Logo
আজঃ শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24
শিরোনাম
বাকৃবির নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনা অব্যাহত রাখবে ভারত সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়ার মানে অন্যরা কাজ করছে না: মির্জা ফখরুল সরকারি চাকরিতে প্রবেশ ও অবসরের বয়স বাড়ছে ভারতের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ স্বৈরাচারদের প্রতি উদারতা দেখানোর কোনো প্রশ্নই আসে না : মো. নাহিদ ইসলাম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জুরি বোর্ড গঠন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে এ ফাউন্ডেশনে একশ’ কোটি টাকা অনুদান আহত-নিহতদের জন্য সেপ্টেম্বরের প্রথম ১৪ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৪ হাজার কোটি গাজীপুরে শ্রমিকদের বিক্ষোভে মহাসড়কে যানজট

শেখ হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ইমন হত্যা মামলা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | ৮১জন দেখেছেন

Image



সদরুল আইনঃ


র‍্যাবের হেলিকপ্টার থেকে ছোড়া গুলিতে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার দারুননাজাত ইসলামিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসেন ইমন (১২) নিহতের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।


বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালতে মামলাটি করেন আব্দুল্লা আবু সাইদ ভূঁইয়া নামে এক ব্যক্তি।


 আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশকে এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ দেন।



মামলার বাকি আসামিরা হলেন—আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের; সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, আনিসুল হক, তাজুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, হাসান মাহমুদ ও মোহাম্মদ এ আরাফাত; সালমান এফ রহমান, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, র‌্যাবের সাবেক ডিজি হারুন অর রশিদ, সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি খ মাহিদ উদ্দিন, সাবেক ডিবি (ডিএমপি) প্রধান হারুন অর রশিদ এবং ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার।


শুনানির পর ম্যাজিস্ট্রেট অভিযোগকারীর বক্তব্য রেকর্ড করেন এবং মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে প্রাথমিক তথ্য প্রতিবেদন (এফআইআর) হিসেবে অভিযোগটি নথিভুক্ত করার নির্দেশ দেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা কয়েকজন র‌্যাব সদস্যকেও আসামি করা হয়েছে।


আরও খবর

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সরকারি চাকরিতে প্রবেশ ও অবসরের বয়স বাড়ছে

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪




হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে খালেদা জিয়াকে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | ৭২জন দেখেছেন

Image

পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে। 

বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ২টার দিকে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

বিএনপির চেয়ারপার্সনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার  বলেন, পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ওনাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর আগে গত ২১ আগস্ট দেড় মাসের মতো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর বাসায় আনা হয় খালেদা জিয়াকে। 

সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, আর্থরাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্ট ও চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন। গত ২৩ জুন তার সফল অস্ত্রোপচার হয়।উন্নত চিকিৎসার জন্য যেকোনো সময় খালেদা জিয়াকে যুক্তরাজ্য নেওয়া হতে পারে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।


আরও খবর

গণপিটুনিতে ছাত্রলীগ নেতার মৃত্যু

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪




আমানতের খেয়ানত করলে কী হয়?

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | ৯৭জন দেখেছেন

Image

ধর্ম  ডেস্ক : মুসলমানদের একে অপরের বিশ্বস্ত হতে হবে- রসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের এ শিক্ষাই দিয়েছেন। ইসলাম সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত জীবনব্যবস্থা। এ জীবনব্যবস্থায় কোনোভাবেই অসত্য এবং অন্যায়ের স্থান থাকতে পারে না। একজন মানুষ অপর মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা বা প্রতারণামূলক আচরণ করবে না এটি ইসলামি সমাজের কাক্সিক্ষত ও কাম্য বিষয়। পবিত্র কোরআনে এবং রসুলুল্লাহ (সা.) এর হাদিসে এ বিষয়ে বারবার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, মহান আল্লাহ ঘোষণা করেছেন : ‘যখন দুই পক্ষ মিলে যৌথ কোনো কাজ করে, আমি তখন তাদের (সঙ্গে) তৃতীয় পক্ষ হই। যে পর্যন্ত তারা পরস্পরের সঙ্গে খেয়ানত তথা বিশ্বাসঘাতকতা না করে।’ (-সুনানে আবুদাউদ, হাকেম)। এ হাদিসে রসুল (সা.) আরও বলেন, মানুষের চারিত্রিক গুণাবলির মধ্য থেকে যে গুণটি সবচেয়ে আগে অদৃশ্য হয়ে যাবে তাহলো আমানতদারি তথা বিশ্বস্ততা। আর শেষ অবধি যা রয়ে যাবে তা হচ্ছে নামাজ। এমন অনেক নামাজি আছে যারা কোনো কল্যাণই অর্জন করতে পারে না। আবু হোরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন- রসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা খেয়ানত কর না, কেননা খেয়ানত কতই না শাস্তি ও তিরস্কারযোগ্য। (-আবু দাউদ ও তিরমিজি)।

সততা হলো মানবজীবনের প্রধান মূলধন। যারা এ সম্পদে সমৃদ্ধ তারা সমাজের সবার আস্থার পাত্র। যে কারণে ইসলাম ব্যক্তিগত সততাকে গুরুত্ব দিয়েছে। হজরত ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, কেয়ামতের দিন আমানতের খেয়ানতকারীকে হাজির করে বলা হবে- ‘তোমার কাছে গচ্ছিত আমানত ফিরিয়ে দাও। সে জবাব দেবে, ইয়া পরওয়ারদেগার! কীভাবে তা ফিরিয়ে দেব? পৃথিবী তো ধ্বংস হয়ে গেছে। তখন তার কাছে গচ্ছিত রাখা জিনিসটি যেভাবে রাখা হয়েছিল ঠিক অনুরূপ আকারে জাহান্নামের সবচেয়ে নিচের স্তরে তাকে দেখানো হবে। অনন্তর তাকে বলা হবে- যাও, ওখানে নেমে ওটা তুলে আন। অতঃপর সে নেমে গিয়ে সেটি কাঁধে বয়ে নিয়ে আসবে। তার কাছে জিনিসটির ওজন পৃথিবীর সব পর্বত অপেক্ষা বেশি মনে হবে। তার ধারণা হবে, তুলে আনলেই সে দোজখের আগুন থেকে নাজাত পাবে। কিন্তু সে যখন জাহান্নামের শেষ প্রান্তে চলে আসবে, অমনি ওই জিনিসটি নিয়ে পুনরায় জাহান্নামের সবচেয়ে নিচের স্তরে পড়ে যাবে। এভাবে সে চিরকালই জাহান্নামে থাকবে। অনন্তর হজরত ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, ‘নামাজ, অজু, গোসল, পরিমাপ ও পরিমাপের দাঁড়িপাল্লা সবই আমানতের শামিল, আর কারও রক্ষিত জিনিস সর্বাপেক্ষা বড় আমানত।

প্রত্যেক মুসলমানকে পরস্পরের প্রতি যেমন বিশ্বস্ত হতে হবে তেমন আল্লাহ ও রসুল (সা.)-এর নির্দেশ পালনেও বিশ্বস্ততার পরিচয় দিতে হবে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ঘোষণা করেন : ‘হে ইমানদারগণ! তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রসুলের এবং জেনেশুনে নিজেদের পারস্পরিক আমানতের খেয়ানত কর না।’ (-সুরা আনফাল-২৭)। এ আয়াতের শানে নজুল সম্পর্কে ইমাম ওয়াহেদি (রহ.) বলেন, বিশিষ্ট সাহাবি হজরত আবু লুবাবা (রা.) এর ব্যাপারে পবিত্র কোরআনের এ আয়াতটি অবতীর্ণ হয়। মুসলমানগণ যখন বনু কুরায়যাকে অবরোধ করে রেখেছিলেন, আর বনু কুরায়যার মহল্লায় লুবাবার স্ত্রী ও ছেলে-মেয়েরা অবস্থান করছিল। রসুল (সা.) তখন কোনো এক বিশেষ প্রয়োজনে আবু লুবাবা (রা.)-কে বনু কুরায়যার কাছে পাঠালেন। কুরায়যা গোত্রের লোকেরা জানতে চাইল : আবু লুবাবা! সা’দের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা যদি অবরুদ্ধ অবস্থা থেকে বের হয়ে আসি, তাতে আমাদের কী পরিণতি হবে বলে তুমি মনে কর?’ আবু লুবাবা (রা.) আপন গলার দিকে ইশারা করে বুঝাতে চাইলেন, তোমাদের সবার গলা কেটে ফেলা হবে, কাজেই তোমরা তা করতে যেও না। তার এ আচরণ ছিল আল্লাহ ও রসুলের খেয়ানতের পর্যায়ভুক্ত। আবু লুবাবা (রা.) নিজেই স্বীকারোক্তি করেন, ‘আমি পা স্থানচ্যুত করার পূর্বেই বুঝতে সক্ষম হলাম, আমি আল্লাহ ও তার রসুলের খেয়ানত করে ফেলেছি।’ (এরপর হজরত আবু লুবাবা (রা.) দীর্ঘ ছয় দিন মসজিদে নববীর একটি কাঠের খামের সঙ্গে নিজেকে বেঁধে রাখেন এবং তওবা মঞ্জুর হওয়ার ঘোষণা আসার পরই তিনি বাঁধনমুক্ত হন।) হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘আল্লাহ বান্দাদের জন্য যা কিছু (যে বিষয়গুলো) ফরজ করেছেন, তাই আল্লাহর আমানত।’ অর্থাৎ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, তোমরা আল্লাহর দেওয়া ফরজ আদেশ-নিষেধ ভঙ্গ বা অমান্য কর না। হজরত কালবি (রা.) বলেন, আল্লাহ ও তাঁর রসুলের অবাধ্যচারিতাই হচ্ছে খেয়ানত। আল্লাহর ফরজকৃত বিধানের ব্যাপারে প্রত্যেকেই আমানতদার।

আবু হোরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, রসুল (সা.) বলেছেন, ‘মোনাফেকের চিহ্ন তিনটি : যখন কথা বলে মিথ্যা বলে, যখন অঙ্গীকার করে ভঙ্গ করে এবং যখন তার কাছে কিছু গচ্ছিত রাখা হয়, তখন তা খেয়ানত করে। (-বোখারি ও মুসলিম)। আহমাদ, বাযযার ও তাবারানির বর্ণনায় রসুল (সা.) বলেছেন, ‘যার আমানতদারি নেই তার ইমান নেই এবং যে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে না তার ভিতর দীন নেই। সব ব্যাপারেই খেয়ানত বা বিশ্বাসঘাতকতা দোষণীয়। তবে একটা অন্যটা অপেক্ষা বেশি দোষণীয় হতে পারে। যে লোক ক্ষুদ্র কোনো বিষয়ে বিশ্বাসঘাতকতা করল, আর যে কারও অর্থ-সম্পদ ও পরিবার-পরিজনের ব্যাপারে বিশ্বাসঘাতকতা বা আরও বড় কোনো অপরাধ করল, তারা উভয়ে সমান নয়।


আরও খবর

কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ঈদে মিলাদুন্নবী নিয়ে আলেমদের মতামত

রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদির ব্যক্তিগত ক্যাশিয়ার সালাউদ্দিন আটক

প্রকাশিত:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | ১১০জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার : ইয়াবা কারবারে বিতর্কিত কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদির ব্যক্তিগত ক্যাশিয়ার সালাউদ্দিনকে আটক করেছে র‍‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)।

আজ সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে সাতটায় সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে আটক করা হয়।

জানা গেছে, ইহরাম বেধে বিমান বাংলাদেশের জেদ্দাগামী একটি ফ্লাইটে চড়ে বসেছিলেন সালাউদ্দিন। বিমান রানওয়েতে থাকা অবস্থায় অর্থাৎ আকাশে উড়াল দেয়ার ঠিক কিছুক্ষণ আগে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে বিমানের ওই ফ্লাইটে অভিযান চালায় র‍্যাব। তখন ইহরাম বাধা অবস্থাতেই তাকে আটক করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একটি দল।


আরও খবর

৭ বছর পর নিখোঁজ ছেলেকে ফিরে পেলেন মা

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪




পদত্যাগ করলো হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | ৬৭জন দেখেছেন

Image



সদরুল আইনঃ


              সংবিধান অনুযায়ী পাঁচ বছরের জন্য দায়িত্ব নির্ধারণ করা থাকলেও মাত্র আড়াই বছরেই বিদায় নিল কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। 


আজ বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) দুপুর ১২টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে পদত্যাগ ঘোষণা করেন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল।  


কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমিসহ নির্বাচন কমিশনের সবাই পদত্যাগের জন্য মনস্থির করেছি। পদত্যাগের কাগজপত্র সচিবের কাছে জমা দিয়েছি। এখন তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে সেগুলো জমা দেবেন।’


সংবাদ সম্মেলনে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল ছাড়াও নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান ও মো. আলমগীর উপস্থিত ছিলেন। 


তবে অপর দুই নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা ও মো. আনিসুর রহমান উপস্থিত ছিলেন না। বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করলেও তা স্পষ্ট করেনি কমিশন।


২০২২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সিইসি হিসেবে নিয়োগ পান সাবেক সিনিয়র সচিব কাজী হাবিবুল আউয়াল। এ ছাড়া নির্বাচন কমিশনের সদস্য হিসেবে নিয়োগ পান অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবীব খান, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ বেগম রাশিদা সুলতানা, সাবেক সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর ও সাবেক সিনিয়র সচিব আনিছুর রহমান।


 তারা নিয়োগের একদিন পর তৎকালীন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর কাছে শপথ নেন।


এই কমিশনের অধীনেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনটি বিএনপি ও তাদের সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো বর্জন করে। ভোট শেষে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করে শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ।


আরও খবর

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সরকারি চাকরিতে প্রবেশ ও অবসরের বয়স বাড়ছে

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪




সঙ্গীত পরিবর্তন ইস্যুতে বিতর্ক সৃষ্টি হয় এমন কিছু করবে না সরকার: ধর্ম উপদেষ্টা

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭০জন দেখেছেন

Image

জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন ইস্যুতে ধর্ম উপদেষ্টা  ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন বিতর্ক সৃষ্টি হয় এমন কিছু করবে না অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২ টায় রাজশাহী ইসলামিক ফাউন্ডেশনে সকল ধর্মের প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় সভায় যোগ দেওয়ার পূর্বে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বর্তমানে আমরা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে সব থেকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছি। আমরা এমন কোন এই মুহূর্তে কাজ করতে চাই না যেটি নিয়ে কোন বিতর্ক সৃষ্টি হোক। সবাইকে নিয়ে আমরা একটি সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে চাই।
ধর্মীয় উপাসনালয় হামলার প্রসঙ্গে ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, মসজিদ, মন্দির, মাজারে হামলা গর্হিত কাজ, ধর্মীয় উপাসনালয়ে যারা হামলা চালায় তারা মানবতার শক্রু, ক্রিমিনাল। প্রচলিত আইনে তাদের বিচার করা হবে। এছাড়াও দুর্গাপূজার নিরাপত্তায় স্থানীয় সাধারণ জনগনের পাশাপাশি মাদ্রাসার ছাত্রদের পূজার সাথে সম্পৃক্ত করে মন্দির পাহারা দেয়া হবে। যেন কোন ধরনের হামলা বা নাশকতা না হয়। মাদ্রাসার ছাত্ররা কোন ধরনের জঙ্গিবাদের সঙ্গে ছিলো না। এটা পূর্বের সরকারের ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার।
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ওপর হিন্দু মহাসভার হামলার আশঙ্কার খবরে ধর্ম উপদেষ্টা আরো বলেন, আমরা প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ন সম্পর্ক চাই। আমাদের ক্রিকেট দলের উপর ভারতে হামলার খবর শুনছি। যেহেতু বিসিবি আছে, তারা এ বিষয়ে করনীয় ঠিক করবে।
তিনি আরো বলেন, পট পরিবর্তনের পর কিছু সনাপন ধর্মাবলম্বীদের বাড়ীতে যেমন হামলা হয়েছে, তেমনি মুসলমানদের বাড়ীতেও হয়েছে। এটাকে ভিন্নভাবে দেখার সুযোগ নেই। এ সরকার সকলের সরকার, সবার নিরাপত্তা নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর।


আরও খবর

কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ঈদে মিলাদুন্নবী নিয়ে আলেমদের মতামত

রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪