Logo
আজঃ রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে এ ফাউন্ডেশনে একশ’ কোটি টাকা অনুদান আহত-নিহতদের জন্য

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | ৯৮জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার : জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সারাদেশে আহত ও নিহতদের পরিবারকে সহায়তা করার জন্য ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’ গঠন করা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে এ ফাউন্ডেশনে একশ’ কোটি টাকা অনুদান দেয়া হয়েছে।

এছাড়া আহত ও শহীদদের জন্য গঠিত এ ফান্ডে অনুদান দিতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক শহীদ মীর মাহফুজুর রহমানের (মুগ্ধ) ভাই মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ)।

আজ মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) ফরেইন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে এ আহ্বান জানান তারা। একইসাথে এসময় সরকারের পক্ষ থেকে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে একশ’ কোটি টাকার চেক তুলে দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

এসময় দেশবাসী ও বিত্তবানদের কাছে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বলেন, আপনাদের অনুদান আমাদের কাছে জরুরি। যারা আহত তাদের চিকিৎসার জন্য এবং নিহতদের পরিবারের সহায়তার জন্য আমরা এ অনুদান সংগ্রহ শুরু করেছি।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, জুলাই- আগস্টের আন্দোলনে এখন পর্যন্ত ২০ হাজারের কাছাকাছি আহত রয়েছেন। নিহত প্রায় ৮০০ জন। সরকারের কাছ থেকে একশ’ কোটি টাকা অনুদান নিয়ে ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমের যাত্রা শুরু হলো। এখন এ ফান্ডে অনুদান দিতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে কিছু উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, এ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে জরুরি আর্থিক সহায়তা দেয়া হবে। যারা হাসপাতালে ভর্তি এবং আর্থিক সংকটে ভুগছেন এমন শহীদ পরিবারকে সহায়তা করা হবে।

তিনি আরও জানান, প্রথমে শহীদ পরিবারকে জরুরি ভিত্তিতে এককালিন আর্থিক সহায়তা দেয়া হবে। এরপর দীর্ঘমেয়াদী পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে। একইসাথে মানসিক হেল্থ কাউন্সিলের মাধ্যমে সেবা দেয়া হবে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর



গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে এক রাতে নিহত ৬৫

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৪৮জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: ইসরায়েলের সেনা বাহিনীর অভিযানে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় এক রাতে নিহত হয়েছেন ৬৫ জন এবং আহত হয়েছেন আরও কয়েক ডজন ফিলিস্তিনি। স্থানীয় সময় বুধবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর পর্যন্ত চলা এই অভিযানে ঘটেছে নিহত এবং আহতের এসব ঘটনা।

ফিলিস্তিনের বেতার সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব প্যালেস্টাইন এবং গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের গণসংযোগ দপ্তরের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হয় ইসরায়েলি স্থল বাহিনীর অভিযান। গাজার খান ইউনিস ও তার আশপাশের এলাকায় ৪০ জন কে হত্যা এবং কয়েক ডজন ফিলিস্তিনিকে আহত করার পর উপত্যকার প্রধান শহর গাজা সিটির দিকে অগ্রসর হয় ইসরায়েলি সেনারা। সেখানে তাদের অভিযানে নিহত হয় আরও ২২ জন।

এছাড়া ফিলিস্তিনের বৃহত্তম শরণার্থী শিবির নুসেইরাতের একটি স্কুলে বুধবার রাতে অভিযান চালিয়েছে ইসরয়েলি সেনারা। সেই অভিযানে নিহত হয়েছেন আরও ৩ জন ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছেন ১৫ জন। ইসরায়েলি বাহিনীর ভাষ্য, নুসেইরাতের এই স্কুলটি কমান্ড সেন্টার হিসেবে ব্যবহার করাছিল হামাস।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে অতর্কিত হামলা চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যার পাশাপাাশি ২৪২ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় হামাস ও তার মিত্রগোষ্ঠী প্যালেস্টাইনিয়ান ইসলামিক জিহাদের যোদ্ধারা। এই হামলার জবাব দিতে এবং জিম্মিদের উদ্ধার করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ), যা এখনও চলছে।

বুধবার যারা হতাহত হয়েছেন, তাদের সংখ্যা হিসেবে ধরে এক বিবৃতিতে গাজার বৃহস্পতিবার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনীর গত প্রায় এক বছরের অভিযানে গাজায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪১ হাজার ৬৮৯ জন ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছেন ৯৬ হাজার ৬২৫ জন।


আরও খবর



দুর্গাপূজা নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের নিরাপত্তা পরামর্শ

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৩৪জন দেখেছেন

Image

শারদীয় দুর্গাপূজা নিরাপদ, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশ পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এই লক্ষ্যে দুর্গাপূজা নিয়ে পুলিশের সদর দপ্তর নিরাপত্তা পরামর্শ দিয়েছে।

রোববার (৬ অক্টোবর) পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ নিরাপত্তা পরামর্শ দেওয়া হয়।

পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, বাংলাদেশ পুলিশ পূজারীদেরকে নিম্নোক্ত নিরাপত্তা পরামর্শ গ্রহণের অনুরোধ জানাচ্ছে।

১। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যেমন- ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব অথবা ব্লগ ইত্যাদি এবং মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী যেন কোনো অমূলক ঘটনা বা গুজব সৃষ্টি করে কিংবা বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সামাজিক শান্তি বিনষ্ট করতে না পারে সে বিষয়ে সতর্ক থাকুন। এ ধরনের পরিস্থিতির উদ্ভব হলে পুলিশকে অবিলম্বে অবহিত করুন।

২। পূজামণ্ডপে আগত নারী ও পুরুষ দর্শনার্থীদের জন্য পৃথক প্রবেশ ও প্রস্থান পথের ব্যবস্থা করুন।‌ পূজামণ্ডপে কোনো ব্যাগ, থলে বা পোটলা নিয়ে প্রবেশ করা থেকে বিরত থাকুন। মণ্ডপে সিসি ক্যামেরা ও অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র স্থাপন করুন। গুরুত্বপূর্ণ পূজামণ্ডপে আর্চওয়ে গেট স্থাপন করুন।

৩। পূজামণ্ডপে এবং প্রতিমা বিসর্জনস্থলে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা রাখুন এবং সম্ভব হলে স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর অথবা হ্যাজাক লাইটের ব্যবস্থা রাখুন। পূজা চলাকালে আতশবাজি ও পটকা ফোটানো থেকে বিরত থাকুন।

৪। পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করুন। স্বেচ্ছাসেবকদেরকে আলাদা পোশাক, দৃশ্যমান পরিচয়পত্র ও ‘স্বেচ্ছাসেবক’ লিখিত আর্মড ব্যান্ড প্রদান করুন।

প্রতিমা বিসর্জনের সময় শোভাযাত্রার নির্ধারিত রুট ব্যবহার করুন।

প্রয়োজনে পুলিশের সহায়তার জন্য যোগাযোগ করুন- পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের কন্ট্রোল রুম: ০২২৩৩৮০৬৬১, ০২২৩৩৮১৯৬৭, ০১৩২০০০১২৯৯, ০১৩২০০০১৩০০; ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কন্ট্রোল রুম: ০২২২৩৩৫৫৫০০, ০১৮১৭৬০২০৫০; ঢাকেশ্বরী মন্দির সেন্ট্রাল কন্ট্রোল রুম: ৯৬১১৩৫৩, ০১৭০৫৫০৫৫২৯; র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) কন্ট্রোল রুম: ০১৭৭৭৭২০০২৯; ফায়ার সার্ভিস সেন্ট্রাল কন্ট্রোল রুম: ০২২২৩৩৫৫৫৫৫, ০১৭১৩০৩৮১৮১, ০১৭১৩০৩৮১৮২, ০১৭৩০৩৩৬৬৯৯। জেলা পুলিশ সুপার ও থানার অফিসার ইনচার্জের (ওসি) সঙ্গে যোগাযোগের জন্য বাংলাদেশ পুলিশের ওয়েবসাইট (www.police.gov.bd) থেকে নম্বর সংগ্রহ করুন।

যেকোনো প্রয়োজনে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা পুলিশ, অ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের সেবার জন্য জাতীয় জরুরি সেবা-৯৯৯ (টোল ফ্রি) নম্বরে কল করুন।

বাংলাদেশ পুলিশ দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা ও জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বলেও সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।





আরও খবর



শেখ হাসিনার প্রসঙ্গে কূটনৈতিক উপায়ে কাজ করবেন জয়শঙ্কর

প্রকাশিত:রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ১৩৪জন দেখেছেন

Image

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত পাঠানোর (প্রত্যর্পণ) বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে প্রশ্ন করা হয়েছে। জবাবে তিনি বলেছেন, তাঁরা বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে কাজ করছেন। এটি তাঁরা কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে করেন।

স্থানীয় সময় গত মঙ্গলবার জার্মানির বার্লিনে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে করা প্রশ্নের জবাবে জয়শঙ্কর এ কথা বলেন। জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবকের সঙ্গে বৈঠকের পর এই যৌথ সংবাদ সম্মেলন করা হয়।সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিক ভারতে আশ্রয় নেওয়া বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে প্রশ্ন করেন। বলেন, বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ বলছে, তারা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চাইবে। ভারত কি এমন অনুরোধ বিবেচনা করবে?

জয়শঙ্কর বলেন, ‘আপনারা জানেন, বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তন হয়েছে। আমরা স্পষ্টতই এই সরকারের সঙ্গে কাজ করছি। এটি আমরা কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে করি, গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে নয়।’

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। তিনি এখন ভারতে অবস্থান করছেন।


আরও খবর



এনবিআরে ই-রিটার্ন সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন

প্রকাশিত:সোমবার ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

ই-রিটার্ন সিস্টেমের সহায়তার জন্য সার্ভিস সেন্টারের উদ্বোধন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকালে আগারগাঁওয়ে এনবিআরে ই-রিটার্ন সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন করেন এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান এবং বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের হেড অব কো-অপারেশনের প্রধান মিশেল ক্রেজা। এ সময় এনবিআরের সব সদস্য ও অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

নতুন এই সার্ভিস সেন্টারটি ই-রিটার্ন সিস্টেম ব্যবহার করে করদাতাদের রিটার্ন দাখিল ও কর পরিপালন সহজ করতে সহায়তা প্রদান করবে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পাবলিক ফিনান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রামের সহায়তায় ওই সার্ভিস সেন্টারটি পরিচালিত হচ্ছে।


আরও খবর



সামান্থার সংসার ভাঙার পেছনে ছিল মন্ত্রীর হাত, বললেন আরেক মন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৭২জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক: ২০২১ সালে সংসার ভাঙে জনপ্রিয় অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু এবং দক্ষিণী অভিনেতা নাগা চৈতন্যর। সম্প্রতি তেলেঙ্গানার বন ও পরিবেশমন্ত্রী কোনডা সুরেখা দাবি করেছেন, সামান্থা ও নাগার বিচ্ছেদের পিছনে রয়েছে এক সুগভীর রাজনৈতিক চক্রান্ত।

মন্ত্রীর আরও দাবি, এই চক্রান্তের পেছনে হাত ছিল তৎকালীন মন্ত্রী‌ কেটি রামা রাও’র! এক রাজনৈতিক সভায় দেওয়া বক্তব্যেই এমনটা দাবি করেন কোনডা সুরেখা।

বনমন্ত্রী বলেন, ‘কেটি রামা রাওয়ের জন্যেই সামান্থার বিচ্ছেদ হয়েছে। উনি তৎকালীন সময়ে মন্ত্রী ছিলেন। বিভিন্ন অভিনেত্রীর ফোনে আড়ি পাতা তার কাজ ছিল। সেই আড়ি পেতে অভিনেত্রীদের হাঁড়ির খবর খুঁজে বের করতেন। এরপর সেই গোপন তথ্য পাওয়ার পর অভিনেত্রীদের ব্ল্যাকমেইল করতেন! অভিনেত্রীদের মাদকের নেশা ধরাতে একপ্রকার বাধ্য করতেন। যে কারণে সংসার জীবনে বিচ্ছেদের পথে হাঁটা ছাড়া তাদের আর কোনও গতি থাকত না! এ কথা সবাই জানেন। সামান্থা জানে, নাগা চৈতন্য জানে, তাদের বাড়ির লোক জানে।’

তেলেঙ্গানার বনমন্ত্রীর মুখে এ কথা শুনে ঝড় উঠেছে নেটপাড়ায়। নেটিজেনদের তীব্র নিন্দার সম্মুখীন হতে হচ্ছেন কোনডা সুরেখাকে। তেলেঙ্গানার বনমন্ত্রীকে নিন্দা জানিয়ে পাল্টা জবাব দিয়েছেন খোদ সামান্থা নিজেও।

সামাজিক মাধ্যমে একটি পোস্ট করেছেন সামান্থা। পরিস্কার ভাষায় জানিয়েছেন, তার ব্যক্তিগত জীবনকে যেন রাজনীতির আখড়ায় না টানা হয়।

অভিনেত্রীর কথায়, আমার বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনা অত্যন্ত ব্যক্তিগত। এই বিষয়টি সম্পর্কে কোনওরকম মন্তব্য করা থেকে দয়া করে দূরে থাকুন। ব্যক্তিগত বিষয়ে নিয়ে প্রকাশ্যে মুখ খুলি না মানে এই নয়, সেই বিষয়ে যা তা যে কেউ বলতে পারবেন। পরিস্কার করে জানিয়ে দিতে চাই, এই বিচ্ছেদ ছিল দুটি মানুষের যৌথ ভাবনার‌‌ ফসল। এর সঙ্গে কোনো রকম রাজনীতি জড়িয়ে নেই।

এরপর মন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে সামান্থা বলেন, ‘আর কোনডা সুরেখা একটা কথা বলি, আপনি নিশ্চয়ই অবগত একজন রাজ্যের মন্ত্রী হওয়ার সুবাদে আপনার কোন বিষয়ে বক্তব্য অথবা মন্তব্য সমাজে কতটা ছাপ ফেলতে পারে। আপনাকে মনে করিয়ে দিতে চাই, অন্যদের ব্যক্তিগত বিষয় ও জীবনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করুন। অন্যদের ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে একটু দায়িত্বশীল হন।’


আরও খবর

পাপারাজ্জিদের খপ্পরে হৃতিক-সাবা

শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪

সরকারের উপদেষ্টা হতে চান ফারুকী

রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪