Logo
আজঃ বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪
শিরোনাম
টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়া

উপজেলা আওয়ামী লীগের ব্যবস্থ্যাপনায় নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:রবিবার ২০ নভেম্বর ২০22 | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ২৬৭জন দেখেছেন

Image

মহাসিন শেখ,টুংগিপাড়া প্রতিনিধিঃ এমপি শেখ সারহান নাসের তন্ময়ের উদ্যোগে টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের ব্যবস্থ্যাপনায় অনুষ্ঠিত নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলির সদস্য কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ। 

এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন শেখ হেলাল উদ্দীন এমপি, শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল এমপি, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস.এম কামাল হোসেন, জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দও উপস্থিত ছিলেন।

নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় সভাপতিত্ব করেন টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আবুল বাসার খায়ের। প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরষ্কার বিতরণ করেন অতিথিগন।



আরও খবর



বুবলী-পরীর দ্বন্দ্ব নিয়ে এবার মুখ খুললেন বর্ষা

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ৬৯জন দেখেছেন

Image

একমাত্র ছেলে শেহজাদ খান বীরের জন্মদিন উপলক্ষে কয়েকদিন আগেই একটি ভিডিও পোস্ট করে কটাক্ষের মুখে পড়েন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী। ভিডিওটি প্রকাশের পরই তাকে ইঙ্গিত করে স্ট্যাটাস দেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। এর অবশ্য জবাবও দেন বুবলী। এরপর আবার পাল্টা খোঁচা দিয়ে স্ট্যাটাস দেন পরীমণি।

বুবলী-পরীমণির এই ভার্চুয়াল যুদ্ধের মধ্যেই একই দিন বিকালে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে একটি ইঙ্গিতমূলক পোস্ট করেন আরেক চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। পোস্টে এ নায়িকা লেখেন, ‘উফ কি সুন্দর ওয়েদার। বলার ভাষা নেই, আবেগ নেই, মিউজিক নেই, শুধু ছবিটাই আছে।’

সোশ্যাল মিডিয়ায় এভাবে যখন ভার্চুয়াল যুদ্ধ চলছে, সেই সময় এই ইস্যু নিয়ে কথা বললেন চিত্রনায়িকা আফিয়া নুসরাত বর্ষা। সম্প্রতি কেনাকাটা করার সময় সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এ সময় তিনি জানান, প্রতিযোগিতা হলে সেটি কেবলই কাজ নিয়ে হওয়া উচিত। ব্যক্তিচর্চায় কখনো সম্মান আসে না। বরং এতে আরও হিংসা-বিদ্বেষ তৈরি হয়।

বুবলী-পরীর মধ্যকার চর্চার ব্যাপারে জানতে চাইলে নায়িকা বর্ষা বলেন, আমি আসলে এসবের মধ্যে একদমই থাকতে চাই না। কারণ, আমারও সন্তান আছে। সন্তানদের প্রসঙ্গে এভাবে কথা বলা উচিত নয়। এসব যদি ভবিষ্যতে সন্তানরা দেখে, তাহলে লজ্জা পাবে তারা। তার ভাববে, মা ও তার কলিগরা কী করতো এসব? এ জন্য এসব এড়িয়ে চলা ভালো বলে মনে করি আমি।

এছাড়া আসন্ন ঈদ প্রসঙ্গ উঠতেই বর্ষা জানান, ঈদ কিংবা যেকোনো উৎসব-আয়োজনেই নিজ হাতে সবার জন্য রান্না করতে পছন্দ করেন তিনি। স্বামী অনন্ত জলিল তার রান্না পায়েস খেতে ভীষণ পছন্দ করেন। এ জন্য পায়েসই বেশি রান্না করা হয়। আর এবারের ঈদে পরিবার নিয়ে তুরস্ক পাড়ি জমাবেন। সেখানে ছুটি কাটাবেন এবং একই সঙ্গে সিনেমার কাজ করবেন বলেও জানান এ অভিনেত্রী।


আরও খবর



৯ বছর পর চালু হচ্ছে বিমানের ঢাকা-রোম ফ্লাইট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ১৩০জন দেখেছেন

Image

৯ বছর পর চালু হচ্ছে বিমানের ঢাকা-রোম ফ্লাইট। এটি হতে যাচ্ছে বিমানের ২৩তম রুট।মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটায় ফ্লাইটটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রী নিয়ে ইতালির রোমের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে বিমানের প্রথম একটি ফ্লাইট। বিষয়টি গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ বিমানের মহাব্যবস্থাপক জনসংযোগ তাহেরা খন্দকার।

লোকসানের কারণে ২০১৫ সালে এই রুটটি বন্ধ করে দেয় বিমান। এবার বেশ ভালো সাড়া পাওয়া যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শফিউল আজিম। সপ্তাহে তিনটি ফ্লাইট পরিচালনা করবে বিমান। বিমানের বোয়িং-৭৮৭ ড্রিমলাইনারের মাধ্যমে রোম ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

ইতালির রাজধানী রোমসহ মিলান, ভেনিসে বসবাস করছে কমপক্ষে ২ লাখ বাংলাদেশি, এর বাইরে বছর জুড়ে দেশটিতে যাচ্ছেন হাজারো বাংলাদেশি পর্যটক। ইতালি তো বটেই ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভুক্ত অন্য কোনো দেশে বাংলাদেশ বিমানের সরাসরি কোনো ফ্লাইট চালু নেই। এত দিন ভরসা ছিল মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক এয়ারলাইনসগুলো। এতে করে ট্রানজিট নিয়ে ১৫-১৬ ঘণ্টা লেগে যেত ইতালি পৌঁছতে। ইতালিতে আজ দিবাগত রাত সাড়ে তিনটায় চালু হতে যাচ্ছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। এতে করে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টার মধ্যে ঢাকা থেকে রোম যাওয়া যাবে। রোমে পৌঁছাবে স্থানীয় সময় সকাল ৯টায়। একই দিন রোম থেকে আরেকটি ফ্লাইট ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করবে। রোম পর্যন্ত ইকোনমি ক্লাসে সর্বনিম্ন একমুখী ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৪ হাজার টাকা আর দ্বিমুখী ১ লাখ ৪ হাজার টাকা।

২০০৫ সালে বিমানের ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্র, মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় বিমানের মোট ৩১টি রুট চালু ছিল। তখন বেশির ভাগ উড়োজাহাজ ছিল ভাড়া নেওয়া। এখন বিমানে ১৬টি বোয়িংসহ ২১টি নতুন উড়োজাহাজ রয়েছে। তাই আস্তে আস্তে বিমানের নতুন রুটও চালু করা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিমানের পরবর্তী গন্তব্য মালদ্বীপ ও চীনের কুনমিং।

১৯৮১ সালের ২ এপ্রিল ইতালির রোমে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের প্রথম ফ্লাইট চালু হয়। নানা কারণে ২০১৫ সালের ৬ এপ্রিল তা বন্ধ হয়ে যায়।


আরও খবর



রোজা ফরজ হওয়ার রহস্য ও তাৎপর্য

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ১৩১জন দেখেছেন

Image

মহান প্রভু কোরআনে কারিমে ইরশাদ করেন, ‘হে মুমিনগণ! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর, যেন তোমরা তাকওয়া (খোদাভীতি) অর্জন করতে পার। (সুরা বাকারা-১৮৩)। 

তাকওয়া অর্জন হওয়ার জন্য রোজা ফরজ করা হয়েছে। তাকওয়া আরবি শব্দ। এর ভাবার্থ হলো, খোদাভীতি, আত্মরক্ষা ইত্যাদি। শরিয়তের পরিভাষায় আল্লাহতায়ালার ভয়ভীতি নিয়ে তাঁর নির্দেশসমূহ পালন করা এবং নিষেধাজ্ঞাসমূহ থেকে বেঁচে থাকার নাম হলো, ‘তাকওয়া’। যে ব্যক্তির তাকওয়া যত বেশি আল্লাহর কাছে তার সম্মান ততই বেশি। 

আল্লাহতায়ালা ঘোষণা করেন, ‘নিশ্চয় তোমাদের মধ্যে আল্লাহর কাছে সর্বাপেক্ষা সম্মানিত ওই ব্যক্তি যে তোমাদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা তাকওয়ার অধিকারী’। (সুরা হুজরাত-১৩)। তাকওয়া এবং খোদাভীতি মানুষকে পরিশুদ্ধ করে, আলোকিত করে, সৎকাজে উৎসাহ জোগায় এবং পাপাচার বর্জন করার প্রেরণা সৃষ্টি করে। তাকওয়া অর্জনের ফলে একটি মানুষ অন্যায়-অনাচার, সুদ-ঘুষ বর্জন করতে পারে। গড়ে উঠতে পারে একটি আদর্শ ও শান্তিপূর্ণ সমাজ ব্যবস্থা। আর এই মহৎ গুণটি অর্জনের শ্রেষ্ঠ ও সহজ উপায় হলো রোজা রাখা। 

কারণ রোজা হলো নির্দিষ্ট সময়ে কিছু কাজ বর্জন করা। যে ব্যক্তি দিনের বেলায় ওই কাজগুলো বর্জন করবে সে সত্যিকারার্থে আল্লাহর ভয়েই বর্জন করবে। এভাবে তার অন্তরে আল্লাহর প্রতি অকৃত্রিম ভয়ভীতি বৃদ্ধি পাবে। এক পর্যায়ে তার অন্তরে আল্লাহর ভয়ভীতি জাগ্রত হওয়ার ফলে সে সব ধরনের অন্যায় ও পাপাচার বর্জনে অভ্যস্ত হয়ে যাবে। এ লক্ষ্য নিয়ে রমজানের রোজা আদায় করতে সক্ষম হলে সার্থক হবে আমাদের সাধনা। 

সাহাবি আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ (সা). ফরমান, যেদিন তোমাদের কেউ রোজা রাখে, তখন রোজা অবস্থায় সে যেন অশ্লীলতা, অনৈতিকতা ও ঝগড়া বিবাদে জড়িয়ে না যায়। যদি কেউ তাকে গালি দেয় অথবা হত্যা করে তখন সে বলবে আমি রোজাদার মানুষ। (সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)। 

অপর হাদিসে তিনি বলেন, যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা ও এ অনুযায়ী কর্মত্যাগ করেনি তার পানাহার বর্জন করা আল্লাহর জন্য কোনো প্রয়োজন নেই। (সহিহ বুখারি)। এই পবিত্র রমজান মাসে যাবতীয় ইবাদত-বন্দেগি যথাযথভাবে পালন করার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করতে হবে। নিজেকে বিরত রাখতে হবে সব ধরনের দুর্নীতি, পাপাচার, মিথ্যা এবং অন্যায় অপকর্ম থেকে।

এ মাসের প্রতিটা মুহূর্তই সংযম সাধনায় নিবেদিত করতে হবে। বিশেষ করে কোরআন অবতরণের এই মাসে কোরআনে কারিমের বিশুদ্ধ তিলাওয়াত হলো উত্তম একটি আমল। আর দিনের বেলায় রোজা এবং রাতে তারাবির নামাজ আদায়ে বিশেষভাবে যত্নবান হতে হবে। ফেরেশতাকুল সম্রাট জিবরাইল (আ.) প্রতি বছর রমজানে মহানবী (সা.)-এর কাছে আগমন করতেন, রসুলুল্লাহ (সা.) তাকে কোরআন শুনাতেন। (সহিহ মুসলিম)

মহানবী (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে পুণ্য হিসেবে রমজানের রোজা পালন করবে তার পেছনের সব পাপ ক্ষমা করা হবে। (সহিহ বুখারি সহিহ মুসলিম)। অপর হাদিসে তিনি বলেন, যে ব্যক্তি ইমানের স্বার্থে পুণ্য হিসেবে রমজানের নামাজ (তারাবিহ) আদায় করবে তার পেছনের সব পাপ ক্ষমা করা হবে। (সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)।


আরও খবর

অন্তরের মরিচা দূর করতে করণীয়

রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪




অন্তরের মরিচা দূর করতে করণীয়

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

গুনাহ মানুষের অন্তরে মরিচা ফেলে। ফলে মানুষের অন্তর পাপপ্রবণ হয়ে ওঠে। ইবাদতে অনিহা সৃষ্টি হয়। ভালো কাজে অবহেলা বাড়ে, মন্দ কাজে প্রবল আগ্রহ সৃষ্টি হয়।

তাই অন্তরে যাতে মরিচা না পড়ে কিংবা পড়লেও তা যাতে দ্রুত পরিষ্কার করা যায়, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। অন্তরের মরিচা দূর করার পদ্ধতিও নবীজি (সা.) শিখিয়ে দিয়েছেন। নিম্নে তার কয়েকটি তুলে ধরা হলো : বেশি বেশি তাওবা-ইস্তেগফার করা : ইস্তেগফার অন্তরের মরিচা দূর করে, অন্তরকে পরিশুদ্ধ করে। তাই মুমিনের উচিত, অন্তরের পরিচ্ছন্নতার জন্য বেশি বেশি ইস্তেগফার করা। 

আমাদের প্রিয় নবীজি (সা.)-ও এই আমল করতেন। ইরশাদ হয়েছে, আগার আল-মুজানি (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, কখনো কখনো আমার অন্তরের ওপরও মরিচা পড়ে। তাই আমি দৈনিক এক শবার ক্ষমা চাই। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৫১৫) অন্য হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, বান্দা যখন একটি গুনাহ করে তখন তার অন্তরের মধ্যে একটি কালো চিহ্ন পড়ে।

অতঃপর যখন সে গুনাহর কাজ পরিহার করে, ক্ষমা প্রার্থনা করে এবং তাওবা করে, তার অন্তর তখন পরিষ্কার ও দাগমুক্ত হয়ে যায়। সে আবার পাপ করলে তার অন্তরে দাগ বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং তার পুরো অন্তর এভাবে কালো দাগে ঢেকে যায়। এটাই সেই মরিচা, আল্লাহ তাআলা যার বর্ণনা করেছেন, ‘কখনো নয়, বরং তাদের কৃতকর্মই তাদের মনে জং (মরিচা) ধরিয়েছে।’ (সুরা মুত্বাফফিফীন : ১৪)।  (তিরমিজি, হাদিস : ৩৩৩৪)

মৃত্যুর স্মরণ ও কোরআন তিলাওয়াত : এ দুটি আমলও অন্তরের মরিচা পরিষ্কার করে।অন্তরে মহান আল্লাহর ভালোবাসা বৃদ্ধি করে। তাই নবীজি (সা.) অন্তরের শুদ্ধতার জন্য সাহাবায়ে কেরামকে বেশি বেশি এই আমলগুলো করার তাগিদ দিতেন। আবদুল্লাহ ইবনে উমার (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, নিশ্চয়ই হৃদয়ে মরিচা ধরে, যেভাবে পানি লাগলে লোহায় মরিচা ধরে। তাঁকে জিজ্ঞেস করা হলো, হে আল্লাহর রাসুল, এ মরিচা দূর করার উপায় কী? তিনি (সা.) বলেন, বেশি বেশি মৃত্যুকে স্মরণ করা ও কোরআন তিলাওয়াত করা। (শুআবুল ঈমান, হাদিস : ১৮৫৯)

ফিতনা এড়িয়ে চলা : ফিতনা-ফাসাদ মানুষের অন্তরকে কলুষিত করে। মুমিনের উচিত সর্বদা ফিতনা এড়িয়ে চলা। অন্তরকে পরিশুদ্ধ রাখার চেষ্টা করা। হুজাইফা (রা.) বলেন, একদিন আমরা উমার (রা.)-এর কাছে ছিলাম। তিনি বলেন, তোমাদের মধ্যে কে রাসুল (সা.)-কে ফিতনা সম্পর্কে আলোচনা করতে শুনেছ? উপস্থিত একদল বলেন, আমরা শুনেছি। উমার (রা.) বলেন, তোমরা হয়তো একজনের পরিবার ও প্রতিবেশীর ফিতনার কথা মনে করেছ। তারা বলেন, হ্যাঁ, অবশ্যই। তিনি বলেন, নামাজ, রোজা ও সদকার মাধ্যমে এগুলোর কাফফারাহ হয়ে যায়। কিন্তু তোমাদের মধ্যে কে রাসুল (সা.) থেকে বড় বড় ফিতনার কথা বর্ণনা করতে শুনেছ, যা সমুদ্র তরঙ্গের মতো ধেয়ে আসবে। হুজাইফা (রা.) বলেন, প্রশ্ন শুনে সবাই চুপ হয়ে গেল। আমি বললাম, আমি (শুনেছি)। উমার (রা.) বলেন, তুমি শুনেছ, মাশাআল্লাহ। 

হুজাইফা (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, চাটাই বুননের মতো এক এক করে ফিতনা মানুষের অন্তরে আসতে থাকে। যে অন্তরে তা গেঁথে যায় তাতে একটি করে কালো দাগ পড়ে। আর যে অন্তর তা প্রত্যাখ্যান করবে তাতে একটি উজ্জ্বল দাগ পড়বে। এমনি করে দুটি অন্তর দুই ধরনের হয়ে যায়। এটি সাদা পাথরের মতো; আসমান ও জমিন যত দিন থাকবে তত দিন কোনো ফিতনা তার কোনো ক্ষতি করতে পারে না। আর অপরটি হয়ে যায় উল্টানো সাদা মিশ্রিত কলসির মতো, তার প্রবৃত্তির মধ্যে যা গেছে তা ছাড়া ভালো-মন্দ বলতে সে কিছুই চিনে না।


আরও খবর



আজ থেকে নতুন নোট মিলবে যেসব ব্যাংকে

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আজ থেকে রাজধানীর বিভিন্ন শাখা, সাভার ও নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন ব্যাংক শাখা থেকে পাওয়া যাবে টাকার নতুন নোট। এপ্রিলের ৯ তারিখ পর্যন্ত এ নতুন নোট পাওয়া যাবে। ৫, ১০, ২০, ৫০ এবং ১০০ টাকা মূল্যমানের নতুন এসব নোট একজন গ্রাহক একবারই সংগ্রহ করতে পারবেন। গত ২০ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব কমিউনেকশন অ্যান্ড পাবলিকেশন্স বিভাগ থেকে এ সম্পর্কিত একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

যে সব শাখাতে টাকার নতুন নোট পাওয়া যাবে : জনতা ব্যাংকের পোস্তগোলা শাখা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বনানী শাখা, এনসিসি ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী শাখা, ব্যাংক এশিয়ার বনানী-১১ শাখা, উত্তরা ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী শাখা, আইএফআইসি ব্যাংকের গুলশান শাখা, পূবালী ব্যাংকের সদরঘাট শাখা, যমুনা ব্যাংকের গুলশান করপোরেট শাখা, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের বাবু বাজার শাখা, ন্যাশনাল ব্যাংকের মহাখালী শাখা, দি সিটি ব্যাংকের ইসলামপুর শাখা, সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার ব্যাংকের বিজয়নগর শাখা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের নবাবপুর শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখা, ওয়ান ব্যাংকের লালবাগ শাখা, ট্রাস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখা, জনতা ব্যাংকের আব্দুল গণি রোড করপোরেট শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা সিটি (পান্থপথ) শাখা।

অগ্রণী ব্যাংকের জাতীয় প্রেস ক্লাব করপোরেট শাখা, প্রাইম ব্যাংকের এলিফ্যান্ট রোড শাখা, জনতা ব্যাংকের টিএসসি করপোরেট শাখা, সোনালী ব্যাংকের জাতীয় সংসদ ভবন শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের শ্যামলী শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের করপোরেট শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রধান শাখা, এনআরবিসি ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখা, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিস শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের সাত মসজিদ রোড শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের প্রধান শাখা (দিলকুশা), যমুনা ব্যাংকের লালমাটিয়া শাখা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের প্রধান শাখা।


আরও খবর