Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

শনিবার থেকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি করবে আওয়ামী লীগ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ২২জন দেখেছেন

Image

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে মনোনয়ন পেতে আগ্রহী প্রার্থীদের জন্য মনোনয়ন ফরম বিক্রি করবে আওয়ামী লীগ। ১৮ নভেম্বর থেকে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত (প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা) দলীয় মনোনয়নের আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা দেওয়ার তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

১৬ নভেম্বর দুপুরে দলের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।  

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে আগ্রহী প্রার্থীদের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে প্রশাসনিক বিভাগ অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট বুথ থেকে দলীয় মনোনয়নের জন্য আবেদনপত্র সংগ্রহ এবং জমা দিতে হবে। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দ্বিতীয় তলায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগ এবং তৃতীয় তলায় রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হবে। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় সব বিভাগের মনোনয়নপত্র জমা নেওয়া হবে।

আরো বলা হয়, আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের কোনো ধরনের অতিরিক্ত লোকসমাগম ছাড়া প্রার্থী নিজে অথবা প্রার্থীর একজন যোগ্য প্রতিনিধির মাধ্যমে আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা দিতে হবে। আবেদনপত্র সংগ্রহের সময় অবশ্যই প্রার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সঙ্গে আনতে হবে এবং ফটোকপির ওপর মোবাইল নম্বর ও বর্তমান সাংগঠনিক পরিচয়সহ ৩টি পদ সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। 

আগামী ২১ নভেম্বর বিকেল ৪টার মধ্যে মনোনয়ন ফরম জমা দিতে হবে। এদিকে ১৭ নভেম্বর বিকেলে তেজগাঁও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে ভার্চুয়ালে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রির কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন দলের সভাপতি শেখ হাসিনা। 


আরও খবর

হঠাৎ ডিবি কার্যালয়ে শামীম ওসমান

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




১৭ দিনে এলো ১৩ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ২৯জন দেখেছেন

Image

দেশে ডলারের তীব্র সংকট চলছে। ফলে ব্যাংকগুলো নিয়মিত ঋণপত্র (আমদানি-এলসি) খুলতে পারছে না। এমন পরিস্থিতিতে প্রয়োজনে বেশি দামে প্রবাসী আয় রেমিট্যান্স কেনার সুযোগ পাচ্ছে ব্যাংকগুলো। এতে করে বাড়ছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।  

রোববার (১৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি নভেম্বরের প্রথম ১৭ দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা বৈধ পথে ও ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১১৮ কোটি ৭৭ হাজার ডলার; বাংলাদেশি মুদ্রার যার পরিমাণ ১৩ হাজার ১৮৩ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১১১ টাকা ধরে)। সে হিসেবে দৈনিক আসছে ৬ কোটি ১৮ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এ ধারা অব্যাহত থাকলে মাস শেষে প্রবাসী আয় দুই বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।

তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, চলতি মাসের ১৭ দিনে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে এসেছে এরমধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৭ কোটি ৮৫ লাখ ৪০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৩ কোটি ৫১ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১০৭ কোটি ৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৬ লাখ মার্কিন ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, অ‌ক্টোব‌রে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯৭ কোটি ৭৬ লাখ মার্কিন ডলার। এর আগে চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম তিন মাস রেমিট্যান্স প্রবাহ ধারাবাহিকভাবে কমেছিল। ডলার সংকটের কারণে গত সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী আয়ে বড় হোঁচট খায়। ওই মাসে গত সাড়ে ৩ বছর বা ৪১ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন প্রবাসী আয় আসে বাংলাদেশে, যা পরিমাণে ১৩৪ কোটি ডলার। এর আগে ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে ১০৯ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। এছাড়া চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রেমিট্যান্স আসে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার এবং আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর গত মার্চের পর থেকে দেশে ডলার-সংকট প্রকট আকার ধারণ করে। এ সংকট মোকাবিলায় শুরুতে ডলারের দাম বেঁধে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু তাতে সংকট আরও প্রকট হয়। পরে গত বছরের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দাম নির্ধারণের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ায়। এ দায়িত্ব দেওয়া হয় ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন-অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ও বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) এর ওপর। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় তারা সভা করে ডলারের রেট নির্ধারণ করে আসছে।

সবশেষ ব্যাংকগুলোর ঘোষণা অনুযায়ী, প্রবাসী ও রপ্তানি আয় কেনার ক্ষেত্রে ডলারের ঘোষিত দাম ১১০ টাকা ৫০ পয়সা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, আজকে আন্তঃব্যাংকে ডলার লেনদেন হচ্ছে ১১১ টাকা। তবে কোনো ব্যাংকের প্রয়োজনে চাইলে ব্যাংকের নিজস্ব প্রণোদনাসহ সর্বোচ্চ দাম হবে ১১৬ টাকা। তবে আমদানিকারকদের কাছে ব্যাংকগুলোকে ১১১ টাকায় বিক্রি করতে হবে; এর বেশি নেওয়া যাবে না।

কার্ব মার্কেট বা খোলা বাজারে নগদ এক ডলার কিনতে গ্রাহকদের গুনতে হচ্ছে ১২৫ টাকা। চিকিৎসা, শিক্ষা বা ভ্রমণের জন্য যারা বিদেশে যাচ্ছেন তাদের নগদ প্রতি ডলার কিনতে খরচ করতে হচ্ছে ১২৫ টাকা পর্যন্ত।


আরও খবর

আবারও বাড়লো সোনার দাম

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




রাশিয়ার পর এবার অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি থেকে সরে গেল ন্যাটো

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৫৩জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : রাশিয়ার সঙ্গে স্বাক্ষরিত অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক একটি চুক্তি স্থগিত করেছে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটো। রাশিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে ন্যাটোর সঙ্গে ইউরোপে প্রচলিত অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক চুক্তি বা সিএফই থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার পর এই পদক্ষেপ নিলো ন্যাটো।

ক্রেমলিন বলেছে, স্নায়ু যুদ্ধের সময় সই হওয়া ওই চুক্তি অনেকটা অকেজো হয়ে পড়েছিল এবং এটি এখন বাস্তবতা বিবর্জিত হয়ে গেছে। ১৯৯০ সালে শীতল যুদ্ধের একেবারে শেষদিকে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে ন্যাটো জোটের ‘ট্রিটি অন কনভেনশনাল আর্মড ফোর্সেস ইন ইউরোপ’ বা সিএফই চুক্তি সই হয়েছিল। চুক্তিতে ইউরোপে মোতায়েন ট্যাংক, সাঁজোয়া যান, কামান, হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমানের সংখ্যা সীমিত রাখার কথা বলা হয়েছে।

রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মঙ্গলবার অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি সিএফই থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে বলেছে, সিএফই শেষ পর্যন্ত ইতিহাসে রূপান্তরিত হলো। রাশিয়া এই চুক্তি থেকে বের হয়ে যাওয়ার জন্য ২০০৭ সালে প্রাথমিক পদক্ষেপ নিয়েছিল।

রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, প্রকৃতপক্ষে এই চুক্তি কিছু ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখেছে ঠিকই, তবে এটিকে বৃহত্তর পরিসরে ন্যাটো জোট উপেক্ষা করেছে। ফলে এই চুক্তি রাশিয়ার স্বার্থ রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছে।

একই দিন ন্যাটো এক বিবৃতি প্রকাশ করে মস্কোর এ সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছে, রাশিয়ার এ পদক্ষেপে ইউরো-আটলান্টিক অঞ্চলের নিরাপত্তাকে পদ্ধতিগতভাব অবজ্ঞা করা হয়েছে। 

বিবৃতিতে বলা হয়, রাশিয়া সিএফই থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার পর ন্যাটোর পক্ষ থেকে এটি মেনে চলার কোনো অর্থ হয় না কারণ, তা ‘অস্থিতিশীল’ পরিস্থিতি তৈরি হবে। সূত্র: ন্যাটো, রয়টার্স 


আরও খবর



প্রথম দিনে কত আয় করল টাইগার থ্রি

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ৪৬জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক : বক্স অফিসে চলছে ‘টাইগার থ্রির’ দাপট। ছবিটি ঘিরে সিনেমা পাড়ায় উত্তেজনা তুঙ্গে। গতকাল ১২ নভেম্বর ভারতজুড়ে দীপাবলি উদযাপনেইর মাঝেই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে সালমান খানের নতুন  এ সিনেমা।

দীপাবলির দিনেও প্রেক্ষাগৃহে প্রথম শো ছিল ভোর ৬টায়। ভাইজানের ছবি নিয়ে তখনও উন্মাদনার পারদ তুঙ্গে। ইন্ডাস্ট্রির ট্রেড অ্যানালিস্টদের একাংশ শঙ্কা প্রকাশ করেছিল, এদিন সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে পূজা হবে। কম লোকই প্রেক্ষাগৃহে আসবে।

তবে মুক্তির দিন ভোর থেকেই ভিড় উপচে পড়তে থাকে প্রেক্ষাগৃহে। ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া মেলে দর্শকের থেকেও।

এরপরই একাধিক ইন্ডাস্ট্রি ট্রেড অ্যানালিস্ট জানায় সালমান খানের এই ছবিটি প্রথম দিনে ৪০ কোটি টাকার মতো আয় করতে পারবে।

ট্রেড অ্যানালিস্ট ও ফিল্ম সমালোচক তরণ আদর্শ একটি পোস্ট করে জাতীয় মাল্টিপ্লেক্স চেনগুলোতে কত আয় হয়েছে মোটামুটি একটি হিসাব দিয়েছেন, যার মধ্যে পিভিআর, আইনক্স, সিনেপলিস আছে।

এদিন দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এই চেনগুলো থেকে ১০.৮৫ কোটি টাকা আয় হয়।

যদিও প্রথম দিনের ব্যবসার নিরিখে টাইগার-৩ এখনও শাহরুখ খানের পাঠান বা জওয়ান-এর ধারেকাছে পৌঁছায়নি। যেগুলো প্রথম দিনেই যথাক্রমে ৫৭ কোটি ও ৭৫ কোটি টাকা আয় করেছিল।


আরও খবর



শিশুর বেছে বেছে খাবার খাওয়ার অভ্যাস দূর করবেন যেভাবে

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৮জন দেখেছেন

Image

সাধারণত অভিভাবকরা মনে করেন যে শিশুরা সব ধরনের খাবার নাও খেতে পারে। প্রি-প্যাকেজড কিড-সাইজ স্ন্যাকস যেমন চিকেন নাগেটস, স্যান্ডউইচ শিশুদের পছন্দের খাবার। কিন্তু মায়েরা সচরাচর এমন খাবার শিশুদের খেতে দিতে চান না যদি শিশুটি জোর না করে। শিশুর জন্য অভিভাবকরা যে ধরণের খাবার তৈরি এবং পরিবেশন করে সেটি পরিবর্তন করা দরকার। কিন্তু বাবা-মা চাইলেই তাদের দুশ্চিন্তা দূর করতে পারে যদি তারা কিছু নিয়ম মেনে চলে। আসুন জেনে নিই সেই নিয়মগুলো-

১. খাবারকে না বলা চলবে না
বাসায় শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্কদের কোনো খাবার নিয়ে অভিযোগ করার সুযোগ রাখবেন না। এর মানে তাদের সব খাবারই খেতে হবে তেমনও নয়। কিন্তু খাবারকে না বলা চলবে না। সব খাবার শরীরে পুষ্টি জোগায়। শিশুদেরকে এটি বোঝানো উচিত। প্রত্যেক খাবারেরই নিজস্ব গুণ আছে। যারা অনেক কষ্ট করে রান্না করে শিশুরা খাবার না খেলে তারাও মনে কষ্ট পায়। ক্ষুধার্ত না থাকলে কাউকে খাবারের জন্য জোর করা উচিত নয়। খাবারের টেবিলে অবশ্যই খুশি মনে বসতে হবে। তাতে খাদ্য পরিপাক ভালোভাবে হয় এবং ভালো ঘুমও হয়। যেকোনো খাবার নিয়ে বলা উচিত না যে এটা ভালো না। এতে শিশু পরবর্তীতে ওই খাবার আর খেতে চায় না।

২. খাবার খাওয়াকে স্বাভাবিক অভ্যাস হিসেবে গড়ে তুলুন
শিশুরা খাবার খায় শরীরে পুষ্টি জোগাতে। তাই অভিভাবকের উচিত সঠিক নিয়মে খাবার দেওয়া। খাবার শেষ করতে পারলে পুরস্কার পাবে- শিশুকে কখনো এ ধরনের কথা বলবেন না। তাহলে ওরা ধরে নেবে যে খাবার খাওয়া একটি কষ্টের কাজ যা শেষ করতে পারলে পুরস্কার পাওয়া যায়। বরং খাবার খাওয়াকে প্রতিদিনের সাধারণ অভ্যাস হিসেবেই গড়ে তুলুন। এমনকী শিশুর জন্মদিনেও অনেক পদের আয়োজন করার প্রয়োজন নেই। এর বদলে তাকে এই বিশেষ দিন উপলক্ষে পছন্দের কিছু কিনে দিন, ঘুরতে নিয়ে যান। আবার শাস্তি হিসাবে কখনোই শিশুর খাবার বন্ধ করা ঠিক না। এতে শিশু মনে কষ্ট পাবে এবং দুর্বল হয়েও পরবে। তবে অস্বাস্থ্যকর খাবারও দেয়া চলবে না। তাদেরকে বুঝাতে হবে কোনটি তাদের জন্য ঠিক। শিশুদেরকে খুশি রাখতে মাঝে-মধ্যে তাদের জন্য ভালো খাবার রান্না করা উচিত । এতে তাদের মনও ভালো থাকবে এবং তারা খুশিও হবে। মূলত যখন তারা কোনো ভালো কিছু করবে তখন তাদের উৎসাহিত করার ক্ষেত্রে এটি করতে পারেন। কিন্তু কোন খারাপ কাজ করলে শাস্তি না দিয়ে অবশ্যই বোঝাতে হবে।

৩. শিশুর ক্ষুধা নষ্ট হতে দেবেন না
অনেকেরই খাওয়ার সময় চলাফেরা করার অভ্যাস রয়েছে যার ফলে ক্ষুধা নষ্ট হয়ে যায়। বিশেষ করে শিশুরা নানা অজুহাতে এই কাজটি করে থাকে। কিন্তু তাতে আরও ক্ষতি হয়ে যায়। তাই এই কাজ তাদের করতে দেয়া যাবে না। সঠিক সময়ে খাবার দিলে শিশুরা যেকোনো খাবারই খুশি হয়ে খেয়ে নেয়। এতে তাদের খালি পেটেও বেশিক্ষণ থাকতে হয় না। পরবর্তী খাবারের জন্যও তারা উৎসাহিত থাকে। অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার জন্য ক্ষুধাকে অজুহাত হতে দেয়া যাবে না। শিশুর ক্ষুধা নিবারণে হালকা নাস্তা খাওয়ার অভ্যাস হতে দেয়া যাবে না।

৪. পারিবারিক কার্যকলাপের একটি অংশ
টিভি দেখার সময় শিশুকে খাওয়ানোর অভ্যাস করা উচিত নয়। তাতে সে পরিবারের সঙ্গে খাবার খাওয়ার আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়। শিশুরা পরিবারের সবার সঙ্গে খাবার খেলে তাদের সঙ্গে মধুর সম্পর্ক গড়ে উঠবে। সবার সঙ্গে খাবার খেলে শিশুরা গল্প করতে পারবে এবং পরিবারের সবার প্রতি টানও কাজ করবে। সবার জন্যে অবশ্যই একই রকমের খাবারের ব্যবস্থা করা উচিত, তাতে সবাই মিলেমিশে খাওয়াদাওয়া করা শিখবে। খাবারের সময়টি পারিবারিক কাজের অন্তর্ভুক্ত। তাই এই সময় বাকি যেকোনো কাজ থেকে দূরে থাকা উচিত।

৫. চেষ্টা করুন, আবার চেষ্টা করুন
যেসব শিশু খাবার বেছে খায় তদেরকে সুন্দর করে খাবারে পরিবেশন করতে হবে। যাতে খাবারগুলো তাদের কাছে সুস্বাদু লাগে এবং খুশি হয়ে খায়। বাচ্চারা যখন কোন খাবার পছন্দ না করে তখন তারা ভিন্ন খাবারের বায়না ধরে, তখন অভিবাবকরা শুধু বোঝায় যে খাবারগুলো স্বাস্থ্যসম্মত। শিশু কোনো খাবার খেতে না চাইলে তাকে জোর করা উচিত নয়। বরং বোঝাতে হবে যে এটি তাদের জন্য উপকারী।


আরও খবর

শুষ্ক ত্বকের যত্নে মধু

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩

শীতে লালশাক কেন খাবেন?

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩




ঝালকাঠিতে শিশু স্কুল ছাত্র হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ৩০জন দেখেছেন

Image

ঝালকাঠি প্রতিনিধি : ঝালকাঠির রাজাপুরে শাহরিয়া ইসলাম তাওহীদ নামে চতুর্থ শ্রেণির এক শিশু স্কুল ছাত্রকে হত্যার বিচার ও জড়িতদের গ্রেফতারের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ-মানববন্ধন করেছে তার স্বজন, এলাকাবাসী ও শিক্ষার্থীরা।

রবিবার দুপুর দেড়টার দিকে রাজাপুর-ভান্ডারিয়া মহাসড়কের উপজেলার দক্ষিণ রাজাপুর বলাই বাড়ি নামক এলাকায় ঘন্টা ব্যাপি এ বিক্ষোভ-মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে স্বজন, এলাকাবাসী ও ওই এলাকার শিক্ষার্থী বিভিন্ন শ্রেনী পেশার প্রায় এক হাজার মানুষ অংশ নেন।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, নিহত শাহারিয়ার মা তানিয়া বেগম, বাবা মিলন হাওলাদার, মামা তমাল হোসেব বাবু, মিলনসহ স্থানীয়রা।

বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, গত ১৪ নভেম্বর স্কুল ছুটির পরে বাসায় ফেরেনি শাহারিয়ার। বিভিন্ন যায়গায় খোঁজাখোঁজির পরে বিকেল সাড়ে ৪ টার দিকে বাড়ীর পাশে তাফালবাড়ী খাল থেকে শাহারিয়ার রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। 

শাহারিয়ারকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করে প্রথমে নির্মানাধীন একটি ভবনে তাকে লুকিয়ে রাখে এবং পরে গুমের উদ্দেশ্যে মরদেহ খালের মধ্যে লুকিয়ে রাখে। ওই ভবনের একটি কক্ষে রক্তের দাগ ও রক্তমাথা কোদাল ও কনহি পাওয়া যায়। 

এ ঘটনায় ৫ দিন অতিবাহিত হলেও এখনো কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে বিচার দাবি করে করেন মানববন্ধনে অংশগ্রহন কারিরা।


আরও খবর