Logo
আজঃ সোমবার ১৬ জুন ২০২৫
শিরোনাম

সরকারের উপদেষ্টা হতে চান ফারুকী

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৬ জুন ২০২৫ | ১৪৪জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেই সরব ছিলেন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। আন্দোলন থেকে শুরু করে অন্তর্বর্তী সরকার- সব বিষয় নিয়েই কথা বলেছেন এই গুণী নির্মাতা। সম্প্রতি এক স্ট্যাটাসে ফারুকী জানালেন, সরকার পতনের পরেও আওয়ামী লীগ নানাভাবে তাকে নিয়ে প্রোপাগাণ্ডা ছড়াচ্ছে। যে বিষয়টি আবারও তার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। ফারুকী তার স্ট্যাটাসে বলেছেন, “আমাকে উপদেষ্টা করা এখন সময়ের দাবি! আওয়ামী প্রোপাগান্ডু লীগ যেভাবে আমার ব্যাপারে তাদের ক্ষোভ জানাচ্ছে তাতে বোঝা যাচ্ছে ফ্যাসিবাদের পতনে আমার বিশাল ভূমিকা আছে। সুতরাং ‘ফ্যাসিবাদের পুচ্ছে আগুন’ কোটায় আমাকে উপদেষ্টা করার জন্য প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহবান জানাচ্ছি।” নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে তিনটি বিষয় তুলে ধরেন এই নির্মাতা। যেখানে তিনি বলেন, তিনি কোনো রাজনৈতিক কর্মী না। তিনি আওয়ামী লীগ-বিএনপি সবারই ভালো কিছুর প্রশংসা এবং খারাপ কাজের নিন্দা করতে পারেন। ফারুকী আরো বলেন, বিগত সরকারের সমালোচনা করে একটা পোস্ট দিলে তিনটা দিতে হইতো প্রশংসা করে। আবার সমালোচনারও কিছু প্যাটার্ন আছে। প্রধানমন্ত্রীকে বাইরে রেখে অন্যান্যের সমালোচনা করতে হইতো। সিনেমা আটকে যাবে যেটা আটকানোই অন্যায়। সেই সিনেমা ছাড়ানোর জন্য তদবীর করতে হবে এবং ছাড়ানোর পর ধন্যবাদ দিতে হবে। নানাবিধ কৌতুকময় ছিল জীবন। ফারুকীর ভাষ্যমতে, বিগত সরকারের লুটপাট, টেন্ডার বাণিজ্য, চুরি-চামারি, ব্যবসা কোনো কিছুর সাথেই কোনো সম্পর্ক নাই। কিন্তু ফ্যাসিস্ট পতনের আন্দোলনে নামায় তাদের ওপরে ক্ষোভ বড় গভীর।এই ক্ষোভ ঢালার জন্য এখন টাইমলাইনের ওপর পিএইচডি করছে বিরোধীরা। এসব না করে বিগত সরকারের অনুসারীদের আত্মশুদ্ধির পথে হাঁটার পরামর্শ দেন ফারুকী। আর মানবতাবিরোধী অপরাধ ও সীমাহীন লুটপাটের বিচার করারও আহ্বান জানান নতুন সরকারের প্রতি।


আরও খবর

নেটফ্লিক্স ছাড়ছেন লিন্ডসে লোহান

বৃহস্পতিবার ২৯ মে ২০২৫




কখন বুঝবেন আপনার উপর কোরবানি ওয়াজিব হয়েছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ জুন ২০২৫ | ১৫৪জন দেখেছেন

Image

কোরবানি তাৎপর্যমণ্ডিত ও ফজিলতপূর্ণ ইবাদত। এতে আছে আত্মত্যাগের ঐতিহাসিক মহিমা। কোরবানি শুরু হয়েছিল হজরত আদম (আ.)-এর দুই ছেলে হাবিল ও কাবিল থেকে। পরবর্তীতে কোরবানির জন্য হজরত ইবরাহিম (আ.) ও তার শিশুপুত্র ইসমাইল (আ.)-এর আত্মবিসর্জন কিয়ামত পর্যন্ত প্রতিটি মুমিনের জন্য অনন্য শিক্ষা ও প্রভুপ্রেমের পাথেয়। মহান আল্লাহর নামে নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট পশু জবাই করার নাম কোরবানি। পশু জবাই না করে এর মূল্য গরিবদের মধ্যে বণ্টন করলে কোরবানি আদায় হবে না। মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেন,

قُلۡ اِنَّ صَلَاتِیۡ وَ نُسُکِیۡ وَ مَحۡیَایَ وَ مَمَاتِیۡ لِلّٰهِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ অর্থ: বলো, আমার নামাজ, আমার কোরবানি, আমার জীবন-মরণ সমস্ত সৃষ্টি জগতের প্রতিপালক আল্লাহর জন্যই নিবেদিত।’ (সুরা আন‘আম: ১৬২)

হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনায় ১০ বছর অবস্থান করেছেন এবং প্রতিবছর কোরবানি দিয়েছেন। (তিরমিজি)

কোরবানি কখন দিতে হয়?

প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মস্তিষ্কের প্রত্যেক মুসলিম নারী-পুরুষ, যে ১০ জিলহজ ফজর থেকে ১২ জিলহজ সূর্যাস্ত পর্যন্ত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনের অতিরিক্ত নেসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হবে তার ওপর কোরবানি করা ওয়াজিব।

 হিসাবযোগ্য পণ্য

কোরবানির নেসাবের ক্ষেত্রে হিসাবযোগ্য পণ্য হলো: টাকা-পয়সা, সোনা-রূপা, অলংকার, বসবাস ও খোরাকির প্রয়োজন আসে না- এমন জমি, প্রয়োজনের অতিরিক্ত বাড়ি-গাড়ি, ব্যবসায়িক পণ্য ও অপ্রয়োজনীয় সব আসবাব।

 কত টাকা থাকলে কোরবানি দিতে হয়?

কোরবানির নেসাবের পরিমাণ হলো: স্বর্ণের ক্ষেত্রে সাড়ে সাত (৮৭ দশমিক ৪৫ গ্রাম) ভরি, রুপার ক্ষেত্রে সাড়ে ৫২ (৬১২ দশমিক ১৫ গ্রাম) ভরি। টাকা-পয়সা ও অন্যান্য বস্তুর ক্ষেত্রে নিসাব হলো: এর মূল্য সাড়ে ৫২ ভরি রুপার মূল্যের সমপরিমাণ হতে হবে। সোনা বা রুপা কিংবা টাকা-পয়সা এগুলোর কোনও একটি যদি আলাদাভাবে নেসাব পরিমাণ না থাকে কিন্তু প্রয়োজনের অতিরিক্ত একাধিক বস্তু মিলে সাড়ে ৫২ তোলা রুপার মূল্যের সমপরিমাণ হয়ে যায়, তাহলেও তার ওপর কোরবানি ওয়াজিব। কত টাকা থাকলে এ বছর কোরবানি ওয়াজিব হবে- তা জানতে হলে আগে রুপার মূল্য জেনে নিতে হবে। গত বুধবার বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) দর অনুযায়ী, সাড়ে ৫২ তোলা ২২ ক্যারেট রুপার দাম হলো ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৭৯ টাকা। সাড়ে ৫২ তোলা ২১ ক্যারেট রুপার দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৮৪৩ টাকা। আর ১৮ ক্যারেট রুপা সাড়ে বায়ান্ন তোলার দাম পড়ে ১ লাখ ২০ হাজার ৬৩৫ টাকা। সনাতন পদ্ধতির রুপা সাড়ে ৫২ ভরির দাম ৯০ হাজার ৬৩০ টাকা। সুতরাং কোরবানির দিনগুলোতে কারো কাছে ন্যূনতম হিসাবে যদি সাড়ে ৯০ হাজার টাকা বা এর সমমূল্যের প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ থাকে, তাকে কোরবানি দিতে হবে। তবে কোরবানি যেহেতু ১০ জিলহজ থেকে ১২ জিলহজ সময়ের মধ্যে ওয়াজিব হয়, সে সময়ের দাম হিসাব করতে হবে। কারণ ততদিনে রুপার দাম কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে। কোরবানি ওয়াজিব হয় ১০ জিলহজ ফজর থেকে ১২ জিলহজ সূর্যাস্ত পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সাড়ে ৫২ ভরি রুপার যে দাম থাকবে, তার ওপর ভিত্তি করে।

হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আছে, নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, কোরবানির দিনের আমলগুলোর মধ্য থেকে পশু কোরবানি করার চেয়ে অন্য কোনও আমল মহান আল্লাহর কাছে বেশি প্রিয় নয়। কিয়ামতের দিন এই কোরবানিকে তার শিং, পশম ও ক্ষুরসহ উপস্থিত করা হবে। আর কোরবানির রক্ত জমিনে পড়ার আগেই মহান আল্লাহর কাছে কবুল হয়ে যায়। সুতরাং তোমরা সন্তুষ্টচিত্তে কোরবানি করো। (তিরমিজি: ১৪৯৩)


আরও খবর



গাজা যুদ্ধ: ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি, পশ্চিমা চাপ ও নেতানিয়াহুর জবাব

প্রকাশিত:বুধবার ২১ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৬ জুন ২০২৫ | ১১০জন দেখেছেন

Image

গাজায় ইসরায়েলি অভিযানের ভয়াবহতা এবং তাতে আন্তর্জাতিক উদ্বেগের মাত্রা আরও বাড়ছে। সর্বশেষ যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের পক্ষ থেকে এমন ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে, গাজায় যুদ্ধ বন্ধ না হলে ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন প্রত্যাহার করা হতে পারে। একইসঙ্গে ব্রিটেন, কানাডা ও ফ্রান্সের নেতারাও সরাসরি ইসরায়েলকে নিষেধাজ্ঞার হুমকি দিয়েছেন। এই প্রেক্ষাপটে টালমাটাল হয়ে উঠছে মধ্যপ্রাচ্যের কূটনৈতিক আবহাওয়া।

সোমবার (১৯ মে) ওয়াশিংটন পোস্ট এক প্রতিবেদনে জানায়, ট্রাম্প প্রশাসনের ঘনিষ্ঠ সূত্রে দাবি করা হয়েছে, “ইসরায়েল যদি গাজায় যুদ্ধ বন্ধ না করে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তার পাশে থাকবে না।” প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধি দলের মাধ্যমে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে এ সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে।

তবে এই দাবিকে “হাস্যকর” ও “অমূলক” বলে প্রত্যাখ্যান করেছেন মার্কিন প্রশাসনের এক প্রভাবশালী কর্মকর্তা। তিনি বলেন, “মতপার্থক্য থাকলেও যুক্তরাষ্ট্র কখনো ইসরায়েলকে ত্যাগ করবে না।” ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মাইক হাকাবিও এই বক্তব্যকে ‘অর্থহীন’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।

এদিকে হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লিভিট জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গাজায় যুদ্ধ বন্ধের পক্ষে এবং সেখানে মানবিক বিপর্যয় এড়াতে চান। তিনি বলেন, “মানুষ সেখানে অনাহারে মরছে, ভয়ংকর মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে। প্রেসিডেন্ট এর অবসান চান।”

এর আগেও গোপন আলোচনার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র গাজার হামাস নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল থেকে ইসরায়েলি বংশোদ্ভূত মার্কিন সেনা এডান আলেকজান্ডারকে মুক্ত করে এনেছে। এই আলোচনায় ইসরায়েলকে সম্পৃক্ত না করায় বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় নেতানিয়াহু সরকারের ভেতরেও।

অন্যদিকে আন্তর্জাতিক মহল থেকেও চাপ বাড়ছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, গত সোমবার ব্রিটেন, কানাডা ও ফ্রান্স এক যৌথ বিবৃতিতে গাজায় চলমান সামরিক অভিযান ও ত্রাণপ্রবাহে বাধা দেওয়ায় ইসরায়েলের সমালোচনা করে। তারা সরাসরি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলে, “মানবিক সহায়তা বাধাগ্রস্ত করা অগ্রহণযোগ্য এবং এটি আন্তর্জাতিক মানবিক আইন লঙ্ঘনের শামিল। প্রয়োজনে আমরা ব্যক্তিবিশেষ বা সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করব।”

এই তিন দেশ ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে এবং দ্বিরাষ্ট্র ভিত্তিক সমাধানের প্রতি তাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে। তারা গাজায় দ্রুত মানবিক সহায়তা প্রবাহের দাবি জানায়।

তবে এই বক্তব্যের জবাবে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, “লন্ডন, অটোয়া ও প্যারিসের নেতারা ৭ অক্টোবর হামলার পর ইসরায়েলের আত্মরক্ষাকে উপেক্ষা করে সন্ত্রাসীদের পুরস্কৃত করছে। এভাবে তারা ভবিষ্যতের আরও রক্তপাতকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে।”

তিনি আরও বলেন, “ইসরায়েল যতক্ষণ না পূর্ণ বিজয় অর্জন করছে, ততক্ষণ যুদ্ধ চলবে। আমরা হামাসকে নিরস্ত্রীকরণ এবং সব জিম্মির মুক্তি না পাওয়া পর্যন্ত পিছু হটব না।”

প্রসঙ্গত, ইসরায়েলের লাগাতার হামলায় গাজায় ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় নেমে এসেছে। সেখানে খাদ্য, পানি, ওষুধ ও চিকিৎসাসেবা মারাত্মকভাবে সংকটাপন্ন। গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এ পর্যন্ত নিহত হয়েছে প্রায় ৫৩ হাজার মানুষ, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় গাজার সব বাসিন্দা।

এই ভয়াবহতার মধ্যেই বিশ্বজুড়ে ক্রমেই বাড়ছে ইসরায়েলের ওপর চাপ। মানবাধিকার লঙ্ঘন, যুদ্ধাপরাধ ও মানবিক সঙ্কটের দায়ে ইসরায়েলকে বিচ্ছিন্ন করার পথে হাঁটছে অনেক পশ্চিমা দেশ। আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে এই ঘটনাগুলো বড় প্রভাব ফেলতে পারে বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।


আরও খবর

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ১০

বৃহস্পতিবার ০৫ জুন ২০২৫




‘এলেনর দ্য গ্রেট’ নিয়ে কান উৎসবে স্কারলেট

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ জুন ২০২৫ | ১০৮জন দেখেছেন

Image

স্কারলেট জোহানসনের প্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্র ‘এলেনর দ্য গ্রেট’ কান চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়েছে। উৎসবের ‘আঁ সার্তে রিগা’ বিভাগে প্রদর্শিত ছবিটি দেখে পাঁচ মিনিট করতালিতে উষ্ণ অভিবাদন জানান হলভর্তি অতিথিরা। যা জোহানসনের জন্য এক স্মরণীয় মুহূর্ত হয়ে ওঠে। চলচ্চিত্রটিতে অভিনয় করেছেন কিংবদন্তী জুন স্কুইব, চিউয়েটেল ইজিওফর ও এরিন কেলিম্যান। প্রদর্শনী শেষে দর্শকদের উচ্ছ্বসিত অভিব্যক্তির মাঝে স্কারলেট জোহানসন মঞ্চে এসে জুন স্কুইবকে আলিঙ্গন করেন। পরে তিনি স্কুইবকে ‘অসাধারণভাবে অনুপ্রেরণাদায়ী’ বলে উল্লেখ করেন। ‘এলেনর দ্য গ্রেট’ ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্রে আছেন ৯৪ বছর বয়সী এলেনর মরগেনস্টিন, যিনি ব্যক্তিগত গভীর শোকের পর এক গল্প বলতে শুরু করেন, যা ধীরে ধীরে বিপজ্জনক বাস্তবতার রূপ নেয়। চরিত্রটি রূপায়ণ করেছেন জুন স্কুইব, যিনি তাঁর স্বতঃস্ফূর্ত অভিনয়ের জন্য প্রশংসিত হয়েছেন। চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর আগে জোহানসন বলেন, ‘এই চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করা আমার কাছে স্বপ্ন পূরণের মতো। এটি বন্ধুত্ব, শোক এবং ক্ষমা করে দেওয়ার গল্প। সিনেমায় যে অনুভূতি দেখানো হয়েছে তা আজকের দিনে বিশেষ প্রয়োজন রয়েছে। এটি একটি স্বাধীন চলচ্চিত্র এবং এতে জড়িত সবাই শুধুমাত্র স্ক্রিপ্টের প্রেমে পড়ে কাজ করেছেন। এটা কারও অর্থ উপার্জনের জন্য করা হয়নি।’ এরিন কেলিম্যান সম্পর্কে জোহানসন বলেন, ‘সে একেবারে আবিষ্কারের মতো। আমি খুবই রোমাঞ্চিত যে বিশ্ব এখন ওকে চিনতে পারবে।’ উৎসবে জোহানসনের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তার এজেন্ট ও সিএএ-র সিইও ব্রায়ান লর্ড, অস্কারজয়ী অভিনেতা অ্যাড্রিয়ান ব্রোডি এবং তার সঙ্গী জর্জিনা চ্যাপম্যানসহ আরও অনেকে। এছাড়াও জোহানসন এ বছর কান-এ আরও একটি আলোচিত ছবি, ওয়েস অ্যান্ডারসনের ‘দ্য ফিনিশিয়ান স্কিম’-এ অভিনয় করেছেন। আগেও তিনি ২০০৫ সালে ‘ম্যাচ পয়েন্ট’, ২০০৮ সালে ‘ভিকি ক্রিস্টিনা বার্সেলোনা’, এবং ২০২৩ সালে ‘অ্যাস্টেরয়েড সিটি’ ছবির জন্য কানে এসেছেন।


আরও খবর

নেটফ্লিক্স ছাড়ছেন লিন্ডসে লোহান

বৃহস্পতিবার ২৯ মে ২০২৫




দেশের বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোয় গ্যাসের বিপুল বকেয়া বিল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ জুন ২০২৫ | ১৯জন দেখেছেন

Image

দেশের সরকারি-বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো দীর্ঘদিন ধরেই গ্যাস সরবরাহের বিল নিয়মিত পরিশোধ করছে না। বরং গ্যাসের বিপুল বকেয়া পরিশোধে ওসব প্রতিষ্ঠান গড়িমসি করছে। তাতে বিপাকে পড়েছে দেশের ৬টি গ্যাস বিতরণ কোম্পানি। বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে ছয়টি গ্যাস বিতরণ কোম্পানি মোট ২১ হাজার কোটি টাকা বকেয়া পড়েছে। আর ওই টাকা আদায় করতে না পারায় এরই মধ্যে কোম্পানি পরিচালনায় হিমশিম খেতে হচ্ছে। সরকার বিদ্যুতের বকেয়া পরিশোধে বিগত সরকারের চেয়ে অনেক তৎপর হলেও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে অর্থ আদায়ে সফলতা দেখাতে পারছে না। বিশেষ করে বিপুল অর্থ দিয়ে বিদেশ থেকে এলএনজি আমদানি করে গ্যাস সরবরাহ করলেও ওই গ্যাসের বিল আদায় হচ্ছে না। ফলে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলো। পেট্রোবাংলা সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, বিগত তিন বছর ধরেই গ্যাসের বকেয়া বিল পরিশোধ নিয়ে টানাপড়েন চলছে। বিদেশী কোম্পানিগুলোর কাছে এ খাতে গত বছরের আগস্ট পর্যন্ত ৭৫ কোটি ডলার বকেয়া ছিল। আর বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর গত বছরের এপ্রিল পর্যন্ত বকেয়া পরিশোধ করে ২৪ কোটি ডলারে নামিয়ে আনা হয়েছে। পাশাপাশি স্থানীয় ও বিদেশী বিদ্যুৎ সরবরাহ কোম্পানির বিপুল পরিমাণ বকেয়া বিল পরিশোধেও তৎপরতা চালানো হয়। কিন্তু তাতেও পরিস্থিতির তেমন উন্নতি ঘটছে না। বর্তমানে বিদ্যুৎ খাতে সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গ্যাসের মোট ২১ হাজার ৭৯ কোটি টাকা বকেয়া পড়েছে। তার মধ্যে বিতরণ কোম্পানি তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (টিজিটিডিসিএল) পাবে ৮ হাজার ৯৬ কোটি টাকা। সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে তিতাস গ্যাস পাবে ৩ হাজার ৫৬৬ কোটি টাকা এবং বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে বকেয়া ৪ হাজার ৫৩০ কোটি টাকা। তবে মার্চ ও এপ্রিল হিসাবে ধরলে এ খাতে মোট বকেয়ার পরিমাণ ২৩ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। এ অর্থ আদায়ে বিতরণ কোম্পানিগুলো কঠোর অবস্থানে থাকলেও খুব বেশি অগ্রগতি নেই।

সূত্র জানায়, বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর কাছে বকেয়া পড়েছে ৪ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকা। তার মধ্যে সরকারি বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর কাছে ১৬৫ কোটি টাকা বকেয়া এবং বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে ৪ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। আর বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে চট্টগ্রামে গ্যাস বিতরণে নিয়োজিত কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ৬৯৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা বকেয়া পাওনা রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাছে ৬৫৫ কোটি টাকা আর বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাছে বকেয়া প্রায় ৪৩ কোটি টাকা। জালালাবাদ গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমস লিমিটেডের বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে বকেয়া পাওনা রয়েছে ৪ হাজার ১৬৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে ২ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা এবং বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে ১ হাজার ৮২৮ কোটি টাকা বকেয়া আছে। আর দেশের পশ্চিমাঞ্চলে গ্যাস সরবরাহে নিয়োজিত পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড (পিজিসিএল) বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে পায় ১ হাজার ৭৩৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাছে ১ হাজার ২০ কোটি টাকা এবং বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে ৭১৬ কোটি টাকা বকেয়া পড়েছে। সুন্দরবন গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডও বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে বিপুল পরিমাণ বকেয়া পাবে। সংস্থাটির গ্যাস সরবরাহ বাবদ কেন্দ্রগুলোর কাছে বকেয়া পাওনার পরিমাণ ১ হাজার ৭৮৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে ১ হাজার ১০৫ কোটি টাকা এবং বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে বকেয়ার পরিমাণ ৬৮৪ কোটি টাকা।

সূত্র আরো জানায়, সরকারি ও বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো দেশের ছয়টি গ্যাস বিতরণ কোম্পানির কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ গ্যাস সরবরাহ নেয়। ওই গ্যাসের বকেয়া বাবদ বিতরণ কোম্পানিগুলো বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কাছে ২১ হাজার কোটি টাকার বেশি বকেয়া পাবে। যার মধ্যে বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্র (আইপিপি) কাছে গ্যাসের বিল ২১ হাজার ৭৯ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো গ্যাস নিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) কাছে বিক্রি করে। কিন্তু বিপিডিবি কেন্দ্রগুলোর বিদ্যুৎ বিল নিয়মিত পরিশোধ করতে না পারায় তারাও গ্যাসের বিল নিয়মিত পরিশোধ করতে পারছে না। যদিও এখন সরকার বিদ্যুতে বেসরকারি কোম্পানিগুলোর বকেয়া কমিয়ে এনেছে। তার পরও বেসরকারি কেন্দ্রগুলোর কাছে গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলোর বিপুল পরিমাণ অর্থ বকেয়া রয়েছে। বিতরণ কোম্পানিগুলোর মধ্যে গ্যাসের বিপুল পরিমাণ বকেয়া নিয়ে তীব্র অস্বস্তি রয়েছে। বিশেষ করে কোম্পানিগুলোর রাজস্ব আদায়ে এ ঘাটতি পরিচালন ব্যয়ে বড় আকারে প্রভাব ফেলছে। তবে বকেয়া আদায়ে সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে। বিশেষ করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন, অবৈধ সংযোগ উচ্ছেদের মাধ্যমে বকেয়া আদায়ে তৎপরতা চালানো হচ্ছে।

এদিকে একাধিক বিতরণ কোম্পানির সংশ্লিষ্টরা জানান, বিদ্যুৎ খাতে সরকার বকেয়া বিল আগের চেয়ে দ্রুত পরিশোধ করছে। কারণ বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোও দ্রুত অর্থ পাচ্ছে। তবে তারা বকেয়া পরিশোধের ক্ষেত্রে নানা ইস্যু তুলে ধরে। আর্থিক ক্ষতির বিষয়টি বারবার সামনে তুলে ধরে। এ বিষয়ে এখন সরকারের পক্ষ থেকে জোরালো ভূমিকা রাখা জরুরি। কারণ এ বিল বকেয়ার কারণে কোম্পানিগুলোর রাজস্ব ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। যদিও বকেয়া আদায়ে তিতাস কঠোর অবস্থানে রয়েছে। তবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর ক্ষেত্রে বিষয়টি একটু ভিন্ন। কেননা এটি যেহেতু সরবরাহ ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত, ফলে এক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক কঠোর অবস্থানে গেলে নেতিবাচক প্রভাবের আশঙ্কা রয়েছে। তবে আগের চেয়ে বিল আদায় কিছুটা বেড়েছে। গত মাসে বকেয়া আদায়ের হার ছিল ১১০ শতাংশ। 

অন্যদিকে বেসরকারি বিদ্যুৎ উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ ইনডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইপিপিএ) সভাপতি ডেভিড হাসানাত জানান, বিদ্যুৎ খাতে সরকারের কাছে বেসরকারি কেন্দ্রগুলোর এখনো তিন মাসের বকেয়া রয়েছে। আগে এর পরিমাণ ছিলো ছয় মাস। গত জানুয়ারি পর্যন্ত সরকার বিল পরিশোধ করেছে। বকেয়া নিয়ে সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতি না থাকলেও বেশকিছু একক সিদ্ধান্ত নিয়ে আইপিপিগুলোর মধ্যে অস্বস্তি রয়েছে। যেমন সার্ভিস চার্জ ৯ শতাংশ থেকে নামিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সরকারকে আমাদের সমস্যাগুলো বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জ্বালানি সচিব মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম জানান, বিদ্যুতে গ্যাসের বকেয়া বিল আদায়ে জ্বালানি বিভাগ কঠোর অবস্থানে রয়েছে। বিল বকেয়া রাখা প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকা করা হয়েছে। কারো দুই মাসের অধিক বিল বকেয়া থাকলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হচ্ছে। আবাসিকের ক্ষেত্রে সংযোগ বিচ্ছিন্ন অব্যাহত রয়েছে। অবৈধ সংযোগ উচ্ছেদে পাঁচজন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়েছে। তারা সার্বক্ষণিক মাঠ পর্যায়ে কাজ করছেন। সরকারি গ্যাস বিল আদায়ে বকেয়া  বিল আদায়ে একটা কমিটি করা হয়েছে। বকেয়ার বিষয়টি নিয়ে তাদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করা হচ্ছে।


আরও খবর



দেশে চালু হতে যাচ্ছে ‘গুগল পে’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ জুন ২০২৫ | ৬৩জন দেখেছেন

Image


অবশেষে বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হতে যাচ্ছে গুগলের ডিজিটাল পেমেন্ট সেবা ‘গুগল পে’। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো থেকে জানা গেছে, আগামী এক মাসের মধ্যেই দেশের ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থায় এ সেবার কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। প্রাথমিক পর্যায়ে সিটি ব্যাংকের গ্রাহকরা তাদের ভিসা ও মাস্টারকার্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায়) গুগল ওয়ালেটের সঙ্গে যুক্ত করতে পারবেন এবং যেকোনো এনএফসি (নিয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন)-সাপোর্টেড টার্মিনালে অ্যান্ড্রয়েড ফোনের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন। তবে ধাপে ধাপে দেশের অন্যান্য ব্যাংকও এই সেবায় যুক্ত হবে। সিটি ব্যাংক ও গুগল একসাথে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্ব নিয়েছে। চালু হলে ব্যবহারকারীরা কনট্যাক্টলেস পয়েন্ট অফ সেল (পিওএস) টার্মিনালে সহজেই ‘ট্যাপ অ্যান্ড পে’ পেমেন্ট করতে পারবেন, যা তাদের কেনাকাটাকে করবে আরও দ্রুত, নিরাপদ ও আধুনিক। ডিজিটাল ওয়ালেট সেবাগুলো সাধারণত স্পর্শকাতর আর্থিক তথ্য ও লেনদেন পরিচালনা করে, তবে সংশ্লিষ্ট সূত্রের মতে, গুগল ওয়ালেট ব্যবহারকারীর তথ্য সংরক্ষণ করবে না। তাই অ্যাপ চালুর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সরাসরি অনুমোদনের প্রয়োজন নেই। ব্যবহারকারীরা শুধু নিজেদের ব্যাংক কার্ড অ্যাপে যুক্ত করবেন, আর সব লেনদেন তাদের নিজ নিজ ব্যাংকের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে। তবে, ডিজিটাল ওয়ালেটের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এমন ব্যাংকগুলোকে সেবা চালুর আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে জানাতে হবে। গুগল ওয়ালেট সাধারণত ব্যবহারকারীদের কেনাকাটা, অনলাইন পেমেন্ট বা ‘পিয়ার-টু-পিয়ার’ (ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি) ট্রান্সফারের মতো লেনদেনে কোনো চার্জ করে না, যদি তারা নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ডেবিট কার্ড ব্যবহার করেন। তবে কার্ডধারীর ব্যাংক তাদের নিজস্ব নীতিমালা, কার্ডের ধরণ এবং লেনদেনের প্রকৃতির ওপর ভিত্তি করে ফি ধার্য করতে পারে। তবে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, যদি গুগল কোনো কারণে এই স্থানীয় লেনদেনটি আন্তর্জাতিক সার্ভারের মাধ্যমে প্রক্রিয়াকরণ করে, তখন হয়ত ফি লাগতে পারে।


আরও খবর