Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

রোপা আমনের বাম্পার ফলন খুশিতে কৃষক হাসে

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৫০জন দেখেছেন

Image

চলতি মৌসুমে মৌলভীবাজরের শ্রীমঙ্গলে রোপা আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। মাঠে মাঠে দোল খাচ্ছে সোনালী আমন ধান। আর আমনের এই দোলা দেখে খুশিতে হাসছে কৃষক। আর কয়েক দিন পরই শুরু হবে ধান কাটার ধুম। গোলায় উঠবে সফল। দুর হবে কৃষকের দুঃখ কষ্ট। এবার আমনের ফলন দেখে এমন আশায়ই বুক বেঁধে আছেন কৃষকরা।  

উপজেলা কৃষি অফিস থেকে জানা যায়, চলতি মৌসুমে এ উপজেলায় ১৫ হাজার ৩৬৫ হেক্টর জমিতে আমন ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। কিন্তু আবাদ হয়েছে ১৫ হাজার ৩৭৫ হেক্টর। এর মধ্য পাঁচ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড জাতের বারি হাইব্রিড-৬, হীরা-১০, এজেড-৭০০৬ ও সুবর্ণ-৮ চাষ করা হয়। ১৫ হাজার ১২০ হেক্টর জমিতে উচ্চ ফলনশীল জাতের বিআর-১১, ১২, ব্রি ধান-৩২, ৩৪, ৪৯, ৫১, ৭১, ৭৫, ৮৭, ৯৩, ৯৪, ৯৫, বিনা-৭, ১১, ১৬,  ও ১৭ এছাড়া ২৫০ হেক্টর জমিতে স্থানীয় জাতের  বিরুইন, বালাম, কালিজিরা ও চিনিগুড়া ধান চাষ করা হয়। আর উৎপাদন লক্ষামাত্র ধরা হয় ৪৫ হাজার ৬৩৪ মে.টন (চাল)। উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্য আমন মৌসুমে ১১৫০ জন কৃষককে সরকারি প্রনোদনা (বীজ ও সার) দেয়া হয়েছে।

 সরজমিনে দেখা যায়, মাঠে আমন ধান পাকতে শুরু হয়েছে। কোন মাঠে ধান পেকে সোনালী রং ছড়াচ্ছে। আবার কোন মাঠ থেকে গন্ধ বের হচ্ছে সুগন্ধি ধানের। কৃষকরা আইলে দাঁড়িয়ে দেখছেন পাকা ধান। কেউ পাখি তাড়াচ্ছেন, কেউ তাড়াচ্ছেন গবাদিপশু। কৃষকরা প্রহর গুনছেন কাস্তে হাতে মাঠে নামার। সবার মনেই উৎসবের আমেজ।

আশিদ্রোন ইউনিয়নের খুশবাস গ্রামের কৃষক শাকির আহম্মেদ জানান, তিনি চার একর জমিতে তিন জাতের আমন ধান রোপন করেছেন। ফলন ভাল হয়েছে। পনের বিশ দিন পরেই ধান কাটা শুরু করবেন। সব মিলে ১৫২ মন ধান পবেন বলে আশা করছেন।

কালাপুর ইউনিয়নের হাজীপু গ্রামের কৃষক কাজী রুহেল জানান, তিনি পাঁচ একর জমিতে আনম চাষ করেছেন। এক একরে চিনিগুড়া ও চার একরে রঞ্জিত জাত। অন্য বছরের তুলনায় এবার ভাল ফলন হয়েছে। প্রায় ১০ টন ধান ঘরে তুলতে পারবেন বলে আশা করছেন। 

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন বলেন, এবছর আমন মৌসুমে বৃষ্টিপাত বেশী হয়েছে। মাঠে রোগ বালাই কম ছিল। যখনই প্রয়োজন হয়েছে আমরা কৃষকদের পরামর্শ দিয়েছিল। সব মিলিয়ে ফলন ভাল হয়েছে। আশা করছি উৎপাদন লক্ষ্যমাত্র অর্জন হবে।


আরও খবর



রসুনের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে উপকারিতা বাড়ে কয়েক গুণ

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | ২১জন দেখেছেন

Image

রসুনের মধ্যে রয়েছে অ্যালিসিন নামক একটি উপাদান, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, রসুনের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল গুণ শরীরে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে। 

আবার শিশুদের সর্দিকাশি নিরাময়ে মধু উপযোগী। মধুর মধ্যেও একই ভাবে অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান রয়েছে। দু’টি উপাদানই নিজ গুণে সমৃদ্ধ। তবে এই দুই উপাদান যদি একসঙ্গে বিশেষ পদ্ধতিতে মজানো হয়, তার উপকারিতা বৃদ্ধি পায় কয়েক গুণ। 

নিয়মিত মধু এবং রসুনের এই মিশ্রণ খেলে নিউমোনিয়ার মতো রোগ প্রতিরোধ করা যায়। রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও দারুণ কাজ করে এই মিশ্রণ। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, শরীরে অতিরিক্ত মেদ ঝরাতেও সাহায্য করে মধুতে মজানো রসুন। কিন্তু ঠিক কী ভাবে রসুনের সঙ্গে মধু মেশালে তা দীর্ঘ দিন পর্যন্ত ভালো থাকবে— 

উপকরণ: এক কোয়া রসুন ২০টি, মধু ২৫০ গ্রাম। 

প্রথমে রসুনের খোসা ছাড়িয়ে, তা পরিষ্কার সুতির কাপড়ে ভালো করে মুছে পরিষ্কার করে নিন। খেয়াল রাখবেন যেন কোনো ভাবেই রসুনের গায়ে পানি না থাকে।

এ বার বায়ুরোধী কাচের শিশিতে রসুনগুলো দিয়ে দিন। কাচের শিশির মধ্যে যেন পানি না থাকে, তা-ও দেখে নিতে হবে। 

শিশির মধ্যে মধু ঢেলে দিন। রসুন যেন মধুর মধ্যে পুরোপুরি ডুবে থাকে সেই দিকে খেয়াল রাখবেন। 

এক মাস এই ভাবে রেখে দিন। তবে তিন দিন পর পর পরিষ্কার একটি চামচ দিয়ে রসুন নেড়ে দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যেন কোনো ভাবেই রান্নাঘরের তাপ, সূর্যের আলো বা পানির সংস্পর্শে যেন না আসে শিশিটি।


আরও খবর

একদিনে ৮৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৭

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




রোগীদের পানাহার সম্পর্কে মহানবী (সা.)-এর উপদেশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | ৩১জন দেখেছেন

Image

ইসলামিক ডেস্ক : অসুস্থ হলে অনেকের খাবারের চাহিদা কমে যায়। অনেক সময় আমরা তাদের জোর করে খাবার দিতে চেষ্টা করি। এটি সমীচীন নয়। উকবা ইবনু আমির (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমরা তোমাদের রোগীদের পানাহারের জন্য জোর-জবরদস্তি কোরো না।

কেননা আল্লাহ তাদের (বিশেষভাবে) খাওয়ান এবং পান করান। (তিরমিজি, হাদিস : ২০৪০, ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৪৪)

এই হাদিসের ব্যাখ্যা হলো, মহান আল্লাহ অসুস্থ ব্যক্তিকে ক্ষুধার যন্ত্রণা ও পিপাসার ওপর ধৈর্য ধারণ করার ক্ষমতা দান করেন।

ইবনুল কাইয়িম (রহ.) লিখেছেন, ‘রোগীর পানাহারে ইচ্ছা না থাকার পেছনে হতে পারে রোগীর শরীর তখন রোগ নির্মূল করার কাজে ব্যস্ত থাকে, অথবা তার চাহিদা শেষ হওয়া, অথবা শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা কমে যাওয়া কিংবা নিঃশেষ হয়ে যাওয়ার কারণে পানাহারের চাহিদা কমে থাকতে পারে। 

মোটকথা, কারণ যা-ই হোক, এ অবস্থায় রোগীকে খাবার খেতে বাধ্য করা কোনোভাবেই সমীচীন নয়।

আর মানুষ যখন রোগাক্রান্ত হয়, তখন মানব স্বভাব রোগের মূল উৎস চিহ্নিত করে তা প্রতিহত করার প্রতি মনোনিবেশ করে। তাই এ সময় রোগীর মধ্যে খাবার-পানীয় গ্রহণের চাহিদা বেশি থাকে না।’ (আত-তিববুন নববী, পৃষ্ঠা-১৫২)


আরও খবর



গাজার আল-শিফা হাসপাতালে অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৪৮জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : অবরুদ্ধ গাজার সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আল-শিফায় ঢুকে পড়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।

সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ভিত্তিহীন গোয়েন্দা সূত্রে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কিরবি বলেন, ‘ওয়াশিংটনের কাছে তথ্য রয়েছে হামাস আল-শিফাসহ গাজার হাসপাতালগুলোতে অবস্থান করছে।’

এ কথা বলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শুরু হয়েছে অভিযান।

গাজার সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আল শিফায় ট্যাংক ও বুল্ডোজার নিয়ে ঢুকেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। হাসপাতালটিতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সদস্যরা লুকিয়ে আছেন ও সেখান থেকে কার্যক্রম পরিচালনা করছেন বলে আগে থেকেই অভিযোগ জানিয়ে আসছিল ইসরায়েল। তবে ফিলিস্তিন এ অভিযোগ সবসময়ই অস্বীকার করেছে। তারা বলছে, ইসরায়েলকে আরও উসকে দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন।

ইসরায়েল বলছে, এ অভিযান ‘প্রয়োজন’ ছিল।

অন্যদিকে গাজার সব হাসপাতাল পরিদর্শনের জন্য জাতিসংঘের প্রতি একটি আন্তর্জাতিক কমিটি গঠনের আহ্বান জানিয়েছে হামাস। আবার আল-শিফা হাসপাতালের কর্মচারী ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, ‘হামাস হাসপাতালকে ব্যবহার করছে না। হাসপাতালের নিচে কোনো ঘাঁটি নেই। শুধু শুধু হাসপাতালগুলো লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল।’

এদিকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর হাসপাতালে অভিযানের পেছনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দায়ী বলে অভিযোগ করেছে হামাস। তারা মনে করছে, বাইডেন এ বিষয়ে ইসরায়েলকে ইন্ধন দিচ্ছে।

তবে ইসরায়েলের দাবি, আল শিফা হাসপাতালের নিচে হামাসের ভূগর্ভস্থ ঘাঁটি রয়েছে। তারা বেসামরিকদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে। তবে এই দাবি অস্বীকার করেছে হামাস।


আরও খবর



ডেঙ্গু আরও ৭ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৯১২ জন

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৪৮জন দেখেছেন

Image

মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) সারাদেশে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ১৯১২ জন রোগী। আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩৫৯ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৫৫৩ জন। একইসঙ্গে এই সময়ে নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (৮ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৬ হাজার ৪১৩ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ১ হাজার ৬৭৫ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৪ হাজার ৭৩৮ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৮৫ হাজার ৫০৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ২ হাজার ৩২০ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ৮৩ হাজার ১৮৫ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২ লাখ ৭৭ হাজার ৬৬০ জন। ঢাকায় ৯৯ হাজার ৭৯৫ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮৬৫ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ১৪৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে।


আরও খবর

একদিনে ৮৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৭

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




টিকটক ও ডিআইএমএফএফ'র উদ্যোগে চলচ্চিত্র নির্মাণ প্রতিযোগিতা

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | ৪৭জন দেখেছেন

Image

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক : টিকটক এবং ঢাকা আন্তর্জাতিক মোবাইল চলচ্চিত্র উৎসব (ডিআইএমএফএফ) এর পার্টনারশিপের মাধ্যমে শুরু হতে যাচ্ছে চলচ্চিত্র নির্মাণ প্রতিযোগিতা। যেখানে চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম টিকটক চালু করেছে এর নতুন ক্যাম্পেইন  #ক্রিয়েটঅনটিকটক। এই প্রতিযোগিতাটির আয়োজনে রয়েছে ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ (ইউল্যাব)।

মূলত মোবাইল ডিভাইস থেকে সরাসরি স্বল্প দৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্র নির্মাণ করার জন্য এমন ভিন্নধর্মী প্রতিযোগিতার আয়োজন। যার মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণে সুযোগ পাবে কনটেন্ট ক্রিয়েটররা। ১ নভেম্বর থেকে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত #ক্রিয়েটঅনটিকটক ক্যাম্পেইনটি চলমান থাকবে। গল্প (স্টোরি), চিত্রনাট্য (স্ক্রিপ্ট) এবং সম্পাদনা (এডিটিং) — মোট এই তিনটি বিভাগে অংশগ্রহণকারীরা তাদের কাজ তুলে ধরার সুযোগ পাবে। এই প্রতিযোগিতায় জমা দেওয়া শীর্ষ ৪০টি ভিডিও মূল্যায়ন করা হবে। এতে বিচারক হিসেবে থাকবে নির্বাচিত পেশাদার বিচারকদের একটি প্যানেল। 

সেরা ভিডিওটির জন্য ভোট দিতে টিকটক প্ল্যাটফর্মে থাকবে এক্সক্লুসিভ ভোটিং অপশন। এছাড়া ডিআইএমএফএফ এবং সিনেপ্লেক্সের টিকটক প্রোফাইলে প্রদর্শন করা হবে শর্টলিস্ট করা ভিডিওগুলো।

টিকটকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের হেড অব কনটেন্ট অপারেশন পূজা দত্ত বলেন, টিকটকে, আমরা বিশ্বাস করি সৃজনশীলতার শক্তিতে। সৃষ্টিশীল কাজে প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারে আমরা বিশ্বাসী। ডিআইএমএফএফ এবং ইউল্যাবের সহযোগিতায় #ক্রিয়েটঅনটিকটক উদ্যোগটি সেটিরই প্রমাণ। গল্প বলার ক্ষেত্রে আমরা একসাথে একটি নতুন পথ তৈরি করতে পেরেছি যেখানে নির্মাতারা তাদের ভাবনাগুলো তুলে ধরতে পারবে।

ডিআইএমএফএফ এর উপদেষ্টা, সৈয়দা সাদিয়া মেহজাবিন বলেন, মোবাইল ফিল্ম নির্মাণ শুধুমাত্র একটি প্রবণতা নয়; এটি গল্প বলার ক্ষেত্রে একটি সর্বজনীন উপায়। #ক্রিয়েটঅনটিকটক উদ্যোগের মাধ্যমে টিকটকের সাথে আমাদের পার্টনারশিপ পরবর্তী প্রজন্মের চলচ্চিত্র নির্মাতাদের জন্য একটি জায়গা করে দিবে। একাডেমিক এবং ডিজিটাল জগতের মধ্যে আমরা সেতুবন্ধন করতে চাই। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অসংখ্য গল্প তুলে ধরতে পেরে আমরা আনন্দিত।


আরও খবর