Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

যুক্তরাজ্যের ওয়েলস বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্সের সাউথ ওয়েলস বিজনেস সেমিনার ২০২৩ সম্পন্ন

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৫২জন দেখেছেন

Image

যুক্তরাজ্যের ওয়েলস বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্সের  সাউথ ওয়েলস বিজনেস সেমিনার ২০২৩ সম্পন্ন হয়েছে। ওয়েলস বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্সের নেতৃত্বে সাউথ ওয়েলস বিজনেস সেমিনার ও ১ দিনের বিজনেস এক্সপোতে স্থানীয় এবং মূলধারার বিপুল সংখ্যক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়। আয়োজিত বিজনেস সেমিনারেও অংশ নেয় ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ওয়েলস, কর্নারস্টোন ফাইনান্স গ্রুপ, ব্রিটিশ আর্মি, পুলিশ ডিপার্টমেন্ট, মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠান পেট্যাপ সহ কমিউনিটির নানা স্তরের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। গত মঙ্গলবার (২৪ আগস্ট) সকাল ১১ টা থেকে শুরু হওয়া এ আয়োজনে উপস্থিত ব্যবসায়ীরা তাদের স্টলে পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেন। নানা অপার নিয়ে আসা স্টলগুলোতে বিভিন্ন  জাতির ক্রেতাদের ভিড় ছিল লক্ষণীয়। গত ১৫ বছর ধরে বাংলাদেশী সহ মূলধারার ব্যবসায়ীদের সাথে কাজ করে আসছে ওয়েলস বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্স ।

বিকাল ২ টায় শুরু হয় সংক্ষিপ্ত আলোচনা।কার্ডিফ সিটি স্টেডিয়ামে ডব্লিউবিসিসির ডাইরেক্টর জেনারেল ইমতিয়াজ হুসাইন জাকির পরিচালনায় এই সেমিনারের উল্লেখযোগ্য বিষয় নিয়ে কথা বলেন চেম্বারের চেয়ার আব্দুল আলিম। তিনি বলেন, ওয়েলস বাংলাদেশী চেম্বার এবং কমার্স শুরু থেকেই ব্যবসায়ীদের জন্য  একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করে আসছে, আড়াই হাজারের বেশী বাংলাদেশী ব্যবসায়ী আছেন ওয়েলসে। ক্যাটারিং সেক্টর ছাড়াও অন্যান্য ক্ষেত্রের ব্যবসায়ীদের একই ছাতার নিচে নিয়ে আসা এবং মূলধারায় পরিচয় করে দিতে কাজ শুরু থেকেই করছে এমনটা জানান চেম্বারের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ডিলাবর এ হুসাইন। 

এতে আরো বক্তব্য রাখেন কর্নারস্টোন ফাইনান্সগ্রুপের সিও হেডেন থমাস, ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ওয়েলসের জোয়ানা স্কেপলহর্ন, ডব্লিউবিসিসির সিও ব্যারিস্টার লুৎফুর রহমান, পে টাপ সিও সাহেদ আহমেদ সহ বিশিষ্টজন। 

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটি সাউথ ওয়েলস রিজিওনাল ডাইরেক্টর রেজাউল করিম, সংগঠনের ভাইস প্রেসিডেন্ট মুক্তার আহমেদ, এক্সেকিউটিভ ডাইরেক্টর শাহ সাফী, রোজিনা আলী, ইয়াহিয়া হাসান, আজিজ চৌধুরীসহ ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ। 

ব্রেক্সিট এবং কভিড ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে যে আঘাত এনেছে তা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ শুরু হয়েছে। যার কারণে দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি, গ্যাস বা ইলেকট্রিকের সীমাবদ্ধতা হাপিয়ে তুলেছে ব্যবসায়ীদের, তাই প্রয়োজন সঠিক নির্দেশনা। এমন পরিস্থিতিতে এ ধরনের ব্যবসায়িক সেমিনার সময়োপযোগী একটি পদক্ষেপ।


আরও খবর

‘প্রিয়তমা’ যাচ্ছে পর্তুগালে

রবিবার ১৩ আগস্ট ২০২৩




দীপিকার প্রেমজীবন নিয়ে কটাক্ষের জবাব দিলেন অক্ষয়ের স্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | ২৮জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক : ২০১৮ সালে ইতালিতে গাঁটছড়া বেঁধেছেন বলিউড তারকা দীপিকা পাড়ুকোন ও রণবীর সিং। বিয়ের আগে বছর ছয়েক প্রেম তাদের। ২০১২ সালে সঞ্জয় লীলা ভন্সালীর ‘গোলিয়োঁ কি রাসলীলা রাম-লীলা’ ছবিতে কাজ করার সময় একে অপরের কাছাকাছি আসেন দীপিকা ও রণবীর। ওই ছবির সেটেই তাদের প্রেমের সূত্রপাত। 

শোনা যায়, ছবির সেটে নাকি রণবীরের কোলেও বসতে দেখা যেত দীপিকাকে। যদিও তখন জনসমক্ষে নিজেদের সম্পর্কের কথা স্বীকার করেননি রণবীর বা দীপিকা কেউই। তবে চলতি বছরের ‘কফি উইথ করন’-এর কফি আড্ডায় এসে রণবীর জানান, ২০১৫ সালেই নাকি দীপিকার সামনে বিয়ের প্রশ্ন রেখেছিলেন তিনি। সেই সময় থেকেই নাকি গোপনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিলেন দীপিকা ও রণবীর।

তবে দীপিকা জানান, রণবীরের সঙ্গে অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়ার আগেও নাকি একাধিক পুরুষের সঙ্গে মেলামেশা করেছেন তিনি। দীপিকার এই মন্তব্যেই সমালোচনার ঝড় ওঠে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পাতায়। রণবীরের সঙ্গে নাকি আসলে প্রতারণা করেছেন তিনি, রায় দেন নেটাগরিকদের একাংশ। এবার সেই বিতর্ক নিয়ে মুখ খুললেন অক্ষয় কুমারের স্ত্রী অভিনেত্রী ও লেখিকা টুইঙ্কেল খান্না।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পাতায় তিনি লেখেন, “আপনি যদি দোকানে একটা সোফা কিনতে যান, আপনি তো বেশ কয়েকটা সোফায় বসে দেখবেন কোনটা আপনার পক্ষে সবচেয়ে বেশি উপযুক্ত! কিন্তু সেই সোফায় আপনি যার সঙ্গে বসবেন, তাকে নির্বাচনের ক্ষেত্রে বাছবিচার করার নাকি প্রয়োজন নেই!”

টুইঙ্কেল আরও লেখেন, “দীপিকার সিদ্ধান্ত থেকে অন্তত এই শিক্ষা নেওয়া উচিত যে, দেখেশুনে জীবনসঙ্গী নির্বাচন করলে রাজপুত্রের বেশে ব্যাঙকে বিয়ে করার হাত থেকে বেঁচে যাবেন!”

টুইঙ্কেলের ওই পোস্ট থেকেই স্পষ্ট, দীপিকার যুক্তির প্রতি পূর্ণ সমর্থন আছে তার।

কফি আড্ডায় এসে দীপিকা জানান, রণবীরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ার গোড়ার দিকে নাকি একে অপরের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হননি তারা। বরং সেই সময় অন্যান্যদের সঙ্গেও মাঝেমধ্যে ডেটে গিয়েছেন তিনি। তবে এ কথা বলার পরেও দীপিকা এ-ও স্বীকার করেন যে, মনে মনে নাকি তিনি রণবীরকেই নিজের সঙ্গী হিসেবে মেনে নিয়েছিলেন। ‘কফি উইথ করন’-এর ওই পর্ব প্রকাশ্যে আসার পরেই দীপিকার চরিত্র নিয়ে শুরু হয় কাটাছেঁড়া। নিন্দার ঝড় বয়ে যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পাতায়।


আরও খবর



ঋতু বদলে ঘরের নতুন সাজ

প্রকাশিত:রবিবার ১২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৫১জন দেখেছেন

Image

শীত আসার শুরুতেই প্রকৃতি যেন আলাদা এক চাদরে ঢাকা পড়তে থাকে। আর এসময় বাইরের হিম আঘাত থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়ে ঘরে আপনজনের সাথে কিছু সময় কাটাতে খুব বেশি সুখকর মনে হয়। কিন্তু এই মুহূর্তগুলো আরও বেশি উপভোগ্য হয় যখন পুরনো ঘর-বাড়িকে বদলে নিয়ে শীতের জন্য নতুনভাবে নতুন-সাজে সাজানো যায়। কারণ এই সাজানো ঘরই শীতের আমেজকে আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তোলে।

এছাড়া দীর্ঘদিন একই সাজের ঘর, একই রঙের ফার্নিচার, পর্দা দেখতে দেখতে চোখে ও মনে একধরনের একঘেয়েমি চলে আসতেই পারে, আর তাই ঘরের সাজে একটু পরিবর্তন হলে মন্দ লাগেনা। এতে শীতকালীন আলসেমির মধ্যেও যেমন নতুন একটা পরিবেশ পাওয়া যায় তেমনি নতুন উদ্যমে কাজ করার স্পৃহাও জাগে। 

ঘরের আসবাবপত্রগুলোকে ঠিকঠাক নিয়মে না সাজাতে পারলে রুচি-বোধের ক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠা স্বাভাবিক। শীত আবহে অনেক দিন পর ঘরকে নতুন ভাবে সাজাতে ইন্টেরিয়র ডিজাইনার ইপন শামসুল কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। সে অনুযায়ী-ঘরকে নতুন ভাবে সাজাতে হলে প্রথমেই যে বিষয়কে মাথায় রাখা জরুরি সেটি হচ্ছে রঙ। শীতে যদিও আমাদের দেশে তুষার পড়ে না তবে এসময় সূর্যের আলোর প্রভাব কম থাকে। আর জন্যেই সাদা ও অন্যান্য উজ্জ্বল গোত্রের রঙকে বেছে নেওয়া যেতে পারে যেমন ধুসর, হালকা বাদামি, হালকা গোলাপি ধরনের রঙ। 

রঙ বাছাইয়ের ক্ষেত্রে বেডরুমের দেয়াল হালকা নীলে রাঙানো যায়। ডাইনিং স্পেসটা ছোট হলে দেয়ালের একটা পার্ট লাল বা অন্য কোন ডার্ক রঙ ব্যবহার করা যায়। অন্যদিকে শিশুদের ঘরেও মাঝে মধ্যে পরিবর্তন দরকার। ছেলে শিশু হলে তার ঘরটি নীল, সবুজ রঙে আর মেয়ে শিশু হলে গোলাপি রঙে সাজালে মন্দ হয় না। 

রঙ বাছাইয়ের সঙ্গে সঙ্গে রুম এর অবস্থানকে সঠিক ভাবে নির্ধারণ করা জরুরি। এক্ষেত্রেও খেয়াল রাখতে হবে যেন রুম গুলোর অবস্থান বারান্দা বা ব্যালকনির পাশে। যার ফলে সকাল বেলার মৃদু শীতল বাতাস দিনের শুরুতেই এক দারুণ সজীবতার অনুভূতি জোগাবে।

বেডরুমের সজ্জায় যদি বেডের পেছনের দেয়ালকে হালকা টেক্সচার পেইন্ট করলে একটা প্রশান্তি অনুভব হবে যে কারো। এছাড়া বেডশিট, বালিশ, কুশন, কম্বল গুলোর রঙও যদি কাছাকাছি একই ধরনের হয় তাহলে দৃষ্টিনন্দন লাগবে। বেডের সাথেই একটা কাঠের ছোট কফি টেবিল রাখতে পারেন। তাছাড়া বারান্দায় একটা ইজি চেয়ারে বসে শীতল বাতাস দারুণ উপভোগ্য হতে পারে। 

শীত মৌসুমে ঘরের মেঝে সাজানোর অন্যতম প্রধান উপাদান হলো কার্পেট এবং ম্যাট। এর রঙ, সাইজ ভেদে সঠিক ব্যবহার নিঃসন্দেহে ঘরটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে সাহায্য করবে। কার্পেট শুধু মেঝেতে নয়, দেয়ালেও যদি ব্যাবহার করা হয় তাহলে দেয়ালকে দিতে পারে একটি চোখ ধাঁধানো রূপ। তবে অনেক সময় খারাপ তন্তুর তৈরি কার্পেট বা ম্যাট ঘরে থাকলে শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে। তাই এক্ষেত্রে কাশমিরি ম্যাটকে প্রধান্য দেওয়াই ভালো।

এছাড়া চেয়ার অথবা সোফায় আর্টিফিসিয়াল পশম দিয়ে তৈরি ছোটবড় কুশন ব্যবহার করা যেতে। এটি যথেষ্ট উষ্ণতর ও আরামদায়ক। তাছাড়া ফ্ল্যানেল ও ভেলভেটের তৈরি হালকা ওজনের ছোট কম্বলও ব্যবহার করা যেতে পারে যেকোনো জায়গায়।

শীতের রাতে ঘরের বিভিন্ন যায়গায় নানারকমের মোমবাতির ব্যবহার ঘরকে হালকা আলোকময় উষ্ণ রাখবে। এছাড়া আমাদের যেহেতু এখনো ফায়ারপ্লেসের ব্যবহার তেমন ভাবে শুরু হয়নি তাই শীতের শুরুতে ঘরের একটি জায়গায় রুম হিটার রাখার ব্যবস্থা করাই উত্তম।

তবে ঘরকে নতুনভাবে সাজাতে গেলে প্রত্যেকের সাধ ও সাধ্য দুইদিকই বিবেচনায় রাখতে হবে। সবাই চাইলেই চট করে পুরনো সব কিছুকে পাল্টে নতুন করে ক্রয় করা সম্ভব নাই হতে পারে। সেদিক বিচারে শুধুমাত্র ঘরের পর্দা বা বিছানার চাদরে ব্লক করে নতুনত্ব আনা যেতে পারে। এতে সাধ্যমত ঘরের সৌন্দর্য যেমন বাড়বে তেমনি খরচও কম হবে।


আরও খবর

শুষ্ক ত্বকের যত্নে মধু

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩

শীতে লালশাক কেন খাবেন?

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩




শুধু চিনি ছাড়লেই ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি মিলবে না

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | ৪৭জন দেখেছেন

Image

রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি। তাই পছন্দের অনেক খাবারই তালিকা থেকে বাদ দিতে হয়েছে অনেকের। সুগার-ফ্রি ডায়েট করলেই বোধ হয় ডায়াবেটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকবে, এ রকম ধারণাও রয়েছে অনেকের। বিষয়টি পুরোপুরি ভুল নয়। তবে আধুনিক চিকিৎসা বলছে, পরিমিত পরিমাণে সব কিছু খেয়েও রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তবে চিনি খাওয়া বন্ধ করে দেওয়া মানেই যে ডায়েট সফল, তা কিন্তু নয়। জীবনযাপনে বেশ কিছু পরিবর্তন আনাও জরুরি।

নিয়মিত শরীরচর্চা করা
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার প্রথম এবং প্রধান শর্তই হলো শরীরচর্চা করা। শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকলে ইনসুলিন হরমোনের ক্ষরণ, ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন
দিনের পর দিন ঘুম কম হলে, তা ইনসুলিন ক্ষরণ এবং গ্লুকোজ বিপাক হারের ওপর প্রভাব ফেলে। তাই রক্তে শর্করার মাত্রায় হেরফের হয়।

মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ
ঘরে-বাইরে কাজের চাপ, ব্যক্তিগত জীবনে সমস্যা মানসিক চাপ, উদ্বেগ বাড়িয়ে তুলতে পারে। যার ফলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়। মানসিক চাপ বশে রাখতে নিয়মিত ধ্যান, যোগাসন করা যেতে পারে।


আরও খবর

একদিনে ৮৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৭

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




সোনার দাম ভরি বেড়ে ১ লাখ ৮১২৫ টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৭জন দেখেছেন

Image

সোনার দাম আবারও বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়া‌নো হয়েছে। এর ফলে এ ক্যাটাগরির সোনার নতুন মূল্য হবে ১ লাখ ৮ হাজার ১২৫ টাকা (প্রতি ভরি)। যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দাম। এর আগে রেকর্ড দাম ছিল ১ লাখ ৬ হাজার ৩৭৬ টাকা।  

রোববার (২৬ নভেম্বর) বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ ক‌মি‌টির ভাইস চেয়ারম্যান এনামুল হক ভুইয়া লিটন এর সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বাজুস জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। সোমবার (২৭ নভেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর করা হবে।

নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা ১ লাখ ৮ হাজার ১২৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৩ হাজার ২২৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৮৮ হাজার ৪৭১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ৭৩ হাজার ৭১৮ টাকায় বিক্রি করা হবে।

সোনার দাম বাড়ানো হ‌লেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটের রুপার দাম (ভ‌রি) ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১০৫০ টাকা।

রোববার  সবচেয়ে ভালো মানের সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা ১ লাখ ৬ হাজার ৩৭৬ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১ হাজার ৫৩৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৮৭ হাজার ১৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ৭২ হাজার ৫৫০ টাকায় বেচাকেনা হয়েছে। 


আরও খবর

আবারও বাড়লো সোনার দাম

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ২৪জন দেখেছেন

Image

ডায়রিয়া নানা কারণে হয়ে থাকে তবে প্রধান কারণসমূহ ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস বা প্রোটোজোয়া কর্তৃক ইনফেকশন হওয়া।

লক্ষণসমূহ : বারবার পাতলা পায়খানা হওয়া। শুরুর দিকে বমি হওয়া। এ ছাড়া ডিহাইড্রেশন বা পানি শূন্যতার কারণে কিছু লক্ষণ দেখা দেয়। ডায়রিয়া হলে মূল সমস্যাই হলো পানি শূন্যতা বা ডিহাইড্রেশন। পানি শূন্যতার লক্ষণগুলোকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয় মৃদু পানিশূন্যতা, স্বল্প পানিশূন্যতা, এবং তীব্র পানিশূন্যতা।

মৃদু পানিশূন্যতা : এখানে পানি শূন্যতার তেমন কোনো লক্ষণ থাকে না, বাচ্চা স্বাভাবিক থাকে। শুধু বারবার পাতলা পায়খানা হয়। স্বল্প পানিশূন্যতা এখানে বাচ্চা অস্থির থাকে, বারবার পানি খেতে চায়, চোখ বসে যায় এবং চামড়ার স্থিতিস্থাপকতা কমে যায়।

তীব্র পানিশূন্যতা : এখানে বাচ্চা নেতিয়ে পড়ে, পানি খাওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, চোখ অনেক বেশি বসে যায় এবং চামড়ার স্থিতিস্থাপকতা খুব বেশি কমে যায়।

চিকিৎসার মূলত দুটি অংশ

১) যে কারণে ডায়রিয়া হয়েছে সেটার চিকিৎসা করা। ২) পানিশূন্যতা প্রতিরোধ করা বা পানিশূন্যতার চিকিৎসা করা। ডায়রিয়া অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভাইরাস ঘটিত। তাই শুধু পানিশূন্যতার চিকিৎসা করলে শিশুরা সুস্থ হয়ে ওঠে। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়াল ডায়রিয়া যেমন : কলেরা এসব ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে হয়। মৃদু ও স্বল্প পানিশূন্যতার ক্ষেত্রে মূল চিকিৎসা হলো বারবার ওরস্যালাইন খাওয়ানো। আর তীব্র পানি শূন্যতা হলে বাচ্চাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ আইভী বা শিরা পথে কলেরা স্যালাইন দেওয়া। তাই এ বিষয়ে অবহেলা না করে  সবাইকে সচেতন হতে হবে।


আরও খবর

একদিনে ৮৭৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ৭

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩