Logo
আজঃ মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩
শিরোনাম

আমিরাতে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে প্রবাসী রেমিটেন্স যোদ্ধাদের সাথে ইফতার মাহফিল

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ এপ্রিল ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | ৪৭০জন দেখেছেন

Image

মো নূরুল্লাহ  খান, আরব আমিরাতঃ  আবুধাবি বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে মোছাফ্ফাতে বাংলাদেশী রেমিটেন্স যোদ্ধাদের সম্মানে ইফতার মাহফিল আয়োজন করা হয়েছে।

গতকাল ২৩ এপ্রিল শনিবার আমিরাতের রাজধানী আবুধাবির শিল্পনগরী মোছাফফা  ৪০ নাম্বার সানাইয়ার রজনীগন্ধা খান সি আই পি হলরুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশ সরকারের মান্যবর রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবু জাফর।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন দূতাবাসের লেবার কাউন্সিলর মোহাম্মদ আব্দুল আলীম মিয়া।  এতে দুবাইতে নিযুক্ত বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেন, দূতাবাসের ডিসিএম মোহাস্মদ মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ সমিতির সভাপতি প্রকৌশলী মোয়াজ্জেম হোসেন, বিশিষ্ট শিল্পপতি ও মানবতার সেবক, প্রবাসী কল্যাণ সংস্থার প্রধান উপদেষ্টা, আল সুমাইয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম খান সি আই পি, ডুবাই কনস্যুলেটের কর্মকর্তাগণ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ আবুধাবী কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ইমারদ হোসেন ইমু, সাধারন সম্পাদক নাসির উদ্দিন তালুকদার, বাংলাদেশ বিমানের রিজিওনেল ম্যানেজার হোসেন আব্দুল্লাহ, জনতা ব্যাংক, বাংলাদেশ ইসলামিক স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ,প্রবাসী কল্যাণ সংস্থা সভাপতি মোহাম্মদ তারেক, প্রবাসী কল্যাণ সংস্থার সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, জাতীয় কবিতা মঞ্চের সভাপতি কবি মুসা, প্রবাসী কল্যাণ সংস্থা সদস্য বৃন্দ, মোহাম্মদ ফরিদ সিআইপি, সাংবাদিক জাহাঙ্গীর কবির বাপ্পী, সাংবাদিক মোহাম্মদ মোরশেদ, সাংবাদিক ও ব্যবসায়ী সঞ্জিত কুমার শীল, বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতৃবৃন্দ, আওয়ামী যুবলীগ নেতৃবৃন্দ, যুবলীগ নেতৃবৃন্দ, মুসাফফা বঙ্গবন্ধু পরিষদ, প্রজন্ম বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদ, আমিরাতের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও বিভিন্ন পেশার প্রবাসীগণ উপস্থিত ছিলেন।

রাস্ট্রদূত রেমিট্যান্স প্রেরন করে দেশের অর্থনীতি সচল রাখার জন্য প্রবাসীদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।  সরকারের দেয়া ২.৫% প্রনোদনা এবং প্রবাসী কল্যান কার্ডের  প্রয়োজনীয়তা এবং করোনা ভাক্সিন দেয়ার বা সম্পন্ন করার গুরুত্ব উল্লেখ করেন। রাষ্ট্রদূত মহোদয় আরো বলেন আমিরাতে অবৈধভাবে বসবাসকারী যারা ভিজিট ভিসায় এসে অবৈধ হয়ে গেছেন তাদেরকে বৈধ হবার অনুরোধ  জানান। পরিশেষে রমজানের তাৎপর্য  প্রবাসীদের কল্যাণে দোয়া এবং মোনাজাত করেন দূতাবাসের ডিসিএম মীযানুর রহমান।


আরও খবর

‘প্রিয়তমা’ যাচ্ছে পর্তুগালে

রবিবার ১৩ আগস্ট ২০২৩




সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের ৩০০ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে ওয়ালটন

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | ৫৮জন দেখেছেন

Image

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। অর্থাৎ সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার প্রতি ৩০ টাকা লভ্যাংশ বাবাদ এ মুনাফা দেওয়া হবে। জুলাই ২০২২ থেকে ৩০ জুন ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এই লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়।

বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) পূর্ব ঘোষিত পর্ষদ সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। 

একই সভায় উদ্যোক্তা-পরিচালকদের জন্য ৯০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তাদের শেয়ার প্রতি ৯ টাকা করে মুনাফা দেবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ।

বিদায়ী বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ৮৪ পয়সা। সেখান থেকে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩০ টাকা আর উদ্যোক্তা-পরিচালকদের জন্য ৯ টাকা করে মুনাফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এর আগের বছর ২০২২ সালে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৪০ টাকা ১৬ পয়সা। সে বছর শেয়ার সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের ২৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়া হয়েছিল। এর আগের বছর ২০২১ সালে শেয়ারহোল্ডারদের ২৫০ শতাংশ ও ২০২০ সালে ২০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়া হয়।

পর্ষদ ঘোষিত লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদনের জন্য কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৯ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। ওই দিন ডিজিটাল মাধ্যমে কোম্পানিটির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। তার জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২ অক্টোবর।

গত ৩০ জুন, ২০২৩ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৪৩ টাকা ৭৩ পয়সা। এই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১১১ টাকা ৮৪ পয়সা। যা আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৭ টাকা ৯১ পয়সা।

২০২০ সালে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ‍্যা ৩০ কোটি ২৯লাখ ২৮ হাজার ৩৪৩টি। বৃহস্পতিবার সেই শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৭ টাকা ৭০ পয়সায়।


আরও খবর



কাঁচা মরিচের উপকারিতা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | ৪৯জন দেখেছেন

Image

লাইফস্টাইল ডেস্ক : কাঁচা মরিচ খাওয়ার অনেক উপকারিতার কথা জানা আছে নিশ্চয়ই? ক্যাপসাইসিন, অ্যালকালয়েডস, ফ্ল্যাভোনয়েডস, ফেনোলিক্স, এসেনশিয়াল অয়েল, ট্যানিন, স্টেরয়েডসহ অনেক পুষ্টি উপাদান থাকে এতে। আমাদের প্রতিদিনের খাবারের অংশ হয়ে কাঁচা মরিচ থাকেই। কিন্তু এই মরিচ আবার বেশি খেলে তা উপকারিতার বদলে নিয়ে আসবে অপকারিতা। তাই কাঁচা মরিচ খেতে হবে একটু রয়ে-সয়ে। নয়তো ভুক্তভোগী হতে হবে আপনাকেই।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, ক্যাপসাইসিন স্বাদের রিসেপ্টরগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত থাকে যা তাপমাত্রা বাড়ায় এবং মস্তিষ্কে মসলাদার তাপের সংকেত পাঠায়। যখন আমরা খুব ঝাল মরিচ খাই, তখন মস্তিষ্ক ব্যথার সংকেত পায় যার ফলে পেট খারাপ, বমি বমি ভাব বা বমি হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক অতিরিক্ত কাঁচা মরিচ খাওয়ার অসুবিধা সম্পর্কে-

অন্ত্রে ব্যথা : কাঁচা মরিচে ক্যাপসাইসিন নামক একটি যৌগ থাকে যা অন্ত্রে ব্যথার কারণ হতে পারে। তাই প্রতিদিন কাঁচা মরিচ খাওয়ার ক্ষেত্রে সংযমী হতে হবে। কাঁচা মরিচ কাঁচা চিবিয়ে খেতে ভালোলাগলেও খুব বেশি খাওয়া যাবে না। নয়তো এ ধরনের সমস্যায় ভুগতে হতে পারে।

পাকস্থলীতে উচ্চ ফলিক অ্যাসিড : প্রচুর পরিমাণে কাঁচা মরিচ খেলে পাকস্থলীতে ফলিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়। এর ফলে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনিতে ফলিক অ্যাসিড উপকারী হলেও এর উচ্চ মাত্রা ক্ষতির কারণ হতে পারে। 

উচ্চ রক্তচাপ : বর্তমানে অনেকেই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন। এ ধরনের সমস্যা এড়াতে খাবারের দিকে মনোযোগী হওয়া জরুরি। নয়তো উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা দিলে তার হাত ধরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কাঁচা মরিচ বেশি খেলে এতে থাকা ক্যাপসাইসিন রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে।

ঘুমের অভাব : ঘুমের সমস্যায় ভুগলে তার প্রভাব পড়ে বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে। শুধু কাজ নয়, শরীরেও এর প্রভাব পড়ে। অতিরিক্ত কাঁচা মরিচ খেলে তা ঘুমের ক্ষেত্রে সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। কারণ এটি শরীরে অতিরিক্ত তাপ সৃষ্টি করতে পারে। এতে ঘুমে বিঘ্ন ঘটার ভয় থাকে। তাই ভালো ঘুমের জন্য কাঁচা মরিচ পরিমিত খাওয়ার অভ্যাস করুন।

অ্যাসিডিটি : অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভুগলে অনেক খাবারের ক্ষেত্রেই সতর্ক হতে হয়। তার মধ্যে একটি হলো কাঁচা মরিচ। এমনিতে কাঁচা মরিচ উপকারী হলেও অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভুগছেন এমন কারও ক্ষেত্রে ক্ষতির কারণ হতে পারে। কাঁচা মরিচ বেশি খেলে অ্যাসিডিটি হতে পারে। তাই সতর্ক থাকুন।


আরও খবর

এডিস মশার কামড় বুঝবেন কীভাবে?

বুধবার ০৫ জুলাই ২০২৩




লিবিয়ায় সুনামি সদৃশ বন্যায় সাগরে ভেসে গেছেন হাজার হাজার মানুষ

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | ৫৭জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : আফ্রিকার দেশ লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে সোমবার আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় ড্যানিয়েল। ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে পূর্বাঞ্চলে প্রবল বৃষ্টিপাত হয়। আর এই বৃষ্টির পানির চাপে দারনা শহরের কাছে নদীর ওপর দেওয়া দুটি বাধ ধসে পড়ে। সেই বাঁধের পানির কারণেই সেখানে বিপর্যয়কর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বাঁধের পানির কারণে সৃষ্ট বন্যা হাজার হাজার মানুষকে সমুদ্রের দিকে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। সেই বন্যাটিকে অনেকে সুনামির মতো আখ্যায়িত করেছেন।

বিবিসি আরও জানিয়েছে, বন্যার পানির তোড়ে অনেক এলাকাই নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। সমুদ্রের পানিতে যেসব মানুষ ভেসে গেছেন তাদের মরদেহ পানি থেকে উদ্ধার করতে হিমশিম খাচ্ছেন উদ্ধারকারীরা।

বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দারনা শহরের অ্যাম্বুলেন্স সোসাইটি জানিয়েছে, শুধুমাত্র এ শহরটিতেই ২ হাজার ৩০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা রেড ক্রিসেন্ট জানিয়েছে, এখনো ১০ হাজার মানুষ নিখোঁজ আছেন।

এদিকে ভয়াবহ এই বন্যার পানিতে ডুবে বা ভেসে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৫ হাজার ৩০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে লিবিয়ার স্বঘোষিত পূর্বাঞ্চলের সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে মৃত্যুর এ সংখ্যাটি নিশ্চিত করতে পারেনি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো।

লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিপর্যস্ত দারনা শহরে গিয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছেন, সেখানকার অবস্থা বেশ খারাপ।

ওই পুরো দারনা শহরই বন্যার পানিতে সমুদ্রে ভেসে গেছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

দারনার এক উদ্ধারকারী জানিয়েছেন, সেখানকার হাসপাতালগুলোতে এখন আর চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে না। এছাড়া মর্গগুলোও মৃতদেহে ভরে গেছে।

বিবিসি আরও জানিয়েছে, এই ভয়াবহ বিপদে যারা পড়েছেন তাদের যে উদ্ধার করা হবে সেই পরিস্থিতিও এখন লিবিয়ায় নেই। কারণ ২০১১ সালে সাবেক শাসক কর্নেল মোহাম্মদ গাদ্দাফিকে হত্যার পর রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার মুখে পড়ে দেশটি। আর তখন থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত দেশটিতে শুধুমাত্র যুদ্ধই চলেছে। ফলে কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখা দিলে— বিপর্যয় পরবর্তী বিষয়াবলী যে সামাল দেওয়া হবে এমন কোনো বাহিনী বা অবকাঠামোই তৈরি করা সম্ভব হয়নি।

এছাড়া গাদ্দাফির পতনের পর গৃহযুদ্ধের কবলে পড়ে যায় লিবিয়া। এর ফলে বর্তমানে দেশটি দুইভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। এখন পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল আলাদা আলাদাভাবে শাসিত হয়ে আসছে। আর বিভক্তির কারণে কেন্দ্রীয় ও সমন্বিত কোনো উদ্ধার অভিযানও সম্ভব হচ্ছে না।

সুনামি সদৃশ বন্যা সম্পর্কে পূর্বাঞ্চলের সরকারের এক মুখপাত্র বিবিসিকে বলেছেন, ‘আমি যা দেখেছি তা দেখে মারাত্মকভাবে চমকে গিয়েছি। এটি সুনামির মতো ছিল।’

তিনি বিবিসিকে বলেছেন, দারনার দক্ষিণাঞ্চলে একটি বাঁধ ধসে পড়ার পর পুরো শহরটিকে বাধের পানি সমুদ্রে নিয়ে চলে যায়।

এই ভয়াবহ সুনামির মতো বন্যা থেকে বাঁচতে অনেকে উঁচু বাড়ির আশ্রয় নেন। কিন্তু যাদের কপাল ভালো ছিল না, তারা ভেসে চলে যান সমুদ্রে। আর সেখানেই তাদের সলিল সমাধি ঘটে।


আরও খবর



অনুপ্রবেশের দায়ে মালয়েশিয়ায় ২০ বাংলাদেশি আটক

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 | ৫৬জন দেখেছেন

Image

প্রবাস ডেস্ক : মালয়েশিয়ায় অনুপ্রবেশের দায়ে একটি বাস টার্মিনাল থেকে ২০ বাংলাদেশিসহ ৩৬ জনকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। ৩০ আগস্ট বিকেলে এক অভিযানে তাদের আটক করা হয়।

অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক রাসলিন জুসোহ বলেছেন, আটকদের মধ্যে ৩২ জন পুরুষ ও চারজন নারী রয়েছেন।

রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, এই বিদেশিরা কোটা বাহরু এক্সপ্রেস বাস স্টেশন থেকে কুয়ালালামপুরে এসেছেন। তারা অবৈধভাবে দেশে প্রবেশ করেছে বলে আমরা মনে করছি। খবর দি স্টার।

দাতুক রাসলিন জুসোহ বলেন, অভিযানে অপারেশন টিম ইস্ট কোস্ট হাইওয়েতে এসব বিদেশি নাগরিককে বহনকারী তিনটি পৃথক এক্সপ্রেস বাসকে অনুসরণ করে। পরবর্তীতে একটি বাস থেকে তাদের আটক করা হয়। আটকদের মধ্যে ২০ জন বাংলাদেশি এবং ১৬ জন মিয়ানমারের নাগরিক রয়েছেন।

তিনি বলেন, আটক ব্যক্তিদের পাসপোর্ট পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, তাদের কারো পাসপোর্টে কোনো বৈধ ইমিগ্রেশন বিভাগের স্ট্যাম্প ছিল না। এমনকি দেশটিতে প্রবেশের কোনো ট্রাভেল ডকুমেন্ট ছিল না। এদের কয়েকজনের পাসপোর্টের অতীত রেকর্ডে দেখা গেছে, তারা মালয়েশিয়ায় কালো তালিকাভুক্ত ছিলেন।

অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক জানান, মানবপাচার চক্রের সদস্যরা অবৈধ পথে চোরাচালানের আগে প্রতিবেশী দেশগুলো দিয়ে তাদের নিজ দেশ থেকে মালয়েশিয়ায় নিয়ে আসে। এরপর অভিবাসন বিভাগের চোখকে ফাঁকি দিয়ে গণপরিবহন ব্যবহার করে বিভিন্ন রাজ্যে পাঠিয়ে তাদের অবৈধভাবে কাজ দেওয়া হয়।

মানবপাচার চক্রের সদস্যরা বিদেশিদের কাছে থেকে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের জন্য ১০ হাজার রিঙ্গিত করে নিয়েছে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর

‘প্রিয়তমা’ যাচ্ছে পর্তুগালে

রবিবার ১৩ আগস্ট ২০২৩




ঢাকার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ এলাকা হতে ০১ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 | ৪৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক : র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র‌্যাব নিয়মিত জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ছিনতাইকারীসহ মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে আসছে। “চলো যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে” স্লোগানকে সামনে রেখে মাদক নির্মূলে র‌্যাব মাদক বিরোধী অভিযান অব্যাহত রেখেছে।

এরই ধারাবাহিকতায় অদ্য ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিঃ তারিখ সকালে র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানাধীণ আগানগর এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে আনুমানিক ৪,৯২,৫০০/- (চার লক্ষ বিরানব্বই হাজার পাঁচশত) টাকা মূল্যমানের ৯৮৫ (নয়শত পচাঁশি) পিস নেশাজাতীয় বুপ্রেনরফিন ইনজেকশনসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ীর নাম মোছাঃ আমেনা বেগম (৪৮), স্বামী-মোঃ ইসমাইল হোসেন, সাং-নন্দীপুর, থানা-হাকিমপুর, জেলা-দিনাজপুর বলে জানা যায়। এসময় তার নিকট হতে ০১টি মোবাইল ফোন ও নগদ- ২,৩২০/- (দুই হাজার তিনশত বিশ) টাকা উদ্ধার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, গ্রেফতারকৃত একজন পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। সে বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা হতে বুপ্রেনরফিন ইনজেকশনসহ অন্যান্য মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে ঢাকার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করে আসছিল।

প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, এই বুপ্রেনরফিন ইনজেকশন সাধারণত রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যথানাশক হিসেবে শরীরে প্রয়োগ করায়। তবে বর্তমানে নির্দিষ্ট পরিমাণের চেয়ে অধিক পরিমাণ নেশাদ্রব্য উপাদান মিশিয়ে মাদক হিসেবে এটি বাজারে সরবরাহ করা হচ্ছে। বুপ্রেনরফিন ইনজেকশন সরাসরি ভেইনে নেয়া হয়। এই ভয়াবহ বুপ্রেনরফিন ইনজেকশনটি নেয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবহারকারীর শরীরে নেশার প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

বিশেষ করে প্যাথেডিন এবং হেরোইন নিয়েও যাদের কাজ হয় না, তারা এই ভয়াবহ মাদকটি ব্যবহার করে বলে জানা যায়।গ্রেফতারকৃতের বিরুদ্ধে একটি মাদক মামলা রুজু করতঃ সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা রয়েছে।


আরও খবর