Logo
আজঃ রবিবার ১২ মে ২০২৪
শিরোনাম

দেশে মজুত গ্যাসের পরিমাণ জানালেন জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ১৫৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানিয়েছেন, দেশে বর্তমানে ৮.৪৬ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস মজুত রয়েছে। যা দিয়ে আগামী প্রায় ১১ বছর সরবরাহ করা সম্ভব হতে পারে।

মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) সংসদে সরকারি দলের সদস্য ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলের টেবিলে উপস্থাপিত তারকা চিহ্নিত এক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। 

তিনি বলেন, দেশে এ যাবৎ আবিষ্কৃত ২৯টি গ্যাসক্ষেত্রের প্রাথমিক মোট মজুত ৪০.৪৩ ট্রিলিয়ন ঘনফুট। এরমধ্যে উত্তোলনযোগ্য গ্যাস মজুদের পরিমাণ ২৮.৭৯ ট্রিলিয়ন ঘনফুট। চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত উত্তোলন করা হয়েছে ২০.৩৩ ট্রিলিয়ন ঘনফুট। ফলে মজুত অবশিষ্ট রয়েছে ৮.৪৬ ট্রিলিয়ন ঘনফুট।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার দেশীয় উৎস থেকে গ্যাস উত্তোলনের লক্ষ্যে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এসব পদক্ষেপের আওতায় বিভিন্ন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও নতুন কোনো গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত না হলে এবং বর্তমান হারে গ্যাস সরবরাহ করা হলে অবশিষ্ট মজুদ ৮.৪৬ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস আগামী প্রায় ১১ বছর সরবরাহ করা সম্ভব হতে পারে।’

তিনি বলেন, দেশের ক্রমবর্ধমান গ্যাস চাহিদা পূরণে সরকার ২০২৫ সাল নাগাদ ৪৬টি (অনুসন্ধান, উন্নয়ন ও ওয়ার্কওভার) কূপ খননের মাধ্যমে নতুন নতুন গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কারের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। তার মধ্যে ৭টি কূপ খনন কাজ শেষ হয়েছে এবং সম্প্রতি তিনটি নতুন গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছে (টবগি-১, ভোলা নর্থ-২ এবং ইলিশা-১)। ২টি কূপ (বিয়ানীবাজার-১ এবং তিতাস-২৪) ওয়ার্কওভারের মাধ্যমে ৭৬ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করা হয়েছে।

অন্যদিকে, দেশের সমুদ্র এলাকায় নতুন গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কারের লক্ষ্যে ২ডি মাল্টি ক্লায়েন্ট সাইসমিক জরিপ পরিচালনা করা হচ্ছে। এছাড়া গত ৭ জুলাই ‘বাংলাদেশ অফশোর মডেল পিএসসি ২০২৩’ অনুমোদিত হয়েছে। বর্তমানে দেশের অফশোর এলাকায় তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য নতুন বিডিং রাউন্ড আহ্বানের প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম চলমান রয়েছে।


আরও খবর



করোনা টিকা প্রত্যাহার করলো অ্যাস্ট্রাজেনেকা

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | ৩৫জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ


ওষুধ ও টিকা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রাজেনেকা বৈশ্বিকভাবে নিজেদের সব করোনা টিকা তুলে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।


 মঙ্গলবার (৭ মে) এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক এই প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষ। খবর ডেইলি মেইল।


বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, করোনা মহামারির সময়ে যে বৈশ্বিক পরিস্থিতি ছিল— এখন আর তা নেই। ‘করোনা ভাইরাস’ নামের যে ভাইরাসটির বিস্তার প্রতিরোধে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্মিলিতভাবে ২০২০ সালের শেষ দিকে যে টিকা বাজারে এনেছিল অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সেই ভাইরাসটি এখন প্রায় নিষ্ক্রিয়, এমনকি মূল ভাইরাসটি থেকে যেসব ভ্যারিয়েন্ট ভাইরাসের উদ্ভব হয়েছে— সেগুলোও এখন আর প্রাণঘাতী নয়।



সম্প্রতি ব্রিটেনের আদালতে ১০ কোটি পাউন্ড ক্ষতিপূরণের মামলা হয়েছে অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড টিকা গ্রহণের কারণে গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগে বিশ্বজুড়ে অনেক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মামলার কার্যক্রম চলার মধ্যেই এই ঘোষণা দিলো প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ।


গত ফেব্রুয়ারিতে এক নথিতে অবশ্য অ্যাস্ট্রাজেনেকার কর্তৃপক্ষ স্বীকার করেছিল যে টিকা গ্রহণের পর টিটিএস বা থ্রম্বোসিস উইদ থ্রম্বোসিটোপেনিয়া সিনড্রোম নামের এক প্রকার শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে, তবে তা খুবই বিরল।



টিটিএস হলো এমন একটি শারীরিক জটিলতা, যার কারণে শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্ত জমাট বেঁধে যায় এবং প্ল্যাটিলেট কমে যায়। যুক্তরাজ্যে এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার শিকার হয়ে ২০২০ সালের টিকাদান কর্মসূচির শুরু থেকে এ পর্যন্ত অন্তত ৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে।


মঙ্গলবারের বিবৃতিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকা বলেছে, ‘নিরপেক্ষ পরিসংখ্যান বলছে, ২০২০ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ছাড়পত্র পাওয়ার পর এক বছরে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ৩০০ কোটি করোনা টিকার ডোজ ব্যবহার করা হয়েছে পৃথিবীজুড়ে। 


এসব টিকার ডোজ প্রাণ বাঁচিয়েছে বিশ্বের ৬৫ লাখেরও বেশি মানুষের। বিভিন্ন দেশের সরকার আমাদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছে এবং করোনা মহামারি দূর করতে যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে— তা বৈশ্বিকভাবে স্বীকৃত।


‘কিন্তু বর্তমানে মূল করোনা ভাইরাসটি প্রায় নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ায় এবং এটি থেকে উদ্ভূত অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টগুলোও দুর্বল হয়ে যাওয়ায় এসব টিকা এখন অতিরিক্ত। তাই সব টিকা বাজার থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠান। ইতিমধ্যে অংশীদারদের এ ব্যাপারে অবহিত করা হয়েছে।’


আরও খবর



সস্ত্রীক ওমরাহ করতে যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image



সদরুল আইনঃ


পবিত্র ওমরাহ পালনের জন্য সৌদি আরব যাচ্ছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সঙ্গে যাচ্ছেন তার সহধর্মিণী রাহাত আরা বেগম।


আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সোয়া ৩টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে তাদের সৌদি আরবের উদ্দেশে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করার কথা রয়েছে।



বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, পবিত্র ওমরাহ পালন শেষে আগামী ৮ মে বিএনপি মহাসচিব ও তার সহধর্মিণীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।


আরও খবর



প্রতারণামূলক বিজ্ঞাপণে তারকারাও সমানভাবে দায়ি থাকবেন

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | ২৭জন দেখেছেন

Image

নিউজ ডেস্ক:


কোনো পণ্যের বিষয়ে প্রচারিত বিজ্ঞাপন যদি প্রতারণামূলক প্রমাণিত হয়, তাহলে এর সঙ্গে জড়িত তারকা এবং ইনফ্লুয়েন্সাররাও সমানভাবে দায়ী থাকবেন।


 মঙ্গলবার (৭ মে) একটি মামলার শুনানিতে এই রায় দিয়েছেন ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট।



এদিন পতঞ্জলি আয়ুর্বেদের বিরুদ্ধে প্রতারণামূলক বিজ্ঞাপন প্রচার মামলার শুনানিতে ভারতের সর্বোচ্চ আদালত বলেছেন, কোনো বিজ্ঞাপনে অংশ নেওয়ার আগে সম্প্রচারকদের একটি স্ব-ঘোষণা ফর্ম ফাইল করতে হবে, যেখানে বিজ্ঞাপনে প্রাসঙ্গিক নিয়মাবলী মেনে চলার কথা উল্লেখ থাকবে।


শুনানি চলাকালে বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন প্রতিরোধের নির্দেশিকা, ২০২২’র কথা উল্লেখ করেন বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি এ আমানুল্লাহর বেঞ্চ। তারা বলেন, কোনো পণ্য বা সেবার প্রচারণার সঙ্গে জড়িত হওয়ার আগে কোনো ব্যক্তিকে অবশ্যই সেগুলো সম্পর্কে যথেষ্ট তথ্য বা অভিজ্ঞতা থাকতে হবে যে, সেটি প্রতারণামূলক নয়।



বিচারপতিরা বলেন, এসব নিয়ম ভোক্তাদের সেবা দেওয়ার জন্য এবং তারা বাজার থেকে যে ধরনের পণ্য কিনছেন, বিশেষত স্বাস্থ্য ও খাদ্য খাতে, সেগুলো সম্পর্কে সচেতন করার জন্য।


আদালত আরও বলেছেন, বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন প্রচারের সঙ্গে জড়িত তারকা এবং সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সাররাও এর জন্য সমানভাবে দায়ী থাকবেন।


 এ কারণে, কোনো বিজ্ঞাপনে অংশ নেওয়ার আগে সেটিতে যথাযথ নিয়ম মানা হচ্ছে, তা নিশ্চিত করে একটি স্ব-ঘোষণা ফর্মে স্বাক্ষর করতে হবে প্রচারকদের।



আরও খবর



উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হতে মন্ত্রী-এমপিদের কাজ করতে নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ৯০জন দেখেছেন

Image


সদরুল আইনঃ


প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা আজ প্রভাবিত না করে অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে আসন্ন উপজেলা  নির্বাচনে কাজ করতে মন্ত্রী ও দলীয় এমপিদের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন।


জাতীয় সংসদ ভবনে ক্ষমতাসীন দলের সভাকক্ষে আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের বৈঠকে সভাপতিত্বকালে তিনি বলেন, যারা এ নির্দেশনা অমান্য করবে তাদের শাস্তি পেতে হবে।



প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য ও নিরপেক্ষ করতে মাঠ প্রশাসনকে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন বলে বৈঠক সূত্রে জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা দলের সিদ্ধান্ত  অমান্য করে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 


দলের নেতা-কর্মীদের যথাযথ সম্মান  ও জায়গা করে দিতে হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।


আওয়ামী লীগ  সভাপতি বলেন, শুধুমাত্র  সংসদ সদস্যদের  আত্মীয়-স্বজন নির্বাচনে  অংশ নেওয়ার জন্য লড়বে এটা মোটেই ভাল দৃষ্টান্ত  উপস্থাপন  করবে না, সবার সমান সুযোগ পাওয়া উচিত।তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ পরিবারকে আরো বড় করতে হবে।


দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কথা উল্লেখ  করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের পর দেশে সবচেয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে গত ৭ জানুয়ারি। তিনি বলেন, উপজেলা নির্বাচনেও এমন ভোট চাই।


প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও বসবেন এবং স্বতন্ত্র এমপিদের কোন প্রকার সমস্যা তৈরি না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশ দিয়েছেন  কারণ তারা তাঁর (প্রধানমন্ত্রী) অনুমতি নিয়েই  নির্বাচন করেছেন।




আরও খবর



সংবাদ সম্মেলনে টিআইবি : উপজেলা নির্বাচনে ১৩ চেয়ারম্যানপ্রার্থী মন্ত্রী-এমপির স্বজন

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ৩৯জন দেখেছেন

Image



দেশবাংলা ডেস্কঃ


প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন ১৩ জন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজন। 


এছাড়া পাঁচ বছরে অস্থাবর সম্পদ বৃদ্ধিতে উপজেলা পরিষদের জনপ্রতিনিধিরা পেছনে ফেলেছেন সংসদ সদস্যদের। এমন তথ্য দিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।


আজ সোমবার (৬ মে) টিআইবির ‘উপজেলা পরিষদ নির্বাচন-২০২৪ (প্রথম ধাপ) হলফনামা বিশ্লেষণ ও ফলাফল’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।


এতে বলা হয়েছে, ৫ বছরে অস্থাবর সম্পদ বৃদ্ধিতে উপজেলা পরিষদের জনপ্রতিনিধিরা পেছনে ফেলেছেন সংসদ সদস্যদের।


 অন্যদিকে প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে ৬৯ দশমিক ৮৬ শতাংশই ব্যবসায়ী। এ ছাড়া ঋণ আছে ২৩ দশমিক ৪১ শতাংশ প্রার্থীর এবং ১৬ দশমিক ৬৩ শতাংশ প্রার্থী মামলার আসামি।


তারা জানায়, সংসদ সদস্যদের সম্পদ বৃদ্ধির হার ছিল সর্বোচ্চ ৩ হাজার ৬৫ শতাংশ, যেখানে একজন চেয়ারম্যানের সম্পদ বৃদ্ধির হার ৪ হাজার ২০০ শতাংশের বেশি।


আরও খবর