Logo
আজঃ সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

ইসলামের বাণী অন্যের কাছে পৌঁছে দেওয়া মুসলমানের দায়িত্ব

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | ২৬৯জন দেখেছেন

Image

ইসলামের একেকটি বাণী অন্যের কাছে পৌঁছে দেওয়া সব মুসলমানের দায়িত্ব। এ দায়িত্ব কোরআন ও সুন্নাহর পক্ষ থেকে প্রত্যেক মুসলমানের ওপর অর্পিত। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অতএব যে আমার শাস্তিকে ভয় করে তাকে কোরআনের মাধ্যমে উপদেশ দাও। ’ (সুরা কাফ, আয়াত : ৪৫)

হাদিস শরিফে রাসুল (সা.) বলেন,  ‘আমার পক্ষ থেকে একটি কথা হলেও তা অন্যের কাছে পৌঁছে দাও। ’ (বুখারি, হাদিস : ৩৪৬১)

যুগে যুগে ইসলাম প্রচারের মাধ্যমেই ইসলাম সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। আসমানি ওহির আলোকে আসা বিধান রাসুল (সা.) পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ করে তার সঠিক ব্যাখ্যা মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন। এ ক্ষেত্রে সামান্য পরিবর্তন বা কমবেশি করার অধিকার ছিল না। কম-বেশি করলে আল্লাহ পাকড়াও করতেন। আল্লাহ বলেন, ‘সে যদি আমার নামে কোনো বানোয়াট কথা রচনা করতে চেষ্টা করত, তাহলে আমি তার ডান হাত ধরে ফেলতাম এবং তার মূল রগ কর্তন করে দিতাম। ’ (সুরা হাক্কাহ, আয়াত : ৪৪-৪৬)

রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে আমার নামে মিথ্যা কথা বর্ণনা করল, সে যেন জাহান্নামে তার স্থান বানিয়ে নিল। ’ (বুখারি, হাদিস : ১০৭)

হিদায়াতের মালিক আল্লাহ। রাসুল (সা.) ছিলেন সুসংবাদদাতা ও ভয় প্রদর্শনকারী। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রাসুলের দায়িত্ব শুধু সুস্পষ্টরূপে পৌঁছে দেওয়া। ’ (সুরা নুর, আয়াত : ৫৪)

অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তোমার দায়িত্ব তো পৌঁছে দেওয়া আর আমার দায়িত্ব হিসাব নেওয়া। ’ (সুরা রাদ, আয়াত : ৪০)

একই দাওয়াতের মাধ্যমে আবু বকর, ওমর, উসমান ও আলী (রা.) হিদায়াত লাভ করে ধন্য হন। কিন্তু আবু জাহল, আবু লাহাব, আবু তালিব হিদায়াত পাননি।

রাসুল (সা.)-এর অবর্তমানে সাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈন, তাবে-তাবেঈন এবং মুসলিম উম্মাহর সত্যপন্থী জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিরা একই কাজ করে থাকেন। তাঁরা ইসলামের পূর্ণ অনুসরণের চেষ্টা করেন এবং তা হুবহু আম জনতার কাছে প্রচার করে থাকেন। এ ক্ষেত্রে যারা জানে না তারা জ্ঞানীদের থেকে জিজ্ঞাসা করে নেবে, এটাই স্বাভাবিক। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা যদি না জান, তাহলে জ্ঞানীদের জিজ্ঞেস করো—স্পষ্ট দলিল-প্রমাণসহ। ’ (সুরা নাহল, আয়াত : ৪৩-৪৪)


আরও খবর



ঈদুল আজহা ১৭ জুন, চাঁদ দেখা গেছে

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৩৮জন দেখেছেন

Image

 23 ডেস্ক :

হিজরি ১৪৪৫ সনের পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে। তাই আগামী ১৭ জুন সোমবার পবিত্র ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার (৭ জুন) ইসলামিক ফাউন্ডেশনে অনুষ্ঠিত জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় একথা জানানো হয়।মুসলমানদের দ্বিতীয় প্রধান ধর্মীয় উৎসব                                           

 ঈদুল আজহা বা কোরবারি ঈদ। ত্যাগের মহিমায় ভাস্বর এই ঈদে মুসলমানরা আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে পশু কোরবানি করে থাকেন।


আরও খবর



শেখ হাসিনা-নরেন্দ্র মোদি বৈঠক : বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক আরও গভীর হওয়ার প্রত্যাশা

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৪৭জন দেখেছেন

Image

23 ডিজিটাল ডেস্ক :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও জোরদার হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেন, দুই নেতা আশা প্রকাশ করেছেন, বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আগামী দিনগুলোতে আরও গভীর হবে।

রোববার (৯ জুন) সন্ধ্যায় মোদী সরকারের মন্ত্রিসভার শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানের পর দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে একান্ত বৈঠকে এ প্রত্যাশা করা হয়।

হাছান মাহমুদ বলেন, অত্যন্ত উষ্ণ ও বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে তার সুবিধাজনক সময়ে ঢাকা সফরের আমন্ত্রণ জানান।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির বিচক্ষণ নেতৃত্বে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় আসীন হয়েছে।পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুই প্রধানমন্ত্রী পরে রাষ্ট্রপতি ভবনে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু আয়োজিত ভোজসভায় অংশ নেন।

তিনি বলেন, ভারতের সিনিয়র মন্ত্রী, বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল এবং অন্যান্য সরকার ও রাষ্ট্রের প্রধানগণ এই নৈশভোজে যোগ দেন এবং সেখানে তাদের সংক্ষিপ্ত মতবিনিময় হয়। এ সময় তারাও কুশল বিনিময় করেছেন।

ড. হাছান বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বহুমুখী সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে অনেক ইস্যু জড়িত। যেহেতু দুই সরকার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে, তাই একসঙ্গে কাজ করার কিছু সুবিধা রয়েছে।হাছান মাহমুদ আশা প্রকাশ করেন, আমাদের বহুমাত্রিক গভীর সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও বিস্তৃত ও সংহত হবে।

ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব এম নাঈমুল ইসলাম খান ব্রিফিংয়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে ভারতের নতুন সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গত শনিবার নয়াদিল্লি পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা আজ সোমবার বিকেলে ঢাকার উদ্দেশে ভারতের রাজধানী ত্যাগ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।তথ্যসূত্র: বাসস।


আরও খবর



ভারতে মোদির মন্ত্রিসভায় মুসলিম এমপি নেই

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৪৫জন দেখেছেন

Image

23 ডেস্ক :

ভারতে টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি তার মন্ত্রীসভায় কোনো মুসলিমকে স্থান দেননি। এমনকি তার যে জোট সে জোটে কোনো মুসলিম এমপিও নেই। ভারতের প্রায় ২৫ কোটি মুসলিমের বসবাস।

ভারতে এমন কিছু রাজ্য আছে যেখানে মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। তবুও নতুন সরকারের মন্ত্রী সভায় কোনো মুসলিম স্থান পায়নি। এ নিয়ে ভারতে মুসলিমদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

জানা যায়, ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের আগে শুভেন্দু অধিকারী, সুকান্ত মজুমদাররা প্রায়ই দাবি করতেন, সংখ্যালঘু মুসলমানদের একাংশও নাকি এখন তাদের ভোট দিচ্ছেন। আবার অনেকেই এই দাবিকে ‘ফাঁকা আওয়াজ’ হিসেবে অবিহিত করেন। তবে শুভেন্দুদের দাবি যদি সত্য বলে ধরে নেওয়া হয় তাহলে তার প্রতিফলন কোথায়? সরকারি হিসেব অনুযায়ী, মোট ভোটারের ১৪ শতাংশ ভোটার মুসলিম। তবুও মোদির নবগঠিত মন্ত্রিসভায় নেই কোনো সংখ্যালঘু প্রতিনিধি। রোববার (৯ জুন) রাষ্ট্রপতি ভবনে নরেন্দ্র মোদিসহ ৭২ জন শপথগ্রহণ করেন। এই ৭২ জনের মধ্যে কোনো মুসলিম নেই। এমনকি শরিক দল তেলেগু দেশম বা জনতা দল ইউনাইটেডও কোনো মুসলিম প্রার্থীকে মন্ত্রী করেনি।গতকাল মন্ত্রীসভা গঠনের পর বিস্ময় প্রকাশ করেছেন পর্যবেক্ষকরা। টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসা বর্তমান সরকারে ধারাবাহিকভাবে কোনো মুসলিম প্রতিনিধি নেই। এক্ষেত্রে কেউ বলছেন, ‘নো ভোট-নো পোস্ট।’ অর্থাৎ সংখ্যালঘুরা বিজেপি বা তাদের শরিকদের ভোট দেয়নি, তাই তারা মন্ত্রিসভায় নেই।সংখ্যালঘুদের মধ্যে বিজেপিকে ভোট না দেওয়ার যে প্রবণতা তা নতুন নয়। বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর থেকেই সেই প্রবণতা তৈরি হয়েছে। গোধরা কাণ্ডের পর তা আরও তীব্র হয়েছে। ভারেতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা অটল বিহারী বাজপেয়ীও তা বুঝতেন। তিনিও জানতেন যে, মুসলিমদের আস্থা অর্জন করা বিজেপির জন্য কঠিন। তবু বাজপেয়ীর সময় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় সংখ্যালঘু প্রতিনিধি ছিল। মোখতার আব্বাস নকভিকে ১৯৯৮ সালে মন্ত্রী করেছিলেন বাজপেয়ী। তিনি প্রথমে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হয়েছিলেন। পরে সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও সংসদ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। বাজপেয়ী যুগের অবসানের পর বিজেপির রাজনীতিতে লালকৃষ্ণ আদভানি বিজেপির সভাপতি হন। তার লক্ষ্য ছিল ২০০৯ সালের লোকসভা ভোটে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হয়ে ওঠা। সম্ভবত ভারতে সংখ্যালঘুদের বার্তা দিতে পাকিস্তান সফরে গিয়ে ‘কায়েদ এ আজম’ মহম্মদ আলি জিন্নাহর প্রশংসা করেছিলেন আদভানি। তিনি বলেছিলেন, জিন্নাহ ধর্মনিরপেক্ষ ছিলেন। সেই মন্তব্যের জন্য দলের সভাপতির পদ ছাড়তে হয় আদভানিকে। তবু প্রথাগত ভাবে হলেও বিজেপিতে সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধিত্ব ছিল। ২০১৪ সালেও মোদি মন্ত্রিসভায় দুইজন সংখ্যালঘু ছিল। নাজমা হেপতুল্লাহ ও মোখতার আব্বাস নাকভি। কিন্তু মোদির দ্বিতীয় মেয়াদ থেকে মন্ত্রিসভায় আর ঠাঁই মেলেনি সংখ্যালঘু প্রতিনিধিদের। এবারও পুনরানৃত্তি ঘটাল মোদি

১৪০ কোটি মানুষের দেশ ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা প্রায় ২৫ কোটি। দেশটির হিন্দু জনসংখ্যার তুলনায় তা অনেক কম হলেও সংখ্যাটি অল্প নয়! পৃথিবীর অনেক দেশের মোট জনসংখ্যাই ২৫ কোটির কম। এত বিপুল সংখ্যক মানুষের কোনো প্রতিনিধি এবারও কেন্দ্রীয় সরকারে না থাকায় ভারত ছাড়িয়ে এই আলোচনা ছড়িয়ে পড়েছে মুসলিম বিশ্বে।


আরও খবর



রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তিনজন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে।

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১৪৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:

কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসীদের গুলিতে তিনজন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে। এসময় আহত হয়েছে আরও তিনজন। তাদের উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

সোমবার (১০ জুন) ভোরে জেলার উখিয়া উপজেলার চার নম্বর (এক্সটেনশন) রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এফ ব্লকে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, ওই ক্যাম্পের এফ ব্লকের জাফর আহম্মদের ছেলে মো. ইলিয়াছ (৩১), মৃত আব্দুর রকিমের ছেলে মো. ইছহাক (৫৪) ও ক্যাম্প-৩-এর ই ব্লকের মো. ইসমাইলের ছেলে ফিরোজ খান (১৮)।

আহতরা হলেন- ক্যাম্পের এফ ব্লকের হাছানের ছেলে আব্দুল হক (৩২), নজির আহাম্মদের ছেলে আব্দুস শুক্কুর (৫৫) ও মৃত ওমর মিয়ার ছেলে আব্দুল মোনাফ (৬০)।

সূত্র জানিয়েছে, ভোর পৌনে চারটার দিকে রোহিঙ্গা মো. ইলিয়াছকে মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সংগঠন রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) সদস্যরা গুলি করে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে হাতে, পায়ে, তলপেটে কুপিয়ে মারাত্মকভাবে জখম করে। পরে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়ে ঘটনাস্থলে সে মারা যায়।

এরপরে, ভোর সোয়া চারটার দিকে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আরএসও সমর্থক মো. ইছহাক, ফিরোজ খান, আব্দুল হক, আব্দুস শুক্কুর ও আব্দুল মোনাফকে শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুলি করে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে মারাত্মকভাবে জখম করে।

ঘটনার সূত্রপাত সম্পর্কে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, প্রথমে নিহত রোহিঙ্গা ইলিয়াছ আরসার সোর্স হিসেবে কাজ করতো। আরসা সম্পর্কে তথ্য দিতে রাজি না হওয়ায় আরএসও সদস্যরা প্রথমে তাকে হত্যা করে। পরে ঘটনার খবর পেয়ে আরসা সদস্যরা এসে কয়েকজন আরএসও সমর্থকের ওপর এলোপাতাড়ি হামলা চালায়।

ঘটনার পরে আহত রোহিঙ্গাদের চিকিৎসার জন্য উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মো. ইছহাক ও ফিরোজ খানকে মৃত ঘোষণা করেন। বাকিদের উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।

উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ শামীম হোসেন জানান, নিহতদের মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক মো. ইকবাল বলেন, একজন ঘটনাস্থলে মারা যায়। দুজন আহত অবস্থায় হাসপাতালে মারা যায়। বর্তমানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।


আরও খবর



ইসলামী ব্যাংকে ১১টি শাখার গ্রাহক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | ১১৪জন দেখেছেন

Image

23 ডেস্ক :

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ঢাকা ইস্ট জোনের অধীন ১১টি শাখার গ্রাহকদের নিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা জমা ও কার্ড বিষয়ক গ্রাহক সমাবেশ সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের একটি কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়ে।

ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মিফতাহ উদ্দীন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।

এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ঢাকা ইস্ট জোনপ্রধান মো. মিজানুর রহমান ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল বিষয়ের উপর বক্তব্য দেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. রফিকুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান। স্বাগত বক্তব্য দেন সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও নারায়ণগঞ্জ শাখাপ্রধান মো. মতিউর রহমান।

এ সময় ব্যাংকের নির্বাহী, কর্মকর্তা, গ্রাহক, শুভানুধ্যায়ী এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।



আরও খবর