Logo
আজঃ সোমবার ১৬ জুন ২০২৫
শিরোনাম

বঙ্গবন্ধুর শাহাদাৎ বার্ষিকীঃআওয়ামী লীগ সন্দেহে তল্লাশি, কালো পোশাক দেখলেই জেরা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৬ জুন ২০২৫ | ১৫৪জন দেখেছেন

Image



স্টাফ রিপোর্টারঃ


বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। মৃত্যুবার্ষিকী ঘিরে ছাত্র-জনতা ও আওয়ামী লীগের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিতে ধানমন্ডি-৩২ ও আশেপাশের এলাকা দখলে নিয়েছে আন্দোলনকারী ছাত্ররা। 


আওয়ামী লীগ সন্দেহে করা হচ্ছে তল্লাশি, মোবাইল চেক করে খোঁজা হচ্ছে আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট কিনা। কালো পোশাক দেখলেই জেরা করা হচ্ছে। 


বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) সকাল ৭টা থেকে ১২টা পর্যন্ত সরেজমিন ঘুরে এমন চিত্রই দেখা যায়। এ সময় ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধুর বাড়ির সামনের রাস্তা তারকাটা দিয়ে আটকানো ছিল, ঢুকতে দেওয়া হয়নি কাউকে।


 মেট্রো শপিং মল গলির মুখে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশ সদস্যদের অবস্থান নিয়ে থাকতে দেখা যায়।

 

দেখা যায়, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কে এখন সুনসান নীরবতা। সকাল থেকে ওই এলাকার আশপাশে অবস্থান নিয়েছে ছাত্র-জনতা। শ্রদ্ধা নিবেদনের কর্মসূচি ঘিরে ধানমন্ডি ৩২ সামনে ও লেক পড়ের আশেপাশের এলাকাজুড়ে কয়েক হাজার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা অবস্থান নিয়ে আছেন।



এসময় কালো পোশাকে বা কেউ ভিডিও/ছবি তুলতে গেলে উত্তেজিত জনতার রোষানলে পড়তে দেখা যায়। ছাত্ররা তল্লাশি করে, মোবাইল চেক করে দেখছে, আওয়ামী লীগের সংশ্লিষ্টতা পেলেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে সোপর্দ করছেন ছাত্ররা।


আটকে রাখাদের পুলিশ ও আর্মিদের হাতে তুলে দেওয়ার ঘোষণা দেয়া হচ্ছে মাইক দিয়ে। আক্রমণকারীদের যেন মাথায় আঘাত না করা হয় সে জন্য বার বার মাইক দিয়ে ঘোষণা দিতেও দেখা যায়। 


 

এসময় একজন শিক্ষার্থী বলেন, ‘ছাত্র-জনতা যখন এখানে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান নেওয়া শুরু করছে, তখন তাদের আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসর, দালালরা নিজেরা আসতে না পেরে নারীদের ব্যবহার শুরু করছে। 


তারা একজন একজন নারী পাঠাচ্ছিল, যাদের ব্যাগে ফুল ছিল, ব্যাগের মধ্যে বিভিন্ন নেতার নম্বর ছিল। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে নারীদের চলে যেতে বলেছি। তারা আমাদের কথা মেনে চলে গেছে।’


এদিকে অন্য শিক্ষার্থীরা বলছেন, ‘আমরা সকাল থেকে এখানে আছি। কেউ যদি আমাদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা কেড়ে নিতে চায় আমরা রুখে দেব।’


ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। এরপর আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতা আত্মগোপনে চলে যান। 


এরই মধ্যে বেশ কয়েকজন সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।


আরও খবর



ঘোড়া কোরবানি করা নিয়ে ইসলাম যা বলে

প্রকাশিত:রবিবার ২৫ মে 20২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৬ জুন ২০২৫ | ১৬৩জন দেখেছেন

Image

ছয় ধরনের গবাদি পশু কোরবানি করা যায়; উট, গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া ও দুম্বা। খাওয়া হালাল এমন যে কোনো পশু কোরবানি করা যায় না। যেমন হরিণের মাংস খাওয়া হালাল হলেও হরিণ কোরবানি করা যায় না। একইভাবে ঘোড়ার মাংস খাওয়া অনেকের মতে হালাল হলেও ঘোড়া কোরবানি করা যায় না। উট, গরু ও মহিষ এ তিন পশু কোরবানিতে সর্বোচ্চ সাত জন শরিক হতে পারে। অর্থাৎ একজন, দুজন, তিনজন থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ সাতজন ব্যক্তির পক্ষ থেকে একটি পশু কোরবানি যথেষ্ট হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সাত জন ওই পশু কেনায় সমান শরিক হবে এবং সমানভাবে গোশতও ভাগ করে নেবে। ছাগল, ভেড়া, দুম্বা এ তিন পশু একজনের পক্ষ থেকে কোরবানি করা যায়। কোরবানি করার জন্য পশুর নির্দিষ্ট বয়সসীমা পার হওয়াও জরুরি। যে কোনো বয়সের পশু দিয়ে কোরবানি করা যায় না। উট কোরবানির জন্য তা কমপক্ষে ৫ বছরের হতে হবে। গরু ও মহিষ কমপক্ষে ২ বছরের হতে হবে। ছাগল, ভেড়া ও দুম্বা কমপক্ষে ১ বছরের হতে হবে। ভেড়া ও দুম্বা যদি ১ বছরের কিছু কমও হয়, কিন্তু এমন হৃষ্টপুষ্ট হয় যে, দেখতে ১ বছরের মতো মনে হয় তাহলে তা দ্বারাও কোরবানি করা জায়েজ। এ রকম ক্ষেত্রে ভেড়া ও দুম্বার বয়স কমপক্ষে ৬ মাস হতে হবে। উল্লেখ্য যে, ছাগলের বয়স ১ বছরের কম হলে কোনো অবস্থাতেই ওই ছাগল দিয়ে কোরবানি জায়েজ হবে না।


ঘোড়ার মাংস খাওয়ার বিধান কী?

ঘোড়ার মাংস হালাল এবং তা খাওয়া সাধারণভাবে জায়েজ। কিন্তু ঘোড়া যেহেতু এক সময় বাহন হিসেবে ব্যবহৃত হতো, যুদ্ধে ব্যবহৃত হতো, তাই ব্যাপকভাবে ঘোড়ার মাংস খাওয়া হলে বাহন হিসেবে বা যুদ্ধে ব্যবহারের জন্য ঘোড়ার সংকট দেখা দিতে পারে এই আশঙ্কায় ইমাম আবু হানিফা (রহ.) ঘোড়ার গোশত খাওয়াকে মাকরুহ বা অপছন্দনীয় বলেছেন। কারণ খাদ্যের চেয়ে বাহন হিসেবে ঘোড়ার উপযোগিতা ও প্রয়োজনীয়তা বেশি। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ঘোড়াকে বাহন হিসেবে উল্লেখ করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন,

وَّ الۡخَیۡلَ وَ الۡبِغَالَ وَ الۡحَمِیۡرَ لِتَرۡكَبُوۡهَا وَ زِیۡنَۃً وَ یَخۡلُقُ مَا لَا تَعۡلَمُوۡنَ

তিনি ঘোড়া, খচ্চর ও গর্দভ সৃষ্টি করেছেন যাতে তোমরা ওগুলোতে আরোহণ করতে পার আর শোভা-সৌন্দর্যের জন্যও; তিনি সৃষ্টি করেন অনেক কিছু যা তোমাদের জানা নেই। (সুরা নাহল: ৮)


বর্তমান সময়ে ব্যাপকভাবে ঘোড়ার মাংস খেলে যদি বাহন হিসেবে বা যুদ্ধে ব্যবহারের জন্য ঘোড়ার সংকট দেখা দেওয়ার আশঙ্কা থাকে, তাহলে ইমাম আবু হানিফার (রহ.) মত অনুযায়ী ঘোড়ার মাংস খাওয়া মাকরুহ বা অপছন্দনীয় বিবেচিত হবে। এ ছাড়া হানাফি মাজহাবের অন্য দুই বড় ইমাম আবু ইউসুফ (রহ.) ও মুহাম্মাদ (রহ.) এবং অন্যান্য মাজহাবের ইমামগণ ঘোড়ার মাংস খাওয়াকে পুরোপুরি হালাল বলেছেন। তাদের মতের পক্ষে কিছু হাদিস পাওয়া যায়। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) খায়বারের দিন গৃহপালিত গাধার মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করেছিলেন এবং ঘোড়ার মাংস খাওয়ার অনুমতি দিয়েছিলেন। (সহিহ বুখারি: ৩৯৮২, সহিহ মুসলিম: ১৯৪১)


আসমা বিনতে আবু বকর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা আল্লাহর রাসুলের (সা.) যুগে একটি ঘোড়া জবাই করে তা খেয়েছিলাম। (সহিহ বুখারি: ৫১৯১, সহিহ মুসলিম: ১৯৪২)


জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আমরা আল্লাহর রাসুলের (সা.) সঙ্গে সফর করেছিলাম। ওই সফরে আমরা ঘোড়ার মাংস খেতাম এবং তার দুধ পান করতাম। (দারাকুতনি ও বায়হাকি)


আরও খবর



কন্যা সন্তানকে যে ৮টি অধিকার ইসলাম দিয়েছে

প্রকাশিত:বুধবার ২১ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ জুন ২০২৫ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

কন্যাসন্তান আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশেষ নিয়ামত। ইসলাম কন্যা সন্তানকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে। ইসলামের আগমনের আগে আরবের সমাজে কন্যা সন্তানকে জীবিত দাফন করা হতো। রোমান সভ্যতায় কন্যাদের বয়স্ক পুরুষদের সাথে বিয়ে দেওয়া হতো। ইসলাম কন্যা ও নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে। কন্যা সন্তানের মা-বাবার জন্য পুরস্কার ঘোষণা করেছে।

হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলনে, রাসুল (সা.) ইরশাদ করনে, ‘যার ঘরে কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণ করলো, অতঃপর সে ওই কন্যাকে কষ্ট দেয়নি, মেয়ের ওপর অসন্তুষ্টও হয়নি এবং পুত্র সন্তানকে তার ওপর প্রধান্য দেয়নি, তাহলে ওই কন্যার কারণে আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। ’ (মুসনাদ আহমদ, হাদিস : ১/২২৩) ইসলাম ন্যায্যতার ভিত্তিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করেছে। নারী-পুরুষের ভেতরের বৈষম্য দূর করেছে। ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গীর আলোকে নারীর আটটি অধিকার তুলে ধরা হলো-

১. ইসলাম কন্যা সন্তানকে শিক্ষার অধিকার দিয়েছে এবং পরিবারের কল্যাণে পুরুষের মতোই কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছে।

২. ইসলাম কন্যা সন্তানকে তার পছন্দ অনুযায়ী বিয়ে করার অধিকার দিয়েছে।

৩. ইসলাম পিতার সম্পত্তিতে কন্যা সন্তানের উত্তরাধিকার নিশ্চিত করেছে।

৪. বৈবাহিক জীবনে সন্তুষ্ট না থাকলে ইসলাম কন্যা সন্তানকে খোলা (বিবাহ বিচ্ছেদ) চাওয়ার অধিকার দিয়েছে।

৫. যৌন হয়রানি বা নির্যাতনের শিকার হলে ইসলাম কন্যা সন্তানকে মামলা করার অধিকার দিয়েছে।

৬. ইসলাম কন্যা সন্তানকে নিজ চিন্তা ও মত প্রকাশ করার স্বাধীনতা দিয়েছে।

৭. ইসলাম কন্যা সন্তান ন্যায্য অধিকার দিয়েছে।

৮. ইসলাম কন্যা সন্তানকে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার অধিকার দিয়েছে এবং প্রতিটি বিষয়ে নিজের সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ দিয়েছে।

কন্যা সন্তানের বিশেষ কিছু দায়িত্ব-

১. সমাজে নিরাপদে চলাফেরা করার জন্য সঠিকভাবে পর্দায় থাকা।

২. নিজের ইজ্জত-সম্মান রক্ষা করা করা।

৩. নিজের পরিবারের যত্ন নেওয়া।

৪. গায়রে মাহরামের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখা।

৫. স্বামীর প্রতি বিশ্বস্ত থাকা এবং নিজের ঈমান সংরক্ষণ করা।


আরও খবর



‘এলেনর দ্য গ্রেট’ নিয়ে কান উৎসবে স্কারলেট

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ জুন ২০২৫ | ১০৮জন দেখেছেন

Image

স্কারলেট জোহানসনের প্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্র ‘এলেনর দ্য গ্রেট’ কান চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়েছে। উৎসবের ‘আঁ সার্তে রিগা’ বিভাগে প্রদর্শিত ছবিটি দেখে পাঁচ মিনিট করতালিতে উষ্ণ অভিবাদন জানান হলভর্তি অতিথিরা। যা জোহানসনের জন্য এক স্মরণীয় মুহূর্ত হয়ে ওঠে। চলচ্চিত্রটিতে অভিনয় করেছেন কিংবদন্তী জুন স্কুইব, চিউয়েটেল ইজিওফর ও এরিন কেলিম্যান। প্রদর্শনী শেষে দর্শকদের উচ্ছ্বসিত অভিব্যক্তির মাঝে স্কারলেট জোহানসন মঞ্চে এসে জুন স্কুইবকে আলিঙ্গন করেন। পরে তিনি স্কুইবকে ‘অসাধারণভাবে অনুপ্রেরণাদায়ী’ বলে উল্লেখ করেন। ‘এলেনর দ্য গ্রেট’ ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্রে আছেন ৯৪ বছর বয়সী এলেনর মরগেনস্টিন, যিনি ব্যক্তিগত গভীর শোকের পর এক গল্প বলতে শুরু করেন, যা ধীরে ধীরে বিপজ্জনক বাস্তবতার রূপ নেয়। চরিত্রটি রূপায়ণ করেছেন জুন স্কুইব, যিনি তাঁর স্বতঃস্ফূর্ত অভিনয়ের জন্য প্রশংসিত হয়েছেন। চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর আগে জোহানসন বলেন, ‘এই চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করা আমার কাছে স্বপ্ন পূরণের মতো। এটি বন্ধুত্ব, শোক এবং ক্ষমা করে দেওয়ার গল্প। সিনেমায় যে অনুভূতি দেখানো হয়েছে তা আজকের দিনে বিশেষ প্রয়োজন রয়েছে। এটি একটি স্বাধীন চলচ্চিত্র এবং এতে জড়িত সবাই শুধুমাত্র স্ক্রিপ্টের প্রেমে পড়ে কাজ করেছেন। এটা কারও অর্থ উপার্জনের জন্য করা হয়নি।’ এরিন কেলিম্যান সম্পর্কে জোহানসন বলেন, ‘সে একেবারে আবিষ্কারের মতো। আমি খুবই রোমাঞ্চিত যে বিশ্ব এখন ওকে চিনতে পারবে।’ উৎসবে জোহানসনের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তার এজেন্ট ও সিএএ-র সিইও ব্রায়ান লর্ড, অস্কারজয়ী অভিনেতা অ্যাড্রিয়ান ব্রোডি এবং তার সঙ্গী জর্জিনা চ্যাপম্যানসহ আরও অনেকে। এছাড়াও জোহানসন এ বছর কান-এ আরও একটি আলোচিত ছবি, ওয়েস অ্যান্ডারসনের ‘দ্য ফিনিশিয়ান স্কিম’-এ অভিনয় করেছেন। আগেও তিনি ২০০৫ সালে ‘ম্যাচ পয়েন্ট’, ২০০৮ সালে ‘ভিকি ক্রিস্টিনা বার্সেলোনা’, এবং ২০২৩ সালে ‘অ্যাস্টেরয়েড সিটি’ ছবির জন্য কানে এসেছেন।


আরও খবর

নেটফ্লিক্স ছাড়ছেন লিন্ডসে লোহান

বৃহস্পতিবার ২৯ মে ২০২৫




রায়ের আগের রাত যমুনার সামনেই কাটাবেন ইশরাকসহ সমর্থকরা

প্রকাশিত:বুধবার ২১ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ জুন ২০২৫ | ১৪০জন দেখেছেন

Image


বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার বিষয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার রায় ঘোষণা করবেন আদালত। এ রায় ঘোষণা হওয়া পর্যন্ত বিক্ষোভ কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ইশরাক সমর্থক নেতাকর্মীরা। আদালতের রায় তাদের পক্ষে না গেলে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার কথা জানান তারা।

বুধবার বিকেলে রাজধানীর কাকরাইল মোড়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার প্রবেশমুখে অবস্থান নিয়ে এ ঘোষণা আসে আন্দোলনকারীদের থেকে। তারা জানিয়েছেন, আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) উচ্চ আদালতের রায় ঘোষণা পর্যন্ত দলটির নেতাকর্মীরা অবস্থান চালিয়ে যাবেন। 

ইশরাক হোসেনের সমর্থকরা গত ১৪ মে থেকে নগর ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে আসছেন।

এই বিক্ষোভ কর্মসূচির সমন্বয়কারী সাবেক সচিব মশিউর রহমান। তিনি বিকেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত না এলে কঠোর কর্মসূচি ও ঢাকা অচল করে দেওয়ার হুমকি দেন।

এর আগে আজ (বুধবার) সকাল ১০টা থেকে হাইকোর্ট সংলগ্ন মৎস্য ভবন ও যমুনার প্রবেশমুখে (কাকরাইল মসজিদ সংলগ্ন) অবস্থান নেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। 

রাতে সমর্থকদের কর্মসূচী নিয়ে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন বলেন, “আমি কাকরাইলে অবস্থান করা নগরবাসীর সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। তাদের এই আন্দোলন চালিয়ে নিতে উৎসাহ দেবো। তাদের সঙ্গে সারারাত যমুনার সামনে অবস্থান করবো।


আরও খবর



সুন্দরবনে শিকারিদের ফাঁদ ভেস্তে দিল বন বিভাগের অভিযান, আটক ২

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ জুন ২০২৫ | ৭১জন দেখেছেন

Image

মোঃ কামরুল ইসলাম টিটু 

        স্টাফ রিপোর্টার

পূর্ব সুন্দরবনের কোকিলমোনি এলাকার ছোট ময়নার খালে বন বিভাগের টহল অভিযানে হরিণ শিকারের অভিযোগে দুইজনকে আটক করা হয়েছে। সোমবার (২৬ মে) রাতের অভিযানে একটি কাঁকড়া ধরার নৌকায় তল্লাশি চালিয়ে দুটি হরিণের কাটা মাথা, শিকারে ব্যবহৃত ফাঁদ এবং ২৬টি কাঁকড়া ধরার যন্ত্র উদ্ধার করা হয়। এছাড়া একটি ডিঙ্গি নৌকাও জব্দ করা হয়েছে।

আটককৃতরা হলেন বাগেরহাটের মোংলার উত্তর চাঁদপাই এলাকার বাসিন্দা মামুন (৩৫) ও আব্দুর রহিম (২১)। অভিযানের সময় নৌকায় থাকা আরও একজন গভীর বনে পালিয়ে যায়।

পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী জানান, “অনেকেই বৈধ কাঁকড়া আহরণের ছুতোয় সুন্দরবনে প্রবেশ করলেও প্রকৃতপক্ষে তারা হরিণ শিকার করে মাংস পাচার করছে। এই ধরনের অপরাধ রোধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।”

আটকদের বিরুদ্ধে বন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং মঙ্গলবার (২৭ মে) সকালে তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।



আরও খবর