Logo
আজঃ শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪
শিরোনাম

কৃষিতে স্বাবলম্বী পাবনার রাকিব

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | ২০৩জন দেখেছেন

Image

সফিক ইসলাম,পাবনা: ছোটবেলা থেকেই লেখাপড়ার পাশাপাশি বাবাকে কৃষি কাজে সহায়তা করাই ছিল রাকিবের নেশা।

বাবার অল্প কিছু জমি নিয়ে বাবা চাষাবাদে ব্যস্ত থাকেন সর্ব সময়। বাবার ফসল উৎপাদন দেখে পাবনা সদর উপজেলার কৃষি অফিস সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতেন অনেক সময়ই।

আর এটা দেখে রাকিবের চাষাবাদ করার আগ্রহ জন্ম নেয়। বাবা শীতকালীন গ্রীষ্মকালীন সকল শস্য উৎপাদনে পাবনা সদর উপজেলার কৃষি কর্মকর্তাদের সহায়তা নেন। আর কিছু কর্মকর্তাদের সহায়তার ধরণ দেখে রাকিবের মন জুড়িয়ে যায়। ছোটবেলা থেকেই নতুন নতুন কিছু উদ্ভাবন তাকে ভেতরে ভেতরে অনুপ্রাণিত করে ।


বাবার কৃষিকাজকে সামনে রেখে, কৃষি অফিসের নতুন কোন প্রকল্প আসলেই রাকিব ঝাঁপিয়ে পড়ে। মনে মনে সংকল্প করেন না আমি এটা করবোই। এভাবেই লেখাপড়া চালিয়ে যেতে থাকে পাশাপাশি বাবা কে সহায়তা করতে থাকে, মনে মনে চিন্তা করতে থাকে কৃষিতে নতুন বিপ্লব ঘটাবো। এসএসসি পাস করার পর থেকেই তার ভেতরে নতুন উদ্দিপনা সৃষ্টি হয়।

নতুন কিছু করতে চাই নতুন কোন ভাবনা নিয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় উপজেলা কৃষি অফিসের অনেক প্রদর্শনী তার কাছে আসে এবং সে সফল ভাবে প্রদর্শনী গুলো সম্পন্ন করে। নতুন কিছু আবিষ্কারের মধ্যেই চলে আসে পলিনেট হাউজ প্রদর্শনীটি।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সাহানা পারভীন লাবনী এবং উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আসমা আহমেদের অনুপ্রেরণা এবং সহযোগিতা পলিনেট হাউজ প্রদর্শনী টি শুরু করেন। পলিনেট হাউজের মধ্যে ক্যাপসিকাম সহ অন্যান্য শীতকালীন লাভজনক ফসল উৎপাদন হওয়ার কথা।


কিন্তু হাতে অনেক খানি সময়ও রয়ে গেছে। এ সময়ের মধ্যে উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আসমা আহমেদ মাঠ ফাঁকা না রাখার জন্য পরামর্শ দেন।এই সময় রাকিবের অক্লান্ত পরিশ্রমে তৈরি হয় পালংশাকের চাষ ‌। সুখের মুখ দেখতে বেশি সময় লাগে না। আল্লাহ পাকের সহায়তায় মাঠ ভরপুর পালং শাক অনেক সুন্দরভাবেই উৎপাদন হয়। লাভের পরিমাণ অন্য ফসলের তুলনায় বেশি‌‌।

এ তো বললাম একটা প্রকল্পের কথা। এরকম আরো অনেক প্রদর্শনী করে এবং অন্যান্য জমিতে প্রযুক্তির ব্যবহার ও পরিশ্রম করে আজ স্বাবলম্বী রাকিব। রাকিব ধান গম সরিষা গ্রীষ্মকালীন টমেটো তরমুজ চাষ করে অনেক লাভবান হয়েছেন। পাশাপাশি রাকিব ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদন করেও অনেক লাভবান হয়েছেন ।রাকিব বলেন আমি নতুন একটি প্রযুক্তির সাথে যুক্ত আছি যেটাতে লেবার কস্ট অনেক কম।


প্রযুক্তিটির নাম হচ্ছে পলিথিন মালচিং এটি ব্যবহারের মাধ্যমে চাষাবাদ করলে জমিতে আগাছা জন্মায় না ফলে লেবার খরচ অনেক কম হয়। রাকিব আরো বলেন কৃষি কর্মকর্তা এবং উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আসমা আহমেদের দিকনির্দেশনায় আমার এ সফলতা। আমি উনাদের কাছে কৃতজ্ঞ।


আরও খবর



গাইবান্ধার ভূমিহীন আরও ৬৩০ পরিবারের মাঝে পাকাঘর হস্তান্তর করা হবে

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | ১৩৫জন দেখেছেন

Image

গাইবান্ধা প্রতিনিধ 

আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় গাইবান্ধার গৃহ-ভূমিহীন আরও ৬৩০ পরিবারের মাঝে পাকাঘর হস্তান্তর করা হবে। ২ শতক জমিসহ এই সেমিপাকা ঘর পাবেন সুবিধাভোগিরা। এর আগেও ৭ হাজার ৭৮৪ পরিবারকে এই প্রকল্পে পূণর্বাসন করা হয়েছে।

শনিবার (৮ জুন) গাইবান্ধা জেলা প্রশাকের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

এসময় গাইবান্ধা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জাহিদ হাসান সিদ্দিকী বলেন, আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের ৫ম পর্যায়ের ২য় ধাপে জেলার চার উপজেলায় ৪০৫ টি ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় জরাজীর্ণ ব্যারাক প্রতিস্থাপন করে একক গৃহ নির্মাণের মাধ্যমে ২২৫টিসহ মোট ৬৩০টি পরিবারকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে জমিসহ পাকা ঘর হস্তান্তর করা হবে। একইদিনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলাকে ‘ক’ শ্রেণির ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত উপজেলা ঘোষণা করবেন।

জাহিদ হাসান সিদ্দিকী আরও বলেন, ইতোমধ্যে গোবিন্দগঞ্জ ও সাদুল্লাপুর, পলাশবাড়ী, গাইবান্ধ সদর ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলাকে ‘ক’ শ্রেণির ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত উপজেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। তবে প্রাকৃতিক বা অন্য কোন বিশেষ কারণে অন্য কোন ব্যক্তি ভূমিহীন বা গৃহহীন হলে তাদেরকে দ্রুততার সাথে পুনর্বাসনের আওতায় আনা হবে।

সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী গাইবান্ধা জেলার ‘ক’ শ্রেণির ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার সংখ্যা ৮ হাজার ১৮৯টি। এর মধ্যে ১ম পর্যায়ে ৮৪৬টি, ২য় পর্যায়ে ১ হাজার ৪৩০টি, ৩য় পর্যায়ের ২ হাজার ৪১৬টি, ৪র্থ পর্যায়ে ১ হাজার ৮৭২টি ও ৫ম পর্যায়ে (১ম ধাপ) ১৫৪টিসহ সর্বমোট ৬ হাজার ৭১৮টি একক গৃহে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। এছাড়াও অন্য উপায়ে ব্যারাক ও গুচ্ছগ্রামে ১ হাজার ৬৬টি ‘ক’ শ্রেণির পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়।


আরও খবর



কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | ১৫৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক 

কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এবার ঢাকার মধ‍্যে কোরবানি গরুর চামড়ার দাম ধরা হয়েছে প্রতি বর্গফুট ৫৫-৬০ টাকা।

আর ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০-৫৫ টাকা।

সোমবার সচিবালয়ে ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাঁচা চামড়ার মূল্য নির্ধারণ সংক্রান্ত এক বৈঠক শেষে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুর উপস্থিতিতে নতুন মূল্য ঘোষণা করেন বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার, লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. নাছির উদ্দিন মজুমদার।

গতবারের চেয়ে এবার প্রতি বর্গফুট চামড়ার দাম ৫ টাকা বাড়ানো হলো। সেই সঙ্গে প্রতি পিস চামড়ার সর্বনিম্ন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ঢাকায় প্রতি পিস গরুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ২০০ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ১ হাজার টাকা।

বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার, লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি জানান, এবারের ঈদে খাসির চামড়ার ক্রয়মূল্য প্রতি বর্গফুট ২০-২৫ টাকা এবং বকরির চামড়ার ক্রয়মূল্য ১৮-২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

গত বছর ঢাকার মধ‍্যে কোরবানি গরুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করা হয় প্রতি বর্গফুট ৫০-৫৫ টাকা এবং ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করা হয় ৪৫-৪৮ টাকা।

আর খাসির চামড়ার ক্রয়মূল্য নির্ধারণ করা হয় প্রতি বর্গফুট ১৮-২০ টাকা এবং বকরির চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয় প্রতি বর্গফুট ১২-১৪ টাকা।


আরও খবর



শ্রীপুরে ওলামা দলের সভাপতি বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ

প্রকাশিত:শনিবার ০১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | ১৪৮জন দেখেছেন

Image

আবু কালাম স্টাফ রিপোর্টার : 

    গাজীপুর শ্রীপুরে গোসিংগা ইউনিয়ন ওলামা দলের সভাপতি জাকির মোড়ল (৪১)বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় গোসিংগা ইউনিয়নের খোঁজেখানী গ্রামের মৃত হোসেন আলী ছেলে হান্নান মোড়ল বাদী হয়ে জাকির মোড়ল (৪১), পিতা- মৃত হাজী আফতাব উদ্দিন মোড়ল, সাং- খোঁজেখানী, ইউপিঃ গোসিংগা, থানা- শ্রীপুর, সহ অজ্ঞাতনামা ১৫/২০ জন বিবাদীদের বিরুদ্ধে শ্রীপুর থানায় লিখত অভিযোগ দায়ের করেন।

  ভুক্তভোগী হান্নান মোড়ল তার অভিযোগে উল্লেখ করেন বিবাদী বেশ কিছুদিন যাবৎ আমি সহ আমার পরিবারের লোকজনের সহিত আমাদের পৈত্রিক সূত্রে মালিকানাধীন জমি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়াদী নিয়া বিরোধ সৃষ্টি করিয়া আমাদের জান-মালের ক্ষতি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের অপচেষ্টা করিয়া আসিতেছে।  শুক্রবার  (৩১ মে) সকাল অনুমান ১১.০০ টার সময় উক্ত বিবাদী পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে অজ্ঞাতনামা ১৫/২০ জন সন্ত্রাসী প্রকৃতির বিবাদীদের সাথে নিয়া ও দা, লাঠি, লোহার রড ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্রে-সস্ত্রে সজ্জিত হইয়া পরস্পর যোগসাজশে আমাদের বাড়ির উত্তর পাশে অবস্থিত আমাদের পৈত্রিক সূত্রে মালিকানাধীন জমিতে আসিয়া জমিতে বাঁশের খুটি স্থাপন করিয়া বেদখলে চেষ্টা করে ও জমিতে আমাদের রোপনকৃত বিভিন্ন প্রজাতির গাছপালা কাটিয়া এবং ২টি রেগুনি বাঁশের ঝাড় কাটিয়া অনুমান ১,১০,০০০/- টাকার ক্ষতি সাধন করে। তখন আমি ও আমার পরিবারের লোকজন ঘটনা দেখিয়া বিবাদীদের অন্যায় কাজের প্রতিবাদ করিলে, বিবাদীরা আমাদেরকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ সহ এলোপাথারি কিল, ঘুষি মারিয়া ও লাঠি দিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করিয়া নীলাফুলা জখম করে। ঐ সময় আমাদের ডাকচিৎকারে আশপাশের লোকজন ঘটনাস্থলে আগাইয়া আসিতে থাকিলে, বিবাদীরা জমি দখল করিতে না পারিয়া আমাদেরকে পরবর্তীতে সুযোগমত পাইলে খুন জখম করিবে বলিয়া প্রকাশ্যে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়া চলিয়া যায়।


 শ্রীপুর মডেল থানার (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা মো. আকবর আলী খান জানান, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর



এবার ঈদে শ্রোতাদের বাংলা ও হিন্দি গান শোনাবেন ড. মাহফুজুর রহমান

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | ১০১জন দেখেছেন

Image

23 বিনোদন ডেস্ক

দর্শকদের এবারের ঈদেও একক গান শোনাবেন কণ্ঠশিল্পী ড. মাহফুজুর রহমান। এবারে ২ টি সঙ্গীতানুষ্ঠান নিয়ে আসছেন তিনি। সঙ্গীতের প্রতি তার রয়েছে অসম্ভব ভালোবাসা। আর তাইতো নিজেই যুক্ত হয়েছেন গানের ভুবনে। ২০১৬ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রচার হচ্ছে তার গাওয়া গান নিয়ে একক সঙ্গীতানুষ্ঠান।

এ ধারাবাহিকতায় এবারের ঈদেও তার গাওয়া একগুচ্ছ গান নিয়ে ঈদের দিন রাত ১০.৩০ মিনিটে প্রচার হবে একক সঙ্গীতানুষ্ঠান ‘আমার চোখের আলো’। অনুষ্ঠানে রয়েছে মোট ১০ টি গান। অ্যালবামের গানগুলোতে সুরারোপ করেছেন মান্নান মোহাম্মদ ও রাজেশ ঘোষ। বাংলা গানের পাশাপাশি অনুষ্ঠানে থাকছে জনপ্রিয় কয়েকটি হিন্দি গান। অ্যালবামে রয়েছে নীলে নীলে আম্বার, দিল দে দিয়া হ্যায়, হামে অর জিনে কি, জিনা ইয়াহান মারনা ইয়াহান, আমার চোখের আলো, তুমি তো জানো না প্রিয়, তোমার নিঃশ্বাসে বিষ ছিল, চুপ কেন তুমি চুপ কেন এবং প্রথম প্রেম শিরোনামের গান।

এছাড়া ঈদের পরদিন রাত ১০.৩০ মিনিটে প্রচার হবে দ্বৈত গানের সঙ্গীতানুষ্ঠান ‘ওয়াদা করো’। অনুষ্ঠানে থাকছে কেহেদু তুমছে, তুঝে দেখা তু ইয়ে, মুঝে দিলসে ভুলানা, মেরা দিল ভি কিতনা পাগল, ঢোলনা, তু চিজ বাড়ি হ্যায় মাস্ত মাস্ত, ওয়াদা কারো, সাস মে তেরি, তু তু হ্যায় ওয়াহি দিলনে এবং কিতনি বেচেইন হোকে শিরোনামের গান। ডুয়েট গানগুলোতে ড. মাহফুজুর রহমানের সহশিল্পী হিসেবে রয়েছেন নীলিমা, ভাবনা আহমেদ ও তাহমিনা


আরও খবর



৫২ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | ১১৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক         

গোপন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পারে কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী মাদকের বড় চালানসহ ঢাকা জেলার দোহার থানাধীন দোহার ঘাটা এলাকায় অবস্থান করছে। পরবর্তীতে একই তারিখ মাঝরাত আনুমানিক ০২.৫০ ঘটিকায় র‌্যাব-১০ এর উক্ত আভিযানিক দল উক্ত ঘটনাস্থলে পৌছলে র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে একজন মহিলা মাদক ব্যবসায়ী পালানোর চেষ্টা করলে র‌্যাবের নারী সদস্যের সহায়তায় উক্ত নারী মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়। আটককৃত মহিলা মাদক ব্যবসায়ীর নাম সোনিয়া (৩৫), পিতা- শেখ শহীদ, সাং-বানাঘাটা, থানা-দোহার, জেলা-ঢাকা বলে জানা যায়। উক্ত মহিলা মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করার পর সে জানায় তার ভাড়াকৃত বাসার কক্ষে মাদকদ্রব্য গাঁজা রয়েছে। একপর্যায়ে তার কক্ষ হতে সবুজ রংয়ের পলিব্যাগে রক্ষিত ১০ (দশ) কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। আটককৃত নারী মাদক ব্যবসায়ীকে বিপুল পরিমান মাদকদ্রব্যের বিষয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে জানায় তার ভাড়াকৃত বাসার কক্ষের সামনে থাকা মাইক্রোবাসে অবৈধ আরও মাদকদ্রব্য রয়েছে। এরপর মাইক্রোবাসে র‌্যাবের আভিযানিক দল তল্লাশী চালিয়ে মাইক্রোবাসের সিটের পাটাতনের নিচ হতে আরও ৪২(বিয়াল্লিশ) কেজি গাঁজা উদ্ধার করে। র‌্যাবের উক্ত অভিযানে আনুমানিক ১৫,৬০,০০০/- (পনের লক্ষ ষাট হাজার) টাকা মূল্যমানের মোট ৫২ কেজি গাঁজা ও মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত ০১টি মাইক্রোবাস জব্দ করা হয়।

। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, গ্রেফতারকৃত আসামী পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। তসে বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা হতে অবৈধ পন্থায় গাঁজাসহ অন্যান্য মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে ঢাকার দোহারসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় মাদক সরবরাহ করে আসছিল।গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে একটি মাদক মামলা রুজু করতঃ সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর