![Image](https://cdn.channel23.news/images/8d54463b7f8610ec7b5186f6f4704c09.jpeg)
![Image](https://cdn.channel23.news/images/8d54463b7f8610ec7b5186f6f4704c09.jpeg)
বুধবার ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
বৃহস্পতিবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
23 ডেস্ক :
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ইউরোপীয় নির্বাচনে উগ্র ডানপন্থীদের কাছে শোচনীয় পরাজয়ের পর আকস্মিক এক ঘোষণায় ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি ভেঙে দিয়েছেন।
৩০ জুন ও ৭ জুলাই দুই দফায় দেশটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলেও জানিয়ে দিয়েছেন তিনি।
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে ম্যাক্রোঁর রেনেসাঁ পার্টি কট্টর ডানপন্থী বিরোধীদের কাছে পরাজিত হতে যাচ্ছে বলে বুথফেরত জরিপে দেখা গেছে। উগ্র ডানপন্থী ন্যাশনাল র্যালি (আরএন) ৩১.৫ শতাংশ ভোট পেয়ে শীর্ষে উঠে এসেছে, যা রেনেসাঁর দ্বিগুণেরও বেশি। রেনেসাঁ ১৫.২ শতাংশ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে, ১৪.৩% ভোট নিয়ে তৃতীয় স্থানে সমাজতান্ত্রিক দল।
বুথফেরত জরিপ প্রকাশের পর এক ভাষণে উগ্র ডানপন্থী নেতা জর্ডান বারডেলা ম্যাক্রোঁকে ফরাসি পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার আহ্বান জানান। দুই দলের ভোটের ব্যবধানকে তিনি ‘প্রেসিডেন্টের জন্য হতাশাজনক’ বলে অভিহিত করেন।
আরএন সদর দপ্তরে দেওয়া ভাষণে জর্ডান বারডেলা বলেন, বর্তমান সরকারের এই অভূতপূর্ব পরাজয় একটি চক্রের সমাপ্তি। এটি ম্যাক্রোঁ-পরবর্তী যুগের প্রথম দিন।
এমন ভাষণের এক ঘণ্টার মধ্যে ম্যাক্রোঁ জাতির উদ্দেশে ঘোষণা দেন, তিনি ফ্রান্সের নিম্নকক্ষ ভেঙে দেবেন এবং পার্লামেন্ট নির্বাচন দেবেন। ৩০ জুন প্রথম দফা এবং ৭ জুলাই দ্বিতীয় দফা ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে ম্যাক্রোঁর মেয়াদ আরও তিন বছর বাকি। তিনি বলেন, আমার সিদ্ধান্তটি গুরুতর। কিন্তু এর মাধ্যমে আমাদের গণতন্ত্রের প্রতি আস্থা, সার্বভৌম জনগণের মতামত প্রকাশের বিষয়টির প্রতিফলন ঘটলো। এটিকে আমি জাতির জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা বলে মনে করি।
ম্যাক্রোঁ বলেন, আমি আপনাদের ভোটাধিকারের মাধ্যমে আপনাদের সংসদীয় ভবিষ্যতের সিদ্ধান্ত ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তাই আমি আজ সন্ধ্যায় জাতীয় সংসদ ভেঙে দিচ্ছি। আমার প্রিয় দেশবাসী, আপনাদের নিজেদের ওপর আস্থা রাখুন। ফরাসি জনগণ সবচেয়ে ন্যায়সঙ্গত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রাখে।
ফরাসি ব্যবস্থার অধীনে, নিম্নকক্ষে জাতীয় পরিষদের ৫৭৭ জন সদস্য নির্বাচিত হন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য পৃথক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ২০২২ সালে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ সংসদীয় নির্বাচনে ম্যাক্রোঁর রেনেসাঁ পার্টিসহ এনসেম্বল জোট একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা থেকে পিছিয়ে পড়ে এবং অন্য কোথাও থেকে সহায়তা চাইতে বাধ্য হয়।
এদিকে, ম্যাক্রোঁর ঘোষণার পর ২০১৭ এবং ২০২২ সালে ফরাসি রাষ্ট্রপতি পদে ম্যাক্রোঁর বিরুদ্ধে হেরে যাওয়া মেরিন লে পেন আগাম নির্বাচনের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। এই নেত্রী বর্তমানে উগ্র ডানপন্থী আরএনের পার্লামেন্টারি নেতা।
তিনি বলেন, ফ্রান্স যদি আমাদের ওপর আস্থা রাখে তাহলে আমরা ক্ষমতায় আসতে প্রস্তুত। আমরা দেশ পুনর্গঠনে প্রস্তুত, ফরাসিদের স্বার্থ রক্ষায় প্রস্তুত, গণঅভিবাসন বন্ধ করতে প্রস্তুত, ফরাসিদের ক্রয় ক্ষমতাকে অগ্রাধিকার দিতে প্রস্তুত, দেশের পুনর্গঠন শুরু করতে প্রস্তুত।
ফ্রান্সের অতীত ইতিহাসে সবশেষ ১৯৯৭ সালে কোনো রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিয়েছিলেন, যার ফলে জ্যাক শিরাক তার সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছিলেন। লিওনেল জসপিনের অধীনে সমাজতন্ত্রীরা ক্ষমতায় আসেন।তথ্যসূত্র: এপি, সিএনএন।
শনিবার ০১ জুন ২০২৪
শনিবার ০১ জুন ২০২৪
23 ডেস্ক :
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কালো টাকা সাদা করেছেন সাইফুর রহমান (সাবেক অর্থমন্ত্রী)। বেগম খালেদা জিয়াও কালো টাকা সাদা করেছেন। সাইফুর রহমান - তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন, তার কথা বলতে চাই না, তারাও কি তাহলে দুর্বৃত্ত? এবারের কাজেট করা হয়েছে রাঘোব বোয়ালদের লুটপাট বন্ধ করার জন্য।রোববার (৯ জুন) সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক যৌথসভায় তিনি এ কথা বলেন।দুর্নীতি করলে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ কাউকে ছাড় দেয় না জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ এবং সাবেক পুলিশপ্রধান বেনজীর আহমদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির যে অভিযোগ উঠেছে, তারাও ছাড় পাবেন না।
সোমবার ১০ জুন ২০২৪
শনিবার ১৮ মে ২০২৪
23 ডেস্ক :
ভারতে টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি তার মন্ত্রীসভায় কোনো মুসলিমকে স্থান দেননি। এমনকি তার যে জোট সে জোটে কোনো মুসলিম এমপিও নেই। ভারতের প্রায় ২৫ কোটি মুসলিমের বসবাস।
ভারতে এমন কিছু রাজ্য আছে যেখানে মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। তবুও নতুন সরকারের মন্ত্রী সভায় কোনো মুসলিম স্থান পায়নি। এ নিয়ে ভারতে মুসলিমদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা যায়, ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের আগে শুভেন্দু অধিকারী, সুকান্ত মজুমদাররা প্রায়ই দাবি করতেন, সংখ্যালঘু মুসলমানদের একাংশও নাকি এখন তাদের ভোট দিচ্ছেন। আবার অনেকেই এই দাবিকে ‘ফাঁকা আওয়াজ’ হিসেবে অবিহিত করেন। তবে শুভেন্দুদের দাবি যদি সত্য বলে ধরে নেওয়া হয় তাহলে তার প্রতিফলন কোথায়? সরকারি হিসেব অনুযায়ী, মোট ভোটারের ১৪ শতাংশ ভোটার মুসলিম। তবুও মোদির নবগঠিত মন্ত্রিসভায় নেই কোনো সংখ্যালঘু প্রতিনিধি। রোববার (৯ জুন) রাষ্ট্রপতি ভবনে নরেন্দ্র মোদিসহ ৭২ জন শপথগ্রহণ করেন। এই ৭২ জনের মধ্যে কোনো মুসলিম নেই। এমনকি শরিক দল তেলেগু দেশম বা জনতা দল ইউনাইটেডও কোনো মুসলিম প্রার্থীকে মন্ত্রী করেনি।গতকাল মন্ত্রীসভা গঠনের পর বিস্ময় প্রকাশ করেছেন পর্যবেক্ষকরা। টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসা বর্তমান সরকারে ধারাবাহিকভাবে কোনো মুসলিম প্রতিনিধি নেই। এক্ষেত্রে কেউ বলছেন, ‘নো ভোট-নো পোস্ট।’ অর্থাৎ সংখ্যালঘুরা বিজেপি বা তাদের শরিকদের ভোট দেয়নি, তাই তারা মন্ত্রিসভায় নেই।সংখ্যালঘুদের মধ্যে বিজেপিকে ভোট না দেওয়ার যে প্রবণতা তা নতুন নয়। বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর থেকেই সেই প্রবণতা তৈরি হয়েছে। গোধরা কাণ্ডের পর তা আরও তীব্র হয়েছে। ভারেতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা অটল বিহারী বাজপেয়ীও তা বুঝতেন। তিনিও জানতেন যে, মুসলিমদের আস্থা অর্জন করা বিজেপির জন্য কঠিন। তবু বাজপেয়ীর সময় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় সংখ্যালঘু প্রতিনিধি ছিল। মোখতার আব্বাস নকভিকে ১৯৯৮ সালে মন্ত্রী করেছিলেন বাজপেয়ী। তিনি প্রথমে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হয়েছিলেন। পরে সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও সংসদ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। বাজপেয়ী যুগের অবসানের পর বিজেপির রাজনীতিতে লালকৃষ্ণ আদভানি বিজেপির সভাপতি হন। তার লক্ষ্য ছিল ২০০৯ সালের লোকসভা ভোটে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হয়ে ওঠা। সম্ভবত ভারতে সংখ্যালঘুদের বার্তা দিতে পাকিস্তান সফরে গিয়ে ‘কায়েদ এ আজম’ মহম্মদ আলি জিন্নাহর প্রশংসা করেছিলেন আদভানি। তিনি বলেছিলেন, জিন্নাহ ধর্মনিরপেক্ষ ছিলেন। সেই মন্তব্যের জন্য দলের সভাপতির পদ ছাড়তে হয় আদভানিকে। তবু প্রথাগত ভাবে হলেও বিজেপিতে সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধিত্ব ছিল। ২০১৪ সালেও মোদি মন্ত্রিসভায় দুইজন সংখ্যালঘু ছিল। নাজমা হেপতুল্লাহ ও মোখতার আব্বাস নাকভি। কিন্তু মোদির দ্বিতীয় মেয়াদ থেকে মন্ত্রিসভায় আর ঠাঁই মেলেনি সংখ্যালঘু প্রতিনিধিদের। এবারও পুনরানৃত্তি ঘটাল মোদি
১৪০ কোটি মানুষের দেশ ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা প্রায় ২৫ কোটি। দেশটির হিন্দু জনসংখ্যার তুলনায় তা অনেক কম হলেও সংখ্যাটি অল্প নয়! পৃথিবীর অনেক দেশের মোট জনসংখ্যাই ২৫ কোটির কম। এত বিপুল সংখ্যক মানুষের কোনো প্রতিনিধি এবারও কেন্দ্রীয় সরকারে না থাকায় ভারত ছাড়িয়ে এই আলোচনা ছড়িয়ে পড়েছে মুসলিম বিশ্বে।
সোমবার ১০ জুন ২০২৪
বুধবার ২২ মে ২০২৪
23 ডেস্ক:
টার্গেট ছিল মাত্র ১২০ রানের। তাই অনেকে মনে করেছিল অনায়াসেই জয় পাবে পাকিস্তান। তবে ভারতীয় বোলারদের আঁটসাঁট বোলিংয়ে এই অল্প রানের মধ্যে পাকিস্তানকে আটকে দিয়েছে রোহিত শর্মার দল।
দুর্দান্ত এক ম্যাচে পাকিস্তানকে ৬ রানে হারিয়ে চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে ভারত।
রোববার (৯ জুন) নিউ ইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টস জিতে ভারতকে ব্যাটিংয়ে পাঠান পাক অধিনায়ক বাবর আজম। ব্যাট করতে নেমে পাক পেসারদের বোলিং তোপে ১৯ ওভারে মাত্র ১১৯ রানে গুটিয়ে যায় ভারত।
দলের পক্ষে রিশভ পন্থ করেন সর্বোচ্চ ৩১ বলে ৪২ রান। এছাড়া অক্ষর প্যাটেল করেন ১৮ বলে ২০ রান। পাকিস্তানের পক্ষে নাসিম শাহ ও হ্যারিস রউফ নেন ৩টি করে উইকেট। এছাড়া আমির নিয়েছেন ২টি উইকেট।
১২০ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে সাবধানী শুরু করেন দুই পাক ওপেনার। বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। তবে দলীয় ২৬ রানে ১০ বলে ১৩ রান করে আউট হন বাবর।
পাক অধিনায়কের বিদায়ের পর ক্রিজে আসা উসমানকে সঙ্গে নিয়ে ব্যাট করতে থাকেন। ধীরগতিতে রানের চাকা সচল রাখে এই দুই ব্যাটার। তবে দলীয় ৫৭ রানে উসমানকে আউট করে ভারতকে ম্যাচে ফেরার স্বপ্ন দেখান অক্ষর প্যাটেল। ১৫ বলে ১৩ রান করে সাজঘরে ফিরে যান উসমান।
এরপর ২৯ রানের মধ্যে পাকিস্তানের তিন উইকেট তুলে নিয়ে ম্যাচে ফেরে ভারত। ফকর জামান ৮ বলে ১৩, রিজওয়ান ৪৪ বলে ৩১ ও শাদাব খান ৭ বলে ৪ রান করে আউট হন।
এরপর ইফতিখার আহমেদকে সঙ্গে নিয়ে লড়াই চলিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন ইমাদ ওয়াসিম। তবে দলীয় ১০২ রানে ৯ বলে ৫ রান করে আউট হন ইফতিখার।
শেষ দিকে ভারতীয় বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১১৩ রান করতে সক্ষম হয় পাকিস্তান। ৬ রানের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ভারত। ভারতের পক্ষে জসপ্রীত বুমরাহ ৩টি ও হার্দিক পান্ডিয়া নেন ২টি উইকেট।
শনিবার ০১ জুন ২০২৪
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও জোরদার হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেন, দুই নেতা আশা প্রকাশ করেছেন, বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আগামী দিনগুলোতে আরও গভীর হবে।
রোববার (৯ জুন) সন্ধ্যায় মোদী সরকারের মন্ত্রিসভার শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানের পর দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে একান্ত বৈঠকে এ প্রত্যাশা করা হয়।
হাছান মাহমুদ বলেন, অত্যন্ত উষ্ণ ও বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে তার সুবিধাজনক সময়ে ঢাকা সফরের আমন্ত্রণ জানান।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির বিচক্ষণ নেতৃত্বে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় আসীন হয়েছে।পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুই প্রধানমন্ত্রী পরে রাষ্ট্রপতি ভবনে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু আয়োজিত ভোজসভায় অংশ নেন।
তিনি বলেন, ভারতের সিনিয়র মন্ত্রী, বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল এবং অন্যান্য সরকার ও রাষ্ট্রের প্রধানগণ এই নৈশভোজে যোগ দেন এবং সেখানে তাদের সংক্ষিপ্ত মতবিনিময় হয়। এ সময় তারাও কুশল বিনিময় করেছেন।
ড. হাছান বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বহুমুখী সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে অনেক ইস্যু জড়িত। যেহেতু দুই সরকার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে, তাই একসঙ্গে কাজ করার কিছু সুবিধা রয়েছে।হাছান মাহমুদ আশা প্রকাশ করেন, আমাদের বহুমাত্রিক গভীর সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও বিস্তৃত ও সংহত হবে।
ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব এম নাঈমুল ইসলাম খান ব্রিফিংয়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে ভারতের নতুন সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গত শনিবার নয়াদিল্লি পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা আজ সোমবার বিকেলে ঢাকার উদ্দেশে ভারতের রাজধানী ত্যাগ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।তথ্যসূত্র: বাসস।
রবিবার ০৯ জুন ২০২৪
মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪