Logo
আজঃ সোমবার ১৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

ইতিহাসে প্রথম মিস ইউনিভার্সে অংশ নিচ্ছেন সৌদি সুন্দরী

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে এবার সৌদি আরবের পতাকা হাতে দেখা যাবে এক ২৭ বছর বয়সী মডেলকে। ইতিহাসে তিনিই প্রথমবার সৌদির পতাকা হাতে বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতার এই মঞ্চে উঠতে যাচ্ছেন। 

রুমি আলকাহতানি নামের ওই মডেলের ইন্সটাগ্রামে অনুসারীর সংখ্যা ১০ লাখ। সোমবার তিনি জানিয়েছেন, তিনি বিশ্ব সুন্দরীদের মঞ্চে তার দেশকে উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন। 

তিনি লিখেছেন, ‘আমি মিস ইউনিভার্স ২০২৪ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। এই প্রতিযোগিতায় এটাই সৌদি আরবের অভিষেক।’ এই ছবির সাথেই তিনি সৌদি আরবের পতাকাসহ নিজের ছবি প্রকাশ করেছেন। আলকাহতানি রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি এর আগেও বেশ কয়েকটি সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন।


আরও খবর



গাজীপুরের ৩ উপজেলায় ১৫৪ ভোটকেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ২২জন দেখেছেন

Image

নিউজ ডেস্কঃ

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে আগামীকাল বুধবার গাজীপুর সদর, কাপাসিয়া ও কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

এই তিনটি উপজেলায় নিরাপত্তার দিক থেকে পুলিশ কম গুরুত্বপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ ক্যাটাগরিতে ভোটকেন্দ্র চিহ্নিত করেছে। এই তিনটি উপজেলায় মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ২৫৮টি।

এর মধ্যেও ১৫৪টি গুরুত্বপূর্ণ (ঝুঁকিপূর্ণ) আর কম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রের সংখ্যা ১০৪টি। গাজীপুর জেলা পুলিশের দায়িত্বশীল একটি সূত্র এর তথ্য নিশ্চিত করেছে।

জানা গেছে, গাজীপুর সদর উপজেলার চারটি ইউনিয়নে মোট ৪৯টি ভোটকেন্দ্রর মধ্যে ২০টি কেন্দ্রই গুরুত্বপূর্ণ ও ২৯টি কম গুরুত্বপূর্ণ।

কাপাসিয়া উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে মোট ১১৯টি কেন্দ্রের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র ২৭টি, কম গুরুত্বপূর্ণ ৯২টি ভোট কেন্দ্র।

কালিগঞ্জ উপজেলায় সাতটি ইউনিয়নে মোট ৯০টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৪৫টি গুরুত্বপূর্ণ ও কম গুরুত্বপূর্ণ ৪৫টি কেন্দ্র রয়েছে।

এসব ভোটকেন্দ্রে র্যাব, পুলিশ ও বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েনের পাশাপাশি কড়া নজরদারির মধ্যে রাখা হবে।

এ বিষয়ে গাজীপুরের পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল আলম বলেন, গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে র্যাব, পুলিশ ও আনসার মোতায়েন থাকবে।

এছাড়া বিজিবি স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। ভোট কেন্দ্রসমূহে মোবাইল টিম কাজ করবে, থাকবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

সার্বিক নিরাপত্তায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকবে।


আরও খবর



বাংলাদেশের জলসীমানায় এ প্রবেশ করেছে এমভি আবদুল্লাহ

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ১৮জন দেখেছেন

Image

  ডিজিটাল ডেস্ক:

সোমালিয়ান জলদস্যুর কবল থেকে মুক্ত হওয়া জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ ২৩ নাবিক নিয়ে বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের জলসীমানায় পৌঁছেছে। 


তবে জাহাজটি কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় নোঙর করতে আরও দুই দিন সময় লাগতে পারে।



জাহাজের মালিকপক্ষ কবির গ্রুপের মিডিয়া ফোকাল পারসন মিজানুল ইসলাম শনিবার (১১ মে) এই তথ্য জানিয়েছেন।



তিনি জানান, বৃহস্পতিবার বঙ্গোপসাগরের জলসীমায় পৌঁছেছে এমভি আব্দুল্লাহ। ১৩ মে বিকাল নাগাদ আবদুল্লাহ কুতুবদিয়া পৌঁছাতে পারে বলে তিনি জানান। সেখানে কিছু পণ্য খালাস করবে। এতে দুই দিন সময় লাগতে পারে। তারপর চট্টগ্রাম বন্দরে আসবে। চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙ্গরে বাকি পণ্য খালাস করবে।


এমভি আবদুল্লাহ কুতুবদিয়া পৌঁছানোর পর নাবিকরা জাহাজে করেই চট্টগ্রামে পৌঁছাবে, নাকি আগেই জাহাজ থেকে নেমে চট্টগ্রাম যাবেন, সে ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান মিজানুল ইসলাম।



জাহাজের মালিকপক্ষ এর আগে জানিয়েছিল, এমভি আবদুল্লাহ দেশে পৌঁছাতে পারে ১২ মে। জাহাজে ৫৬ হাজার মেট্রিক টন পাথর রয়েছে।


জাহাজ চলচাল পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা মেরিটাইম ট্রাফিক এর ওয়েবসাইটের তথ্য মতে, বৃহস্পতিবার রাতে এমভি আবদুল্লাহ শ্রীলঙ্কার কাছেই বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছিল। ভারতের পূর্ব উপকূলে জাহাজের অবস্থান দেখানো হয় মেরিটাইম ট্রাফিকের ওয়েব ম্যাপে।


১২ মার্চ মোজাম্বিক থেকে কয়লা নিয়ে দুবাই যাওয়ার পথে সোমালিয়া উপকূল থেকে ৬০০ নটিক্যাল মাইল দূরে জলদস্যুদের কবলে পড়ে জাহাজটি। অস্ত্রের মুখে জাহাজ ও এর ২৩ নাবিককে জিম্মি করা হয়।


 এর ৩৩ দিন পর গত ১৩ এপ্রিল জলদস্যুরা জাহাজটি ছেড়ে চলে যায়। এর পর দুবাইয়ের উদ্দেশে রওনা হয় এটি। 


আরও খবর



অগ্রগতি নেই পাউবোর ৩৭০ বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন প্রকল্পে

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ৪৩জন দেখেছেন

Image



নিজস্ব প্রতিবেদকঃ


বজ্রপাত প্রবণ এলাকা সিলেট, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জের হাওরগুলোতে প্রতি বর্ষা মৌসুমে বেঘোরে প্রাণ দিতে হয় অন্তত দেড় থেকে দুই ডজন লোককে।


 এদের মধ্যে বেশির ভাগ লোক কৃষক, জেলে খেটে খাওয়া মজুর ও পথচারী। পরিবারে একমাত্র উপার্জনশীল ব্যক্তি নিহত হওয়ার পর ঐসব পরিবার একেবারেই পথে বসেন। 


বজ্রপাতে আহতের জন্য সরকার থেকে ১০ হাজার ও নিহতের জন্য ২০ হাজার টাকা প্রদান করার নিয়ম রয়েছে। কিন্তু তা একেবারেই নগণ্য। এই সাহায্যের পরিমাণ বৃদ্ধির জন্য বেশ আগে থেকেই দাবি উঠেছে।


 সিলেটের হাওর এলাকার জীবিকার প্রধান উৎস কৃষি ও মৎস্য আহরণ। তাই ঐ শ্রেণির পেশার মানুষকে ঝুঁকি নিয়ে ঘর থেকে বের হতে হয়। আর দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি প্রতি বছর বজ্রপাতে প্রাণ দিতে হয় তাদের। সিলেটের চার জেলার মধ্যে আয়তনে হাওর এলাকা বেশি সুনামগঞ্জে। 


এ জেলায় হাওর ৯৫টি। বজ্রপাতে বেশি প্রাণহানিও ঘটে এ জেলায় বেশি। চলতি বছর গত ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত বজ্রপাতে সাত জনের মৃত্যু ঘটেছে। পরিসংখ্যানে জানা যায় গত ১০ বছর চার মাসে অন্তত ১৫৯ জনের মৃত্যু ঘটেছে সুনামগঞ্জ জেলায়।


সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৪-২০১৭ পর্যন্ত বজ্রপাতে মারা যান অর্ধশত। ২০১৮ সালে ২৫ জনের মৃত্যুর ঘটনাটি ছিল এ জেলার সর্বোচ্চ রেকর্ড। ১৯ সালে ৯ জন, ২০২০ সালের আগস্ট পর্যন্ত মারা যান ১২ জন। এ নিয়ে সাত বছরে মৃত্যের সংখ্যা দাঁড়ায় ৯৬-এ। 


২০২১ সাল থেকে চলতি বছরের ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত ৬৫  জনের মৃত্যু ঘটেছে এ জেলায়। সব মিলিয়ে গত ১০ বছর চার মাসে শুধু সুনামগঞ্জ জেলায় বজ্রপাতে ১৫৯ জনের মৃত্যু ঘটেছে। এদিকে ২০১৭ সালের নাসা ও মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় বলা হয়, সুনামগঞ্জে মার্চ থেকে মে—তিন মাসে প্রতি বর্গকিলোমিটার এলাকায় ২৫টিরও বেশি বজ্রপাত আঘাত হানে। 


ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্যের কারণে ভারতের খাসিয়া পাহাড় ও মেঘালয় এলাকায় এই তিন মাস মেঘ জমে থাকে। স্তরীভূত মেঘে মেঘে ঘর্ষণের ফলে এ এলাকার পাদদেশে বজ্রপাতের সংখ্যাও বেশি। তাই  হাওর প্রধান জেলা সুনামগঞ্জে প্রতি বছর প্রাণ হারায় বেশিসংখ্যক মানুষ।



২০১৬ সাল থেকে বজ্রপাতকে দুর্যোগ হিসেবে চিহ্নিত করেছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়। এরপর সিলেট আবহাওয়া অফিস থেকে ১২ ঘণ্টা আগে বজ্রপাতের পূর্বাভাস জানিয়ে  বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে বার্তা পাঠায়। কিন্তু সেই বার্তাটি সময়মতো হাওরে পৌঁছে না।


 অন্যদিকে বজ্রপাতে ক্ষয়ক্ষতি কমাতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সুনামগঞ্জের হাওর এলাকায় ২০১৮ সালে ৩৪ হাজার এবং ১৯ সালে  ৮০ হাজার তাল বীজ বিতরণ করা হয়। কিন্তু বেশির ভাগ তাল বীজ নষ্ট হয়ে যায়।


 একদিকে দীর্ঘমেয়াদি এই প্রকল্প, অন্যদিকে তালগাছের বীজ জীবন লাভ না করায় সরকারের এই পরিকল্পনাটি ভেস্তে যায়। মার্চ থেকে মে এই তিন মাস বজ্রপাতের প্রবণতা বেশি থাকলেও মৌসুম পরিবর্তনের কারণে সেপ্টেম্বরেও বজ্রপাতের আশঙ্কা থাকে।


 তাই সরকার তালগাছ লাগানোর পরিকল্পনা বাদ দিয়ে বজ্রপাত নিরোধক দণ্ড ও লাইটিং অ্যারেস্টার স্থাপন প্রকল্প চালু করা হয়।


পানি উন্নয়ন বোর্ড ‘সুনামগঞ্জ জেলার হাওরাঞ্চলের আগাম বন্যা ও সমন্বতি পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন (১ম পর্যায়) প্রকল্প’-এর আওতায় সুনামগঞ্জের হাওরাঞ্চলে ৩৭০টি ‘বজ্রনিরোধক পোল’ নির্মাণের মাধ্যমে বজ্রপাতের ঝুঁকি হতে জনগণকে রক্ষার উদ্দেশ্যে প্রকল্প তৈরি করে। 


 এসবের বাস্তবায়নের মেয়াদ নির্ধারণ করা হয় ২০২৩ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত। কিন্তু সেটি শুরুই করা যায়নি।


এই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত রয়েছে সুনামগঞ্জ জেলার ৪৪৩ কিলোমিটার নদীখনন ও ১৩৯.৫৩  কিলোমিটার খাল খননের মাধ্যমে নদী-খালের নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়নসহ আরও কয়েকটি প্রস্তাবনা। ‘২ হাজার ৬৪ লাখ টাকার প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে ১ লাখ ৬৫ হাজার ২০০ হেক্টর জমির ধান আগাম বন্যা থেকে রক্ষা পাবে।


 তাছাড়া ‘বজ্রনিরোধক পোল’ স্থাপন হলে অনেক প্রাণ বেঁচে যাবে—এই মন্তব্য করে পানি উন্নয়ন বোর্ডের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় অতিরিক্ত প্রকৌশলী খুশি মোহন সরকার ইত্তেফাককে বলেন, প্রকল্পটি বর্তমানে পরিকল্পনা কমিশনে অনুমোদনের অপেক্ষায়। 


আরও খবর



এশিয়ার ৩০০ সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে নেই বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ১২৭জন দেখেছেন

Image
সদরুল আইনঃ

যুক্তরাজ্যভিত্তিক টাইমস হায়ার এডুকেশনের ‘এশিয়ান ইউনিভার্সিটি র‍্যাঙ্কিং ২০২৪’ সালের র‌্যাংকিং তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। 

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) এই র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করা হয়। এরমধ্যে এশিয়ার ৩১টি দেশের মোট ৭৩৯টি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করা হয়েছে।


টাইমস হায়ার এডুকেশন এশিয়া ইউনিভার্সিটি র‍্যাঙ্কিং ২০২৪-এর করা তালিকায় শীর্ষ ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।

 এর মধ্যে না থাকলেও বাংলাদেশের মধ্যে সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে তালিকায় র‍্যাঙ্কিংয়ে ৩০১-৩৫০ এর মধ্যে জায়গায় নিয়ে যৌথভাবে দেশ সেরা হয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি)। 

এরপর ৩৫১-৪০০ এর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়। ৪০১-৫০০ এর মধ্যে রয়েছে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। 

আর ৫০১-৬০০ এর মধ্যে রয়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এ ছাড়া ওয়েবসাইটে বিশ্ববিদ্যালয় তালিকায় দেশের আরও ১২টি বিশ্ববিদ্যালয় জায়গায় পেলেও তাদের র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করা হয়নি। এসব প্রতিষ্ঠানগুলো হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ,  ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় ও ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।


এবারের র‍্যাঙ্কিংয়ে এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় হয়েছে যথাক্রমে চীনের সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়। 

তৃতীয় হয়েছে সিঙ্গাপুরের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এ ছাড়া সেরা দশের মধ্যে চীনের ৫টি, সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ের ২টি এবং জাপানের একটি বিশ্ববিদ্যালয় জায়গায় পেয়েছে।

আরও খবর



রোহিঙ্গাদের ফেরাতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি মানবাধিকার কমিশনের আহ্বান

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ২৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ


রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ।



মঙ্গলবার (৭ মে) সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় চলমান গ্লোবাল অ্যালায়েন্স অফ ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস ইনস্টিটিউশনের (জিএএনএইচআরআই) বার্ষিক সম্মেলনে অংশ নিয়ে তিনি এ আহ্বান জানান।


ড. কামাল বলেন, বিশ্বব্যাপী রাষ্ট্রহীন ও উদ্বাস্তু মানুষের সমস্যাগুলো বাংলাদেশ গভীরভাবে উপলব্ধি করে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী বর্বরোচিত নির্যাতনের শিকার হয়ে রাষ্ট্রহীন ও উদ্বাস্তু হয়েছে। 


তাদের জীবনযাপনের অধিকার মারাত্মকভাবে লঙ্ঘিত ও অবহেলিত হয়েছে। এটি গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন।


তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ মানবিক বিবেচনায় রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে। এ অবস্থায় সংকটের তাৎপর্য উপলব্ধি করে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য সমন্বিত পদক্ষেপ অপরিহার্য।



এ সময় ড. কামাল রোহিঙ্গা সংকট কার্যকরভাবে নিরসন এবং তাদের মানবাধিকার সুরক্ষার সবচেয়ে ফলপ্রসূ উপায় হিসেবে তাদের নিজ দেশে দ্রুত প্রত্যাবাসনের আহ্বান জানান।


একইসঙ্গে মিয়ানমারের জাতীয় মানবাধিকার কমিশন এবং মিয়ানমার কর্তৃপক্ষকে অবিলম্বে স্বদেশে প্রত্যাবাসনের জন্য ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।


জিএএনএইচআরআই’র সভাপতি মারইয়াম আল আতিয়ার সভাপতিত্বে এই সাধারণ পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় জাতীয় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানের আঞ্চলিক নেটওয়ার্কের সভাপতিরা তাদের বক্তব্য ও প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন।


আরও খবর