Logo
আজঃ শনিবার ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
শিরোনাম
সিলেটে মধ্যরাতে হামলার শিকার ‘আত্মগোপনে থাকা’ আওয়ামী লীগ নেতা মিসবাহ জামিনে মুক্তি পেলেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ৯ কর্মকর্তা অন্তর্বর্তী সরকার সংবাদপত্রে বিন্দুমাত্র হস্তক্ষেপ করেনি : প্রেস সচিব আইনি ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েছেন দক্ষিণ ভারতীয় সুপারস্টার আল্লু অর্জুন ৩১ রানের ইনিংসে ৩ মাইলফলকে বাবর আজম অভিশংসন ভোটের মুখে পড়তে যাচ্ছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট জবাই করে হত্যা মামলার পলাতক আসামী গ্রেফতার। জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্র মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন একুশে পদকপ্রাপ্ত শিল্পী পাপিয়া সারোয়ার মারা গেছেন মিয়ানমারে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী শহর থেকে শত শত সৈন্যসহ জেনারেল আটক

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে যেকোনো ধরনের সহায়তা দিতেও প্রস্তুত আমিরাত

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১১১জন দেখেছেন

Image

বাংলাদেশে লজিস্টিকস, বন্দর, বিমান চলাচল এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ করতে খুবই আগ্রহী সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)। একইসঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে যেকোনো ধরনের সহায়তা দিতেও প্রস্তুত রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের প্রভাবশালী এই দেশটি।মঙ্গলবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ইউএই রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ আলি আবদুল্লাহ আল হামুদি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গিয়ে তার দেশের পক্ষ থেকে এই আগ্রহ ব্যক্ত করেন।

সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস সম্প্রতি ইউএই আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়ে সাজাপ্রাপ্ত ৫৭ জন বাংলাদেশিকে মুক্তি দেওয়ার জন্য ইউএই প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানকে ধন্যবাদ জানান।

অধ্যাপক ইউনুস বলেন, এটি একটি অসাধারণ উদ্যোগ। পুরো জাতি এতে খুবই খুশি হয়েছে। প্রায় ১০ লাখ বাংলাদেশি অভিবাসীকে কাজ করার সুযোগ দিয়েছে ইউএই সরকার। এ জন্য তিনি দেশটির সরকারকে ধন্যবাদ জানাই।

রাষ্ট্রদূত আল হামুদি বলেন, বাংলাদেশ এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ সময় পার করছে। অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যবসাবান্ধব নীতি এবং সংস্কার এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য ইউএই বাংলাদেশের পাশে থাকবে। বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বন্দর পরিচালনাকারী সংস্থা ডিপি ওয়ার্ল্ড এবং আবুধাবি পোর্টস চট্টগ্রাম বন্দরে বিনিয়োগে অত্যন্ত আগ্রহী, যা বাংলাদেশের বৈশ্বিক রপ্তানি প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে।

রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ইউএইর আরেকটি শীর্ষ প্রতিষ্ঠান মাসদারও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিশেষত ভাসমান সৌর প্রকল্পে বিনিয়োগে আগ্রহী। প্রতিষ্ঠানটি ইন্দোনেশিয়ায় এ ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে।

বাংলাদেশ সরকার ইতোমধ্যে ব্যবসাবান্ধব নীতি প্রণয়ন করেছে উল্লেখ করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আরো বেশি ইউএই বিনিয়োগ এবং আমিরাতের আরো বেশিসংখ্যক ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের বাংলাদেশে আগমনের প্রত্যাশায় রয়েছি।


আরও খবর

আপেলের আমদানি বাড়লেও কমেছে মাছ, আনার, কমলার

বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪




খুবই সুরক্ষিত উপায়ে দামেস্ক থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়,আসাদকে

প্রকাশিত:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: বাশার আল–আসাদকে খুবই সুরক্ষিত উপায়ে দামেস্ক থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়, একজন সিনিয়র রুশ কর্মকর্তা মঙ্গলবার মার্কিন সম্প্রচারক এনবিসিকে এ তথ্য দিয়েছেন। তিনি বলেন, বাশার আল-আসাদ রাশিয়ায় অবস্থান করছে। মস্কো আসাদের অবস্থান সম্পর্কে এই প্রথম জনসাধারণকে জানাল। 

রাশিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই রায়াবকভ মঙ্গলবার এবিসি নিউজকে একটি সাক্ষাৎকারে জানান, ‘বিদ্রোহীদের ত্বরিত অগ্রযাত্রার মুখে বাশার আল–আসাদকে খুবই সুরক্ষিত উপায়ে দামেস্ক থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়।

এর আগে ক্রেমলিন প্রাথমিকভাবে আল-আসাদকে দেশে আশ্রয় দেওয়া নিয়ে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় মিডিয়ার প্রতিবেদন সম্পর্কে মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছিল। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে মস্কো দীর্ঘদিন ধরে আসাদের সরকারকে সমর্থন দিয়ে আসছে।

রায়াবকভ রাশিয়ায় আল-আসাদ ঠিক কোথায় অবস্থান করছেন তার বিশদ বিবরণ দেননি। তিনি বলেন, ‘এখন তার সঙ্গে ঠিক কী ঘটছে তা আমি জানি না।

তিনি আরো বলেন, ‘কী ঘটেছে এবং কীভাবে এর সমাধান করা হয়েছে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত বলা আমার পক্ষে বলা সম্ভব নয়।’

 

সমালোচকদের নিখোঁজ হওয়া এবং রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করাসহ অভিযোগের কারণে বাশার আল–আসাদকে এখন বিচারের জন্য ফেরত দেওয়া হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে রুশ উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সরাসরি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের এ–সংক্রান্ত সনদের অংশীজন নয় রাশিয়া।’

সমালোচকদের নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা এবং রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করাসহ সিরিয়ায় গত রবিবার বাশার আল–আসাদের সরকারের পতন ঘটে। বিদ্রোহী যোদ্ধাদের মাত্র ১২ দিনের অভিযানে ওই দিন ভোরের দিকে ঘনিষ্ঠ মিত্রদেশ রাশিয়ায় পালিয়ে যান তিনি।

এর মধ্য দিয়ে সিরিয়ায় বাশার আল–আসাদের ২৪ বছরের শাসনের অবসান ঘটে। বাবা হাফিজ আল-আসাদ ও ছেলে বাশার আল-আসাদ মিলে টানা ৫৩ বছর সিরিয়া শাসন করেছেন।
 

রাশিয়া সিরিয়ায় একটি নৌ ও বিমান ঘাঁটি এখনও নিয়ন্ত্রণে রেখেছে, যদিও আল-আসাদের পতনের পর তাদের ভবিষ্যৎ এখন অনিশ্চিত।

গণতন্ত্রের দাবিতে ২০১১ সালে সিরিয়ায় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ শুরু হয়। বিক্ষোভ দমনে বাশার আল-আসাদ সহিংসতার পথ বেছে নেন।

এর জেরে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হয়। এই যুদ্ধে পাঁচ লাখ মানুষকে হত্যা করা হয়। এ ছাড়া অর্ধেক জনগণ বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিল। লাখ লাখ মানুষ বিদেশে আশ্রয় পেয়েছিল।


আরও খবর



মিয়ানমারে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী শহর থেকে শত শত সৈন্যসহ জেনারেল আটক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৪৩জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাখাইন রাজ্যের মংডুতে শেষ জান্তা ঘাঁটি দখল করার সময় কুখ্যাত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থুরেইন তুনসহ শত শত সৈন্যকে আটক করার কথা জানিয়েছে দেশটির সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ)।

বুধবার আরাকান আর্মি এ কথা জানায়। এর আগে গত রোববার ওই ঘাঁটি দখলে নেয় তারা।


ফলে বাংলাদেশের সাথে মিয়ানমারের ২৭০ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্তের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আরাকান আর্মি (এএ)।


বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি বলেছে, তারা ১৪ অক্টোবর থেকে জান্তার শেষ অবশিষ্ট সীমান্ত ঘাঁটি মংডু শহরের বাইরে অবস্থিত বর্ডার গার্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন নং ৫-এ আক্রমণ শুরু করে।


সুরক্ষিত ঘাঁটিটি আরাকান রোহিঙ্গা আর্মি (এআরএ), আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (এআরএসএ) এবং রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)-এর রোহিঙ্গা মিলিশিয়াসহ সাত শতাধিক পুলিশ অফিসার এবং সৈন্যদের মাধ্যমে পরিচালিত হতো।


ঘাঁটিটি দখল করার কয়েক ঘন্টা আগে ভেতরে আটকে থাকা সৈন্যরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও পোস্ট করেছিল। তাতে তারা তাদের সরিয়ে নেয়ার জন্য জান্তা নেতার কাছে আবেদন করেন। ভিডিওতে সরকারি সৈন্যদের বলতে শোনা যায়, তারা তিন মাস ধরে ঘাঁটিতে আটকে আছেন। কিন্তু এরপরও নেতারা তাদের সরিয়ে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেননি এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থুরেইন তুন তাদের পরিত্যাগ করেছেন।


২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের পরে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মান্দালেতে শান্তিপূর্ণ অভ্যুত্থানবিরোধী বিক্ষোভের ওপর প্রাণঘাতী ক্র্যাকডাউন চালানোর জন্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থুরেইন তুন কুখ্যাত। এছাড়া তিনি উত্তর রাখাইনে জান্তার পক্ষে লড়াই করার জন্য রোহিঙ্গাদের প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র দেয়ার অভিযোগেও অভিযুক্ত।


আরও খবর



অন্তরঙ্গ দৃশ্যে অভিনয় বন্ধ করবেন না এই অভিনেত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬১জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক: পর্দায় নানা ধরনের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। তবে তরুণ প্রজন্মের কাছে সিডনি সুইনির পরিচিতি এইচবিওর দুই আলোচিত সিরিজ ‘ইউফোরিয়া’ও ‘দ্য হোয়াইট লোটাস’ দিয়ে। এই দুই সিরিজে বিশেষ করে ‘ইউফোরিয়া’য় সুইনির নগ্ন দৃশ্য নিয়ে বিস্তর চর্চা হয়েছে। তবে ডেডলাইনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ২৭ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী জানিয়েছেন, যত আলোচনা-সমালোচনাই হোক, নগ্ন দৃশ্যে অভিনয় বন্ধ করবেন না তিনি।

‘ইউফোরিয়া’ সিরিজের স্রষ্টা স্যাম লেভিনসন। সুইনি সাক্ষাৎকারে বলেন, এই নির্মাতার কাজ তাঁর খুবই পছন্দের। তাই তিনি যে চিত্রনাট্যে যা রাখবেন, সে অনুযায়ী অভিনয় করতে তাঁর আপত্তি নেই।

পর্দায় নগ্ন দৃশ্য নিয়ে সমালোচনা প্রসঙ্গে সিডনি বলেন, ‘এটা তো অদ্ভুত একটা কথা। আমি একজন অভিনয়শিল্পী, যাকে নানা ধরনের চরিত্রে অভিনয় করতে হয়।’

গত বছর মুক্তি পাওয়া ক্রাইম ড্রামা ঘরানার সিনেমা ‘রিয়েলিটি’তে একেবারে গ্ল্যামারহীন চরিত্রে অভিনয় করেন সুইনি। এ ছবিতে কোনো অন্তরঙ্গ দৃশ্যও নেই।

তবে সিডনি সুইনি জানেন, তিনি যত ভালোই অভিনয় করেন না কেন, মানুষ কেবল তাঁর শরীর নিয়েই কথা বলে। এ জন্য কৈশোর থেকেই চেষ্টা করেছেন এমন কিছু করতে, যাতে মানুষ তাঁর কাজ নিয়েই কেবল কথা বলে। তিনি বলেন, ‘আমি স্কুলে যত বেশি সম্ভব খেলায় অংশ নিতাম, পড়াশোনায় মনোযোগ দিতাম, যাতে মানুষ ভাবতে না পারে যে আমি শরীরসর্বস্ব।’

সাক্ষাৎকারে তিনি আরও বলেন, আলোচনা-সমালোচনা যা–ই হোক, চরিত্রের প্রয়োজনে তিনি পর্দায় নগ্ন দৃশ্যে অভিনয় করা বন্ধ করবেন না।

গত বছর সিডনি সুইনির জীবনে আরও একটি বিব্রতকর ঘটনা ঘটে। তাঁর অভিনীত বিভিন্ন অন্তরঙ্গ দৃশ্যের স্ক্রিনশট নিয়ে অনেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর পরিবারের সদস্যদের ট্যাগ করেছেন, যা নিয়ে চরম বিরক্তি প্রকাশ করেছিলেন তিনি।
অভিনেত্রীকে সামনে বেশ কয়েকটি টিভি সিরিজ ও সিনেমায় দেখা যাবে।


আরও খবর



রাণীনগরে আতব ধানে ব্লাস্টের আক্রমণ ॥ ক্ষতিতে কৃষকরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬৬জন দেখেছেন

Image

নওগাঁ প্রতিনিধি : নওগাঁর রাণীনগর চলতি আমন মৌসুমে আতব ধানের শীষ ব্যাপকহারে মরে যাচ্ছে। ব্লাষ্ট রোগ আক্রমণ হয়ে ধানের শীষ মরে যাওয়ায় ফলন অর্ধেকেরও কমে নেমে এসেছে। কৃষকরা বলছেন, যেখনে প্রতি বছর বিঘাপ্রতি ১২ থেকে ১৬ মণ হারে ফলন হয়েছে সেখানে এবছর মাত্র ৬ থেকে ৮ মণ হারে ফলন হচ্ছে।

তবে কৃষি কর্মকর্তা বলছেন, একই জাতের ধান বার বার চাষ করলে ওই ধানের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। তাই ভাল ফলন পেতে ধানের জাত পরিবর্তনের পরামর্শ দিয়েছেন কৃষকদের। রাণীনগর উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলা জুড়ে ১৮ হাজার ৪৫০ হেক্টর জমিতে ধানের চাষ করছেন কৃষকরা। এর মধ্যে ধানী গোল্ড, বিনা-১৭, ব্রি ধান-৪৯, ব্রি ধান-৯০, স্বর্ণা এবং আতব ও চিনি আতব ধান চাষ করছেন কৃষকরা। অফিসের তথ্য মতে কৃষকরা ব্রি-৩৪ জাতের আতব ধান চাষ করেছেন প্রায় ৭ হাজার ৫৪০ হেক্টর এবং চিনি আতব ধান চাষ করেছেন ১৩৩ হেক্টর জমিতে। কৃষকরা বলছেন, ধান রোপণের শুরুতে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধান গাছ বেশ ভালো হয়েছিল।

ধানের শীষ বড় হবার পর থেকেই শীষ মরা রোগ দেখা দেয়। শীষ মরা প্রতিরোধে বিভিন্ন কোম্পানীর ওষুধ ছিটিয়েও কোন ফল হয়নি। তাদের ভাষ্যমতে চাষকৃত আতব ধান সব চাইতে বেশি মরেছে। তবে অন্যান্য জাতের ধানের শীষ তুলনামূলকভাবে কম মরেছে। কৃষকরা বলছেন, ব্যাপক হারে ধানের শীষ মরে যাওয়ায় প্রতি বছরের গড় ফলন অর্ধেকেরও কম হয়েছে এবার। এতে চরমভাবে লোকসানে পড়েছেন কৃষকরা।


আরও খবর

আপেলের আমদানি বাড়লেও কমেছে মাছ, আনার, কমলার

বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪




জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্র মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬১জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার : সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ভুঁইয়া মিল্টনের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হক এ আদেশ দেন। এদিন আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিনের আবেদন করেন।শুনানি শেষে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।

এর আগে ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নুর এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে সাংবাদিক শফিক রেহমান, দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও মিজানুর রহমান ভূঁইয়াসহ পাঁচজনের সাত বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। পরে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২২ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আসামি মিজানুরের সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাসের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুনসহ বিএনপি ও দলটির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত অন্য দলগুলোর উচ্চপর্যায়ের নেতারা একত্রিত হয়ে পরস্পর যোগসাজশে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার ছেলে ও তার প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে আমেরিকায় অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করেন।

এ ঘটনায় ডিবি পুলিশের তৎকালীন পরিদর্শক ফজলুর রহমান ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট বাদী হয়ে পল্টন মডেল থানায় এ মামলা করেন। ২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। এ মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১২ জনের সাক্ষ্য নেন আদালত।


আরও খবর