Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

তিনি একজন মেয়েকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করেছেন: মাহি

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৪৯জন দেখেছেন

Image

দীর্ঘ বিরতির পর 'আশীর্বাদ' সিনেমায় অভিনয় করেছেন অভিনেত্রী মাহিয়া মাহি।  কিন্তু সিনেমাটি মুক্তির আগেই সহপ্রযোজক তাহেরা ফেরদৌস জেনিফারের সঙ্গে বিবাদে জড়ান তিনি। এর জেরে ‘আশীর্বাদ' সিনেমার সহপ্রযোজক তাহেরা ফেরদৌস জেনিফারের বিরুদ্ধে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিতে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন মাহি।

মঙ্গলবার প্রযোজক জেনিফার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিতে অভিযোগপত্র জমা দেন অভিনেত্রী মাহিয়া মাহি।

অভিযোগপত্র জমা দেওয়ার পর মাহি বলেন, সংবাদ সম্মেলনের পর আমার কাছে মনে হয়েছিল জেনিফার ফেরদৌস থামবেন। কারণ একজন মানুষের মান-সম্মান বলে তো কিছু থাকে। কিন্তু তিনি একজন মেয়েকে নিয়ে যে পরিমাণ বাজে মন্তব্য করেছেন, যা আমার পক্ষে মুখ দিয়ে উচ্চারণও সম্ভব নয়। কারণ আমার ফ্যামিলি আছে।

এই অভিনেত্রী বলেন, আমার মুখের ভাষা আমার ফ্যামিলিকে রিপ্রেজেন্ট করে। যখন সর্বোচ্চ বাজে ভাষায় আমাকে নিয়ে কথা বলছে সে, তখন মনে হলো তার নামে মানহানির মামলা করব। তখন বিষয়টি নিয়ে আমার অভিভাবক শিল্পী সমিতির সঙ্গে কথা বলি। সংগঠন আমাকে জানালো এখনই যেন মামলা না করি। নিজেদের মধ্যে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।

তিনি আরও বলেন, আমি আজ অভিযোগ করলাম। রিয়াজ ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে আমার। তারা জানিয়েছেন বিষয়টি এখন তারা দেখবেন। আমি তাদের সদস্য, আমাকে তারা প্রোটেস্ট করবে বলেও জানিয়েছেন।

২০১৯-২০ অর্থবছরে সরকারি অনুদান পাওয়া আশীর্বাদ সিনেমাটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গল্পের। চিত্রনাট্য লিখেছেন প্রযোজক নিজেই। সিনেমাটিতে রোশান-মাহি ছাড়াও অভিনয় করেছেন কাজী হায়াৎ, রেহানা জলি, রেবেকা, শাহনূর, অরণ্য বিজয়, হারুন রশিদ, সায়েম আহমেদ, সীমান্ত, শিশুশিল্পী জেনিলিয়া, আরিয়ানসহ আরও অনেকে। সংলাপ লিখেছেন আব্দুল্লাহ জহির বাবু।


আরও খবর



ফুটবল খেলার ইচ্ছেটা কমে যাচ্ছে; কেন বললেন ব্রাজিলের ভিনিসিয়ুস জুনিয়র ?

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১১১জন দেখেছেন

Image

এই মুহূর্তে বিশ্বের সেরা লেফট উইঙ্গার বলা হলে ব্রাজিলের ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের নামটাই প্রথমে আসবে। কিন্তু সেই ভিনিসিয়ুস জানালেন, তার ফুটবল খেলার ইচ্ছেটাই দিন দিন কমে যাচ্ছে। আর এজন্য অবশ্য নিজের বা ক্যারিয়ার নিয়ে কোনো অভিযোগ তার নেই। বরং অভিযোগ এনেছেন বর্ণবাদের বিপক্ষে। 

স্পেন ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে এসে বর্ণবাদের বিপক্ষে কথা বলতে গিয়ে কেঁদেই ফেলেছিলেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। নিজেই জানালেন, স্পেনে তাকে যেভাবে একের পর এক বর্ণবাদী আচরণের শিকার হতে হচ্ছে, তাতে ফুটবল খেলার ইচ্ছাটাই ধীরে ধীরে মরে যাচ্ছে। রিয়াল মাদ্রিদের ব্রাজিলিয়ান তারকা ভিনিসিয়ুস বেশ অনেকটা দিন ধরেই বর্ণবাদী আচরণের মুখে পড়েছেন। এমনকি স্পেনের বিপক্ষে ম্যাচটাও খেলা হচ্ছে বর্ণবাদ বিরোধী সামাজিক বার্তা নিয়ে।

বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার দিবাগত রাত আড়াইটায় নিজ ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতেই বর্ণবাদের বিপক্ষে খেলতে নামবেন ভিনি জুনিয়র। তার আগে সংবাদ সম্মেলনে জল ভেজা চোখে বললেন, ‘অনেক দিন ধরেই এটার (বর্ণবাদ) মুখোমুখি হচ্ছি। প্রতিবারই আরও বেশি দুঃখ লাগে। প্রতিবারই খেলার ইচ্ছাটা আরেকটু মরে যায়।’ যদিও এসবের কারণে স্প্যানিশ ফুটবল ছাড়তে তিনি রাজি নন। রিয়াল মাদ্রিদেই থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তিনি, ‘বর্ণবাদীরা যা খুশি করতে পারে। আমি বিশ্বের সেরা ক্লাবেই থাকব, যত বেশি সম্ভব গোল করব, সেটা তারা (বর্ণবাদী) যেন দেখে।’

ভিনিসিয়ুস অবশ্য সবকিছু বাদ দিয়ে লক্ষ্য রাখতে চান ফুটবলের দিকেই ‘ফুটবল খেলাটা গুরুত্বপূর্ণ। তবে বর্ণবাদের বিরুদ্ধে লড়াই আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমি চাই, কৃষ্ণাঙ্গরা স্বাভাবিক জীবনযাপন করুক, সেটা নিশ্চিত হলে ক্লাবের হয়ে শুধু খেলাতেই মনোযোগ দিতে পারব।


আরও খবর



অন্তরের মরিচা দূর করতে করণীয়

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৯জন দেখেছেন

Image

গুনাহ মানুষের অন্তরে মরিচা ফেলে। ফলে মানুষের অন্তর পাপপ্রবণ হয়ে ওঠে। ইবাদতে অনিহা সৃষ্টি হয়। ভালো কাজে অবহেলা বাড়ে, মন্দ কাজে প্রবল আগ্রহ সৃষ্টি হয়।

তাই অন্তরে যাতে মরিচা না পড়ে কিংবা পড়লেও তা যাতে দ্রুত পরিষ্কার করা যায়, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। অন্তরের মরিচা দূর করার পদ্ধতিও নবীজি (সা.) শিখিয়ে দিয়েছেন। নিম্নে তার কয়েকটি তুলে ধরা হলো : বেশি বেশি তাওবা-ইস্তেগফার করা : ইস্তেগফার অন্তরের মরিচা দূর করে, অন্তরকে পরিশুদ্ধ করে। তাই মুমিনের উচিত, অন্তরের পরিচ্ছন্নতার জন্য বেশি বেশি ইস্তেগফার করা। 

আমাদের প্রিয় নবীজি (সা.)-ও এই আমল করতেন। ইরশাদ হয়েছে, আগার আল-মুজানি (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, কখনো কখনো আমার অন্তরের ওপরও মরিচা পড়ে। তাই আমি দৈনিক এক শবার ক্ষমা চাই। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৫১৫) অন্য হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, বান্দা যখন একটি গুনাহ করে তখন তার অন্তরের মধ্যে একটি কালো চিহ্ন পড়ে।

অতঃপর যখন সে গুনাহর কাজ পরিহার করে, ক্ষমা প্রার্থনা করে এবং তাওবা করে, তার অন্তর তখন পরিষ্কার ও দাগমুক্ত হয়ে যায়। সে আবার পাপ করলে তার অন্তরে দাগ বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং তার পুরো অন্তর এভাবে কালো দাগে ঢেকে যায়। এটাই সেই মরিচা, আল্লাহ তাআলা যার বর্ণনা করেছেন, ‘কখনো নয়, বরং তাদের কৃতকর্মই তাদের মনে জং (মরিচা) ধরিয়েছে।’ (সুরা মুত্বাফফিফীন : ১৪)।  (তিরমিজি, হাদিস : ৩৩৩৪)

মৃত্যুর স্মরণ ও কোরআন তিলাওয়াত : এ দুটি আমলও অন্তরের মরিচা পরিষ্কার করে।অন্তরে মহান আল্লাহর ভালোবাসা বৃদ্ধি করে। তাই নবীজি (সা.) অন্তরের শুদ্ধতার জন্য সাহাবায়ে কেরামকে বেশি বেশি এই আমলগুলো করার তাগিদ দিতেন। আবদুল্লাহ ইবনে উমার (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, নিশ্চয়ই হৃদয়ে মরিচা ধরে, যেভাবে পানি লাগলে লোহায় মরিচা ধরে। তাঁকে জিজ্ঞেস করা হলো, হে আল্লাহর রাসুল, এ মরিচা দূর করার উপায় কী? তিনি (সা.) বলেন, বেশি বেশি মৃত্যুকে স্মরণ করা ও কোরআন তিলাওয়াত করা। (শুআবুল ঈমান, হাদিস : ১৮৫৯)

ফিতনা এড়িয়ে চলা : ফিতনা-ফাসাদ মানুষের অন্তরকে কলুষিত করে। মুমিনের উচিত সর্বদা ফিতনা এড়িয়ে চলা। অন্তরকে পরিশুদ্ধ রাখার চেষ্টা করা। হুজাইফা (রা.) বলেন, একদিন আমরা উমার (রা.)-এর কাছে ছিলাম। তিনি বলেন, তোমাদের মধ্যে কে রাসুল (সা.)-কে ফিতনা সম্পর্কে আলোচনা করতে শুনেছ? উপস্থিত একদল বলেন, আমরা শুনেছি। উমার (রা.) বলেন, তোমরা হয়তো একজনের পরিবার ও প্রতিবেশীর ফিতনার কথা মনে করেছ। তারা বলেন, হ্যাঁ, অবশ্যই। তিনি বলেন, নামাজ, রোজা ও সদকার মাধ্যমে এগুলোর কাফফারাহ হয়ে যায়। কিন্তু তোমাদের মধ্যে কে রাসুল (সা.) থেকে বড় বড় ফিতনার কথা বর্ণনা করতে শুনেছ, যা সমুদ্র তরঙ্গের মতো ধেয়ে আসবে। হুজাইফা (রা.) বলেন, প্রশ্ন শুনে সবাই চুপ হয়ে গেল। আমি বললাম, আমি (শুনেছি)। উমার (রা.) বলেন, তুমি শুনেছ, মাশাআল্লাহ। 

হুজাইফা (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, চাটাই বুননের মতো এক এক করে ফিতনা মানুষের অন্তরে আসতে থাকে। যে অন্তরে তা গেঁথে যায় তাতে একটি করে কালো দাগ পড়ে। আর যে অন্তর তা প্রত্যাখ্যান করবে তাতে একটি উজ্জ্বল দাগ পড়বে। এমনি করে দুটি অন্তর দুই ধরনের হয়ে যায়। এটি সাদা পাথরের মতো; আসমান ও জমিন যত দিন থাকবে তত দিন কোনো ফিতনা তার কোনো ক্ষতি করতে পারে না। আর অপরটি হয়ে যায় উল্টানো সাদা মিশ্রিত কলসির মতো, তার প্রবৃত্তির মধ্যে যা গেছে তা ছাড়া ভালো-মন্দ বলতে সে কিছুই চিনে না।


আরও খবর



নতুন কারিকুলামে ফিরছে প্রতি বিষয়ে ৫ ঘণ্টার পরীক্ষা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৬জন দেখেছেন

Image

গত বছর চালু হওয়া নতুন শিক্ষাক্রমে (কারিকুলাম) শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন পদ্ধতি এখনও চূড়ান্ত হয়নি। তবে নানা আলোচনা-সমালোচনার পর মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন (অ্যাসেসমেন্ট) পদ্ধতি নিয়ে একটি খসড়া প্রস্তাব তৈরি করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।

এনসিটিবি বলছে, স্কুল সময়ে (সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা) প্রতিদিন একটি বিষয়ে মূল্যায়নের জন্য খসড়া প্রস্তাব তৈরি করা হয়েছে। এতে টানা পাঁচ ঘণ্টা বসে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা দিতে হবে না। তবে বিষয়ভেদে এক থেকে দেড় ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা হবে। খসড়া প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রতিটি বিষয়ে মিডটার্ম ও বার্ষিক পরীক্ষা হবে পাঁচ ঘণ্টার। পাঁচ ঘণ্টায় হবে এসএসসি ও এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষা। এই দুটি পরীক্ষা হবে অন্য কেন্দ্রে। আর চতুর্থ থেকে নবম শ্রেণির পরীক্ষা হবে নিজ নিজ স্কুলে। সকাল ১০টা থেকে এই মূল্যায়ন চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। মাঝখানে এক ঘণ্টার বিরতি থাকবে।

সোমবার এনসিটিবির সদস্য (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান সমকালকে বলেন, ‘এগুলো এখনও আলোচনার পর্যায়ে আছে, চূড়ান্ত হয়নি। চূড়ান্ত হলে সবাইকে জানিয়ে দেওয়া হবে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা গতবার পরীক্ষা নিয়েছি তিন দিনে, নাম ছিল অ্যাসেসমেন্ট উৎসব। শিক্ষার্থীরা প্রথম দিন ইনস্ট্রাকশন পেয়েছে, দ্বিতীয় দিন ডেটা প্রসেস করেছে, তৃতীয় দিনে ফাইনাল রেজাল্ট দিয়েছে। তিনটি ভাগে কাজটি করেছে। প্রতিদিন ক্লাস রুটিন অনুযায়ী সেগুলো হয়। তবে পরে আমরা জানতে পারি, এক দিনে একাধিক বিষয়ের কাজ করা বেশ কঠিন হয়। তাই এখন আমরা বলেছি, এক দিনে একটি বিষয় নিয়ে কাজ হবে। সেদিন আর অন্য বিষয়ে কাজ হবে না।’

নতুন মূল্যায়ন প্রস্তাবনার ব্যাখ্যা দিয়ে এনসিটিবির এ সদস্য বলেন, ‘একটি এক্সপেরিমেন্ট দেওয়া হবে। শিক্ষার্থীরা সকাল ১০টায় সেটি শুরু করবে। শেষ সময়ে এক ঘণ্টা বা বিষয় অনুযায়ী সোয়া ঘণ্টা এর একটি লিখিত অংশ থাকবে। বাদবাকি সময় তাদের কাজের মধ্যে যাবে। বিষয়টি আগের মতো, তিন ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা দেওয়ার মতো নয়।’

অধ্যাপক মশিউজ্জামান জানান, স্কুল যেভাবে মূল্যায়ন করে সেভাবেই করবে। তবে পাবলিক পরীক্ষায় সেন্টারে যেতে হবে। পাবলিক পরীক্ষায় বাইরের মূল্যায়নকারী অর্থাৎ অন্য স্কুলের শিক্ষক থাকবেন। তিনি বলেন, গতবার ফাইনাল পরীক্ষা যেভাবে হয়েছে, আগামীতে সেভাবেই হবে এবং অবজারভেশন-চেকলিস্ট অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে। ফাইনালি তারা একটি লিখিত রূপ জমা দেবে। সেটি বোর্ডের খাতায় হবে।’

এনসিটিবির খসড়া প্রস্তাবনা অনুযায়ীু এসএসসি, এইচএসসিতে পাবলিক পরীক্ষা হলেও পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণিতে হবে না। দশম শ্রেণির ভিত্তিতে এসএসসি পরীক্ষা হবে। এরপর একাদশে ও দ্বাদশে একটি করে পরীক্ষা হবে। পুরোনো কারিকুলাম অনুযায়ী, শিক্ষার্থীদের তিন ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে হতো। আর পৃথক দিনে ব্যবহারিক পরীক্ষা হতো। নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী মূল্যায়ন প্রক্রিয়াও ভিন্ন হচ্ছে। পরীক্ষা ও মূল্যায়ন নিয়ে শিক্ষাবিদদের মতামত নিয়ে এই খসড়া প্রস্তাবনা তৈরি করার কথা জানিয়েছে এনসিটিবি। এটি এখন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। সেখানে হবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, গত বছর ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম চালু হয়েছে। চলতি বছর দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবমে এবং ২০২৫ সালে চতুর্থ, পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে এটি চালু হবে। নতুন কারিকুলামে এসএসসি পরীক্ষা হবে ২০২৬ সালে।


আরও খবর



স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভায় যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫১জন দেখেছেন

Image

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার (২৭ মার্চ) সকাল ১১টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ভবনে যান তিনি। সেখানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ দলটির সিনিয়র নেতারাও উপস্থিত আছেন।

গতকাল দলের দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের আয়োজনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাসময়ে সভায় উপস্থিত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন।


আরও খবর



ভিয়েতনামে বাংলাদেশ দূতাবাসে গণহত্যা দিবস পালন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৮জন দেখেছেন

Image

ভিয়েতনামের হ্যানয়স্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে ২৫ মার্চ যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে গণহত্যা দিবস পালন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানের শুরুতে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের কালোরাতে নিহত সকল শহীদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন, মোমবাতি প্রজ্বলন এবং তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করা হয়। 

পরে দিবসটি উপলক্ষ্যে প্রদত্ত রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনানো হয় এবং দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনার পর্বে মূল বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ লুৎফর রহমান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মিশনের কাউন্সেলর ও দূতালয় প্রধান নাসিরউদ্দীন। 


আরও খবর