Logo
আজঃ সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

জোয়ারে পানি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি,৭ গ্রাম প্লাবিত!

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | ৩৪৫জন দেখেছেন

Image

এম জিয়াদ, রাঙ্গাবালী প্রতিনিধি: পূর্ণিমার প্রভাবে জোয়ারের পানি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়ে পটুয়াখালী জেলার ৭ টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বুধরার জোয়ারের পানি ভাঙা বেড়িবাঁধ দিয়ে লোকালয়ে ঢুকে পড়ে। এতে পানি বন্ধি হয়ে পড়ে হাজারো মানুষ।

স্থানীয়রা জানান, বিভিন্ন সময়ের প্রাকৃতিক দূর্যোগে ভেঙে যাওয়া সংস্কার বিহীন বন্য নিয়ন্ত্রণ বেড়িবাঁধ দিয়ে পানি প্রবেশ করে উপজেলার চরমোন্তাজ ইউনিয়নের চর আন্ডা,উত্তর চরমোন্তাজ সহ তিনটি গ্রাম ও উপজেলার চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের মধ্য চালিতাবুনিয়া,চিনাবুনিয়াও মরাজাঙ্গী এবং ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নের কোড়ালিয়া ও মৌডুবী ইউনিয়নের আশাবাড়িয়ার লোকালয়ে পানি ঢুকে যায়।

খোজ নিয়ে  জানা যায়, উপজেলার  আশাবাড়িয়া,জাহাজমারা, গঙ্গিপাড়া ,চরযমুনা,উত্তর চরমোন্তাজ ,চরগঙ্গাসহ বেড়িবাধের বাহিরে থাকা এসব এলাকার মাছের ঘের ও পুকুর ডুবে কয়েক লক্ষ টাকার মাছ ভেসে গেছে।

জোয়ারের পানিতে বিপাকে থাকা বাসিন্দারা জানিয়েছেন, জোয়ারের পানিতে একদিকে তাদের দূভোগ, আবার তাদের জানমালেরও ক্ষতি হচ্ছে। তাই টেকসই বেড়িবাঁধ নিমার্ণের দাবি জানান তারা।

চালিতাবুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন, চালিতাবুনিয়ার তিন গ্রাম পানিতে প্লাবিত হয়েছে। অনেক বাড়িঘর পানিতে তলিয়ে গেছে। ২ টা যায়গায় বাঁধ নির্মাণ হয়নি এখনো। ওখান দিয়ে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে।



আরও খবর



অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলনকালে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৬৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক 
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল ০৩ জুন ২০২৪ খ্রিঃ তারিখ আনুমানিক দুপুর ১২:৩০ ঘটিকায় র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানাধীন কদমতলী সিএনজি স্ট্যান্ড এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে আন্তঃজেলা ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, লরী ও সিএনজিসহ বিভিন্ন পরিবহন হতে অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলনকালে চাঁদাবাজ  চক্রের অন্যতম মূলহোতা ১। মোঃ ইমরান @ মাইকেল (৪৪), পিতা-মৃত আমির হামজা @ বাদল, সাং-বাগডাসা লেন, নয়াবাজার, থানা-বংশাল, ডিএমপি, ঢাকা সহ মোট ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত অন্যান্য ব্যক্তিদের নাম ২। মোঃ অনিক হাসান @ রানা (৩২), পিতা-মোঃ জামাল উদ্দিন, সাং-চুনকুটিয়া,থানা-দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ, জেলা-ঢাকা, ৩। মোঃ সুমন মিয়া (৪২), পিতা-মৃত গেদা মিয়া, সাং-কদমতলী, তালগাছতলা, থানা-দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ, জেলা-ঢাকা, ৪। মোঃ আবুল খায়ের (৪২), পিতা-মৃত আব্দুল বাতেন,সাং-রঘুনাথপুর, থানা-চাঁদপুর সদর, জেলা-চাঁদপুর বলে জানা যায়। এসময় তাদের নিকট থেকে আদায়কৃত চাঁদা নগদ- ৩,৩৮০/- (তিন হাজার তিনশত আশি) টাকা ও ০১ টি প্লাস্টিকের পাইপ এবং ০৩ টি লাঠি উদ্ধার করা হয়।  

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিরা বেশ কিছুদিন যাবৎ রাজধানীর দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ, কোতয়ালী, ও যাত্রাবাড়ীসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় আন্তঃজেলা ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, লরী ও সিএনজিসহ বিভিন্ন পরিবহনের ড্রাইভার ও হেলপারদের সাথে অশোভন আচরনের মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে অবৈধভাবে জোরপূর্বক চাঁদা আদায় করে আসছিল।গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।


আরও খবর



স্থায়ী কমিটির শূন্যপদ পূরণের উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি’

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | ১৪৩জন দেখেছেন

Image

23 ডেস্ক :

বিএনপি এখন নতুন করে আন্দোলন করার চেষ্টা করছে। পাশাপাশি সংগঠন গোছানোর জন্য মনোযোগী হচ্ছে। আর এই মনোযোগের প্রধান ক্ষেত্র হচ্ছে স্থায়ী কমিটি।

বিএনপির তৃণমূলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে যে, স্থায়ী কমিটি যদি অকার্যকর হয়, তাহলে কোন আন্দোলনই গড়ে তোলা সম্ভব হবে না। স্থায়ী কমিটির পাঁচটি পদ এখন খালি আছে। আর স্থায়ী কমিটিতে দায়িত্ব পালন করা একাধিক নেতা অসুস্থ। ফলে বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী এই কমিটি এখন অকার্যকর হয়ে পড়েছে।

দলের হাতে গোনা ৩-৪ জন নেতা ছাড়া কেউই কার্যকর নয়। এই অবস্থায় স্থায়ী কমিটিকে আরও সক্রিয় এবং সচল করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বিএনপি।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, গত দুদিন ধরে লন্ডনে পলাতক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়া ধারাবাহিকভাবে দলের গুরুত্বপূর্ণ এবং সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছেন। এই বৈঠকের প্রধান এজেন্ডা হল স্থায়ী কমিটির শূন্যপদ পূরণ।

বৃহষ্পতিবার এবং শুক্রবার তিনি দলের সাধারণ দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম খান এবং গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে বৈঠক করেছেন। আর এই স্থায়ী কমিটির শূন্য পদে কাদেরকে আনা যায় এ ব্যাপারে তাদের মতামত চেয়েছেন।

বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে যে, তারেক জিয়া তার নিজস্ব মতামত দেননি, তিনি শুধুমাত্র তাদের অভিমত জানতে চেয়েছেন।তবে স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেছেন যে, স্থায়ী কমিটিতে নতুন কাদেরকে নিয়োগ দেওয়া যায়, এ ব্যাপারে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তাদের মতামত জানতে চেয়েছেন। তারা এই ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণের চূড়ান্ত ক্ষমতা তারেক জিয়ার হাতেই ন্যস্ত করেছেন।

তবে কোন কোন বিষয়গুলো স্থায়ী কমিটির সদস্যপদের জন্য বিবেচনা করা উচিত, এ ব্যাপারে তারা তাদের মতামত দিয়েছেন বলেও জানা যায়। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলছেন, দলে যারা সক্রিয়, বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে যাদেরকে পাওয়া যায়, তাদেরকে স্থায়ী কমিটিতে আনাটা প্রয়োজন। এর ফলে অন্যরাও উৎসাহিত হবে।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, কর্মীদের সঙ্গে যাদের যোগাযোগ রয়েছে এবং যারা ডিগবাজি খাবে না, আদর্শের প্রতি অটল- তাদেরকে স্থায়ী কমিটিতে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। অন্যদিকে মির্জা আব্বাস বলেছেন, যে সমস্ত নেতারা গত ১৭ বছর জুলুম-নির্যাতন সহ্য করেছেন, দলের জন্য ত্যাগ স্বীকার করেছেন, তাদেরকে সামনে আনাটা জরুরি। তবে স্থায়ী কমিটির সদস্য কারা হতে পারেন এ ব্যাপারে কোন নাম, বিএনপির কোন নেতাই বলেননি।

তবে বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে যে, যে সমস্ত বৈশিষ্ট্যগুলোর কথা বলা হয়েছে, সেই সমস্ত বৈশিষ্ট্যগুলো যদি পূরণ করা হয়, তাহলে হাতেগোনা কয়েকজন ব্যক্তি আছেন যারা স্থায়ী কমিটিতে আসতে পারেন।

দলের সাধারণ কর্মীদের পছন্দ রুহুল কবির রিজভী। তিনি এখন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করছেন। দলের ভিতরে তার জনপ্রিয়তা প্রশ্নাতীত। কিন্তু তিনি তারেক জিয়ার পছন্দের ব্যক্তি নন বলেই সকলে জানে। আর এ কারণেই স্থায়ী কমিটিতে তার ঢোকাটা নিশ্চিত নয়।

কোন কোন মহল মনে করছেন যে, আমানউল্লাহ আমান, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, হাবিব উন নবী খান সোহেলের মতো লড়াকু নেতৃবৃন্দদেরকে স্থায়ী কমিটিতে নিয়ে আসা দরকার। আবার কেউ কেউ মনে করেন যে, স্থায়ী কমিটিতে আনতে গেলে রাজনৈতিকভাবে অভিজ্ঞ এবং প্রাজ্ঞ ব্যক্তিদের দরকার।

সবকিছু মিলিয়ে স্থায়ী কমিটিতে কারা আসবেন, না আসবেন তা নির্ভর করছে তারেক জিয়ার সিদ্ধান্তের উপর। খুব শীঘ্রই স্থায়ী কমিটির শূন্য পদগুলো পূরণ করা হতে পারে বলে দলের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে।


আরও খবর



ভারতে মোদির মন্ত্রিসভায় মুসলিম এমপি নেই

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৪৫জন দেখেছেন

Image

23 ডেস্ক :

ভারতে টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি তার মন্ত্রীসভায় কোনো মুসলিমকে স্থান দেননি। এমনকি তার যে জোট সে জোটে কোনো মুসলিম এমপিও নেই। ভারতের প্রায় ২৫ কোটি মুসলিমের বসবাস।

ভারতে এমন কিছু রাজ্য আছে যেখানে মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। তবুও নতুন সরকারের মন্ত্রী সভায় কোনো মুসলিম স্থান পায়নি। এ নিয়ে ভারতে মুসলিমদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

জানা যায়, ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের আগে শুভেন্দু অধিকারী, সুকান্ত মজুমদাররা প্রায়ই দাবি করতেন, সংখ্যালঘু মুসলমানদের একাংশও নাকি এখন তাদের ভোট দিচ্ছেন। আবার অনেকেই এই দাবিকে ‘ফাঁকা আওয়াজ’ হিসেবে অবিহিত করেন। তবে শুভেন্দুদের দাবি যদি সত্য বলে ধরে নেওয়া হয় তাহলে তার প্রতিফলন কোথায়? সরকারি হিসেব অনুযায়ী, মোট ভোটারের ১৪ শতাংশ ভোটার মুসলিম। তবুও মোদির নবগঠিত মন্ত্রিসভায় নেই কোনো সংখ্যালঘু প্রতিনিধি। রোববার (৯ জুন) রাষ্ট্রপতি ভবনে নরেন্দ্র মোদিসহ ৭২ জন শপথগ্রহণ করেন। এই ৭২ জনের মধ্যে কোনো মুসলিম নেই। এমনকি শরিক দল তেলেগু দেশম বা জনতা দল ইউনাইটেডও কোনো মুসলিম প্রার্থীকে মন্ত্রী করেনি।গতকাল মন্ত্রীসভা গঠনের পর বিস্ময় প্রকাশ করেছেন পর্যবেক্ষকরা। টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসা বর্তমান সরকারে ধারাবাহিকভাবে কোনো মুসলিম প্রতিনিধি নেই। এক্ষেত্রে কেউ বলছেন, ‘নো ভোট-নো পোস্ট।’ অর্থাৎ সংখ্যালঘুরা বিজেপি বা তাদের শরিকদের ভোট দেয়নি, তাই তারা মন্ত্রিসভায় নেই।সংখ্যালঘুদের মধ্যে বিজেপিকে ভোট না দেওয়ার যে প্রবণতা তা নতুন নয়। বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর থেকেই সেই প্রবণতা তৈরি হয়েছে। গোধরা কাণ্ডের পর তা আরও তীব্র হয়েছে। ভারেতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা অটল বিহারী বাজপেয়ীও তা বুঝতেন। তিনিও জানতেন যে, মুসলিমদের আস্থা অর্জন করা বিজেপির জন্য কঠিন। তবু বাজপেয়ীর সময় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় সংখ্যালঘু প্রতিনিধি ছিল। মোখতার আব্বাস নকভিকে ১৯৯৮ সালে মন্ত্রী করেছিলেন বাজপেয়ী। তিনি প্রথমে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হয়েছিলেন। পরে সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও সংসদ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। বাজপেয়ী যুগের অবসানের পর বিজেপির রাজনীতিতে লালকৃষ্ণ আদভানি বিজেপির সভাপতি হন। তার লক্ষ্য ছিল ২০০৯ সালের লোকসভা ভোটে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হয়ে ওঠা। সম্ভবত ভারতে সংখ্যালঘুদের বার্তা দিতে পাকিস্তান সফরে গিয়ে ‘কায়েদ এ আজম’ মহম্মদ আলি জিন্নাহর প্রশংসা করেছিলেন আদভানি। তিনি বলেছিলেন, জিন্নাহ ধর্মনিরপেক্ষ ছিলেন। সেই মন্তব্যের জন্য দলের সভাপতির পদ ছাড়তে হয় আদভানিকে। তবু প্রথাগত ভাবে হলেও বিজেপিতে সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধিত্ব ছিল। ২০১৪ সালেও মোদি মন্ত্রিসভায় দুইজন সংখ্যালঘু ছিল। নাজমা হেপতুল্লাহ ও মোখতার আব্বাস নাকভি। কিন্তু মোদির দ্বিতীয় মেয়াদ থেকে মন্ত্রিসভায় আর ঠাঁই মেলেনি সংখ্যালঘু প্রতিনিধিদের। এবারও পুনরানৃত্তি ঘটাল মোদি

১৪০ কোটি মানুষের দেশ ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা প্রায় ২৫ কোটি। দেশটির হিন্দু জনসংখ্যার তুলনায় তা অনেক কম হলেও সংখ্যাটি অল্প নয়! পৃথিবীর অনেক দেশের মোট জনসংখ্যাই ২৫ কোটির কম। এত বিপুল সংখ্যক মানুষের কোনো প্রতিনিধি এবারও কেন্দ্রীয় সরকারে না থাকায় ভারত ছাড়িয়ে এই আলোচনা ছড়িয়ে পড়েছে মুসলিম বিশ্বে।


আরও খবর



৫২ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক         

গোপন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পারে কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী মাদকের বড় চালানসহ ঢাকা জেলার দোহার থানাধীন দোহার ঘাটা এলাকায় অবস্থান করছে। পরবর্তীতে একই তারিখ মাঝরাত আনুমানিক ০২.৫০ ঘটিকায় র‌্যাব-১০ এর উক্ত আভিযানিক দল উক্ত ঘটনাস্থলে পৌছলে র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে একজন মহিলা মাদক ব্যবসায়ী পালানোর চেষ্টা করলে র‌্যাবের নারী সদস্যের সহায়তায় উক্ত নারী মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়। আটককৃত মহিলা মাদক ব্যবসায়ীর নাম সোনিয়া (৩৫), পিতা- শেখ শহীদ, সাং-বানাঘাটা, থানা-দোহার, জেলা-ঢাকা বলে জানা যায়। উক্ত মহিলা মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করার পর সে জানায় তার ভাড়াকৃত বাসার কক্ষে মাদকদ্রব্য গাঁজা রয়েছে। একপর্যায়ে তার কক্ষ হতে সবুজ রংয়ের পলিব্যাগে রক্ষিত ১০ (দশ) কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। আটককৃত নারী মাদক ব্যবসায়ীকে বিপুল পরিমান মাদকদ্রব্যের বিষয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে জানায় তার ভাড়াকৃত বাসার কক্ষের সামনে থাকা মাইক্রোবাসে অবৈধ আরও মাদকদ্রব্য রয়েছে। এরপর মাইক্রোবাসে র‌্যাবের আভিযানিক দল তল্লাশী চালিয়ে মাইক্রোবাসের সিটের পাটাতনের নিচ হতে আরও ৪২(বিয়াল্লিশ) কেজি গাঁজা উদ্ধার করে। র‌্যাবের উক্ত অভিযানে আনুমানিক ১৫,৬০,০০০/- (পনের লক্ষ ষাট হাজার) টাকা মূল্যমানের মোট ৫২ কেজি গাঁজা ও মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত ০১টি মাইক্রোবাস জব্দ করা হয়।

। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, গ্রেফতারকৃত আসামী পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। তসে বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা হতে অবৈধ পন্থায় গাঁজাসহ অন্যান্য মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে ঢাকার দোহারসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় মাদক সরবরাহ করে আসছিল।গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে একটি মাদক মামলা রুজু করতঃ সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



লালপুরে কৃষি জমির শ্রেণী পরিবর্তন করে পুকুর কাটা বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | ১৪৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক 

   নাটোরের লালপুরে কৃষি জমির শ্রেণী পরিবর্তন ও অবৈধ ভাবে পুকুর কাটা বন্ধের  দাবিতে মানববন্ধন , বিক্ষোভ করেছে ভুমিহীনরা।
ভুমিহীন সংগঠনের আয়োজনে সোমবার ( ১০ জুন ) লালপুরের আড়বাব ইউনিয়ন পরিষদের সামনে লালপুর ভূমিহীন আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সদস্য রায়হান কবিরের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন লালপুর ভূমিহীন আঞ্চলিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আমিনউদ্দিন ,প্রচার সম্পাদক তুহিন আলি , বাগাতিপাড়া ভূমিহীন আঞ্চলিক কমিটির ইসমাইল হোসেন, লালপুর ভূমিহীন জেন্ডার সহিংসতা মনিটরিং কমিটির আহ্বায়ক জামেনা বেগম , নিজেরা করি বাগাতিপাড়া অঞ্চল সমন্বয়ক জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ ।
জামেনা বেগম বলেন, মাছে ভাতে বাঙালি , ভাত যদি না থাকে মাছ দিয়ে কি হবে। জমির শ্রেণী পরিবর্তন করে অবৈধভাবে পুকুর কাটা হচ্ছে। এদিকে যেমন আবাদি জমি নষ্ট হচ্ছে আবার আমরা রাতে ঘুমাতে পারছি না ,গাড়ির শব্দের কারণে ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার অসুবিধা হচ্ছে।রাতের অন্ধকারে পুকুর কাটা বন্ধ করতে প্রশাসন ও সর্বসাধারণের কামনা করেন।

আরও খবর