Logo
আজঃ সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

ওয়াইড ও নো বলে ডিআরএস চান ভেট্টোরি!

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ মে ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | ৪১২জন দেখেছেন

Image

ক্রিকেটে আউটের ক্ষেত্রে ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস) চালু আছে। তবে এবার ওয়াইড ও নো বলে ডিআরএস চান নিউজিল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক ও বাঁ-হাতি স্পিনার ড্যানিয়েল ভেট্টোরি।

গত সোমবার রাতে আইপিএলের ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল রাজস্থান রয়্যালস ও কলকাতা নাইট রাইডার্স। ওই ম্যাচে কিছু ওয়াইড নিয়ে বির্তকের সৃষ্টি হয়েছে। 

কলকাতা  ইনিংসে একটি অফ-সাইডের বলে ওয়াইড দেন অন-ফিল্ড আম্পায়ার। সেটি পছন্দ হয়নি রাজস্থানের অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসনের। এমন আরো দুই-একটি ওয়াইডের সিদ্বান্ত পছন্দ হয়নি স্যামসনের।

মূলত ১৯তম ওভারে কৃষ্ণের তিনটা বল ওয়াইড ডাকেন আম্পায়ার। এর একটি আউট না জেনেও কট বিহাইন্ডের রিভিউ নেন স্যামসন। অনেকটা আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে ব্যাঙ্গ করেই তিনি এমনটি নিয়েছেন বলে আলোচনা উঠে। 

এদিকে, ইসপিএন ক্রিকইনফোর বিশেষজ্ঞ আলোচনায় এসে নিউজিল্যান্ডের কিংবদন্তি ক্রিকেটার ড্যানিয়েল ভেট্টোরি স্যামসনের সিদ্ধান্ত দেখছেন একধরনের প্রতিবাদ হিসেবে। 

ড্যানিয়েল ভেট্টোরির মতে কট বিহাইন্ড, এলবিডব্লিউর মতো ওয়াইড, নো বলের ক্ষেত্রেও রিভিউ চাওয়ার অধিকার থাকা উচিত,  'আমার তো মনে হয় না আউট হয়েছে ভেবে স্যামসন রিভিউ নিয়েছে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে (ওয়াইডের ক্ষেত্রেও) ক্রিকেটারদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার (ডিআরএস) ক্ষমতা থাকা উচিত।'

এদিকে, দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক লেগ স্পিনার ইমরান তাহিরও ভেট্টোরির সঙ্গে তাল মিলিয়ে ওয়াইডের ক্ষেত্রেও রিভিউ চাওয়ার অধিকারের পক্ষে কথা বলেছেন।


আরও খবর



ফ্রান্সের পার্লামেন্ট ভেঙে আগাম নির্বাচনের ডাক ম্যাক্রোঁর

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৪৪জন দেখেছেন

Image

23 ডেস্ক :

            ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ইউরোপীয় নির্বাচনে উগ্র ডানপন্থীদের কাছে শোচনীয় পরাজয়ের পর আকস্মিক এক ঘোষণায় ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি ভেঙে দিয়েছেন।

৩০ জুন ও ৭ জুলাই দুই দফায় দেশটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলেও জানিয়ে দিয়েছেন তিনি।

ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে ম্যাক্রোঁর রেনেসাঁ পার্টি কট্টর ডানপন্থী বিরোধীদের কাছে পরাজিত হতে যাচ্ছে বলে বুথফেরত জরিপে দেখা গেছে। উগ্র ডানপন্থী ন্যাশনাল র‍্যালি (আরএন) ৩১.৫ শতাংশ ভোট পেয়ে শীর্ষে উঠে এসেছে, যা রেনেসাঁর দ্বিগুণেরও বেশি। রেনেসাঁ ১৫.২ শতাংশ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে, ১৪.৩% ভোট নিয়ে তৃতীয় স্থানে সমাজতান্ত্রিক দল।

বুথফেরত জরিপ প্রকাশের পর এক ভাষণে উগ্র ডানপন্থী নেতা জর্ডান বারডেলা ম্যাক্রোঁকে ফরাসি পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার আহ্বান জানান। দুই দলের ভোটের ব্যবধানকে তিনি ‘প্রেসিডেন্টের জন্য হতাশাজনক’ বলে অভিহিত করেন।

আরএন সদর দপ্তরে দেওয়া ভাষণে জর্ডান বারডেলা বলেন, বর্তমান সরকারের এই অভূতপূর্ব পরাজয় একটি চক্রের সমাপ্তি। এটি ম্যাক্রোঁ-পরবর্তী যুগের প্রথম দিন।

এমন ভাষণের এক ঘণ্টার মধ্যে ম্যাক্রোঁ জাতির উদ্দেশে ঘোষণা দেন, তিনি ফ্রান্সের নিম্নকক্ষ ভেঙে দেবেন এবং পার্লামেন্ট নির্বাচন দেবেন। ৩০ জুন প্রথম দফা এবং ৭ জুলাই দ্বিতীয় দফা ভোট অনুষ্ঠিত হবে।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে ম্যাক্রোঁর মেয়াদ আরও তিন বছর বাকি। তিনি বলেন, আমার সিদ্ধান্তটি গুরুতর। কিন্তু এর মাধ্যমে আমাদের গণতন্ত্রের প্রতি আস্থা, সার্বভৌম জনগণের মতামত প্রকাশের বিষয়টির প্রতিফলন ঘটলো। এটিকে আমি জাতির জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা বলে মনে করি।

ম্যাক্রোঁ বলেন, আমি আপনাদের ভোটাধিকারের মাধ্যমে আপনাদের সংসদীয় ভবিষ্যতের সিদ্ধান্ত ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তাই আমি আজ সন্ধ্যায় জাতীয় সংসদ ভেঙে দিচ্ছি। আমার প্রিয় দেশবাসী, আপনাদের নিজেদের ওপর আস্থা রাখুন। ফরাসি জনগণ সবচেয়ে ন্যায়সঙ্গত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রাখে।

ফরাসি ব্যবস্থার অধীনে, নিম্নকক্ষে জাতীয় পরিষদের ৫৭৭ জন সদস্য নির্বাচিত হন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য পৃথক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ২০২২ সালে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ সংসদীয় নির্বাচনে ম্যাক্রোঁর রেনেসাঁ পার্টিসহ এনসেম্বল জোট একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা থেকে পিছিয়ে পড়ে এবং অন্য কোথাও থেকে সহায়তা চাইতে বাধ্য হয়।

এদিকে, ম্যাক্রোঁর ঘোষণার পর ২০১৭ এবং ২০২২ সালে ফরাসি রাষ্ট্রপতি পদে ম্যাক্রোঁর বিরুদ্ধে হেরে যাওয়া মেরিন লে পেন আগাম নির্বাচনের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। এই নেত্রী বর্তমানে উগ্র ডানপন্থী আরএনের পার্লামেন্টারি নেতা।

তিনি বলেন, ফ্রান্স যদি আমাদের ওপর আস্থা রাখে তাহলে আমরা ক্ষমতায় আসতে প্রস্তুত। আমরা দেশ পুনর্গঠনে প্রস্তুত, ফরাসিদের স্বার্থ রক্ষায় প্রস্তুত, গণঅভিবাসন বন্ধ করতে প্রস্তুত, ফরাসিদের ক্রয় ক্ষমতাকে অগ্রাধিকার দিতে প্রস্তুত, দেশের পুনর্গঠন শুরু করতে প্রস্তুত।

ফ্রান্সের অতীত ইতিহাসে সবশেষ ১৯৯৭ সালে কোনো রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিয়েছিলেন, যার ফলে জ্যাক শিরাক তার সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছিলেন। লিওনেল জসপিনের অধীনে সমাজতন্ত্রীরা ক্ষমতায় আসেন।তথ্যসূত্র: এপি, সিএনএন।


আরও খবর



৫২ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক         

গোপন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পারে কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী মাদকের বড় চালানসহ ঢাকা জেলার দোহার থানাধীন দোহার ঘাটা এলাকায় অবস্থান করছে। পরবর্তীতে একই তারিখ মাঝরাত আনুমানিক ০২.৫০ ঘটিকায় র‌্যাব-১০ এর উক্ত আভিযানিক দল উক্ত ঘটনাস্থলে পৌছলে র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে একজন মহিলা মাদক ব্যবসায়ী পালানোর চেষ্টা করলে র‌্যাবের নারী সদস্যের সহায়তায় উক্ত নারী মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়। আটককৃত মহিলা মাদক ব্যবসায়ীর নাম সোনিয়া (৩৫), পিতা- শেখ শহীদ, সাং-বানাঘাটা, থানা-দোহার, জেলা-ঢাকা বলে জানা যায়। উক্ত মহিলা মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করার পর সে জানায় তার ভাড়াকৃত বাসার কক্ষে মাদকদ্রব্য গাঁজা রয়েছে। একপর্যায়ে তার কক্ষ হতে সবুজ রংয়ের পলিব্যাগে রক্ষিত ১০ (দশ) কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। আটককৃত নারী মাদক ব্যবসায়ীকে বিপুল পরিমান মাদকদ্রব্যের বিষয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে জানায় তার ভাড়াকৃত বাসার কক্ষের সামনে থাকা মাইক্রোবাসে অবৈধ আরও মাদকদ্রব্য রয়েছে। এরপর মাইক্রোবাসে র‌্যাবের আভিযানিক দল তল্লাশী চালিয়ে মাইক্রোবাসের সিটের পাটাতনের নিচ হতে আরও ৪২(বিয়াল্লিশ) কেজি গাঁজা উদ্ধার করে। র‌্যাবের উক্ত অভিযানে আনুমানিক ১৫,৬০,০০০/- (পনের লক্ষ ষাট হাজার) টাকা মূল্যমানের মোট ৫২ কেজি গাঁজা ও মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত ০১টি মাইক্রোবাস জব্দ করা হয়।

। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, গ্রেফতারকৃত আসামী পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। তসে বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা হতে অবৈধ পন্থায় গাঁজাসহ অন্যান্য মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে ঢাকার দোহারসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় মাদক সরবরাহ করে আসছিল।গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে একটি মাদক মামলা রুজু করতঃ সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



ইসলামী ব্যাংকে ১১টি শাখার গ্রাহক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১১৪জন দেখেছেন

Image

23 ডেস্ক :

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ঢাকা ইস্ট জোনের অধীন ১১টি শাখার গ্রাহকদের নিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা জমা ও কার্ড বিষয়ক গ্রাহক সমাবেশ সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের একটি কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়ে।

ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মিফতাহ উদ্দীন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।

এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ঢাকা ইস্ট জোনপ্রধান মো. মিজানুর রহমান ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল বিষয়ের উপর বক্তব্য দেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. রফিকুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান। স্বাগত বক্তব্য দেন সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও নারায়ণগঞ্জ শাখাপ্রধান মো. মতিউর রহমান।

এ সময় ব্যাংকের নির্বাহী, কর্মকর্তা, গ্রাহক, শুভানুধ্যায়ী এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।



আরও খবর



রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তিনজন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে।

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৪৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:

কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসীদের গুলিতে তিনজন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে। এসময় আহত হয়েছে আরও তিনজন। তাদের উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

সোমবার (১০ জুন) ভোরে জেলার উখিয়া উপজেলার চার নম্বর (এক্সটেনশন) রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এফ ব্লকে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, ওই ক্যাম্পের এফ ব্লকের জাফর আহম্মদের ছেলে মো. ইলিয়াছ (৩১), মৃত আব্দুর রকিমের ছেলে মো. ইছহাক (৫৪) ও ক্যাম্প-৩-এর ই ব্লকের মো. ইসমাইলের ছেলে ফিরোজ খান (১৮)।

আহতরা হলেন- ক্যাম্পের এফ ব্লকের হাছানের ছেলে আব্দুল হক (৩২), নজির আহাম্মদের ছেলে আব্দুস শুক্কুর (৫৫) ও মৃত ওমর মিয়ার ছেলে আব্দুল মোনাফ (৬০)।

সূত্র জানিয়েছে, ভোর পৌনে চারটার দিকে রোহিঙ্গা মো. ইলিয়াছকে মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সংগঠন রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) সদস্যরা গুলি করে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে হাতে, পায়ে, তলপেটে কুপিয়ে মারাত্মকভাবে জখম করে। পরে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়ে ঘটনাস্থলে সে মারা যায়।

এরপরে, ভোর সোয়া চারটার দিকে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আরএসও সমর্থক মো. ইছহাক, ফিরোজ খান, আব্দুল হক, আব্দুস শুক্কুর ও আব্দুল মোনাফকে শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুলি করে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে মারাত্মকভাবে জখম করে।

ঘটনার সূত্রপাত সম্পর্কে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, প্রথমে নিহত রোহিঙ্গা ইলিয়াছ আরসার সোর্স হিসেবে কাজ করতো। আরসা সম্পর্কে তথ্য দিতে রাজি না হওয়ায় আরএসও সদস্যরা প্রথমে তাকে হত্যা করে। পরে ঘটনার খবর পেয়ে আরসা সদস্যরা এসে কয়েকজন আরএসও সমর্থকের ওপর এলোপাতাড়ি হামলা চালায়।

ঘটনার পরে আহত রোহিঙ্গাদের চিকিৎসার জন্য উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মো. ইছহাক ও ফিরোজ খানকে মৃত ঘোষণা করেন। বাকিদের উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।

উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ শামীম হোসেন জানান, নিহতদের মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক মো. ইকবাল বলেন, একজন ঘটনাস্থলে মারা যায়। দুজন আহত অবস্থায় হাসপাতালে মারা যায়। বর্তমানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।


আরও খবর



শো-রুম খুলে দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | ১৪০জন দেখেছেন

Image

23 ডেস্ক :

ফেসবুক লাইভে এসে পণ্য বিক্রির সময় নানা বিতর্তিক প্রশ্নের উত্তর দিয়ে ও মন্তব্য করে আলোচিত-সমালোচিত উদ্যোক্তা রোবাইয়াত ফাতিমা তনির মালিকানাধীন ‘সানভীস বাই তনি’র গুলশানের শো-রুম খুলে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। তবে শো-রুমে পাকিস্তানি ড্রেস বিক্রি করা যাবে নাআজ সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে তনির পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মো. খালেকুজ্জামান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সেলিম আজাদ ও আনিচ উল মাওয়া।

এর আগে গত ৬ জুন ‘সানভীস বাই তনি’র গুলশানের শো-রুম সিলগালা করা কেন অবৈধ হবে না, এই মর্মে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়। একইসঙ্গে এ বিষয়ে আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়। তার আগে ২৭ মে ‘সানভীস বাই তনি’র গুশনারের শো-রুম সিলগালা করা কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

এর আগে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কর্তৃক ‘সানভীস বাই তনি’র গুলশানের শো-রুম সিলগালার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন রোবাইয়াত ফাতেমা তনি।

গত ১৪ মে ‘সানভীস বাই তনি’র গুলশান শাখায় অভিযান চালায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। পরে প্রতারণার অভিযোগে শো-রুমটি বন্ধ করে দেয় তারা। ‘সানবীস বাই তনি’র বিরুদ্ধে অভিযোগ, দেশে তৈরি পোশাক পাকিস্তানি বলে বেশি দামে বিক্রি করত প্রতিষ্ঠানটি।

ওই অভিযানের নেতৃত্ব দেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আব্দুল জব্বার মন্ডল। পরে ভোক্তা অধিকার ও জব্বার মন্ডলের বিরুদ্ধে হয়রানি, মানহানি এবং ব্যবসা বন্ধ করে দিতে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তোলেন রোবাইয়াত ফাতিমা তনি, করেন হাইকোর্টে রিট। বলে আদেশ দিয়েছেন আদালত।  


আরও খবর