Logo
আজঃ রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

শুধু চিনি ছাড়লেই ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি মিলবে না

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | ২১৫জন দেখেছেন

Image

রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি। তাই পছন্দের অনেক খাবারই তালিকা থেকে বাদ দিতে হয়েছে অনেকের। সুগার-ফ্রি ডায়েট করলেই বোধ হয় ডায়াবেটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকবে, এ রকম ধারণাও রয়েছে অনেকের। বিষয়টি পুরোপুরি ভুল নয়। তবে আধুনিক চিকিৎসা বলছে, পরিমিত পরিমাণে সব কিছু খেয়েও রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তবে চিনি খাওয়া বন্ধ করে দেওয়া মানেই যে ডায়েট সফল, তা কিন্তু নয়। জীবনযাপনে বেশ কিছু পরিবর্তন আনাও জরুরি।

নিয়মিত শরীরচর্চা করা
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার প্রথম এবং প্রধান শর্তই হলো শরীরচর্চা করা। শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকলে ইনসুলিন হরমোনের ক্ষরণ, ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন
দিনের পর দিন ঘুম কম হলে, তা ইনসুলিন ক্ষরণ এবং গ্লুকোজ বিপাক হারের ওপর প্রভাব ফেলে। তাই রক্তে শর্করার মাত্রায় হেরফের হয়।

মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ
ঘরে-বাইরে কাজের চাপ, ব্যক্তিগত জীবনে সমস্যা মানসিক চাপ, উদ্বেগ বাড়িয়ে তুলতে পারে। যার ফলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়। মানসিক চাপ বশে রাখতে নিয়মিত ধ্যান, যোগাসন করা যেতে পারে।


আরও খবর



কলাপাড়ায় জেলা পর্যায়ের শাপলা কাব ও প্রেসিডেন্ট এওয়ার্ড মূল্যায়ন-২০২৩ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৯জন দেখেছেন

Image

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি : কলাপাড়ায় শাপলা কাব ও প্রেসিডেন্ট এওয়ার্ড জেলা পর্যায়ের মূল্যায়ন-২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বেলা সাড়ে ১১ টায় খেপুপাড়া সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হয়। কেন্দ্র সমন্বয়কারী এবং মূল্যায়ন পরিচালনা করেন কলাপাড়া স্কাউটস সাধারণ সম্পাদক এবং খেপুপাড়া সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যলয়ের সিনিয়র শিক্ষক মো.নুরুল হক। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পটুয়াখালী জেলা স্কাউট কমিশনার মো.সুলতান আহম্মেদ, উপ-পরিচালক পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলা সাকিলা ইয়াসমিন, জেলা স্কাউট লিডার সাইয়েদুল হক আজাদ, জেলা কাব-স্কাউট লিডার মো.কাইউম ও পটুয়াখালী সদর উপজেলা স্কাউট লিডার শাহানাজ পারভীন।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন স্কাউটস সহ-সভাপতি ও কলাপাড়া উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা অচ্যুতানন্দ দাস, উপজেলা স্কাউটস কমিশনার ও খেপুপাড়া সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক(ভারপ্রাপ্ত) মো.আবদুর রহিম, উপজেলা স্কাউটস লিডার মো.নিজাম উদ্দিন, সহ-সভাপতি ইকবাল বাসার খান, সহ- কমিশনার ও মঙ্গলসুখ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজমুজ শাকিব কনা, মো.মিজানুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ মামানৈ, সদস্য মো.মোয়াজ্জেম হোসেন, সঞ্জয় সিকদার ও শাহ-আলম প্রমুখ।

কলাপাড়ার মাধ্যমিক স্তরের প্রেসিডেন্ট এওয়ার্ড্#৩৯;র জন্য ৩৪ জন স্কাউট শিক্ষার্থী এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৬১ জন কাব স্কাউট শিক্ষার্থী এ মূল্যায়নে অংশগ্রহণ করেন। এ সময় ৪০ মিনিট লিখিত পরীক্ষা, ভাইভা এবং প্রাকটিকাল (সাঁতার) কার্যক্রমের মাধ্যমে মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হয়।


আরও খবর



মানুষ মারা গেলে যখন দাফন করা উত্তম

প্রকাশিত:রবিবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৯জন দেখেছেন

Image

শরিয়তের সাধারণ নিয়ম বা সুন্নত পদ্ধতি হলো ব্যক্তি যে গ্রাম বা শহরে মারা যাবে, তাকে সে শহর বা গ্রামের স্থানীয় মুসলিম কবরস্থানে দাফন করা হবে। কেননা দ্রুততম সময়ে কাফন-দাফন সম্পন্ন করা আবশ্যক। আর লাশ অন্যত্র নেওয়া হলে কাফন-দাফনে বিলম্ব হওয়ার এবং বিনা প্রয়োজনে অর্থ অপচয়ের ভয় থাকে। এ ছাড়া রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগে মদিনার নিকটবর্তী স্থানে সাহাবিরা মারা গেলে তাঁদেরকে সেখানেই দাফন করা হয়েছে। অথচ তাঁদের লাশ মদিনায় নিয়ে আসা সম্ভব ছিল। সাহাবায়ে কিরাম দ্বিন প্রচারের জন্য আরব উপদ্বীপের বাইরে যেখানে যিনি মারা গেছেন, তাঁকে সেখানেই দাফন করা হয়েছে। আর শহীদদের সেখানেই দাফন করা হয়েছে, যেখানে তাঁরা শহীদ হয়েছেন। হাদিসে এসেছে, আবদুর রহমান ইবনে আবি বকর (রা.) হুবশি নামক স্থানে মারা গেলেন। পরে তাঁকে মক্কায় এনে এখানে কবর দেওয়া হলো। আয়েশা (রা.) মক্কায় এসে (ভাই) আবদুর রহমান ইবনে আবি বাক্রের কবর জিয়ারতে গেলেন এবং একটি কবিতা আবৃত্তির পর বললেন, ‘আল্লাহর কসম! আমি যদি উপস্থিত থাকতাম, তবে আপনি যেখানে মারা গেছেন সেখানেই আপনাকে দাফন করা হতো। আমি যদি আপনার দাফনের সময় উপস্থিত থাকতাম, তবে আমি আপনার কবর জিয়ারতে আসতাম না।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১০৫৫) যখন লাশ স্থানান্তর করা যাবে : যখন কোনো মুমিন এমন কোনো এলাকায় মারা যায়, যেখানে দাফন করলে পরবর্তী সময়ে লাশ বা কবর বিকৃতি হওয়ার ভয় থাকে অথবা অনুরূপ কোনো অসম্মানজনক কাজের আশঙ্কা থাকে, বা কাফন-দাফনের স্বাভাবিক ব্যবস্থা না থাকে, তখন লাশ অন্যত্র স্থানান্তর করা আবশ্যক। পরিবারের সদস্যরা যেন সহজেই জিয়ারত করতে পারে এই নিয়তে নিজ এলাকায় লাশ এনে দাফন করা জায়েজ। তবে অধিক বিলম্ব হওয়ার আশঙ্কা থাকলে তা করা মাকরুহ। (আউনুল মাবুদ : ৮/৪৪৭) ইমাম মালিক ইবনে আনাস (রহ.) একাধিক সূত্রে বর্ণনা করেছেন, ‘সাআদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস ও সাঈদ ইবনে জায়েদ ইবনে আমর ইবনে নুফাইল (রা.) আকিক নামক স্থানে মারা যান এবং তাঁদেরকে মদিনায় নিয়ে আসা হয় এবং সেখানেই তাঁদের দাফন করা হয়।’ (মুয়াত্তায়ে মালিক, হাদিস : ৩১) তাঁদের লাশ স্থানান্তর করা হয়েছিল বহু সাহাবার উপস্থিতিতে এবং তাঁরা এই কাজে আপত্তি করেননি। নিজ এলাকার কবরস্থান নদীভাঙন বা অন্য কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিলীন হয়ে যাওয়ার ভয় থাকলে নিকটস্থ এলাকার অন্য কোনো করবস্থানে নিয়ে লাশ দাফন করা জায়েজ আছে। অসিয়ত করে গেলে : যদি কোনো ব্যক্তি মৃত্যুর সময় নির্ধারিত কোনো কবরস্থানে দাফন করার অসিয়ত করে যায় এবং তা বাস্তবায়ন করা ওয়ারিশদের জন্য কষ্টকর ও অধিক ব্যয়বহুল না হয়, তাহলে তাদের উচিত অসিয়ত পূরণ করা। আর তা বাস্তবায়ন করা যদি কষ্টসাধ্য ও অধিক ব্যয়বহুল হয় অথবা লাশ দাফনে অধিক বিলম্ব হওয়ার ভয় থাকে, তাহলে এমন অসিয়ত পূরণ করা থেকে বিরত থাকবে। মৃত ব্যক্তি যদি নিজ মহল্লার কবরস্থানের পরিবর্তে শহরের অন্য কোনো কবরস্থানে অথবা নিকটবর্তী কোনো কবরস্থানে দাফন করার অসিয়ত করে, তাহলে তা বাস্তবায়নে শরিয়তের কোনো বাধা নেই। (আল-ফিকহু আলা মাজাহিবিল আরবাআ, পৃষ্ঠা-১২৭৭)


আরও খবর

নামাজ না পড়ার ভয়াবহ শাস্তি

শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪




বিশাল বাজেটে নির্মিত হবে শাকিবের ‘বরবাদ’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক: ‘তুফানে’র সাফল্যের পর শাকিবের চোখ এখন ‘বরবাদ’-এর দিকে। কেননা এ সিনেমাটিও বড়সড় আয়োজনের। যদিও ক্যামেরা, লাইট জ্বলে ওঠেনি এখনো। তবে কাজ শুরুর আগেই উত্তাপ ছড়াচ্ছে বরবাদ। নতুন তথ্য অনুসারে, প্রায় ১৫ কোটি টাকা বাজেটে নির্মিত হবে ‘বরবাদ’। যা বাংলা সিনেমার ক্ষেত্রে রীতিমতো রেকর্ড! সিনেমা সংশ্লিষ্টদের মাধ্যমে জানা যায়, বিরাট বাজেটে তৈরি হচ্ছে শাকিবের পরবর্তী সিনেমাটি। সিনেমার ৮০ শতাংশ শুটিং হবে দেশের বাইরে।

এটি হতে যাচ্ছে অ্যাকশন ভায়োলেন্স ধাঁচের সিনেমা; বাংলা সিনেমার দর্শক অনেক অ্যাকশন সিনেমা দেখলেও এই ধরনের অ্যাকশন দেখেনি। দৃশ্য পরিচালনা করবেন মুম্বাইয়ে রবি বর্মা। যিনি অ্যাকশন ডিরেক্টর হিসেবে বলিউড ও তেলুগুর অধিকাংশ সিনেমায় থাকেন। এ ছাড়া মুম্বাইয়ের এজাজ মাস্টারসহ ‘এ গ্রেড’-এর কয়েকজন অ্যাকশন মাস্টার রয়েছেন। ড্যান্স কোরিওগ্রাফার হিসেবে থাকবেন বলিউডের আদিল শেখ। এ ছাড়া গানে প্রীতমসহ থাকছেন বলিউডের শিল্পীরা। আরো জানা যায়, সিনেমাটিতে শাকিবের নায়িকা থাকবেন ‘প্রিয়তমা’ সিনেমার নায়িকা ইধিকা পাল। নায়িকা নিয়ে শুরুতে বেশ কিছু গুঞ্জন শোনা গেলেও ইধিকা পালই হতে চলেছেন শাকিবের পর্দাসঙ্গী, এমনটাই আভাস পাওয়া যাচ্ছে।

‘বরবাদ’ প্রসঙ্গে পরিচালক হৃদয় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘প্রযোজকদের কাছে যা চেয়েছি, তারা কিছুতে না করেননি। এ ছাড়া অনেক সারপ্রাইজ রয়েছে। যা করছি সব কিছু দর্শকদের জন্য করছি। আমাদের বিশ্বাস কেউ হতাশ হবে না। এতটুকু বলতে চাই, একবার দর্শকরা ‘বরবাদ’ টিমকে বিশ্বাস করুক। বাকিটা স্ক্রিনে দেখতে পাবে।’ জানা যায়, ‘বরবাদ’ সিনেমাটিকে বিশ্বমানের করতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্মাতা হৃদয়কে সার্বক্ষণিক তদারকি করছেন শাকিব খান। বর্তমানে লোকেশন র‍্যাকি করতে দেশের বাইরে আছেন নির্মাতা হৃদয়।


আরও খবর

পাপারাজ্জিদের খপ্পরে হৃতিক-সাবা

শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪

সরকারের উপদেষ্টা হতে চান ফারুকী

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪




সহধর্মিণী হারালেন নাট্যকার মামুনুর রশীদ

প্রকাশিত:বুধবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

বরেণ্য নাট্যকার ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মামুনুর রশীদের স্ত্রী গওহর আরা মামুন ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় ধানমন্ডির বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় না ফেরার দেশে চলে যান তিনি। মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনায় সকলের দোয়া চেয়েছে পরিবার।

দীর্ঘদিন ধরে বেশ কিছু শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন গওহর আরা মামুন। অসুস্থ অবস্থায় ধানমন্ডির বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।  তার মৃত্যুতে মামুনুর রশীদের পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বাদ জোহর ধানমন্ডি তাকওয়া মসজিদে মরহুমার নামাজে জানাজা হবে। এরপর মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় দাফন করা হবে গওহর আরা মামুনকে।


আরও খবর

পাপারাজ্জিদের খপ্পরে হৃতিক-সাবা

শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪

সরকারের উপদেষ্টা হতে চান ফারুকী

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪




ওয়েবসাইট বা অ্যাপ নিরাপদ কি না, জানাবে গুগল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | ৭২জন দেখেছেন

Image

সার্চ ইঞ্জিন গুগলের রয়েছে অসংখ্য ফিচার। নানান কাজে প্রথম ভরসা হতে পারে গুগল। গুগলে যখন যা ইচ্ছে সার্চ করছেন। যা জানতে ইচ্ছে হচ্ছে সার্চ করে জেনে নিচ্ছেন। শুধু সার্চের জন্যই নয় গুগলের রয়েছে আরও অসংখ্য ফিচার। এখন আপনার ফোনে ভাইরাস থাকলে তা সরাতে সাহায্য করবে গুগল। গুগল প্লে স্টোরের মাধ্যমে সহজেই জেনে নিতে পারবেন ফোনে কোনো ক্ষতিকর অ্যাপ রয়েছে কি না। অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল প্লে স্টোর থেকেই সব অ্যাপ ডাউনলোড করতে হয়। যদি কোনো ভুল অ্যাপ ইন্সটল হয়, তাহলে তা ফোনের ক্ষতি করতে পারে। তাই অ্যাপগুলি সব সময় যাচাই করে ডাউনলোড করা উচিত। অনেক সময় বেশ কিছু অ্যাপ গোপনে ইন্সটল হয়ে থাকে ফোনে। তাই গুগল প্লে স্টোরে অবশ্যই সেটি স্ক্যান করে নেওয়া উচিত। গুগল প্লে স্টোর থেকে শুধু অ্যাপ ডাউনলোড করা নয়, কোনো গোপন অ্যাপ রয়েছে কি না তাও জানা যায়। এর জন্য প্লে প্রোজেক্ট নামক একটি ফিচার চালু করেছে গুগল। যা লাখ লাখ ব্যবহারকারীদের ক্ষতিকর অ্যাপ থেকে বাঁচানোর কাজ করে। এই প্লে প্রোজেক্ট ফিচারের মাধ্যমে পুরো স্মার্টফোন স্ক্যান করা যাবে। যদি কোনো ক্ষতিকর অ্যাপ থাকে সঙ্গে সঙ্গে ধরে ফেলবে। 

যেভাবে কাজটি করবেন-
প্রথমে গুগল প্লে স্টোর ওপেন করুন। তারপর উপরে প্রোফাইল আইকনে ক্লিক করুন।এবার এখানে মেনু সেকশনে প্লে প্রোজেক্ট অপশন পাবেন। ওই অপশনে ক্লিক করা মাত্রই স্ক্যানিং শুরু হয়ে যাবে।   স্ক্যানিংয়ে ফোনে কোনো ভাইরাস রয়েছে কি না বা ক্ষতিকর অ্যাপ রয়েছে কি না দেখা হবে। যদি কোনো ক্ষতিকর অ্যাপ না থাকে তাহলে সবুজ রঙে লেখা আসবে নো হার্মফুল অ্যাপস ফাউন্ড। আর যদি ভাইরাস থাকে তাহলে স্ক্রিনেই ভেসে উঠবে সেই তথ্য।


আরও খবর

গুগল ড্রাইভ খালি করার কৌশল

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪