Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ১৬ জানুয়ারী ২০২৫
শিরোনাম

শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নিয়ে তর্কযুদ্ধের শেষ কোথায়?

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ জানুয়ারী ২০২৫ | ২২৭জন দেখেছেন

Image


বিনোদন রিপোর্টঃ

মাসখানেক আগেই অনুষ্ঠিত হয়েছে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। যেখানে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মিশা সওদাগর এবং আগের মেয়াদের বিতর্কিত সাধারণ সম্পাদক নিপুণকে হারিয়ে নতুন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ডিপজল।

নির্বাচনে হারার পর মিশা-ডিপজলকে ফুলের মালা পরিয়ে দেন নিপুণ। তবে মাস না পেরুতে পুরোনো রূপে ফিরেছেন তিনি। শুরু হয়েছে কাদা ছোড়াছুড়ি। যা রীতিমতো হাস্যরসের উপাদান হিসেবে ধরা দিয়েছে।

এমনকি বিষয়টি নিয়ে নানা মাধ্যমে বিরক্তি প্রকাশ করছেন শোবিজ অঙ্গনের অনেকে। অনেকেই ভেবেছিলেন হয়তো এবার চেয়ার দখল নিয়ে লড়াই বন্ধ হবে। কিন্তু তা ভুল প্রমাণ করে সংগঠনটি আবারও নাট্যমঞ্চে পরিণত হয়েছে।

সম্প্রতি কারচুপির অভিযোগ এনে শিল্পী সমিতির ফলাফল স্থগিত এবং নতুন নির্বাচনের জন্য তফসিল ঘোষণা চেয়ে আদালতে রিট করেছেন নিপুণ। তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন বাতিল ভোটের সংখ্যা সঠিক দেননি। আমার জানামতে, ৮১টি ভোট বাতিল হয়েছে।

কিন্তু নির্বাচন কমিশন ৪০টি ভোট বাতিল দেখিয়েছে। এ নিয়ে স্পষ্ট করে কোনো কিছুই আমাদের প্যানেলকে জানায়নি তারা।’


নিপুণ জানালেন, আরও আগেই রিট করার কথা ভেবেছিলেন তিনি। কিন্তু শারীরিক অসুস্থতা এবং জরুরি কাজে বিদেশে যাওয়ার পরিকল্পনা করে রাখায় সেটা সম্ভব হয়নি। এদিকে বিষয়টি শুধু রিটেই আটকে নেই। এরই মধ্যে বাকযুদ্ধে পরিণত হয়েছে। ডিপজলকে ‘অশিক্ষিত’ বলে নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন নিপুণ। ডিপজলও যথা সময়ে উত্তর দিয়েছেন।

নিপুণ ডিপজলকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘স্যরি টু সে, আমাকে বলতে হচ্ছে—শিল্পী সমিতিতে এমন একজন সেক্রেটারি পদে এসেছেন যার কোনো শিক্ষা নেই। এটা অশিক্ষিত লোকদের জায়গা না, এটা আনকালচারদের জায়গা না। এটা কাজ করে দেখিয়ে দেওয়া লোকদের জায়গা।

শুধু কাজ করলেই হবে না, জ্ঞান থাকতে হবে, শিক্ষিত হতে হবে। আমি একজন গ্রাজুয়েট। আমার তিন প্রজন্ম গ্রাজুয়েট। আমরা তাদের সম্মান দিয়েছিলাম। কিন্তু দেখলাম তারা সেই সম্মান রাখেনি। সম্মান রাখার যোগ্য তারা নয়। তাদের এখন আইনগতভাবেই মোকাবিলা করা হবে।’


নিপুণের কটাক্ষের জবাব দিয়ে শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন ডিপজল বলেন, ‘সে তো বাপকেই অস্বীকার করে। রক্তের সমস্যা না হলে এমন বলতে পারে না। কারণ ও (নিপুণ) যাকে দিয়ে চলচ্চিত্র চিনেছে তাকেই ভুলে গেছে, অস্বীকার করছে। কেস খেলবা আসো। যেটা খেলার মন চায় সেটাই খেলো। আমরা চাই ভদ্রতা ও নম্রতা। আমরা চাই চলচ্চিত্র কীভাবে এগিয়ে নেওয়া যায় সেদিকেই কাজ করব।

আমরা ঝামেলা চাই না।’ দু’জনের এমন মন্তব্য নতুন বিনোদনের রসদ জুগিয়েছে বলেই মনে করছেন অনেকে।


আরও খবর



চিরিরবন্দরে আলুর ভালো ফলন ও দাম পেয়ে কৃষকেরা খুশি

প্রকাশিত:সোমবার ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ | ১২১জন দেখেছেন

Image

দিনাজপুর প্রতিনিধি : আগাম জাতের আলু তুলতে শুরু করেছেন দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার আলু চাষিরা। আবহাওয়া ভালো থাকায় ফলন ও বাজারদর ভালো পাওয়ায় আগাম জাতে আলু চাষ করে লাভের মুখ দেখছেন কৃষকেরা। পাইকাররা জমি থেকে প্রতিকেজি আলু ৫০ টাকা দরে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, দিনাজপুর জেলায় ৪৭ হাজার হেক্টর জমিতে আলু চাষ হচ্ছে। এর মধ্যে আগাম জাতের আলু চাষ হয়েছে ১১ হাজার হেক্টর জমিতে। এবার প্রতিহেক্টরে ফলন হয়েছে ১০-১২ মেট্রিক টন। 

চিরিরবন্দর উপজেলার ইসবপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ নগর গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন, লাভের আশায় এক বিঘা জমিতে সাত জাতের আলু লাগিয়েছি। জমি থেকেই পাইকাররা আলু প্রতিকেজি ৫৬ টাকা দরে নিয়ে যাচ্ছেন। 

উপজেলার সাঁইতাড়া ইউনিয়নের কৃষক আশরাফুল ইসলাম বলেন, উপজেলা কৃষি অফিসের পরামর্শে লাভের আশায় এক বিঘা জমিতে দুই জাতের আলু লাগিয়েছি। তবে আর ১০দিন আগে আলু তুলতে পারলে ৭০-৭৫ টাকায় বিক্রি করতে পারতাম। আমার জমি থেকে পাইকাররা প্রতিকেজি আলু ৫০ টাকা দরে নিয়ে যাচ্ছেন। ফলন ভালো হওয়ায় এ দামে আলু বিক্রি করেও ভালোই লাভ হচ্ছে।

কৃষক মো. জাকির হোসেন বলেন, তিন বিঘা জমিতে আগাম জাতের চার জাতের আলু চাষ করেছি। তিন বিঘা জমিতে সব মিলে খরচ হয়েছে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। তিন বিঘা জমির আলু বিক্রি করছি সাড়ে ৫ লাখ টাকায়। উৎপাদন খরচ বাদ দিয়েও আমার আড়াই লাখ টাকা লাভ হয়েছে। আমি প্রতিকেজি আলু ৬০ টাকা কেজি দরে  বিক্রি করেছি। আগাম আলুর ফলন গতবছরের তুলনায় বেশি ও দাম ভালো পাওয়ায় লাভ বেশি হয়েছে। 

কৃষক মোশাররফ হোসেন বলেন, এক বিঘা জমিতে আগাম জাতের আলু লাগিয়েছি। আলু বীজের দাম বেশি থাকায় এক বিঘা জমিতে ৬০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। আলু বিক্রি হবে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা। বীজের দামটা কম থাকলে আরও বেশি লাভ হতো।

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মিনহাজুল হক নবাব বলেন, কৃষকরা ফসলের মাঠ থেকে আগাম জাতের আলু উত্তোলন শুরু করেছে। আলু চাষিদের কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা ও পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে। আগাম জাতের আলুর ফলন তুলনামূলক কম হয়। তারপরেও এবার ফলন মোটামুটি ভালো হয়েছে। কৃষকরা বর্তমান বাজারে আলুর দাম বেশ ভালোই পাচ্ছেন। এরপরের মৌসুমে আগাম জাতের আলু লাগানোর জন্য কৃষকেরা উদ্বুদ্ধ হচ্ছে।

উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ জোহরা সুলতানা বলেন, চলতি মৌসুমে  উপজেলায় এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৪২৫ হেক্টর জমিতে আলুর আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে বিভিন্ন আগাম জাতের আলুর চাষ হয়েছে। ইতিমধ্যে সেভেন, স্ট্যারিক্স জাতের আলু উত্তোলন শুরু করেছেন কৃষকেরা। কৃষকেরা আগাম জাতের আলু ৬৫-৭০ দিনের মধ্যে তুলতে পারেন। সাধারণত হেক্টর প্রতি আগাম জাতের আলুর ফলন ১০-১২ মেট্রিক টন। তবে মাঠ পর্যায়ের কৃষকেরা যে আলু তুলছেন সেখানে আমরা দেখছি হেক্টর প্রতি ১২-১৫ মেট্রিক টন পর্যন্ত আলু উৎপাদন হয়েছে। কৃষকেরা বর্তমানে প্রতিকেজি আলু ৫০-৬০ টাকা দরে পাইকারি বিক্রি করছেন। উৎপাদন খরচ বাদ দিয়েও তারা ভালো লাভ পাচ্ছেন।



আরও খবর



চারঘাটের কৃষি উদ্যোক্তা হানিফ মাল্টা ও বেদেনা চাষে সফল, তৈরি করতে চান এগ্রোপার্ক

প্রকাশিত:রবিবার ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ | ১৩১জন দেখেছেন

Image

রাজশাহী সংবাদদাতা: কঠোর পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে অনেক তরুন নিজেদের সফল উদ্যক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন। এমনই এক তরুন রাজশাহী জেলার চারঘাট উপজেলার শলুয়া ইউনিয়নের ফতেপুর গ্রামের তরুন উদ্যোক্তা হানিফ মন্ডল। মাত্র কয়েক বছরে হয়ে উঠেন উপজেলার সবচেয়ে বড় কৃষি উদ্যোক্তা। মাল্টা, কমলা, বেদেনা চাষের পাশাপাশি বিভিন্ন জাতের আম চাষেও হয়েছেন সফল। গড়ে তুলেছেন হানিফ মন্ডল এগ্রো ফার্ম এন্ড নার্সারী। সফল উদ্যোক্তা হওয়ায় সরকারের সর্বোস্তরের কর্মকর্তা, তরুন উদ্যোক্তাসহ সাধারন মানুষের ভিড় জমে হানিফের মাল্টা বাগানে। 

উদ্যোক্তা হানিফ এর সাথে কথা বলে জানা যায়, প্রায় ৩৫ বছর যাবৎ তার বাবা আবুল কাশেম মানুষের কৃষি জমি লীজ নিয়ে রাজশাহী জেলার কয়েকটি উপজেলায় পেয়ারার চাষ করতেন। কলেজ ছাত্র অবস্থায় বাবার পেয়ারা বাগানে বেড়াতে যেতেন তিনি। এভাবেই বৃক্ষের প্রেমে পড়ে যান। আগ্রহী হয়ে পড়া লিখা শেষ করে চাকুরীর পিছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হানিফ তৈরী করেন  এগ্রোফার্ম ও নার্সারী। এ নামকরনে ২০১৮ সালে উপজেলার শলুয়া ইউনিয়নের ফতেপুরে স্বল্প পরিসরে শুরু করেন মাল্টা ও কমলার চাষ। শুরুতে সাথি ফসল হিসেবে পেয়ার চাষ করেও সাফল্য পেয়েছেন। পরে পেয়ারা চাষ না করে বর্তমানে  মাল্টা, কমলার পাশাপাশি বাগানে ৬৩ প্রজাতির আম, কদবেল, আপেল, স্ট্রবেরি, আমড়া, ডালিম ফলের চাষ করছেন তিনি। 

কৃষিভিত্তিক কোন শিক্ষা না থাকলেও অভিজ্ঞ কৃষকদের কাছ থেকে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ ও প্রয়োজনীয় জ্ঞান নিয়েছেন যা তার কৃষি উদ্যোক্তা হতে সহায়তা করেছে। ঘুরে বেড়িয়েছেন দেশের বড় বড় কৃষি ফার্ম, অর্জন করেছেন প্রয়োজনীয় জ্ঞান যা এরপর আর তাকে পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। প্রয়োজনীয় অর্থের যোগান  এনজিওদের মাধ্যমে সংগ্রহ করেন, তবে  সরকারীভাবে এখন পর্যন্ত কোন সহায়তা পাননি বলে তিনি জানান। তাই সহজ শর্তে ব্যাংক ঋন অথবা সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা পেলে তিনি এগ্রো পার্ক করতে চান। যেন দর্শনার্থীরা আরও সহজভাবে বাগান পরিদর্শনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন করতে পারেন পাশাপাশি নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে বলে জানান।  

সরেজমিনে বাগান পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায়, প্রায় ১৬ বিঘা জমিতে ১৫ রকমের ফলের চাষ করছেন তিনি। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো মালটা, কমলা, আপেল, ডালিম, কদবেল, আমড়া ও আম অন্যতম। প্রায় ৮ বিঘা জমিতে রয়েছে বিভিন্ন জাতের মালটা ও কমলার চাষ। চলতি মৌসুমে তার বাগানে মালটার ও কমলার বাম্পার ফলন হয়েছে জানান উদ্যোক্তা হানিফ। ইতিমধ্যে তিনি বাজারজাত করতে শুরু করেছেন। সাইজে তুলনামুলক বড় ও স্বাদে সুমিষ্ট হওয়ায় স্থানীয় বাজারে মাল্টা ও কমলার চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি মৌসুমে ২৬৫টি গাছে ফল এসেছে এবং একেক গাছে ৮০-৮৫কেজি মাল্টার উৎপাদন হয়েছে বলে তিনি জানান। নিজ জেলার চাহিদার পাশাপাশি পাশর্^বর্তী জেলা নাটোর, নওগা, চাপাইনবাবগঞ্জ এর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, ফলের দোকান ও খুচরা ক্রেতা সরাসরি বাগান ও অনলাইনে মাল্টা, কমলা, আমসহ বাগানের ফল ক্রয় করে থাকে। 

উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায় ফলজ হচ্ছে একটি সাইটাস জাতীয় ফসল। এ ফসলের উৎপাদন খরচ খুবই কম। কীটনাশক সারসহ অন্যান্য সারের ব্যবহার খুবই কম। গাছের চারা ঠিকমতো পরিচর্ষা করতে পারলে চারা লাগানোর তিন বছর থেকে বিঘা প্রতি প্রায় ৫ লক্ষ টাকার ফল বিক্রয় করতে পারবে বলে জানা যায়। এবিষয়ে হানিফকে উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর থেকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করছেন বলে জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা  আল মামুন হাসান।



আরও খবর



রিয়েলমি সি৭৫ এর চমক দেখল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ | ৬৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিনিধি: রিয়েলমির সর্বশেষ ডিভাইস সি৭৫ নিয়ে কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষ ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়েছে। স্থায়িত্ব ও পানিরোধী পারফরমেন্সের অভিজ্ঞতা সরাসরি দেখানোর মাধ্যমে ডিভাইসটির সাথে শিক্ষার্থীদের সংযোগ বাড়ানোর লক্ষ্যে এ আয়োজন করে তরুণদের অন্যতম জনপ্রিয় ব্র্যান্ড রিয়েলমি। ডিভাইসটির ব্যতিক্রমী এই পারফরমেন্স দেখে সি৭৫ নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ দেখা দিয়েছে শিক্ষার্থীদের মাঝে।


ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ (ইউল্যাব) এবং আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের (এআইইউবি) শিক্ষার্থীরা আইপি৬৯ উন্নত পানিরোধী প্রযুক্তির মাধ্যমে রিয়েলমি সি৭৫-এর স্থায়িত্ব ও কার্যক্ষমতা সরাসরি দেখার সুযোগ পেয়েছে।


ক্যাম্পেইন চলাকালীন সবচেয়ে বেশি সাড়া ফেলেছে "বোলিং উইথ আ স্প্ল্যাশ" এক্টিভিটি, যেখানে শিক্ষার্থীরা বোলিং বল হিসেবে রিয়েলমি সি৭৫ ব্যবহার করে পিনগুলো পানির জারে ঠেলে দেয়। এই এক্টিভিটির মাধ্যমে ডিভাইসটির আঘাত প্রতিরোধ ও পানিরোধ করার সক্ষমতা পরীক্ষা করে দেখার সুযোগ পায় শিক্ষার্থীরা। 


শিক্ষার্থীদের মাঝে সাড়া ফেলানো আরেকটি এক্টিভিটি ছিল আন্ডারওয়াটার গেমিং চ্যালেঞ্জ”। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পানির নিচেও ডিভাইসটির ত্রুটিহীন পারফরম্যান্স দেখতে পেয়েছে। এমনকি পানিতে নিমজ্জিত অবস্থায় এই ফোন দিয়ে ভিডিও গেইমসও খেলেছে শিক্ষার্থীরা।


ক্যাম্পাসগুলোতে উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা রিয়েলমি সি৭৫ ডিভাইসটিকে "হ্যামার ফোন" নাম স্বীকৃতি দিয়েছে। একইসাথে তারা ডিভাইসটির স্থায়িত্ব এবং নির্ভরযোগ্যতার প্রশংসা করেছে।


প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে দুদিনের এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। প্রতিদিন ৮০০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থী বিভিন্ন এক্টিভিটিতে অংশ নেয় এবং ৩০০ জনেরও বেশি অংশগ্রহণকারী গেইমসগুলোতে ভালো পারফরমেন্স করার জন্য রিয়েলমির পক্ষ থেকে উপহার পেয়েছে।


ক্যাম্পেইনটি পরবর্তীতে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনালস (বিইউপি) ক্যাম্পাসে আয়োজন করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এমন মজাদার ও উদ্ভাবনী প্রদর্শনীর মাধ্যমে আরও হাজার হাজার শিক্ষার্থীর মাঝে রিয়েলমি তার স্থায়িত্ব এবং নতুনত্বের বার্তা ছড়িয়ে দিতে চায়।


আরও খবর



লিভারপুল কিনতে আগ্রহী ইলন মাস্ক

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৫ | ২৬জন দেখেছেন

Image

খেলা ডেস্ক: টেসলা এবং স্পেস এক্সের সিইও ইলন মাস্ক। যেখানেই হাত দিয়েছেন সোনা ফলিয়েছেন। সেই ইলন মাস্ক নাকি ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব লিভারপুল কিনতে চান। এমন দাবি খোদ এই বিজনেস টাইকুনের বাবা ইরল মাস্কের। তবে বিশ্বের সেরা ধনীর ইচ্ছার প্রতি নাকি কোনো আগ্রহ নেই লিভারপুলের মালিকের। এমনটাই জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমগুলো।

লিভারপুলকে নিয়ে ইলন মাস্কের আগ্রহের খরব আসে তার পরিবারের তরফ থেকে। ইলনের পিতা নিজে জানান যে, তার ছেলে লিভারপুলের মালিকানা পেলে খুশি হবেন। তবে তিনি এটাও জানান, তার মানে এই নয় যে, ইলন মাস্ক লিভারপুল কিনছেনই। তিনি শুধু বলছেন যে, কিনতে পারলে খুশি হবেন। লিভারপুলের প্রতি তার ছেলের নজর আছে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে টাইমস রেডিওয় ইলনের পিতা বলেন, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই। তার মানে এই নয় যে, ও লিভারপুল কিনে নিচ্ছে। তবে হ্যাঁ, কিনতে পারলে ভালো লাগবে। সবাই চাইবে কিনতে। আমিও কিনতে পারলে নিশ্চিত খুশি হতাম। এই নিয়ে কিছু বলব না। তাহলে ওরা দাম বাড়িয়ে দেবে।’

কিন্তু লিভারপুলই কেন? এমন প্রসঙ্গেরও জবাব মিলেছে ইলনের পিতার কথায়। মাস্ক পরিবারের সঙ্গে লিভারপুলের যে যোগসূত্র রয়েছে, সেটা জানা যায় পরক্ষণেই। সিনিয়র মাস্ক বলেন, ‘ওর (ইলনের) ঠাকুমা লিভারপুলে জন্মেছে। তাছাড়া আমাদের লিভারপুলে আত্মীয় রয়েছে। সুতরাং, লিভারপুলের সঙ্গে আমরা জড়িয়ে রয়েছি।’


আরও খবর



জামালপুরে বিজিবির কম্বল বিতরণ

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৫ | ৩০জন দেখেছেন

Image

জামালপুর সংবাদদাতা: জামালপুরে অসহায়, দরিদ্র ও দুস্থদের মাঝে শীতের কম্বল বিতরণ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবি। মঙ্গলবার  ৩৫ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল হাসানুর রহমান পিএসসি কম্বল বিতরণ কর্মসুচির উদ্বোধন করেন।

বিজিবির সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ শামসুল হক, জামালপুর জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ফজলে এলাহী মাকামসহ অন্যান্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বিজিবি মাঠে জেলার বিভিন্ন বিওপি থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চলের ৫শ জনকে কম্বল বিতরণের কথা ব্যক্ত করেছেন।


আরও খবর