Logo
আজঃ শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24
শিরোনাম
বাকৃবির নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনা অব্যাহত রাখবে ভারত সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়ার মানে অন্যরা কাজ করছে না: মির্জা ফখরুল সরকারি চাকরিতে প্রবেশ ও অবসরের বয়স বাড়ছে ভারতের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ স্বৈরাচারদের প্রতি উদারতা দেখানোর কোনো প্রশ্নই আসে না : মো. নাহিদ ইসলাম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জুরি বোর্ড গঠন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে এ ফাউন্ডেশনে একশ’ কোটি টাকা অনুদান আহত-নিহতদের জন্য সেপ্টেম্বরের প্রথম ১৪ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৪ হাজার কোটি গাজীপুরে শ্রমিকদের বিক্ষোভে মহাসড়কে যানজট

খাঁটি খেজুর গুড় চেনার উপায়

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | ৭২৩জন দেখেছেন

Image

শীত মানেই পিঠাপুলির উৎসব। আর গুড় পিঠার স্বাদকে বহুগুণ বাড়িয়ে তোলে। শীতে বেশিরভাগই গুড়ে পিঠা বানানো হয়। তবে আজকাল বাজারে ভেজাল গুড়ে ভরে গেছে। বাজারে নানা রকমের খেজুরের গুড় পাওয়া যায়। নামের সঙ্গে দামের ভিন্নতা রয়েছে। সব গুড় কি খেজুরের রস দিয়ে তৈরি? চলুন রাসায়নিক উপাদান মেশানো ভেজাল গুড় চেনার উপায় জেনে নেই।

গুড় কেনার সময় প্রথমে যা করবেন নলেন গুড় বলে দেওয়া হচ্ছে, তা অল্প করে একটু চেখে দেখবেন। যদি মনে হয়, গুড়ে রয়েছে নোনতা স্বাদ, তাহলে সেই গুড় না কেনাই ভালো। তাছাড়া পুরোনো গুড়ও স্বাদে খানিকটা নোনতা হয়। গুড় যত পুরনো তাতে লবণের মাত্রা তত বেশি।

গুড় কেনার সময় গুড়ের ধারটা দুই আঙুল দিয়ে চেপে দেখবেন। যদি নরম হয় তাহলে বুঝবেন ওই গুড় ভালো। সেই গুড়ে ভেজাল মেশানো নেই বললেই চলে।

যদি গুড় একটু তেতো স্বাদের হয়, তবে বুঝতে হবে ওই গুড় অনেকক্ষণ ধরে জ্বাল দেওয়া হয়েছে। এ কারণেই একটু তিতকুটে স্বাদ হয়েছে।

গুড় কেনার সময় তার রং অবশ্যই দেখে নেবেন। শুদ্ধ গুড়ের রং গাঢ় বাদামি হয়। রঙের হেরফের হলে বুঝতে হবে গুড়ে ভেজাল আছে। বিশেষ করে হলদে গুড় দেখলেই বুঝবেন তাতে রাসায়নিক উপাদান মেশানো হয়েছে।


আরও খবর

মোবাইল ফোন পানিতে পড়ে গেলে করণীয়

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

জিমেইল অ্যাকাউন্ট খালি করার টিপস

শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪




কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | ২৬জন দেখেছেন

Image

ধর্ম ডেস্ক : সৃষ্টির ওপর স্রষ্টার মর্যাদা যেমন, সব বাণীর ওপর কোরআনের মর্যাদাও তেমন। তাই ঐশীবাণী পবিত্র কোরআনুল কারিম তেলাওয়াতের ফজিলত এবং মর্যাদাও সবচেয়ে বেশি। এতে রয়েছে অনেক সওয়াব, কল্যাণ, রহমত, বরকত, আত্মার প্রশান্তি ও ইমানি শক্তি। কোরআনের প্রতিটি আয়াতে যেমন রয়েছে বিশ্ব মানবতার হেদায়েত ও মুক্তির বার্তা, তেমনি কোরআন তেলাওয়াতে রয়েছে বিশ্ববাসীদের জন্য অফুরান সওয়াব ও পুরস্কারের ঘোষণা। কেননা বান্দার জন্য আল্লাহর সঙ্গে কথা বলার একমাত্র মাধ্যম পবিত্র কোরআনুল কারিম তেলাওয়াত। হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর উম্মতের বয়সের সময় ও শ্রম কম, কিন্তু তার সম্মান ও সওয়াব অনেক বেশি।

এ উম্মতকে আল্লাহতায়ালা কালামুল্লাহ বা আল কোরআন দান করেছেন, যা স্বয়ং আল্লাহর কথা। হজরত মুসা (আ.) আল্লাহর সঙ্গে কথা বলতেন, তবে তা ছিল নির্ধারিত সময়ে। আর এ উম্মতের জন্য যখন খুশি তখন আল্লাহর সঙ্গে কথা বলার সুযোগ রয়েছে। হজরত আলী রাদিয়াল্লাহুতায়ালা আনহু বলেন, আমার যখন মন চাইত আল্লাহর সঙ্গে কথা বলব, তখন আমি কোরআন তেলাওয়াত শুরু করে দিতাম। রমজান মাস ছাড়া পবিত্র কোরআন শরিফ খতম করে এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। অথচ ইচ্ছে করলে নিয়মিতভাবে প্রতি ওয়াক্ত নামাজের আগে-পরে ও সকাল-বিকাল দু-চার পৃষ্ঠা করে কোরআন শরিফ তেলাওয়াত করা যায়। তাতে দেখা যাবে প্রতি দুই মাস তিন মাসে একটি করে খতম হয়ে যাবে। এছাড়াও কাজের সময়ও মুখস্থ করা ছোট ছোট সুরাগুলো আমরা পড়তে পারি অথবা অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে থেকে দেখে দেখে তেলাওয়াত করতে পারি। প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর কিতাব নিয়মিত তেলাওয়াত করবে সেই ব্যক্তিকে যখন মৃত্যুর পর কবরে দাফন করা হয় তখন ফেরেশতারা মাথার দিক থেকে আজাব দেওয়ার জন্য এলে তখন কোরআন তাকে বাধা দেয়, যখন ফেরেশতা সামনের দিক থেকে আসে তখন দান-সদকা তাকে বাধা দেয়, যখন ফেরেশতা পায়ের দিক থেকে আসে, তখন মসজিদে পায়ে হেঁটে যাওয়া তাকে বাধা দেয়। হজরত আবু মুসা আশআরি (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে মমিন ব্যক্তি কোরআন তেলাওয়াত করে, তার উদাহরণ হলো কমলা লেবুর মতো, তার স্বাধও ভালো আবার ঘ্রাণও ভালো।

তেলাওয়াতবিহীন মুমিনের উদাহরণ হলো খেজুরের মতো, তার স্বাদ ভালো কিন্তু কোনো ঘ্রাণ নেই। আর কোরআন তেলাওয়াতকারী পাপী ব্যক্তির উদাহরণ হলো ফুলের মতো, ঘ্রাণ ভালো কিন্তু স্বাধ তিক্ত। আর যে কোরআন তেলাওয়াত করে না এমন পাপী মমিনের উদাহরণ হলো মাকালের মতো, যা দেখতেই সুন্দর, তবে স্বাধে তিক্ত, বিষাক্ত ও দুর্গন্ধময়। (বোখারি)। বিশ্বনবী প্রিয় নবী মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, কোরআনের আয়াতের সংখ্যার পরিমাণ হবে জান্নাতের সিঁড়ি, আর কোরআনের পাঠককে বলা হবে তুমি যতটুকু কোরআন পড়েছ, ততটুকু সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠে যাও। যে ব্যক্তি সম্পূর্ণ কোরআন পড়েছে, সে আখেরাতে জান্নাতের সর্বশেষ ধাপে উঠে যাবে। আর যে ব্যক্তি কোরআনের কিছু অংশ পড়েছে, সে সমপরিমাণ ওপরে উঠতে পারবে।

আর তার কোরআন পড়ার সীমানা যেখানে শেষ হবে সেখানে তার সওয়াবের সীমানাও শেষ হবে। দুনিয়াতে কোরআন চর্চা তথা শিখা এবং শিখানোর ফজিলত সম্পর্কে প্রিয় নবী বলেন, তোমাদের মধ্যে সর্ব উত্তম ওই ব্যক্তি যে নিজে কোরআন শিখে অতঃপর অন্যকে শিখায়। (বুখারি)। প্রিয় নবী আরও ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি  কোরআনের একটি অক্ষর পড়বে সে একটি নেকি পাবে আর একটি নেকি ১০টি নেকির সমপরিমাণ। (তিরমিজি)। দয়ার নবী (সা.) ইরশাদ করেন, কেয়ামতের দিন কোরআন অধ্যয়নকারীকে বলা হবে- তুমি পবিত্র কোরআন পড় এবং জান্নাতের ওপরে উঠতে থাক, যেভাবে তুমি দুনিয়াতে সুন্দর ও সহিভাবে, তারতিলের সঙ্গে কোরআন পড়তে, সেভাবেই পড়। জেনে রাখ যেখানে তোমার আয়াত পাঠ করা শেষ হবে, জান্নাতের সেই সুউচ্চ স্থানই হবে তোমার চিরস্থায়ী সুখ শান্তিময় বাসস্থান। (তিরমিজি)।

প্রিয় নবী (সা.) আরও ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি কোরআন পাঠ করবে, তা মুখস্থ করবে এবং তার বিধি বিধানের প্রতি যত্নবান হবে, সে উচ্চ মর্যাদার সম্মানিত ফেরেশতাদের সঙ্গে জান্নাতে অবস্থান করবে, আর যে ব্যক্তি কষ্ট হওয়া সত্ত্বেও কোরআন পাঠ করবে এবং তার সঙ্গে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখবে, সে দ্বিগুণ সওয়াবের অধিকারী হবে। (বুখারি- মুসলিম)। নবীজি (সা.) আরও ইরশাদ করেন, তোমরা কোরআন তেলাওয়াত কর, কেননা কেয়ামতের দিন কোরআন তার তিলাওয়াতকারীর জন্য সুপারিশকারী হবে। 



আরও খবর

ঈদে মিলাদুন্নবী নিয়ে আলেমদের মতামত

রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




বাংলাদেশের এই টেস্ট দলকে সেরা বলে মনে করছেন হার্শা

প্রকাশিত:সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | ২১জন দেখেছেন

Image

বাংলাদেশ–ভারত সিরিজ নিয়ে আগ্রহ–উত্তেজনা শুরু হয়ে গেছে আরও আগে থেকেই। প্রতিদিনই দুই দেশের সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটাররা এই সিরিজ নিয়ে কথা বলছেন। সম্প্রতি বাংলাদেশ পাকিস্তানকে তাদেরই মাটিতে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাই করায় এবার সাকিব–মুশফিকরা ভারতীয়দের কাছ থেকে বাড়তি সমীহ পাচ্ছেন।সমীহ করাদের সেই তালিকায় এবার যুক্ত হয়েছেন হার্শা ভোগলে। ভারতের জনপ্রিয় এই ধারাভাষ্যকার বাংলাদেশিদের কাছেও পরিচিত নাম। বাংলাদেশের খেলা নিয়ে প্রায়ই তিনি প্রশংসা করে থাকেন।

এবার রোহিত–কোহলিদের বিপক্ষে সিরিজ সামনে রেখেও বাংলাদেশ দলের প্রশংসা করেছেন হার্শা। ভারতকে ফেবারিট মানলেও নাজমুলের দল দারুণ লড়াই করে সিরিজ জমিয়ে তুলবে বলে আশা তাঁর।

গতকাল রাতে নিজের ইউটিউব চ্যানেলে ৬৩ বছর বয়সী এই ধারাভাষ্যকার বলেছেন, ‘প্রথমত, ভারত আবারও বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানানোয় আমি খুব খুশি। দুর্ভাগ্যজনক ব্যাপার হলো তারা (বাংলাদেশ) এমন একটি দল, যাদের নিয়মিত আমন্ত্রণ জানানো হয় না। তাদের কিছু পুরোনো সফরের ওপর নির্ভর করতে হয়। ২০১০ সালের পর তারা ইংল্যান্ডে কোনো টেস্ট খেলেনি। অস্ট্রেলিয়া তাদের মাত্র একবার (টেস্ট খেলতে) আমন্ত্রণ জানিয়েছিল, সেটাও ২০০৩ সালে এবং ডারউইনে (ও কেয়ার্নসে) খেলা হয়েছিল অসময়ে। আমি খুব খুশি যে ভারত এখানে দায়িত্ব নিয়েছে এবং ভারতের মাটিতে তাদের টেস্ট ম্যাচ খেলার সুযোগ দিয়েছে।’

দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ সর্বশেষ ভারত সফরে গিয়েছিল প্রায় ৫ বছর আগে। ২০১৯ সালের সেই সফরেও তিনটি টি–টোয়েন্টি ও দুটি টেস্ট খেলেছে বাংলাদেশ। সফরে প্রথম টি–টোয়েন্টি জিতলেও এরপর হেরেছে সব ম্যাচ। বিশেষ করে টেস্ট সিরিজে ন্যূনতম প্রতিরোধও গড়ে তুলতে পারেনি। মুমিনুল হকের নেতৃত্বাধীন সেই দল দুই টেস্টেই হেরেছে ইনিংস ব্যবধানে।

তবে এবারের বাংলাদেশ দলকে আগের চেয়ে অনেক ভারসাম্যপূর্ণ মনে হচ্ছে হার্শার। সে কারণেই তাঁর আশা সাকিব–মুশফিকরা সিরিজটা জমিয়ে তুলতে পারেন, ‘ভারত অনেক এগিয়ে থেকেই শুরু করবে। তবে বাংলাদেশের কাছ থেকে আমি কিছুটা লড়াই প্রত্যাশা করছি। কারণ, এর আগে (ভারত সফরে) তাদের মধ্যে লড়াইয়ের মানসিকতা দেখিনি। তারা যদি লড়াই করতে পারে, তাহলে চমৎকার একটি টেস্ট সিরিজ হবে।’

ভারতে এবার বাংলাদেশ কেন ভালো করতে পারে, সেই ব্যাখাও দিয়েছেন হার্শা, ‘দীর্ঘ সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের এই টেস্ট দলটিকেই আমার কাছে সেরা মনে হচ্ছে। প্রথম কারণ, তাদের পেস আক্রমণ। নাহিদ রানা সবচেয়ে রোমাঞ্চকর বোলারদের একজন। সম্প্রতি সে কী করেছে, আমরা জানি। হাসান মাহমুদের বলেও পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানরা ভুগেছে। হতে পারে এখানে (ভারতে) এটাই তাসকিন আহমেদের শেষ সুযোগ। সেও দেখাতে চাইবে, আমরা কেন তাকে অনেক বেশি মূল্যায়ন করে থাকি।’

বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপ নিয়ে হার্শার বিশ্লেষণ, ‘তাদের ব্যাটিংয়ের দিকে যদি তাকান, প্রথম ৮ জনের সবাই নিখাদ ব্যাটসম্যান। এদের মধ্যে দুজন স্বীকৃত উইকেটকিপার এবং দুজন পুরোদস্তুর স্পিন বোলিং অলরাউন্ডার—একজন অবশ্যই সাকিব আল হাসান, অন্যজন মেহেদী হাসান মিরাজ। মিরাজকে যতবারই দেখছি, সে শুধু উন্নতিই করে যাচ্ছে। লিটন দাস ও মিরাজকে দেখে আমার মনে এই অনুভূতি জন্মেছে যে তারা এখন অনেক বড় দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত।’

তিনি আরও বলেন, ‘ওদের ৫ থেকে ৮ নম্বর পজিশন যদি দেখেন, মুশফিকুর রহিম–সাকিব আল হাসান–লিটন দাস–মেহেদী হাসান মিরাজ, তারা সবাই যেখানে ব্যাট করতে পারত সেখান থেকে এক ধাপ নিচে ব্যাট করে। এটা একটা দলের ব্যাটিং গভীরতা ও শক্তির নির্দেশক। তবে প্রথম চারজনের কাছ থেকে তাদের আরও রান পেতে হবে।’



আরও খবর

ভারতের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন সাকিব

বুধবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ক্ষমতাচ্যুতরা চুপচাপ বসে থাকবে না : ড. ইউনূস

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

তিনি বলেন, ‘এতদিন চুপচাপ শুয়ে শুয়ে স্বপ্নের মধ্যে আনন্দ সহকারে লুটপাট করে যাচ্ছিলো। তাদের স্বপ্ন শিক্ষার্থীরা ভেঙে দিয়েছে। তারা কী এখন চুপচাপ বসে থাকবে? মোটেও না। খুব চেষ্টা করবে তোমাদেরকে যেন দুঃস্বপ্নের লুকিয়ে দেওয়ার। তারা চেষ্টার ত্রুটি করবে না। যেটা শুরু করছো সেই কাজ সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত এখান থেকে বেরিয়ে যেও না।’

রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।ড. ইউনূস বলেন, বাংলাদেশের জন্ম থেকে এই সুযোগ আর আসেনি। যে সুযোগ তোমরা আমাদের হাতে তুলে দিয়েছ এটা যেন হাতছাড়া না হয়। এই সুযোগ হাত ছাড়া হলে বাংলাদেশ আর রাষ্ট্র থাকবে না। এটা শুধু রাষ্ট্র না, পৃথিবীর সম্মানিত রাষ্ট্রে যেন পরিণত হয়।শিক্ষার্থীদের দেখছি আর ভাবছি, কী একটা স্বপ্ন আমাদের সামনে, জাতির সামনে তোমরা নিয়ে এসেছ।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছে তাদেরকে স্মরণ করে তিনি বলেন, যারা শহীদ হয়েছে আজকে তারা আমাদের সঙ্গে বসতে পারতো। কিন্তু সেই সুযোগ তাদেরকে দেওয়া হয়নি। যখন হাসপাতালে আহতদের দেখার জন্য যাই তাকাতে কষ্ট হয়। একজন তরুণকে যখন দেখতে যাই তখন সে জিজ্ঞেস করে স্যার, ক্রিকেট খেলব কীভাবে? ক্রিকেট তার মাথা থেকে সরছে না। যতবার দেখি, মনে প্রশ্ন জাগে এটাই আমরা বাংলাদেশ বানিয়েছি?

‘কালকে একটা হাসপাতালে গেলাম, আবার সেই দৃশ্য। তরুণ প্রাণ, অনেকের মাথার খুলি উড়ে গেছে। অনেকের শরীরে গুলি রয়ে গেছে। বেঁচে আছে।’ 

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, যতবার শুনি, যতবার দেখি, আবার নতুন করে প্রতিজ্ঞা করতে হয়, যে স্বপ্নের জন্য তারা প্রাণ দিয়েছে সেই স্বপ্নকে আমরা বাস্তবায়ন করব। এটা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। 

তিনি বলেন, আমি সাক্ষাতের সময় যে দৃশ্য দেখছি সেটা তো সবাই দেখছে না। যারা হাসপাতালে আসছেন তারা হয়তো অনুধাবন করতে পারছে। মানুষকে জানাতে হবে, বোঝাতে হবে। কি নৃশংসতা ছিল।


আরও খবর

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সরকারি চাকরিতে প্রবেশ ও অবসরের বয়স বাড়ছে

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪




রাশিয়ার ভেতরে হামলার অনুমতি চেয়ে পশ্চিমাদের দ্বারে জেলেনস্কির

প্রকাশিত:সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | ৩৮জন দেখেছেন

Image

রাশিয়ার অনেকটা ভেতরের সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে, বিশেষ করে বিমানঘাঁটিতে হামলা চালানোর অনুমতি কিয়েভকে দেওয়ার জন্য পশ্চিমা মিত্রদের কাছে আবার আহ্বান জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।

ইউক্রেনের খারকিভে রাশিয়ার প্রাণঘাতী হামলার পর গতকাল রোববার জেলেনস্কি এই আহ্বান জানান।গতকাল রাতে নিজের নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে জেলেনস্কি বলেন, শুধু একটি পদ্ধতিগত সমাধানের মাধ্যমে এই সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধ করা সম্ভব। আর তা হলো, রাশিয়ার সামরিক বিমানঘাঁটিগুলোতে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা। তাঁরা যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালির কাছ থেকে যথাযথ সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছেন।

এর আগে গতকালই রাশিয়ার একটি গাইডেড বোমা খারকিভের একটি আবাসিক ভবনে আঘাত হানে। উদ্ধারকর্মীরা পরে ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে এক বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার করেন। এই হামলায় ৪২ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন খারকিভের মেয়র ইগর তেরেখভ।


সম্প্রতি খারকিভে নতুন করে দফায় দফায় হামলা চালাচ্ছে রাশিয়া।

জেলেনস্কি তাঁর ব্রিফিংয়ে জানান, রাশিয়া গতকাল সুমি ও দোনেৎস্ক অঞ্চলে হামলা চালিয়েছে। তিনি দাবি করেন, রুশ বাহিনী প্রতিদিন অন্তত ১০০টি বিমান হামলা চালাচ্ছেন। এসব হামলা প্রতিরোধে ইউক্রেন তার পশ্চিমা মিত্রদের কাছে রাশিয়ার আরও ভেতরে যুদ্ধ আরও ছড়িয়ে পড়তে পারে—এমন আশঙ্কায় পশ্চিমারা কিয়েভকে তাদের সরবরাহ করা দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ার ভেতরে হামলার অনুমতি দেওয়া নিয়ে দ্বিধায় রয়েছে।দেশটির সামরিক স্থাপনায় হামলা চালানোর অনুমতি চাইছে।



আরও খবর

পেজারের পর ওয়াকিটকি ল্যাপটপ বিস্ফোরণ লেবাননে

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪




জিমেইল অ্যাকাউন্ট খালি করার টিপস

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | ৬৮জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : গুগল তাদের জিমেইল পরিষেবা ব্যবহারকীদের ১৫ জিবি স্পেস ফ্রি দেয়। যা দ্রুত ফুল হয়ে যায়। তখন জিমেইল ইনবক্সে নতুন করে ই-মেইল আসে না। এছাড়াও গুগল ড্রাইভে ছবি, ফাইল স্টোরেজ করা যায় না। স্টোরেজ পরিচালনা করা দক্ষ ই-মেইল যোগাযোগ বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। গুগল জিমেইল, গুগল ড্রাইভ, গুগল ফটোজ জুড়ে সীমিত বিনামূল্যের সঞ্চয়স্থান অফার করলেও নিজেদের অ্যাকাউন্ট নিয়মিত পরিষ্কার করা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ স্টোরেজ খালি করলে জিমেইল চালনার অভিজ্ঞতা বাড়াতে পারে। অপ্রয়োজনীয় ই-মেইলগুলো ডিলিট করা, সংযুক্তিগুলো পরিচালনা করা এবং মূল্যবান সঞ্চয়স্থান পুনরুদ্ধার করতে গুগলের অন্তর্নির্মিত সরঞ্জামগুলো ব্যবহার করাসহ জিমেইল অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করার জন্য বেশ কয়েকটি কার্যকর উপায় রয়েছে।


জিমেইল অ্যাকাউন্ট খালি করার টিপস : 

অপ্রয়োজনীয় ই-মেইল ডিলিট: আর প্রয়োজন নেই, এমন -ইমেইলগুলো ডিলিট দিয়ে শুরু করতে হবে। বড় বার্তা বা পুরনো থ্রেডগুলোতে মনোযোগ করতে হবে, যা আর কোনো উদ্দেশ্য পূরণ করে না। আকার বা সময় অনুসারে ই-মেইলগুলো খুঁজে পেতে এবং সেগুলোকে প্রচুর পরিমাণে ডিলিট করার জন্য জিমেইলের সার্চ ফাংশন ব্যবহার করতে হবে।

ট্র্যাশ এবং স্প্যাম ফোল্ডার খালি: মুছে ফেলা ই-মেইলগুলো ট্র্যাশ ফোল্ডারে সরানো হয়, যা এখনও ইউজারদের সঞ্চয়স্থান কোটার সঙ্গে গণনা করা হয়। নিজেদের ট্র্যাশ ফোল্ডারটি নিয়মিত খালি করতে হবে। এছাড়াও, অবাঞ্ছিত বার্তাগুলো স্থান দখল করছে কি না, তা নিশ্চিত করতে স্প্যাম ফোল্ডারটি খালি করতে হবে।

অ্যাটাচমেন্ট পরিচালনা: অ্যাটাচমেন্ট প্রায়ই উল্লেখযোগ্য স্থান গ্রহণ করে। বড় অ্যাটাচমেন্টসহ ই-মেইলগুলো শনাক্ত করতে সার্চ বৈশিষ্ট্যটি ব্যবহার করতে হবে এবং প্রয়োজন অনুসারে সেগুলো পর্যালোচনা করতে হবে কিংবা ডিলিট করতে হবে। গুগল ড্রাইভে গুরুত্বপূর্ণ অ্যাটাচমেন্ট সেভ এবং জিমেইল অ্যাকাউন্ট থেকে সেগুলো সরানোর কথা বিবেচনা করতে হবে।

গুগলের স্টোরেজ ম্যানেজমেন্ট টুল ব্যবহার: গুগল স্টোরেজ পরিচালনার জন্য অন্তর্নির্মিত সরঞ্জাম সরবরাহ করে। কোন পরিষেবাগুলো সবচেয়ে বেশি জায়গা ব্যবহার করছে, তা দেখার জন্য গুগল ওয়ান স্টোরেজ ম্যানেজার (নিজেদের গুগল অ্যাকাউন্ট সেটিংসে উপলব্ধ) অ্যাক্সেস করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী সেগুলো পরিচালনা করা প্রয়োজন।

পুরনো ই-মেইল স্টোরেজ: মুছে ফেলার পরিবর্তে, পুরনো ইমেলগুলোকে ইনবক্সে এলোমেলো না রেখে অ্যাক্সেসযোগ্য করতে সংরক্ষণ করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য স্টোরেজ করার সময় এটি একটি পরিষ্কার, আরও সংগঠিত ই-মেইল পরিবেশ বজায় রাখতে সহায়তা করতে পারে।

অবাঞ্ছিত নিউজলেটার আনসাবস্ক্রাইব: নিয়মিত নিউজলেটার বা মেইলিং তালিকা আনসাবস্ক্রাইব করতে হবে। এটি ইনকামিং ইমেলের ভলিউম কমাবে এবং ভবিষ্যতে স্টোরেজ সমস্যা প্রতিরোধ করবে।

স্টোরেজ আপগ্রেড করার কথা বিবেচনা: কেউ যদি দেখেন যে, বিনামূল্যে পাওয়া যায়, তার তুলনায় আরও বেশি জায়গার প্রয়োজন, তাহলে তিনি একটি পেইড গুগল প্ল্যানে আপগ্রেড করার কথা বিবেচনা করতে পারেন। এটি সমস্ত গুগল পরিষেবা জুড়ে অতিরিক্ত স্টোরেজ প্রদান করে।


আরও খবর

মোবাইল ফোন পানিতে পড়ে গেলে করণীয়

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

এআই ফিচার নিয়ে এলো অপো রেনো১২ এফ ৫জি

সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪