Logo
আজঃ রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

মঙ্গলবার ২ হাজার ২৩টি নতুন স্কুল ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | ২০৫জন দেখেছেন

Image

সারাদেশে আগামীকাল মঙ্গলবার ২ হাজার ২৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া এদিন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে নবনির্মিত ভবন, কক্সবাজার লিডারশীপ ট্রেনিং সেন্টার, ৪টি মাল্টিপারপাস অডিটোরিয়ামের উদ্বোধন হবে।

অনুষ্ঠানটি সব জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে ভার্চুয়ালি লাইভ প্রচার হবে। সংশ্লিষ্ট স্কুলের প্রধান শিক্ষক, জেলা ও উপজেলা শিক্ষা অফিসার, সুপারিন্টেনডেন্ট, পিটিআইয়ের কর্মকর্তাদের লাইভে যুক্ত থাকার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

রোববার (১২ নভেম্বর) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) এস এম আনসারুজ্জামানের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে দেশের সব শিক্ষা অফিসারকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।

চিঠিতে বলা হয়, ১৪ নভেম্বর মঙ্গলবার সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন নবনির্মিত প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ভবন, কক্সবাজার লিডারশীপ ট্রেনিং সেন্টার, ৪টি মাল্টিপারপাস অডিটোরিয়াম এবং ২০২৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন (মোট ২০২৯টি ভবন) শুভ উদ্বোধন করবেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি সব জেলার জেলা প্রশাসকের দপ্তর থেকে লাইভ সম্প্রচার করা হবে।

সব জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, সুপারিন্টেনডেন্ট, পিটিআইকে এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আলোচনা করে তথ্য উপাত্ত ও আওতাধীন কর্মকর্তা/প্রধান শিক্ষকসহ উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়াও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে নাম ফলক স্থাপন নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।


আরও খবর

পাপারাজ্জিদের খপ্পরে হৃতিক-সাবা

শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪

সরকারের উপদেষ্টা হতে চান ফারুকী

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪




গাজীপুরে শ্রমিকদের বিক্ষোভে মহাসড়কে যানজট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

গাজীপুরে বেতন ভাতাসহ বিভিন্ন দাবিতে কয়েকটি কারখানার শ্রমিকরা বিক্ষোভ শুরু করেছেন। গাজীপুর মহানগরের টঙ্গী, কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা, চক্রবর্তী, গাজীপুর সদরের শিরিরচালা এলাকার কয়েকটি কারখানার শ্রমিকদের বিক্ষোভে মহাসড়কের চক্রবর্তী থেকে জিরানি পর্যন্ত যানজট তৈরি হয়েছে।মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে শ্রমিকরা আন্দোলনে নামেন। আন্দোলন নিরসনে দাবি-দাওয়ার বিষয়ে কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমঝোতার বিষয়ে কাজ করছে পুলিশ।


আন্দোলনরত শ্রমিকরা জানান, কারখানাটিতে প্রায় দেড় হাজার শ্রমিক আছে। ইতোপূর্বে শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবি দাওয়া কারখানা কর্তৃপক্ষের কাছে উপস্থাপন করেছে। গত ১৬ সেপ্টেম্বর রাত ১০টার দিকে অফিস থেকে বাসায় ফেরার পথে দুর্বৃত্তরা কারখানার আয়রন ম্যান মো. আরমানকে মারধর করে মানিব্যাগ ও মোবাইল কেড়ে নেয়। শ্রমিকদের সন্দেহ দাবি উপস্থাপন করায় কারখানা কর্তৃপক্ষের লোকজন পরিকল্পিতভাবে তাদের লোকজন দিয়ে আরমানকে মারধর করেছে। এর প্রতিবাদে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে শ্রমিকরা শান্তিপূর্ণভাবে অপরদিকে, গাজীপুরের টঙ্গীর খাঁ পাড়া এলাকায় বকেয়া বেতনের দাবিতে সিজন ড্রেস নামের একটি শিল্প প্রতিষ্ঠানে আন্দোলন করছেন শ্রমিকরা। এসময় শ্রমিকরা কর্মবিরতি পালন করে এবং ঢাকা- ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে। ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।


শিল্প পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, টঙ্গীর খাঁ পাড়া এলাকায় সিজন ড্রেস নামের একটি তৈরি পোশাক কারখানার ৫ থেকে ৬শ শ্রমিক কাজ করেন। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বকেয়া বেতন ভাতা ও অন্যান্য দাবিতে কর্মবিরতি করে আন্দোলনে নামেন তারা। এসময় শ্রমিকরা বিক্ষোভ করে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করেন। এতে ওই মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

অপরদিকে, গাজীপুরের সদর থানাধীন রাজেন্দ্রপুর এলাকার বেতন বৃদ্ধিসহ ৮ দফা দাবি জানিয়ে কর্মবিরতি পালন করছেন তাসমিয়া হারবাল লিমিটেডের শ্রমিকর। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কারখানার শ্রমিকরা কর্মবিরতি পালন করে তারা কারখানার ভেতরে হইচই শুরু করেন। কারখানা কর্তৃপক্ষ ও শ্রমিকদের মাঝে সমঝোতার চেষ্টা করছে শিল্প পুলিশ।

এদিকে, বৈষম্য বিরোধী শ্রমিক আন্দোলন বেতন বৃদ্ধির দাবিতে ৯ দফা দাবি নিয়ে আন্দোলনে নেমেছেন ভেরিতাস ফার্মাসিটিক্যাল লিমিটেডের শ্রমিকরা।

গাজীপুর শিল্পাঞ্চল-২-এর সহকারী পুলিশ সুপার মোশাররফ হোসেন বলেন, টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে সিজন ড্রেস কারখানার শ্রমিকরা। তাদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। এছাড়া বেতন ভাতা পরিশোধে কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।





আরও খবর



কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

ধর্ম ডেস্ক : সৃষ্টির ওপর স্রষ্টার মর্যাদা যেমন, সব বাণীর ওপর কোরআনের মর্যাদাও তেমন। তাই ঐশীবাণী পবিত্র কোরআনুল কারিম তেলাওয়াতের ফজিলত এবং মর্যাদাও সবচেয়ে বেশি। এতে রয়েছে অনেক সওয়াব, কল্যাণ, রহমত, বরকত, আত্মার প্রশান্তি ও ইমানি শক্তি। কোরআনের প্রতিটি আয়াতে যেমন রয়েছে বিশ্ব মানবতার হেদায়েত ও মুক্তির বার্তা, তেমনি কোরআন তেলাওয়াতে রয়েছে বিশ্ববাসীদের জন্য অফুরান সওয়াব ও পুরস্কারের ঘোষণা। কেননা বান্দার জন্য আল্লাহর সঙ্গে কথা বলার একমাত্র মাধ্যম পবিত্র কোরআনুল কারিম তেলাওয়াত। হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর উম্মতের বয়সের সময় ও শ্রম কম, কিন্তু তার সম্মান ও সওয়াব অনেক বেশি।

এ উম্মতকে আল্লাহতায়ালা কালামুল্লাহ বা আল কোরআন দান করেছেন, যা স্বয়ং আল্লাহর কথা। হজরত মুসা (আ.) আল্লাহর সঙ্গে কথা বলতেন, তবে তা ছিল নির্ধারিত সময়ে। আর এ উম্মতের জন্য যখন খুশি তখন আল্লাহর সঙ্গে কথা বলার সুযোগ রয়েছে। হজরত আলী রাদিয়াল্লাহুতায়ালা আনহু বলেন, আমার যখন মন চাইত আল্লাহর সঙ্গে কথা বলব, তখন আমি কোরআন তেলাওয়াত শুরু করে দিতাম। রমজান মাস ছাড়া পবিত্র কোরআন শরিফ খতম করে এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। অথচ ইচ্ছে করলে নিয়মিতভাবে প্রতি ওয়াক্ত নামাজের আগে-পরে ও সকাল-বিকাল দু-চার পৃষ্ঠা করে কোরআন শরিফ তেলাওয়াত করা যায়। তাতে দেখা যাবে প্রতি দুই মাস তিন মাসে একটি করে খতম হয়ে যাবে। এছাড়াও কাজের সময়ও মুখস্থ করা ছোট ছোট সুরাগুলো আমরা পড়তে পারি অথবা অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে থেকে দেখে দেখে তেলাওয়াত করতে পারি। প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর কিতাব নিয়মিত তেলাওয়াত করবে সেই ব্যক্তিকে যখন মৃত্যুর পর কবরে দাফন করা হয় তখন ফেরেশতারা মাথার দিক থেকে আজাব দেওয়ার জন্য এলে তখন কোরআন তাকে বাধা দেয়, যখন ফেরেশতা সামনের দিক থেকে আসে তখন দান-সদকা তাকে বাধা দেয়, যখন ফেরেশতা পায়ের দিক থেকে আসে, তখন মসজিদে পায়ে হেঁটে যাওয়া তাকে বাধা দেয়। হজরত আবু মুসা আশআরি (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে মমিন ব্যক্তি কোরআন তেলাওয়াত করে, তার উদাহরণ হলো কমলা লেবুর মতো, তার স্বাধও ভালো আবার ঘ্রাণও ভালো।

তেলাওয়াতবিহীন মুমিনের উদাহরণ হলো খেজুরের মতো, তার স্বাদ ভালো কিন্তু কোনো ঘ্রাণ নেই। আর কোরআন তেলাওয়াতকারী পাপী ব্যক্তির উদাহরণ হলো ফুলের মতো, ঘ্রাণ ভালো কিন্তু স্বাধ তিক্ত। আর যে কোরআন তেলাওয়াত করে না এমন পাপী মমিনের উদাহরণ হলো মাকালের মতো, যা দেখতেই সুন্দর, তবে স্বাধে তিক্ত, বিষাক্ত ও দুর্গন্ধময়। (বোখারি)। বিশ্বনবী প্রিয় নবী মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, কোরআনের আয়াতের সংখ্যার পরিমাণ হবে জান্নাতের সিঁড়ি, আর কোরআনের পাঠককে বলা হবে তুমি যতটুকু কোরআন পড়েছ, ততটুকু সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠে যাও। যে ব্যক্তি সম্পূর্ণ কোরআন পড়েছে, সে আখেরাতে জান্নাতের সর্বশেষ ধাপে উঠে যাবে। আর যে ব্যক্তি কোরআনের কিছু অংশ পড়েছে, সে সমপরিমাণ ওপরে উঠতে পারবে।

আর তার কোরআন পড়ার সীমানা যেখানে শেষ হবে সেখানে তার সওয়াবের সীমানাও শেষ হবে। দুনিয়াতে কোরআন চর্চা তথা শিখা এবং শিখানোর ফজিলত সম্পর্কে প্রিয় নবী বলেন, তোমাদের মধ্যে সর্ব উত্তম ওই ব্যক্তি যে নিজে কোরআন শিখে অতঃপর অন্যকে শিখায়। (বুখারি)। প্রিয় নবী আরও ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি  কোরআনের একটি অক্ষর পড়বে সে একটি নেকি পাবে আর একটি নেকি ১০টি নেকির সমপরিমাণ। (তিরমিজি)। দয়ার নবী (সা.) ইরশাদ করেন, কেয়ামতের দিন কোরআন অধ্যয়নকারীকে বলা হবে- তুমি পবিত্র কোরআন পড় এবং জান্নাতের ওপরে উঠতে থাক, যেভাবে তুমি দুনিয়াতে সুন্দর ও সহিভাবে, তারতিলের সঙ্গে কোরআন পড়তে, সেভাবেই পড়। জেনে রাখ যেখানে তোমার আয়াত পাঠ করা শেষ হবে, জান্নাতের সেই সুউচ্চ স্থানই হবে তোমার চিরস্থায়ী সুখ শান্তিময় বাসস্থান। (তিরমিজি)।

প্রিয় নবী (সা.) আরও ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি কোরআন পাঠ করবে, তা মুখস্থ করবে এবং তার বিধি বিধানের প্রতি যত্নবান হবে, সে উচ্চ মর্যাদার সম্মানিত ফেরেশতাদের সঙ্গে জান্নাতে অবস্থান করবে, আর যে ব্যক্তি কষ্ট হওয়া সত্ত্বেও কোরআন পাঠ করবে এবং তার সঙ্গে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখবে, সে দ্বিগুণ সওয়াবের অধিকারী হবে। (বুখারি- মুসলিম)। নবীজি (সা.) আরও ইরশাদ করেন, তোমরা কোরআন তেলাওয়াত কর, কেননা কেয়ামতের দিন কোরআন তার তিলাওয়াতকারীর জন্য সুপারিশকারী হবে। 



আরও খবর

নামাজ না পড়ার ভয়াবহ শাস্তি

শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪




ডিমের বাজারে অস্থিরতা : নেপথ্যের যারা

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ২৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: সম্প্রতি অস্থিরতা তৈরি হয়েছে সারা দেশের ডিমের বাজারে। সপ্তাহের ব্যবধানে একটি ডিমের দাম পৌঁছেছে ১৫ টাকায়। এমন অস্থিরতার নেপথ্যে বহুজাতিক কোম্পানি এবং রাজধানীর তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতিকে দায়ী করেছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন (বিপিএ)। একইসঙ্গে গত ২০ দিনে অযৌক্তিকভাবে ডিম ও মুরগির বাচ্চার দাম বাড়িয়ে অসাধু চক্র ২৮০ কোটি টাকা লুটপাট করেছ বলেও অভিযোগ করা হয়েছে।

শনিবার (৫ অক্টোবর) সংগঠনটির সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এসব অভিযোগ করেছেন।

তিনি বলেন, সারা দেশে ডিমের বাজারে অস্থিরতা চলছে। যার প্রেক্ষিতে ডিম-মুরগির দামও নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। কিন্তু দুঃখজনকভাবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর কোনো প্রান্তিক খামারিকে ডিম-মুরগির দাম নির্ধারণের ওয়ার্কিং গ্রুপ কমিটিতে রাখেনি। তারা শুধু কর্পোরেট গ্রুপদের পরামর্শে দাম নির্ধারণ করেছে। যার ফলে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আবার এর জন্য ফিড ও মুরগির বাচ্চার উৎপাদনকারী কোম্পানি, তাদের অ্যাসোসিয়েশন এবং তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতিসহ আরো অনেকের শক্তিশালী সিন্ডিকেটের হাত রয়েছে।তিনি আরও বলেন, প্রান্তিক পর্যায়ে একটি ডিমের উৎপাদন খরচ ১০ দশমিক ২৯ টাকা। সে অনুযায়ী ১২ থেকে সাড়ে ১২ টাকা যদি ভোক্তা পর্যায়ের দাম থাকে তবে সেটি যৌক্তিক। কিন্তু সেই ডিমের দাম পোঁছেছে ১৫ টাকায়। এমন অবস্থায় ডিম আর মুরগির বাজারে স্বস্তি রাখতে পোলট্রি ফিড ও মুরগির বাচ্চার সিন্ডিকেট ভেঙে ডিম-মুরগির উৎপাদন খরচ কমাতে পারলে শিগগিরই বাজার সহনীয় পর্যায়ে আসবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বিবৃতিতে ডিমের দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে সিন্ডিকেটের ভূমিকার ব্যাপারে বলা হয়, তারা প্রথমে খামার থেকে ডিম সংগ্রহ করেন। পরে ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় রাতে ডিম পাঠানো হয়। এরপর সকালে তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতি ফজরের নামাজের পর দাম নির্ধারণ করে সব জায়গায় মোবাইল এসএমএস ও ফেসবুকের মাধ্যমে দাম ছাড়িয়ে দেয়। এরপর সারা দেশেই এই দাম বাস্তবায়ন করা হয়। এখানে প্রতিদিন ১০০ ডিমে ১০-২০ টাকা কমিয়ে ৭ টাকা প্রতি পিসে দাম নামিয়ে আনা হয়। আবার একই নিয়মে ডিমের দাম বাড়িয়ে ১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এক্ষেত্রে এই সিন্ডিকেট দাম কমিয়ে ডিম কিনে ৫ থেকে ৭ দিন সংরক্ষণ করে রাখে। এরপর হঠাৎ দাম বাড়িয়ে নিজেরা কমদামে কেনা ডিম বেশি দামে বিক্রি করে দ্বিগুণ-তিনগুণ লাভ করে। এতে করে, সারা দেশের ডিম ব্যবসায়ীরা লাভবান হয় আর উৎপাদক ও ভোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।



আরও খবর



বাইশগজে বাংলাদেশের চেয়ে বরাবরই এগিয়ে প্রতিবেশী ভারত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৯ অক্টোবর ২০২৪ | ১০৮জন দেখেছেন

Image

খেলাধুলা ডেস্ক : বাইশগজে বাংলাদেশের চেয়ে বরাবরই এগিয়ে প্রতিবেশী ভারত। সাদা বলের ওডিআই-টি-টোয়েন্টিতে তবুও মাঝে মাঝে বাঘের গর্জন বুক কাঁপিয়েছে টিম ইন্ডিয়ার। তবে লাল বলের টেস্ট ক্রিকেটে আভিজাত্যটা বরাবরই দাপটের সাথে দেখিয়েছে ভারত। এদিকে, পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার টেস্ট সিরিজ জিতেছেন নাজমুল হোসেন শান্তরা। সেই জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে আগামী বৃহস্পতিবার ভারতের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্ট শুরু করতে যাচ্ছেন তারা। চান্দিকা হাথুরুসিংহেও আশাবাদী ভারতে তার শিষ্যরা ভালো কিছু করে দেখাতে পারবে। বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ মনে করেন, প্রত্যাশার চাপ থাকলেও সেটি দলের জন্য ভালো। 

২৪ বছর আগে এই ভারতের সাথেই শুরু লাল সবুজের টেস্ট যাত্রা। এরপর ১৩ টেস্টের ১১টিতেই হেরেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে ৫টাই আবার ইনিংস ব্যবধানে। সবশেষ ২০১৯ এর টেস্ট সিরিজে ইন্দোরের পর কলকাতার গোলাপী বলের বেদনার গল্পটাতো ভুলেই যেতে চাইবে মুমিনুলরা। যদিও এই চাপের ক্রিকেট নিয়ে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি চান্দিকা হাথুরুসিংহের।

টেস্ট সিরিজ শুরুর আগে মঙ্গলবার অনুশীলনে শেষে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেছেন বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ হাথুরুসিংহে। সেখানে এক প্রশ্নের জবাবে সংবাদ সম্মেলনে হাথুরুসিংহে বলেন, এই চাপকে সুবিধা হিসেবে দেখছি। আমার মনে হয় এটা আমাদের অনেক বেশি উদ্বুদ্ধ করে এবং আরও বেশি সামনে তাকানোর সুযোগ করে দেয়। তখন আমরা নিজেদের শক্তি ও সীমাবদ্ধতা ও অবস্থান সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝতে পারি।

বাংলাদেশ ভারত সফরে গিয়েছে ৮ ব্যাটার, ৬ বোলার ও ২ অলরাউন্ডার নিয়ে। ভারতীয় ধারাভাষ্যকার হার্শা ভোগলে মনে করেন এটিই বাংলাদেশ ইতিহাসের সেরা টেস্ট দল। হাথুরুও মনে করেন, এটিই বাংলাদেশের ভারসাম্যপূর্ণ দল। তিনি বলেন, সম্ভবত বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি সুগঠিত দল।


আরও খবর



সোমবার নিউইয়র্ক যাচ্ছেন ড. ইউনূস, জাতিসংঘে ভাষণ ২৭ সেপ্টেম্বর

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্ক যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তি‌নি ২৭ সেপ্টেম্বর সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। 

শ‌নিবার (২১ সে‌প্টেম্বর) প্রধান উপ‌দেষ্টার জা‌তিসংঘ অধিবেশনে অংশগ্রহণ নিয়ে এক সংবাদ সম্মেল‌নে এ তথ‌্য জানান পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।


আরও খবর