Logo
আজঃ মঙ্গলবার ০৫ নভেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

পাকিস্তানের বিমানবন্দরে বোমা বিস্ফোরণ, ২ চীনাসহ নিহত ৩

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১২১জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশের রাজধানী করাচির জিন্নাহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বোমা বিস্ফোরণের জেরে ২ জন চীনা এবং একজন পাকিস্তানি নিহত হয়েছেন। সেই সঙ্গে আহত হয়েছেন আরও ১০ জন। রোববার রাতে ঘটেছে এই ঘটনা।বিস্ফোরণে ব্যবহৃত বোমাটি আইইডি ধরনের ছিল বলে জানিয়েছেন করাচি পুলিশের বোমা নিষ্ক্রিয়করণ বিভাগের কর্মকর্তারা। পাকিস্তানের জাতীয় দৈনিক ডনকে এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, “বোমাটি অত্যন্ত শক্তিশালী ছিল। করাচির বহু এলাকা থেকে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।”

এ হামলার কঠোর নিন্দা জানিয়ে সোমবার সকালে এক বিৃবতিতে পাকিস্তানের চীনা দূতাবাস বলেছে, নিহত দুই চীনা নাগরিক করাচির বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্প পোর্ট কাসিম ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানির কর্মকর্তা ছিলেন। ছুটি নিয়ে দেশে আসার জন্য বিমানবন্দরে এসছিলেন তারা, তারা বিমানবন্দরে আসার পরেই ঘটে বিস্ফোরণ।বিবৃতিতে এ ঘটনাকে ‘সন্ত্রাসী হামলা’ উল্লেখ করে এর যথাযথ তদন্ত এবং দোষীদের অবিলম্বে আইনের আওয়াতায় আনার অনুরোধ জানিয়েছে চীনা দূতাবাস।

করাচি পুলিশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বোমা বিস্ফোরণের জেরে বিমানবন্দরে অবস্থানরত অন্তত ৭টি গাড়িতে বিস্ফোরণ ও আগুন ধরে গিয়েছিল। করাচি পুলিশের উপ মহাপরিদর্শক আজফার মাহেসার জানিয়েছেন, এই বিস্ফোরণের জন্য কারা দায়ী, তা এখনও জানা যায়নি এবং বিস্ফোরণের যে ধরন, তাতে প্রকৃত অপরাধীদের ধরতে সময় লাগবে।এদিকে বোমা বিস্ফোরণের পর থেকে জিন্নাহ বিমানবন্দরের প্রবেশ ও বহির্গমন পথ বন্ধ করে দিয়েছে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা বিভাগ।


আরও খবর



অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা না এলে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ব্যাহত হবে

প্রকাশিত:রবিবার ২৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ নভেম্বর ২০২৪ | ২৪জন দেখেছেন

Image

জাতীয় শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ও সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, অর্থনীতিতে যদি স্থিতিশীলতা বা স্বস্তি না আসে তাহলে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার বা নির্বাচন ব্যবস্থার দিকে এগোনোর গতি ব্যাহত হবে।রাজধানীর ইস্কাটনের বিস্ মিলনায়নতনে সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত 'ডায়ালগ ফর ডেমোক্রেটিক রিকনষ্ট্রাকশন' শীর্ষক সংলাপে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

\দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে সংস্কার বা স্থিতাবস্থা না থাকলে, সেখানে যদি স্বস্তি না আসে— তবে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার, বা নির্বাচনী ব্যবস্থার দিকে এগোনোর যে গতি এই দুটিই কোন না কোনোভাবে প্রভাবিত হবে। কেউ যদি মনে করে, শুধু প্রাতিষ্ঠানিক ও নির্বাচনী সংস্কারের পথে এগোব, কিন্তু অর্থনৈতিক বিষয়গুলো তার মতই (বর্তমান ভঙ্গুর দশায়) চলবে তাহলে আমরা বিভ্রান্ত হচ্ছি।শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান বলেন, আমাদের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি শেষ বিচারে নির্ধারণ করে দিবে কী গতিতে এবং কী পরিধি নিয়ে— আমরা প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার করতে পারব, এবং কত দ্রুত বা কত দেরিতে নির্বাচনী ব্যবস্থার দিকে পৌঁছাতে পারব।দেবপ্রিয় বলেন, যারা দায়িত্বে আছেন (সরকারে), তাদের এখন বুঝতে হবে কোন কোন ক্ষেত্রে তাদের নজর দেয়াটা জরুরি। প্রকৃত মজুরি রক্ষা করতে হবে, কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য দিতে হবে, সামাজিক সুরক্ষাগুলো রক্ষা করতে হবে। ছাত্রদের আবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিতে হবে, স্বাস্থ্যসেবাগুলো যাতে ঠিকমতো চলে সেটা দেখতে হবে। আইনশৃঙ্খলার মাধ্যমে সকলকে সুরক্ষা দিতে হবে।

তিনি বলেন, একইভাবে দেশের ভেতরে নিশ্চয়তা, স্বস্তির মনোভাব তৈরি করতে হবে। এক্ষেত্রে অর্থনীতির ক্ষেত্রে যারা দায়িত্ববান আছেন তাদের নীতিমালাকে স্পষ্ট করতে হবে, তাদের কর্মসূচিকে স্পষ্ট করতে হবে। সেটা সংশোধিত বাজেট প্রণয়ন বা আগামী বাজেট প্রণয়নের মধ্য দিয়েও হতে পারে। শুধু স্পষ্ট করলেই হবে না। সমন্বয়হীনতা দূর করে দ্রুততার সাথে, দক্ষতার সাথে এবং জবাবদিহির মাধ্যমে এটাকে বাস্তবায়ন করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, এখন প্রায়শই শোনা যাচ্ছে এর ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে হবে, একে বাজার থেকে তুলে দিতে হবে, একে বিভিন্ন ধরনের নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। যদি ব্যক্তির ওপর নিয়ন্ত্রণ দেয়া হয় রাজনৈতিক চিন্তা করে- তার একটি অর্থনৈতিক তাৎপর্য আছে। একটি ব্যক্তির রাজনৈতিক অধিকার ক্ষুণ্ন করা হলে – তার অর্থনীতিতে অংশগ্রহণের অধিকারও ক্ষুণ্ন হয়। তাই এটা বিবেচনা করতে হবে। ব্যক্তি গোষ্ঠী বা দল তাদের ওপর যখন আমরা রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণের কথা বলি– এটার অর্থনৈতিক তাৎপর্য আছে। তার আগামী দিনের সঞ্চয়, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করার ওপরও আমরা এক ধরনের নিয়ন্ত্রণ আরোপ করছি।

এটা একটা নতুন পরিস্থিতি, নতুন সুযোগ। এখানে অনেক সংস্কারের দরকার। তার মানে এই না অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একাই সব করে দিয়ে যাবে, তাহলে আমরা ভ্রান্ত জগতে বসবাস করি। তাহলে বিল্পব করাটাই ভুল হয়েছে। এখানে সবাইকেই যার যার দায়িত্ব পালন করতে হবে।


আরও খবর

ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত

বৃহস্পতিবার ৩১ অক্টোবর ২০২৪




বদনজর থেকে বাঁচার দোয়া ও আমল

প্রকাশিত:রবিবার ২০ অক্টোবর ২০24 | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪ | ৩৬জন দেখেছেন

Image

নজর অর্থ দৃষ্টি। আর বদনজর মানে হলো, কুদৃষ্টি বা মন্দচাহনি। হিংসার নিকৃষ্ট স্বভাব-মিশ্রিত বিষাক্ত দৃষ্টিপাতের প্রভাবে ব্যক্তি বা বস্তুর মাঝে যে ক্ষতি দেখা যায় তাকে বদনজর বলা হয়। বদনজর দুইভাবে হয়-মানুষের বদনজর ও জিনের বদনজর। যুগে যুগে বদনজরের সমস্যা ও সমধান ছিল। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা বদনজর থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাও। কেননা বদনজর সত্য।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৫০৮) বদনজরের প্রভাব বেশি পড়ে ছোট বাচ্চাদের ওপর। এ থেকে মুক্তি পেতে রাসুলুল্লাহ (সা.) রুকইয়া বা কোরআনি চিকিৎসা করতে আদেশ দিয়েছেন। ফলে এটি সুস্থতার নিয়ামত লাভ ও নিরাপদণ্ডসাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপনে সহায়ক হয়।
বদনজরের লক্ষণ
বদনজরের আক্রান্ত ছোট বাচ্চাদের বেশ কিছু লক্ষণ ফুটে উঠে। যেমন-শিশুরা মায়ের বুকের দুধ বা খাবার খেতে না চাওয়া, অনর্থক ভয় পাওয়া, অস্বাভাবিক কান্নাকাটি করা ইত্যাদি।
বদনজর থেকে বাঁচার আমল
বদনজরের রুকইয়া বা কোরআনি চিকিৎসা প্রধানত দুই পদ্ধতিতে করা যায়। এক. কোরআনের আয়াত বা হাদিসে বর্ণিত দোয়া লিখে গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমাদের কেউ যখন ঘুমন্ত অবস্থায় ঘাবড়িয়ে উঠে, সে যেন ‘আউযু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিং গদাবিহি ওয়া শাররি ইবাদিহি ওয়া মিন হামাযাতিশ শায়াতিনি ওয়া আই ইয়াহদরুন’-এই দোয়াটি পড়ে। আবদুল্লাহ ইবনে আমর তার উপযুক্ত সন্তানদের তা শিক্ষা দিতেন এবং ছোটদের গলায় তা লিখে লটকিয়ে দিতেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৯৩; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫২৮)
দুই. বিশেষ দোয়া বা সুরা পাঠ করে ঝাঁড়ফুক করা।
এই প্রসঙ্গে সহজ ও সংক্ষিপ্ত  চারটি আমল এই :
এক. রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যায় তিনবার এই দোয়া পাঠ করবে, কোনো কিছু তার ক্ষতি করতে পারবে না। দোয়াটি এই-‘বিসমিল্লা হিল্লাজি লা-ইয়াদুররু মাআসমিহি শাইউং ফিল আরদি ওয়ালা ফিসসামাই ওয়াহুয়াস সামিউল আলীম।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৩৮৮)
দুই, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি সকাল- সন্ধ্যা তিনবার করে এই দোয়া পাঠ করবে সে প্রত্যেক সৃষ্টবস্তুর অনিষ্ট থেকে রক্ষা পাবে। বিশেষ করে সাপ বিচ্ছুর অনিষ্ট থেকে রেহাই পাবে। দোয়াটি হলো-‘আউযু বিকালিমা তিল্লাহিত্তাম্মাতি মিং শাররি মা খলাক।’ (মুসলিম, হাদিস : ৬৬৩২)
তিন. রাসুলুল্লাহ (সা.) হাসান ও হুসাইন (রা.)-কে এই দোয়া পড়ে ঝাড়ফুঁক করতেন আর বলতেন তোমাদের পিতা ইবরাহিম (আ.) এই দোয়ার মাধ্যমে (তাঁর সন্তানদের) ঝাড়ফুঁক করতেন। দোয়াটি হলো-‘আউযু বিকালিমা-তিল্লাহিত্তাম্মাতি মিং কুল্লি শাইতানিন ওয়াহাম্মাহ ওয়ামিং কুল্লি আইনিন লাম্মাহ।’ (বুখারি, হাদিস : ৩১৩২)
চার. রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘সকাল-সন্ধ্যায় তিনবার সুরা ইখলাস, ফালাক এবং নাস পাঠ করবে। সবকিছুর ক্ষেত্রে তোমার জন্য যথেষ্ট হবে।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৫৭৫)


আরও খবর

বদনজর থেকে বাঁচার দোয়া ও আমল

বৃহস্পতিবার ৩১ অক্টোবর ২০২৪

তাসবিহে ফাতেমি পাঠের ফজিলত

মঙ্গলবার ২৯ অক্টোবর ২০২৪




বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল দিল্লি, কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা

প্রকাশিত:রবিবার ২০ অক্টোবর ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৪৯জন দেখেছেন

Image

ভারতের রাজধানী দিল্লিতে জোরালো বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে একটি স্কুলের দেওয়াল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। এছাড়া বিস্ফোরণের কারণ নিয়েও সৃষ্টি হয়েছে ধোঁয়াশা।কর্মকর্তারা বিস্ফোরণের কারণ উদঘাটনের চেষ্টা করছেন। রোববার (২০ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ সকালে দিল্লির রোহিণীতে সিআরপিএফ স্কুলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটেছে। বিস্ফোরণে বিদ্যালয়ের দেওয়াল ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

ফরেনসিক দল এবং দিল্লি পুলিশের বিশেষ সেলের অফিসাররা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন এবং বিস্ফোরণের কারণ চিহ্নিত করার চেষ্টা করছেন।স্থানীয় বাসিন্দার রেকর্ড করা একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বিস্ফোরণস্থলের কাছাকাছি থেকে ধোঁয়ার কুণ্ডলী উড়ছে। প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, “আমি বাড়িতে ছিলাম। একপর্যায়ে আমি বিকট শব্দ শুনতে পেয়ে ধোঁয়ার কুণ্ডলী দেখতে পাই এবং ভিডিও রেকর্ড করেছি। আমি এর বেশি কিছু জানি না। পুলিশের দল এবং একটি অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে।”

এনডিটিভি বলছে, সকাল ৭.৪৭ মিনিটে প্রশান্ত বিহারে সিআরপিএফ স্কুলের কাছে বিস্ফোরণটি ঘটে। সিনিয়র পুলিশ অফিসার অমিত গোয়েল জানিয়েছেন, কী কারণে বিস্ফোরণ ঘটল তা তদন্ত করতে তারা বিশেষজ্ঞদের ডাকা হয়েছে।পরে পুলিশ জানায়, তারা এখনও সন্দেহজনক কিছু পায়নি এবং তদন্তের অংশ হিসাবে ভূগর্ভস্থ স্যুয়ারেজ লাইন পরীক্ষা করা হচ্ছে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, বিস্ফোরণে স্কুলের কাছে পার্ক করা গাড়ির জানালার কাঁচ ভেঙে গেছে এবং এলাকার দোকানগুলোও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

পুলিশ এক বিবৃতিতে বলেছে, “আজ সকাল ৭টা ৪৭ মিনিটে ব্যাপক শব্দসহ একটি বিস্ফোরণ ঘটেছে। ক্রাইম টিম, এফএসএল টিম এবং বোমা নিষ্ক্রিয়কারী স্কোয়াডকে ঘটনাস্থলে ডাকা হয়েছে। ক্রাইম স্পটটি ঘিরে রাখা হয়েছে। ফায়ার ব্রিগেডের দল ঘটনাস্থলে রয়েছে। বিস্ফোরণের কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে।”ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ডকে জানানো হয়েছে এবং একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করতে পারে। বিস্ফোরণের পেছনে অপরিশোধিত বোমা থাকতে পারে বলেও পুলিশ সূত্রে খবর রয়েছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, কোনও সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে থাকতে পারে। মাটির নিচের পাইপলাইনে বিস্ফোরণ হয়েছে কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।



আরও খবর



আমির হোসেন আমুর দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৫ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ নভেম্বর ২০২৪ | ৫৫জন দেখেছেন

Image

নিয়োগে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে সাবেক শিল্পমন্ত্রী, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমুর দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তার বিরুদ্ধে অর্থপাচার, ক্ষমতার অপব্যবহার ও প্রকল্পে অনিয়ম করে অর্থ আত্মসাতসহ দেশে-বিদেশে বিপুল অবৈধ সম্পদ গড়ার অভিযোগ রয়েছে।

মঙ্গলবার ( ১৫ অক্টোবর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে কমিশন থেকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুদকের জনসংযোগ দপ্তর ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। 

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ঝালকাঠীতে নিজ নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অফিস সহকারী, নৈশপ্রহরী ও আয়া নিয়োগে দুর্নীতি ও অনিয়মের আশ্রয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন আমু। এ ছাড়া, ঝালকাঠির এলজিইডি, শিক্ষা প্রকৌশল, গণপূর্ত অধিদপ্তরসহ সব প্রতিষ্ঠানের ঠিকাদারি কাজে মোটা অঙ্কের টাকা অনৈতিকভাবে তিনি আদায় করতেন। সম্পদের মধ্যে ধানমন্ডিতে দুটি ফ্ল্যাট, সাভারের বাটপাড়া মৌজায় ৪৮.৭২ লাখ টাকার অকৃষি জমি এবং ঢাকার মিরপুরের রূপনগর এলাকায় এক কোটি ৩১ লাখ ৯৫ হাজার টাকার বাণিজ্যিক প্লট রয়েছে।

এ ছাড়া, তার একটি গাড়ি, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা ও অন্যান্য বিনিয়োগ পাওয়া যায় ১১ কোটি ৩২ লাখ ৪৩ হাজার ৮৩৮ টাকা ও তার নিজ নামে মোট ২০ কোটি ৩২ লাখ ১০ হাজার ৮৩৮ টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ রয়েছে।

 

আরও খবর



বাবা সিদ্দিকি হত্যা, নিজেকে ক্ষমা করতে পারছেন না সালমান খান!

প্রকাশিত:সোমবার ১৪ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ নভেম্বর ২০২৪ | ১১০জন দেখেছেন

Image

প্রিয় বন্ধুর মৃত্যুসংবাদে ভেঙে পড়েছেন সালমান। সাবেক এই মন্ত্রীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, খবর পাওয়ামাত্র শনিবার ‘বিগ বস্ ১৮’-এর শুটিং বন্ধ করে দেন তিনি। 

গুলিবিদ্ধ নেতাকে ভর্তি করানো হয়েছিল লীলাবতী হাসপাতালে। তড়িঘড়ি সালমান পৌঁছে যান সেখানে। যদিও নিরাপত্তার কারণে সেখানে যেতে নিষেধ করা হয়েছিল ভাইজানকে। কিন্তু সেই কথা কানে তোলেননি তিনি। 

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, প্রয়াত বন্ধুকে শেষবারের মতো দেখে আসার পর থেকেই নাকি ঘুমাতে পারছেন না সালমান খান। রোববার নায়ককে বাবা সিদ্দিকির বাড়ির বাইরে দেখা গিয়েছিল। প্রয়াত নেতার বাড়ি এবং আশপাশ লোকে লোকারণ্য। সেই ভিড় ঠেলে বেরিয়ে আসতে দেখা যায় নায়ককে। তখন দুই চোখেই ছিল পানি।

সালমান খানের ঘনিষ্ঠজনেরা জানিয়েছেন, বাড়ি ফিরে তিনি দফায় দফায় ফোন কথা বলেন সিদ্দিকির বিধায়ক পুত্র জিশান সিদ্দিকির সঙ্গে। শেষকৃত্যের সব ব্যবস্থা যেন যথাযথ হয় সেদিকে নজর দেওয়ার অনুরোধ জানান। 

সালমান শেষকৃত্যে যোগ দিতে না পারলেও তার দুই বোন অর্পিতা খান, আলভিরা খান এবং চর্চিত বান্ধবী ইউলিয়া ভন্তুর উপস্থিত ছিলেন সেখানে। 

এদিকে বিপর্যস্ত নায়কের ছবি ভাইরাল হতেই বলিউডে প্রশ্ন, বন্ধুর মৃত্যুর জন্য নিজেকেই কি দায়ী করছেন সালমান? ভক্তরাও তাই মনে করছেন। বাবা সিদ্দিকির এই মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না তিনি। ক্ষমা করতে পারছেন না নিজেকে।

কারণ লরেন্স লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের নিশানায় দীর্ঘদিন ধরেই রয়েছেন সালমান খান। তাকে খুনের হুমকি দেওয়ার পাশাপাশি ঘনিষ্ঠদেরও একইভাবে হুমকি দিচ্ছেন গ্যাংয়ের লোকেরা। সেই হুমকি থেকেই কিনা বাবা সিদ্দিকিকে হত্যা!


আরও খবর