Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

সুবিধাবাদীদের ঝেড়ে ফেললেই জীবন সুন্দর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৮১জন দেখেছেন

Image

সুস্থ থাকার মতো বড় নেয়ামত আর কিছু নাই সত্যিই! তবে মাঝে মধ্যে ছোটখাটো অসুখ বা বিপদ না আসলে জীবনের আসল শুভাকাঙ্ক্ষী বা কাছের মানুষ চিনতে পারবেন না।

একটা সময় অনেকের মতো আমারও মনে হইতো কারোর কাছে আমার কোনো এক্সপেক্টেশন নাই বা সেটা রাখার দরকারও নাই। ‘এক্সপেক্টেশন যত কম জীবন তত সুন্দর’ বিশ্বাস করেন এই কথাটা একটা বেহুদা কথা। আপনার আত্মীয়-স্বজনদের আপনি নিশ্চই আপনার খারাপ সময়ে পাশে চাইবেন। অন্তত কেমন আছো জিজ্ঞেস করুক এতটুকুই অনেক কিছু মিন করে কখনো কখনো জীবনে।

আমি মোটেও সেলফিস ধরনের মানুষ না। তবে গত দুই-এক বছর যাবত আমি ‘যে যেমন আমি তেমন’ লোক হওয়ার চেষ্টা করতেছি। এই চেষ্টায় এবারের দৌড়টা বেশ লম্বাই হইলো বলা যায়। জীবনে আজাইরা, ফাও এবং সুবিধাবাদীদের যত ঝেড়ে ফেলা যায় জীবন কেবল মাত্র তখনই সুন্দর। 

আমি আমার স্টাফদের যত্ন, ভালোবাসা, আন্তরিকতার কাছে ঋণী। এরাই আমার পরিবার।


আরও খবর

ওদের অসহায় দেখে গলাটা বুজে আসে

রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩




বাংলাদেশে মুক্তি পাচ্ছে রণবীরের ‘অ্যানিমেল’

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৪জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক : আগামী ১ ডিসেম্বর ভারতে মুক্তি পেতে যাচ্ছে রণবীর কাপুর অভিনীত সিনেমা ‘অ্যানিমেল’। ছবিটি একই দিনে বাংলাদেশেও মুক্তি পাবে।

এমনটা নিশ্চিত করেছেন অ্যাকশন কাট এন্টার টেইনমেন্টের কর্ণধার ও পরিচালক অনন্য মামুন। 

কিছুদিন আগে ‘অ্যানিমেল’ প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান টি-সিরিজের মুম্বাই অফিসে গিয়েছিলেন মামুন। রণবীর কাপুরের একটি ভিডিও বার্তাও মামুন পোস্ট করেছিলেন নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে। 

ভিডিওতে দেখা যায়, দর্শকদের প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ‘অ্যানিমেল’ দেখার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন রণবীর। ২০০ কোটি বাজেটের এ সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন সঞ্জয় রেড্ডি বাঙ্গা। এতে আরও অভিনয় করেছেন- রাশমিকা মান্দানা, অনিল কাপুর, ববি দেওল, তৃপ্তি দিমরি প্রমুখ।


আরও খবর



সারাদেশে ১৮৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৪জন দেখেছেন

Image

বিএনপি ও সমমনা বিরোধী দলগুলোর ডাকা চতুর্থ দফার অবরোধের দ্বিতীয় দিনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দেশব্যাপী  ১৮৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। সোমবার (১৩ নভেম্বর) সকালে বাহিনীটির সদরদপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ২৫ প্লাটুনসহ সারাদেশে ১৮৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন রয়েছে। এ ছাড়া পর্যাপ্ত সংখ্যক বিজিবি প্লাটুন স্ট্যান্ডবাই রয়েছে।

এদিকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিজিবির পাশাপাশি আগে থেকেই র‌্যাব ও পুলিশের সদস্যরাও মাঠে রয়েছেন।


আরও খবর



রুহানি নামাজের খোঁজে

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৫৩জন দেখেছেন

Image

ইসলামিক ডেস্ক : কেয়ামতের আলোচনা প্রসঙ্গে এক হাদিসে হুজুরপাক (সা.) বলেছেন, ‘শেষ জামানায় মসজিদের চাকচিক্য বাড়বে কিন্তু মুসল্লিদের কলবের নূর হারিয়ে যাবে।’ (বুখারি, কিতাবুস সালাত) আরেক হাদিসে রসুল (সা.) বলেছেন, ‘শেষ জামানায় এমন মানুষ দেখবে যাদের বাহ্যিক পোশাক ও ইবাদতের ধরন দেখে তোমরা নিজেদের তুচ্ছ মনে করবে। তোমাদের তেলাওয়াতের চেয়ে তাদের তেলাওয়াত অনেক বেশি মধুর ও হৃদয়গ্রাহী হবে। কিন্তু তাদের তেলাওয়াত কণ্ঠনালি ভেদ করে কলবে পৌঁছবে না। তাদের নামাজ এমন সৌন্দর্যে ভরপুর থাকবে যে, তাদের তুলনায় তোমাদের নামাজ মনে হবে নগণ্য ইবাদত। আফসোস! তাদের নামাজ মাথার ওপরেও উঠবে না।’ (মুসলিম, কিতাবুজ জাকাত)

রসুলের (সা.) এসব ভবিষ্যদ্বাণী জ্বলজ্যান্ত সত্য হয়ে দেখা দিয়েছে আমাদের বাস্তব জীবনে। প্রসঙ্গত বলছি, প্রায়ই একটি প্রশ্নের মুখোমুখি হই। কেন আমাদের এত অধপতন হলো? একটা সময় ছিল আমাদের প্লেটে খাবার ছিল না, গায়ে বাহারি পোশাক ছিল না, ঘরে দামি আসবাব ছিল না; কিন্তু হৃদয়ভরা ইমান ছিল, তাওয়াক্কুল ছিল, ডাক্তারের কাছে কম যেতে হতো, ভাইয়ে ভাইয়ে মিল ছিল, পরিবারে শান্তি ছিল। এখন আমাদের পয়সা হয়েছে, অভাব দূর হয়েছে, খাবার ও পোশাকের ছড়াছড়ি, কিন্তু মনের সে শান্তি নেই কেন?

উন্নতি হয়েছে আমাদের ধর্মীয় অবকাঠামোতেও। আগে ১০ গ্রামে মসজিদ ছিল একটা। এখন প্রায় বাড়িপ্রতিই মসজিদ নির্মাণ হচ্ছে। কার মসজিদ কত দামি টাইলসে হবে সে প্রতিযোগিতা করে হচ্ছে। নামাজির সংখ্যাও মাশাল্লাহ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাড়ছে পর্দানশীল নারী-পুরুষের পরিমাণও। কিন্তু কোথায় যেন একটা গন্ডগোল বেধে গেছে। ফলে বাইরের সবকিছু ঠিক আছে কিন্তু রুহানিয়াতটা নষ্ট হয়ে গেছে। অনেকটা হাইব্রিড ফসলের মতো। খাচ্ছি কিন্তু স্বাদ-পুষ্টি কিছুই পাচ্ছি না। উল্টো দিন দিন দুরারোগ্য ব্যাধির দিকেই এগিয়ে চলছি।

সে দিন এক মহব্বতের লোক এসে বলল, একটা কাজের জন্য একজন কর্মকর্তা তার কাছে ঘুষ চেয়ে বসলেন। জোহরের নামাজের ওয়াক্ত হলে ওই ঘুষখোরকে দেখা গেল অফিসের মসজিদের প্রথম কাতারে। আরেকজন বলেছিল হুজুর! আমার থেকে জোরজবরদস্তি করে যে নেতা জমি কেড়ে নিয়েছে, পনেরো দিন পরই ওমরা করতে গিয়ে দেখি সে আমার আগে আগে তাওয়াফ করছে। সামনের কাতারে দাঁড়ানোর জন্য এক ধরনের ব্যস্ততা দেখাচ্ছে। সময় পেলেই কোরআনুল কারিম তেলাওয়াতে বসে পড়ছে। আরও কত কী!

এসব কথা শুনলে মনটা হু হু করে ওঠে। কোনোভাবেই হিসাব মিলাতে পারি না। একদিকে কোরআন বলছে, ‘অবশ্যই নামাজ অশ্লীল কাজ থেকে ফিরিয়ে রাখে।’ আরেক দিকে সমাজে দেখছি উল্টো চিত্র। এর ব্যাখ্যা কী? দীর্ঘদিন বিষয়টি আমাকে অনেক ভাবিয়েছে। জবাব পেয়েছি এক আল্লাহর সুফির কাছে। নিভৃতচারী শব্দটি এতদিন সাহিত্যে পড়েছি। সুফিকে দেখে মনে হলো সত্যিকারের নিভৃতচারী একেই বলে। কথা বলেন খুব অল্প। তবে যা বলেন অন্তর ঠান্ডা করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।

সেদিন খুব বৃষ্টি ছিল। ফকিরের হালকায় জিকির চলছে। একমনে বসে জিকির করছি। একটু পরপর দরুদ পড়ছি। এশার নামাজের আগে আগে ঘড়ি ধরে পাঁচ মিনিট নসিহত করলেন সুফি। মনে হলো পাঁচ শ বইয়ের এলম ট্রান্সফার করে দিয়েছেন আমাদের ভিতর। তিনি বললেন, ‘বাবারা! খোদাকে ডাকতে হলে আগে খোদাকে চিনতে হবে। খোদাকে না চিনে যতই ডাক মনে শান্তি পাবে না। এক সময় রাগে ক্ষোভে মনে হবে সব মিথ্যা। হয়তো মুখে মিথ্যা বলবে না কিন্তু তোমার কাজকর্মে প্রমাণ হবে তুমি আল্লাহকে বিশ্বাস কর না। একজন বেইমান-কাফের যা করে তুমিও তাই করবে। সে ঘুষ খায়, তুমি ঘুষ খাবে, সে জুলুম করে, তুমিও জলুম করবে। সে মদ খায়, জেনা করে, পর্দা করে না, এতিমের সম্পদ আত্মসাৎ করে, তুমিও তাই করতে থাকবে। যদিও তুমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়, বছরে বছরে হজে যাও, কিন্তু ভিতরে ভিতরে তুমি একজন পাক্কা কাফের।’

একটু থেমে সুফি বললেন, ‘পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেছেন, ‘হে বিশ্বাসীরা! নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তোমরা সালাতের কাছেও যেও না। যতক্ষণ তোমরা যা বলছ তা বুঝতে না পার ততক্ষণ সালাত থেকে দূরে থাক।’ (সুরা নিসা, আয়াত ৪৩) দেখ পবিত্র কোরআনের প্রতিটি আয়াতের অন্তত সাতটি করে অর্থ থাকে। এক ধরনের অর্থ মাদরাসায় পড়ায়। আরেক ধরনের অর্থ পড়ায় আমাদের মতো ফকিরের খানকায়। মাদরাসার অর্থ অনুযায়ী আয়াতের অর্থ হলো, নেশাগ্রস্ত অবস্থায় নামাজ পড়া হারাম। আর ফকিরি অর্থ হলো, দুনিয়ার মোহ, টাকার নেশা, সম্পদের মহব্বত অন্তরে থাকা অবস্থায় হাকিকি সালাতের কাছে যেতেই পারবে না। শত চেষ্টা করলেও পারবে না। কেননা, কলবে যদি খোদার নূর না থাকে, তাহলে তুমি সালাতের মর্মার্থই বুঝবে না। জাহেরি সালাতে দাঁড়িয়েও তুমি দুনিয়ার চিন্তায় ডুবে থাকবে। চার রাকাত নামাজে চার দোকানের হিসাব মেলাবে। সত্যি করে বল তো, তোমরা যখন নামাজে দাঁড়াও তখন কি সাহাবিদের হাল তৈরি হয়? তোমাদের মাথায় কি পাখি এসে বসে? নাকি তীরের আঘাতের তীব্র যন্ত্রণা ভুলে যাও? কিংবা নামাজে দাঁড়ালে দুনিয়ার সব দুশ্চিন্তা-দুর্ভাবনা চলে যায়। এগুলো কিছুই হয় না। তোমরা বরং কখন নামাজ শেষ করে টাকার ধান্দায় ছুটবে সে জন্য অস্থির হয়ে থাক। তাই বাহ্যিক নেশার পাশাপাশি অন্তরের এই নেশা থেকে মুক্ত হওয়া জরুরি। এ কারণেই আল্লাহ নামাজে দাঁড়ানোর আগে নেশা থেকে মুক্ত হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।’


আরও খবর



৬৫০০ নিখোঁজ ব্যক্তিকে খুঁজে বের করতে বৈশ্বিক সহায়তা চায় গাজা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১১জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় নিহতের সংখ্যা ১৫ হাজার ছাড়িয়েছে আগেই। নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যাই ১০ হাজার। এছাড়া গাজাজুড়ে সাড়ে ৬ হাজারেরও বেশি মানুষ এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।

এবার নিখোঁজ এসব হাজারও মানুষের খোঁজ পেতে এবং একইসঙ্গে উদ্ধার করতে বৈশ্বিক সহায়তা চেয়েছে গাজা কর্তৃপক্ষ।২৯ নভেম্বর রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি যুদ্ধের ফলে গত ৭ অক্টোবর থেকে নিখোঁজ হওয়া হাজার হাজার ফিলিস্তিনিকে খুঁজে বের করতে এবং উদ্ধার করতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে সহায়তা করার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন গাজা মিডিয়া অফিসের প্রধান।

ইসমাইল আল-থাওয়াবতা আনাদোলুকে বলেছেন: ‘সিভিল ডিফেন্স দল গুলো এখনও ধ্বংস স্তূপের নিচ থেকে বহু মরদেহ উদ্ধার করছে এবং গাজা উপত্যকার দক্ষিণ থেকে উত্তরে যাওয়ার রাস্তা গুলো থেকেও মরদেহ উদ্ধার হচ্ছে।’

তিনি বলেছেন, গাজায় এখনও সাড়ে ৬ হাজার ফিলিস্তিনি নিখোঁজ রয়েছেন। তারা হয় ধ্বংস স্তূপের নিচে আছেন বা তাদের ভাগ্যে ঠিক কী ঘটেছে তা এখনও অজানা। নিখোঁজ এসব ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ৪ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি নারী ও শিশু।

তিনি আরও বলেন, ধ্বংস স্তূপের নিচে থাকা লোকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য তাদের সরঞ্জাম, যন্ত্রপাতি এবং জ্বালানি দরকার।

একই সঙ্গে ধ্বংস স্তূপের নিচ থেকে নিখোঁজ ব্যক্তি বা তাদের মৃতদেহ বের করার জন্য ‘প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম এবং ধ্বংসাবশেষ অপসারণে বিশেষজ্ঞ দল সরবরাহ করতে’ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন আল-থাওয়াবতা।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের আন্তঃসীমান্ত হামলার পর ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করে। ভূখণ্ডটিতে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় নিহতের সংখ্যা ১৫ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। নিহত এসব ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ৬ হাজারেরও বেশি শিশু। এছাড়া নিহতদের মধ্যে নারীর সংখ্যাও চার হাজার।

অবশ্য গাজায় বর্তমানে যুদ্ধবিরতি চলছে। দেড় মাসেরও বেশি সময় যুদ্ধ চলার পর গত শুক্রবার চার দিনের এই যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছায় হামাস ও ইসরায়েল।

যদিও ইসরায়েল হুমকি দিয়ে রেখেছে, যুদ্ধ বিরতি শেষ হলেই তারা আবারও গাজায় হামলা চালানো শুরু করবে।


আরও খবর



শাকিব খান-সোনাল চৌহান কেমিস্ট্রি ‘জাস্ট লুকিং লাইক আ ওয়াও’!

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৩৫জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক : শাকিব খানকে জড়িয়ে ধরে ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করেছেন বলিউড অভিনেত্রী সোনাল চৌহান। ছবিটি সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ‘দরদ’ সিনেমায় শাকিব-সোনালের কেমিস্ট্রি যে দারুণভাবে জমে উঠেছে, তা রোম্যান্টিক মুডের ওই ছবিটি দেখেই অনুমান করা যাচ্ছে। এই জুটির ছবিটি দেখে মুগ্ধ ভক্তরাও। ছবিটি দেখার পর এই জুটিকে তারা বলছেন, ‘জাস্ট লুকিং লাইক আ ওয়াও’!

সোনালের ইনস্টাগ্রাম পোস্ট দেখলে এমন অনেক মন্তব্য চোখে পড়বে যেখানে অনুসারীরা জানাচ্ছেন, এই জুটির রোমান্স দেখার অপেক্ষায় মুখিয়ে আছেন তারা। সোনালের পোস্ট করা ছবিটিতে ভালোবাসার ইমোজি দিয়ে ভরিয়ে দিচ্ছেন অনুসারীরা।

জানা গেছে, জাহিদ আকবরের লেখা বালামের গাওয়া একটি গানের শুটিং দৃশ্য এটি। রণবীর কাপুর ও আলিয়া ভাটের ‘ব্রহ্মাস্ত্র’ সিনেমার ‘কেশারিয়া’ গানের শুটিং যেখানে হয়েছে, একই লোকেশনে শাকিব-সোনালের রোম্যান্টিক গানটির দৃশ্যধারণ সম্পন্ন হয়েছে।

গত অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ থেকে ‘দরদ’ সিনেমার টানা শুটিং চলেছে। এরপর ১৭ নভেম্বর সিনেমাটির শুটিং শেষ হয়। এটি হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ থেকে নির্মিত প্রথম সর্বভারতীয় সিনেমা। শাকিবের বিপরীতে অভিনয় করছেন বলিউড অভিনেত্রী সোনাল চৌহান। বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ ও মুম্বাইয়ের যৌথ প্রয়োজনায় এতে অভিনয়ে থাকছেন দুই দেশের পরিচিত শিল্পীরা।

এই সিনেমায় শাকিব খানের নায়িকা সোনাল চৌহান যিনি ইমরান হাসমি, প্রভাস, অমিতাভ বচ্চনসহ তামিল, তেলুগুর নামকরা অভিনেতাদের সঙ্গে অভিনয় করেছেন। ‘দরদ’ সাইকো থ্রিলার রোম্যান্টিক ধাঁচের সিনেমা। আগামী বছর ভালোবাসা দিবসে এটি বাংলাদেশ ও ভারতসহ ২০টির বেশি দেশে একযোগে মুক্তি পাবে।

সিনেমাটির পরিচালক অনন্য মামুন জানান, যেহেতু প্যান ইন্ডিয়ান সিনেমা ‘দরদ’, তাই বাংলার পাশাপাশি হিন্দি, তামিল, তেলেগু ও মালায়ালাম ভাষায় ডাবিং করে মুক্তি দেওয়া হবে।


আরও খবর