Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

মহামারিতে রূপ নিচ্ছে ডায়াবেটিস, ভুগছে ১ কোটি ৩১ লাখ মানুষ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৫১জন দেখেছেন

Image

দেশে দিন দিন বাড়ছে ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা, রূপ নিচ্ছে নতুন এক মহামারিতে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বর্তমানে দেশে প্রায় ১ কোটি ৩১ লাখ মানুষ ডায়াবেটিসে ভুগছেন এবং সারা বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম। এমনকি আগামী চার বছরে এই সংখ্যা দ্বিগুণ হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। এই অবস্থায় ধূমপান, তামাক নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি ক্ষতিকর ফাস্ট ফুডের লোভনীয় বিজ্ঞাপন বন্ধেরও দাবি জানিয়েছেন তারা।

সোমবার (১৩ নভেম্বর) রাজধানীর শাহবাগে ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এ কথা বলেন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যেভাবে ডায়াবেটিসের রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, এতে বলাই যায় যে, শিগগিরই রোগটি মহামারি আকারে রূপ নিচ্ছে। বর্তমানে দেশে ডায়াবেটিসের যেই সংখ্যক মানুষ আক্রান্ত আছে, আগামী চার বছরে এই সংখ্যা দ্বিগুণ হতে পারে। সে হিসেবে দেশের চারটি অসংক্রামক রোগের মধ্যে অন্যতম এই ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা ২০২৫ সালের মধ্যে দেড় কোটি ছাড়াতে পারে বলে আশঙ্কা তাদের।

বক্তারা বলেন, ধূমপানে আসক্তদের ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। অন্যদিকে ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগী যদি তামাক ব্যবহার করে তার ঝুঁকি পাঁচগুণ বেড়ে যাবে। বিশেষ করে যারা তরুণ বয়সে ধূমপান করে তারা পরবর্তীতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। এছাড়া তামাক জাতীয় সামগ্রী ও ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। তাই জর্দা, গুল এসব থেকে দূরে থাকতে হবে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশের ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি ডা. একে আজাদ খান বলেন, ফাস্ট ফুড ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বৃদ্ধি করছে। ফাস্ট ফুডের লোভনীয় বিজ্ঞাপন দেওয়া উচিত না। উন্নত দেশে স্কুল-কলেজের আশেপাশে বা বিজ্ঞাপনে ফাস্ট ফুডের বিজ্ঞাপন দেওয়া নিষেধ। সেখানে বাংলাদেশে স্কুল-কলেজ থেকে শুরু করে সব জায়গায় ফাস্ট ফুড থাকে। এছাড়া প্রত্যেকটি খাবারের গায়ে উপাদান সম্পর্কে লেখা থাকতে হবে। এতে মানুষ সচেতন থাকবে তার জন্য কোনটা ক্ষতিকর।

তিনি বলেন, গ্রামের চেয়ে শহরে ডায়াবেটিস রোগী বেশি। কিন্তু প্রি-ডায়াবেটিস গ্রামে বেশি। তাদেরকে যদি শহরে আনা হয় আর আরামে থাকে তাহলেই তাদের ডায়াবেটিস হবে। ৪০ বছর বয়স থেকে ডায়াবেটিস চেকআপ করা উচিত। আর যাদের ঝুঁকি বেশি তাদের ৩০ বছর থেকে চেকআপ করা প্রয়োজন।

বাংলাদেশ অ্যান্ডোক্রাইন সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শাহজাদা সেলিম বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের ডায়াবেটিসপ্রবণ দেশ এবং বাস্তব পরিস্থিতি এর চেয়েও গুরুতর। বর্তমানে শহর ও গ্রামে প্রায় সমানভাবে বেড়ে চলেছে ডায়াবেটিসের রোগী। তাই গুরুতর অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে এখনই এটি প্রতিরোধে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ এখন সময়ের দাবি।

তিনি বলেন, নগরায়ণের ফলে হাঁটার সুযোগ কমে গেছে, খেলার জায়গা নেই। তাই ফুটপাতগুলোকে অন্তত সুন্দর করতে হবে। যাতে সেখানে হলেও মানুষ চলাচল করতে পারে।

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ অ্যান্ডোক্রাইন সোসাইটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও বারডেম হাসপাতালের পরিচালক (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. মো. ফারুক পাঠান, সোসাইটির সভাপতি (নির্বাচিত) ও ইউনাইটেড হাসপাতালের অ্যান্ডোক্রাইনোলজি বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান, সহ-সভাপতি ও বারডেম হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. ফারিয়া আফসানাসহ আরও অনেকে।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) ‘বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস’ উপলক্ষ্যে বিভিন্ন আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য- ‘ডায়াবেটিসের ঝুঁকি জানুন, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন’।


আরও খবর

একদিনে ৮৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৭

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




অবরোধে জনগণের নিরাপত্তায় মাঠে র‍্যাবের ৩০০ টহল টিম

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ৫৬জন দেখেছেন

Image

বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ডাকা দ্বিতীয় দফার দুই দিনের অবরোধের সময় জনগণের জান-মাল রক্ষা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিশ্চিত করতে দেশব্যাপী র‍্যাবের ৩০০ টহল টিম কাজ করছে।

আজ রবিবার র‍্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, আজ থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল দুই দিনের জন্য দেশব্যাপী অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। জনজীবন স্বাভাবিক রাখা ও জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় সম্পদ সুরক্ষা করতে র‍্যাব ফোর্সেস নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। দেশব্যাপী নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজধানীতে ৭০টি টহল দলসহ দেশব্যাপী র‍্যাব ফোর্সেসের ১৫টি ব্যাটালিয়নের প্রায় ৩০০ টহল দল নিয়োজিত থাকবে।

পাশাপাশি দেশব্যাপী গোয়েন্দা নজরদারি কার্যক্রম চলমান থাকবে। কেউ যদি কোনো নাশকতা কিংবা সহিংসতার পরিকল্পনা করে তাকে সঙ্গে সঙ্গে শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় র‍্যাবের স্পেশাল টিম ও স্টাইকিং ফোর্স রিজার্ভ রাখা হয়েছে।


আরও খবর



লঘুচাপ তৈরি হতে পারে বঙ্গোপসাগরে

প্রকাশিত:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৬১জন দেখেছেন

Image

দক্ষিণপূর্ব এবং তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে এবং বৃষ্টিপাত হতে পারে।  

আগামী ৫ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

এ ছাড়া আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে— সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। অস্থায়ীভাবে মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। 

আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে মৌসুমী স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। 

আজ ঢাকায় সূর্যাস্ত ভোর ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ভোর ৬টা ১১ মিনিটে।  

গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল সীতাকুণ্ডে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে তেঁতুলিয়াতে ১৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।  


আরও খবর



হবিগঞ্জে জনকরাজ ও ন্যাশনাল-৪ হাইব্রিড ধান বীজে গেড়া না গজায় দিশেহারা কৃষকরা

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ১৪জন দেখেছেন

Image

লিটন পাঠান, হবিগঞ্জ : হবিগঞ্জের চলতি মৌসুমকে সামনে রেখে জনকরাজ ও ন্যাশনাল-৪ হাইব্রিড ধান বীজ ক্রয় করে কৃষকরা প্রতারিত হয়েছেন এ ধান বীজে গেড়া না। গজায় কৃষকরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন এতে জেলা কয়েক হাজার কৃষকরা অর্থনৈতিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। ব্যবসায়ী কৃষকদের সাথে আলাপ করে জানা যায়, চলতি বোরো মওসুমে হবিগঞ্জ জেলার ৯টি উপজেলায় এনএসি নামক একটি ধান বীজ কোম্পানি ব্যবসায়ীদের কাছে প্রায় ৩শ টন জনকরাজ ও ন্যাশনাল-৪ হাইব্রিড ধান বীজ বিক্রি করে। ওই ব্যবসায়ীদের কাছ কৃষকরা ধান বীজ ক্রয় করেন চারা উৎপাদনের জন্য। কিন্তু কৃষকরা যখন ধান বীজ গুলো গেড়া উঠার জন্য পানিতে ভিজিয়ে রাখছেন তখন ধানের বীজে গেড়া আসছে না। কিছু ধান বীজে গেড়া আসলেও বীজতলায় গিয়ে চারা গোজানোর পরই মারা যাচ্ছে। এতে কৃষকরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন জেলার ভাটি অঞ্চলের অধিকাংশ 

কৃষকরাই জনকরাজ ও ন্যাশনাল-৪ হাইব্রিড বীজ ক্রয় করেছেন কিন্তু ধান বীজ যখন পানি ভিজিয়ে রাখার ৫ দিনের গেড়া উঠছে না গেড়া না উঠায় ধানের বীজ তলা তৈরী করতে পারছেন না। এ ব্যাপারে বানিয়াচং উপজেলার কাটখাল গ্রামের কৃষক সৈয়দুল মিয়া জানান, চলতি মওসুমে ৫০ কের জমিতে চাষ করার পরিকল্পনা গ্রহন করেছেন। ওই জমি গুলোর জন্য তিনি বিভিন্ন জাতের ৫০ কেজি ধান বীজ ক্রয় করেন। এর মধ্যে ১০ কেজি ও ন্যাশনাল-৪ ধান বীজও ক্রয় করেন। প্যাকেট গুলো বাড়িতে নিয়ে ৫ দিন পর খুলে দেখি বীজগুলো পুরাতন দেখা যাচ্ছে। তারপর কৃষিবিদদের নিয়ম মেনেই আমি পানিতে ভিজিয়ে রাখি। ২/৩দিনের ভিতরে ধান বীজের গেড়া (ফুল) দেখা গেলেও জনকরাজ ধান বীজ গুলো পানিতে ভেজানোর ৫দিন পার হয়ে গেলেও গেড়া উঠেনি। আর ন্যাশনাল-৪ কিছু ধান বীজের গেড়া উঠলে বীজতলায় ফেলানোর একদিন পরই ধান গুলো পচে যাচ্ছে।

এতে আমি অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি এখন জমি গুলো চাষ করতে পারবো কি না। এ নিয়ে দুশ্চিন্তার মধ্যে রয়েছি। এ অবস্থায় যে দোকান থেকে বীজ গুলো ক্রয় করেছেন, সেই দোকানের মালিককে ক্ষতির বিষয় গুলো অবগত করেন। এ প্রেক্ষিতে দোকানের মালিক কৃষক সৈয়দুল মিয়া বাড়িতে গিয়ে বীজতলা পরিদর্শন করে এ সত্যতা পান। এ সময় এনএসি ধান বীজ কোম্পানির  প্রতিনিধি কৃষক সৈয়দুল মিয়াকে ক্ষতিপূরন দেওয়ার আশ্বাস দেন। বানিয়াচং উপজেলার হিয়ালা গ্রামের মামুন মিয়া জনকরাজ ধান বীজ ১২ কেজি, একই গ্রামের মাওলানা জুবায়ের ৮কেজি, একই উপজেলার আতুকুড়া গ্রামের তোফাজ্জল মিয়া ১৭ কেজি, সদর উপজেলার যাদবপুর গ্রামের আব্দুল করিম, একই গ্রামের শহিদ মিয়া ৭কেজি, টঙ্গিঘাট গ্রামের কালা মিয়া ২ কেজি ক্রয় প্রতারিত হয়েছেন।

শুধু তারাই নয় আরো বহু কৃষক জনকরাজ, ন্যাশনাল-৪ ও হিরা-২ ধান বীজ ক্রয় করে প্রতারিত হয়েছেন, এ ব্যাপারে কৃষক খোকন পাঠান জানান, বীজ গুলো নিয়ম অনুযায়ী ভেজানোর পর ধান বীজ গুলোতে গেড়া গজায়নি এতে আমার ১০ হাজার টাকা ক্ষতি হয়েছে। এখন আবারও ধান বীজ ক্রয় করতে হবে। তিনি জনকরাজ ধান বীজ ক্রয় না করার জন্য কৃষকদের প্রতি আহ্বান জানান। জেলা কৃষি সপ্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মো: নূরে আলম সিদ্দিকী জানান, ভেজাল বীজ কিনে কৃষকদের প্রতারিত হওয়ার কথা শুনেছি। কৃষকদের কাছ থেকে লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর



চ্যাটজিপিটির ভয়েস চ্যাট ফিচার ব্যবহার করবেন যেভাবে

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১২জন দেখেছেন

Image

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক : আধুনিক প্রযুক্তি দুনিয়ায় এখন সবচেয়ে আলোচিত নাম চ্যাটজিপিটি। ওপেনএআইয়ে তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চালিত এই অ্যাপটি অনেক দিন ধরেই আলোচনার তুঙ্গে। তবে প্রতিযোগিতার বাজারে ওপেনএআই এই অ্যাপটিকে আরো উন্নত রাখতে একের পর এক নতুন নতুন ফিচার যুক্ত করে চলেছে।

এখন থেকে অ্যান্ড্রয়েডের ব্যবহার কারীরাও তাদের ফোনে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করতে পারেন। সেই সঙ্গে টাইপ না করেই ভয়েসের সাহায্যে চ্যাটবটের সঙ্গে চ্যাট করা যাবে। চ্যাটবটও নিজস্ব ভয়েসের মাধ্যমে মাত্র কয়েক সেকেন্ডে উত্তর দেবে।

চলুন জেনে নেওয়া যাক এই ফিচারটি কীভাবে ব্যবহার করবেন

চ্যাটজিপিটি ভয়েস চ্যাট ব্যবহার করতে, আপনার চ্যাটজিপিটি মোবাইল অ্যাপের প্রয়োজন। এই অ্যাপটি গুগল প্লে এবং অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আপনার যদি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থাকে, তবে অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে গুগল প্লে থেকে। যদি আইফোন থাকে তবে অ্যাপ স্টোর থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে।

যেভাবে ফ্রিতে চ্যাটজিপিটি ভয়েস চ্যাট ফিচার ব্যবহার করবেন

প্রথমে ডিভাইসে চ্যাটজিপিটি অ্যাপটি ডাউনলোড এবং ইনস্টল করতে হবে। যদি ইতিমধ্যেই ব্যবহার কারী করে থাকেন, তবে দেখে নিন সর্বশেষ সংস্করণ রয়েছে কি না। তারপর অ্যাকাউন্টে লগ ইন করতে হবে। যদি অ্যাকাউন্ট না থাকে, একটি নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। এজন্য সাইন ইন করতে হবে।

তারপর ভয়েস চ্যাট অন করুন। চ্যাট বক্সের ডানদিকে হেডফোন আইকনে ক্লিক করুন। এবার ভয়েসে তাকে কিছু প্রশ্ন করতে হবে। একবার ভয়েস চ্যাট অন হয়ে গেলে, আবার হেডফোন আইকনে ক্লিক করতে হবে এবং আপনার ভয়েস ব্যবহার করে চ্যাটজিপিটির সঙ্গে কথোপকথন শুরু হবে।


আরও খবর



ঝালকাঠিতে শিশু স্কুল ছাত্র হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৩১জন দেখেছেন

Image

ঝালকাঠি প্রতিনিধি : ঝালকাঠির রাজাপুরে শাহরিয়া ইসলাম তাওহীদ নামে চতুর্থ শ্রেণির এক শিশু স্কুল ছাত্রকে হত্যার বিচার ও জড়িতদের গ্রেফতারের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ-মানববন্ধন করেছে তার স্বজন, এলাকাবাসী ও শিক্ষার্থীরা।

রবিবার দুপুর দেড়টার দিকে রাজাপুর-ভান্ডারিয়া মহাসড়কের উপজেলার দক্ষিণ রাজাপুর বলাই বাড়ি নামক এলাকায় ঘন্টা ব্যাপি এ বিক্ষোভ-মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে স্বজন, এলাকাবাসী ও ওই এলাকার শিক্ষার্থী বিভিন্ন শ্রেনী পেশার প্রায় এক হাজার মানুষ অংশ নেন।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, নিহত শাহারিয়ার মা তানিয়া বেগম, বাবা মিলন হাওলাদার, মামা তমাল হোসেব বাবু, মিলনসহ স্থানীয়রা।

বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, গত ১৪ নভেম্বর স্কুল ছুটির পরে বাসায় ফেরেনি শাহারিয়ার। বিভিন্ন যায়গায় খোঁজাখোঁজির পরে বিকেল সাড়ে ৪ টার দিকে বাড়ীর পাশে তাফালবাড়ী খাল থেকে শাহারিয়ার রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। 

শাহারিয়ারকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করে প্রথমে নির্মানাধীন একটি ভবনে তাকে লুকিয়ে রাখে এবং পরে গুমের উদ্দেশ্যে মরদেহ খালের মধ্যে লুকিয়ে রাখে। ওই ভবনের একটি কক্ষে রক্তের দাগ ও রক্তমাথা কোদাল ও কনহি পাওয়া যায়। 

এ ঘটনায় ৫ দিন অতিবাহিত হলেও এখনো কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে বিচার দাবি করে করেন মানববন্ধনে অংশগ্রহন কারিরা।


আরও খবর