Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
শিরোনাম

মুক্তিযোদ্ধা ও গরীব অসহায়দের চিকিৎসায় কোনো ফি নেন না ডা. এজাজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৩৩১জন দেখেছেন

Image

সদরুল আইন:


কিংবদন্তি কথাসাহিত্যিক ও নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদের সিংহভাগ নাটক-সিনেমায় অভিনয় করেছেন অভিনেতা ডা. এজাজ। 


তার নাম মনে হলেই চোখের পর্দায় ভেসে ওঠে হাসিখুশি সাবলীল এক গুণী অভিনেতার মুখ। অভিনয়ের পাশাপাশি ঢাকা মেডিকেল কলেজের নিউক্লিয়ার মেডিসিন বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।


 আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল মানুষদের চিকিৎসা দেওয়ার জন্য তিনি ‘গরিবের ডাক্তার’ হিসেবেও পরিচিত।



মেডিকেল কলেজে পড়াশোনার সময়ই রংপুর বেতারে নিয়মিত সংবাদ পাঠ করতেন, অংশ নিতেন রেডিওর নাটকে। চিকিৎসাবিদ্যা পড়াশোনার বরাতে হয়েছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের নিউক্লিয়ার মেডিসিন বিভাগের প্রধান। এখন অবসর। এই অবসরে অভিনয় আর পুরোপুরি চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত ডা. এজাজুল হক এজাজ।


সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে দরিদ্রদের জন্য চিকিৎসা নিয়ে তিনি বলেন, দেখেন আমি হয়তো সবক্ষেত্রে সবার সহায়তা করতে পারি না। কারণ আমি তো সব ধরনের বিশেষজ্ঞ নই। তারপরেও যারা আমার কাছে আসেন, আমি তাদের সেই মতো হাসপাতালে স্থানান্তর করি।


 এরপর তার যেন খরচ কম হয়, ওই হাসপাতালে বলে দেওয়ার চেষ্টা করি। আর আমি মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার ফি নিই না। কারণ তাদের কাছে আমরা ঋণী। তাদের সেবা করতে পারাটাও সৌভাগ্যের।



একটা হাসপাতাল তৈরি করার স্বপ্ন আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, যেখানে গরিব রোগীদের বিনে পয়সায় চিকিৎসা হবে। ধরেন, কথার কথা আমি যদি কোনোভাবে ৫০ কোটি টাকা পেয়ে যাই-তাহলে আমি কিন্তু কানাডা বা দুবাইয়ে বাড়ি কিনব না। এমন অভিলাষ আমার নেই। 


আমি সেই টাকা দিয়ে একটা হাসপাতাল করব। কিছুদিন আগে এক অর্থবান ভদ্রলোক এসেছিলেন। তিনি আমাকে বলছিলেন একটা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল করবেন, আমাকে তার সঙ্গে থাকতে হবে, দায়িত্ব নিতে হবে। 


আমি বললাম আমার একটা শর্ত আছে, ওই হাসপাতালে একটা কর্নার করতে হবে যেখানে গরিব রোগীরা বিনে পয়সায়, বা নামমাত্র মূল্যে চিকিৎসাসেবা পাবেন। ওই ভদ্রলোক আর যোগাযোগ করেননি।


গাজীপুর চৌরাস্তায় রয়েছে এজাজ সেন্টার।সেখানে নিয়মিত রুগি দেখেন তিনি।নামমাত্র ফি নেন এই বরেন্য চিকিৎসক।তার ব্যবস্থাপত্রেও থাকে ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকা ঔষধের নাম।অমায়িক আচরনের এই মানুষটি তার শিল্পী সত্ত্বা দিয়েই শুধু নয় চিকিৎসক হিসেবেও নাম কুড়িয়েছেন গাজীপুরসহ সারাদেশের প্রত্যন্ত জনপদে।


আরও খবর



বিদায়বেলায় অঝোরে কাঁদলেন ইউএনও কোহিনুর আক্তার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৫৬জন দেখেছেন

Image

আবুল হোসেন গজারিয়া : বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অঝোরে কাঁদলেন মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কোহিনুর আক্তার। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) দুপুরে গজারিয়া উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে তার বিদায় সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। এ সময় বক্তব্য দিতে গিয়ে আবেগ আপ্লূত হয়ে কাঁদেন তিনি।

জানা যায়, ২০২৪ সালের ১লা ফেব্রুয়ারী গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন কোহিনুর আক্তার। প্রায় এক বছরে ঝড় জলোচ্ছ্বাসসহ নানা প্রতিকূলতার মুখোমুখি হয়েছেন তিনি। এ সময় অসহায় মানুষের মাঝে দ্রুত সরকারি সহযোগিতার পাশাপাশি নিজস্ব তহবিল থেকে উপহার পৌঁছে দিয়েছেন। নিজস্ব তহবিল থেকে গৃহহীন মানুষের জন্য নির্মাণ করেছেন আবাসন।

ইউএনও কোহিনুর আক্তার বলেন, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের অনন্য সাধারণ জায়গা। প্রতিনিয়ত প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে কাটাতে হয়েছে। তবে এখানকার মানুষের আন্তরিকতা আমার সারাজীবন মনে থাকবে।

তিনি বলেন, এই উপজেলার প্রতিটি মানুষ ভালো থাকুক। আমার কর্মজীবনের সেরা সঞ্চয় আপনাদের ভালোবাসা। সরকারি চাকরিজীবী হিসেবে বদলিজনিত কারণে কোনো জেলায় বা উপজেলায় স্থায়ী হওয়ার সুযোগ নেই। উপজেলায় কর্মরত অবস্থায় সহকর্মী, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের অনেক রকমের সহায়তা আমি পেয়েছি। কাজ আদায় করার জন্য হয়তো কারও বিরাগভাজন হয়েছি।

কোহিনুর আক্তার আরো বলেন, অনেক সময় ইতিবাচক আবার কখনো নেতিবাচকভাবে মানুষকে উপস্থাপন করা হয়। খোলা চোখে সব কিছু দেখা যায় না। চোখের আড়ালেও অনেক কিছু থাকে। তবে নিজের অজান্তেও যদি কাউকে কষ্ট দিয়ে থাকি, কারও প্রতি অন্যায় করে থাকি তাহলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। গজারিয়ার মানুষ খুব আন্তরিক। আমি কোনোদিন তাদের ভুলতে পারব না।

উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো: মামুন শরীফের সভাপতিত্বে ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো: জাকির হোসেন এর সঞ্চালনায় বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপজেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মনসুর আহমেদ, একটি বাড়ি একটি খামার কর্মকর্তা মো: আমানুল্লাহ, দারিদ্র্য বিমোচনকর্মকর্তা মো: মনির হোসেন, এলজিইডির প্রকৌশলী মো: সামিউল আরেফিন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো: আবু সাঈদ মল্লিক, উপজেলা ভেটেনারি কর্মকর্তা, উপজেলা তথ্য আপা, উপজেলা হিসাবরক্ষক আশরাফুল আলম, মহিলা বিষয় কর্মকর্তা, উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি নেয়ামুল হক নয়ন, উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো: আবুল হোসেন, সহ উপজেলার অন্যান্য কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের শেষাংশে উপজেলার সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, প্রেসক্লাব ও বিভিন্ন সমাজসেবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ফুল ও ক্রেস্ট দিয়ে ইউএনও কোহিনুর আক্তার কে বিদায় জানান।


আরও খবর



ফুলবাড়ীতে ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে চারা রোপন উদ্বোধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৩৭জন দেখেছেন

Image

দিনাজপুর থেকে : দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের আয়োজনে ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে ধানের চারা রোপনের বিষয়ে আলোচনা ও আনুষ্ঠানিক ভাবে ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে চারা রোপন উদ্বোধন করা হয়েছে।

গত (১১ ফেব্রুয়ারী) মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় উপজেলার পুটকিয়া মোড়ের ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে ধানের চারা রোপনের বিষয়ে আলোচনায় সভায় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোাছাঃ রুম্মান আক্তার এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর মো. আল কামাহ তমাল। এসময় উপজেলা অতিরিক্ত কৃষি অফিসার মোঃ সাহানুর রহমান,কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার সঞ্চিতা রায়,উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোছাঃ সহিরন পারভিনসহ স্থানীয় কৃষকগন উপস্থিত ছিলেন। পরে আনুষ্ঠানিক ভাবে ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে বোরো ধানের চারা রোপন উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর মো. আল কামাহ তমাল।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোছাঃ রুম্মান আক্তার জানান, ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে চারা রোপন করতে প্রতি একরে ১২ কেজি ধানের বীজ লাগে । ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে রবি মৌসুমে বোরো ধান (উফশী) সমলয় বøক প্রদর্শনীর রাইস ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে এই এলাকার ৫০ জন কৃষক ৫০ একর জমিতে চারা রোপন করবেন।


আরও খবর

সিলেটের চা বাগান গুলো প্রুনিং পদ্ধতি শুরু

মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




এবার বলিউডে অভিষেক হতে যাচ্ছে মালা বিক্রেতা মোনালিসার

প্রকাশিত:রবিবার ০২ ফেব্রুয়ারী 2০২5 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৪৫জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক: ভারতে চলতি বছরের মহাকুম্ভের মেলা এবার ঘুরিয়ে দিল ভাগ্যের চাকা। সেখানে পা রেখে রাতারাতি ইন্টারনেট সেনসেশন হয়ে উঠেছেন এক নারী! মূলত মহাকুম্ভের মেলায় পাথরের মালা বিক্রি করতেই যান তিনি, নাম মোনালিসা। ইতোমধ্যে এই নারীকে নিয়ে উত্তাল দেশটির নেটিজেনরা। এর আগে মোনালিসাকে নিয়ে শোনা গেছে নানান জল্পনা।

দক্ষিণের আল্লু আর্জুনের নায়িকা হওয়ার নাকি সুযোগ পেয়েছেন তিনি। এই জল্পনার মধ্যে এবার নতুন খবর, বলিউডে অভিষেক করতে যাচ্ছে মোনালিসা! দক্ষিণী সিনে ইন্ডাস্ট্রির খবর এখনও পাকা না হলেও হিন্দি সিনে দুনিয়ায় মোনালিসার পা রাখা প্রায় নিশ্চিত। ভারতীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, সনোজ মিশ্রর পরিচালনায় ‘দ্য ডায়েরি অফ মণিপুর’ সিনেমায় অভিনয় করতে চলেছেন মহাকুম্ভের এই ভাইরাল স্টার। 

সম্প্রতি পরিচালক খোদ মোনালিসার মাহেশ্বরের বাড়িতে ঘুরে এসেছেন বলেও খবর পাওয়া গেছে। সেখান থেকে ছবি পোস্ট করেই সনোজ মিশ্র মোনালিসার বলিউড ডেবিউয়ের খবর দেন। জানা গেল, আগামী ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই সেই ছবির শুটিং শুরু হবে। তখনই যোগ দেবেন কুম্ভ মেলা থেকে ভাইরাল হওয়া সোশাল সেনসেশনও। পরিচালনার পাশাপাশি ‘দ্য ডায়েরি অফ মণিপুর’ ছবির গল্পকারও সনোজ নিজেই।


আরও খবর

সাইফ সুস্থ হতেই শুটিংয়ে কারিনা কাপুর

বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




এবারের অস্কারে চূড়ান্ত মনোনয়ন পেল যে সিনেমাগুলো

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক : অ্যাকাডেমি অফ মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস ৯৭তম অস্কারের জন্য তিনটি প্রধান ক্যাটাগরিতে চূড়ান্ত মনোনীতদের নাম ঘোষণা করেছে। গেল ২৩ জানুয়ারি পুরস্কারের জন্য প্রাথমিক মনোনয়ন ঘোষণা করেছিল অ্যাকাডেমি। মোট ২৩টি ক্যাটাগরিতে ২২০টি পৃথক মনোনয়ন দেওয়া হয়। সেখান থেকে তিনটি প্রধান বিভাগে চূড়ান্তভাবে মনোনীত সিনেমাগুলোকে বাছাই করা হয়েছে।

বেস্ট পিকচার:

দ্য ব্রুটালিস্ট (এ২৪)

নিক গর্ডন, ব্রায়ান ইয়ং, অ্যান্ড্রু মোরিসন, ডি.জে. গুগেনহেইম, এবং ব্র্যাডি কোরবেট, প্রযোজক

এমিলিয়া পেরেজ (নেটফ্লিক্স)

পাসকাল কাশেতিউক্স এবং জ্যাকস অডিয়ারের, প্রযোজক

আই’ম স্টিল হিয়ার (সনি পিকচারস ক্লাসিকস)

মারিয়া কারলোটা ব্রুনো এবং রড্রিগো টেইক্সেইরা, প্রযোজক

নিকেল বয়েজ (ওরিওন পিকচারস/অ্যামাজন এমজিএম স্টুডিওস)

ডেডি গার্ডনার, জেরেমি ক্লাইনার, এবং জস্লিন বার্নস, প্রযোজক

দ্য সাবস্ট্যান্স (মুবি)

করালি ফার্গ্যাট, টিম বেভান, এবং এরিক ফেলনার

অ্যানিমেটেড ফিচার ফিল্ম:

ফ্লো (সাইডশো/জানুস ফিল্মস)

পরিচালক : গিন্টস জিলবালডিস। বিভিন্ন চরিত্রে কণ্ঠ দিয়েছেন মাটিস কাজা, রন ডাইন্স, এবং গ্রেগরি জাল্কম্যান।

ওয়ালেস এন্ড গ্রোমিট: ভেঞ্জেন্স মোস্ট ফাউল (নেটফ্লিক্স)

পরিচালক : নিক পার্ক ও মারলিন ক্রসিংহ্যাম। প্রযোজক : রিচার্ড বিক। বিভিন্ন চরিত্রে কণ্ঠ দিয়েছেন বেন হোয়াইটহেড, পিটার কে, লরেন প্যাটেল, রীস শিয়ার্সমিথ।

ডকুমেন্টারি ফিচার ফিল্ম:

সুগারকেন (ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ডকুমেন্টারি ফিল্মস)

জুলিয়ান ব্রেভ নইসক্যাট, এমিলি ক্যাসি, এবং কেলেন কুইন

চূড়ান্ত মনোনীত তালিকা থেকে বিজয়ী নির্বাচিত করতে অ্যাকাডেমির সদস্যরা ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ২৩টি ক্যাটাগরিতে ভোট দিতে পারবেন। আগামী ২ মার্চ ক্যালিফোর্নিয়ায় ডলবি থিয়েটারে অনুষ্ঠিত হবে ৯৭তম অস্কার। নানা মাধ্যমের সৌজন্যে ২০০টিরও বেশি দেশে সম্প্রচারিত হবে অস্কার প্রদান অনুষ্ঠান।


আরও খবর

সাইফ সুস্থ হতেই শুটিংয়ে কারিনা কাপুর

বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




নানা কর্মসূচীর মধ্যে দিয়ে সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

পটুয়াখালী প্রতিনিধি : পুরোহিতের মন্ত্রপাঠ, উলুধ্বনি ও ঘন্টাসহ নানা আয়োজনে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনায় পটুয়াখালীর দশমিনায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব সরস্বতী পূজা উদযাপিত হয়েছে। সোমবার সকাল থেকে উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ও বাড়িতে বাড়িতে মন্ডব সাজিয়ে সরস্বতী জ্ঞান, বিদ্যা ও শিল্পকলার এ দেবীর পূজা অনুষ্ঠিত হয়। জ্ঞান ও বিদ্যালাভের আশায় সনাতন ধর্মাবলম্বীরা প্রতি বছরের মাঘ মাসের শুক্ল পক্ষের পঞ্চমী তিথিতে সরস্বতীর আরাধনা করেন। বিদ্যার দেবী হওয়ায় হিন্দু সম্প্রাদােেয় ঘরে ঘরে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সরস্বতীর পূজা অনুষ্ঠিত হয়। হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে, সাদা রাজহাঁসে চড়ে ও বীণাহাতে সরস্বতী পৃথিবীতে আসেন। 

সরস্বতী পূজা উপলক্ষে উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পূজামন্ডপ বাড়ী বাড়ীতে দেবীর পাদ পদ্মে অঞ্জলি দেয় ভক্তরা। এ ছাড়া দেবীর সামনে ‘হাতেখড়ি’ দিয়ে শিশুদের বিদ্যা চর্চার সূচনা করা হয় অনেক জায়গায়। 

প্রায় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ও বাড়িতে বাড়িতে এক যোগে সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ পূজা এখন শুধুমাত্র সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এটা এখন একটি অসাম্প্রদায়িক উৎসবে পরিণত হয়েছে। শিক্ষার্থীরাও এ পূজা আয়োজনের মাধ্যমে বিদ্যাদেবীকে সন্তুষ্ট করে শিক্ষা অর্জনের পথ সুগমে ব্যস্ত।


আরও খবর