Logo
আজঃ সোমবার ১৬ জুন ২০২৫
শিরোনাম

সরকারি চাকরিতে প্রবেশ ও অবসরের বয়স বাড়ছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৬ জুন ২০২৫ | ১৫৫জন দেখেছেন

Image

চাকরিপ্রত্যাশীর জন্য আসছে সুখবর। চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ছে। পাশাপাশি বাড়ানো হচ্ছে অবসরে যাওয়ার সময়ও। এ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে কাজ চলছে। 

আজ (বৃহস্পতিবার) দৈনিক সমকালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সরকারি চাকরিতে প্রবেশ ও অবসরের বয়স বাড়ছে— শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে— চাকরির বয়সসীমা বাড়াতে এ বিষয়ক বিধি-বিধান কোথায়, কী সংশোধনের প্রয়োজন হবে– তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বিভিন্ন মহল থেকে চাকরিতে প্রবেশ ও অবসরের বয়স যথাক্রমে ৩৫ ও ৬৫ নির্ধারণ করার দাবি উঠলেও মানুষের গড় আয়ু বিবেচনায় নিয়ে বয়সসীমা চূড়ান্ত হতে পারে। এ ক্ষেত্রে চাকরিতে আবেদনের বয়স দুই বছর বাড়িয়ে ৩২ এবং অবসরের বয়স তিন বছর বাড়িয়ে ৬২ নির্ধারণ করা হতে পারে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।

রাষ্ট্র সংস্কারে সরকার যে ছয়টি কমিশন গঠন করেছে, এর মধ্যে জনপ্রশাসন সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনের প্রধান হয়েছেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী। এই কমিশনও বয়সসীমার বিষয়টি নিয়ে কাজ করবে। এখন সরকারি চাকরিতে প্রবেশে ৩০ আর অবসরের জন্য ৫৯ বছর বয়সসীমা নির্ধারণ করা আছে।

এ ব্যাপারে সরকার-সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বলছে, চাকরিতে প্রবেশ ও অবসরের সময়সীমা বাড়ানোর বিষয়ে সরকার এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। তবে সরকার জনপ্রশাসন সংস্কারের লক্ষ্যে একটি কমিশন গঠন করেছে। চাকরিতে প্রবেশ ও অবসরের বয়স বাড়াতে সুপারিশ করবে কিনা, তা এ কমিশনের এখতিয়ারভুক্ত। মূল বিষয়টি হলো, জনগণকে সুশাসন কীভাবে দেওয়া যায়, তা নিশ্চিত করা। এ ক্ষেত্রে এ কমিশন যদি মনে করে, সরকারি চাকরিতে ঢোকার বয়স ও অবসরের সীমা বাড়ানো প্রয়োজন, তারা সরকারকে সুপারিশ দেবে।

বয়সসীমা বাড়ানোর পক্ষে যুক্তি কী— তাও তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে। চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ প্রত্যাশী শিক্ষার্থী সমন্বয় পরিষদের আহ্বায়ক মো. শরিফুল হাসান শুভ সমকালকে বলেন, দেশের জাতীয় যুবনীতিতে ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সীদের যুবক বলা হলেও ৩০ বছর হলেই তাদের সরকারি চাকরিতে আবেদনের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। তিনি বলেন, ২৭ থেকে ৩০ বছরে উন্নীত করা হয়, যখন বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু ছিল মাত্র ৫৭ বছর। বর্তমানে দেশের মানুষের গড় আয়ু বেড়ে ৭৩ বছর হলেও চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা বাড়ানো হয়নি।  





আরও খবর



কেরানীগঞ্জে বাকি ১১.৪০ একর জমি বুঝে পেল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ জুন ২০২৫ | ৪৩জন দেখেছেন

Image

 কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়ায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের জন্য ২০০ একর জমির সবটুকুই বুঝে পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। 

ঢাকা জেলা প্রশাসক তানভীর আহমেদ এর নির্দেশে আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় বাকি থাকা ১১.৪০ একর জমি দাপ্তরিকভাবে হস্তান্তর করে ঢাকা জেলা প্রশাসন। 

ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা, কানুনগো ও সার্ভেয়ার সরেজমিনে উপস্থিত থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাস স্থাপনের অধিগৃহীত ভূমির দখল প্রত্যাশী সংস্থা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে বুঝিয়ে দিয়ে অধিগ্রহণের কাজ সমাপ্ত করেন। এসময় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, শিক্ষকবৃন্দ এবং উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীগণ উপস্থিত ছিলেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম বলেন, এই জমিটুকু আনুষ্ঠানিক হস্তান্তর বাকি ছিল। অবশেষে আমরা সেটাও বুঝে পেলাম। আশা করি দ্রুতগতিতে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ চলবে।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালে একনেক সভায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ২০০ একরের নতুন ক্যাম্পাসের অনুমোদন পায়। তবে ২০২০ সালের ২৩ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ১৮৮ দশমিক ৬০ একর জমি বুঝিয়ে দেয় ঢাকার জেলা প্রশাসন। বিভিন্ন কারণে ১১ দশমিক ৪০ একর জমি তখন বুঝিয়ে দেওয়া সম্ভব হয়নি। আজ সেটা সম্পন্ন করা হয়েছে। 

জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঢাকার ৯/২০২২-২০২৩ নং এলএ কেস মূলে ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাস স্থাপন’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় কেরানীগঞ্জ উপজেলাধীন পশ্চিমদী মৌজায় ১১.৪০ একর ভূমি অধিগ্রহণ করে জেলা প্রশাসন, ঢাকা।  


উল্লেখ্য ইতোপূর্বে ২/২০১৮-২০১৯ নং এলএ কেস মূলে কেরানীগঞ্জ উপজেলাধীন পশ্চিমদী মৌজায় ১৮৮.৬০ একর ভূমি অধিগ্রহণ করে গত ২৩/০১/২০২০ তারিখে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে দখল বুঝিয়ে দেয়া হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাস স্থাপনের জন্য ঢাকা জেলা প্রশাসন মোট ২০০ একর ভূমি অধিগ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে দখল বুঝিয়ে দিয়েছে।

কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়ায় ২০০ একর জমির ওপর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস নির্মাণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। গত ১৬ জানুয়ারি এক বিজ্ঞপ্তিতে ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাস স্থাপন: ভূমি অধিগ্রহণ ও উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্পের কাজ ‘অর্পিত ক্রয় কার্য’ হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর এবং বাস্তবায়নের নির্দেশনা দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

ঢাকার জেলা প্রশাসক তানভীর আহমেদ বাসসকে বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় একটি প্রাচীন বিদ্যাপীঠ। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সবটুকু জমি বুঝিয়ে দিতে পেরে আমরা আনন্দিত ও অনুপ্রাণিত। আশা করি এবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের পরবর্তী কার্যক্রম দ্রুততার সাথে শেষ করে ছাত্রছাত্রীদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পুরন করবে। 


আরও খবর



কন্যা সন্তানকে যে ৮টি অধিকার ইসলাম দিয়েছে

প্রকাশিত:বুধবার ২১ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ জুন ২০২৫ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

কন্যাসন্তান আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশেষ নিয়ামত। ইসলাম কন্যা সন্তানকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে। ইসলামের আগমনের আগে আরবের সমাজে কন্যা সন্তানকে জীবিত দাফন করা হতো। রোমান সভ্যতায় কন্যাদের বয়স্ক পুরুষদের সাথে বিয়ে দেওয়া হতো। ইসলাম কন্যা ও নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে। কন্যা সন্তানের মা-বাবার জন্য পুরস্কার ঘোষণা করেছে।

হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলনে, রাসুল (সা.) ইরশাদ করনে, ‘যার ঘরে কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণ করলো, অতঃপর সে ওই কন্যাকে কষ্ট দেয়নি, মেয়ের ওপর অসন্তুষ্টও হয়নি এবং পুত্র সন্তানকে তার ওপর প্রধান্য দেয়নি, তাহলে ওই কন্যার কারণে আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। ’ (মুসনাদ আহমদ, হাদিস : ১/২২৩) ইসলাম ন্যায্যতার ভিত্তিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করেছে। নারী-পুরুষের ভেতরের বৈষম্য দূর করেছে। ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গীর আলোকে নারীর আটটি অধিকার তুলে ধরা হলো-

১. ইসলাম কন্যা সন্তানকে শিক্ষার অধিকার দিয়েছে এবং পরিবারের কল্যাণে পুরুষের মতোই কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছে।

২. ইসলাম কন্যা সন্তানকে তার পছন্দ অনুযায়ী বিয়ে করার অধিকার দিয়েছে।

৩. ইসলাম পিতার সম্পত্তিতে কন্যা সন্তানের উত্তরাধিকার নিশ্চিত করেছে।

৪. বৈবাহিক জীবনে সন্তুষ্ট না থাকলে ইসলাম কন্যা সন্তানকে খোলা (বিবাহ বিচ্ছেদ) চাওয়ার অধিকার দিয়েছে।

৫. যৌন হয়রানি বা নির্যাতনের শিকার হলে ইসলাম কন্যা সন্তানকে মামলা করার অধিকার দিয়েছে।

৬. ইসলাম কন্যা সন্তানকে নিজ চিন্তা ও মত প্রকাশ করার স্বাধীনতা দিয়েছে।

৭. ইসলাম কন্যা সন্তান ন্যায্য অধিকার দিয়েছে।

৮. ইসলাম কন্যা সন্তানকে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার অধিকার দিয়েছে এবং প্রতিটি বিষয়ে নিজের সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ দিয়েছে।

কন্যা সন্তানের বিশেষ কিছু দায়িত্ব-

১. সমাজে নিরাপদে চলাফেরা করার জন্য সঠিকভাবে পর্দায় থাকা।

২. নিজের ইজ্জত-সম্মান রক্ষা করা করা।

৩. নিজের পরিবারের যত্ন নেওয়া।

৪. গায়রে মাহরামের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখা।

৫. স্বামীর প্রতি বিশ্বস্ত থাকা এবং নিজের ঈমান সংরক্ষণ করা।


আরও খবর



গাইবান্ধায় আওয়ামীলীগ নেতা বারের সাবেক সভাপতি লাছু গ্রেফতার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ জুন ২০২৫ | ৬২জন দেখেছেন

Image

গাইবান্ধা প্রতিনিধি মোঃ জিল্লুর  রহমান 

গাইবান্ধা জেলা আওয়ামীলীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক অ্যাড. আহসানুল করিম লাছুকে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে পুলিশ গ্রেফতার করে। লাছু গাইবান্ধা জেলা বার অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি ছিলেন। 

সদর থানার অফিসার ইনচার্জ শাহীনুর ইসলাম তালুকদার জানান, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বাসটার্মিনাল এলাকা থেকে আহসানুল করিম লাছুকে জেলা বিএনপির অফিস ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি জেলা বিএনপির অফিস ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। বিকেলে তাকে আদালতে হাজির করা হবে।


আরও খবর



দেশে চালু হতে যাচ্ছে ‘গুগল পে’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ জুন ২০২৫ | ৬৩জন দেখেছেন

Image


অবশেষে বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হতে যাচ্ছে গুগলের ডিজিটাল পেমেন্ট সেবা ‘গুগল পে’। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো থেকে জানা গেছে, আগামী এক মাসের মধ্যেই দেশের ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থায় এ সেবার কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। প্রাথমিক পর্যায়ে সিটি ব্যাংকের গ্রাহকরা তাদের ভিসা ও মাস্টারকার্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায়) গুগল ওয়ালেটের সঙ্গে যুক্ত করতে পারবেন এবং যেকোনো এনএফসি (নিয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন)-সাপোর্টেড টার্মিনালে অ্যান্ড্রয়েড ফোনের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন। তবে ধাপে ধাপে দেশের অন্যান্য ব্যাংকও এই সেবায় যুক্ত হবে। সিটি ব্যাংক ও গুগল একসাথে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্ব নিয়েছে। চালু হলে ব্যবহারকারীরা কনট্যাক্টলেস পয়েন্ট অফ সেল (পিওএস) টার্মিনালে সহজেই ‘ট্যাপ অ্যান্ড পে’ পেমেন্ট করতে পারবেন, যা তাদের কেনাকাটাকে করবে আরও দ্রুত, নিরাপদ ও আধুনিক। ডিজিটাল ওয়ালেট সেবাগুলো সাধারণত স্পর্শকাতর আর্থিক তথ্য ও লেনদেন পরিচালনা করে, তবে সংশ্লিষ্ট সূত্রের মতে, গুগল ওয়ালেট ব্যবহারকারীর তথ্য সংরক্ষণ করবে না। তাই অ্যাপ চালুর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সরাসরি অনুমোদনের প্রয়োজন নেই। ব্যবহারকারীরা শুধু নিজেদের ব্যাংক কার্ড অ্যাপে যুক্ত করবেন, আর সব লেনদেন তাদের নিজ নিজ ব্যাংকের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে। তবে, ডিজিটাল ওয়ালেটের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এমন ব্যাংকগুলোকে সেবা চালুর আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে জানাতে হবে। গুগল ওয়ালেট সাধারণত ব্যবহারকারীদের কেনাকাটা, অনলাইন পেমেন্ট বা ‘পিয়ার-টু-পিয়ার’ (ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি) ট্রান্সফারের মতো লেনদেনে কোনো চার্জ করে না, যদি তারা নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ডেবিট কার্ড ব্যবহার করেন। তবে কার্ডধারীর ব্যাংক তাদের নিজস্ব নীতিমালা, কার্ডের ধরণ এবং লেনদেনের প্রকৃতির ওপর ভিত্তি করে ফি ধার্য করতে পারে। তবে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, যদি গুগল কোনো কারণে এই স্থানীয় লেনদেনটি আন্তর্জাতিক সার্ভারের মাধ্যমে প্রক্রিয়াকরণ করে, তখন হয়ত ফি লাগতে পারে।


আরও খবর



পলাশবাড়ীতে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ জুন ২০২৫ | ৫৪জন দেখেছেন

Image

মোঃ জিল্লুর রহমান  গাইবান্ধা প্রতিনিধি 

গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে নিজ ঘর থেকে রাসেল মিয়া (২২) ও জুঁই খাতুন (১৮) নামের নবদম্পতির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (৩ জুন) সকাল সাড়ে দশটার দিকে উপজেলার বেতকাপা ইউনিয়নের ডাকেরপাড়া গ্রাম থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়।

রাসেল ডাকেরপাড়া গ্রামের জাকিরুল ইসলামের ছেলে। তিনি রাজমিস্ত্রীর সহকারী হিসেবে কাজ করতেন।

বেতকাপা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তা বলেন, প্রেমের সম্পর্কের জেরে মাস তিনেক আগে রাসেল-জুঁই দম্পতির বিয়ে হয়।

 পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে তিনি আরও বলেন, সোমবার (০২ জুন) রাতে স্বাভাবিকভাবেই খাওয়া-দাওয়া শেষে তারা নিজ ঘরে ঘুমাতে যায়। পরদিন সকাল ৭টার দিকে রাসেলের মা রাশিদা বেগম ছেলেকে ডাকাডাকি করলেও কোনো সাড়া না পেয়ে জানালার ফাঁক দিয়ে ঘরের ভেতর উঁকি দিলে দেখেন, রাসেল ও তার স্ত্রী ঘরের বাঁশের ধর্ণার সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলে আছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে পলাশবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুলফিকার আলী ভুট্টু সাংবাদিকদে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে থানায় নেওয়া হয়েছে।  

রাসেল গলায় গামছা ও জুই আক্তার ওড়না দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। তাদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে মর্গে পাঠানো হবে। তাৎক্ষণিকভাবে আত্মহত্যার কারণ জানা যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।



আরও খবর