Logo
আজঃ সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

নারী অধিকারে অঙ্গীকারবদ্ধ ইসলাম

প্রকাশিত:সোমবার ১৬ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | ১৭৯জন দেখেছেন

Image

ইসলামিক ডেস্ক : দুনিয়ার যে কোনো ধর্মের চেয়ে নারী অধিকার তথা নারীর প্রাপ্য মর্যাদার প্রতি ইসলাম শ্রদ্ধাশীল। জননী হিসেবে, কন্যা হিসেবে, স্ত্রী হিসেবে ইসলামে নারীর যে মর্যাদা দেওয়া হয়েছে তা অন্য কোনো ধর্মে নেই। মহান আল্লাহতায়ালা অতি যত্ন করে তৈরি করেন প্রথম মানব আদম (আ.)-কে। বাসস্থান হিসেবে দান করলেন চির শান্তির নীড় জান্নাত। উন্মুক্ত করে দেন জান্নাতের সব নেয়ামত। এত কিছুর পরও হজরত আদম (আ.)-এর মাঝে কী যেন অপূর্ণতা? 

মহান স্রষ্টা হাওয়া (আ.)-কে সৃষ্টির মাধ্যমে দূরীভূত করলেন সে অপূর্ণতা। আশরাফুল মাখলুকাত মানবজাতির আদি পিতা মাতা তাঁরা। নর ও নারী উভয়ের সমন্বয়ে মানবজাতি। অথচ দুনিয়ার জীবনে নারী জাতি ছিল অবহেলিত। বিশেষ করে জাহেলিয়াতের আরব যুগে নারী ছিল চরম নির্যাতিত। তাদের মানবীয় ন্যায্য অধিকার ছিল ভূলুণ্ঠিত। অর্থ-সম্পদকে পুরুষ নিজেদের মালিকানা স্বত্ব মনে করত। উত্তরাধিকারী সম্পত্তিতে নারীদের ছিল না কোনো নির্ধারিত অংশ। আরবীয় সমাজে কন্যাসন্তানের জন্মকে চরম অবমাননা মনে করা হতো।

কন্যাসন্তান জন্মের প্রতি তাদের ঘৃণা এতই প্রবল ছিল যে, নিষ্ঠুর পিতা নির্দয়ভাবে নিজ কন্যাকে জীবন্ত কবর দিতেও দ্বিধাবোধ করত না। কিন্তু ইসলামই নারীর সম্মান, মর্যাদা ও প্রাপ্য অধিকারের ধারণাকে সামনে এনেছে।

মহান আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘নারীদের তেমনি ন্যায়সংগত অধিকার আছে পুরুষদের ওপর, যেমন পুরুষদের আছে তাদের (নারী) ওপর’ (সুরা বাকারা-২২৮)।

অন্যত্র ইরশাদ হয়েছে : ‘নেক আমল যেই করবে সে পুরুষ হোক বা নারী যদি সে ইমানদার হয় তাহলে অবশ্যই আমি তাকে পবিত্র জীবন দান করব। আর আমি তাদের সৎ কর্মগুলোর বিনিময়ে উত্তম প্রতিদান দান করব।’ (সুরা নাহল-৯৭)।

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘মায়ের পায়ের তলে সন্তানের বেহেশত।’ দাম্পত্য জীবনে স্বামীর ওপর স্ত্রীর হক যথাযথভাবে আদায়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে ইসলাম। স্ত্রীর ন্যায়সংগত অধিকার দেনমোহর ও খোরপোশ না দেওয়াও হাদিস অনুযায়ী স্বামী কর্তৃক স্ত্রীর ওপর জুলুমের শামিল। 

হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, -কেয়ামতের দিন পর্যায়ক্রমে একে একে প্রত্যেক নারী-পুরুষকে বন্দি অবস্থায় সমবেত সব হাশরবাসীর সামনে হাজির করা হবে এবং বলা হবে, এ হচ্ছে অমুকের ছেলে বা অমুকের মেয়ে, যদি এর কাছে কেউ কিছু পাওনা থাক তবে আদায় করে নাও। এ সময় অধিকারহারা সেই নারী খুশি হবে যে পিতা, ভাই ও স্বামীর কাছে স্বীয় অধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল। সে তাদের কাছ থেকে নিজের পাওনা আদায় করে নেবে। 

অতঃপর তিনি সুরা মুমিনুনের ১০১ নম্বর আয়াত পাঠ করলেন- ‘সেদিন তাদের পারস্পরিক আত্মীয়তার সম্পর্ক থাকবে না এবং একে অন্যকে জিজ্ঞাসাবাদও করবে না।’ সেদিন করুণাময় আল্লাহ যাকে ইচ্ছা নিজের হক মাফ করে দেবেন, কিন্তু অন্য মানুষের পাওনা কিছুমাত্রও মাফ করবেন না। অতঃপর আল্লাহ ওই নারী বা পুরুষকে হাশরবাসীর সামনে দাঁড় করিয়ে রেখে দাবিদারদের বলবেন, তোমাদের পাওনা বুঝে নিতে এগিয়ে আসো। 

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন- আল্লাহ ফেরেশতাদের নির্দেশ দেবেন, ‘এর নেক আমল থেকে প্রত্যেক পাওনাদারকে তার পাওনা অনুসারে দিয়ে দাও।’ এভাবে সব পাওনাদারকে দেওয়ার পর যদি অল্প পরিমাণও নেক আমল অবশিষ্ট থেকে যায় এবং সার্বিক আমলের নিরিখে সে যদি আল্লাহর প্রিয়পাত্র প্রমাণিত হয়, তবে তার অবশিষ্ট নেক আমল বাড়িয়ে দেওয়া হবে, যেন সে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারে। পরিশেষে তাকে জান্নাতে পৌঁছে দেওয়া হবে।

 আর সার্বিক বিচারে সে যদি পাপী প্রমাণিত হয় এবং তার কোনো সৎ কাজও অবশিষ্ট না থাকে, তবে ফেরেশতারা আরজ করবেন, ‘ইয়া আল্লাহ! এর সব পুণ্য ফুরিয়ে গেছে, অথচ এখনো অনেক পাওনাদার রয়ে গেছে।’ আল্লাহ তখন বলবেন, ‘এর পাপের সঙ্গে পাওনাদারদের পাপগুলো মিলিয়ে দাও এবং একে জাহান্নামে ফেলে দাও।’

মহান আল্লাহতায়ালার বাণী-‘তোমরা নারীদের সঙ্গে সৎভাবে জীবনযাপন কর। অতঃপর তোমরা যদি তাদের অপছন্দ কর তবে এমন হতে পারে, তোমরা এরূপ জিনিসকে অপছন্দ করছ যাতে আল্লাহতায়ালা প্রভূত কল্যাণ রেখেছেন।’ (সুরা নিসা-১৯)।

পবিত্র কোরআনের অন্যত্র ইরশাদ করা হয়ছে-‘পুরুষ যা অর্জন করে সেটা তার প্রাপ্য অংশ, আর নারী যা অর্জন করে সেটা তার প্রাপ্য অংশ।’ (সুরা নিসা, আয়াত-৩২)। রসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘সেই ব্যক্তি ভাগ্যবান যার প্রথম সন্তান হচ্ছে কন্যা।’

রসুলুল্লাহ (সা.) আরও ইরশাদ করেন- ‘যার দুটি কন্যাসন্তান রয়েছে এবং সে তাদের সঠিকভাবে লালন-পালন করে, দীনি শিক্ষা দেয়, সৎ পাত্রস্থ করে, তাহলে সে আমার সঙ্গে জান্নাতে থাকবে।’

ইসলাম সামাজিক জীবনে নারীর সম্মান সমুন্নত রাখার ওপরও গুরুত্বারোপ করেছে। আল্লাহ ঘোষণা করেন, ‘যারা সতী-সাধ্বী, নিরীহ মুমিন নারীদের বিরুদ্ধে অপবাদ আরোপ করে, তারা ইহলোক ও পরলোকে অভিশপ্ত এবং তাদের জন্য রয়েছে গুরুতর শাস্তি।’ (সুরা আন নূর, আয়াত ২৩)। উপরোক্ত আয়াতে মহান আল্লাহ সুস্পষ্টভাবে ঘোষণা দিয়েছেন, কোনো সতী-সাধ্বী নারীর ওপর ব্যভিচার ও অশ্লীলতার অপবাদ আরোপকারী ইহলোক ও পরলোকে অভিশপ্ত, তার জন্য গুরুতর শাস্তি অপেক্ষমাণ। দুনিয়ায়ও তাকে শাস্তি পেতে হবে।


আরও খবর



রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তিনজন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে।

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৪৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:

কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসীদের গুলিতে তিনজন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে। এসময় আহত হয়েছে আরও তিনজন। তাদের উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

সোমবার (১০ জুন) ভোরে জেলার উখিয়া উপজেলার চার নম্বর (এক্সটেনশন) রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এফ ব্লকে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, ওই ক্যাম্পের এফ ব্লকের জাফর আহম্মদের ছেলে মো. ইলিয়াছ (৩১), মৃত আব্দুর রকিমের ছেলে মো. ইছহাক (৫৪) ও ক্যাম্প-৩-এর ই ব্লকের মো. ইসমাইলের ছেলে ফিরোজ খান (১৮)।

আহতরা হলেন- ক্যাম্পের এফ ব্লকের হাছানের ছেলে আব্দুল হক (৩২), নজির আহাম্মদের ছেলে আব্দুস শুক্কুর (৫৫) ও মৃত ওমর মিয়ার ছেলে আব্দুল মোনাফ (৬০)।

সূত্র জানিয়েছে, ভোর পৌনে চারটার দিকে রোহিঙ্গা মো. ইলিয়াছকে মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সংগঠন রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) সদস্যরা গুলি করে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে হাতে, পায়ে, তলপেটে কুপিয়ে মারাত্মকভাবে জখম করে। পরে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়ে ঘটনাস্থলে সে মারা যায়।

এরপরে, ভোর সোয়া চারটার দিকে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আরএসও সমর্থক মো. ইছহাক, ফিরোজ খান, আব্দুল হক, আব্দুস শুক্কুর ও আব্দুল মোনাফকে শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুলি করে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে মারাত্মকভাবে জখম করে।

ঘটনার সূত্রপাত সম্পর্কে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, প্রথমে নিহত রোহিঙ্গা ইলিয়াছ আরসার সোর্স হিসেবে কাজ করতো। আরসা সম্পর্কে তথ্য দিতে রাজি না হওয়ায় আরএসও সদস্যরা প্রথমে তাকে হত্যা করে। পরে ঘটনার খবর পেয়ে আরসা সদস্যরা এসে কয়েকজন আরএসও সমর্থকের ওপর এলোপাতাড়ি হামলা চালায়।

ঘটনার পরে আহত রোহিঙ্গাদের চিকিৎসার জন্য উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মো. ইছহাক ও ফিরোজ খানকে মৃত ঘোষণা করেন। বাকিদের উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।

উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ শামীম হোসেন জানান, নিহতদের মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক মো. ইকবাল বলেন, একজন ঘটনাস্থলে মারা যায়। দুজন আহত অবস্থায় হাসপাতালে মারা যায়। বর্তমানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।


আরও খবর



ঈদুল আজহা ১৭ জুন, চাঁদ দেখা গেছে

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৩৮জন দেখেছেন

Image

 23 ডেস্ক :

হিজরি ১৪৪৫ সনের পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে। তাই আগামী ১৭ জুন সোমবার পবিত্র ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার (৭ জুন) ইসলামিক ফাউন্ডেশনে অনুষ্ঠিত জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় একথা জানানো হয়।মুসলমানদের দ্বিতীয় প্রধান ধর্মীয় উৎসব                                           

 ঈদুল আজহা বা কোরবারি ঈদ। ত্যাগের মহিমায় ভাস্বর এই ঈদে মুসলমানরা আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে পশু কোরবানি করে থাকেন।


আরও খবর



শেখ হাসিনা-নরেন্দ্র মোদি বৈঠক : বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক আরও গভীর হওয়ার প্রত্যাশা

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৪৭জন দেখেছেন

Image

23 ডিজিটাল ডেস্ক :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও জোরদার হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেন, দুই নেতা আশা প্রকাশ করেছেন, বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আগামী দিনগুলোতে আরও গভীর হবে।

রোববার (৯ জুন) সন্ধ্যায় মোদী সরকারের মন্ত্রিসভার শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানের পর দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে একান্ত বৈঠকে এ প্রত্যাশা করা হয়।

হাছান মাহমুদ বলেন, অত্যন্ত উষ্ণ ও বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে তার সুবিধাজনক সময়ে ঢাকা সফরের আমন্ত্রণ জানান।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির বিচক্ষণ নেতৃত্বে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় আসীন হয়েছে।পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুই প্রধানমন্ত্রী পরে রাষ্ট্রপতি ভবনে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু আয়োজিত ভোজসভায় অংশ নেন।

তিনি বলেন, ভারতের সিনিয়র মন্ত্রী, বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল এবং অন্যান্য সরকার ও রাষ্ট্রের প্রধানগণ এই নৈশভোজে যোগ দেন এবং সেখানে তাদের সংক্ষিপ্ত মতবিনিময় হয়। এ সময় তারাও কুশল বিনিময় করেছেন।

ড. হাছান বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বহুমুখী সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে অনেক ইস্যু জড়িত। যেহেতু দুই সরকার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে, তাই একসঙ্গে কাজ করার কিছু সুবিধা রয়েছে।হাছান মাহমুদ আশা প্রকাশ করেন, আমাদের বহুমাত্রিক গভীর সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও বিস্তৃত ও সংহত হবে।

ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব এম নাঈমুল ইসলাম খান ব্রিফিংয়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে ভারতের নতুন সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গত শনিবার নয়াদিল্লি পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা আজ সোমবার বিকেলে ঢাকার উদ্দেশে ভারতের রাজধানী ত্যাগ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।তথ্যসূত্র: বাসস।


আরও খবর



এবার ঈদে শ্রোতাদের বাংলা ও হিন্দি গান শোনাবেন ড. মাহফুজুর রহমান

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

23 বিনোদন ডেস্ক

দর্শকদের এবারের ঈদেও একক গান শোনাবেন কণ্ঠশিল্পী ড. মাহফুজুর রহমান। এবারে ২ টি সঙ্গীতানুষ্ঠান নিয়ে আসছেন তিনি। সঙ্গীতের প্রতি তার রয়েছে অসম্ভব ভালোবাসা। আর তাইতো নিজেই যুক্ত হয়েছেন গানের ভুবনে। ২০১৬ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রচার হচ্ছে তার গাওয়া গান নিয়ে একক সঙ্গীতানুষ্ঠান।

এ ধারাবাহিকতায় এবারের ঈদেও তার গাওয়া একগুচ্ছ গান নিয়ে ঈদের দিন রাত ১০.৩০ মিনিটে প্রচার হবে একক সঙ্গীতানুষ্ঠান ‘আমার চোখের আলো’। অনুষ্ঠানে রয়েছে মোট ১০ টি গান। অ্যালবামের গানগুলোতে সুরারোপ করেছেন মান্নান মোহাম্মদ ও রাজেশ ঘোষ। বাংলা গানের পাশাপাশি অনুষ্ঠানে থাকছে জনপ্রিয় কয়েকটি হিন্দি গান। অ্যালবামে রয়েছে নীলে নীলে আম্বার, দিল দে দিয়া হ্যায়, হামে অর জিনে কি, জিনা ইয়াহান মারনা ইয়াহান, আমার চোখের আলো, তুমি তো জানো না প্রিয়, তোমার নিঃশ্বাসে বিষ ছিল, চুপ কেন তুমি চুপ কেন এবং প্রথম প্রেম শিরোনামের গান।

এছাড়া ঈদের পরদিন রাত ১০.৩০ মিনিটে প্রচার হবে দ্বৈত গানের সঙ্গীতানুষ্ঠান ‘ওয়াদা করো’। অনুষ্ঠানে থাকছে কেহেদু তুমছে, তুঝে দেখা তু ইয়ে, মুঝে দিলসে ভুলানা, মেরা দিল ভি কিতনা পাগল, ঢোলনা, তু চিজ বাড়ি হ্যায় মাস্ত মাস্ত, ওয়াদা কারো, সাস মে তেরি, তু তু হ্যায় ওয়াহি দিলনে এবং কিতনি বেচেইন হোকে শিরোনামের গান। ডুয়েট গানগুলোতে ড. মাহফুজুর রহমানের সহশিল্পী হিসেবে রয়েছেন নীলিমা, ভাবনা আহমেদ ও তাহমিনা


আরও খবর



কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৭০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক 

কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এবার ঢাকার মধ‍্যে কোরবানি গরুর চামড়ার দাম ধরা হয়েছে প্রতি বর্গফুট ৫৫-৬০ টাকা।

আর ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০-৫৫ টাকা।

সোমবার সচিবালয়ে ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাঁচা চামড়ার মূল্য নির্ধারণ সংক্রান্ত এক বৈঠক শেষে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুর উপস্থিতিতে নতুন মূল্য ঘোষণা করেন বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার, লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. নাছির উদ্দিন মজুমদার।

গতবারের চেয়ে এবার প্রতি বর্গফুট চামড়ার দাম ৫ টাকা বাড়ানো হলো। সেই সঙ্গে প্রতি পিস চামড়ার সর্বনিম্ন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ঢাকায় প্রতি পিস গরুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ২০০ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ১ হাজার টাকা।

বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার, লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি জানান, এবারের ঈদে খাসির চামড়ার ক্রয়মূল্য প্রতি বর্গফুট ২০-২৫ টাকা এবং বকরির চামড়ার ক্রয়মূল্য ১৮-২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

গত বছর ঢাকার মধ‍্যে কোরবানি গরুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করা হয় প্রতি বর্গফুট ৫০-৫৫ টাকা এবং ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করা হয় ৪৫-৪৮ টাকা।

আর খাসির চামড়ার ক্রয়মূল্য নির্ধারণ করা হয় প্রতি বর্গফুট ১৮-২০ টাকা এবং বকরির চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয় প্রতি বর্গফুট ১২-১৪ টাকা।


আরও খবর