Logo
আজঃ সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

নরসিংদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | ১৬৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক : নরসিংদীতে পৃথক দুই সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ ভ্যানের চালক ও সহকারী এবং এক মোটরসাইকেল আরোহীসহ তিনজন নিহত হয়েছেন।বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বেলাব উপজেলার নারায়ণপুরে ও শিবপুরের সৃষ্টিগড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভোরে প্রাণ-আরএফএল কোম্পানির অলটাইম ব্রেড বহনকারী একটি পিকআপভ্যান নরসিংদী থেকে ভৈরব যাচ্ছিল। বেলাব উপজেলার নারায়ণপুর পৌঁছালে কভাডভ্যানটির দ্রুতগতি থাকায় অসাবধানতাবশত সামনের একটি থামনো ট্রাককে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই পিকাপের চালক সুমন মিয়া এবং সহকারী কামরুল ইসলাম নিহত হয়।

অপরদিকে একই দিন ভোরে সিলেটের সুনামগঞ্জ ভ্রমণ শেষে ফেরার পথে শিবপুর উপজেলার সৃষ্টিগড়ে পৌছলে পেছন থেকে এনা পরবিহনের যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় খাদেমুল ইসলাম (৩০) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু হয়। নিহত খাদেমুল ইসলাম ঢাকার পল্লবী থানার কালশী এলাকার বাসিন্দা।

ভৈরব হাইওয়ে থানার এসআই সফর উদ্দিন জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে দুজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের বিস্তারিত পরিচয় এখনও জানা যায়নি। কাভার্ডভ্যানটি দ্রুতগতিতে গিয়ে সামনের ট্রাককে ধাক্কা দিলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনা কবলিত পিকআপটি উদ্ধার করা হলেও সামনের ট্রাকটি জব্দ করা সম্ভব হয়নি।


আরও খবর



অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলনকালে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৬৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক 
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল ০৩ জুন ২০২৪ খ্রিঃ তারিখ আনুমানিক দুপুর ১২:৩০ ঘটিকায় র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানাধীন কদমতলী সিএনজি স্ট্যান্ড এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে আন্তঃজেলা ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, লরী ও সিএনজিসহ বিভিন্ন পরিবহন হতে অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলনকালে চাঁদাবাজ  চক্রের অন্যতম মূলহোতা ১। মোঃ ইমরান @ মাইকেল (৪৪), পিতা-মৃত আমির হামজা @ বাদল, সাং-বাগডাসা লেন, নয়াবাজার, থানা-বংশাল, ডিএমপি, ঢাকা সহ মোট ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত অন্যান্য ব্যক্তিদের নাম ২। মোঃ অনিক হাসান @ রানা (৩২), পিতা-মোঃ জামাল উদ্দিন, সাং-চুনকুটিয়া,থানা-দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ, জেলা-ঢাকা, ৩। মোঃ সুমন মিয়া (৪২), পিতা-মৃত গেদা মিয়া, সাং-কদমতলী, তালগাছতলা, থানা-দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ, জেলা-ঢাকা, ৪। মোঃ আবুল খায়ের (৪২), পিতা-মৃত আব্দুল বাতেন,সাং-রঘুনাথপুর, থানা-চাঁদপুর সদর, জেলা-চাঁদপুর বলে জানা যায়। এসময় তাদের নিকট থেকে আদায়কৃত চাঁদা নগদ- ৩,৩৮০/- (তিন হাজার তিনশত আশি) টাকা ও ০১ টি প্লাস্টিকের পাইপ এবং ০৩ টি লাঠি উদ্ধার করা হয়।  

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিরা বেশ কিছুদিন যাবৎ রাজধানীর দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ, কোতয়ালী, ও যাত্রাবাড়ীসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় আন্তঃজেলা ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, লরী ও সিএনজিসহ বিভিন্ন পরিবহনের ড্রাইভার ও হেলপারদের সাথে অশোভন আচরনের মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে অবৈধভাবে জোরপূর্বক চাঁদা আদায় করে আসছিল।গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।


আরও খবর



স্থায়ী কমিটির শূন্যপদ পূরণের উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি’

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | ১৪৩জন দেখেছেন

Image

23 ডেস্ক :

বিএনপি এখন নতুন করে আন্দোলন করার চেষ্টা করছে। পাশাপাশি সংগঠন গোছানোর জন্য মনোযোগী হচ্ছে। আর এই মনোযোগের প্রধান ক্ষেত্র হচ্ছে স্থায়ী কমিটি।

বিএনপির তৃণমূলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে যে, স্থায়ী কমিটি যদি অকার্যকর হয়, তাহলে কোন আন্দোলনই গড়ে তোলা সম্ভব হবে না। স্থায়ী কমিটির পাঁচটি পদ এখন খালি আছে। আর স্থায়ী কমিটিতে দায়িত্ব পালন করা একাধিক নেতা অসুস্থ। ফলে বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী এই কমিটি এখন অকার্যকর হয়ে পড়েছে।

দলের হাতে গোনা ৩-৪ জন নেতা ছাড়া কেউই কার্যকর নয়। এই অবস্থায় স্থায়ী কমিটিকে আরও সক্রিয় এবং সচল করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বিএনপি।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, গত দুদিন ধরে লন্ডনে পলাতক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়া ধারাবাহিকভাবে দলের গুরুত্বপূর্ণ এবং সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছেন। এই বৈঠকের প্রধান এজেন্ডা হল স্থায়ী কমিটির শূন্যপদ পূরণ।

বৃহষ্পতিবার এবং শুক্রবার তিনি দলের সাধারণ দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম খান এবং গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে বৈঠক করেছেন। আর এই স্থায়ী কমিটির শূন্য পদে কাদেরকে আনা যায় এ ব্যাপারে তাদের মতামত চেয়েছেন।

বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে যে, তারেক জিয়া তার নিজস্ব মতামত দেননি, তিনি শুধুমাত্র তাদের অভিমত জানতে চেয়েছেন।তবে স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেছেন যে, স্থায়ী কমিটিতে নতুন কাদেরকে নিয়োগ দেওয়া যায়, এ ব্যাপারে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তাদের মতামত জানতে চেয়েছেন। তারা এই ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণের চূড়ান্ত ক্ষমতা তারেক জিয়ার হাতেই ন্যস্ত করেছেন।

তবে কোন কোন বিষয়গুলো স্থায়ী কমিটির সদস্যপদের জন্য বিবেচনা করা উচিত, এ ব্যাপারে তারা তাদের মতামত দিয়েছেন বলেও জানা যায়। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলছেন, দলে যারা সক্রিয়, বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে যাদেরকে পাওয়া যায়, তাদেরকে স্থায়ী কমিটিতে আনাটা প্রয়োজন। এর ফলে অন্যরাও উৎসাহিত হবে।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, কর্মীদের সঙ্গে যাদের যোগাযোগ রয়েছে এবং যারা ডিগবাজি খাবে না, আদর্শের প্রতি অটল- তাদেরকে স্থায়ী কমিটিতে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। অন্যদিকে মির্জা আব্বাস বলেছেন, যে সমস্ত নেতারা গত ১৭ বছর জুলুম-নির্যাতন সহ্য করেছেন, দলের জন্য ত্যাগ স্বীকার করেছেন, তাদেরকে সামনে আনাটা জরুরি। তবে স্থায়ী কমিটির সদস্য কারা হতে পারেন এ ব্যাপারে কোন নাম, বিএনপির কোন নেতাই বলেননি।

তবে বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে যে, যে সমস্ত বৈশিষ্ট্যগুলোর কথা বলা হয়েছে, সেই সমস্ত বৈশিষ্ট্যগুলো যদি পূরণ করা হয়, তাহলে হাতেগোনা কয়েকজন ব্যক্তি আছেন যারা স্থায়ী কমিটিতে আসতে পারেন।

দলের সাধারণ কর্মীদের পছন্দ রুহুল কবির রিজভী। তিনি এখন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করছেন। দলের ভিতরে তার জনপ্রিয়তা প্রশ্নাতীত। কিন্তু তিনি তারেক জিয়ার পছন্দের ব্যক্তি নন বলেই সকলে জানে। আর এ কারণেই স্থায়ী কমিটিতে তার ঢোকাটা নিশ্চিত নয়।

কোন কোন মহল মনে করছেন যে, আমানউল্লাহ আমান, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, হাবিব উন নবী খান সোহেলের মতো লড়াকু নেতৃবৃন্দদেরকে স্থায়ী কমিটিতে নিয়ে আসা দরকার। আবার কেউ কেউ মনে করেন যে, স্থায়ী কমিটিতে আনতে গেলে রাজনৈতিকভাবে অভিজ্ঞ এবং প্রাজ্ঞ ব্যক্তিদের দরকার।

সবকিছু মিলিয়ে স্থায়ী কমিটিতে কারা আসবেন, না আসবেন তা নির্ভর করছে তারেক জিয়ার সিদ্ধান্তের উপর। খুব শীঘ্রই স্থায়ী কমিটির শূন্য পদগুলো পূরণ করা হতে পারে বলে দলের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে।


আরও খবর



ঈদে আজহা আসছে ‘জমজমাট পাঁচফোড়ন

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | ১৬৫জন দেখেছেন

Image

23 বিনোদন ডেস্ক

আসছে ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ঈদের বিশেষ পাঁচফোড়ন নির্মাণ করেছে নন্দিত নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফাগুন অডিও ভিশন।

অনুষ্ঠানটি প্রচারিত হবে এটিএন বাংলায় ঈদের তৃতীয় দিন রাত ১০ টা ৩০ মিনিটে। পাঁচফোড়নের প্রতিটি আইটেম নাটকীয়ভাবে উপস্থাপন করা হয়। গত প্রায় দুই যুগ ধরে বছরের বিশেষ বিশেষ দিনে এই অনুষ্ঠানটি প্রচারিত হয়ে আসছে।

ঈদ ও সাম্প্রতিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিভিন্ন আলাপন নিয়ে ভিন্ন আঙ্গিকের উপস্থাপনায় সাজানো হয়েছে ঈদের বিশেষ এই পাঁচফোড়ন। তাদের বিভিন্ন আলাপনের ফাঁকে ফাঁকেই আসতে থাকে গান, নাটক ও বিভিন্ন বিষয়ের উপর চমৎকার সব রিপোর্টিং।

পাঁচফোড়নের প্রতিটি পর্বেই উপস্থাপনার ঢং ভিন্নরকম যেখানে নির্দিষ্ট কোনো উপস্থাপক থাকে না। দেশের বিভিন্ন তারকা শিল্পীরা বিভিন্ন আঙ্গিকে বিষয় ভিত্তিক এই অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা করে থাকেন। এবারের পাঁচফোড়নে স্বামী-স্ত্রী’র ভূমিকায় অভিনয় করেছেন জনপ্রিয় অভিনয় তারকা আবদুন নূর সজল ও সারিকা সাবরিন।

এবারের পাঁচফোড়নে গান থাকছে ৩টি। তিনটিই মিষ্টি প্রেমের গান এবং গেয়েছেন এ প্রজন্মের ক’জন প্রতিশ্রুতিশীল কণ্ঠশিল্পী। একটি গেয়েছেন আধুনিক, দেশাত্মবোধক বা ফোক সব ধরনের গানেই সমান পারদর্শী কণ্ঠশিল্পী রাজিব।

গানটির কথা লিখেছেন লুৎফর হাসান, সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন আকাশ মাহমুদ। গানটিতে তার সঙ্গে মডেল হিসেবে অভিনয় করেছেন মডেল মোনালিসা দীপা। উত্তরা ও আশুলিয়ার বেশ কয়েকটি মনোরম লোকেশনে গানটি ধারণ করা হয়। আর একটি গান গেয়েছেন এই প্রজন্মের জনপ্রিয় গায়িকা সানিয়া সুলতানা লিজা। গানটির কথা লেখার পাশাপাশি সুরও করেছেন গীতিকবি কবির বকুল।

এই গানটিও ব্যতিক্রমী লোকেশনে ধারণ করা হয়েছে। বেশ কিছুদিন বিরতির পর লিজা পাঁচফোড়নের মাধ্যমে আবারও পর্দায় এলেন। ‘তোমার ইচ্ছে আমার ইচ্ছে, মিলছে এখন খুবই’ শিরোনামে একটি দ্বৈত গানে কণ্ঠ দিয়েছেন এই প্রজন্মের শ্রোতানন্দিত সংগীত শিল্পী অয়ন চাকলাদার এবং আতিয়া আনিসা।

গানটির কথা লিখেছেন কবির বকুল, সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন অয়ন চাকলাদার। মানিকগঞ্জের একটি মনোরম লোকেশনে গানটির দৃশ্য ধারণ করা হয়।

রয়েছে ‘ইত্যাদি’ খ্যাত জাদুকর ম্যাজিক রাজিকের পরিবেশনায় একটি ব্যতিক্রমধর্মী মনস্তাত্ত্বিক জাদু। পেশায় প্রকৌশলী ও আইটি বিষয়ে গ্র্যাজুয়েট রাজিক দীর্ঘদিন বিদেশি টেলিভিশনে জাদু প্রদর্শন করার পর জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র মাধ্যমে দেশের কোন টেলিভিশন পর্দায় প্রথম জাদু দেখান।

শহর কিংবা গ্রামে সকাল-সন্ধ্যার আড্ডায় সব শ্রেণির মানুষের অন্যতম অনুষঙ্গ হচ্ছে চা। তবে সেই চায়ের নেশা যদি গরুর পেয়ে বসে তাহলে কেমন হয়! চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তেমনি একটি ‘চা খোর’ গরুর উপর এবারের পাঁচফোড়নে রয়েছে একটি বিস্ময়কর প্রতিবেদন। প্রতিবেদনটি আরো দেখানো হয়েছে দেশবিদেশের কিছু বিস্ময়কর গরু-ছাগল-ভেড়ার আশ্চর্য কিছু কর্মকাণ্ড।

ঢাকার বিভিন্ন বাড়ির ছাদে এতদিন দেখা যেতো ফুল, ফল, শাক-সবজির বাগান। তবে আজকাল অনেক ছাদে গরুও দেখা যায়। ঢাকা শহরে গড়ে ওঠা এমনি কিছু গরুর খামারের উপর এবারের পাঁচফোড়নে রয়েছে একটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন।

পাঁচফোড়ন যেহেতু বিশেষ দিন উপলক্ষ্যে নির্মিত হয় তাই বিশেষ দিনকে নিয়ে পাঁচফোড়নে বিভিন্ন ধরনের ব্যঙ্গাত্মক, রসাত্মক ও সচেতনতামূলক নাট্যাংশ থাকে।

এবারও কোরবানি ঈদের উপর রয়েছে বেশ ক’টি নাট্যাংশ। পাঁচফোড়ন এর বিভিন্ন নাট্যাংশে অভিনয় করেছেন-সুভাশিষ ভৌমিক, বড়দা মিঠু, জিল্লুর রহমান, কামাল বায়েজিদ, মুকিত জাকারিয়া, আনন্দ খালেদ, শাহেদ আলী, জাহিদ শিকদার, ইকবাল হোসেন, তারিক স্বপন, সিয়াম নাসির, সাদিয়া তানজিন, সুজাত শিমুল, বিলু বড়ুয়া, নজরুল ইসলাম, সুর্বনা মজুমদার, শামীম আহমেদ, সাবরিনা নিসাসহ আরো অনেকে। পাঁচফোড়ন পরিবেশিত হবে কেয়া কসমেটিকস লিমিটেডের সৌজন্যে।


আরও খবর



লালপুরে কৃষি জমির শ্রেণী পরিবর্তন করে পুকুর কাটা বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | ১৪৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক 

   নাটোরের লালপুরে কৃষি জমির শ্রেণী পরিবর্তন ও অবৈধ ভাবে পুকুর কাটা বন্ধের  দাবিতে মানববন্ধন , বিক্ষোভ করেছে ভুমিহীনরা।
ভুমিহীন সংগঠনের আয়োজনে সোমবার ( ১০ জুন ) লালপুরের আড়বাব ইউনিয়ন পরিষদের সামনে লালপুর ভূমিহীন আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সদস্য রায়হান কবিরের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন লালপুর ভূমিহীন আঞ্চলিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আমিনউদ্দিন ,প্রচার সম্পাদক তুহিন আলি , বাগাতিপাড়া ভূমিহীন আঞ্চলিক কমিটির ইসমাইল হোসেন, লালপুর ভূমিহীন জেন্ডার সহিংসতা মনিটরিং কমিটির আহ্বায়ক জামেনা বেগম , নিজেরা করি বাগাতিপাড়া অঞ্চল সমন্বয়ক জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ ।
জামেনা বেগম বলেন, মাছে ভাতে বাঙালি , ভাত যদি না থাকে মাছ দিয়ে কি হবে। জমির শ্রেণী পরিবর্তন করে অবৈধভাবে পুকুর কাটা হচ্ছে। এদিকে যেমন আবাদি জমি নষ্ট হচ্ছে আবার আমরা রাতে ঘুমাতে পারছি না ,গাড়ির শব্দের কারণে ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার অসুবিধা হচ্ছে।রাতের অন্ধকারে পুকুর কাটা বন্ধ করতে প্রশাসন ও সর্বসাধারণের কামনা করেন।

আরও খবর



ভারতে মোদির মন্ত্রিসভায় মুসলিম এমপি নেই

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৪৫জন দেখেছেন

Image

23 ডেস্ক :

ভারতে টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি তার মন্ত্রীসভায় কোনো মুসলিমকে স্থান দেননি। এমনকি তার যে জোট সে জোটে কোনো মুসলিম এমপিও নেই। ভারতের প্রায় ২৫ কোটি মুসলিমের বসবাস।

ভারতে এমন কিছু রাজ্য আছে যেখানে মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। তবুও নতুন সরকারের মন্ত্রী সভায় কোনো মুসলিম স্থান পায়নি। এ নিয়ে ভারতে মুসলিমদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

জানা যায়, ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের আগে শুভেন্দু অধিকারী, সুকান্ত মজুমদাররা প্রায়ই দাবি করতেন, সংখ্যালঘু মুসলমানদের একাংশও নাকি এখন তাদের ভোট দিচ্ছেন। আবার অনেকেই এই দাবিকে ‘ফাঁকা আওয়াজ’ হিসেবে অবিহিত করেন। তবে শুভেন্দুদের দাবি যদি সত্য বলে ধরে নেওয়া হয় তাহলে তার প্রতিফলন কোথায়? সরকারি হিসেব অনুযায়ী, মোট ভোটারের ১৪ শতাংশ ভোটার মুসলিম। তবুও মোদির নবগঠিত মন্ত্রিসভায় নেই কোনো সংখ্যালঘু প্রতিনিধি। রোববার (৯ জুন) রাষ্ট্রপতি ভবনে নরেন্দ্র মোদিসহ ৭২ জন শপথগ্রহণ করেন। এই ৭২ জনের মধ্যে কোনো মুসলিম নেই। এমনকি শরিক দল তেলেগু দেশম বা জনতা দল ইউনাইটেডও কোনো মুসলিম প্রার্থীকে মন্ত্রী করেনি।গতকাল মন্ত্রীসভা গঠনের পর বিস্ময় প্রকাশ করেছেন পর্যবেক্ষকরা। টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসা বর্তমান সরকারে ধারাবাহিকভাবে কোনো মুসলিম প্রতিনিধি নেই। এক্ষেত্রে কেউ বলছেন, ‘নো ভোট-নো পোস্ট।’ অর্থাৎ সংখ্যালঘুরা বিজেপি বা তাদের শরিকদের ভোট দেয়নি, তাই তারা মন্ত্রিসভায় নেই।সংখ্যালঘুদের মধ্যে বিজেপিকে ভোট না দেওয়ার যে প্রবণতা তা নতুন নয়। বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর থেকেই সেই প্রবণতা তৈরি হয়েছে। গোধরা কাণ্ডের পর তা আরও তীব্র হয়েছে। ভারেতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা অটল বিহারী বাজপেয়ীও তা বুঝতেন। তিনিও জানতেন যে, মুসলিমদের আস্থা অর্জন করা বিজেপির জন্য কঠিন। তবু বাজপেয়ীর সময় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় সংখ্যালঘু প্রতিনিধি ছিল। মোখতার আব্বাস নকভিকে ১৯৯৮ সালে মন্ত্রী করেছিলেন বাজপেয়ী। তিনি প্রথমে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হয়েছিলেন। পরে সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও সংসদ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। বাজপেয়ী যুগের অবসানের পর বিজেপির রাজনীতিতে লালকৃষ্ণ আদভানি বিজেপির সভাপতি হন। তার লক্ষ্য ছিল ২০০৯ সালের লোকসভা ভোটে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হয়ে ওঠা। সম্ভবত ভারতে সংখ্যালঘুদের বার্তা দিতে পাকিস্তান সফরে গিয়ে ‘কায়েদ এ আজম’ মহম্মদ আলি জিন্নাহর প্রশংসা করেছিলেন আদভানি। তিনি বলেছিলেন, জিন্নাহ ধর্মনিরপেক্ষ ছিলেন। সেই মন্তব্যের জন্য দলের সভাপতির পদ ছাড়তে হয় আদভানিকে। তবু প্রথাগত ভাবে হলেও বিজেপিতে সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধিত্ব ছিল। ২০১৪ সালেও মোদি মন্ত্রিসভায় দুইজন সংখ্যালঘু ছিল। নাজমা হেপতুল্লাহ ও মোখতার আব্বাস নাকভি। কিন্তু মোদির দ্বিতীয় মেয়াদ থেকে মন্ত্রিসভায় আর ঠাঁই মেলেনি সংখ্যালঘু প্রতিনিধিদের। এবারও পুনরানৃত্তি ঘটাল মোদি

১৪০ কোটি মানুষের দেশ ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা প্রায় ২৫ কোটি। দেশটির হিন্দু জনসংখ্যার তুলনায় তা অনেক কম হলেও সংখ্যাটি অল্প নয়! পৃথিবীর অনেক দেশের মোট জনসংখ্যাই ২৫ কোটির কম। এত বিপুল সংখ্যক মানুষের কোনো প্রতিনিধি এবারও কেন্দ্রীয় সরকারে না থাকায় ভারত ছাড়িয়ে এই আলোচনা ছড়িয়ে পড়েছে মুসলিম বিশ্বে।


আরও খবর