Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

সাগরে লঘুচাপ, তিন বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৩৫জন দেখেছেন

Image

দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। এটি আরো ঘণীভূত হতে পারে। ফলে দেশের তিন বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে। মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানিয়েছেন, দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় সকালে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে এবং এটি ঘণিভূত হয়ে সুষ্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরো ঘণিভূত হয়ে পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।

বুধবার (১৫ নভেম্বর) সন্ধ্যা পর্যন্ত খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। ঢাকায় উত্তর/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ থাকবে ৬-১২ কিলোমিটার।

বৃহস্পতিবারের (১৬ নভেম্বর) পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকংশ জায়গায় এবং সিলেট, ময়মনসিংহ, ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগের বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ী দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।

এছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে।

শুক্রবারের (১৭নভেম্বর) পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকংশ জায়গায় এবং রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ী দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা ১-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে। বর্ধিত  পাঁচ দিনের আবহাওয়ার সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।


আরও খবর



মানসিক চাপ কমাবে যেসব খাবার

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৩০জন দেখেছেন

Image

আমাদের শরীরের ওপর আমরা যা খাচ্ছি তার প্রভাব পরে। কিন্তু জানেন কী খাদ্যাভ্যাসের প্রভাব আমাদের মনের ওপরেও পরে? প্রতিদিন বিভিন্ন কারণে আমাদের অনেক মানসিক চাপ ও স্ট্রেসের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। স্ট্রেসের কারণ রক্তচাপসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। তাই মানসিক চাপ মুক্ত থাকা অনেক বেশি প্রয়োজন।

অনেকে অতিরিক্ত চাপে থাকলে অস্বাস্থ্যকর খাবার খান। এছাড়া অনেকের চা, কফির মতো ক্যাফেইন যুক্ত খাবারের প্রবণতাও বেড়ে যায়। তবে এইসব খাবার সাময়িকভাবে ভালো লাগা তৈরি করলেও দীর্ঘ স্থায়ীভাবে অস্বাস্থ্যকর খাবার বিষণ্ণতা, উদ্বেগ ও স্ট্রেসের মতো সমস্যার বাড়িয়ে দেয়। তাই মানসিক চাপ কমাতে প্রয়োজন সঠিক খাদ্যাভ্যাস।

অতিরিক্ত মানসিক চাপে থাকলে দেহে ফ্রি র‍্যাডিকেল তৈরি হয় যা ক্যান্সারের মতো অনেক জটিল রোগের সৃষ্টি করতে পারে। মানসিক চাপের ধকল নিতে শরীরের অতিরিক্ত ক্যালরি খরচ করতে হয় ফলে অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে ওজন কমে যায়। স্ট্রেসের ফলে অনেকে অতিক্ত খারিবার গ্রহণ করে আবার অনেকে খাবারের অনিয়ম করে। দুটোই শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। গবেষণায় দেখা গেছে, দুশ্চিন্তা কিংবা মানসিক চাপে থাকলে শরীরের ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রা কমে যায়।

তাই মানসিক চাপে থাকলে শরীরের ম্যাগনেসিয়াম ব্যালেন্স করতে ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত খাবার খেতে হবে। ম্যাগনেসিয়ামের অভাব হলে অস্টিওপোরেসিসের সমস্যা হতে পারে। হাড় দুর্বল ও ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে প্রবল। তাছাড়া ম্যাগনেসিয়ামের অভাব হলে মন খারাপ ও বিষন্নতা বেড়ে যায়। অতিরিক্ত ঘাটতি হলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে। তাই চাপমুক্ত থাকার জন্য খেতে পারেন কাঠবাদাম। এতে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। কাঠবাদাম যখন তখন অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার প্রবণতাকে কমিয়ে দেয়। এছাড়া সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে।

অনেক সময় অতিরিক্ত চাপে রক্তে সুগারের পরিমাণ কমে আসে তখন খেজুর কিংবা কিশমিস খেতে পারেন। এতে রয়েছে প্রাকৃতিক সুগার যা শরীরের খুব বেশি ক্ষতি করে না। তবে ডায়বেটিস থাকলেও প্রাকৃতিক সুগারও বুঝে খেতে হবে। প্রতিদিনের খাবারের প্রোটিন থাকা অনেক বেশি জরুরি। কিন্তু মানসিক চাপে থাকলে প্রোটিনের উৎস হিসেবে মাছ রাখুন। মাছ স্ট্রেস্ট হরমোনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তৈলাক্ত মাছে বিদ্যমান ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে। ঢেঁড়সের নাম শুনলে অনেকেই নাক ছিটকাতে পারে কিন্তু ঢেঁড়স আমাদের শরীরে ডোপামিন রিলিজের পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে। ডোপামিনের ওপরই আমাদের মানসিক অবস্থা নির্ভর করে, এটি আমাদের সুখের ও ভালোলাগার অনুভূতি দেয়। 

এমন একটি খাবার আমাদের মানসিক চাপ কমাতে পারে যার নাম শুনলে অনেকেই খুশি হবেন তা হলো ডার্ক চকলেট। এটি আমাদের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। চেষ্টা করতে হবে প্রতিদিন ২০ গ্রাম ডার্ক চকলেট খেতে। কথায় আছে প্রতিদিন একটি আপেল খেলে ডাক্তার থেকে দূরে থাকা যায়। আপেল যে শুধু আমাদের শরীর ভালো রাখে তা নয়। আস্ত একটি আপেল খেলে আমাদের মনের চাপও কমে আসে। এছাড়া গাজর খাওয়া যেতে পারে। খাবারের তালিকায় রাখুন কমলা লেবু। মন খারাপ থাকলে কমলা লেবু খেলে মূহুর্তেই আপনার মন প্রফুল্ল হতে পারে।

মানসিক চাপে থাকলে ক্ষুধা বেড়ে যেতে পারে ও জাঙ্ক ফুড এর প্রতি আকর্ষণ বেড়ে যেতে পারে। জাঙ্ক ফুড খাওয়ার প্রবণতা কমাতে খেতে পারেন মিষ্টি আলু। মিষ্টি আলু খেতেও মজাদার ও  এর ফলে অনেক অস্বাস্থ্যকর খাবার এড়িয়ে যাওয়া যায়। প্রতিদিন একটি কলা খান, কলা বিষণ্ণতা কমায় ও মন ভালো রাখে।

মানসিক চাপে থাকলে ভাজাপোড়া ও অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি নির্ভরশীল না হয়ে নিজের খাদ্যাভ্যাসের স্বাস্থ্যসম্মত খাবার যোগ করুন। আমাদের অজান্তেই অস্বাস্থ্যকর ও অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার আমাদের মানসিক চাপকে অনেক বেশি বাড়িয়ে দেয়। শরীরকে সুস্থ রাখার মতোই মানসিক ভাবে অসুস্থ থাকতে প্রয়োজন রুটিন মাফিক জীবন। সঠিক খাদ্য অভ্যাসের পাশাপাশি প্রতিদিন নিয়ম মেনে ব্যায়ামও কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটির অভ্যাস করতে হবে।


আরও খবর

শুষ্ক ত্বকের যত্নে মধু

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩

শীতে লালশাক কেন খাবেন?

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩




এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ২৬ নভেম্বর

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৭জন দেখেছেন

Image

এইচএসসি ও তার সমমানের পরীক্ষার ফলাফল আগামী ২৬ নভেম্বর রোববার প্রকাশ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্মতির ভিত্তিতে  ওই দিনটিকে আনুষ্ঠানিক ফলপ্রকাশের তারিখ হিসেবে নির্ধারণ করেছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড।

প্রচলিত রীতি অনুযায়ী ওইদিন সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফল হস্তান্তর করা হবে। পরে সারা দেশের শিক্ষার্থীরা একযোগে পরীক্ষার ফলাফল পাবেন। আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড সাব কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।‌

শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এর আগে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আগামী ২৬ অথবা ২৮ নভেম্বর —যে কোনো একদিন চাওয়া হয়েছিল। পরে তিনি ২৬ নভেম্বর দিনটিতে সম্মতি দিয়েছেন। পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশের নিয়ম রয়েছে।

প্রসঙ্গত, পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ জন্য প্রতিবারই সম্ভাব্য সময় হিসেবে দুই অথবা তিন দিনের একটি প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সঙ্গে আলাপ করে ফলাফল প্রকাশের তারিখ চূড়ান্ত করে সেটি বোর্ডগুলোকে জানিয়ে দেয়।

চলতি বছর আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয় ১৭ আগস্ট, আর প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে পিছিয়ে যাওয়া তিনটি শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা (চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড) শুরু হয় ২৭ আগস্ট। এবার পূর্ণ নম্বর ও পূর্ণ সময়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তবে আইসিটিতে ১০০ নম্বরের পরিবর্তে ৭৫ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



গোপালগঞ্জে প্রণোদনা পাচ্ছেন ৪০ হ্জাার কৃষক

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৪জন দেখেছেন

Image

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি : গোপালগঞ্জে বোরো হাইব্রিড ধান চাষাবাদে প্রণোদনা পাচ্ছেন ৪০ হাজার কৃষক।

২০২৩-২৪ অর্থ বছরে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় রবি মৌসুমে জেলার ৫ উপজেলায় ৮০ হাজার কেজি বোরো হাইব্রিড ধান বীজ বিনামূল্যে বিতরণ করা হবে। এ কর্মসূিচর আওতায় ১জন কৃষক (৩৩ শতাংশ) ১বিঘা জমি চাষাবাদের জন্য ২ কেজি করে বোরো ধানের হাইব্রিড ধান বীজ  পাবেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের  গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির উপ-পরিচালক আঃ কাদের সরদার এ তথ্য জানিয়েছে।

ওই কর্মকর্তা বলেন, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় ৭ হাজার ৮০০ জন কৃষকের মধ্যে বিতরণের জন্য ১৫ হাজার ৬০০ কেজি  বোরো হাইব্রিড ধান বীজ বরাদ্দ পাওয়া গেছে। মুকসুদপুরে ৬ হাজার ৫০০ জন কৃষকের জন্য ১৩ হাজার কেজি বোরো হাইব্রিড ধান বীজ বরাদ্দ এসেছে। কাশিয়ানী উপজেলায় ৫ হাজার ৭০০ জন কৃষকের মধ্যে বিতরণের জন্য ১১ হাজার ৪০০ কেজি বোরো হাইব্রিড ধান বীজ বরাদ্দ করেছে সরকার।

কোটালীপাড়া উপজেলায় ১৩ হাজার কৃষকের মধ্যে বিতরণের জন্য ২৬ হাজার কেজি বোরো হাইব্রিড ধান বীজ বরাদ্দ পাওয়া গেছে। টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ৭ হাজার কৃষকের জন্য ১৪ হাজার কেজি বোরো হাইব্রিড ধান বীজ বরাদ্দ মিলেছে। হাইব্রিড বোরো বীজতলা তৈরীর জন্য দ্রুত এসব ধান বীজ  বিতরণ সম্পন্ন করা হচ্ছে। 

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির অতিরিক্ত উপ-পরিচালক সঞ্জয় কুন্ডু বলেন, ৮০ হাজার কেজি বোরো হাইব্রিড ধান বীজ দিয়ে ৪০ হাজার প্রান্তিক কৃষক ৪০ হাজার বিঘা জমিতে হাইব্রিড ধানের চাষাবাদ করবেন। এতে জেলায় হাইব্রিড ধানের চাষাবাদ বৃদ্ধি পাবে। সেই সাথে বাড়বে হাইব্রিড ধানের উৎপাদন। 

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাফরোজা আক্তার বলেন, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় ৭ হাজার ৮০০ জন কৃষকের জন্য ১৫ হাজার ৬০০ কেজি বোরো হাইব্রিড ধান বীজ বিতরণ করা হচ্ছে। এ ধান বীজ বিতরণের জন্য আমরা সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে বিতরণ প্রক্রিয়া শুরু করেছি। 


আরও খবর



উফশী ধানের উৎপাদন বাড়াতে বড় অঙ্কের প্রণোদনা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৪৪জন দেখেছেন

Image

চলতি বছর বোরো মৌসুমে উচ্চফলনশীল উফশী জাতের ধানের আবাদ ও উৎপাদন বাড়াতে ১০৭ কোটি ৬২ লাখ টাকার প্রণোদনা ঘোষণা করেছে সরকার।

সোমবার এ সংক্রান্ত সরকারি আদেশ জারি হয়েছে করা হয়েছে বলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। প্রণোদনার এ অর্থ শিগগিরই মাঠ পর্যায়ে বিতরণ শুরু হবে।

এর আওতায় সারাদেশের ১৫ লাখ ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক প্রণোদনা পাবেন। একজন কৃষক এক বিঘা জমিতে চাষের জন্য প্রয়োজনীয় পাঁচ কেজি উফশী জাতের বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার বিনামূল্যে পাবেন।

চলতি বছর গত  মাসে প্রথম ধাপে বোরোতে হাইব্রিড জাতের ধানের উৎপাদন বাড়াতে ৯০ কোটি টাকার প্রণোদনার আদেশ জারি করা হয়। এসব প্রণোদনা মাঠ পর্যায়ে বিতরণ চলছে।

সব মিলিয়ে দুই ধাপে বোরোতে প্রণোদনার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৯৮ কোটি টাকা। সুবিধাভোগী কৃষকের সংখ্যা দাঁড়াল প্রায় সাড়ে ২৯ লাখ। 


আরও খবর



ডেঙ্গুতে একদিনে ২৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৬২৩ জন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৪৪জন দেখেছেন

Image

মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। একইসঙ্গে এই সময়ে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ১৬২৩ জন রোগী। 

আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩৪৯ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১২৭৪ জন।

বুধবার (১৫ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৫ হাজার ৭৫৫ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ১ হাজার ৫০৭ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৪ হাজার ২৪৮ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৯৬ হাজার ৫৭৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ৪ হাজার ৮৮৯ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ৯২ হাজার ৮৯ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২ লাখ ৮৯ হাজার ৩৯০ জন। ঢাকায় ২ লাখ ১৮৪ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ৮৭ হাজার ২০৬ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ১৫২০ জনের মৃত্যু হয়েছে।


আরও খবর

একদিনে ৮৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৭

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩