘুমের আগে ১০ মিনিট : ঘুমের সময় অজু করে ঘুমানো মুস্তাহাব। বিশুদ্ধ হাদিসে ঘুমানোর আগে ইখলাস, ফালাক, নাস, মুলক ইত্যাদি সুরা পাঠ করার কথা এসেছে। তবে যারা সারা দিন কোরআন তিলাওয়াতের সুযোগ পায় না, তারা রাতে ঘুমানোর আগে উল্লিখিত সুরার সঙ্গে ১০ থেকে ১৫ মিনিট অন্যান্য সুরাও তিলাওয়াত করে নিতে পারে।

৬. নামাজে তিলাওয়াত : যারা কোরআনে হাফেজ, কিন্তু নিয়মিত তিলাওয়াতের সুযোগ হয় না, তাঁরা পাঁচ ওয়াক্তের ফরজ ও সুন্নত নামাজে নিয়মিত ও ধারাবাহিকভাবে তিলাওয়াত করতে পারেন। যাঁরা হাফেজ নন, কিন্তু কোরআনের বিভিন্ন অংশ মুখস্থ করেছেন, তাঁরাও তা ঠিক রাখতে ধারাবাহিকভাবে নামাজে তিলাওয়াত করতে পারেন।

৭. কর্মস্থলে কোরআন শরিফ: কখনো কখনো কর্মস্থলে অল্প সময়ের জন্য হলেও অবসর মেলে। তখন করার মতো ঠিক কোনো কাজ থাকে না। টুকরা টুকরা এসব অবসরেও কোরআন চর্চা করা যেতে পারে। এ জন্য কর্মস্থলেও একটি কোরআন শরিফ বা এর ব্যাখ্যা গ্রন্থ রাখা যেতে পারে।


আরও খবর



পবিত্র কোরআনের বর্ণনায় রহমত ও আজাবের বাতাস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১১জন দেখেছেন

Image

ইসলাসিক ডেস্ক : পবিত্র কোরআনে বাতাসের আরবি শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে রিহুন (একবচন) আর ব্যবহার করা হয়েছে রিয়াহুন (বহুবচন)। দুটি শব্দের অর্থই বাতাস। দুটি শব্দের ব্যবহার এ জন্য যে বাতাস শব্দটি কোরআনে যখন একবচনে ব্যবহার হবে তখন সেটি আজাবের অর্থ দেবে আর যখন বহুবচন হিসেবে ব্যবহার হবে তখন সেটি রহমত অর্থ বোঝাবে।

এই দৃষ্টিকোণ থেকে বাতাসকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়।

১. রহমতের বাতাস ও ২. আজাবের বাতাস।

রহমতের বাতাস চার প্রকার

১. মুবাশশিরাত : বৃষ্টির আগে যে ঠাণ্ডা ও প্রশান্তিময় বাতাস বৃষ্টির আগাম সুসংবাদ জানান দেয় তাকে মুবাশশিরাত বাতাস বলা হয়। আল্লাহ বলেন, ‘তিনিই বৃষ্টির পূর্বে সুসংবাদবাহী বায়ু পাঠিয়ে দেন। এমনকি যখন বায়ুরাশি পানিপূর্ণ মেঘমালা বয়ে আনে তখন আমি এই মেঘমালাকে একটি মৃত শহরের দিকে হাঁকিয়ে দিই।

অতঃপর এই মেঘ থেকে বৃষ্টিধারা বর্ষণ করি। অতঃপর পানি দ্বারা সব রকমের ফল উৎপন্ন করি। এমনিভাবে মৃতদের বের করব, যাতে তোমরা চিন্তা করো।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ৫৭)

২. নাশিরাত : সব ধরনের ভারী মেঘকে তার নিজ নিজ স্তরে বহন কারী বাতাসকে নাশিরাত বলা হয়।

কোরআনে এসেছে, ‘তিনি আল্লাহ, যিনি বায়ু প্রেরণ করেন, অতঃপর তা মেঘমালাকে সঞ্চারিত করে। অতঃপর তিনি মেঘমালাকে যে ভাবে ইচ্ছা আকাশে ছড়িয়ে দেন এবং তাকে স্তরে স্তরে রাখেন। এরপর তুমি দেখতে পাও তার মধ্য থেকে নির্গত হয় বৃষ্টিধারা। তিনি তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাদের ইচ্ছা পৌঁছান, তখন তারা আনন্দিত হয়।’ (সুরা : রোম, আয়াত : ৪৮)

৩. মুরসালাত : তথা প্রেরিত, মহান রবের পক্ষ থেকে প্রেরিত কল্যাণময় ও প্রশান্তিদায়ক বাতাসকে মুরসালাত বলে।

রাসুল (সা.)-এর দান শীলতার উদাহরণে তাঁকে রিহুল মুলসাল বা প্রেরিত বাতাসের চেয়েও বেশি দানশীল বলা হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘কল্যাণের জন্য প্রেরিত বায়ুর শপথ।’ (সুরা : মুরসালাত, আয়াত : ১)

৪. জারিয়াত : জারিয়াত বলা হয় ধুলিকণা বিশিষ্ট ঝঞ্ঝা

বায়ুকে। আল্লাহ বলেন, ‘কসম ঝঞ্ঝাবায়ুর।’ (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ১)

আজাবের বাতাস চার প্রকার

১. আকিম : যে বাতাসে কোনো কল্যাণ নেই, যা কোনো জাতি বা গোষ্ঠীর চরম পরিণতি ও ধ্বংস নিয়ে আসে। যেমন আদ সম্প্রদায়ের ওপর এই বাতাস প্রবাহিত হয়েছিল। আল্লাহ বলেন, ‘এবং নিদর্শন রয়েছে তাদের কাহিনিতে, যখন আমি তাদের ওপর অশুভ বায়ু প্রেরণ করেছিলাম।’ (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৪১)

২. ছরছর : অত্যধিক শৈত্যসম্পন্ন প্রচণ্ড বাতাসকে ‘ছরছর’ বলে। কোরআনের ভাষায়, ‘এবং আদ গোত্রকে ধ্বংস করা হয়েছিল এক প্রচণ্ড ঝঞ্ঝাবায়ুর মাধ্যমে, যা তিনি প্রবাহিত করেছিলেন তাদের ওপর সাত রাত্রি ও আট দিবস পর্যন্ত অবিরাম। আপনি তাদের দেখতেন যে তারা অসার খর্জুর কাণ্ডের মতো ভূপাতিত হয়ে আছে।’ (সুরা : হাকক্বাহ, আয়াত : ৬-৭)

৩. আসিফ : এ বাতাস সমুদ্রে প্রবাহিত হয়ে তার তরঙ্গমালা উত্তাল করে তোলে। যার ফলে জাহাজডুবিসহ অনেক প্রতীক‚ লতা সৃষ্টি হয়ে থাকে। ইরশাদ হচ্ছে, ‘তিনি তোমাদের ভ্রমণ করান স্থল ও সাগরে। এমনকি যখন তোমরা নৌকা সমূহে আরোহণ করলে আর তা লোকজনকে অনুকূল হাওয়ায় বয়ে নিয়ে চলল এবং তাতে তারা আনন্দিত হলো। নৌকা গুলোর ওপর এলো তীব্র বাতাস আর সর্বদিক থেকে সেগুলোর ওপর ঢেউ আসতে লাগল এবং তারা জানতে পারল যে তারা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। তখন আল্লাহকে তার ইবাদতে নিস্বার্থ হয়ে ডাকতে লাগল, যদি তুমি আমাদের এই বিপদ থেকে উদ্ধার করে তোলো তাহলে নিঃসন্দেহে আমরা কৃতজ্ঞ থাকব।’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ২২)

৪. কসিফ : এই ধরনের বাতাস অত্যন্ত শক্তিশালী। যাকে সাধারণত আমরা টর্নেডো, সাইক্লোন বা হারিকেন ইত্যাদি বলে চিনে থাকি। কোরআনের ভাষায়, ‘অথবা তোমরা কি এ বিষয়ে নিশ্চিত যে তিনি তোমাদের আরেকবার সমুদ্রে নিয়ে যাবেন না, অতঃপর তোমাদের জন্য মহা ঝটিকা প্রেরণ করবেন না, অতঃপর অকৃতজ্ঞতার শাস্তি স্বরূপ তোমাদের নিমজ্জিত করবেন না? তখন তোমরা আমার বিরুদ্ধে এ বিষয়ে সাহায্য কারী কাউকে পাবে না।’ (সুরা : ইসরাঈল, আয়াত : ৬৯)

পরিশেষে আমরা যেকোনো ধরনের বাতাসের সময় রাসুল (সা.)-এর শেখানো দোয়া পাঠ করব। তা হলো- 

‘আল্লহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মিন খইরিহা, ওয়া খয়রি মা ফিহা, ওয়া খয়রি মা উরসিলাত বিহ। ওয়া আঊযুবিকা মিন শাররিহা, ওয়া শাররি মা ফিহা, ওয়া শাররি মা উরসিলাত বিহ।’

(অর্থ : হে আল্লাহ! তোমার কাছে আমি এ বাতাসের মঙ্গল, এর মধ্যে নিহিত মঙ্গল এবং যে মঙ্গলসহ এটা পাঠানো হয়েছে তা প্রার্থনা করি, আর এর ক্ষতিকর দিক, এর মাঝে নিহিত ক্ষতি এবং যে ক্ষতিসহ এটা পাঠানো হয়েছে তা হতে তোমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করি।) (তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৪৯)


আরও খবর



যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ঘোষণায় বাড়ছে চিন্তা, গভীর সংকটের পথে অর্থনীতি

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ২৫জন দেখেছেন

Image

বিশ্বব্যাপী শ্রমিকদের অধিকার ও তাদের মান উন্নয়ন নিয়ে সম্প্রতি একটি নতুন স্মারকপত্র সই করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বিশ্বজুড়ে যারা শ্রমিক অধিকার হরণ করবে, শ্রমিকদের ভয়ভীতি দেখাবে এবং আক্রমণ করবে, তাদের ওপর বাণিজ্য ও ভিসা নিষেধাজ্ঞাসহ নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞা দেবে যুক্তরাষ্ট্র। ওই স্মারক জারির ঘোষণা দেওয়ার সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেনের বক্তব্যে বাংলাদেশ প্রসঙ্গও চলে আসে। ব্লিংকেন বলেছেন, আমরা কল্পনা আক্তার নামে বাংলাদেশি এক গার্মেন্টকর্মীর মতো মানুষদের সঙ্গে থাকতে চাই।

এদিকে দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে চলমান ডলার সংকট সম্প্রতি আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে। সংকট সামাল দিতে গত অর্থবছরের শুরু থেকে আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ করে সরকার। বিভিন্ন পণ্যের এলসি খোলা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এতে আমদানিতে তাৎক্ষণিক প্রভাব দেখা না গেলেও গত বছরের অক্টোবর থেকে প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। এর ফলে ক্রমাগতভাবে কমছে এলসি খোলার প্রবৃদ্ধি। ফলে আমদানি হ্রাস পাওয়ায় দেশে পণ্যের দামও হু হু করে বেড়ে চলেছে। এলসি খুলতে না পারায় দেশের বিভিন্ন বন্দর দিয়ে আমদানি-বাণিজ্য কমে গেছে। আমদানি কম হওয়ায় বেনাপোল কাস্টমস হাউজে রাজস্ব আদায়ে ধস নেমেছে।

অপরদিকে বিশ্বজুড়ে শ্রম অধিকার নিশ্চিতে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নীতি ঘোষণায় চিন্তিত ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে পোশাক খাতের ব্যবসায়ীদের মাঝে। চাহিদামতো এলসি খুলতে না পেরে এখন শিল্প কাঁচামাল, নিত্যপণ্য ও মূলধনী যন্ত্রপাতির মতো অত্যাবশ্যকীয় আমদানিও কমিয়ে দিয়েছেন অনেক উদ্যোক্তা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে (জুলাই-অক্টোবর) পণ্য আমদানিতে এলসি খোলা কমেছে ১১.২২ শতাংশ। এ ৪ মাসে পণ্য আমদানির জন্য এলসি খোলা হয়েছে মোট ২ হাজার ১৮২ কোটি ডলারের। যেখানে গত অর্থবছরের একই সময় এলসি খোলা হয়েছিল প্রায় ২ হাজার ৪৬৬ কোটি ডলারের। এ সময় ব্যাংকগুলোর এলসি নিষ্পত্তিও কমেছে ২৪ শতাংশের বেশি।

এছাড়া ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে ব্যাংকগুলো এলসি নিষ্পত্তি করেছিল ২ হাজার ৮৯৪ কোটি ডলারের। সেখান থেকে কমে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে তা নেমে এসেছে ২ হাজার ১৯৭ কোটি ডলারে। এছাড়া চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত একটানা ১২ মাস ধরে আমদানিতে ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি চলে আসছে।

বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম গণমাধ্যমকে বলেন, মূলধনী যন্ত্র ও কাঁচামাল দুটোরই আমদানি কমে গেছে। উৎপাদনের যে সক্ষমতা আছে, গ্যাস-সংকটের কারণে তাও ব্যবহার করা যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে অর্থনীতি বড় ধরনের সংকটের দিকে যাচ্ছে।

পণ্য আমদানিকারকরা জানান, এলসি খুলতে নানা ধরনের শর্ত দেওয়া হচ্ছে ব্যাংক থেকে। একদিকে উৎপাদন কমছে, অন্যদিকে মূল্যস্ফীতির কারণে ভোগ্যপণ্যের বিক্রিও কমছে।

দেশের পোশাক খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর বিধিনিষেধ ও ভিসানীতির পর শ্রম অধিকার ইস্যুকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া বক্তব্য এখন বড় শঙ্কার কারণ হয়ে উঠেছে। রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ও পোশাক খাতের ন্যূনতম মজুরি নিয়ে শ্রমিক বিক্ষোভে পর ঘোষিত এ স্মারক এখন উদ্যোক্তাদের নতুন করে ভীত করে তুলছে।

প্রসঙ্গত, বিশ্বব্যাপী শ্রমিকদের অধিকারকে সক্রিয়ভাবে একীভূত ও উন্নত করার জন্য পাঁচ ধরনের কর্মপরিকল্পনা রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। এগুলো হচ্ছে—

প্রথমত: যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার, শ্রমিক, শ্রম সংগঠন, ট্রেড ইউনিয়ন, সুশীলসমাজ এবং বেসরকারি খাতের সঙ্গে মিলিতভাবে কাজ করবে, যাতে করে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত শ্রম অধিকারকে সুরক্ষিত করা যায়। এর অংশ হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নিয়োজিত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ও দূতাবাসের কর্মীরা শ্রমিক ও শ্রম ইউনিয়নের সঙ্গে যুক্ত হবে, যাতে তাদের কথা যুক্তরাষ্ট্রের কাজের মধ্যে প্রতিফলিত হয়। দ্বিতীয়ত: যারা শ্রমিকদের হুমকিধমকি দেবে, ভয় দেখাবে, শ্রম ইউনিয়নের নেতা, শ্রম অধিকারের পক্ষে কাজ করা ব্যক্তি, শ্রম সংগঠনের ওপর আক্রমণ করবে তাদের নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা এবং ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। তৃতীয়ত: দক্ষতাসম্পন্ন শ্রমিকদের জন্য চাকরির সুযোগ বাড়ানোকে অগ্রাধিকার দিয়ে বিদেশে শ্রমিকদের অধিকার উন্নত করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের সক্ষমতাকে বাড়ানো হবে। এজন্য শ্রমিকদের অধিকার সম্পর্কে মার্কিন কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, তারা যাতে শ্রম অধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলো শনাক্ত করে তা প্রতিরোধ করতে পারে। চতুর্থত: যুক্তরাষ্ট্র বিভিন্ন দেশের সরকার এবং জাতিসংঘ, জি-২০-এর মতো বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কাজ করবে, যাতে শ্রম অধিকার এবং শ্রমমান উন্নত করা যায়। পঞ্চমত: যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব বাণিজ্য চুক্তি এবং সাপ্লাই চেইন যাতে শ্রমিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে তার জন্য মার্কিন প্রচেষ্টা আরো বাড়ানো হবে। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র জোরপূর্বক শ্রমে নিয়োজিত করার মাধ্যমে উত্পাদিত পোশাক আমদানি বন্ধ করবে।

তবে সম্প্রতি বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র স্যাংশনের দেশ। ওরা (চাইলে) দিতে পারে। ওরা বড়লোক। আমাদের বাস্তবতার নিরিখে আমরা কাজ করবো। আমরা তো একদিনে যুক্তরাষ্ট্র হতে পারবো না। যুক্তরাষ্ট্র স্যাংশন দিলে বাংলাদেশের কিছু হবে না।


আরও খবর

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম

শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩




জানুয়ারিতে ৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৫০জন দেখেছেন

Image

আগামী বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। যদি জানুয়ারি মাসে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা যায়, তবে ২০২৪ সালের মার্চের মধ্যে এই বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার আয়োজন করা হবে। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সময় পিছিয়ে যাওয়ায় বয়সে ছাড় পাবেন চাকরিপ্রার্থীরা।

পিএসসির ক্যাডার শাখার একটি সূত্র জানিয়েছে, বয়সে ছাড় দেওয়ার বিষয়টি জটিল হওয়ায় আগের বিধি অনুযায়ী বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী জানুয়ারিতেই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে জোর দিয়েছেন পিএসসি কর্মকর্তারা। এক বছরে একটি বিসিএস শেষ করার পরিকল্পনা থেকেই জানুয়ারিতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে চায় সংস্থাটি।

জানতে চাইলে পিএসসির একজন সদস্য বলেন, বয়স জটিলতার কারণে একটু সমস্যা তৈরি হয়েছে। আশা করি সব সমস্যার সমাধান করে জানুয়ারি মাসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে পারব। এরপর লক্ষ্য মার্চের মধ্যে এই বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শেষ করা। সেই পরিকল্পনা এখনো বলবৎ রয়েছে। নতুন কোনো সিদ্ধান্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

পিএসসির আরেকটি সূত্র জানিয়েছে, ৪৬তম বিসিএস থেকে এক বছরের মধ্যে একটি বিসিএস শেষ করতে চায় সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি। এজন্য প্রতি ছয় মাস অন্তর একটি করে বিসিএসের ফল প্রকাশের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের শুরুতে ৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।

এ বিষয়ে পিএসসির চেয়ারম্যান মো. সোহরাব হোসাইন জানান, ৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের জোর প্রস্তুতি চলছে। যেহেতু জানুয়ারি মাসে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সে হিসেবে জানুয়ারি মাসের শুরুতে ৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি জানুয়ারিতে হলেও নভেম্বরে যাদের বয়স শেষ হয়ে যাবে আমরা তাদেরকেও আবেদনের সুযোগ দেব। তাদের জন্য বয়সে ছাড় দেওয়া হবে। আমরা কাউকে বঞ্চিত করব না।

পিএসসি জানিয়েছে, ৪৬তম বিসিএস থেকে জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর প্রতিটি পরীক্ষা শেষ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এজন্য পিএসসি সবকিছু গুছিয়ে ফেলেছে। এখন ফল পাওয়ার সময়। বিসিএসে অনেক জট লেগে আছে। এই জট থেকে বেরিয়ে আসতে চায় পিএসসি। বিসিএসকে জটমুক্ত করতে সব ধরনের পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



তবে কী রিয়ালের কোচ হতে যাচ্ছেন লিওনেল স্কালোনি!

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১০জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক : আর্জেন্টিনা ফুটবলের নতুন ইতিহাস লেখা কোচ লিওনেল স্কালোনি। মেসিদের দায়িত্ব নেওয়ার পর ভালো সময়ই যাচ্ছিল তার। তার অধীনে আলবিসেলেস্তেরা একের পর এক ফাইনাল জিতে দীর্ঘ দিনের শিরোপা জয়ের খরা কাটাচ্ছিল। সব কিছু ঠিক ঠাকই চলছিল তবে হুট করে গেল সপ্তাহে তিনি ইঙ্গিত দিয়ে বসলেন তিনি ছাড়তে যাচ্ছেন এই দায়িত্ব। তবে কেন, তা জানায়নি। এবার সামনে এলো এক নতুন খবর। স্কালোনিকে কোচ হিসেবে পেতে চায় স্প্যানিশ জায়ান্ট ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ। সম্প্রতি এ প্রসঙ্গে আর্জেন্টিনার সংবাদ মাধ্যম মুন্দো আলবিসেলেস্তে ‘দবলে আমারিয়া’র বরাত দিয়ে জানিয়েছে, ‘কোচ হিসেবে পেতে এরই মধ্যে স্কালোনির সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা সেরে রেখেছে রিয়াল মাদ্রিদ।’

এদিকে আগে থেকেই শোনা যাচ্ছিল যে এই মৌসুম শেষেই রিয়াল মাদ্রিদের কোচের দায়িত্ব ছাড়তে যাচ্ছেন কার্লো আনচেলত্তি। নিশ্চিত না হলেও গুঞ্জন রয়েছে এই দায়িত্ব ছেড়ে ব্রাজিলিয়ান জাতীয় দলে কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে যাচ্ছেন ইতালিয়ান এই কোচ। আর তাই মৌসুম শেষে আনচেলত্তির পরিবর্তে স্কালোনিতে দেখা যেতে পারে রিয়ালের ডাগ আউটে।

এর আগে ২০১৮ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়ার পর কোচের দায়িত্ব নিয়েছিলেন স্কালোনি। এরপর যেন নতুন রূপে লিওনেল মেসি, এমিলিয়ানো মার্টিনেজ, আনহেল ডি মারিয়া, ডি পল, রোমেরোদের দেখেছে ফুটবল বিশ্ব। তার অধীনেই আর্জেন্টিনা তিনটি মেজর শিরোপা জিতেছে আর্জেন্টিনা। এর মধ্যে ২৮ বছর পর ২০২১ সালে ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকা জিতেছে আর্জেন্টিনা। তারপর ২০২২ ফিনালিসিমাতে ইতালিকে হারিয়ে জিতেছে আলবিসেলেস্তেরা। এরপর ঐ বছরই ২০২২ ফুটবল বিশ্বকাপ জিতে ৩৬ বছরের বিশ্বকাপ খরা ঘুচে যায় আর্জেন্টিনার।


আরও খবর

৩১৭ রানে অলআউট নিউজিল্যান্ড

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




কর দেওয়া সহজ করতে এনবিআরকে কার্যকর অবদান রাখতে হবে : রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ১৬জন দেখেছেন

Image

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন কর দেওয়া সহজ করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আরো বেশি কার্যকর অবদান রাখার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন।

তিনি বলেন, ‘আয়কর প্রদানকে সহজ ও উৎসবে রূপান্তর করতে নভেম্বর মাস ব্যাপী সারা দেশের কর অফিস গুলোতে করসেবা প্রদান করার জন্য কর বিভাগে কর্মরত সবাইকে আরো বেশি দায়িত্ব শীল হতে হবে। আমি আশা করি, সাধারণ জনগণকে কর প্রদানে উৎসাহিত করতে এবং কর প্রদান সহজ করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আরো বেশি কার্যকর অবদান রাখবে।’

রাষ্ট্রপতি জাতীয় আয়কর দিবস উপলক্ষ্যে দেওয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন।

‘জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) উদ্যোগে ৩০ নভেম্বর জাতীয় আয়কর দিবস পালনের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, জাতীয় আয়কর দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘কর দেবো গড়বো দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে।

রাষ্ট্রপতি উল্লেখ করেন, রাজস্ব আহরণের অন্যতম ব্যবস্থার পাশাপাশি অর্থনৈতিক ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার কার্যকরী মাধ্যম আয়কর। উন্নত রাষ্ট্র গঠনে প্রত্যক্ষ কর বা আয়করের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত সুখী-সমৃদ্ধ ও উন্নত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশে আয়কর প্রদান কারীর সংখ্যা এবং আয়কর খাতে রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধির বিকল্প নেই।

তিনি বলেন, আয়কর প্রদানের পরিবেশ সৃষ্টি ও আয়কর সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করতে পারলে জনগণের কর বিষয়ক ভীতি দূর হবে এবং সমাজে কর পরিপালনের সংস্কৃতি বিকশিত হবে। আয়কর সম্পর্কে ভীতি ও অসচেতনতা দূর করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের উদ্ভাবনীমূলক ও কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

করদাতাদের কর প্রদানে উৎসাহিত করতে প্রতিবছর জাতীয় আয়কর দিবস উদযাপন এবং আয়কর তথ্য ও সেবা মাস আয়োজন, সর্বোচ্চ করদাতাকে সম্মাননা ও ট্যাক্স কার্ড প্রদান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলেও রাষ্ট্রপতি মনে করেন।

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, আয়কর আইন-২০২৩ প্রণয়ন এবং প্রথমবারের মতো ট্যাক্স রিটার্ন প্রিপেয়ারার সিস্টেম প্রবর্তন, অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল, ইলেকট্রনিক-ট্যাক্স ডিডাক্টেড অ্যাট সোর্স (ই-টিডিএস) এ চালান এবং নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণীর সঠিকতা যাচাইয়ের জন্য ডকুমেন্টস ভেরিফিকেশন সিস্টেম (ডিভিএস) চালু করা রাজস্ব বোর্ডের প্রশংসনীয় উদ্যোগ। তিনি মনে করেন, এসব ইতিবাচক কর্মসূচি ও সংস্কার মূলক কার্যক্রমের ফলে আয়কর ব্যবস্থাপনায় যুগান্তকারী পরিবর্তন সূচিত হবে।


আরও খবর

বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩