Logo
আজঃ রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

মোবাইল ফোন পানিতে পড়ে গেলে করণীয়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : মোবাইল ফোন নিয়ে বর্ষাকালে প্রায়ই আমরা বিড়ম্বনা পড়ে থাকি। এসব দুর্ঘটনার মধ্যে একটি হলো ফোন পানিতে পড়ে যাওয়া বা বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়া। এই সমস্যাটি সবচেয়ে বেশি ঘটে বর্ষাকালে। একবার যদি ফোনটি পানিতে ভিজে যায় তাহলে সেটি পুনরায় ব্যবহারের সময় পড়তে হয় নানা বিড়ম্বনায়।

দেখা দিতে পারে ফোনের নানা রকম অভ্যন্তরীণ ক্ষতি, ডিসপ্লে এবং টাচস্ক্রিন অকেজো হওয়ার মতো কোনো সমস্যা। এসব দুর্ঘটনা ঘটলে তাৎক্ষণিক কিছু পদক্ষেপে রক্ষা পেতে প্রিয় ফোনটি। ব্যাটারি ও সুক্ষ ইলেকট্রনিক সার্কিটের উপস্থিতির কারণে মোবাইল ফোন পানিতে পড়ে গেলে বেশ বিড়ম্বনার সম্মুখীন হতে হয়। তাই চলুন, জেনে নেওয়া যাক এমতাবস্থায় কী কী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।
যা করবেন

প্রথমে ফোনের ওপরটা মুছে নিন।  পানিতে ডুবে মোবাইল ফোন বন্ধ হয়ে গেলে তা অন হয় কি না পরীক্ষা করুন।  চালু হলে সঙ্গে সঙ্গে মোবাইল ফোন আবার বন্ধ করে দিন।  ভেতরে থাকা পানি শুকাতে একটি বাটিতে চাল নিয়ে তাতে ফোন সেটটি রাখুন। এতে চাল পানি শুষে নেবে।  চালের বদলে ঘরে সিলিকার প্যাকেটেও মোবাইল ফোন রেখে দিতে পারেন। তাতেও পানি চলে যাবে।  চাল বা সিলিকা যেটিই ব্যবহার করুন না কেন, একটানা ৩ দিন সেগুলোতে ফোন সেট রেখে দিন। না হলে সেটি পুরোপুরি শুকাবে না। ৩ দিন পর ফোন অন করুন। যদি অন না হয় তাহলে সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে যান। 

যা করবেন নাভেজা অবস্থায় চার্জ দেবেন না।  শুকানোর জন্য রোদে দেবেন না। পুরোপুরি না শুকিয়ে মোবাইল ফোন চালু বা চার্জ করবেন না।


আরও খবর

গুগল ড্রাইভ খালি করার কৌশল

বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪




ডিএনসিসির ৫৪ ওয়ার্ডে মশক নিধন অভিযান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৯৫জন দেখেছেন

Image

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) আওতাধীন ৫৪টি ওয়ার্ডে একযোগে শুরু হয়েছে মশা নিধন অভিযান।বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) মেরুল বাড্ডায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে থেকে মশক নিধন অভিযান এবং র‍্যালি করে জনসচেতনতা কার্যক্রম শুরু করে সংস্থাটি।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, একযোগে ডিএনসিসির প্রতিটি অঞ্চলে আজ ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সপ্তাহব্যাপী বিশেষ মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।

এসময় ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম বলেন, আজ থেকে আমাদের ৫৪টি ওয়ার্ডেই এই কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পাশাপাশি সাধারণ মানুষদের মধ্যে আমরা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণের সচেতনতা সৃষ্টি করতে কাজ করব। এজন্য মসজিদের ঈমামসহ ধর্মীয় উপাসনালয় থেকেও মানুষকে ডেঙ্গু সচেতনতার বার্তা পৌঁছে দেওয়া হবে।তিনি আরও বলেন, সচেতনতা সৃষ্টির পাশাপাশি আমরা আমাদের আরও যেসব কার্যক্রম আছে সেগুলো পরিচালনা করব। ঠিকমতো মশার ওষুধ ছেটানো হচ্ছে কী না, সার্বিক কার্যক্রম কীভাবে চলছে তা তদাকরি করতে আমরা মনিটরিং টিম গঠন করে দিয়েছি। সেই টিম সার্বিক বিষয় মনিটরিং করছে।



আরও খবর



নিম্ন আয়ের পেশাজীবী ও স্কুলছাত্রদের জন্যঋণের তহবিল ২৫০ কোটি টাকা বাড়ল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০১ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৬৮জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: কম আয়ের প্রান্তিক ও ভূমিকহীন কৃষক, নারী, নিম্ন আয়ের পেশাজীবী ও স্কুলছাত্রদের জন্য কম সুদহার ও সহজ শর্তের ঋণের তহবিল ২৫০ কোটি টাকা বাড়ল। আগে এ তহবিলের পরিমাণ ছিল ৫০০ কোটি টাকা। এ তহবিলের পরিমাণ দাঁড়াল ৭৫০ কোটি টাকা। এসব ঋণ ২০২৪ সালের প্রাকৃতিক দুর্যোগে (বন্যায়) ক্ষতিগ্রস্ত মোট ২৭টি জেলাসহ অন্যান্য বন্যাদুর্গত এলাকার জনগণকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিতরণ করতে হবে। চলতি সপ্তাহে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইনান্সিয়াল ইনক্লুশন বিভাগ থেকে এ সম্পর্কিত সার্কুলার জারি করা হয়েছে। সার্কুলারে বলা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ১০, ৫০ ও ১০০ টাকার হিসাবধারী প্রান্তিক, ভূমিহীন কৃষক, নিম্ন আয়ের পেশাজীবী, স্কুল ব্যাংকিং হিসাবধারী এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য ৫০০ কোটি টাকার আবর্তনশীল পুনঃঅর্থায়ন স্কিম গঠন করা হয়। এ স্কিমের ক্রমবর্ধমান চাহিদা ও ২০২৪ সালের প্রাকৃতিক দুর্যোগে (বন্যায়) ক্ষতিগ্রস্ত মোট ২৭টি জেলাসহ অন্যান্য বন্যাদুর্গত এলাকার জনগণকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ঋণ সুবিধা প্রদান, প্রান্তিক জনগোষ্ঠী তথা নারীদের জন্য ব্যাংক ঋণের সহজলভ্যতার পথ সুগম রাখা ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তি সম্প্রসারণ করার প্রয়োজন পরিলক্ষিত হয়েছে। এ ছাড়া দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে আয় উৎসারী কর্মকা-ে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিকে চলমান রাখতে এ তহবিলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ৭৫০ কোটি টাকায় উন্নীত করা হলো। জেলাগুলো হলো, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, জামালপুর, টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নেত্রকোনা, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, সিলেট, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট। গ্রাহক পর্যায়ে ঋণের সুদহার হবে সর্বোচ্চ বাৎসরিক ৭ শতাংশ। এ ঋণের জন্য কোনো জামানত দিতে হবে না। তবে দুজন গ্যারান্টার থাকতে হবে। শুধু ১০, ৫০ ও ১০০ টাকার হিসাবধারীরা এই ঋণ নিতে পারবেন। আর ঋণের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ তিন বছর। ঋণের গ্রেস প্রিয়ড ৬ মাস। 


আরও খবর



ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের নতুন চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম

প্রকাশিত:শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ২৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মমিনুল ইসলাম।

বৃহস্পতিবার ( ৩অক্টোবর) ১০৭৬তম বোর্ড সভায় পর্ষদ সদস্যরা তাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন। ডিএসইর পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

মমিনুল ইসলামের রয়েছে দেশ-বিদেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কৌশলগত, প্রযুক্তিগত, পুঁজিবাজার ব্যবসা, পণ্য, প্রক্রিয়া এবং বিধি-বিধান সম্পর্কে ২৫ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা। এছাড়াও জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নীতি কাঠামো এবং সহযোগিতার বিষয়ে রয়েছে তার কাজ করার দক্ষতা। তার রয়েছে বিজনেস ট্রান্সফরমেশন, বিজনেস প্রসেস ম্যানেজমেন্ট, লিন ম্যানেজমেন্ট, অপারেশনাল রিস্ক ম্যানেজমেন্ট এবং সার্ভিস কোয়ালিটির অভিযোজনসহ সিক্স সিগমা ব্ল্যাক বেল্ট।মমিনুল ইসলাম সিলিংক অ্যাডভাইজরি-এর প্রতিষ্ঠাতা। প্রতিষ্ঠানটি কৌশলগত আর্থিক উপদেষ্টা সংস্থা, বিনিয়োগ, সম্পদ ব্যবস্থাপনা এবং কৌশলগত রূপান্তরে কাজ করে।

মমিনুল ইসলাম জানুয়ারি ২০১২ সালে বাংলাদেশের একটি নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সর্বকনিষ্ঠ (৩৫ বছর বয়সে) ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন৷ তিনি জানুয়ারি ২০২৪ সাল পর্যন্ত আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড-এ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন৷ তার আগে তিনি আগস্ট ২০০৮ থেকে জানুয়ারি ২০১২ পর্যন্ত উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং এপ্রিল ২০০৬ থেকে জুলাই ২০০৮ পর্যন্ত অপারেশন ও প্রযুক্তি প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন৷



আরও খবর



সরকার মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর: প্রধান উপদেষ্টা

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৬১জন দেখেছেন

Image

 নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বর্তমান সরকার মানুষের বাসস্থানসহ সব মৌলিক অধিকার নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর।

তিনি বলেন, ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১৫ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয়, শিক্ষা ও চিকিৎসা মানুষের মৌলিক অধিকার। বর্তমান সরকার মানুষের বাসস্থানসহ এ মৌলিক অধিকার নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর।’

‘বিশ্ব বসতি দিবস’ উপলক্ষ্যে দেওয়া এক বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন। আজ (৭ অক্টোবর) দিবসটি পালিত হবে। এবছর দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘তরুণদের সম্পৃক্ত করি, উন্নত নগর গড়ি’।

মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘দেশের উন্নয়নকে বেগবান ও টেকসই করার লক্ষ্যে এ সব প্রতিকূলতাকে নির্মূল করার জন্য সরকার সঠিক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘উন্নয়নশীল দেশের অনেক শহরের মতোই বাংলাদেশের শহর বা নগরগুলো এখনো অন্তর্ভুক্তিমূলক টেকসই নগর উন্নয়ন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারে নাই। দারিদ্র্য, বৈষম্য, দুর্নীতি, অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিশৃঙ্খলা, নাগরিক নিরাপত্তাহীনতা, পরিবেশগত বিপর্যয় তথা জলবায়ু পরিবর্তনের নানা অভিঘাতে ভুগছে এদেশের ছোটো-বড় বিভিন্ন শহর।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তারুণ্য শক্তি, সাহস ও পরিবর্তনের প্রতীক। বৈষম্যহীন, শোষণহীন ও কল্যাণকর গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ছাত্র-জনতার বিগত দিনের আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব গ্রহণই প্রমাণ করে তারুণ্যকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারে না। এখনকার তরুণেরা অনেক বেশি আধুনিক এবং প্রযুক্তি ব্যবহারে অগ্রগামী।

তিনি তরুণদের অদম্য মেধা, পরিশ্রম, ঐকান্তিক নিষ্ঠা ও সততা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন বাস্তবায়নে নতুন আলোয় উদ্ভাসিত করবে বলে দৃঢ় আস্থা প্রকাশ করেন।

মুহাম্মদ ইউনূস প্রযুক্তিগত জ্ঞান, উৎকর্ষ ও তরুণদের উদ্যোগ আর প্রবীণ অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞান আমাদের দেশে উন্নত ও নিরাপদ নগর প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলেও প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

প্রধান উপদেষ্টা বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশে যথাযথ মর্যাদায় ‘বিশ্ব বসতি দিবস-২০২৪’ উদ্যাপিত হতে যাচ্ছে জেনে আনন্দ প্রকাশ এবং দিবসটির সব কার্যক্রমের সাফল্য কামনা করেন।

উল্লেখ্য, বিশ্বব্যাপী মানুষের অন্যতম মৌলিক অধিকার নিরাপদ বাসস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জাতিসংঘ ১৯৮৬ সাল থেকে প্রতি বছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার ‘বিশ্ব বসতি দিবস’ হিসেবে উদযাপন করে আসছে। ১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবারকে বিশ্ব বসতি দিবস হিসেবে ঘোষণা করে, তার পরের বছর থেকেই বিশ্বব্যপী পালন হয়ে আসছে দিবসটি।


আরও খবর



সুজানগরে গরু চুরি থামছেনা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

পাবনা প্রতিনিধি : সুজানগরে মাঝে মধ্যেই গরু চুরি হচ্ছে। থানা পুলিশ গরু চুরি বন্ধে অভিযান চালালেও চুরি থামছেনা। গত এক মাসের ব্যবধানে উপজেলার চরসুজানগর, চরমানিকদীর এবং নিয়োগীরবনগ্রামসহ বিভিন্ন গ্রামে অন্তত ১০টি গরু চুরি হয়েছে। জানা যায়, উপজেলা সদরে একটি সঙ্গবদ্ধ গরু চোর দল রয়েছে। ওই সব চোর সুযোগ বুঝে কখনও দিনে আবার কখনও রাতে বাড়ির গোয়াল ঘর এবং মাঠ থেকে গরু চুরি করে নিয়ে সটকে পড়ছে। ভুক্তভোগীরা জানান, গরু চোরের ভয়ে তারা বাড়ির গোয়াল ঘরে তালা দিয়েও গরু রাখার সাহস পাঁচ্ছেনা। সঙ্গবদ্ধ চোরের দল গোয়াল ঘরের তালা ভেঙ্গে গরু চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ গত বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার তাঁতীবন্দ গ্রামের হাফিজুল ইসলামের ২টি এবং হাবিবুর রহমানের ১টি গরু চুরি হয়েছে। ভুক্তভোগী ওই দু’টি পরিবার জানান, ওইদিন রাতে কোন একসময় সঙ্গবদ্ধ চোরের দল গোয়াল ঘরের তালা ভেঙ্গে গরু ৩টি চুরি করে নিয়ে গেছে। এ ব্যাপারে সুজানগর থানায় একটি অভিযোগ হয়েছে। থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ সাকিউল আযম বলেন গরু চুরি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করি শিগগিরই গরু চুরি বন্ধ হয়ে যাবে।


আরও খবর