Logo
আজঃ রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

তাসকিন-সাকিবের ভাগ্য নির্ধারণ আজ

প্রকাশিত:সোমবার ২৩ অক্টোবর 20২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | ২৭৩জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক : প্রত্যাশিত শুরুর পর টানা হার। বাংলাদেশের বিশ্বকাপ পর্বটা এখন পর্যন্ত খুব একটা সুখকর নয়। চার ম্যাচে মাত্র ১টি জয়। রানরেটের কল্যাণে কোনভাবে টিকে আছে সেরাদের লড়াইয়ে। প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের অসুস্থতার খবর বেড়িয়েছে। আবার অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের সঙ্গে কোচিং প্যানেলের দূরত্ব বেড়ে যাওয়ার কথাও এসেছে। সবমিলিয়ে ভারতে মাঠ বা মাঠের বাইরের পরিস্থিতি কোনোটিই টাইগারদের পক্ষে নেই।

এরসঙ্গে যুক্ত হয়েছে চোট সমস্যা। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই কাঁধের চোটে পড়েছিলেন তাসকিন। চোট মূলত আগের, তবে ব্যাথা বেড়েছিল সেই ম্যাচে। বিশ্বকাপের প্রথম তিন ম্যাচে তাই কোটার দশ ওভার পূরণ করতেই পারেননি তাসকিন। আর সাকিব বাঁ পায়ের উরুর চোটে আক্রান্ত হয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে। দুজনেই মিস করেছেন ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে। 

অবশ্য টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজনের কথায় কিছুটা হলেও স্বস্তি পাবেন বাংলাদেশের ক্রিকেট ভক্তরা। তার বক্তব্য অনুযায়ী, দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে পরের ম্যাচে সাকিব খেলতে পারেন। এমনকি তিনি জানান টাইগার অধিনায়ক ভারত ম্যাচও খেলতে চেয়েছিল। তবে বড় দূর্ঘটনার কথা চিন্তা করে তাকে খেলায়নি টিম ম্যানেজমেন্ট।

এক গণমাধ্যমকে সুজন বলেন, ‘সাকিব আগের ম্যাচেও খেলতে চেয়েছিল। মাঠে প্রস্তুত হয়ে গিয়েছিল সে। আশা করি, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলতে পারবে। ও তো খেলতেই চায়, আমরা খেলতে দিই না। কারণ বড় কিছু হয়ে গেলে বাকি ম্যাচগুলোতে পাওয়া যাবে না।’ 

কাঁধের চোটে ভুগছেন তাসকিন আহমেদ। যে কারণে ভারত ম্যাচে খেলা হয়নি এই পেসারেরও। আগামী ম্যাচে তাসকিন-সাকিবের খেলার সম্ভাবনা নিয়ে জানতে চাওয়া হলে প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু বলেন, ‘ফিজিও তো বলছে প্রতিদিন পরীক্ষা করা হচ্ছে। কাল (আজ) একটা মূল্যায়ন রিপোর্ট দেবে। তার ওপর ভিত্তি করে বাকি সিদ্ধান্ত।’


আরও খবর

নামাজ না পড়ার ভয়াবহ শাস্তি

শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪




মানুষ মারা গেলে যখন দাফন করা উত্তম

প্রকাশিত:রবিবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৯জন দেখেছেন

Image

শরিয়তের সাধারণ নিয়ম বা সুন্নত পদ্ধতি হলো ব্যক্তি যে গ্রাম বা শহরে মারা যাবে, তাকে সে শহর বা গ্রামের স্থানীয় মুসলিম কবরস্থানে দাফন করা হবে। কেননা দ্রুততম সময়ে কাফন-দাফন সম্পন্ন করা আবশ্যক। আর লাশ অন্যত্র নেওয়া হলে কাফন-দাফনে বিলম্ব হওয়ার এবং বিনা প্রয়োজনে অর্থ অপচয়ের ভয় থাকে। এ ছাড়া রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগে মদিনার নিকটবর্তী স্থানে সাহাবিরা মারা গেলে তাঁদেরকে সেখানেই দাফন করা হয়েছে। অথচ তাঁদের লাশ মদিনায় নিয়ে আসা সম্ভব ছিল। সাহাবায়ে কিরাম দ্বিন প্রচারের জন্য আরব উপদ্বীপের বাইরে যেখানে যিনি মারা গেছেন, তাঁকে সেখানেই দাফন করা হয়েছে। আর শহীদদের সেখানেই দাফন করা হয়েছে, যেখানে তাঁরা শহীদ হয়েছেন। হাদিসে এসেছে, আবদুর রহমান ইবনে আবি বকর (রা.) হুবশি নামক স্থানে মারা গেলেন। পরে তাঁকে মক্কায় এনে এখানে কবর দেওয়া হলো। আয়েশা (রা.) মক্কায় এসে (ভাই) আবদুর রহমান ইবনে আবি বাক্রের কবর জিয়ারতে গেলেন এবং একটি কবিতা আবৃত্তির পর বললেন, ‘আল্লাহর কসম! আমি যদি উপস্থিত থাকতাম, তবে আপনি যেখানে মারা গেছেন সেখানেই আপনাকে দাফন করা হতো। আমি যদি আপনার দাফনের সময় উপস্থিত থাকতাম, তবে আমি আপনার কবর জিয়ারতে আসতাম না।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১০৫৫) যখন লাশ স্থানান্তর করা যাবে : যখন কোনো মুমিন এমন কোনো এলাকায় মারা যায়, যেখানে দাফন করলে পরবর্তী সময়ে লাশ বা কবর বিকৃতি হওয়ার ভয় থাকে অথবা অনুরূপ কোনো অসম্মানজনক কাজের আশঙ্কা থাকে, বা কাফন-দাফনের স্বাভাবিক ব্যবস্থা না থাকে, তখন লাশ অন্যত্র স্থানান্তর করা আবশ্যক। পরিবারের সদস্যরা যেন সহজেই জিয়ারত করতে পারে এই নিয়তে নিজ এলাকায় লাশ এনে দাফন করা জায়েজ। তবে অধিক বিলম্ব হওয়ার আশঙ্কা থাকলে তা করা মাকরুহ। (আউনুল মাবুদ : ৮/৪৪৭) ইমাম মালিক ইবনে আনাস (রহ.) একাধিক সূত্রে বর্ণনা করেছেন, ‘সাআদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস ও সাঈদ ইবনে জায়েদ ইবনে আমর ইবনে নুফাইল (রা.) আকিক নামক স্থানে মারা যান এবং তাঁদেরকে মদিনায় নিয়ে আসা হয় এবং সেখানেই তাঁদের দাফন করা হয়।’ (মুয়াত্তায়ে মালিক, হাদিস : ৩১) তাঁদের লাশ স্থানান্তর করা হয়েছিল বহু সাহাবার উপস্থিতিতে এবং তাঁরা এই কাজে আপত্তি করেননি। নিজ এলাকার কবরস্থান নদীভাঙন বা অন্য কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিলীন হয়ে যাওয়ার ভয় থাকলে নিকটস্থ এলাকার অন্য কোনো করবস্থানে নিয়ে লাশ দাফন করা জায়েজ আছে। অসিয়ত করে গেলে : যদি কোনো ব্যক্তি মৃত্যুর সময় নির্ধারিত কোনো কবরস্থানে দাফন করার অসিয়ত করে যায় এবং তা বাস্তবায়ন করা ওয়ারিশদের জন্য কষ্টকর ও অধিক ব্যয়বহুল না হয়, তাহলে তাদের উচিত অসিয়ত পূরণ করা। আর তা বাস্তবায়ন করা যদি কষ্টসাধ্য ও অধিক ব্যয়বহুল হয় অথবা লাশ দাফনে অধিক বিলম্ব হওয়ার ভয় থাকে, তাহলে এমন অসিয়ত পূরণ করা থেকে বিরত থাকবে। মৃত ব্যক্তি যদি নিজ মহল্লার কবরস্থানের পরিবর্তে শহরের অন্য কোনো কবরস্থানে অথবা নিকটবর্তী কোনো কবরস্থানে দাফন করার অসিয়ত করে, তাহলে তা বাস্তবায়নে শরিয়তের কোনো বাধা নেই। (আল-ফিকহু আলা মাজাহিবিল আরবাআ, পৃষ্ঠা-১২৭৭)


আরও খবর

নামাজ না পড়ার ভয়াবহ শাস্তি

শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪




নেপালে ভয়াবহ বন্যা-ভূমিধসে নিহত বেড়ে ১১২

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৯জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : নেপালে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১১২ জন। টানা বৃষ্টিতে সৃষ্ট বন্যা-ভূমিধসে তারা প্রাণ হারান। এ ছাড়া নিখোঁজ রয়েছেন বহু মানুষ। এদিকে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে নেপালি সংবাদমাধ্যম কাঠমান্ডু পোস্ট। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত তিনদিন ধরে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে অবিরাম বর্ষণে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধস হয়েছে এবং শনিবার রাত পর্যন্ত অন্তত ১১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই দুর্যোগে আরও ৬৮ জন নিখোঁজ হয়েছেন।

শনিবার রাত সাড়ে ১০টায় নেপালের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে ৯৯ জন নিহত, ৬৮ জন নিখোঁজ এবং আরও ১০০ জন আহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। তবে কাঠমান্ডু পোস্টের স্থানীয় সংবাদদাতাদের প্রাপ্ত তথ্য এবং নেপাল পুলিশ ও সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর সদর দপ্তরের নিশ্চিত হওয়া তথ্যে দেশব্যাপী ১১২ জন মারা গেছেন বলে জানা গেছে। এর মধ্যে ললিতপুরে কমপক্ষে ২০ জন, ধাদিংয়ে ১৫ জন, কাভরে ৩৪ জন, কাঠমান্ডুতে ১২ জন, মাকাওয়ানপুরে ৭ জন, ভক্তপুর ও পাঁচথারে ৫ জন, সিন্ধুপালচোকে ৪ জন, দোলাকায় ৩ জন, ধনকুটায় ২ জন করে প্রাণ হারিয়েছেন।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মতে, পাঁচথার, ঝাপা, মহোত্তারি, কাঠমান্ডু, ললিতপুর, কাভরে, সিন্ধুলি, ধাদিং, সিন্ধুপালচোক, দোলাখা এবং রূপানদেহি জেলায় অন্তত ৬৮ জন নিখোঁজ হয়েছেন। কাঠমান্ডু পোস্ট বলছে, বন্যা এবং ভূমিধসের জেরে পার্বত্য এই দেশটির অনেক অংশে মানুষের জীবনযাত্রাকে বিপর্যস্ত হয়ে উঠেছে, অনেক মহাসড়ক এবং রাস্তার চলাচল ব্যাহত হয়েছে, শত শত বাড়ি ও সেতু চাপা পড়েছে বা ভেসে গেছে এবং শত শত পরিবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে। সড়ক বন্ধ হয়ে যাওয়র কারণে বিভিন্ন স্থানে হাজার হাজার যাত্রী আটকা পড়েছেন। শনিবার কাঠমান্ডু উপত্যকায় ১৯৭০ সালের পর থেকে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।


আরও খবর



ইসরায়েলের বিমান হামলার পরও বেঁচে আছেন হিজবুল্লাহ প্রধান

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর প্রধান নেতা হাসান নাসরুল্লাহকে লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েল। আশঙ্কা করা হচ্ছিল, নাসরুল্লাহ এই হামলায় আহত অথবা নিহত হয়েছেন।

তবে বার্তাসংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, হিজবুল্লাহ প্রধান বেঁচে আছেন এবং ভালো আছেন। নাসরুল্লাহর খুব কাছের লোকদের বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।হিজবুল্লাহর আরেকটি সূত্র এএফপিকে জানিয়েছে, নাসরুল্লাহ ভালো আছেন।



আরও খবর



ঠাকুরগাঁওয়ের সাবেক সংসদ সদস্যকে কারাগারে প্রেরণ

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: ভূমি দখল ও হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাজহারুল ইসলাম সুজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাকে হাজির করা হলে বিচারক রহিমা খাতুন ও নিত্যানন্দ রায় এই আদেশ দেন।

মাজহারুল ইসলাম সুজনকে গত ১১ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার করে র‍্যাব। ওইদিন দুপুরে রাজধানীর নিকুঞ্জ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তার বিরুদ্ধে হাবিবুল ইসলাম বাবলু ভূমি দখলের অভিযোগে একটি মামলা ও ফজলে আলম নামের একজনকে হত্যার মামলা দায়ের করেন।

অভিযোগে জানা যায়, গত ১০ আগস্ট হাবিবুল ইসলাম বাবলু জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বেউরঝাড়ী এলাকায় কেনা জমিতে গেলে সাবেক এমপির লোকজন ১০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করে প্রাণনাশের হুমকি দেন এবং তাকে পিটুনি দেন।



আরও খবর



এশিয়ার ৮ দেশের সঙ্গে সরাসরি লেনদেন না করার নির্দেশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৯২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) সদস্যভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে সরাসরি কোনো লেনদেন না করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব দেশের সঙ্গে শুধু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন করতে হবে।

বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) এক সার্কুলারে এ নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

আকু হলো, একটি আন্তঃদেশীয় লেনদেন নিষ্পত্তি ব্যবস্থা। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মধ্যকার লেনদেনের দায় পরিশোধ করা হয়। ইরানের রাজধানী তেহরানে আকুর সদর দপ্তর। এ ব্যবস্থায় ৯টি দেশের মধ্যে যেসব আমদানি-রপ্তানি হয়, তা সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতি দুই মাস অন্তর আমদানির দায় অর্থ পরিশোধ করে। তবে সম্প্রতি দেনা পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ায় এ তালিকা থেকে বাদ পড়েছে শ্রীলঙ্কা।আকুর বাইরে অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের লেনদেন তাৎক্ষণিকভাবে সম্পন্ন হয়।

 জানা গেছে, আকুর সদস্য দেশ হলেও দেশের ব্যাংকগুলো ভারতের সঙ্গে অনেক লেনদেন সরাসরি করছে। এতে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার ওপর অনেক সময় চাপ বাড়ে। এই চাপ কমাতে সব লেনদেন আকুর মাধ্যমে করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর