Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, ফিরলেন সাকিব

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৮৮জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক : আফগানিস্তানের বিপক্ষে জয় দিয়ে আসর শুরু করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু পরের তিন ম্যাচ হেরে টাইগারদের আত্মবিশ্বাস তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে! সেমির লড়াইয়ে টিকে থাকতে তাদের জন্য জয়ে ফেরাটা গুরুত্বপূর্ণ। ঘুরে দাঁড়ানোর মিশনে বাংলাদেশের সামনে এবার উড়তে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকা। মুম্বাইয়ের ওয়ংখেড়েতে টস জিতে শুরুতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা।

চোট কাটিয়ে দলে ফিরেছেন সাকিব আল হাসান। সাকিব ফেরায় একাদশে জায়গা হারিয়েছেন তাওহীদ হৃদয়। মূলত অফফর্মের কারণেই একাদশ থেকে ছিটকে গেলেন এই ব্যাটার। এর আগে টানা ৪ ম্যাচ খেলেও সুবিধা করতে পারেননি তিনি।

বাংলাদেশের নিয়মিত অধিনায়ক ফিরলেও টেম্বা বাভুমাকে ছাড়াই মাঠে নামতে হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকাকে। নিয়মিত অধিনায়কের অনুপস্থিতিতে গত ম্যাচের মতোই প্রোটিয়াদের নেতৃত্ব দেবেন এইডেন মার্করাম। দক্ষিণ আফ্রিকার একাদশে এসেছে এক পরিবর্তন। লুঙ্গি এনগিদির জায়গা হারিয়েছেন। সুযোগ মিলেছে লিজার্ড উইলিয়ামসের।

বাংলাদেশ একাদশ- লিটন দাস, তানজিদ তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, মেহেদি হাসান মিরাজ, সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, নাসুম আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ও হাসান মাহমুদ।

দক্ষিণ আফ্রিকা একাদশ- কুইন্টন ডি কক, রেজা হেনড্রিকস, রাসি ফন ডার ডুসেন, এইডেন মার্করাম (অধিনায়ক), হেনরিখ ক্লাসেন, ডেভিড মিলার, মার্কো জানসেন, জেরাল্ড কোয়েটজে, কেশব মহারাজ, কাগিসো রাবাদা ও লিজার্ড উইলিয়ামস।


আরও খবর

৩১৭ রানে অলআউট নিউজিল্যান্ড

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




প্রধানমন্ত্রীর কাছে এইচএসসির ফলাফল হস্তান্তর

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৯জন দেখেছেন

Image

উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

রবিবার সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর হাতে এইচএসসির ফলাফলের অনুলিপি এবং পরিসংখ্যান প্রতিবেদন তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।

প্রথমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফলাফলের সার্বিক পরিসংখ্যান তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী। পরে বিভিন্ন বোর্ডের চেয়ারম্যানরা স্ব স্ব বিভাগের ফলাফলের পরিসংখ্যান প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন।

প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে এই ফল প্রকাশ করবেন। পরে সারা দেশের শিক্ষার্থীরা একযোগে পরীক্ষার ফলাফল পাবেন।


আরও খবর



আল্লাহ বিশ্ব জাহানের একমাত্র সৃষ্টিকর্তা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৬৬জন দেখেছেন

Image

ইসলমিক ডেস্ক : এ দুনিয়ায় যা কিছু আছে এগুলোর কোনোটিই নিজে নিজে পয়দা হয়নি। সবকিছুরই একজন স্রষ্টা আছেন। সেই স্রষ্টা হলেন মহান রব্বুল আলামিন। তিনিই বিশ্বজাহানের একমাত্র সৃষ্টিকর্তা।

সৃষ্টির সেরা : সব সৃষ্টির মাঝে মানুষ হচ্ছে সবচেয়ে সুন্দর, সর্বাপেক্ষা জ্ঞানী ও বুদ্ধিমান এবং সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ মর্যাদার অধিকারী। মানুষকে এ শ্রেষ্ঠত্বদানের কথা উল্লেখ করে পবিত্র কোরআনে আল্লাহপাক ইরশাদ করেন : ‘নিশ্চয়ই আমি আদম সন্তানকে মর্যাদা দান করেছি, আমি তাদের স্থলে ও জলে চলাচলের বাহন দান করেছি; তাদের উত্তম জীবনোপকরণ প্রদান করেছি এবং তাদের অনেক সৃষ্টবস্তুর ওপর শ্রেষ্ঠত্বদান করেছি। (বনি ইসরাইল : ৭০)।

সৃষ্টিকুলের পরিমাণ অসংখ্য-অগণিত : অনেকে বলেন, আল্লাহতায়ালা সর্বমোট ১৮ হাজার মাখলুকাত সৃষ্টি করেছেন। অথচ সৃষ্টিকুলের মোট সংখ্যা কারও জানা নেই। বরং সৃষ্টিকুল হচ্ছে অসংখ্য, অগণিত। সুবৃহৎ কলেবরে সুদীর্ঘ ৩০ খণ্ডে সমাপ্ত এক অসাধারণ তাফসির গ্রন্থের লেখক প্রখ্যাত মুফাসসির আল্লামা তানতাভি (রহ.) স্বীয় তাফসির গ্রন্থের ভূমিকায় লিখেছেন; লোকেরা বলে যে, আল্লাহতায়ালা সর্বমোট ১৮ হাজার মাখলুকাত সৃষ্টি করেছেন। লোকদের এ কথা শুনে আমি আল্লাহর বিভিন্ন সৃষ্টি সংখ্যা গুনতে শুরু করলাম। এক এক করে গুনতে গুনতে ১০ লাখ পর্যন্ত পৌঁছেছি। কিন্তু তাতেও গণনা শেষ হয়নি। গণনার বাইরে আরও অসংখ্য মাখলুক রয়ে গেছে। যাই হোক, জল ও স্থলভাগের সব সৃষ্টির মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি হচ্ছে মানুষ। আল্লাহ মানুষকে সবকিছুর ওপর শ্রেষ্ঠত্বদান করেছেন। সবকিছু সৃষ্টির চেয়ে মানুষকে সর্বাপেক্ষা সুন্দর হিসেবে সৃষ্টি প্রসঙ্গে আল্লাহতায়ালা বলেন, আমি মানুষকে সুন্দরতম অবয়বে সৃষ্টি করেছি। (সুরা তীন : ৪)।

মানুষকে সর্বশেষে সৃষ্টি করার রহস্য : আল্লাহতায়ালা সবকিছু সৃষ্টির চেয়ে মানুষকে সর্বাধিক সুন্দর করে বানিয়েছেন। সবকিছু সৃষ্টি করার পর সর্বশেষে মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। কেননা অন্যান্য সৃষ্টিকে বানানো আল্লাহর মূল লক্ষ্য ছিল না বরং মানুষকে সৃষ্টি করাই ছিল আল্লাহর মূল লক্ষ্য। তাই মানবজাতি হচ্ছে আল্লাহতায়ালার মূল লক্ষ্যবস্তু। ওয়াজ মাহফিলে যেরূপ বক্তা এবং শ্রোতার আগমনের আগেই সভাস্থলে বিছানা বিছানো হয়, লাইটিং করা হয় এবং মাইকের ব্যবস্থা করা হয়, যাতে শ্রোতারা পাক-পবিত্র পরিবেশে বসে বক্তার মুখে কোরআন-হাদিসের কথা শুনতে পারে। যথাযথভাবে দীনি আলোচনা করা ও তা শ্রবণ করার সুবিধার্থে বক্তা এবং শ্রোতাদের সভাস্থলে উপস্থিত হওয়ার আগেই উপরোল্লিখিত আনুষঙ্গিক কাজগুলো করে রাখতে হয় এবং সভা শেষে বক্তা ও শ্রোতারা যখন সভাস্থল ছেড়ে নিজ নিজ গন্তব্যে চলে যান তখন সেই বিছানাপত্র উঠিয়ে ফেলা হয়, লাইট খুলে ফেলা হয় এবং মাইক বন্ধ করে দেওয়া হয়। তদ্রুপ আশরাফুল মাখলুকাত মানুষকে সৃষ্টি করার আগেই তাদের বসবাসের জন্য এ পৃথিবীকে সৃষ্টি করা হয়েছে। মানুষের জন্যই চাঁদ, সূর্য গ্রহ-নক্ষত্র, পাহাড়-পর্বত, নদী-সাগর, আগুন পানি এবং আলো-বাতাস প্রভৃতি সৃষ্টি করা হয়েছে। মানুষের কল্যাণার্থে আনুষঙ্গিক সবকিছুকে সৃষ্টি করার পর আল্লাহপাক মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। চন্দ্র-সূর্যের নমুনা রূপে মানুষকে দুটি চক্ষুদান করেছেন। এ চন্দ্র-সূর্য না থাকলে শুধু চোখ দ্বারা দেখা আমাদের পক্ষে সম্ভব হতো না। আবার এক এক করে পৃথিবীর সব মানুষ যখন এ পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবে তখনো সেই ওয়াজ মাহফিলের ন্যায় সব সৃষ্টিকুল ধ্বংস হয়ে যাবে। সারকথা এ আসমান-জমিন, গ্রহ-নক্ষত্র, আগুন-পানি, আলো-বাতাস ও মাটি ইত্যাদি সবকিছুকে আল্লাহতায়ালা মানুষের জন্য সৃষ্টি করেছেন। আর মানুষকে সৃষ্টি করেছেন একমাত্র আল্লাহর ইবাদতের জন্য। অতএব মানুষ হচ্ছে আল্লাহর মূল সৃষ্টি ও প্রধান লক্ষ্যবস্তু। আর সৃষ্টিকুল হচ্ছে আনুষঙ্গিক গৌণমাত্র।

মানুষের অকৃতজ্ঞতা : সৃষ্টির সেরা হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে আমরা কোনো দিন কোনো দরখাস্ত করিনি। কোনো প্রকার আবেদন-নিবেদন এবং দরখাস্ত ছাড়াই আল্লাহতায়ালা আমাদের তাঁর সব ধরনের নেয়ামত দান করেছেন। তিনি আমাদের বসবাসের জন্য উপযোগী বাসস্থানের ব্যবস্থা করেছেন, আমাদের রক্ষণাবেক্ষণ ও সব ধরনের রিজিকের ব্যবস্থা নিশ্চিত করেছেন। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, মানুষের প্রতি আল্লাহতায়ালা এ সীমাহীন অনুগ্রহ প্রদর্শন করা সত্ত্বেও তারা আল্লাহর সবচেয়ে বেশি নাশুকরী করছে। অন্য কোনো সৃষ্টি এভাবে আল্লাহর নাশুকরী করে না।

বাকশক্তি আল্লাহর দান : আল্লাহতায়ালা মানুষকে অসংখ্য নেয়ামত দান করেছেন। সুস্থ-সবল ও সুঠাম শরীর দান করেছেন। কিন্তু এতদসত্ত্বেও সে যদি কথা বলতে না পারত, তাহলে দুঃখের সীমা থাকত না।

তাই আল্লাহতায়ালা তাকে বাকশক্তি দান করেছেন, কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়া সত্ত্বেও কেউ যদি কথা বলতে না পারে, তবে তার মতো দুঃখী মানুষ দুনিয়ায় আর কেউ নেই। আমাদের আশপাশের বোবা মানুষগুলো কথা বলতে না পেরে কতইনা কষ্ট করে।

এ বাকশক্তি কোনো দোকানে বিক্রি হয় না। টাকা-পয়সায় কিনতে পাওয়া যায় না। পৃথিবীর সব মানুষ মিলেও কাউকে বাকশক্তি দান করতে পারবে না। এটা একমাত্র আল্লাহতায়ালার দান; মানুষের প্রতি আল্লাহর অসীম অনুগ্রহের অন্যতম।


আরও খবর



মানসিক চাপ কমাবে যেসব খাবার

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ২৯জন দেখেছেন

Image

আমাদের শরীরের ওপর আমরা যা খাচ্ছি তার প্রভাব পরে। কিন্তু জানেন কী খাদ্যাভ্যাসের প্রভাব আমাদের মনের ওপরেও পরে? প্রতিদিন বিভিন্ন কারণে আমাদের অনেক মানসিক চাপ ও স্ট্রেসের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। স্ট্রেসের কারণ রক্তচাপসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। তাই মানসিক চাপ মুক্ত থাকা অনেক বেশি প্রয়োজন।

অনেকে অতিরিক্ত চাপে থাকলে অস্বাস্থ্যকর খাবার খান। এছাড়া অনেকের চা, কফির মতো ক্যাফেইন যুক্ত খাবারের প্রবণতাও বেড়ে যায়। তবে এইসব খাবার সাময়িকভাবে ভালো লাগা তৈরি করলেও দীর্ঘ স্থায়ীভাবে অস্বাস্থ্যকর খাবার বিষণ্ণতা, উদ্বেগ ও স্ট্রেসের মতো সমস্যার বাড়িয়ে দেয়। তাই মানসিক চাপ কমাতে প্রয়োজন সঠিক খাদ্যাভ্যাস।

অতিরিক্ত মানসিক চাপে থাকলে দেহে ফ্রি র‍্যাডিকেল তৈরি হয় যা ক্যান্সারের মতো অনেক জটিল রোগের সৃষ্টি করতে পারে। মানসিক চাপের ধকল নিতে শরীরের অতিরিক্ত ক্যালরি খরচ করতে হয় ফলে অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে ওজন কমে যায়। স্ট্রেসের ফলে অনেকে অতিক্ত খারিবার গ্রহণ করে আবার অনেকে খাবারের অনিয়ম করে। দুটোই শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। গবেষণায় দেখা গেছে, দুশ্চিন্তা কিংবা মানসিক চাপে থাকলে শরীরের ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রা কমে যায়।

তাই মানসিক চাপে থাকলে শরীরের ম্যাগনেসিয়াম ব্যালেন্স করতে ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত খাবার খেতে হবে। ম্যাগনেসিয়ামের অভাব হলে অস্টিওপোরেসিসের সমস্যা হতে পারে। হাড় দুর্বল ও ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে প্রবল। তাছাড়া ম্যাগনেসিয়ামের অভাব হলে মন খারাপ ও বিষন্নতা বেড়ে যায়। অতিরিক্ত ঘাটতি হলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে। তাই চাপমুক্ত থাকার জন্য খেতে পারেন কাঠবাদাম। এতে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। কাঠবাদাম যখন তখন অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার প্রবণতাকে কমিয়ে দেয়। এছাড়া সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে।

অনেক সময় অতিরিক্ত চাপে রক্তে সুগারের পরিমাণ কমে আসে তখন খেজুর কিংবা কিশমিস খেতে পারেন। এতে রয়েছে প্রাকৃতিক সুগার যা শরীরের খুব বেশি ক্ষতি করে না। তবে ডায়বেটিস থাকলেও প্রাকৃতিক সুগারও বুঝে খেতে হবে। প্রতিদিনের খাবারের প্রোটিন থাকা অনেক বেশি জরুরি। কিন্তু মানসিক চাপে থাকলে প্রোটিনের উৎস হিসেবে মাছ রাখুন। মাছ স্ট্রেস্ট হরমোনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তৈলাক্ত মাছে বিদ্যমান ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে। ঢেঁড়সের নাম শুনলে অনেকেই নাক ছিটকাতে পারে কিন্তু ঢেঁড়স আমাদের শরীরে ডোপামিন রিলিজের পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে। ডোপামিনের ওপরই আমাদের মানসিক অবস্থা নির্ভর করে, এটি আমাদের সুখের ও ভালোলাগার অনুভূতি দেয়। 

এমন একটি খাবার আমাদের মানসিক চাপ কমাতে পারে যার নাম শুনলে অনেকেই খুশি হবেন তা হলো ডার্ক চকলেট। এটি আমাদের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। চেষ্টা করতে হবে প্রতিদিন ২০ গ্রাম ডার্ক চকলেট খেতে। কথায় আছে প্রতিদিন একটি আপেল খেলে ডাক্তার থেকে দূরে থাকা যায়। আপেল যে শুধু আমাদের শরীর ভালো রাখে তা নয়। আস্ত একটি আপেল খেলে আমাদের মনের চাপও কমে আসে। এছাড়া গাজর খাওয়া যেতে পারে। খাবারের তালিকায় রাখুন কমলা লেবু। মন খারাপ থাকলে কমলা লেবু খেলে মূহুর্তেই আপনার মন প্রফুল্ল হতে পারে।

মানসিক চাপে থাকলে ক্ষুধা বেড়ে যেতে পারে ও জাঙ্ক ফুড এর প্রতি আকর্ষণ বেড়ে যেতে পারে। জাঙ্ক ফুড খাওয়ার প্রবণতা কমাতে খেতে পারেন মিষ্টি আলু। মিষ্টি আলু খেতেও মজাদার ও  এর ফলে অনেক অস্বাস্থ্যকর খাবার এড়িয়ে যাওয়া যায়। প্রতিদিন একটি কলা খান, কলা বিষণ্ণতা কমায় ও মন ভালো রাখে।

মানসিক চাপে থাকলে ভাজাপোড়া ও অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি নির্ভরশীল না হয়ে নিজের খাদ্যাভ্যাসের স্বাস্থ্যসম্মত খাবার যোগ করুন। আমাদের অজান্তেই অস্বাস্থ্যকর ও অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার আমাদের মানসিক চাপকে অনেক বেশি বাড়িয়ে দেয়। শরীরকে সুস্থ রাখার মতোই মানসিক ভাবে অসুস্থ থাকতে প্রয়োজন রুটিন মাফিক জীবন। সঠিক খাদ্য অভ্যাসের পাশাপাশি প্রতিদিন নিয়ম মেনে ব্যায়ামও কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটির অভ্যাস করতে হবে।


আরও খবর

শুষ্ক ত্বকের যত্নে মধু

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩

শীতে লালশাক কেন খাবেন?

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩




শেখ হাসিনা নির্বাচনী জনসভা সিলেট থেকে শুরু

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৩৭জন দেখেছেন

Image

আগামী নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার নির্বাচনী জনসভা সিলেট থেকে শুরু করবেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

আজ (সোমবার) দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। 

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি গত ২৮ তারিখ আন্দোলনের নামে প্রতারণার নাটক করেছে। তারা সহিংসতা করেছে। তারা পুলিশ হত্যা, সাংবাদিকদের ওপর হামলা, পুলিশ হাসপাতালে হামলা, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা করেছে। তাদের হাতে বাংলাদেশের জনগণ নিরাপদ নয়।

প্রধানমন্ত্রীর সৌদি আরব সফর প্রসঙ্গে কাদের বলেন, বর্তমান যে দুঃসময় যাচ্ছে সেটাতে সৌদি আরব আমাদের সাহায্য করবে। আর এ দুঃসময়ে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে একটি দল আন্দোলন করছে। তারা একজন নন্দিত প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতা থেকে হটাতে আন্দোলন করছে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডন থেকে রিমোট কন্ট্রোলে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বলেও মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের।

ওবায়দুল কাদের বলেন,  যেটাই করুক। আজকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বলা হচ্ছে জেলে থাকা ৮ হাজার নেতা-কর্মীকে (বিএনপি) মুক্তি দেওয়ার জন্য। তারা আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র, আমরা তাদের বক্তব্যে নিন্দা জানাতে পারি না। তবে তাদের তথ্যে ঘাটতি আছে। তারা খোঁজখবর নিয়ে বক্তব্য দেবে এবং বক্তব্যে সংশোধন করবে। আমরা তাদের সঙ্গে ঝগড়ায় জড়াতে চাই না। আমরা বাংলাদেশেও ঝগড়া চাই না। 

তিনি আরও বলেন, নির্বাচন পর্যন্ত আমরা সতর্ক পাহারায় থাকব। আমরা নির্বাচন পর্যন্ত সতর্ক থাকব। দেশের মানুষ শেখ হাসিনাকে ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। আমরা চোরাগোপ্তা হামলায় আতঙ্কিত না, আমরা ভয় পাই না। 

পুলিশকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের দায়িত্ব পালনকালে কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি না করার অনুরোধও জানান। 

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন— আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আলী আরাফাত। 


আরও খবর

হঠাৎ ডিবি কার্যালয়ে শামীম ওসমান

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




শনিবার থেকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি করবে আওয়ামী লীগ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ২২জন দেখেছেন

Image

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে মনোনয়ন পেতে আগ্রহী প্রার্থীদের জন্য মনোনয়ন ফরম বিক্রি করবে আওয়ামী লীগ। ১৮ নভেম্বর থেকে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত (প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা) দলীয় মনোনয়নের আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা দেওয়ার তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

১৬ নভেম্বর দুপুরে দলের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।  

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে আগ্রহী প্রার্থীদের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে প্রশাসনিক বিভাগ অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট বুথ থেকে দলীয় মনোনয়নের জন্য আবেদনপত্র সংগ্রহ এবং জমা দিতে হবে। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দ্বিতীয় তলায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগ এবং তৃতীয় তলায় রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হবে। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় সব বিভাগের মনোনয়নপত্র জমা নেওয়া হবে।

আরো বলা হয়, আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের কোনো ধরনের অতিরিক্ত লোকসমাগম ছাড়া প্রার্থী নিজে অথবা প্রার্থীর একজন যোগ্য প্রতিনিধির মাধ্যমে আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা দিতে হবে। আবেদনপত্র সংগ্রহের সময় অবশ্যই প্রার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সঙ্গে আনতে হবে এবং ফটোকপির ওপর মোবাইল নম্বর ও বর্তমান সাংগঠনিক পরিচয়সহ ৩টি পদ সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। 

আগামী ২১ নভেম্বর বিকেল ৪টার মধ্যে মনোনয়ন ফরম জমা দিতে হবে। এদিকে ১৭ নভেম্বর বিকেলে তেজগাঁও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে ভার্চুয়ালে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রির কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন দলের সভাপতি শেখ হাসিনা। 


আরও খবর

হঠাৎ ডিবি কার্যালয়ে শামীম ওসমান

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩