Logo
আজঃ বুধবার ০৯ জুলাই ২০২৫
শিরোনাম
ট্রাম্প এখনো কূটনৈতিক সমাধানে আগ্রহী : হোয়াইট হাউস জুলাই বিপ্লবে স্কাউট সদস্যের আত্মাহুতি, এ নজির বিশ্বে আর নেই: প্রধান উপদেষ্টা বিসিবি সভাপতি রাজশাহী অঞ্চলে প্রিমিয়ার লিগ চালুর কথা বললেন সিএস ও কমিটির পক্ষ থেকে সি এস ও লিড ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত ইরানে মার্কিন হামলায় জাতিসংঘ মহাসচিবের উদ্বেগ বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নৌবাহিনী প্রযুক্তিনির্ভর ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে ভূমিকা রাখছে : সেনাপ্রধান অবকাশ শেষে রোববার থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট হলি আর্টিজান হামলা : মৃত্যুদণ্ড থেকে সাত আসামির আমৃত্যু কারাদণ্ডের যুক্তি পূর্ণাঙ্গ রায়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। ওমান উপসাগরে দুটি তেল ট্যাঙ্কারের মধ্যে সংঘর্ষে

পাকিস্তানে ফের মেয়েদের স্কুল উড়িয়ে দিলো সন্ত্রাসীরা

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৯ জুলাই ২০২৫ | ৪১৪জন দেখেছেন

Image

 ডিজিটাল ডেস্ক

পাকিস্তানে ফের মেয়েদের স্কুলে বোমা হামলা করেছে জঙ্গিরা। শুক্রবার দেশটির খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের একটি মেয়েদের স্কুলের বোমা হামলা করেছে জঙ্গিরা। এর আগেও গত ৯ মে একটি মেয়েদের স্কুলে বোমা হামলা করা হয়েছিল।


জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময় থেকেই পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল ব্যাপক সন্ত্রাসী হামলার কবলে রয়েছে। বিশেষ করে খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের বিভিন্ন জেলার মেয়েদের স্কুল এই ধরনের হামলার অন্যতম লক্ষ্যবস্তু।



শুক্রবার হামলার শিকার স্কুলটি ওয়ানা ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সহায়তায় প্রতিষ্ঠিত। এটি সোফিয়া নূর স্কুল নামে পরিচিত।


৯ মে উত্তর ওয়াজিরিস্তানের শেভা শহরে ইসলামিয়া গার্লস স্কুলে বোমা হামলা করা হয়। তবে বোমা হামলায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।


পরপর দুটি স্কুলে বিস্ফোরণের পর আতঙ্কে রয়েছেন প্রদেশের বাসিন্দারা। অতীতেও তারা বহুবার এ ধরনের হামলা দেখেছে।


পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যম দ্য নিউজ অনুসারে, স্কুলের কয়েকটি ব্লকে নির্মাণকাজ চলছিল। খবর অনুযায়ী, ভোর ৩টার দিকে বিস্ফোরণে ভবনটির একটি অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।


তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কিছু প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, স্কুলের প্রশাসন চাঁদাবাজির চিঠি পেয়েছিল। কিন্তু স্থানীয়রা তা অস্বীকার করেছেন।


ওয়ানা ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের মুখপাত্র বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘যারা স্কুলে হামলা করেছে তারা ওয়াজিরিস্তানের জনগণকে শিক্ষা ও উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত রাখতে চায়। তবে এতে আমারা দমে যাব না। আমরা নতুন প্রজন্মকে শিক্ষিত করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখব।’


তিনি বলেন, তাদের সংগঠন প্রায় এক মাস আগে একটি জঙ্গি গোষ্ঠীর কাছ থেকে চাঁদাবাজির চিঠি পেয়েছিল।


অ্যাসোসিয়েশনের একজন সিনিয়র সদস্য এএফপিকে বলেন, ‘এর কিছুদিন পর আমাদের অফিসে আরেকটি চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে ১ কোটি রুপি দিতে বলা হয়। এর পরে আমাদের কাছে আফগান নম্বর থেকে হুমকিমূলক কল আসতে শুরু করে। তারা কলে টাকা দাবি করতো।’


সদস্যদের অভিযোগ, স্থানীয় তালেবান গোষ্ঠীর থেকে চাঁদা দাবি করা হতো বলে স্কুল প্রশাসনকে বলা হয়েছিল। স্থানীয়ভাবে এই জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য অনেক চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু তা ব্যর্থ।


নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক একজন জেলা সরকারি কর্মকর্তা এএফপিকে বলেছেন, তালেবান দলগুলো ওই এলাকায় স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদাবাজি করে। 


যারা টাকা দিতে রাজি না হয় তাদের লক্ষ্যবস্তু করা হয়, তাদের বাড়িঘরে হামলা বা তাদের নিজেদেকেই হত্যা করা হয়। গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ীকে অপহরণ ও হত্যা করা হয়েছে।




আরও খবর



শপথ ছাড়াই নগর পরিচালনায় ইশরাক, সরকারের বিরুদ্ধে ‘প্যারালাল প্রশাসনের’ অভিযোগ

প্রকাশিত:সোমবার ১৬ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৮ জুলাই ২০২৫ | ৪৩জন দেখেছেন

Image

 মেয়র হিসেবে শপথ না নেওয়া সত্ত্বেও নাগরিক সেবার অচলাবস্থা কাটাতে কার্যক্রম পরিচালনার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। আদালতের রায় অনুযায়ী নিজেকে বৈধ মেয়র দাবি করে তিনি বলেছেন, সরকার রাজনৈতিক কারণে তাকে শপথ নিতে দিচ্ছে না। একইসঙ্গে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ডেঙ্গু মোকাবিলা, পরিচ্ছন্নতা ও জন্ম-মৃত্যুসনদ প্রদানসহ জরুরি সেবা চালু রাখার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।

সোমবার (১৬ জুন) নগর ভবনে সংবাদ সম্মেলনে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘‘আন্দোলন চলবে, তবে জনগণের দুর্ভোগ যেন না বাড়ে, সেটি আমরা নিশ্চিত করবো।’’ এদিন তিনি ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এটাই ছিল নগর ভবনে তার প্রথম সভা, যার ব্যানারে ‘মাননীয় মেয়র’ উপাধি ব্যবহার করা হয়।

ইশরাক বলেন, ‘‘ডিএসসিসির মেয়র হিসেবে আদালতের রায় ও নির্বাচন কমিশনের গেজেট প্রকাশের পরও আমাকে শপথ নিতে দিচ্ছে না সরকার। আন্দোলন করেও কোনো সাড়া পাচ্ছি না। আজ পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে কোনো আলোচনা বা যোগাযোগ হয়নি।’’

তিনি অভিযোগ করেন, “এই অচলাবস্থার জন্য পুরোপুরি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত দায়ী। সরকার তার পছন্দের প্রশাসক বসিয়ে ‘অবৈধ সুযোগ সুবিধা’ নিতে চায়।”

ডেঙ্গুর ক্রমবর্ধমান সংক্রমণের প্রেক্ষাপটে সেবার অচলাবস্থা না টানতে স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করার ঘোষণা দিয়ে ইশরাক বলেন, ‘‘প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে মনিটরিং টিম গঠন করা হবে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’

ইতিমধ্যে তিনি পরিচ্ছন্নতা পরিদর্শকদের সঙ্গে বৈঠক করে কর্মীদের উৎসাহিত করেছেন এবং আশ্বাস দিয়েছেন, তাদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করবেন।

আগামী মঙ্গলবার (১৭ জুন) ওয়ার্ড সচিবদের সঙ্গে বৈঠক করার পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছেন তিনি। এই বৈঠকে জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, নাগরিক সনদ ও ওয়ারিশ সনদসহ নাগরিক সেবাগুলো সচিবদের মাধ্যমে পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

বুধবার (১৮ জুন) স্বাস্থ্য বিভাগের সব পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে বৈঠকের মাধ্যমে ডেঙ্গু প্রতিরোধে শক্ত পদক্ষেপ নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে বলেও জানান ইশরাক।

তিনি বলেন, “আমরা জনগণের দুর্ভোগ কমাতে সেবা কার্যক্রম চালু রাখছি, তবে আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। নগর ভবনের ফটকে তালা থাকবে—এটাই আন্দোলনের প্রতীক।”

এদিকে নগর ভবনে ইশরাকের এই তৎপরতা ঘিরে সরকারি পক্ষ থেকে এখনও কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি। তবে চলমান পরিস্থিতিতে নগর ভবনের দৈনন্দিন কার্যক্রমে অচলাবস্থা বিরাজ করছে।

২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস বিএনপির ইশরাক হোসেনকে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হন। কিন্তু ২৭ মার্চ, ঢাকার নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল ওই ফল বাতিল করে ইশরাককে বিজয়ী ঘোষণা করে। এরপর ২৭ এপ্রিল, নির্বাচন কমিশন গেজেট প্রকাশ করলেও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ‘আইনি জটিলতা’র অজুহাত দেখিয়ে শপথ অনুষ্ঠান স্থগিত রাখে। ফলে ইশরাক সমর্থকরা ১৪ মে থেকে নগর ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে। এতে পরে ডিএসসিসি কর্মচারী ইউনিয়নও যোগ দেয়।

ইশরাক দাবি করেন, আদালতের রায় কার্যকর না করে সরকার ‘প্যারালাল প্রশাসন’ চালাচ্ছে এবং দুর্নীতিতে জড়িত কর্মকর্তাদের দিয়ে সিটি করপোরেশন পরিচালিত হচ্ছে। তিনি সরকারকে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে মেয়র হিসেবে তাকে শপথ করানোর আহ্বান জানান, অন্যথায় আন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলে হুঁশিয়ার করেন।


আরও খবর



ঢাকা জেলার দোহারে গণধর্ষণ মামলার আসামী র‌্যাব-১০ কর্তৃক গ্রেফতার।

প্রকাশিত:রবিবার ১৫ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ০৯ জুলাই ২০২৫ | ৫৫জন দেখেছেন

Image

 ভিকটিম তার খালাতো বোন এর সাথে ঢাকা জেলার দোহার থানাধীন জয়পাড়া কালেমা চত্বর হোটেলে রাতের খাবার খেতে যায়। এরপর তারা বাড়ি ফেরার পথে পথিমধ্যে জয়পাড়া কলেজে পৌছালে আসামী সিফাত হোসেন @ মনি (২২)’সহ অপরাপর আসামীগণ ভিকটিম ও তার খালাতো বোনকে ডাক দিয়ে তাদেরকে জুস খেতে দেয়। পরবর্তীতে আসামীগণ তাদেরকে বাড়িতে পৌছে দেওয়ার কথা বলে দুই মোটরসাইকেলে দুইজনকে উঠাইয়া ভিকটিমদের বাসার দিকে নিয়ে যায়। আসামীগণ ভিকটিমদেরকে তাদের বাড়ির সামনে না নামিয়ে দ্রæত মোটরসাইকেল যোগে অন্যত্র চলে যাওয়ার সময় ভিকটিমের খালাতো বোন মোটরসাইকেল থেকে লাফ দিয়ে নেমে পড়ে। ভিকটিমের খালাতো বোনের কাছ থেকে ভিকটিমের বাবা নাঈম হোসেন (৩৮) ঘটনার বিস্তারিত শুনতে পেরে ভিকটিমকে খোঁজাখুঁজি করতে থাকে। একপর্যায়ে গত ১৫/০৫/২০২৫ তারিখ রাত অনুমান ০২.০০ ঘটিকায় ভিকটিম বাড়িতে ফিরে আসে। ভিকটিমের নিকট হতে তার বাবা জানতে পারে যে, আসামী সিফাত হোসেন @ মনিসহ অপরাপর আসামীরা ভিকটিমকে ঢাকা জেলার দোহার থানাধীন খাড়াকান্দা পালবাড়ী ব্রীজ এলাকায় নিয়ে গিয়ে গত ১৪/০৫/২০২৫ তারিখ অনুমান ২২.৩০ ঘটিকা হতে গত ১৫/০৫/২০২৫ তারিখ রাত অনুমান ০১.৩০ ঘটিকা পর্যন্ত আসামীরা ভিকটিমকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক পালাক্রমে গণধর্ষণ করে ঘটনাস্থল হতে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা ঢাকা জেলার দোহার থানায় একটি গণধর্ষণ মামলা রুজু করেন। যার মামলা নং- ১৪, তারিখ- ১৬/০৫/২০২৫ খ্রি., ধারা- ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন (সংশোধিত/২০২০) এর ৯(৩)। উক্ত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গণধর্ষণে জড়িত আসামীদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে অধিনায়ক, র‌্যাব-১০, ঢাকা বরাবর একটি অধিযাচনপত্র প্রেরণ করেন। উক্ত অধিযাচনপত্রের ভিত্তিতে র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল উল্লেখিত আসামীদেরকে গ্রেফতারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।

এরই ধারাবাহিকতায় অদ্য ১৫/০৬/২০২৫ তারিখ দুপুর আনুমান ১২.০০ ঘটিকায় র‌্যাব-১০ এর উক্ত আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ও তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় রাজধানীর বংশাল এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে উল্লেখিত গণধর্ষণ মামলার এজাহারনামীয় আসামী সিফাত হোসেন @ মনি (২২), পিতা- খোকা মিয়া, সাং- উত্তর জয়পাড়া, থানা- দোহার, জেলা- ঢাকা’কে গ্রেফতার করে।  

গ্রেফতারকৃত আসামীকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।



আরও খবর



ওমান উপসাগরে দুটি তেল ট্যাঙ্কারের মধ্যে সংঘর্ষে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৮ জুলাই ২০২৫ | ৩৯জন দেখেছেন

Image

 সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)’র উপকূলের কাছে ওমান উপসাগরে দুটি তেল ট্যাঙ্কারের মধ্যে সংঘর্ষে একটিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুন লেগে যাওয়া ট্যাঙ্কার থেকে ২৪ জন ক্রু সদস্যকে উদ্ধার করেছে দেশটির কোস্টগার্ড।

মঙ্গলবার ইউএই কোস্টগার্ড ও একটি শিপিং কোম্পানি এ তথ্য জানিয়েছে।

দুবাই থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানিয়েছে।

ব্রিটিশ সামুদ্রিক নিরাপত্তা পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান অ্যাম্ব্রে জানায়, সংঘর্ষের ঘটনাটি এমন এক সময়ে ঘটেছে, যখন ইরান ও ইসরাইলের মধ্যে যুদ্ধ চলছে। 

তবে এ ঘটনাটি ‘নিরাপত্তাজনিত নয়’ বলে জানিয়েছে তারা।

শিপিং কোম্পানি ফ্রন্টলাইন জানায়, সংঘর্ষের পর তাদের মালিকানাধীন ‘ফ্রন্ট ইগল’ ট্যাংকারে আগুন লাগার পর তা নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। এই ট্যাংকারটির সঙ্গে ‘আডালিন’ নামের অপর একটি তেলবাহী জাহাজের সংঘর্ষ হয়। 

উপসাগরীয় ওমান উপকূল থেকে প্রায় ১৫ নটিক্যাল মাইল দূরে এ সংঘর্ষ ঘটেছে।

কোম্পানিটির এক বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা সংঘর্ষের পর ‘আডালিন’ ট্যাংকারেও আগুন লাগার খবর পেয়েছি। তবে এখন পর্যন্ত কোনো দূষণের তথ্য পাওয়া যায়নি।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের কোস্টগার্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ এক বার্তায়  জানায়, ওমান উপসাগরে দুটি জাহাজের মধ্যে সংঘর্ষের পর তেলবাহী জাহাজ আডালিন-এর ২৪ জন ক্রু সদস্যকে উদ্ধার করা হয়েছে।

কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ হরমুজ প্রণালীর কাছাকাছি এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে। 

উল্লেখ্য, এই জলপথটি আরব উপদ্বীপ ও ইরানের মধ্যে অবস্থিত এবং বিশ্বের মোট জ্বালানি তেলের এক-পঞ্চমাংশ এই পথ দিয়ে পরিবহন করা হয়।


আরও খবর



দেশের বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোয় গ্যাসের বিপুল বকেয়া বিল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৮ জুলাই ২০২৫ | ৫৬জন দেখেছেন

Image

দেশের সরকারি-বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো দীর্ঘদিন ধরেই গ্যাস সরবরাহের বিল নিয়মিত পরিশোধ করছে না। বরং গ্যাসের বিপুল বকেয়া পরিশোধে ওসব প্রতিষ্ঠান গড়িমসি করছে। তাতে বিপাকে পড়েছে দেশের ৬টি গ্যাস বিতরণ কোম্পানি। বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে ছয়টি গ্যাস বিতরণ কোম্পানি মোট ২১ হাজার কোটি টাকা বকেয়া পড়েছে। আর ওই টাকা আদায় করতে না পারায় এরই মধ্যে কোম্পানি পরিচালনায় হিমশিম খেতে হচ্ছে। সরকার বিদ্যুতের বকেয়া পরিশোধে বিগত সরকারের চেয়ে অনেক তৎপর হলেও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে অর্থ আদায়ে সফলতা দেখাতে পারছে না। বিশেষ করে বিপুল অর্থ দিয়ে বিদেশ থেকে এলএনজি আমদানি করে গ্যাস সরবরাহ করলেও ওই গ্যাসের বিল আদায় হচ্ছে না। ফলে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলো। পেট্রোবাংলা সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, বিগত তিন বছর ধরেই গ্যাসের বকেয়া বিল পরিশোধ নিয়ে টানাপড়েন চলছে। বিদেশী কোম্পানিগুলোর কাছে এ খাতে গত বছরের আগস্ট পর্যন্ত ৭৫ কোটি ডলার বকেয়া ছিল। আর বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর গত বছরের এপ্রিল পর্যন্ত বকেয়া পরিশোধ করে ২৪ কোটি ডলারে নামিয়ে আনা হয়েছে। পাশাপাশি স্থানীয় ও বিদেশী বিদ্যুৎ সরবরাহ কোম্পানির বিপুল পরিমাণ বকেয়া বিল পরিশোধেও তৎপরতা চালানো হয়। কিন্তু তাতেও পরিস্থিতির তেমন উন্নতি ঘটছে না। বর্তমানে বিদ্যুৎ খাতে সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গ্যাসের মোট ২১ হাজার ৭৯ কোটি টাকা বকেয়া পড়েছে। তার মধ্যে বিতরণ কোম্পানি তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (টিজিটিডিসিএল) পাবে ৮ হাজার ৯৬ কোটি টাকা। সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে তিতাস গ্যাস পাবে ৩ হাজার ৫৬৬ কোটি টাকা এবং বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে বকেয়া ৪ হাজার ৫৩০ কোটি টাকা। তবে মার্চ ও এপ্রিল হিসাবে ধরলে এ খাতে মোট বকেয়ার পরিমাণ ২৩ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। এ অর্থ আদায়ে বিতরণ কোম্পানিগুলো কঠোর অবস্থানে থাকলেও খুব বেশি অগ্রগতি নেই।

সূত্র জানায়, বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর কাছে বকেয়া পড়েছে ৪ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকা। তার মধ্যে সরকারি বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর কাছে ১৬৫ কোটি টাকা বকেয়া এবং বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে ৪ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। আর বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে চট্টগ্রামে গ্যাস বিতরণে নিয়োজিত কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ৬৯৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা বকেয়া পাওনা রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাছে ৬৫৫ কোটি টাকা আর বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাছে বকেয়া প্রায় ৪৩ কোটি টাকা। জালালাবাদ গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমস লিমিটেডের বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে বকেয়া পাওনা রয়েছে ৪ হাজার ১৬৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে ২ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা এবং বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে ১ হাজার ৮২৮ কোটি টাকা বকেয়া আছে। আর দেশের পশ্চিমাঞ্চলে গ্যাস সরবরাহে নিয়োজিত পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড (পিজিসিএল) বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে পায় ১ হাজার ৭৩৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাছে ১ হাজার ২০ কোটি টাকা এবং বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে ৭১৬ কোটি টাকা বকেয়া পড়েছে। সুন্দরবন গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডও বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে বিপুল পরিমাণ বকেয়া পাবে। সংস্থাটির গ্যাস সরবরাহ বাবদ কেন্দ্রগুলোর কাছে বকেয়া পাওনার পরিমাণ ১ হাজার ৭৮৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে ১ হাজার ১০৫ কোটি টাকা এবং বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে বকেয়ার পরিমাণ ৬৮৪ কোটি টাকা।

সূত্র আরো জানায়, সরকারি ও বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো দেশের ছয়টি গ্যাস বিতরণ কোম্পানির কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ গ্যাস সরবরাহ নেয়। ওই গ্যাসের বকেয়া বাবদ বিতরণ কোম্পানিগুলো বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে ২১ হাজার কোটি টাকার বেশি বকেয়া পাবে। যার মধ্যে বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্র (আইপিপি) কাছে গ্যাসের বিল ২১ হাজার ৭৯ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো গ্যাস নিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) কাছে বিক্রি করে। কিন্তু বিপিডিবি কেন্দ্রগুলোর বিদ্যুৎ বিল নিয়মিত পরিশোধ করতে না পারায় তারাও গ্যাসের বিল নিয়মিত পরিশোধ করতে পারছে না। যদিও এখন সরকার বিদ্যুতে বেসরকারি কোম্পানিগুলোর বকেয়া কমিয়ে এনেছে। তার পরও বেসরকারি কেন্দ্রগুলোর কাছে গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলোর বিপুল পরিমাণ অর্থ বকেয়া রয়েছে। বিতরণ কোম্পানিগুলোর মধ্যে গ্যাসের বিপুল পরিমাণ বকেয়া নিয়ে তীব্র অস্বস্তি রয়েছে। বিশেষ করে কোম্পানিগুলোর রাজস্ব আদায়ে এ ঘাটতি পরিচালন ব্যয়ে বড় আকারে প্রভাব ফেলছে। তবে বকেয়া আদায়ে সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে। বিশেষ করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন, অবৈধ সংযোগ উচ্ছেদের মাধ্যমে বকেয়া আদায়ে তৎপরতা চালানো হচ্ছে।

এদিকে একাধিক বিতরণ কোম্পানির সংশ্লিষ্টরা জানান, বিদ্যুৎ খাতে সরকার বকেয়া বিল আগের চেয়ে দ্রুত পরিশোধ করছে। কারণ বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোও দ্রুত অর্থ পাচ্ছে। তবে তারা বকেয়া পরিশোধের ক্ষেত্রে নানা ইস্যু তুলে ধরে। আর্থিক ক্ষতির বিষয়টি বারবার সামনে তুলে ধরে। এ বিষয়ে এখন সরকারের পক্ষ থেকে জোরালো ভূমিকা রাখা জরুরি। কারণ এ বিল বকেয়ার কারণে কোম্পানিগুলোর রাজস্ব ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। যদিও বকেয়া আদায়ে তিতাস কঠোর অবস্থানে রয়েছে। তবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর ক্ষেত্রে বিষয়টি একটু ভিন্ন। কেননা এটি যেহেতু সরবরাহ ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত, ফলে এক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক কঠোর অবস্থানে গেলে নেতিবাচক প্রভাবের আশঙ্কা রয়েছে। তবে আগের চেয়ে বিল আদায় কিছুটা বেড়েছে। গত মাসে বকেয়া আদায়ের হার ছিল ১১০ শতাংশ। 

অন্যদিকে বেসরকারি বিদ্যুৎ উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ ইনডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইপিপিএ) সভাপতি ডেভিড হাসানাত জানান, বিদ্যুৎ খাতে সরকারের কাছে বেসরকারি কেন্দ্রগুলোর এখনো তিন মাসের বকেয়া রয়েছে। আগে এর পরিমাণ ছিলো ছয় মাস। গত জানুয়ারি পর্যন্ত সরকার বিল পরিশোধ করেছে। বকেয়া নিয়ে সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতি না থাকলেও বেশকিছু একক সিদ্ধান্ত নিয়ে আইপিপিগুলোর মধ্যে অস্বস্তি রয়েছে। যেমন সার্ভিস চার্জ ৯ শতাংশ থেকে নামিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সরকারকে আমাদের সমস্যাগুলো বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জ্বালানি সচিব মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম জানান, বিদ্যুতে গ্যাসের বকেয়া বিল আদায়ে জ্বালানি বিভাগ কঠোর অবস্থানে রয়েছে। বিল বকেয়া রাখা প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকা করা হয়েছে। কারো দুই মাসের অধিক বিল বকেয়া থাকলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হচ্ছে। আবাসিকের ক্ষেত্রে সংযোগ বিচ্ছিন্ন অব্যাহত রয়েছে। অবৈধ সংযোগ উচ্ছেদে পাঁচজন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়েছে। তারা সার্বক্ষণিক মাঠ পর্যায়ে কাজ করছেন। সরকারি গ্যাস বিল আদায়ে বকেয়া  বিল আদায়ে একটা কমিটি করা হয়েছে। বকেয়ার বিষয়টি নিয়ে তাদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করা হচ্ছে।


আরও খবর



দশ বছরে চামড়ায় সর্বোচ্চ দাম বাণিজ্যে উপদেষ্টা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৮ জুলাই ২০২৫ | ৩৪জন দেখেছেন

Image

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন মঙ্গলবার নাটোরের চকবৈদ্যনাথ এলাকায় চামড়া আড়ৎ পরিদর্শনকালে বললেন, “গত ১০ বছরের তুলনায় এবার কোরবানির চামড়া সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হয়েছে। আগামী বছর আরও দাম বাড়বে বলে আমরা আশা করছি। এজন্য সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। আমাদের অর্থনীতির প্রসারের জন্য বাণিজ্য সম্প্রসারণে মনোযোগ দিতে হবে।”

শেখ বশিরউদ্দিন আরও যোগ করে বলেন, “আমাদের দেশে এবছর লবণের উৎপাদন অনেক বেশি হয়েছে। সরকার সাড়ে ৭ লাখ মণ লবণ কিনেছে। সেজন্য লবণ চাষীদেরও একটা উপায় হয়েছে। বর্তমান বাজার দর ১ হাজার টাকা মণ। তাতেও চাষী বাঁচবে না। সরকারকে সবসময় সামগ্রিকভাবে চিন্তা করতে হয়। শিল্প মন্ত্রণালয় সাড়ে ৭ লাখ মণ লবণ কিনেছে মাদ্রাসায় বিনামূল্যে দেওয়ার জন্য। এর ফলে বাজারে একটা সুষম কাঠামো তৈরি হয়েছে। তাদেরও কিছু ভুল রয়েছে। সেই ভুল থেকেই তারা জানতে ও শিখতে চান। অনেক মাদ্রাসা বিনামূল্যে লবণ পেয়েও কাঁচা চামড়া ও লবণ আলাদা করে বিক্রি করেছে।”

বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, “সরকার লবণ দিয়ে চামড়া সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে, যাতে চামড়া নষ্ট না হয় এবং ব্যবসায়ীরা ভালো দাম পান। বাজারে একদিনে প্রচুর সরবরাহ হলে দামে কিছুটা প্রভাব পড়ে। তবে সংরক্ষণ করে ধীরে ধীরে বিক্রি করলে আরও ভালো দাম পাওয়া সম্ভব। সরকার বিসিকের মাধ্যমে ট্যানারি মালিকদের তিন ধরনের লবণের নমুনা দিয়েছে। তারা পরীক্ষার পর উপযুক্ত লবণ নির্ধারণ করেছেন। কেউ কেউ লবণের দাম বাড়ার কথা বলছেন, কিন্তু আমাদের লবণচাষীদের কথাও চিন্তা করতে হবে।”

‘আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবসা চাই। শুধু একটি বা দুটি দেশের সঙ্গে নয়, বরং ভারত, চীন, পাকিস্তান, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের সব দেশের সঙ্গে বাণিজ্য করতে চাই। একইভাবে বৈশ্বিক বাজার থেকেও পণ্য আমদানি করব’-যোগ করেন এ উপদেষ্টা।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নাটোরের পুলিশ সুপার আমজাদ হোসাইন, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহাবুর রহমানসহ পুলিশ কর্মকর্তারা।


আরও খবর