Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

রসুনের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে উপকারিতা বাড়ে কয়েক গুণ

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ২২জন দেখেছেন

Image

রসুনের মধ্যে রয়েছে অ্যালিসিন নামক একটি উপাদান, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, রসুনের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল গুণ শরীরে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে। 

আবার শিশুদের সর্দিকাশি নিরাময়ে মধু উপযোগী। মধুর মধ্যেও একই ভাবে অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান রয়েছে। দু’টি উপাদানই নিজ গুণে সমৃদ্ধ। তবে এই দুই উপাদান যদি একসঙ্গে বিশেষ পদ্ধতিতে মজানো হয়, তার উপকারিতা বৃদ্ধি পায় কয়েক গুণ। 

নিয়মিত মধু এবং রসুনের এই মিশ্রণ খেলে নিউমোনিয়ার মতো রোগ প্রতিরোধ করা যায়। রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও দারুণ কাজ করে এই মিশ্রণ। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, শরীরে অতিরিক্ত মেদ ঝরাতেও সাহায্য করে মধুতে মজানো রসুন। কিন্তু ঠিক কী ভাবে রসুনের সঙ্গে মধু মেশালে তা দীর্ঘ দিন পর্যন্ত ভালো থাকবে— 

উপকরণ: এক কোয়া রসুন ২০টি, মধু ২৫০ গ্রাম। 

প্রথমে রসুনের খোসা ছাড়িয়ে, তা পরিষ্কার সুতির কাপড়ে ভালো করে মুছে পরিষ্কার করে নিন। খেয়াল রাখবেন যেন কোনো ভাবেই রসুনের গায়ে পানি না থাকে।

এ বার বায়ুরোধী কাচের শিশিতে রসুনগুলো দিয়ে দিন। কাচের শিশির মধ্যে যেন পানি না থাকে, তা-ও দেখে নিতে হবে। 

শিশির মধ্যে মধু ঢেলে দিন। রসুন যেন মধুর মধ্যে পুরোপুরি ডুবে থাকে সেই দিকে খেয়াল রাখবেন। 

এক মাস এই ভাবে রেখে দিন। তবে তিন দিন পর পর পরিষ্কার একটি চামচ দিয়ে রসুন নেড়ে দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যেন কোনো ভাবেই রান্নাঘরের তাপ, সূর্যের আলো বা পানির সংস্পর্শে যেন না আসে শিশিটি।


আরও খবর

একদিনে ৮৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৭

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




গাজার আল-শিফা হাসপাতালে অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৪৯জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : অবরুদ্ধ গাজার সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আল-শিফায় ঢুকে পড়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।

সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ভিত্তিহীন গোয়েন্দা সূত্রে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কিরবি বলেন, ‘ওয়াশিংটনের কাছে তথ্য রয়েছে হামাস আল-শিফাসহ গাজার হাসপাতালগুলোতে অবস্থান করছে।’

এ কথা বলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শুরু হয়েছে অভিযান।

গাজার সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আল শিফায় ট্যাংক ও বুল্ডোজার নিয়ে ঢুকেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। হাসপাতালটিতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সদস্যরা লুকিয়ে আছেন ও সেখান থেকে কার্যক্রম পরিচালনা করছেন বলে আগে থেকেই অভিযোগ জানিয়ে আসছিল ইসরায়েল। তবে ফিলিস্তিন এ অভিযোগ সবসময়ই অস্বীকার করেছে। তারা বলছে, ইসরায়েলকে আরও উসকে দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন।

ইসরায়েল বলছে, এ অভিযান ‘প্রয়োজন’ ছিল।

অন্যদিকে গাজার সব হাসপাতাল পরিদর্শনের জন্য জাতিসংঘের প্রতি একটি আন্তর্জাতিক কমিটি গঠনের আহ্বান জানিয়েছে হামাস। আবার আল-শিফা হাসপাতালের কর্মচারী ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, ‘হামাস হাসপাতালকে ব্যবহার করছে না। হাসপাতালের নিচে কোনো ঘাঁটি নেই। শুধু শুধু হাসপাতালগুলো লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল।’

এদিকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর হাসপাতালে অভিযানের পেছনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দায়ী বলে অভিযোগ করেছে হামাস। তারা মনে করছে, বাইডেন এ বিষয়ে ইসরায়েলকে ইন্ধন দিচ্ছে।

তবে ইসরায়েলের দাবি, আল শিফা হাসপাতালের নিচে হামাসের ভূগর্ভস্থ ঘাঁটি রয়েছে। তারা বেসামরিকদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে। তবে এই দাবি অস্বীকার করেছে হামাস।


আরও খবর



ঋতু বদলে সর্দি-কাশি সারাবে মধু

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৩৫জন দেখেছেন

Image

ঋতু বদলাচ্ছে। এই সময় সর্দি-কাশি লেগে যাওয়া খুব স্বাভাবিক। অসুস্থ হয়ে যাওয়ার কঠিন সময়ে মধু হতে পারে সবচেয়ে বড় সমাধান। কিন্তু সর্দি কাশি সাড়াতে সরাসরি মধু খেলে তো আর হবে না। খেতে হবে সমন্বয়ে। শীতে সর্দি-কাশি থেকে রেহাই পেতে মধুর ব্যবহার করুন এভাবে:

চা ও মধু
শীতে রঙ চা খাওয়াই ভালো। রঙ চায়ে চিনির বদলে মধু মিশিয়ে নিন। সর্দি-কাশি দূর করতে মধু অনেক উপকারি।

লেবু ও মধু
লেবু আর মধু দুটোই সর্দির সময় কার্যকর। চায়ের সঙ্গে লেবু আর মধু যুক্ত করে খেলে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের গুণ ভালোভাবে পাচ্ছেন। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।

মধু ও পানি
সর্দি ও কাশির সমস্যা বেশি হলে আর রাতে কফ বাড়লে গরম পানির সঙ্গে মধু মিশিয়ে ফেলুন। এতে আরাম পাবেন।


আরও খবর

শুষ্ক ত্বকের যত্নে মধু

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩

শীতে লালশাক কেন খাবেন?

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩




ব্রি ধান-৭৬ ধান চাষের আশার আলো দেখছে কৃষক

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৪৬জন দেখেছেন

Image

বালাদেশ ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউট (ব্রি) উদ্ভাবিত লবণ-জোয়ার-ভাটা সহিষ্ণু উচ্চ ফলনশীল ব্রি ধান-৭৬ চাষে আশার আলো দেখছেন কৃষক। নিচু জমিতে এ ধান চাষ করে কৃষক বিঘা প্রতি ১২ থেকে ১৪ মণ পর্যন্ত ফলন পেয়েছেন। গোপালগঞ্জ জেলার স্থানীয়  জাবরা, জৈনা, ময়নামতি ধান ও বাগেরহাট জেলার স্থানীয় জাত মন্ডেশ্বরের পরিবর্তে কৃষক ব্রি ধান-৭৬ আবাদ করে তিনগুনেরও বেশি ফলন পেয়েছেন। তাই এ জাত ছড়িয়ে দিতে পারলে আমন মৌসুমে দক্ষিণাঞ্চলের নিচু জমিতে ধানের উৎপাদন অন্তত ৩ গুণ বৃদ্ধি পাবে। এ অঞ্চল খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। 

ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয়  গোপালগঞ্জ, বাগেরহাট ও নড়াইল জেলার ধানের উৎপাদন বৃদ্ধিতে কাজ করছে। 

প্রতিষ্ঠানটি সূত্রে জানা গছে, চলতি আমন মৌমুমে গোপালগঞ্জ ও বাগেরহাট জেলায় বিনামূল্যে ১ হাজার ২৭০ কেজি ব্রি ধান-৭৬ বীজ বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। বীজ দিয়ে গোপালগঞ্জ সদর , টুঙ্গিপাড়া, বাগেরহাট জেলার মংলা, রামপাল, মোড়লগঞ্জ ও শরনখোলার কৃষক ২৫৪টি প্রদর্শনী প্লটে ব্রিধান-৭৬ এর আবাদ করেন। ৩৩ শতাংশের বিঘায় এ ধান ১২ থেকে ১৪ মন পর্যন্ত ফলন দিয়েছে। স্থানীয় জাত জাবরা, জৈনা, ময়নামতি ও মন্ডেশ্বর বিঘায় ৪ থেকে ৫ মন ফলন দিয়ে থাকে।

গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ডুমরিয়া গ্রামের কৃষক আহমেদ আলী (৬৫) বলেন, নিচু জমিতে স্থানীয় জাত জাবরা, জৈনা, ময়নামতি চাষ করতাম। এতে বিঘা প্রতি ৪/৫ মণ ফলন পেতাম। কিন্তু এ বছর ব্রিধান-৭৬ আবাদ করে বিঘা প্রতি ১৩ মণ ফলন পেয়েছি। লবন-জোয়ার-ভাটা সহিষ্ণু উচ্চ ফলনশীল ব্রিধান-৭৬ চাষে আশার আলো দেখছি। আমাদের এলাকার চাষীরা এত ফলন দেখে আগামী বছর ব্রিধান-৭৬ চাষ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের  গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয়ের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা সৃজন চন্দ্র দাস বলেন, বীজ তলায় ব্রিধান-৭৬ এর চারা ৩০ দিনেই ৬০ সেন্টিমিটারের চেয়েও বড় হয়। লবনাক্ত নিচু জমিতে এ ধানের চারা রোপণ করে দিতে হয়। জোয়ারভাটা সহিষ্ণু এ জাতের ধান ১৪০ দিনেই স্থানীয় জাতের তুলনায় ৩ গুনেরও বেশি ফলন দেয়। দক্ষিণাঞ্চলে এ ধানের জাত ছড়িয়ে দিতে আমরা কাজ করছি। দক্ষিণাঞ্চলে এ ধানের জাত ছড়িয়ে দিয়ে আমরা খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হব। 

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির উপ-পরিচালক আঃ কাদের সরদার বলেন, নিচু জমিতে ব্রি ধান-৭৬ এর বাম্পার ফলন হয়েছে। এ জাত দক্ষিণাঞ্চলের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতের হাতছানি দিচ্ছে। ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি)বীজ সরবরাহ করলে আমরা এ জাত ছড়িয়ে দেব।

ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয়ের প্রধান ও সিনিয়র সাইন্টিফিক অফিসার ড. মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম বলেন, লবণ-জোয়ার-ভাটা সহিষ্ণু উচ্চ ফলনশীল ব্রিধান-৭৬ কৃষক র্পায়ে জনপ্রিয় করতে আমরা বীজ উৎপাদন বাড়াব । কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মাধ্যমে এটি ছড়িয়ে দিয়ে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা আমরা নিশ্চিত করব ইনশাল্লাহ।


আরও খবর



অবরোধে দেশের ক্ষতি উল্লেখ করে যে বার্তা দিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৫৬জন দেখেছেন

Image

বিএনপি-জামায়াত ও সমমনা বিরোধী জোট ২৮ অক্টোবর থেকে ৬ নভেম্বর পর্যন্ত একদফা দাবিতে হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে। এতে দেশের অর্থনীতির আনুমানিক সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলারের বেশি ক্ষতি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আইসিটিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।

বুধবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক স্ট্যাটাসে এ মন্তব্য করেন জয়। 

ওই পোস্টে জয় লেখেন, ২৮ অক্টোবর থেকে ৬ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াতে ইসলামী ও তাদের সহযোগীরা মোট ৬ দিনের অবরোধ-হরতাল পালন করেছে। শুধু এই ছয় দিনে অর্থনীতির আনুমানিক ক্ষতি ৩ দশমিক ৫ বিলিয়নের বেশি।

হরতাল-অবরোধে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, দিনমজুর এবং এসএমই খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, সরবরাহ ব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে, যা ইতোমধ্যে সংকটজনক অর্থনৈতিক সময়ে আমদানিকারক এবং রপ্তানিকারক উভয়কেই ক্ষতিগ্রস্ত করছে। শিশু ও যুবকদের শিক্ষা কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

জয় তার পোস্টে লেখেন, প্রধানত বাস ও ট্রাকগুলোকে লক্ষ্য করে অন্তত ১১০টি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। বিএনপি ও তাদের সহযোগীরা হামলার জন্য দুষ্কৃতকারীদের ৩ হাজার করে টাকা দিচ্ছে। এসব ঝুঁকির কারণে পরিবহণ ভাড়া আকাশচুম্বী হয়ে যাচ্ছে। ফলে পরিবহণ খাতের দুর্দশা জীবনযাত্রার সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলছে।


আরও খবর

হঠাৎ ডিবি কার্যালয়ে শামীম ওসমান

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




পরিবারে ক্যানসারের ইতিহাস থাকলে যে সতর্কতা জরুরি

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৮জন দেখেছেন

Image

চিকিৎসা ক্ষেত্রে অনেক অর্জন সত্ত্বেও ক্যানসার এখনও একটি মারণ ব্যাধি। সময়মতো এটি ধরা পড়লে রোগীর চিকিৎসা সহজ হয় এবং জীবন বাঁচানোর সম্ভাবনাও অনেক বেশি থাকে। ক্যানসারের পেছনে ধূমপান, যেকোনো ধরনের রাসায়নিকের সংস্পর্শে আসাসহ অনেক কারণ হতে পারে, এছাড়াও ক্যানসারের অন্যতম প্রধান কারণ হলো বংশগতি।

যদি পরিবারে ক্যানসারের ইতিহাস থাকে (বাবা মা বা দাদু ঠাকুমা), তবে এটি আরও প্রজন্ম ধরে চলতে পারে। অর্থাৎ, যদি পরিবারের কারও আগে ক্যানসার হয়ে থাকে, তবে পরবর্তী লোকদের মধ্যে এই ঝুঁকি বাড়ে (বিশেষত প্রথম প্রজন্মে অর্থাৎ পিতামাতা থেকে সন্তান পর্যন্ত)। তাই কিছু বিষয় মাথায় রাখা খুবই জরুরি যাতে সময়মতো এই মারণ রোগ প্রতিরোধ করা যায়।

জেনেটিক পরীক্ষা করান
জেনেটিক টেস্টিং হলো একটি কৌশল যেখানে জিন পরীক্ষা করা হয়। এই পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যায় জিনের কোনো পরিবর্তন আছে কি না যা ভবিষ্যতে কোনো রোগের কারণ হতে পারে। পরিবারে কারও ক্যানসারের ইতিহাস থাকলে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে এই পরীক্ষা করা যেতে পারে।

এই বিষয়গুলোতে মনোযোগ দিন
পরিবারের কারও ক্যানসার থাকলে আপনারও তা হবে এমন নয়, কারণ সব ধরনের ক্যানসারই বংশগত নয়। ডিম্বাশয়ের ক্যানসার, মহিলাদের স্তন ক্যানসার এবং পুরুষদের প্রোস্টেট ক্যানসার জেনেটিক হতে পারে। সেই সঙ্গে শরীরে হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া, হাড়ে ব্যথা, কাশি বা মুখ থেকে রক্ত পড়া, দীর্ঘস্থায়ী জ্বর এর মতো কোনো ধরনের অস্বাভাবিক লক্ষণ দেখা গেলে তা অবহেলা করা উচিত নয়।

আপনার খাদ্যের যত্ন নিন
ক্যান্সার এড়াতে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি, খনিজ ও ভিটামিন সমৃদ্ধ স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া খুবই জরুরি, এর সঙ্গে সবসময় তাজা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। ধূমপান, অ্যালকোহল, প্রক্রিয়াজাত খাবারের মতো জিনিস থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন। এর মাধ্যমে আপনি শুধুক্যানসারই নয়, অনেক মারাত্মক রোগের ঝুঁকিও এড়াতে পারবেন।

স্বাস্থ্যকর রুটিন গ্রহণ করুন
যেকোনো রোগ এড়াতে এবং সুস্থ থাকার জন্য, আপনার শারীরিক কার্যকলাপ যেমন ব্যায়াম বা যোগব্যায়ামের জন্য প্রতিদিন কিছু সময় বের করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা, সাইকেল চালানো বা ব্যায়াম করা অনেক গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা কমাতে পারে।


আরও খবর

একদিনে ৮৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৭

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩