Logo
আজঃ শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3
শিরোনাম

৩৬ অ্যাপ ব্যান করল গুগল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৮ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ২০৭জন দেখেছেন

Image

ম্যালওয়ার অ্যালার্টের কারণে ৩৬টি অ্যানড্রয়েড অ্যাপ ব্যান করল গুগল। অ্যাপগুলো প্রথম সনাক্ত করেছিল ম্যাকাফি।

৩৬টি অ্যাপের মধ্যে কিছু জনপ্রিয় অ্যাপও রয়েছে। ম্যাকাফির গবেষণা দল বলছে, এই অ্যাপগুলো ব্যবহারকারীদের অনুমতি ছাড়াই তাদের একাধিক টাস্ক পারফর্ম করতে পারে।

ম্যাকাফির এক প্রতিবেদনের বলা হয়, তাদের গবেষণা দল একটি সফটওয়্যার লাইব্রেরি আবিষ্কার করেছে। যার নাম গোল্ডোসন। একজন গ্রাহকের ফোনে মোট কতগুলো অ্যাপ ইনস্টল করা হয়েছে তার তালিকা সংগ্রহ করতে পারে অ্যাপটি। 

এর চেয়েও ভয়ঙ্কর খবর হলো ব্যবহারকারীর কাছাকাছি জিপিএস লোকেশন থেকে শুরু করে ওয়াইফাই হিস্ট্রি, এমনকি ব্লুটুথ ডিভাইসেরও তথ্যাদি সংগ্রহ করতে পারে এই সফটওয়্যার লাইব্রেরি। 

একই সঙ্গে প্রতারণামূলক বিজ্ঞাপনগুলোকে ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই ব্যাকগ্রাউন্ডে ক্লিক করে দিতে পারে।

প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, প্রায় ৬০টিরও বেশি ম্যালিশিয়াস অ্যাপ খুঁজে পেয়েছে ম্যাকাফি। যার মধ্যে এই থার্ড-পার্টি ম্যালিশিয়াস লাইব্রেরিটিও রয়েছে। ওয়ান স্টোর এবং গুগল প্লে স্টোর থেকে প্রায় ১০০ মিলিয়ন বার ডাউনলোড হয়েছে অ্যাপগুলো। 

প্রতিবেদনটি প্রকাশের পরেই পদক্ষেপ নেয় গুগল। ৬০টির মধ্যে মোট ৩৬টি অ্যাপ প্লে স্টোর থেকে ব্যান করে গুগল।


আরও খবর



শিশুর বেছে বেছে খাবার খাওয়ার অভ্যাস দূর করবেন যেভাবে

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৩৯জন দেখেছেন

Image

সাধারণত অভিভাবকরা মনে করেন যে শিশুরা সব ধরনের খাবার নাও খেতে পারে। প্রি-প্যাকেজড কিড-সাইজ স্ন্যাকস যেমন চিকেন নাগেটস, স্যান্ডউইচ শিশুদের পছন্দের খাবার। কিন্তু মায়েরা সচরাচর এমন খাবার শিশুদের খেতে দিতে চান না যদি শিশুটি জোর না করে। শিশুর জন্য অভিভাবকরা যে ধরণের খাবার তৈরি এবং পরিবেশন করে সেটি পরিবর্তন করা দরকার। কিন্তু বাবা-মা চাইলেই তাদের দুশ্চিন্তা দূর করতে পারে যদি তারা কিছু নিয়ম মেনে চলে। আসুন জেনে নিই সেই নিয়মগুলো-

১. খাবারকে না বলা চলবে না
বাসায় শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্কদের কোনো খাবার নিয়ে অভিযোগ করার সুযোগ রাখবেন না। এর মানে তাদের সব খাবারই খেতে হবে তেমনও নয়। কিন্তু খাবারকে না বলা চলবে না। সব খাবার শরীরে পুষ্টি জোগায়। শিশুদেরকে এটি বোঝানো উচিত। প্রত্যেক খাবারেরই নিজস্ব গুণ আছে। যারা অনেক কষ্ট করে রান্না করে শিশুরা খাবার না খেলে তারাও মনে কষ্ট পায়। ক্ষুধার্ত না থাকলে কাউকে খাবারের জন্য জোর করা উচিত নয়। খাবারের টেবিলে অবশ্যই খুশি মনে বসতে হবে। তাতে খাদ্য পরিপাক ভালোভাবে হয় এবং ভালো ঘুমও হয়। যেকোনো খাবার নিয়ে বলা উচিত না যে এটা ভালো না। এতে শিশু পরবর্তীতে ওই খাবার আর খেতে চায় না।

২. খাবার খাওয়াকে স্বাভাবিক অভ্যাস হিসেবে গড়ে তুলুন
শিশুরা খাবার খায় শরীরে পুষ্টি জোগাতে। তাই অভিভাবকের উচিত সঠিক নিয়মে খাবার দেওয়া। খাবার শেষ করতে পারলে পুরস্কার পাবে- শিশুকে কখনো এ ধরনের কথা বলবেন না। তাহলে ওরা ধরে নেবে যে খাবার খাওয়া একটি কষ্টের কাজ যা শেষ করতে পারলে পুরস্কার পাওয়া যায়। বরং খাবার খাওয়াকে প্রতিদিনের সাধারণ অভ্যাস হিসেবেই গড়ে তুলুন। এমনকী শিশুর জন্মদিনেও অনেক পদের আয়োজন করার প্রয়োজন নেই। এর বদলে তাকে এই বিশেষ দিন উপলক্ষে পছন্দের কিছু কিনে দিন, ঘুরতে নিয়ে যান। আবার শাস্তি হিসাবে কখনোই শিশুর খাবার বন্ধ করা ঠিক না। এতে শিশু মনে কষ্ট পাবে এবং দুর্বল হয়েও পরবে। তবে অস্বাস্থ্যকর খাবারও দেয়া চলবে না। তাদেরকে বুঝাতে হবে কোনটি তাদের জন্য ঠিক। শিশুদেরকে খুশি রাখতে মাঝে-মধ্যে তাদের জন্য ভালো খাবার রান্না করা উচিত । এতে তাদের মনও ভালো থাকবে এবং তারা খুশিও হবে। মূলত যখন তারা কোনো ভালো কিছু করবে তখন তাদের উৎসাহিত করার ক্ষেত্রে এটি করতে পারেন। কিন্তু কোন খারাপ কাজ করলে শাস্তি না দিয়ে অবশ্যই বোঝাতে হবে।

৩. শিশুর ক্ষুধা নষ্ট হতে দেবেন না
অনেকেরই খাওয়ার সময় চলাফেরা করার অভ্যাস রয়েছে যার ফলে ক্ষুধা নষ্ট হয়ে যায়। বিশেষ করে শিশুরা নানা অজুহাতে এই কাজটি করে থাকে। কিন্তু তাতে আরও ক্ষতি হয়ে যায়। তাই এই কাজ তাদের করতে দেয়া যাবে না। সঠিক সময়ে খাবার দিলে শিশুরা যেকোনো খাবারই খুশি হয়ে খেয়ে নেয়। এতে তাদের খালি পেটেও বেশিক্ষণ থাকতে হয় না। পরবর্তী খাবারের জন্যও তারা উৎসাহিত থাকে। অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার জন্য ক্ষুধাকে অজুহাত হতে দেয়া যাবে না। শিশুর ক্ষুধা নিবারণে হালকা নাস্তা খাওয়ার অভ্যাস হতে দেয়া যাবে না।

৪. পারিবারিক কার্যকলাপের একটি অংশ
টিভি দেখার সময় শিশুকে খাওয়ানোর অভ্যাস করা উচিত নয়। তাতে সে পরিবারের সঙ্গে খাবার খাওয়ার আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়। শিশুরা পরিবারের সবার সঙ্গে খাবার খেলে তাদের সঙ্গে মধুর সম্পর্ক গড়ে উঠবে। সবার সঙ্গে খাবার খেলে শিশুরা গল্প করতে পারবে এবং পরিবারের সবার প্রতি টানও কাজ করবে। সবার জন্যে অবশ্যই একই রকমের খাবারের ব্যবস্থা করা উচিত, তাতে সবাই মিলেমিশে খাওয়াদাওয়া করা শিখবে। খাবারের সময়টি পারিবারিক কাজের অন্তর্ভুক্ত। তাই এই সময় বাকি যেকোনো কাজ থেকে দূরে থাকা উচিত।

৫. চেষ্টা করুন, আবার চেষ্টা করুন
যেসব শিশু খাবার বেছে খায় তদেরকে সুন্দর করে খাবারে পরিবেশন করতে হবে। যাতে খাবারগুলো তাদের কাছে সুস্বাদু লাগে এবং খুশি হয়ে খায়। বাচ্চারা যখন কোন খাবার পছন্দ না করে তখন তারা ভিন্ন খাবারের বায়না ধরে, তখন অভিবাবকরা শুধু বোঝায় যে খাবারগুলো স্বাস্থ্যসম্মত। শিশু কোনো খাবার খেতে না চাইলে তাকে জোর করা উচিত নয়। বরং বোঝাতে হবে যে এটি তাদের জন্য উপকারী।


আরও খবর

শুষ্ক ত্বকের যত্নে মধু

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩

শীতে লালশাক কেন খাবেন?

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩




সোলার প্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে কর্মশালা

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৭জন দেখেছেন

Image

বাংলাদেশের সোলার প্রযুক্তি খাতকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে একটি কর্মশালার আয়োজন করেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে। সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট ইনস্টলার বা সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনকারীদের জন্য এ কর্মশালার আয়োজন করে হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া। এতে ৭০ জনেরও বেশি ইঞ্জিনিয়ার, সোলার ইনভার্টার ইনস্টলার ও টেকনিশিয়ান অংশগ্রহণ করেন। রাজধানী ঢাকার হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে সম্প্রতি এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

‘হুয়াওয়ে বাংলাদেশ ইনস্টলার ওয়ার্কশপ ২০২৩’ শীর্ষক এ কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীরা অন-গ্রিড ও অফ-গ্রিড সোলার সিস্টেমের সর্বশেষ অগ্রগতি সম্পর্কে জানার সুযোগ পেয়েছেন। তারা সর্বোত্তম কার্যকারিতা ও নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করার জন্য সর্বোত্তম ইনস্টলেশন অনুশীলনের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নির্দেশনা পান।

হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার বিজনেস বিভাগের ব্যবস্থাপনা পরিচালক লিয়াং উইক্সিং (জ্যাক) বলেন, বাংলাদেশে শক্তির সহজলভ্যতা, স্থায়িত্ব ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি নতুন যুগের সূচনা করতে সৌরশক্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সৌরবিদ্যুৎ জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর দেশের নির্ভরতা হ্রাস করছে, পরিবেশগত অবক্ষয় কমাচ্ছে এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টায় অবদান রাখছে। এই ধরনের কর্মশালা আমাদের সৌর প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলক অর্জন করতে সহায়তা করে।

হুয়াওয়ের ইপিসি সহযোগী প্রতিষ্ঠান সোলার ইপিসি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের টেকনিক্যাল সল্যুশন ম্যানেজার মুহাম্মদ নাজিবুল আহামেদ বলেন, ‘হুয়াওয়ে বাংলাদেশ ইন্সটলার ওয়ার্কশপ ২০২৩- একটি অনুকরণীয় উদ্যোগ। বিশেষজ্ঞ সেশন, হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ এবং অনন্য নেটওয়ার্কিং সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রে এই ওয়ার্কশপের এজেন্ডাটি অত্যন্ত সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই কর্মশালা শুধু অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদেরই উপকার করছে না বরং বাংলাদেশের সৌর শক্তি খাতের বৃদ্ধি ও উন্নয়নেও অবদান রাখছে।’

‘হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার’ সৌর বিদ্যুতের মাধ্যমে পাওয়া সুযোগ-সুবিধাগুলোরর ওপর ভিত্তি করে এর সর্বাধিক ব্যবহারের উপায়সমূহ নিয়ে কাজ করছে। এ পর্যন্ত, কোম্পানিটি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সোলার প্ল্যান্টে স্ট্রিং ইনভার্টার সল্যুশন স্থাপন করেছে এবং বাংলাদেশে ৫০ মেগাওয়াট (এসি), ৩০ মেগাওয়াট (এসি) ক্ষমতাসম্পন্ন কিছু সোলার ইন্ডিপেন্ডেন্ট পাওয়ার প্রোডিউসার (আইপিপি) প্রকল্পসহ বেশ কয়েকটি রুফটপ প্রকল্পে কাজ করেছে। সিএন্ডআই (কমার্শিয়াল অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল) খাতের জন্য হুয়াওয়ে ৩.০০ মেগাওয়াট, ২.৪৮ মেগাওয়াট, ২.৪০ মেগাওয়াট, ২.৩৯ মেগাওয়াট ও ২.১০ মেগাওয়াট এসি ক্যাপাসিটির প্রকল্প সম্পন্ন করেছে। হুয়াওয়ে মোট ১০৫ মেগাওয়াট এরও বেশি সক্ষমতার বিভিন্ন রুফটপ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে, যেগুলো স্থাপনা পর্যায়ে রয়েছে। এবং খুব দ্রুত এগুলো গ্রিডে যুক্ত করা হবে। দেশকে ডিজিটাল শক্তির দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতার অংশ হিসেবে হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। এই রূপান্তরকে ত্বরান্বিত করতে অন্যান্য সহযোগীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।


আরও খবর



মঙ্গলবার ২ হাজার ২৩টি নতুন স্কুল ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | ৫৫জন দেখেছেন

Image

সারাদেশে আগামীকাল মঙ্গলবার ২ হাজার ২৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া এদিন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে নবনির্মিত ভবন, কক্সবাজার লিডারশীপ ট্রেনিং সেন্টার, ৪টি মাল্টিপারপাস অডিটোরিয়ামের উদ্বোধন হবে।

অনুষ্ঠানটি সব জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে ভার্চুয়ালি লাইভ প্রচার হবে। সংশ্লিষ্ট স্কুলের প্রধান শিক্ষক, জেলা ও উপজেলা শিক্ষা অফিসার, সুপারিন্টেনডেন্ট, পিটিআইয়ের কর্মকর্তাদের লাইভে যুক্ত থাকার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

রোববার (১২ নভেম্বর) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) এস এম আনসারুজ্জামানের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে দেশের সব শিক্ষা অফিসারকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।

চিঠিতে বলা হয়, ১৪ নভেম্বর মঙ্গলবার সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন নবনির্মিত প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ভবন, কক্সবাজার লিডারশীপ ট্রেনিং সেন্টার, ৪টি মাল্টিপারপাস অডিটোরিয়াম এবং ২০২৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন (মোট ২০২৯টি ভবন) শুভ উদ্বোধন করবেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি সব জেলার জেলা প্রশাসকের দপ্তর থেকে লাইভ সম্প্রচার করা হবে।

সব জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, সুপারিন্টেনডেন্ট, পিটিআইকে এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আলোচনা করে তথ্য উপাত্ত ও আওতাধীন কর্মকর্তা/প্রধান শিক্ষকসহ উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়াও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে নাম ফলক স্থাপন নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।


আরও খবর



৬৫০০ নিখোঁজ ব্যক্তিকে খুঁজে বের করতে বৈশ্বিক সহায়তা চায় গাজা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১১জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় নিহতের সংখ্যা ১৫ হাজার ছাড়িয়েছে আগেই। নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যাই ১০ হাজার। এছাড়া গাজাজুড়ে সাড়ে ৬ হাজারেরও বেশি মানুষ এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।

এবার নিখোঁজ এসব হাজারও মানুষের খোঁজ পেতে এবং একইসঙ্গে উদ্ধার করতে বৈশ্বিক সহায়তা চেয়েছে গাজা কর্তৃপক্ষ।২৯ নভেম্বর রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি যুদ্ধের ফলে গত ৭ অক্টোবর থেকে নিখোঁজ হওয়া হাজার হাজার ফিলিস্তিনিকে খুঁজে বের করতে এবং উদ্ধার করতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে সহায়তা করার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন গাজা মিডিয়া অফিসের প্রধান।

ইসমাইল আল-থাওয়াবতা আনাদোলুকে বলেছেন: ‘সিভিল ডিফেন্স দল গুলো এখনও ধ্বংস স্তূপের নিচ থেকে বহু মরদেহ উদ্ধার করছে এবং গাজা উপত্যকার দক্ষিণ থেকে উত্তরে যাওয়ার রাস্তা গুলো থেকেও মরদেহ উদ্ধার হচ্ছে।’

তিনি বলেছেন, গাজায় এখনও সাড়ে ৬ হাজার ফিলিস্তিনি নিখোঁজ রয়েছেন। তারা হয় ধ্বংস স্তূপের নিচে আছেন বা তাদের ভাগ্যে ঠিক কী ঘটেছে তা এখনও অজানা। নিখোঁজ এসব ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ৪ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি নারী ও শিশু।

তিনি আরও বলেন, ধ্বংস স্তূপের নিচে থাকা লোকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য তাদের সরঞ্জাম, যন্ত্রপাতি এবং জ্বালানি দরকার।

একই সঙ্গে ধ্বংস স্তূপের নিচ থেকে নিখোঁজ ব্যক্তি বা তাদের মৃতদেহ বের করার জন্য ‘প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম এবং ধ্বংসাবশেষ অপসারণে বিশেষজ্ঞ দল সরবরাহ করতে’ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন আল-থাওয়াবতা।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের আন্তঃসীমান্ত হামলার পর ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করে। ভূখণ্ডটিতে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় নিহতের সংখ্যা ১৫ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। নিহত এসব ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ৬ হাজারেরও বেশি শিশু। এছাড়া নিহতদের মধ্যে নারীর সংখ্যাও চার হাজার।

অবশ্য গাজায় বর্তমানে যুদ্ধবিরতি চলছে। দেড় মাসেরও বেশি সময় যুদ্ধ চলার পর গত শুক্রবার চার দিনের এই যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছায় হামাস ও ইসরায়েল।

যদিও ইসরায়েল হুমকি দিয়ে রেখেছে, যুদ্ধ বিরতি শেষ হলেই তারা আবারও গাজায় হামলা চালানো শুরু করবে।


আরও খবর



শিক্ষক নিয়োগের সেই পরিপত্রে সংশোধন আসছে

প্রকাশিত:রবিবার ১২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | ৩৯জন দেখেছেন

Image

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এন্ট্রি লেভেলের শিক্ষক নিয়োগের দায়িত্ব বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষকে (এনটিআরসিএ) দিয়ে পরিপত্র জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ পরিপত্রটি সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সে লক্ষ্যে আগামী ২১ নভেম্বর (মঙ্গলবার) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সভা ডাকা হয়েছে। 

রোববার (১২ নভেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ সুহেল মাহমুদের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

জানা গেছে, এ সভায় অংশ নিতে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের দুইজন অতিরিক্ত সচিব, এনটিআরসিএর চেয়ারম্যান, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর এবং মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ঢাকা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং ঢাকা অঞ্চলের উপ-পরিচালককে বলা হয়েছে।

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা গ্রহণ ও প্রত্যয়ন বিধিমালা ২০০৬ সংশোধনের পর ২০১৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর জারি করা ওই পরিপত্রে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এন্ট্রি লেভেলের শিক্ষক নিয়োগে প্রার্থী বাছাইয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল এনটিআরসিএকে। ওই পরিপত্রে শিক্ষক নিয়োগের অনুসরণীয় পদ্ধতিও নির্ধারণ করা হয়েছিল। 

ওই পরিপত্র অনুসারে প্রতি বছর বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষক নিয়োগযোগ্য পদে চাহিদা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে জমা দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। যা জেলা শিক্ষা অফিসের মাধ্যমে প্রতি বছর ৩০ নভেম্বরের মধ্যে এনটিআরসিএতে পাঠানোর নির্দেশনা ছিল। প্রতি বছর প্রার্থী বাছাইয়ের পরীক্ষা (নিবন্ধন পরীক্ষা) গ্রহণ করে জাতীয়, বিভাগ, জেলা, উপজেলা ও থানাওয়ারী মেধাক্রম প্রণয়ন করে ফল ঘোষণার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিলো এনটিআরসিএকে।

ওই পরিপত্রে বলা হয়েছিল, কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়োগের জন্য প্রার্থী নির্বাচনের সময় উপজেলা মেধাতালিকায় অগ্রাধিকার পাবে। উপজেলায় যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে জেলা মেধাতালিকা এবং তাও না পাওয়া গেলে বিভাগীয় মেধাতালিকা ও সর্বশেষ জাতীয় মেধাতালিকা অনুসরণের নির্দেশনা ছিল।


আরও খবর