Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম
বাণিজ্যিকভাব আনারস চাষ

স্বপ্ন দখছে পটুয়াখালীর চাষীরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৬১১জন দেখেছেন

Image

পটুয়াখালী প্রতিনিধি: পটুয়াখালীর দশমিনায় প্রথম বাণিজ্যিকভাবে প্রায় ১০ একর পতিত জমিতে আনারস চাষ শুরু হয়েছে। ফলে পারিবারিক চাহিদা মিটিয়ে বাণিজ্যিকভাবে লাভবান হওয়ার স্বপ্ন দেখছে উপজেলার চাষীরা। 

জানা যায়, উপজলার বিভিন্ন এলাকায় বাড়ির আঙ্গিনায় আনারস চাষে হয়েছে যা দিয়ে নিজেদের পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে কেউ কেউ স্থানীয় হাট বাজারে বিক্রি করছে। চলতি বছর উপজলার বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ১০ একর পতিত জমিতে আনারস চাষ হয়েছে।  

উপজলার কয়েকজন চাষীদের বাণিজ্যিক ভাবে আনারস চাষে ব্যক্তিগত উদ্যোগে পাশে দাড়িয়েছে বাংলাদশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট লেবুখালী আঞ্চলিক উদ্যানতন্ত গবেষণা কেন্দ্র ও দশমিনা উপজলা কৃষি সস্প্রসারণ অধিদপ্তর। 

জানা যায়, লেবুখালীত অবস্থিত বাংলাদশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট লেবুখালী আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত¡ গবষণা কেদ্র চাষীদর মাঝে বিনামূল্য জায়ট কিউ ও জল ডুবি প্রজাতির আনারস চারা সরবরাহ করেছে। 

উপজলার রণগাপালদী ইউনিয়নর মধ্য রণগাপালদী গ্রামের চাষী শাহ আলম জমাদ্দার জানান, আমি অনেক বছর যাবৎ বাণিজ্যিক ভিত্তিতে নার্সারী ব্যবসার পাশাপাশি বিভিন্ন ফলমূল উৎপাদন করি। আনারস চাষ সঠিক ফলন আর ফল খরচের চেয়ে প্রায় তিন-চার গুন লাভ বেশি হয়। তাই আমি এ বছর উপজলা কষি কর্মকর্তার পরামর্শে বাণিজ্যিকভাবে আনারসর চাষ করছি।

জলা লেবুখালী আঞ্চলিক উদ্যানতন্ত গবেষণা কেন্দ্র থেকে আমার লাগানো সকল আনারস চারা বিনামূল্যে দেয়া হয়েছে। আমি প্রায় অর্ধ একর পতিত জমিতে আনারস চাষ করেছি। আশা করি অনেক ভালো ফলন পাবো। আর উপজলা কষি অধিদপ্তর নিয়মিত খোঁজ খবর নেওয়াসহ সার্বিক সহযোগিতা করে আসছেন।  

উপজলার বহরমপুর ইউনিয়নর দক্ষিন আদমপুর গ্রামের চাষী সুলতান সরদার জানান, জলার লেবুখালী আঞ্চলিক উদ্যানতন্ত গবেষণা কন্দ্র থেকে বিনামূল্যে জায়ট কিউ ও জলডুবি প্রজাতির দুই হাজার আনারসর চারা পেয়ে আমার অর্ধ একর পতিত জমিতে চাষ করেছি। ফলনও ভালো হয়েছে। আশা করি আমি অনেক লাভবান হবো। 

এ বিষয়ে উপজলা কষি অফিসার মো. জাফর আহামদ জানান, আনারস চাষের জন্য বাড়তি জমির প্রয়াজন হয় না। উপজলার পতিত জমি চাষর আওতায় আনার পরিকল্পনা হিসেবে আনারস চাষে চাষীদরক উদ্ধুদ্ধকরণ করা হচ্ছে।  আনারস উৎপাদন খরচের তুলনায় বাজার মূল্য বেশি থাকায় উপজলার কৃষকদের মাঝে আনারস চাষ আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে।


আরও খবর

শার্শায় সরিষায় আগ্রহ বেড়েছে চাষিদের

বৃহস্পতিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩




রমজান পালনের আদর্শ

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৪৪জন দেখেছেন

Image

রমজানের বিশেষ ফজিলত সম্পর্কে মুসলমানগণ অবহিত আছে। অবহিত আছে এই মাসের বিশেষ করণীয় সম্পর্কে। রসুলুল্লাহ (সা.) এই মাসটি অধিক গুরুত্বের সঙ্গে পালন করতেন। এই মাসে ইবাদত-বন্দেগিতে তিনি সময় বেশি দিতেন। কোরআন তিলাওয়াত ও দান-সদকা সবই অধিক পরিমাণে পালন করতেন। 

ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেন, ‘রসুলুল্লাহ (সা.) ভালো কাজে সব মানুষ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ ছিলেন। রমজানে তিনি আরও অধিক পরিমাণে উদারতা অবলম্বন করতেন।’ (সহিহ বোখারি, হা. ১৯০২)।

রমজান মাসে আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমত, মাগফিরাত ও ক্ষমার অভাবনীয় অফার রয়েছে। মহানবী (সা.) এই অফার গ্রহণের জন্য সর্বপ্রকার শক্তি-সামর্থ্য ব্যয় করতেন। যুগে যুগে আল্লাহর প্রিয় বান্দাগণ তাঁর এই আদর্শ অনুসরণ করেছেন। রমজানের বরকত লাভের আশায় তারা সার্বাত্মক সাধনা করেছেন। 

তাদের জীবনীর দিকে তাকালে আমরা রমজান পালনের নিয়ম পদ্ধতি খুঁজে পাই। পাই রমজানের কল্যাণ লাভে ত্যাগ সাধনার সফল উদাহরণ এবং উত্তম আদর্শ। অন্তরে জাগ্রত হয় অফুরন্ত আগ্রহ-অনুপ্রেরণা। রমজানে তারা ইবাদত-বন্দেগির প্রতিযোগিতায় উপনীত হতেন। এই মাসে তাদের আমলে বসন্ত বিরাজ করত। 

কুতুবে আলম রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী (রহ.)-এর জিকির, তিলাওয়াত ও ত্যাগ-সাধনা দেখে লোকজন বিস্মিত হতো। রমজানের প্রতিটি মুহূর্ত তিনি অত্যন্ত যত্নের সঙ্গে অতিবাহিত করতেন। এই মাসে তিনি প্রতিদিন মাগরিবের পর ২০ রাকাত নফল নামাজ আদায় করতেন। এই ২০ রাকাত নামাজে তিনি দুই পারার অধিক তিলাওয়াত করতেন। রুকু, সেজদা হতো অনেক দীর্ঘ। এশার পর তিনি ২০ রাকাত তারাবি আদায় করতেন দীর্ঘ সময়ে এবং অনেক যত্ন সহকারে। প্রথম ১০ রাকাত তিনি নিজেই পড়াতেন। শেষ ১০ রাকাত পড়াতেন সাহেবজাদা হাফেজ মাসউদ আহমদ। 

অতঃপর অল্প সময় বিশ্রাম নিয়ে রাত ১টা বা ২টার সময় তাহজ্জুদের জন্য তিনি জাগ্রত হতেন। সাহরি পর্যন্ত তিনি নামাজ ও জিকিরে অতিবাহিত করতেন। ফজরের পরও তিনি ঘুমাতেন না। বরং ইশরাক আদায় করে মাত্র দুই ঘণ্টা তিনি বিশ্রাম নিতেন। চাশত নামাজ পড়ে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিতেন। জোহর নামাজ আদায় করে আসর পর্যন্ত কোরআনুল কারিম তিলাওয়াত করতেন। 

হাজী এমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কি (রহ.) সম্পর্কে থানবী (রহ.) বর্ণনা করেন, তিনি যুবক বয়স থেকেই রমজান মাসে রাতে বিছানায় পিঠ লাগাননি। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নামাজ, জিকির ও তিলাওয়াত করা এবং শোনার মাধ্যমে রাত কাটাতেন। শাইখুল হাদিস আল্লামা যাকারিয়া (রহ.) জীবনের শেষ দুই বছর ব্যতীত গোটা জীবন নিজেই তারাবির ইমামতি করেছেন। 

নিয়মিত তিনি মেহমান নিয়ে ইফতার করতেন। তারাবি নামাজে যে পারা পড়া হতো সেই পারাটি তিনি নিয়মিত ওই দিন মাগরিবের নামাজের পর আউয়াবিন নামাজে তিলাওয়াত করতেন। তারাবির পর কিছুক্ষণ তিনি বিশ্রাম নিয়ে গোটা রাত নামাজ, দোয়া, জিকির ও তিলাওয়াতে মগ্ন থাকতেন। হজরত থানবী (রহ.) সারা বছরই অর্ধরাতের পর তাহাজ্জুদের জন্য জেগে যেতেন। 

মহান প্রভু রসুলুল্লাহ (সা.)-কে নির্দেশ করে বলেন, ‘হে বস্ত্রাবৃত! রাত্রিতে দন্ডায়মান হোন, কিছু অংশ ব্যতীত, অর্ধরাত্রী অথবা তৎপেক্ষা কিছু কম।


আরও খবর



রমজানে ওমরাহর বিশেষ সওয়াব

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

পবিত্র রমজান মাস আসন্ন। সিয়াম সাধনার এই মাসে মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের বহু নিয়ামত দান করেন, তাদের বহু গুনাহ ক্ষমা করেন। এবং ইবাদতের প্রতিদান বাড়িয়ে দেন। প্রত্যেক মুমিনের উচিত, পবিত্র রমজান মাসের ফজিলতগুলো অর্জনে চেষ্টা করা।

রমজানের একটি আর্থিক ইবাদত রয়েছে, যা দিয়ে মুমিন অফুরন্ত সওয়াব অর্জন করতে পারে। আর তা হলো—রমজানের ওমরাহ। কোনো সামর্থ্যবান মুসলিম যদি এই সুযোগ লুফে নিতে পারেন, তবে তাঁর জন্য কল্যাণকর হবে। কেননা নবীজি (সা.)-এর হাদিসে এসেছে, রমজানে ওমরাহ পালন করলে হজের সমান সওয়াব পাওয়া যায়।

ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, নবী (সা.) এক আনসারি মহিলাকে বলেন, আমাদের সঙ্গে হজ করতে তোমার বাধা কিসের? ইবনে আব্বাস (রা.) মহিলার নাম বলেছিলেন, কিন্তু আমি ভুলে গিয়েছি। মহিলা বলল, আমাদের একটি পানি বহনকারী উট ছিল, কিন্তু তাতে অমুকের পিতা ও তাঁর পুত্র (অর্থাৎ মহিলার স্বামী ও ছেলে) আরোহণ করে চলে গেছেন। আর আমাদের জন্য রেখে গেছেন পানি বহনকারী আরেকটি উট, যার দ্বারা আমরা পানি বহন করে থাকি। নবী (সা.) বলেন, আচ্ছা, রমজান এলে তখন ওমরাহ করে নিও। কেননা রমজানের একটি ওমরাহ একটি হজের সমতুল্য। অথবা এরূপ কোনো কথা তিনি বলেছিলেন। (বুখারি, হাদিস : ১৭৮২)

সুবহানাল্লাহ, কোনো বর্ণনায় তো এমনও পাওয়া যায় যে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, আমার সঙ্গে হজ করার সমতুল্য। কবুল হজ এমন একটি ইবাদত, যার প্রতিদান একমাত্র জান্নাত। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমরা হজ ও ওমরাহ পরপর একত্রে আদায় করো।

কেননা, এই হজ ও ওমরাহ দারিদ্র্য ও গুনাহ দূর করে দেয়, লোহা ও সোনা-রুপার ময়লা যেমনভাবে হাপরের আগুনে দূর হয়। একটি কবুল হজের প্রতিদান জান্নাত ছাড়া আর কিছুই নয়। (তিরমিজি, হাদিস : ৮১০)

তবে এ কথা স্মরণ রাখতে হবে যে রমজানে ওমরাহ করলে হজের সওয়াব মানে এই নয় যে কেউ রমজানে ওরমাহ করে নিলে তাকে আর ফরজ হজ করতে হবে না; বরং যাদের ওপর হজ ফরজ হয়েছে, তাদের অবশ্যই ফরজ হজ আদায় করতে হবে। রমজানের ওমরাহর দ্বারা ফরজ হজ আদায় হবে না।


আরও খবর



ভারত থেকে আগামী তিন দিনের মধ্যে রেলযোগে পেঁয়াজ আসবে: আহসানুল ইসলাম টিটু

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১৯জন দেখেছেন

Image

ভারত পিঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দিলেও বাংলাদেশে এর কোনো প্রভাব পড়বে না বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। তিনি বলেন, ভারতে যে পিঁয়াজ কেনা হয়েছে, সেগুলো তিন দিনের মধ্যে রেলযোগে বাংলাদেশে এসে পৌঁছাবে। শনিবার বিকেলে টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের উদ্যোগে প্রতিমন্ত্রী এবং এমপিদের সংবর্ধনা ও প্রেসক্লাবের কার্যকরী সদস্যদের পরিচিতি সভায় এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাজার তার আপন গতিতেই চলবে। ৫/১০ টাকা বাড়লে সেটা নিয়ে কিছু না করা হলেও কেউ যদি মজুতদারি করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্বাভাবিক বাজারে বেচা কেনায় কোনো রকম পুলিশি তৎপরতা বা ম্যাজিস্ট্রেট তৎপরতার প্রয়োজন নেই। তিনি মনে করেন, বাজারে যথেষ্ট পরিমাণ পণ্যের সরবরাহ আছে এবং দামও যৌক্তিক পর্যায়ে আছে। চালের মূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, চাল খাদ্য মন্ত্রণালয়ের বিষয়। এ কারণে আরেক মন্ত্রণালয়ের বিষয়ে কোনো কিছু বলা ঠিক হবে না বলে তিনি মনে করেন।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ভারত থেকে পিঁয়াজ আজ কিংবা আগামীকাল ট্রেনে উঠবে। আগামী ৩ দিনের মধ্যে বাংলাদেশে প্রবেশ করবে। ভারত থেকে পিঁয়াজ আসা নিয়ে কোনো রকম সমম্যা আছে বলে আমার জানা নেই। ভারত পিঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করেছে কি না, তা আমার জানা নেই। বাজার তার আপন গতিতে চলবে। বাজার আমাদের মনিটরিংয়ের মধ্যে থাকবে। কোনো রকম যদি কেউ মজুতদারি করে, তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্বাভাবিক বাজারে কোনোরকম পুলিশি ও ম্যাজিস্ট্রেট তৎপরতার প্রয়োজন নেই। আমরা মনে করি বাজারে যথেষ্ট পরিমাণে সরবরাহ রয়েছে। দামও যৌক্তিক পর্যায়ে রয়েছে।

অনুষ্ঠানে টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক এমপি, সদর আসনের সংসদ সদস্য ছানোয়ার হোসেন, টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক মো. কায়ছারুল ইসলাম ও পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার।


আরও খবর



সেনাদের যুদ্ধের প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিলেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৬৮জন দেখেছেন

Image

সেনাদের যুদ্ধের প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিলেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন।বুধবার দেশের পশ্চিমাঞ্চলে একটি বড় আকারের সামরিক অপারেশন্স ঘাঁটি পরিদর্শন করেন তিনি। সেখানে সেনাদের প্রশিক্ষণ পর্যবেক্ষণ শেষে তাদেরকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার ওপর জোর নির্দেশ দেন। 

গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ওই ঘাঁটির অবস্থান প্রকৃতপক্ষে কোথায় তা প্রকাশ করা হয়নি। এর আগে সোমবার দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাদের সঙ্গে যৌথ বার্ষিক সামরিক মহড়া শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র। গত বছরের তুলনায় এই মহড়ায় দ্বিগুণ সেনা অংশ নিচ্ছে। 

এর প্রেক্ষিতে কিম জং উন বলেছেন, উদ্ভূত পরিস্থিতিতে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। তবে তিনি তার বক্তব্যে যুক্তরাষ্ট্র বা দক্ষিণ কোরিয়ার যৌথ সামরিক মহড়ার কথা সরাসরি উল্লেখ করেননি।


আরও খবর



জাল মুদ্রার সরবরাহ ঠেকাতে নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৯৩জন দেখেছেন

Image

ঈদকে ঘিরে দেশে জাল মুদ্রার সরবরাহ ঠেকাতে অভিযান অব্যাহত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে এ বিষয়ে নজরদারি বাড়ানোরও নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। বুধবার কুর্মিটোলায় র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) সদরদপ্তরে সংস্থাটির ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এ নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ঈদ সামনে এলে জাল মুদ্রার সরবরাহ বেড়ে যায়। সেদিকে নজরদারি বাড়াতে হবে। অভিযান তো চলছে, তবে এদিকে আরও খেয়াল রাখতে হবে। অভিযান অব্যাহত রাখতে হবে। সুন্দরবন জলদস্যুমুক্ত করার চিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জলদস্যুরা যেন আবারও বিপথে না যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তাদের জীবনের প্রয়োজনে যা দরকার সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তাদের জীবিকার পথ আরও ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে।

দেশের সম্পদ কাজে লাগিয়ে আর্থসামাজিক উন্নতি করতে হবে বলেও তাগিদ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমরা চাই, আমাদের দেশ এগিয়ে যাবে। আমাদের দেশকে আরও উন্নত করতে হবে। দেশের সম্পদ কাজে লাগিয়ে আর্থসামাজিক উন্নতি করতে হবে।


আরও খবর